সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান দল বিপুলভাবে ক্ষমতায় ফিরে আসায় দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক কী দাঁড়াবে, তা নিয়ে চলছে নানামুখী আলোচনা।
এই আলোচনা চলছে নানা প্রশ্ন সামনে রেখে—মার্কিনদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে দেশটির অন্যতম মিত্র ভারত প্রভাব খাটাতে পারবে কি না? ট্রাম্প কি বাংলাদেশকে ভারতের চোখে দেখবেন? নাকি বাংলাদেশ বিষয়ে কোনো প্রসঙ্গ তাঁর সামনে এলে নিজ দেশের চিরাচরিত বৈশ্বিক স্বার্থের দিকটি আগে বিবেচনায় নেবেন তিনি?
ওয়াশিংটন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশকে যতটা না ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখবে, তার চেয়ে বেশি বিবেচনায় নেবে বৈশ্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক।
ট্রাম্প নিজে ব্যবসায়ী, এমন বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী অবস্থান নেয়, তা তাঁর সরকারের অন্যতম বিবেচ্য হতে পারে, এমনটাও মনে করছেন কেউ কেউ।
ওয়াশিংটনভিত্তিক উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান ৯ জানুয়ারি এক এক্স-পোস্টে বলেন, শেখ হাসিনার পতন দিল্লির প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে এসেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের বন্ধু খুব কম। দেশটি তাই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে চাইবে। বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ নেয়, তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতের নজর থাকবে, এমনটা মনে করেন কুগেলম্যান।
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ গত ৫ আগস্ট ভারতে আশ্রয় নেন।
২০২৪ সালে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের মান নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের অসন্তুষ্টি আছে, বিষয়টির উল্লেখ করে কুগেলম্যান বৈদেশিক নীতিবিষয়ক সাময়িকী ফরেন পলিসিতে এক প্রবন্ধে বলেন, ‘ট্রাম্প হয়তো বৃহৎ শক্তির প্রতিযোগিতা এবং বাণিজ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশকে দেখতে পারেন।’
এবারকার ট্রাম্প প্রশাসনের বাংলাদেশ নীতি কী হতে পারে, এমন প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবীর গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশকে দেখবে প্রধানত তাদের এশিয়া নীতি এবং দ্বিতীয়ত দক্ষিণ এশিয়া নীতির আলোকে। আর বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের এত বেশি আগ্রহের বিষয় আছে যে তা ছাড়িয়ে বাংলাদেশের প্রতি তাদের আগ্রহী হওয়ার সম্ভাবনা কম।
বাংলাদেশের বিষয়ে ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে প্রভাবিত করতে পারে কি না, এ বিষয়ে হুমায়ুন কবীর বলেন, ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে দিয়ে বাংলাদেশের ওপর কিছু বিষয়ে চাপ তৈরি করতে চাইতে পারে। কিন্তু ভারত নিয়েও ব্যক্তি হিসেবে ট্রাম্পের ও রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব হিসাব-নিকাশ আছে। ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশের বিষয়ে ভারত কী বলে, তার চেয়ে ঢাকায় নিজেদের রাষ্ট্রদূত ও মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগ কী প্রতিবেদন দেয়, তার ওপর বেশি নির্ভর করবে।
হুমায়ুন কবির মনে করেন, নতুন মার্কিন প্রশাসন বরাবরের মতো একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরায় জোর দেবে। দ্বিতীয়ত, এখানকার মানবাধিকার পরিস্থিতি, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অবস্থার ওপর নজর রাখবে তারা। আর তৃতীয়ত, বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হচ্ছে, তার ওপরও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব নজর রাখবে। এই কয়েকটি বিষয়ের ওপর ঠিক হবে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সরকারের সম্পর্ক কেমন যাবে।
ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটিও বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। দিল্লিভিত্তিক অনলাইন ডব্লিউআইওএনকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত যত দ্রুত সম্ভব, বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায়; যা বাংলাদেশের জন্য নতুন অধ্যায় শুরু করতে সহায়ক হতে পারে। গত বৃহস্পতিবার সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করা হয়।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও দলটির নেতা-কর্মীদের একাংশ অবশ্য মনে করছে, নতুন মার্কিন প্রশাসন কী কৌশল নেবে, তার ওপর ইউনূস সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
শেখ হাসিনা সরকারের সর্বশেষ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ভারতের ইংরেজি দৈনিক দ্য হিন্দুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আগামী মাসগুলোয় বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে ট্রাম্প প্রশাসনের মনোভাবের ওপর।’ গত শুক্রবার এ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়।
