জেনে নিন
এস. এম. এম. মুসাব্বির উদ্দিন

আধুনিক জীবনধারায় ক্যাম্প ফায়ার এক দারুণ বিনোদন। কোনো কোনো দেশের মানুষ তো রীতিমতো উৎসব করে এর আয়োজন করে থাকে। এটি যেন শুধুই এক আগুন জ্বালানোর বিষয় নয়। এটি মানুষের সামাজিক জীবন ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। কেবল উষ্ণতা ও নিরাপত্তার জন্য এর শুরু হয়নি। বরং সেই প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এর পাশে গড়ে উঠেছে গল্প, সংগীত, খাদ্যের এক দারুণ যাপন। এর বিবর্তন সত্যিই চমকপ্রদ।
হোমো স্যাপিয়েন্সের পূর্বপুরুষ হোমো ইরেক্টাসরা প্রথম আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে শিখেছিল বলে মনে করা হয়। তবে আগুন জ্বালানোর কৌশল রপ্ত করতে মানুষের আরও কয়েক লাখ বছর লেগে যায়। যখন মানুষ আগুন জ্বালানোর পদ্ধতি আয়ত্তে আনে, তখন থেকেই ক্যাম্প ফায়ারের ধারণা জন্ম নেয়। প্রথমদিকে এটি ছিল শুধুই উষ্ণতা ও খাদ্য প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত এক মাধ্যম। তবে শিকারি-সংগ্রাহক সমাজে রাতের আঁধারে নিজেদের রক্ষা করার জন্যও ক্যাম্প ফায়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

আদিবাসী জনগোষ্ঠী ও ক্যাম্প ফায়ার
দীর্ঘ দীর্ঘ সময় পরও যেসব জনগোষ্ঠী নিজেদের আদিম সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে পেরেছিল, এখন আমরা যাদের ‘আদিবাসী’ বলে জানি, তাদের কাছে ক্যাম্প ফায়ার বা আগুনের কুণ্ডলী বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। জনগোষ্ঠীগুলো তত দিনে নিজেদের ভাষা, সংগীতসহ বিভিন্ন মানবিক অনুষঙ্গ তৈরি করে নিয়েছে। রাতের অবসরে নিজেদের পরম্পরাগত সেসব জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হয়ে ওঠে এই ক্যাম্প ফায়ারগুলো। উত্তর আমেরিকার নেটিভ আমেরিকানরা রাতে শিকারের গল্প বলার জন্য আগুনের চারপাশে বসত। আফ্রিকান উপজাতিগুলো তাদের ঐতিহ্যগত গান ও নাচের মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন শিক্ষা ও মূল্যবোধ প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিত। প্রাচীন গ্রিক ও রোমান সভ্যতাতেও ক্যাম্প ফায়ারের সংস্কৃতি ছিল। যুদ্ধকালে সৈন্যরা রাতের বেলায় নিজেদের উষ্ণ রাখার পাশাপাশি যুদ্ধ পরিকল্পনা করত আগুনের পাশে বসে।

মধ্যযুগ ও সামরিক ক্যাম্প ফায়ার
মধ্যযুগে নাইট ও সৈন্যরা যুদ্ধের আগে ক্যাম্প ফায়ারের চারপাশে একত্রিত হয়ে কৌশল নির্ধারণ করত এবং সাহস বাড়ানোর গল্প শোনাত। বিশেষ করে ইউরোপীয় সেনাবাহিনীর মধ্যে এটি বেশ সাধারণ চর্চা হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া, অভিযাত্রী ও যাযাবর গোষ্ঠীগুলো তাদের যাত্রাপথে ক্যাম্প ফায়ার ব্যবহার করত রান্না ও নিরাপত্তার জন্য।

আধুনিক ক্যাম্প ফায়ার ও বিনোদন
স্কাউট আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল আফ্রিকার ম্যাফেকিং শহরে ২১৭ দিন বন্দী ছিলেন। সে সময় তিনি দেখতেন বোয়ার আদিবাসীরা সারা দিন যুদ্ধ করে এসে রাতের বেলা অগ্নি শিখার সামনে জড়ো হয়ে নাচ-গান করতেন। এটি দেখে লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল অনেক প্রভাবিত হন। তারপরেই তিনি আধুনিক ক্যাম্প ফায়ারের ধারণা তৈরি করেন। পরবর্তীতে ক্যাম্প ফায়ার স্কাউটিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে। স্কাউটিং কার্যক্রমে দলীয় বন্ধন দৃঢ় করার জন্য গল্প বলা, গান গাওয়া এবং প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ তৈরির জন্য ক্যাম্প ফায়ার করা হয়।

একুশ শতকে ক্যাম্পিং জনপ্রিয় হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ক্যাম্প ফায়ারও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। এখনকার দিনে পরিবার, বন্ধু-বান্ধব বা পর্যটকেরা ক্যাম্পিং করতে গেলে রাতে ক্যাম্প ফায়ারের চারপাশে বসে আনন্দ উপভোগ করে।
ক্যাম্প ফায়ারের পরিবেশগত প্রভাব ও বিকল্প
ক্যাম্প ফায়ার প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সংযোগ তৈরির এক চমৎকার উপায়। তবে এটি কিছু পরিবেশগত সমস্যার কারণ হতে পারে। বনাঞ্চলে অনিয়ন্ত্রিত আগুন দাবানলের কারণ হতে পারে। এটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, সেটা আমরা জানি। তাই বর্তমানে অনেক জায়গায় ইকো-ফ্রেন্ডলি বিকল্প, যেমন পোর্টেবল ফায়ার পিট এবং পরিবেশবান্ধব কাঠের ব্যবহার জনপ্রিয় হচ্ছে।
ক্যাম্প ফায়ার কেবল আগুন জ্বালানো নয়, এটি ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং মানুষের মিলনের প্রতীক। যুগে যুগে এটি মানুষের জীবনধারার সঙ্গে মিশে গেছে এবং এখনো ক্যাম্পিং ও সামাজিক মিলনক্ষেত্রের একটি অপরিহার্য অংশ। পরিবর্তিত সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যবহার ও প্রযুক্তি বদলালেও, ক্যাম্প ফায়ারের আবেদন কখনোই ফুরাবে না।

আধুনিক জীবনধারায় ক্যাম্প ফায়ার এক দারুণ বিনোদন। কোনো কোনো দেশের মানুষ তো রীতিমতো উৎসব করে এর আয়োজন করে থাকে। এটি যেন শুধুই এক আগুন জ্বালানোর বিষয় নয়। এটি মানুষের সামাজিক জীবন ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। কেবল উষ্ণতা ও নিরাপত্তার জন্য এর শুরু হয়নি। বরং সেই প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এর পাশে গড়ে উঠেছে গল্প, সংগীত, খাদ্যের এক দারুণ যাপন। এর বিবর্তন সত্যিই চমকপ্রদ।
হোমো স্যাপিয়েন্সের পূর্বপুরুষ হোমো ইরেক্টাসরা প্রথম আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে শিখেছিল বলে মনে করা হয়। তবে আগুন জ্বালানোর কৌশল রপ্ত করতে মানুষের আরও কয়েক লাখ বছর লেগে যায়। যখন মানুষ আগুন জ্বালানোর পদ্ধতি আয়ত্তে আনে, তখন থেকেই ক্যাম্প ফায়ারের ধারণা জন্ম নেয়। প্রথমদিকে এটি ছিল শুধুই উষ্ণতা ও খাদ্য প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত এক মাধ্যম। তবে শিকারি-সংগ্রাহক সমাজে রাতের আঁধারে নিজেদের রক্ষা করার জন্যও ক্যাম্প ফায়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

