জিন্নাত আরা ঋতু
মুসলিম বিশ্বে চা পানের ঐতিহ্য দীর্ঘ ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের অংশ। এটি শুধু একটি পানীয় নয়, বরং আতিথেয়তা, সামাজিকতা এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।
চা চীনে উদ্ভাবিত হলেও মুসলিম বিশ্বে এটি প্রসার লাভ করে ১৬ ও ১৭ শতকে, যখন সিল্ক রোড ও ওসমানীয়, পারসি এবং মুঘল সাম্রাজ্যের মাধ্যমে বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ ও রুশদের প্রভাবেও চা মুসলিম বিশ্বে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
wcmb: তুরস্কে চা (Çay) একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। ছোট কাচের পেয়ালায় পরিবেশিত লালচে-রঙের কালো চা তাদের আতিথেয়তার প্রতীক। ইরানে চা (چای - Chaay) একটি আবশ্যিক পানীয়। ফারসি সংস্কৃতিতে চা পানের আচার-অনুষ্ঠান এবং বিশেষ চা ঘর (Chaikhaneh) রয়েছে, যেখানে মানুষ বসে গল্প ও আলোচনা করে।
আরব বিশ্বে, বিশেষ করে মরক্কো, সৌদি আরব, ও মিশরে চা জনপ্রিয়। মরক্কোতে মিষ্টি পুদিনা চা বিখ্যাত, যা আতিথেয়তার অংশ। সৌদি আরবে সাধারণত লাল চা বা কারকাডে পান করা হয়।
আ উপমহাদেশে চা ব্রিটিশদের দ্বারা জনপ্রিয় হয় এবং এখন এটি প্রতিদিনের জীবনের অংশ। মধ্য এশিয়া (উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান) অঞ্চলে চা প্রধানত সবুজ চা হিসেবে জনপ্রিয়। উজবেকিস্তানে ‘চায়খানা’ নামে চা ঘর রয়েছে, যেখানে বসে লেবু ও মধু মিশ্রিত চা পান করা হয়।
অনেক মুসলিম দেশে ইফতারিতে খেজুরের পাশাপাশি চা অন্যতম প্রধান পানীয়। সুফি দরবেশ ও ইসলামি পণ্ডিতদের আড্ডায় চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চলুন মুসলিম বিশ্বের জনপ্রিয় বিভিন্ন চা সম্পর্কে জেনে নিই:

পারস্যের চায়
ফারসিতে চা-কে ‘চায়’ বলা হয়। ফারসি চা বলা হলেও এটি ইরানের অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। এটি শুধু পানীয় নয় পারসিয়ান সংস্কৃতির অংশও বটে। সাধারণত কালো চা পাতা ও এলাচ একসঙ্গে ফুটিয়ে পারস্য চা তৈরি করা হয়।

ইয়েমেনি শাই আদেনি
এটি হলো উপকূলীয় শহর এডেনের একটি ইয়েমেনি চা। এডেন চা, যা শাই আদেনি নামেও পরিচিত। এডেন শহরের জনপ্রিয় এই চায়ে দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ ও মিষ্টি কনডেন্সড মিল্ক বা ঘন দুধের সঙ্গে সামান্য চিনি দিয়ে তৈরি, যা স্বাদে অনন্য।

জ-হৌরাত
লেবানন ও সিরিয়ার জনপ্রিয় ‘জ-হৌরাত চা’ বা ‘ভেষজ ফুলের চা’। জনপ্রিয় এই হারবাল চা সুগন্ধি ভেষজের মিশ্রণে তৈরি হয়। এটি এক ধরনের হারবাল চা, যাতে গোলাপের পাপড়ি, ল্যাভেন্ডার, জবাফুল, ক্যামোমাইল, থাইম, সেজ ও পুদিনা মেশানো হয়।