নওফেলের এই মন্তব্যকে স্থানীয় এক কূটনৈতিক বিশ্লেষক ‘দুর্ভাগ্যজনক’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের পরিবর্তে বিদেশিদের কাছ থেকে অনেক কিছু আশা করে থাকে। বর্তমানে রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের কোনো প্রকাশ্য অবস্থান নেই, এটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে নওফেল দেশের ভেতর কর্মীদের চাঙা রাখার জন্য ট্রাম্পের নাম ব্যবহার করতে পারেন।
বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা ওয়াশিংটন থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বলছেন, ট্রাম্প সরকার দেশটির পররাষ্ট্র বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন দেশে তাদের অন্তত ৩০ রাষ্ট্রদূতের নিয়োগ বাতিল করছে। বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করে যাওয়া পররাষ্ট্র বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মার্শা বার্নিকাটকে এরই মধ্যে সরে যেতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ জো বাইডেনের নিয়োগ দেওয়া ডেভিড মিলার রাষ্ট্রদূত হিসেবে ঢাকায় আসা না-ও হতে পারে, এটাও অনেকটা স্পষ্ট হয়ে যায় অবসরে যাওয়া প্রবীণ কূটনীতিক ট্র্যাসি জেকবসনকে অন্তর্বর্তী ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে ঢাকা পাঠানোয়।
স্থানীয় কূটনীতিকেরা মনে করছেন, ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশে নতুন রাষ্ট্রদূত পাঠাতে ছয় মাস সময় নিতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রশাসন বাংলাদেশে নির্বাচন, সংস্কারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের রুটিন ইস্যুগুলো সামনে আনবে। ট্র্যাসি জেকবসন তেমন আভাস দিতে শুরু করেছেন।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস গত বৃহস্পতিবার এক ফেসবুক পোস্টে বলেছে, ট্র্যাসি জেকবসন তাঁর প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠকে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে আলাপে শ্রমিকের অধিকার, বিচার বিভাগের সংস্কার ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধিতার প্রসঙ্গ তুলেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান দল বিপুলভাবে ক্ষমতায় ফিরে আসায় দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক কী দাঁড়াবে, তা নিয়ে চলছে নানামুখী আলোচনা।
এই আলোচনা চলছে নানা প্রশ্ন সামনে রেখে—মার্কিনদের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে দেশটির অন্যতম মিত্র ভারত প্রভাব খাটাতে পারবে কি না? ট্রাম্প কি বাংলাদেশকে ভারতের চোখে দেখবেন? নাকি বাংলাদেশ বিষয়ে কোনো প্রসঙ্গ তাঁর সামনে এলে নিজ দেশের চিরাচরিত বৈশ্বিক স্বার্থের দিকটি আগে বিবেচনায় নেবেন তিনি?
ওয়াশিংটন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশকে যতটা না ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখবে, তার চেয়ে বেশি বিবেচনায় নেবে বৈশ্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক।
ট্রাম্প নিজে ব্যবসায়ী, এমন বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কী অবস্থান নেয়, তা তাঁর সরকারের অন্যতম বিবেচ্য হতে পারে, এমনটাও মনে করছেন কেউ কেউ।
ওয়াশিংটনভিত্তিক উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান ৯ জানুয়ারি এক এক্স-পোস্টে বলেন, শেখ হাসিনার পতন দিল্লির প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে এসেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের বন্ধু খুব কম। দেশটি তাই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে চাইবে। বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ নেয়, তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতের নজর থাকবে, এমনটা মনে করেন কুগেলম্যান।
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ গত ৫ আগস্ট ভারতে আশ্রয় নেন।
২০২৪ সালে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের মান নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের অসন্তুষ্টি আছে, বিষয়টির উল্লেখ করে কুগেলম্যান বৈদেশিক নীতিবিষয়ক সাময়িকী ফরেন পলিসিতে এক প্রবন্ধে বলেন, ‘ট্রাম্প হয়তো বৃহৎ শক্তির প্রতিযোগিতা এবং বাণিজ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশকে দেখতে পারেন।’
এবারকার ট্রাম্প প্রশাসনের বাংলাদেশ নীতি কী হতে পারে, এমন প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবীর গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশকে দেখবে প্রধানত তাদের এশিয়া নীতি এবং দ্বিতীয়ত দক্ষিণ এশিয়া নীতির আলোকে। আর বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের এত বেশি আগ্রহের বিষয় আছে যে তা ছাড়িয়ে বাংলাদেশের প্রতি তাদের আগ্রহী হওয়ার সম্ভাবনা কম।