আদিবাসী জনগোষ্ঠী ও ক্যাম্প ফায়ার
দীর্ঘ দীর্ঘ সময় পরও যেসব জনগোষ্ঠী নিজেদের আদিম সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে পেরেছিল, এখন আমরা যাদের ‘আদিবাসী’ বলে জানি, তাদের কাছে ক্যাম্প ফায়ার বা আগুনের কুণ্ডলী বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। জনগোষ্ঠীগুলো তত দিনে নিজেদের ভাষা, সংগীতসহ বিভিন্ন মানবিক অনুষঙ্গ তৈরি করে নিয়েছে। রাতের অবসরে নিজেদের পরম্পরাগত সেসব জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হয়ে ওঠে এই ক্যাম্প ফায়ারগুলো। উত্তর আমেরিকার নেটিভ আমেরিকানরা রাতে শিকারের গল্প বলার জন্য আগুনের চারপাশে বসত। আফ্রিকান উপজাতিগুলো তাদের ঐতিহ্যগত গান ও নাচের মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন শিক্ষা ও মূল্যবোধ প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিত। প্রাচীন গ্রিক ও রোমান সভ্যতাতেও ক্যাম্প ফায়ারের সংস্কৃতি ছিল। যুদ্ধকালে সৈন্যরা রাতের বেলায় নিজেদের উষ্ণ রাখার পাশাপাশি যুদ্ধ পরিকল্পনা করত আগুনের পাশে বসে।

মধ্যযুগ ও সামরিক ক্যাম্প ফায়ার
মধ্যযুগে নাইট ও সৈন্যরা যুদ্ধের আগে ক্যাম্প ফায়ারের চারপাশে একত্রিত হয়ে কৌশল নির্ধারণ করত এবং সাহস বাড়ানোর গল্প শোনাত। বিশেষ করে ইউরোপীয় সেনাবাহিনীর মধ্যে এটি বেশ সাধারণ চর্চা হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া, অভিযাত্রী ও যাযাবর গোষ্ঠীগুলো তাদের যাত্রাপথে ক্যাম্প ফায়ার ব্যবহার করত রান্না ও নিরাপত্তার জন্য।

আধুনিক ক্যাম্প ফায়ার ও বিনোদন
স্কাউট আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল আফ্রিকার ম্যাফেকিং শহরে ২১৭ দিন বন্দী ছিলেন। সে সময় তিনি দেখতেন বোয়ার আদিবাসীরা সারা দিন যুদ্ধ করে এসে রাতের বেলা অগ্নি শিখার সামনে জড়ো হয়ে নাচ-গান করতেন। এটি দেখে লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল অনেক প্রভাবিত হন। তারপরেই তিনি আধুনিক ক্যাম্প ফায়ারের ধারণা তৈরি করেন। পরবর্তীতে ক্যাম্প ফায়ার স্কাউটিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে। স্কাউটিং কার্যক্রমে দলীয় বন্ধন দৃঢ় করার জন্য গল্প বলা, গান গাওয়া এবং প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ তৈরির জন্য ক্যাম্প ফায়ার করা হয়।

একুশ শতকে ক্যাম্পিং জনপ্রিয় হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ক্যাম্প ফায়ারও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। এখনকার দিনে পরিবার, বন্ধু-বান্ধব বা পর্যটকেরা ক্যাম্পিং করতে গেলে রাতে ক্যাম্প ফায়ারের চারপাশে বসে আনন্দ উপভোগ করে।
ক্যাম্প ফায়ারের পরিবেশগত প্রভাব ও বিকল্প
ক্যাম্প ফায়ার প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সংযোগ তৈরির এক চমৎকার উপায়। তবে এটি কিছু পরিবেশগত সমস্যার কারণ হতে পারে। বনাঞ্চলে অনিয়ন্ত্রিত আগুন দাবানলের কারণ হতে পারে। এটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর, সেটা আমরা জানি। তাই বর্তমানে অনেক জায়গায় ইকো-ফ্রেন্ডলি বিকল্প, যেমন পোর্টেবল ফায়ার পিট এবং পরিবেশবান্ধব কাঠের ব্যবহার জনপ্রিয় হচ্ছে।
ক্যাম্প ফায়ার কেবল আগুন জ্বালানো নয়, এটি ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং মানুষের মিলনের প্রতীক। যুগে যুগে এটি মানুষের জীবনধারার সঙ্গে মিশে গেছে এবং এখনো ক্যাম্পিং ও সামাজিক মিলনক্ষেত্রের একটি অপরিহার্য অংশ। পরিবর্তিত সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর ব্যবহার ও প্রযুক্তি বদলালেও, ক্যাম্প ফায়ারের আবেদন কখনোই ফুরাবে না।

সাহস আজ আপনার রক্তে টগবগ করছে। অফিসে সহকর্মীদের ওপর এমন হুকুম চালাবেন যেন আপনি সম্রাট আকবরের বংশধর। সঞ্চয় ভালো হবে, কিন্তু কৃপণতার দুনিয়ায় আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেন। গিন্নি বা প্রিয়তমা আজ কেনাকাটার কথা তুললে কানপুরে যাওয়ার টিকিট কাটার ভান করতে পারেন।
২৯ মিনিট আগে
সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্টকে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কী খাচ্ছেন, সেটা বড় প্রশ্ন নয়। বড় প্রশ্ন হলো, কখন খাচ্ছেন। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে সকালের নাশতা খাওয়ার সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
যে বয়সে মানুষ কৈশোরে পা রাখে ঠিক সেই বয়সেই, অর্থাৎ মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেশান্তরী হয়েছিলেন জাইমা রহমান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমার কৈশোর কেটেছে লন্ডনে।
১২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন বা ক্রিসমাস মানেই ডাইনিং টেবিলে সাজানো বড়সড় এক টার্কি রোস্ট। কিন্তু উত্তর আমেরিকার আদি নিবাসী এই পাখি কীভাবে ইউরোপীয়দের উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে উঠল, তা বেশ কৌতূহল উদ্দীপক। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনীয় অভিযাত্রীদের মাধ্যমে টার্কি প্রথম ইউরোপে আসে। তার আগে উৎসবের ভোজ বলতে ছিল রাজহাঁস, ময়ূর
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
সাহস আজ আপনার রক্তে টগবগ করছে। অফিসে সহকর্মীদের ওপর এমন হুকুম চালাবেন যেন আপনি সম্রাট আকবরের বংশধর। সঞ্চয় ভালো হবে, কিন্তু কৃপণতার দুনিয়ায় আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেন। গিন্নি বা প্রিয়তমা আজ কেনাকাটার কথা তুললে কানপুরে যাওয়ার টিকিট কাটার ভান করতে পারেন। রাস্তায় হাঁটার সময় মোবাইল টিপবেন না; আজ নর্দমায় পা পড়ার বা হোঁচট খাওয়ার প্রবল যোগ! পকেটে একটি লাল রুমাল রাখুন, মেজাজ ঠান্ডা থাকবে।
বৃষ
মনের কথা আজ পেটে সইবে না। তবে খবরদার! অফিসের বস বা পাড়ার চায়ের দোকানের আড্ডায় নিজের বা অন্যের হাঁড়ি ভাঙবেন না। দাম্পত্য জীবনে আজ একটু ‘মাখন’ লাগানোর প্রয়োজন আছে, নয়তো রাতের ডিনারে শুধু সেদ্ধ ভাত জুটতে পারে। পুরোনো কোনো পাওনা টাকা হঠাৎ ফেরত পেতে পারেন, যা দিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি খাওয়ার ইচ্ছা হবে প্রবল। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ বিতর্কিত কমেন্ট করবেন না, ট্রল হওয়ার সম্ভাবনা ১০০ পারসেন্ট। বাইরে বেরোনোর আগে এক চামচ দই চিনি খেয়ে বেরোন।
মিথুন
বসের মেজাজ আজ তপ্ত কড়াইয়ের মতো। তিনি যদি বলেন ‘ঘাস নীল’, তবে আপনি তালি বাজিয়ে বলবেন ‘কী অপূর্ব নীলিমা স্যার!’ ছোট ভুল আজ ক্যারিয়ারের এভারেস্টে ফাটল ধরাতে পারে, তাই যেকোনো ফাইলে সই করার আগে অন্তত তিনবার চোখ বুলিয়ে নিন। বাড়িতে কোনো খুশির খবর বা হঠাৎ মিষ্টি আসতে পারে। ক্যালরি মেপে মিষ্টি খাবেন, ডায়াবেটিস আজ উঁকি দিচ্ছে। সবুজ রঙের কোনো কলম সঙ্গে রাখুন।
কর্কট
মানিব্যাগের দশা আজ মরুভূমির মতো। মাসের শেষে পকেট গড়ের মাঠ হওয়ায় বন্ধুর থেকে ধার নেওয়ার ফন্দি আঁটবেন। পারিবারিক দায়িত্ব আজ হিমালয়ের মতো কাঁধে চেপে বসবে, তবে চিন্তা নেই—দিন শেষে কোনো পুরোনো বন্ধুর আড্ডায় সব ক্লান্তি দূর হবে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের রূপ দেখে মুগ্ধ হয়ে বেশি সময় নষ্ট করবেন না, কাজের দেরি হবে। ছোটদের কিছু চকলেট উপহার দিন, আপনার ভাগ্য খুলবে।
সিংহ
কাজের চেয়ে আপনার মন আজ বিনোদনের দিকে বেশি। অফিসের কম্পিউটারে আড়ালে গেম খেলতে গিয়ে বসের হাতে ধরা পড়ার সম্ভাবনা আছে। পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে ভাইবোনের সঙ্গে আলোচনা করতে গেলে মেজাজ হারাবেন না, হিতে বিপরীত হতে পারে। নতুন গাড়ি বা গ্যাজেট কেনার ভূত মাথায় চাপতে পারে, কিন্তু আজ ডিল করবেন না।
আজ অনলাইন শপিং সাইটগুলো থেকে দূরে থাকুন, নয়তো ক্রেডিট কার্ডের দফারফা হবে।
কন্যা
আপনি আজ বড্ড আবেগপ্রবণ। টিভির সিরিয়াল দেখেও চোখে জল আসতে পারে। তবে এই কোমল মন আজ নতুন বন্ধু তৈরিতে সাহায্য করবে। অফিসে কাজের চাপ থাকবে প্রচুর, কিন্তু ক্রেডিট নেওয়ার সময় দেখবেন অন্য কেউ লাইন মেরে চলে গেছে। ধৈর্য ধরুন, ফলের আশা করবেন না (আপাতত)। পরনিন্দা-পরচর্চা থেকে দূরে থাকুন, পাড়ার আন্টিরা আপনাকে ফাঁসিয়ে দিতে পারে।
তুলা
আজ আপনার জন্য প্রলোভনের দিন। শপিং মলের ‘৫০% অফ’ দেখে মন নাচবে, কিন্তু পকেটে হাত দিলেই শক খাবেন। সামাজিক অনুষ্ঠানে আপনি আজ মধ্যমণি, কিন্তু বেশি স্মার্টনেস দেখাতে গিয়ে হাসির পাত্র হবেন না। দুজনের ঝগড়া মেটাতে গিয়ে নিজে মাঝখান থেকে ভিলেন হয়ে যাবেন না। একটি রুপার কয়েন বা আংটি সঙ্গে রাখুন।
বৃশ্চিক
যাঁরা হার্ডওয়্যার বা যন্ত্রপাতির ব্যবসা করেন, তাঁদের আজ পয়া দিন। স্ত্রীর বুদ্ধিতে কোনো ব্যবসায়িক জটিলতা মিটে যেতে পারে। শ্বশুরবাড়ির দিক থেকে দামি কোনো উপহার বা নিমন্ত্রণ আসার সম্ভাবনা আছে। তবে শরীরের নিচের অংশে চোট লাগার ভয় আছে, তাই সাবধানে চলাফেরা করুন। মিষ্টি দেখলে আজ লোভ সামলান, দাঁত ব্যথার যোগ আছে।
ধনু
মন আজ এক জায়গায় টিকবে না। অফিস কামাই করে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা জাগবে। হঠাৎ কোনো অজানার থেকে আর্থিক প্রস্তাব আসতে পারে, যাচাই না করে পা দেবেন না। ভ্রমণের সুযোগ এলে ব্যাগ গুছিয়ে নিন, তবে ট্রেন বা বাসে মানিব্যাগ এবং মোবাইল সামলে রাখুন। প্রিয়জনের সঙ্গে তর্কে যাবেন না, ঝগড়া মেটাতে ২০২৬ সাল চলে আসবে।
মকর
প্রেমের দুনিয়ায় আজ বড় আকাল। প্রিয়তমার সঙ্গে ছোটখাটো বিষয়ে ভুল-বোঝাবুঝি হতে পারে, যা বিশ্বযুদ্ধের আকার নিতে পারে। দুপুরের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো শেষ করুন। কারণ, বিকেলে অলসতা আপনাকে অজগরের মতো গিলে খাবে। সন্তানদের কোনো জেদ পূরণ করতে গিয়ে পকেট খালি হতে পারে। ঠান্ডা মেজাজে কথা বলুন, নয়তো আজ বাড়িতে থালাবাসন ওড়ার শব্দ শোনা যেতে পারে।
কুম্ভ
আপনি আজ পাড়ার ‘শান্তি কমিটি’র মেম্বারের মতো আচরণ করবেন। নিজের অশান্তি ভুলে অন্যের দুঃখ মুছতে ব্যস্ত থাকবেন। আধ্যাত্মিক কোনো কাজে যোগ দিলে মন ভালো থাকবে। জিম বা ব্যায়াম করার প্রবল উৎসাহ জাগবে, কিন্তু প্রথম দিনেই দুনিয়ার ভার তুলতে গিয়ে পেশিতে টান লাগাবেন না। অচেনা কাউকে আজ টাকা ধার দেবেন না।
মীন
দিনটা আপনার জন্য বেশ পয়া। লটারি না জিতলেও মন থাকবে ফুরফুরে। পুরোনো কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে। বাড়িতে নতুন কোনো রেসিপি ট্রাই করতে পারেন; বাড়ির লোকজন হয়তো ভয়ে ভয়ে খাবে, কিন্তু মুখে আপনার প্রশংসাই করবে। ছোটখাটো শারীরিক সমস্যা অবহেলা করবেন না। ঠান্ডা পানি বা আইসক্রিম আজ এড়িয়ে চলুন, গলার অবস্থা খারাপ হতে পারে।

মেষ
সাহস আজ আপনার রক্তে টগবগ করছে। অফিসে সহকর্মীদের ওপর এমন হুকুম চালাবেন যেন আপনি সম্রাট আকবরের বংশধর। সঞ্চয় ভালো হবে, কিন্তু কৃপণতার দুনিয়ায় আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেন। গিন্নি বা প্রিয়তমা আজ কেনাকাটার কথা তুললে কানপুরে যাওয়ার টিকিট কাটার ভান করতে পারেন। রাস্তায় হাঁটার সময় মোবাইল টিপবেন না; আজ নর্দমায় পা পড়ার বা হোঁচট খাওয়ার প্রবল যোগ! পকেটে একটি লাল রুমাল রাখুন, মেজাজ ঠান্ডা থাকবে।
বৃষ
মনের কথা আজ পেটে সইবে না। তবে খবরদার! অফিসের বস বা পাড়ার চায়ের দোকানের আড্ডায় নিজের বা অন্যের হাঁড়ি ভাঙবেন না। দাম্পত্য জীবনে আজ একটু ‘মাখন’ লাগানোর প্রয়োজন আছে, নয়তো রাতের ডিনারে শুধু সেদ্ধ ভাত জুটতে পারে। পুরোনো কোনো পাওনা টাকা হঠাৎ ফেরত পেতে পারেন, যা দিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি খাওয়ার ইচ্ছা হবে প্রবল। সোশ্যাল মিডিয়ায় আজ বিতর্কিত কমেন্ট করবেন না, ট্রল হওয়ার সম্ভাবনা ১০০ পারসেন্ট। বাইরে বেরোনোর আগে এক চামচ দই চিনি খেয়ে বেরোন।
মিথুন
বসের মেজাজ আজ তপ্ত কড়াইয়ের মতো। তিনি যদি বলেন ‘ঘাস নীল’, তবে আপনি তালি বাজিয়ে বলবেন ‘কী অপূর্ব নীলিমা স্যার!’ ছোট ভুল আজ ক্যারিয়ারের এভারেস্টে ফাটল ধরাতে পারে, তাই যেকোনো ফাইলে সই করার আগে অন্তত তিনবার চোখ বুলিয়ে নিন। বাড়িতে কোনো খুশির খবর বা হঠাৎ মিষ্টি আসতে পারে। ক্যালরি মেপে মিষ্টি খাবেন, ডায়াবেটিস আজ উঁকি দিচ্ছে। সবুজ রঙের কোনো কলম সঙ্গে রাখুন।
কর্কট
মানিব্যাগের দশা আজ মরুভূমির মতো। মাসের শেষে পকেট গড়ের মাঠ হওয়ায় বন্ধুর থেকে ধার নেওয়ার ফন্দি আঁটবেন। পারিবারিক দায়িত্ব আজ হিমালয়ের মতো কাঁধে চেপে বসবে, তবে চিন্তা নেই—দিন শেষে কোনো পুরোনো বন্ধুর আড্ডায় সব ক্লান্তি দূর হবে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের রূপ দেখে মুগ্ধ হয়ে বেশি সময় নষ্ট করবেন না, কাজের দেরি হবে। ছোটদের কিছু চকলেট উপহার দিন, আপনার ভাগ্য খুলবে।
সিংহ
কাজের চেয়ে আপনার মন আজ বিনোদনের দিকে বেশি। অফিসের কম্পিউটারে আড়ালে গেম খেলতে গিয়ে বসের হাতে ধরা পড়ার সম্ভাবনা আছে। পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে ভাইবোনের সঙ্গে আলোচনা করতে গেলে মেজাজ হারাবেন না, হিতে বিপরীত হতে পারে। নতুন গাড়ি বা গ্যাজেট কেনার ভূত মাথায় চাপতে পারে, কিন্তু আজ ডিল করবেন না।
আজ অনলাইন শপিং সাইটগুলো থেকে দূরে থাকুন, নয়তো ক্রেডিট কার্ডের দফারফা হবে।
কন্যা
আপনি আজ বড্ড আবেগপ্রবণ। টিভির সিরিয়াল দেখেও চোখে জল আসতে পারে। তবে এই কোমল মন আজ নতুন বন্ধু তৈরিতে সাহায্য করবে। অফিসে কাজের চাপ থাকবে প্রচুর, কিন্তু ক্রেডিট নেওয়ার সময় দেখবেন অন্য কেউ লাইন মেরে চলে গেছে। ধৈর্য ধরুন, ফলের আশা করবেন না (আপাতত)। পরনিন্দা-পরচর্চা থেকে দূরে থাকুন, পাড়ার আন্টিরা আপনাকে ফাঁসিয়ে দিতে পারে।
তুলা
আজ আপনার জন্য প্রলোভনের দিন। শপিং মলের ‘৫০% অফ’ দেখে মন নাচবে, কিন্তু পকেটে হাত দিলেই শক খাবেন। সামাজিক অনুষ্ঠানে আপনি আজ মধ্যমণি, কিন্তু বেশি স্মার্টনেস দেখাতে গিয়ে হাসির পাত্র হবেন না। দুজনের ঝগড়া মেটাতে গিয়ে নিজে মাঝখান থেকে ভিলেন হয়ে যাবেন না। একটি রুপার কয়েন বা আংটি সঙ্গে রাখুন।
বৃশ্চিক
যাঁরা হার্ডওয়্যার বা যন্ত্রপাতির ব্যবসা করেন, তাঁদের আজ পয়া দিন। স্ত্রীর বুদ্ধিতে কোনো ব্যবসায়িক জটিলতা মিটে যেতে পারে। শ্বশুরবাড়ির দিক থেকে দামি কোনো উপহার বা নিমন্ত্রণ আসার সম্ভাবনা আছে। তবে শরীরের নিচের অংশে চোট লাগার ভয় আছে, তাই সাবধানে চলাফেরা করুন। মিষ্টি দেখলে আজ লোভ সামলান, দাঁত ব্যথার যোগ আছে।
ধনু
মন আজ এক জায়গায় টিকবে না। অফিস কামাই করে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা জাগবে। হঠাৎ কোনো অজানার থেকে আর্থিক প্রস্তাব আসতে পারে, যাচাই না করে পা দেবেন না। ভ্রমণের সুযোগ এলে ব্যাগ গুছিয়ে নিন, তবে ট্রেন বা বাসে মানিব্যাগ এবং মোবাইল সামলে রাখুন। প্রিয়জনের সঙ্গে তর্কে যাবেন না, ঝগড়া মেটাতে ২০২৬ সাল চলে আসবে।
মকর
প্রেমের দুনিয়ায় আজ বড় আকাল। প্রিয়তমার সঙ্গে ছোটখাটো বিষয়ে ভুল-বোঝাবুঝি হতে পারে, যা বিশ্বযুদ্ধের আকার নিতে পারে। দুপুরের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো শেষ করুন। কারণ, বিকেলে অলসতা আপনাকে অজগরের মতো গিলে খাবে। সন্তানদের কোনো জেদ পূরণ করতে গিয়ে পকেট খালি হতে পারে। ঠান্ডা মেজাজে কথা বলুন, নয়তো আজ বাড়িতে থালাবাসন ওড়ার শব্দ শোনা যেতে পারে।
কুম্ভ
আপনি আজ পাড়ার ‘শান্তি কমিটি’র মেম্বারের মতো আচরণ করবেন। নিজের অশান্তি ভুলে অন্যের দুঃখ মুছতে ব্যস্ত থাকবেন। আধ্যাত্মিক কোনো কাজে যোগ দিলে মন ভালো থাকবে। জিম বা ব্যায়াম করার প্রবল উৎসাহ জাগবে, কিন্তু প্রথম দিনেই দুনিয়ার ভার তুলতে গিয়ে পেশিতে টান লাগাবেন না। অচেনা কাউকে আজ টাকা ধার দেবেন না।
মীন
দিনটা আপনার জন্য বেশ পয়া। লটারি না জিতলেও মন থাকবে ফুরফুরে। পুরোনো কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে। বাড়িতে নতুন কোনো রেসিপি ট্রাই করতে পারেন; বাড়ির লোকজন হয়তো ভয়ে ভয়ে খাবে, কিন্তু মুখে আপনার প্রশংসাই করবে। ছোটখাটো শারীরিক সমস্যা অবহেলা করবেন না। ঠান্ডা পানি বা আইসক্রিম আজ এড়িয়ে চলুন, গলার অবস্থা খারাপ হতে পারে।

কেবল উষ্ণতা, নিরাপত্তা আর বিনোদনের জন্য ক্যাম্প ফায়ার শুরু হয়নি। বরং প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এর পাশে গড়ে উঠেছে গল্প, সংগীত, খাদ্যের এক দারুণ যাপন। এর বিবর্তন সত্যিই চমকপ্রদ।
২৮ মে ২০২৫
সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্টকে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কী খাচ্ছেন, সেটা বড় প্রশ্ন নয়। বড় প্রশ্ন হলো, কখন খাচ্ছেন। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে সকালের নাশতা খাওয়ার সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
যে বয়সে মানুষ কৈশোরে পা রাখে ঠিক সেই বয়সেই, অর্থাৎ মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেশান্তরী হয়েছিলেন জাইমা রহমান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমার কৈশোর কেটেছে লন্ডনে।
১২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন বা ক্রিসমাস মানেই ডাইনিং টেবিলে সাজানো বড়সড় এক টার্কি রোস্ট। কিন্তু উত্তর আমেরিকার আদি নিবাসী এই পাখি কীভাবে ইউরোপীয়দের উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে উঠল, তা বেশ কৌতূহল উদ্দীপক। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনীয় অভিযাত্রীদের মাধ্যমে টার্কি প্রথম ইউরোপে আসে। তার আগে উৎসবের ভোজ বলতে ছিল রাজহাঁস, ময়ূর
১৫ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্টকে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কী খাচ্ছেন, সেটা বড় প্রশ্ন নয়। বড় প্রশ্ন হলো, কখন খাচ্ছেন। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে সকালের নাশতা খাওয়ার সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো অভ্যাসের জন্য জেনে নিন, কখন নাশতা খাবেন। সঠিক সময়ে স্বাস্থ্যকর নাশতা শুধু আপনার শরীরের ওজন বা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করবে না, বরং সারা দিনের শক্তি, মানসিক স্বচ্ছতা এবং কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করবে।
হৃদ্যন্ত্রের সুরক্ষায় ‘দুই ঘণ্টার নিয়ম’
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুম থেকে ওঠার দুই ঘণ্টার মধ্যে সকালের ভারসাম্যপূর্ণ নাশতা সেরে ফেলা উচিত। এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সরাসরি সাহায্য করে। দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে পরে অস্বাস্থ্যকর নাশতা বা বেশি পরিমাণে খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। নিবন্ধিত ডায়েটিশিয়ান ভেরোনিকা রাউস এবং ডোবরা মারফির মতে, নাশতার সময় যত দ্রুত হয়, কোলেস্টেরলের জন্য, তা তত মঙ্গলজনক। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নিয়মিত সকালের নাশতা এড়িয়ে যান, তাঁদের শরীরে ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। ২০২১ সালে চীনে ৩৭ হাজার ৩৫৫ জন প্রাপ্তবয়স্কের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নাশতা খান না, তাঁদের রক্তে চর্বির পরিমাণ ১০ দশমিক ৬ শতাংশ এবং মোট কোলেস্টেরল ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালের অন্য একটি বিশ্লেষণ বলছে, নাশতা বাদ দিলে এলডিএল কোলেস্টেরল গড়ে ৯ দশমিক ৮৯ এমজি/ডিএল পর্যন্ত বাড়তে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ ও ১২ ঘণ্টার ফাস্টিং
যদি আপনার লক্ষ্য হয় ওজন কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখা, তবে খাবারের সময়ের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ হিসাব কাজ করে। নাশতা মানেই উপবাস ভাঙা। গবেষকদের মতে, আগের দিনের রাতের খাবার এবং পরের দিনের সকালের নাশতার মধ্যে অন্তত ১২ ঘণ্টার ব্যবধান থাকা উচিত। যেমন আপনি যদি রাত ৮টায় রাতের খাবার খেয়ে নেন, তবে সকাল ৮টার আগে নাশতা না করাই ভালো। এই ১২ ঘণ্টার বিরতি শরীরে কেটোসিস প্রক্রিয়া শুরু করতে সাহায্য করে; যেখানে শরীর শক্তির জন্য গ্লুকোজের বদলে জমানো চর্বি পোড়াতে থাকে। এ ছাড়া এই বিরতি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বা মাইক্রোবায়োমকে বিশ্রাম ও পুনর্গঠনের সুযোগ দেয়, যা মেটাবলিজম দ্রুত করে।
কত দেরি হলে তা ‘খুব দেরি’
একটি গবেষণা অনুযায়ী, সকাল ৯টার মধ্যে নাশতা সেরে ফেলা আদর্শ সময়। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। এর কারণ হলো, সকালে আমাদের মেটাবলিজম বা বিপাক প্রক্রিয়া সবচেয়ে ভালো কাজ করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীর ইনসুলিন প্রতিরোধী হতে শুরু করে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং পেটে চর্বি জমায়। তবে মনে রাখতে হবে, ১২ ঘণ্টার উপবাসের নিয়মটি নমনীয়। যদি কোনো কারণে রাতে দেরি করে খাবার খান, তবে পরের দিন ১২ ঘণ্টা পূর্ণ করেই হালকা নাশতা করা উচিত।
দেরিতে ডিনার ও নাশতা বর্জন নয়
ইউরোপীয় ‘জার্নাল অব প্রিভেনটিভ কার্ডিওলজি’তে প্রকাশিত গবেষণায় দেরিতে রাতের খাবার এবং সকালের নাশতা বাদ দেওয়াকে মারাত্মক উল্লেখ করা হয়েছে। যাঁরা এই অভ্যাসে অভ্যস্ত, তাঁদের হৃদ্রোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং শরীরে প্রদাহের ঝুঁকি অনেক বেশি। গবেষকেরা একে একটি ‘কিলার’ বা প্রাণঘাতী কম্বিনেশন হিসেবে অভিহিত করেছেন।
কোলেস্টেরল কমাতে আদর্শ নাশতা
ডোনাট বা পেস্ট্রির মতো চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলোতে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা সরাসরি এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়ায়। নাশতায় উদ্ভিজ্জ খাবার বা প্ল্যান্ট-বেসড খাবারের ওপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
ফল ও ওটস: এতে থাকা সলুবল ফাইবার অন্ত্রে কোলেস্টেরলকে আটকে ফেলে রক্তে মিশতে বাধা দেয়।
হোল-গ্রেইন টোস্ট বা সিরিয়াল: এতে থাকা ভিটামিন-বি হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়।
বাদাম ও বীজ: এগুলো স্বাস্থ্যকর চর্বি ও প্ল্যান্ট স্টেরল সমৃদ্ধ।
ব্যায়ামের ভূমিকা
নাশতার পাশাপাশি নিয়মিত সকালে ব্যায়াম কোলেস্টেরলের জন্য মহৌষধ। এটি এলডিএল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়। হার্টের সুস্বাস্থ্যের জন্য সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি পরিশ্রম, যেমন দ্রুত হাঁটা অথবা ৭৫ মিনিট দৌড়ানোর মতো কঠিন কাজ করা জরুরি।
সূত্র: ভোগ, ডেইলি মেইল

সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্টকে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কী খাচ্ছেন, সেটা বড় প্রশ্ন নয়। বড় প্রশ্ন হলো, কখন খাচ্ছেন। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে সকালের নাশতা খাওয়ার সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো অভ্যাসের জন্য জেনে নিন, কখন নাশতা খাবেন। সঠিক সময়ে স্বাস্থ্যকর নাশতা শুধু আপনার শরীরের ওজন বা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করবে না, বরং সারা দিনের শক্তি, মানসিক স্বচ্ছতা এবং কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করবে।
হৃদ্যন্ত্রের সুরক্ষায় ‘দুই ঘণ্টার নিয়ম’
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘুম থেকে ওঠার দুই ঘণ্টার মধ্যে সকালের ভারসাম্যপূর্ণ নাশতা সেরে ফেলা উচিত। এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সরাসরি সাহায্য করে। দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে পরে অস্বাস্থ্যকর নাশতা বা বেশি পরিমাণে খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। নিবন্ধিত ডায়েটিশিয়ান ভেরোনিকা রাউস এবং ডোবরা মারফির মতে, নাশতার সময় যত দ্রুত হয়, কোলেস্টেরলের জন্য, তা তত মঙ্গলজনক। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নিয়মিত সকালের নাশতা এড়িয়ে যান, তাঁদের শরীরে ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। ২০২১ সালে চীনে ৩৭ হাজার ৩৫৫ জন প্রাপ্তবয়স্কের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নাশতা খান না, তাঁদের রক্তে চর্বির পরিমাণ ১০ দশমিক ৬ শতাংশ এবং মোট কোলেস্টেরল ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালের অন্য একটি বিশ্লেষণ বলছে, নাশতা বাদ দিলে এলডিএল কোলেস্টেরল গড়ে ৯ দশমিক ৮৯ এমজি/ডিএল পর্যন্ত বাড়তে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ ও ১২ ঘণ্টার ফাস্টিং
যদি আপনার লক্ষ্য হয় ওজন কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখা, তবে খাবারের সময়ের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ হিসাব কাজ করে। নাশতা মানেই উপবাস ভাঙা। গবেষকদের মতে, আগের দিনের রাতের খাবার এবং পরের দিনের সকালের নাশতার মধ্যে অন্তত ১২ ঘণ্টার ব্যবধান থাকা উচিত। যেমন আপনি যদি রাত ৮টায় রাতের খাবার খেয়ে নেন, তবে সকাল ৮টার আগে নাশতা না করাই ভালো। এই ১২ ঘণ্টার বিরতি শরীরে কেটোসিস প্রক্রিয়া শুরু করতে সাহায্য করে; যেখানে শরীর শক্তির জন্য গ্লুকোজের বদলে জমানো চর্বি পোড়াতে থাকে। এ ছাড়া এই বিরতি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বা মাইক্রোবায়োমকে বিশ্রাম ও পুনর্গঠনের সুযোগ দেয়, যা মেটাবলিজম দ্রুত করে।
কত দেরি হলে তা ‘খুব দেরি’
একটি গবেষণা অনুযায়ী, সকাল ৯টার মধ্যে নাশতা সেরে ফেলা আদর্শ সময়। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। এর কারণ হলো, সকালে আমাদের মেটাবলিজম বা বিপাক প্রক্রিয়া সবচেয়ে ভালো কাজ করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীর ইনসুলিন প্রতিরোধী হতে শুরু করে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং পেটে চর্বি জমায়। তবে মনে রাখতে হবে, ১২ ঘণ্টার উপবাসের নিয়মটি নমনীয়। যদি কোনো কারণে রাতে দেরি করে খাবার খান, তবে পরের দিন ১২ ঘণ্টা পূর্ণ করেই হালকা নাশতা করা উচিত।
দেরিতে ডিনার ও নাশতা বর্জন নয়
ইউরোপীয় ‘জার্নাল অব প্রিভেনটিভ কার্ডিওলজি’তে প্রকাশিত গবেষণায় দেরিতে রাতের খাবার এবং সকালের নাশতা বাদ দেওয়াকে মারাত্মক উল্লেখ করা হয়েছে। যাঁরা এই অভ্যাসে অভ্যস্ত, তাঁদের হৃদ্রোগ, হার্ট অ্যাটাক এবং শরীরে প্রদাহের ঝুঁকি অনেক বেশি। গবেষকেরা একে একটি ‘কিলার’ বা প্রাণঘাতী কম্বিনেশন হিসেবে অভিহিত করেছেন।
কোলেস্টেরল কমাতে আদর্শ নাশতা
ডোনাট বা পেস্ট্রির মতো চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলোতে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা সরাসরি এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়ায়। নাশতায় উদ্ভিজ্জ খাবার বা প্ল্যান্ট-বেসড খাবারের ওপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
ফল ও ওটস: এতে থাকা সলুবল ফাইবার অন্ত্রে কোলেস্টেরলকে আটকে ফেলে রক্তে মিশতে বাধা দেয়।
হোল-গ্রেইন টোস্ট বা সিরিয়াল: এতে থাকা ভিটামিন-বি হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়।
বাদাম ও বীজ: এগুলো স্বাস্থ্যকর চর্বি ও প্ল্যান্ট স্টেরল সমৃদ্ধ।
ব্যায়ামের ভূমিকা
নাশতার পাশাপাশি নিয়মিত সকালে ব্যায়াম কোলেস্টেরলের জন্য মহৌষধ। এটি এলডিএল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়। হার্টের সুস্বাস্থ্যের জন্য সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি পরিশ্রম, যেমন দ্রুত হাঁটা অথবা ৭৫ মিনিট দৌড়ানোর মতো কঠিন কাজ করা জরুরি।
সূত্র: ভোগ, ডেইলি মেইল

কেবল উষ্ণতা, নিরাপত্তা আর বিনোদনের জন্য ক্যাম্প ফায়ার শুরু হয়নি। বরং প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এর পাশে গড়ে উঠেছে গল্প, সংগীত, খাদ্যের এক দারুণ যাপন। এর বিবর্তন সত্যিই চমকপ্রদ।
২৮ মে ২০২৫
সাহস আজ আপনার রক্তে টগবগ করছে। অফিসে সহকর্মীদের ওপর এমন হুকুম চালাবেন যেন আপনি সম্রাট আকবরের বংশধর। সঞ্চয় ভালো হবে, কিন্তু কৃপণতার দুনিয়ায় আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেন। গিন্নি বা প্রিয়তমা আজ কেনাকাটার কথা তুললে কানপুরে যাওয়ার টিকিট কাটার ভান করতে পারেন।
২৯ মিনিট আগে
যে বয়সে মানুষ কৈশোরে পা রাখে ঠিক সেই বয়সেই, অর্থাৎ মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেশান্তরী হয়েছিলেন জাইমা রহমান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমার কৈশোর কেটেছে লন্ডনে।
১২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন বা ক্রিসমাস মানেই ডাইনিং টেবিলে সাজানো বড়সড় এক টার্কি রোস্ট। কিন্তু উত্তর আমেরিকার আদি নিবাসী এই পাখি কীভাবে ইউরোপীয়দের উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে উঠল, তা বেশ কৌতূহল উদ্দীপক। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনীয় অভিযাত্রীদের মাধ্যমে টার্কি প্রথম ইউরোপে আসে। তার আগে উৎসবের ভোজ বলতে ছিল রাজহাঁস, ময়ূর
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যে বয়সে মানুষ কৈশোরে পা রাখে ঠিক সেই বয়সেই, অর্থাৎ মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেশান্তরী হয়েছিলেন জাইমা রহমান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমার কৈশোর কেটেছে লন্ডনে। সেখানেই স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে এখন ব্যারিস্টার তিনি।
তবে, জাইমা রহমানের শৈশবের পুরোটা সময় বাংলাদেশেই কেটেছে। প্রাথমিকে পড়াশোনা করেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকায় (আইএসডি)। এই স্কুলেরই ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, গোলকিপার হিসেবে দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও সামাল দিয়েছেন। এমনকি জয় করেছেন মেডেলও।
সম্প্রতি বাংলাদেশে ফিরে আসাকে সামনে রেখে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে শৈশবের সেই অভিজ্ঞতার স্মৃতিচারণা করেন জাইমা। তিনি জানান, ফুটবল খেলে তিনি যে মেডেলটি পেয়েছিলেন, সেটি দাদিকে দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলেন দাদির অফিসেই।
সেই সময়টিতে জাইমা রহমানের দাদি বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। নাতনির মুখে মেডেল জয়ের গল্পটি তিনি বেশ মনোযোগ দিয়ে শুনছিলেন এবং এই গল্পটি তিনি অন্যদের সঙ্গেও খুব গর্ব করে বলতেন।
এ বিষয়ে জাইমা লিখেছেন—‘আমার বয়স তখন এগারো। আমাদের স্কুলের ফুটবল টিম একটা টুর্নামেন্ট জিতেছিল, আর আমি মেডেল পেয়েছিলাম। আম্মু আমাকে সরাসরি দাদুর অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন, আমি যেন নিজেই দাদুকে আমার বিজয়ের গল্পটা বলতে পারি; তাঁকে আমার বিজয়ের মেডেলটা দেখাতে পারি। আমি খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে গোলকিপার হিসেবে কী-কী করেছি, সেটা বলছিলাম; আর স্পষ্ট টের পাচ্ছিলাম, দাদু প্রচণ্ড মনোযোগ নিয়ে আমাকে শুনছেন। তিনি এতটাই গর্বিত হয়েছিলেন যে, পরে সেই গল্পটা তিনি অন্যদের কাছেও বলতেন।’
১৭ বছর পর বাবা-মায়ের সঙ্গে আবারও দেশে ফিরে আসা জাইমা রহমান এখন ৩০ বছরের পরিপূর্ণ এক ব্যক্তিত্ব। লন্ডনে গিয়ে তাঁর জীবন নতুনভাবে গড়ে ওঠে। শেকড় হারানোর বেদনার সঙ্গে যুক্ত হয় নতুন সমাজ, নতুন ভাষা, নতুন লড়াই। কিন্তু তিনি থেমে থাকেননি। লন্ডনের ম্যারিমাউন্ট গার্লস স্কুল থেকে তিনি ও-লেভেল পাস করেন। পরে আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি নেন লন্ডনের কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি থেকে। পরে তিনি লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী আইন প্রতিষ্ঠান ‘ইনার টেম্পল’ থেকে ‘বার-এট-ল’ কোর্স সম্পন্ন করে ব্যারিস্টার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।

যে বয়সে মানুষ কৈশোরে পা রাখে ঠিক সেই বয়সেই, অর্থাৎ মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেশান্তরী হয়েছিলেন জাইমা রহমান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমার কৈশোর কেটেছে লন্ডনে। সেখানেই স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে এখন ব্যারিস্টার তিনি।
তবে, জাইমা রহমানের শৈশবের পুরোটা সময় বাংলাদেশেই কেটেছে। প্রাথমিকে পড়াশোনা করেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকায় (আইএসডি)। এই স্কুলেরই ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, গোলকিপার হিসেবে দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও সামাল দিয়েছেন। এমনকি জয় করেছেন মেডেলও।
সম্প্রতি বাংলাদেশে ফিরে আসাকে সামনে রেখে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে শৈশবের সেই অভিজ্ঞতার স্মৃতিচারণা করেন জাইমা। তিনি জানান, ফুটবল খেলে তিনি যে মেডেলটি পেয়েছিলেন, সেটি দাদিকে দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলেন দাদির অফিসেই।
সেই সময়টিতে জাইমা রহমানের দাদি বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। নাতনির মুখে মেডেল জয়ের গল্পটি তিনি বেশ মনোযোগ দিয়ে শুনছিলেন এবং এই গল্পটি তিনি অন্যদের সঙ্গেও খুব গর্ব করে বলতেন।
এ বিষয়ে জাইমা লিখেছেন—‘আমার বয়স তখন এগারো। আমাদের স্কুলের ফুটবল টিম একটা টুর্নামেন্ট জিতেছিল, আর আমি মেডেল পেয়েছিলাম। আম্মু আমাকে সরাসরি দাদুর অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন, আমি যেন নিজেই দাদুকে আমার বিজয়ের গল্পটা বলতে পারি; তাঁকে আমার বিজয়ের মেডেলটা দেখাতে পারি। আমি খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে গোলকিপার হিসেবে কী-কী করেছি, সেটা বলছিলাম; আর স্পষ্ট টের পাচ্ছিলাম, দাদু প্রচণ্ড মনোযোগ নিয়ে আমাকে শুনছেন। তিনি এতটাই গর্বিত হয়েছিলেন যে, পরে সেই গল্পটা তিনি অন্যদের কাছেও বলতেন।’
১৭ বছর পর বাবা-মায়ের সঙ্গে আবারও দেশে ফিরে আসা জাইমা রহমান এখন ৩০ বছরের পরিপূর্ণ এক ব্যক্তিত্ব। লন্ডনে গিয়ে তাঁর জীবন নতুনভাবে গড়ে ওঠে। শেকড় হারানোর বেদনার সঙ্গে যুক্ত হয় নতুন সমাজ, নতুন ভাষা, নতুন লড়াই। কিন্তু তিনি থেমে থাকেননি। লন্ডনের ম্যারিমাউন্ট গার্লস স্কুল থেকে তিনি ও-লেভেল পাস করেন। পরে আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি নেন লন্ডনের কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি থেকে। পরে তিনি লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী আইন প্রতিষ্ঠান ‘ইনার টেম্পল’ থেকে ‘বার-এট-ল’ কোর্স সম্পন্ন করে ব্যারিস্টার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।

কেবল উষ্ণতা, নিরাপত্তা আর বিনোদনের জন্য ক্যাম্প ফায়ার শুরু হয়নি। বরং প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এর পাশে গড়ে উঠেছে গল্প, সংগীত, খাদ্যের এক দারুণ যাপন। এর বিবর্তন সত্যিই চমকপ্রদ।
২৮ মে ২০২৫
সাহস আজ আপনার রক্তে টগবগ করছে। অফিসে সহকর্মীদের ওপর এমন হুকুম চালাবেন যেন আপনি সম্রাট আকবরের বংশধর। সঞ্চয় ভালো হবে, কিন্তু কৃপণতার দুনিয়ায় আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেন। গিন্নি বা প্রিয়তমা আজ কেনাকাটার কথা তুললে কানপুরে যাওয়ার টিকিট কাটার ভান করতে পারেন।
২৯ মিনিট আগে
সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্টকে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কী খাচ্ছেন, সেটা বড় প্রশ্ন নয়। বড় প্রশ্ন হলো, কখন খাচ্ছেন। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে সকালের নাশতা খাওয়ার সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
বড়দিন বা ক্রিসমাস মানেই ডাইনিং টেবিলে সাজানো বড়সড় এক টার্কি রোস্ট। কিন্তু উত্তর আমেরিকার আদি নিবাসী এই পাখি কীভাবে ইউরোপীয়দের উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে উঠল, তা বেশ কৌতূহল উদ্দীপক। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনীয় অভিযাত্রীদের মাধ্যমে টার্কি প্রথম ইউরোপে আসে। তার আগে উৎসবের ভোজ বলতে ছিল রাজহাঁস, ময়ূর
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বড়দিন বা ক্রিসমাস মানেই ডাইনিং টেবিলে সাজানো বড়সড় এক টার্কি রোস্ট। কিন্তু উত্তর আমেরিকার আদি নিবাসী এই পাখি কীভাবে ইউরোপীয়দের উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে উঠল, তা বেশ কৌতূহল উদ্দীপক। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনীয় অভিযাত্রীদের মাধ্যমে টার্কি প্রথম ইউরোপে আসে। তার আগে উৎসবের ভোজ বলতে ছিল ময়ূর বা রাজহাঁসের মাংস।
ইংল্যান্ডের রাজা হেনরি অষ্টম প্রথম ব্রিটিশ সম্রাট হিসেবে বড়দিনের ভোজে টার্কি খেয়েছিলেন বলে ধারণা করা হয়। তবে টার্কিকে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে দেওয়ার মূল কৃতিত্ব ভিক্টোরিয়ান যুগের। রানি ভিক্টোরিয়া যখন তাঁর রাজকীয় ক্রিসমাস ভোজে টার্কি খাওয়া শুরু করেন, তখন থেকেই এটি আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়।

রাজকীয় পছন্দের বাইরে সাধারণ মানুষের ঘরে টার্কিকে জনপ্রিয় করার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল লেখক চার্লস ডিকেন্সের। ১৮৪৩ সালে প্রকাশিত তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’-এ দেখা যায়, একসময়ের কৃপণ ইবেনেজার স্ক্রুজ বড়দিনে ক্র্যাচিট পরিবারকে একটি বিশাল টার্কি উপহার পাঠাচ্ছেন। এই গল্প সাধারণ মানুষের মনে গেঁথে দেয় যে—বড়দিনের আদর্শ খাবার মানেই টার্কি।
কেন টার্কিই সেরা পছন্দ
টার্কি জনপ্রিয় হওয়ার পেছনে কিছু ব্যবহারিক কারণও রয়েছে। আকার ও উপযোগিতা—গরু দুধ দেয় আর মুরগি দেয় ডিম; কিন্তু টার্কির অন্য কোনো ব্যবহার নেই। এ ছাড়া একটি বড় টার্কি দিয়ে অনায়াসেই পুরো পরিবারের ভোজ সম্পন্ন করা যায়। অনেকগুলো ছোট পাখি রান্না করার চেয়ে একটি বড় পাখি রান্না করা অনেক বেশি সাশ্রয়ী।
হিমায়িত বা ফ্রোজেন টার্কি—রেফ্রিজারেশন বা ফ্রিজ আবিষ্কারের আগে টাটকা টার্কি কেনা ছিল বেশ ঝক্কির কাজ। কিন্তু ফ্রোজেন টার্কি বাজারে আসার পর মানুষ আগে থেকেই পরিকল্পনা করে এটি কিনতে শুরু করে, যা এর জনপ্রিয়তা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

পরদিনের চমৎকার নাশতা—বড়দিনের পরদিন অর্থাৎ ‘বক্সিং ডে’তে টার্কির বেঁচে যাওয়া মাংস (Leftovers) দিয়ে স্যান্ডউইচ, স্টু, কারি বা পাই তৈরি করা যায়। বিশেষ করে, টার্কি কারি এখন অনেক দেশেই বেশ জনপ্রিয়।
যুক্তরাজ্যে টার্কির একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক ঐতিহ্য রয়েছে। সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজও ক্রিসমাসে টার্কি খাওয়ার রীতি বজায় আছে।
যাঁরা বড় টার্কি রান্না করতে চান না বা ঝামেলা ছাড়াই উৎসবের খাবার উপভোগ করতে চান, তাঁদের জন্যও আজ নানা ধরনের প্রস্তুত টার্কি খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে—যা ক্রিসমাস উদ্যাপনকে আরও সহজ করে তুলেছে। বড়দিনের এই দীর্ঘ ঐতিহ্যের কারণে আজও বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ টার্কি ছাড়া উৎসবের কথা কল্পনাও করতে পারেন না। আপনিও কি এবার বড়দিনের আয়োজনে টার্কি রাখছেন?

বড়দিন বা ক্রিসমাস মানেই ডাইনিং টেবিলে সাজানো বড়সড় এক টার্কি রোস্ট। কিন্তু উত্তর আমেরিকার আদি নিবাসী এই পাখি কীভাবে ইউরোপীয়দের উৎসবের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে উঠল, তা বেশ কৌতূহল উদ্দীপক। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনীয় অভিযাত্রীদের মাধ্যমে টার্কি প্রথম ইউরোপে আসে। তার আগে উৎসবের ভোজ বলতে ছিল ময়ূর বা রাজহাঁসের মাংস।
ইংল্যান্ডের রাজা হেনরি অষ্টম প্রথম ব্রিটিশ সম্রাট হিসেবে বড়দিনের ভোজে টার্কি খেয়েছিলেন বলে ধারণা করা হয়। তবে টার্কিকে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে দেওয়ার মূল কৃতিত্ব ভিক্টোরিয়ান যুগের। রানি ভিক্টোরিয়া যখন তাঁর রাজকীয় ক্রিসমাস ভোজে টার্কি খাওয়া শুরু করেন, তখন থেকেই এটি আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়।

রাজকীয় পছন্দের বাইরে সাধারণ মানুষের ঘরে টার্কিকে জনপ্রিয় করার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল লেখক চার্লস ডিকেন্সের। ১৮৪৩ সালে প্রকাশিত তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’-এ দেখা যায়, একসময়ের কৃপণ ইবেনেজার স্ক্রুজ বড়দিনে ক্র্যাচিট পরিবারকে একটি বিশাল টার্কি উপহার পাঠাচ্ছেন। এই গল্প সাধারণ মানুষের মনে গেঁথে দেয় যে—বড়দিনের আদর্শ খাবার মানেই টার্কি।
কেন টার্কিই সেরা পছন্দ
টার্কি জনপ্রিয় হওয়ার পেছনে কিছু ব্যবহারিক কারণও রয়েছে। আকার ও উপযোগিতা—গরু দুধ দেয় আর মুরগি দেয় ডিম; কিন্তু টার্কির অন্য কোনো ব্যবহার নেই। এ ছাড়া একটি বড় টার্কি দিয়ে অনায়াসেই পুরো পরিবারের ভোজ সম্পন্ন করা যায়। অনেকগুলো ছোট পাখি রান্না করার চেয়ে একটি বড় পাখি রান্না করা অনেক বেশি সাশ্রয়ী।
হিমায়িত বা ফ্রোজেন টার্কি—রেফ্রিজারেশন বা ফ্রিজ আবিষ্কারের আগে টাটকা টার্কি কেনা ছিল বেশ ঝক্কির কাজ। কিন্তু ফ্রোজেন টার্কি বাজারে আসার পর মানুষ আগে থেকেই পরিকল্পনা করে এটি কিনতে শুরু করে, যা এর জনপ্রিয়তা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

পরদিনের চমৎকার নাশতা—বড়দিনের পরদিন অর্থাৎ ‘বক্সিং ডে’তে টার্কির বেঁচে যাওয়া মাংস (Leftovers) দিয়ে স্যান্ডউইচ, স্টু, কারি বা পাই তৈরি করা যায়। বিশেষ করে, টার্কি কারি এখন অনেক দেশেই বেশ জনপ্রিয়।
যুক্তরাজ্যে টার্কির একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক ঐতিহ্য রয়েছে। সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজও ক্রিসমাসে টার্কি খাওয়ার রীতি বজায় আছে।
যাঁরা বড় টার্কি রান্না করতে চান না বা ঝামেলা ছাড়াই উৎসবের খাবার উপভোগ করতে চান, তাঁদের জন্যও আজ নানা ধরনের প্রস্তুত টার্কি খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে—যা ক্রিসমাস উদ্যাপনকে আরও সহজ করে তুলেছে। বড়দিনের এই দীর্ঘ ঐতিহ্যের কারণে আজও বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ টার্কি ছাড়া উৎসবের কথা কল্পনাও করতে পারেন না। আপনিও কি এবার বড়দিনের আয়োজনে টার্কি রাখছেন?

কেবল উষ্ণতা, নিরাপত্তা আর বিনোদনের জন্য ক্যাম্প ফায়ার শুরু হয়নি। বরং প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এর পাশে গড়ে উঠেছে গল্প, সংগীত, খাদ্যের এক দারুণ যাপন। এর বিবর্তন সত্যিই চমকপ্রদ।
২৮ মে ২০২৫
সাহস আজ আপনার রক্তে টগবগ করছে। অফিসে সহকর্মীদের ওপর এমন হুকুম চালাবেন যেন আপনি সম্রাট আকবরের বংশধর। সঞ্চয় ভালো হবে, কিন্তু কৃপণতার দুনিয়ায় আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারেন। গিন্নি বা প্রিয়তমা আজ কেনাকাটার কথা তুললে কানপুরে যাওয়ার টিকিট কাটার ভান করতে পারেন।
২৯ মিনিট আগে
সকালের নাশতা বা ব্রেকফাস্টকে দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কী খাচ্ছেন, সেটা বড় প্রশ্ন নয়। বড় প্রশ্ন হলো, কখন খাচ্ছেন। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি এড়াতে সকালের নাশতা খাওয়ার সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভালো...
২ ঘণ্টা আগে
যে বয়সে মানুষ কৈশোরে পা রাখে ঠিক সেই বয়সেই, অর্থাৎ মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেশান্তরী হয়েছিলেন জাইমা রহমান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমার কৈশোর কেটেছে লন্ডনে।
১২ ঘণ্টা আগে