কাশ্মীরি চা
‘পিংক চা নামেও পরিচিত এই দুধ চায়ের বিশেষত্ব হলো এর গোলাপি রং এবং ওপরের দিকে ছড়ানো বাদামের টুকরো। এটি সবুজ চা পাতা, বেকিং সোডা ও দুধ মিশিয়ে তৈরি করা হয়।

ফিলিস্তিনি শায় বিল মারামিয়া
কালো চা পাতার সঙ্গে শুকনো তুলসী পাতা ফুটিয়ে তৈরি করা হয় এই চা। এটি প্রস্তুত হতে ১০ মিনিটেরও কম সময় লাগে এবং এটি পেটের সমস্যা উপশমে সহায়ক। স্বাদের জন্য চাইলে চিনি যুক্ত করতে পারেন।

মরিশিয়ান চা
মরিশাসে সাধারণত কালো চা পান করা হয়, যা তাঁদের ঐতিহ্যের অংশ। তবে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ভ্যানিলা চা খুবই জনপ্রিয়। সাধারণত চা গুঁড়ো দুধ ও চিনি মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।

মরোক্কান পুদিনা চা
সবুজ চা ও প্রচুর পরিমাণে স্পিয়ারমিন্ট (পুদিনা জাতের সুগন্ধি উদ্ভিদ) পাতা একসঙ্গে ফুটিয়ে তৈরি করা হয় এই চা। অনেক সময় এতে ভিন্ন ধরনের স্পিয়ারমিন্ট অথবা হার্বস যোগ করা হয়।

সুদানি সিনামন চা
কালো চায়ের সঙ্গে সিনামন স্টিক ফুটিয়ে তৈরি করা হয় এই চা। অনেকেই এটি পান করার সময় মুখে চিনি ধরে রাখেন, যা চায়ের স্বাদে মিষ্টতা যোগ করে।

কুয়েতি চা
কুয়েতের দুটি জনপ্রিয় চা রয়েছে—একটি হলো দারুচিনি ও চিনিযুক্ত মিষ্টি চা, অন্যটি হলো জাফরান ও এলাচ দিয়ে তৈরি চা—যা সাধারণত দুপুরের খাবারের পর পরিবেশন করা হয়।

ওমানি মসলাদার দুধ চা
‘স্পেশাল কারাক’ নামে পরিচিত এই চা। দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ ও আদা মেশানো হয় এতে। কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করা হয় এর ঘন ও মিষ্টি স্বাদ আনতে।

ইথিওপিয়ান মসলা শাহি
এটি মূলত একটি মসলাযুক্ত পানীয়, যা আসল চা পাতা ছাড়াই তৈরি হয়। এতে গুঁড়ো এলাচ, দারুচিনি, জায়ফল, লবঙ্গ ও আদার টুকরো ফুটিয়ে নেওয়া হয়।
তেহ তারিক (সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া)
‘পুলড টি’ নামেও পরিচিত এই চা দুধ ও চা পাতা মিশিয়ে তৈরি হয়। এই চা তৈরিতে একটি অনন্য কৌশল রয়েছে, এটি ঢেলে ঢেলে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হয়, যা এর নামের কারণ। এটি সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার মতো দেশে জনপ্রিয়।

বাংলাদেশি তন্দুরি চা
তন্দুরি চা তৈরির জন্য প্রথমে মাটির ভাঁড় লোহার চিমটার সাহায্যে গরম তন্দুরের মধ্যে রাখা হয়। যখন এটি প্রচণ্ড গরম হয়ে ওঠে, তখন সেটি বের করে নেওয়া হয় এবং এর মধ্যে মিষ্টি দুধ চা ঢালা হয়। এতে চা ফেনাতে শুরু করে ও একটি বিশেষ ধোঁয়াটে স্বাদ তৈরি হয়। পরে আরেকটি মাটির ভাঁড়ে ঢেলে পরিবেশন করা হয় এই চা।
পারস্যের শুকনো লেবুর চা
এই চায়ে কালো চা পাতার সঙ্গে রোদে শুকানো লেবু দেওয়া হয়, যা ইরানিদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। রোদে এই লেবু শুকানো হয়।
কেরালান সুলাইমানি চা
ভারতের কেরালার জনপ্রিয় এই চা সংযুক্ত আরব আমিরাতেও বেশ জনপ্রিয়। এটি হালকা স্বাদের চা, যাতে লেবু বা পুদিনা দিয়ে বিশেষ স্বাদ যোগ করা হয়। লোককাহিনি অনুসারে, সুলাইমানি চা আরব উৎপত্তি বলে মনে করা হয়।
সূত্র: বাইত আল ফান
মুসলিম বিশ্বে চা পানের ঐতিহ্য দীর্ঘ ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের অংশ। এটি শুধু একটি পানীয় নয়, বরং আতিথেয়তা, সামাজিকতা এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।
চা চীনে উদ্ভাবিত হলেও মুসলিম বিশ্বে এটি প্রসার লাভ করে ১৬ ও ১৭ শতকে, যখন সিল্ক রোড ও ওসমানীয়, পারসি এবং মুঘল সাম্রাজ্যের মাধ্যমে বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ ও রুশদের প্রভাবেও চা মুসলিম বিশ্বে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
wcmb: তুরস্কে চা (Çay) একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। ছোট কাচের পেয়ালায় পরিবেশিত লালচে-রঙের কালো চা তাদের আতিথেয়তার প্রতীক। ইরানে চা (چای - Chaay) একটি আবশ্যিক পানীয়। ফারসি সংস্কৃতিতে চা পানের আচার-অনুষ্ঠান এবং বিশেষ চা ঘর (Chaikhaneh) রয়েছে, যেখানে মানুষ বসে গল্প ও আলোচনা করে।
আরব বিশ্বে, বিশেষ করে মরক্কো, সৌদি আরব, ও মিশরে চা জনপ্রিয়। মরক্কোতে মিষ্টি পুদিনা চা বিখ্যাত, যা আতিথেয়তার অংশ। সৌদি আরবে সাধারণত লাল চা বা কারকাডে পান করা হয়।
আ উপমহাদেশে চা ব্রিটিশদের দ্বারা জনপ্রিয় হয় এবং এখন এটি প্রতিদিনের জীবনের অংশ। মধ্য এশিয়া (উজবেকিস্তান, কাজাখস্তান, তাজিকিস্তান) অঞ্চলে চা প্রধানত সবুজ চা হিসেবে জনপ্রিয়। উজবেকিস্তানে ‘চায়খানা’ নামে চা ঘর রয়েছে, যেখানে বসে লেবু ও মধু মিশ্রিত চা পান করা হয়।
অনেক মুসলিম দেশে ইফতারিতে খেজুরের পাশাপাশি চা অন্যতম প্রধান পানীয়। সুফি দরবেশ ও ইসলামি পণ্ডিতদের আড্ডায় চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চলুন মুসলিম বিশ্বের জনপ্রিয় বিভিন্ন চা সম্পর্কে জেনে নিই:

পারস্যের চায়
ফারসিতে চা-কে ‘চায়’ বলা হয়। ফারসি চা বলা হলেও এটি ইরানের অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। এটি শুধু পানীয় নয় পারসিয়ান সংস্কৃতির অংশও বটে। সাধারণত কালো চা পাতা ও এলাচ একসঙ্গে ফুটিয়ে পারস্য চা তৈরি করা হয়।

ইয়েমেনি শাই আদেনি
এটি হলো উপকূলীয় শহর এডেনের একটি ইয়েমেনি চা। এডেন চা, যা শাই আদেনি নামেও পরিচিত। এডেন শহরের জনপ্রিয় এই চায়ে দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ ও মিষ্টি কনডেন্সড মিল্ক বা ঘন দুধের সঙ্গে সামান্য চিনি দিয়ে তৈরি, যা স্বাদে অনন্য।

জ-হৌরাত
লেবানন ও সিরিয়ার জনপ্রিয় ‘জ-হৌরাত চা’ বা ‘ভেষজ ফুলের চা’। জনপ্রিয় এই হারবাল চা সুগন্ধি ভেষজের মিশ্রণে তৈরি হয়। এটি এক ধরনের হারবাল চা, যাতে গোলাপের পাপড়ি, ল্যাভেন্ডার, জবাফুল, ক্যামোমাইল, থাইম, সেজ ও পুদিনা মেশানো হয়।

কাশ্মীরি চা
‘পিংক চা নামেও পরিচিত এই দুধ চায়ের বিশেষত্ব হলো এর গোলাপি রং এবং ওপরের দিকে ছড়ানো বাদামের টুকরো। এটি সবুজ চা পাতা, বেকিং সোডা ও দুধ মিশিয়ে তৈরি করা হয়।

ফিলিস্তিনি শায় বিল মারামিয়া
কালো চা পাতার সঙ্গে শুকনো তুলসী পাতা ফুটিয়ে তৈরি করা হয় এই চা। এটি প্রস্তুত হতে ১০ মিনিটেরও কম সময় লাগে এবং এটি পেটের সমস্যা উপশমে সহায়ক। স্বাদের জন্য চাইলে চিনি যুক্ত করতে পারেন।

মরিশিয়ান চা
মরিশাসে সাধারণত কালো চা পান করা হয়, যা তাঁদের ঐতিহ্যের অংশ। তবে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ভ্যানিলা চা খুবই জনপ্রিয়। সাধারণত চা গুঁড়ো দুধ ও চিনি মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।

মরোক্কান পুদিনা চা
সবুজ চা ও প্রচুর পরিমাণে স্পিয়ারমিন্ট (পুদিনা জাতের সুগন্ধি উদ্ভিদ) পাতা একসঙ্গে ফুটিয়ে তৈরি করা হয় এই চা। অনেক সময় এতে ভিন্ন ধরনের স্পিয়ারমিন্ট অথবা হার্বস যোগ করা হয়।

সুদানি সিনামন চা
কালো চায়ের সঙ্গে সিনামন স্টিক ফুটিয়ে তৈরি করা হয় এই চা। অনেকেই এটি পান করার সময় মুখে চিনি ধরে রাখেন, যা চায়ের স্বাদে মিষ্টতা যোগ করে।

কুয়েতি চা
কুয়েতের দুটি জনপ্রিয় চা রয়েছে—একটি হলো দারুচিনি ও চিনিযুক্ত মিষ্টি চা, অন্যটি হলো জাফরান ও এলাচ দিয়ে তৈরি চা—যা সাধারণত দুপুরের খাবারের পর পরিবেশন করা হয়।

ওমানি মসলাদার দুধ চা
‘স্পেশাল কারাক’ নামে পরিচিত এই চা। দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ ও আদা মেশানো হয় এতে। কনডেন্সড মিল্ক ব্যবহার করা হয় এর ঘন ও মিষ্টি স্বাদ আনতে।

ইথিওপিয়ান মসলা শাহি
এটি মূলত একটি মসলাযুক্ত পানীয়, যা আসল চা পাতা ছাড়াই তৈরি হয়। এতে গুঁড়ো এলাচ, দারুচিনি, জায়ফল, লবঙ্গ ও আদার টুকরো ফুটিয়ে নেওয়া হয়।
তেহ তারিক (সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া)
‘পুলড টি’ নামেও পরিচিত এই চা দুধ ও চা পাতা মিশিয়ে তৈরি হয়। এই চা তৈরিতে একটি অনন্য কৌশল রয়েছে, এটি ঢেলে ঢেলে বিশেষ কৌশলে তৈরি করা হয়, যা এর নামের কারণ। এটি সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার মতো দেশে জনপ্রিয়।

বাংলাদেশি তন্দুরি চা
তন্দুরি চা তৈরির জন্য প্রথমে মাটির ভাঁড় লোহার চিমটার সাহায্যে গরম তন্দুরের মধ্যে রাখা হয়। যখন এটি প্রচণ্ড গরম হয়ে ওঠে, তখন সেটি বের করে নেওয়া হয় এবং এর মধ্যে মিষ্টি দুধ চা ঢালা হয়। এতে চা ফেনাতে শুরু করে ও একটি বিশেষ ধোঁয়াটে স্বাদ তৈরি হয়। পরে আরেকটি মাটির ভাঁড়ে ঢেলে পরিবেশন করা হয় এই চা।
পারস্যের শুকনো লেবুর চা
এই চায়ে কালো চা পাতার সঙ্গে রোদে শুকানো লেবু দেওয়া হয়, যা ইরানিদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। রোদে এই লেবু শুকানো হয়।
কেরালান সুলাইমানি চা
ভারতের কেরালার জনপ্রিয় এই চা সংযুক্ত আরব আমিরাতেও বেশ জনপ্রিয়। এটি হালকা স্বাদের চা, যাতে লেবু বা পুদিনা দিয়ে বিশেষ স্বাদ যোগ করা হয়। লোককাহিনি অনুসারে, সুলাইমানি চা আরব উৎপত্তি বলে মনে করা হয়।
সূত্র: বাইত আল ফান

সুগন্ধি শুধু একটি প্রসাধনী নয়, বরং এটি মানব ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি স্মৃতি, বিজ্ঞান এবং আত্মপ্রকাশের এক চমৎকার মিশেল। এটি আমাদের মেজাজ ভালো করে এবং আমাদের দিনকে আরও আনন্দময় করে তোলে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী পারফিউমের বাজার প্রায় ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের; যা ২০৩৪ সাল নাগাদ ১০১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন
৭ ঘণ্টা আগে
আসছে নতুন বছর। পুরোনো বছরের চুলের যত সমস্যা সব যেন নতুন বছরেই সমাধান হয়ে যায়. তাই তো চাইছেন? অন্ধভাবে চুলের যত্নের পণ্য কিনে হতাশ হওয়ার পর্ব শেষ করে কোন পণ্যটি আপনার চুলের জন্য আসলেই ভালো হবে, সেদিকে নজর দেওয়ার বছর হতে যাচ্ছে ২০২৬। ঘন ও স্বাস্থ্য়োজ্জ্বল চুল পেতে হলে ভালো অভ্যাস গড়ে তোলাও জরুরি।
৮ ঘণ্টা আগে
নানের উৎস নিয়ে কিছুটা অস্পষ্টতা থাকলেও অনেক খাদ্য ঐতিহাসিক বিশ্বাস করেন, এই রুটির জন্ম প্রাচীন পারস্যে (বর্তমান ইরান)। কারণ, নান শব্দটি ফারসি শব্দ ব্রেড বা রুটি থেকে এসেছে। পারস্যবাসীরা জল ও ময়দা দিয়ে এই রুটি তৈরি করত এবং সম্ভবত উত্তপ্ত নুড়ি পাথরের ওপর এটি সেঁকা হতো।
৯ ঘণ্টা আগে
ঘরকে পরিপাটি রাখার জন্য বেশ কিছু বিষয়ের ওপরে নজর থাকতে হয়। ধুলা মোছা থেকে শুরু করে জায়গা বুঝে আসবাব রাখা পর্যন্ত সবকিছু। এর সঙ্গে একটি বিশেষ দিকে খেয়াল রাখতে হয়, তা হলো ঘরের বাতাসে যেন কোনো দুর্গন্ধ না থাকে। আর সে জন্য অনেকে ব্যবহার করেন বিভিন্ন স্প্রে। আবার কেউ কেউ প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরের বাতাসে একটা
১১ ঘণ্টা আগে