বাংলাদেশের বিষয়ে ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে প্রভাবিত করতে পারে কি না, এ বিষয়ে হুমায়ুন কবীর বলেন, ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে দিয়ে বাংলাদেশের ওপর কিছু বিষয়ে চাপ তৈরি করতে চাইতে পারে। কিন্তু ভারত নিয়েও ব্যক্তি হিসেবে ট্রাম্পের ও রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব হিসাব-নিকাশ আছে। ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশের বিষয়ে ভারত কী বলে, তার চেয়ে ঢাকায় নিজেদের রাষ্ট্রদূত ও মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগ কী প্রতিবেদন দেয়, তার ওপর বেশি নির্ভর করবে।
হুমায়ুন কবির মনে করেন, নতুন মার্কিন প্রশাসন বরাবরের মতো একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরায় জোর দেবে। দ্বিতীয়ত, এখানকার মানবাধিকার পরিস্থিতি, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অবস্থার ওপর নজর রাখবে তারা। আর তৃতীয়ত, বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হচ্ছে, তার ওপরও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব নজর রাখবে। এই কয়েকটি বিষয়ের ওপর ঠিক হবে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সরকারের সম্পর্ক কেমন যাবে।
ভারতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটিও বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। দিল্লিভিত্তিক অনলাইন ডব্লিউআইওএনকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত যত দ্রুত সম্ভব, বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন দেখতে চায়; যা বাংলাদেশের জন্য নতুন অধ্যায় শুরু করতে সহায়ক হতে পারে। গত বৃহস্পতিবার সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করা হয়।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও দলটির নেতা-কর্মীদের একাংশ অবশ্য মনে করছে, নতুন মার্কিন প্রশাসন কী কৌশল নেবে, তার ওপর ইউনূস সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
শেখ হাসিনা সরকারের সর্বশেষ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ভারতের ইংরেজি দৈনিক দ্য হিন্দুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আগামী মাসগুলোয় বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে ট্রাম্প প্রশাসনের মনোভাবের ওপর।’ গত শুক্রবার এ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়।
নওফেলের এই মন্তব্যকে স্থানীয় এক কূটনৈতিক বিশ্লেষক ‘দুর্ভাগ্যজনক’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের পরিবর্তে বিদেশিদের কাছ থেকে অনেক কিছু আশা করে থাকে। বর্তমানে রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের কোনো প্রকাশ্য অবস্থান নেই, এটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে নওফেল দেশের ভেতর কর্মীদের চাঙা রাখার জন্য ট্রাম্পের নাম ব্যবহার করতে পারেন।
বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা ওয়াশিংটন থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বলছেন, ট্রাম্প সরকার দেশটির পররাষ্ট্র বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন দেশে তাদের অন্তত ৩০ রাষ্ট্রদূতের নিয়োগ বাতিল করছে। বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করে যাওয়া পররাষ্ট্র বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মার্শা বার্নিকাটকে এরই মধ্যে সরে যেতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ জো বাইডেনের নিয়োগ দেওয়া ডেভিড মিলার রাষ্ট্রদূত হিসেবে ঢাকায় আসা না-ও হতে পারে, এটাও অনেকটা স্পষ্ট হয়ে যায় অবসরে যাওয়া প্রবীণ কূটনীতিক ট্র্যাসি জেকবসনকে অন্তর্বর্তী ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত হিসেবে ঢাকা পাঠানোয়।
স্থানীয় কূটনীতিকেরা মনে করছেন, ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশে নতুন রাষ্ট্রদূত পাঠাতে ছয় মাস সময় নিতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রশাসন বাংলাদেশে নির্বাচন, সংস্কারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের রুটিন ইস্যুগুলো সামনে আনবে। ট্র্যাসি জেকবসন তেমন আভাস দিতে শুরু করেছেন।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস গত বৃহস্পতিবার এক ফেসবুক পোস্টে বলেছে, ট্র্যাসি জেকবসন তাঁর প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠকে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে আলাপে শ্রমিকের অধিকার, বিচার বিভাগের সংস্কার ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধিতার প্রসঙ্গ তুলেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১৯ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১৯ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১৯ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১৯ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে