
বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলা
৩৫ থেকে ৪৫তম পর্যন্ত বিসিএসে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন অংশ থেকে প্রায় ৯০টি প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে ৩ থেকে ৪ নম্বর পাওয়া যাবে। তাই এই প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ না পড়ে পরীক্ষার হলে যাওয়া একদমই ঠিক হবে না।
উপাদান সংখ্যা
WB, IMF, UNDP-সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত উপাদান সংখ্যা সুন্দরভাবে নোট করে পড়ে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখার জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। উপাদান সংখ্যার সঙ্গে সালও মুখস্থ রাখতে পারলে এগিয়ে থাকা যাবে। যেমন UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের ৯টি উপাদানের কথা বলেছে।
বিভিন্ন সংজ্ঞা ও বই
যেকোনো লেখকের সংজ্ঞা ও বই প্রশ্নে উল্লেখ করে লেখকের নাম জানতে চাওয়া হয়। এ ধরনের প্রশ্ন টেকনিক করে শিখে নিতে হয়। পুরো সংজ্ঞা মুখস্থ না করে কয়েকটি কি-ওয়ার্ড লেখকের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো টেকনিক তৈরি করে নিতে পারেন। আর বইগুলো ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গে মিল রেখে পড়তে পারেন। সুশাসনের বইতে যেগুলো আলাদা করে রয়েছে, সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণগুলো শিখে নেবেন। যেমন ‘সামাজিক মূল্যবোধ হলো একটি মানদণ্ড’—জনসন; এটি আমি মনে রাখতাম ‘মানদন-জনসন’ এভাবে।
উপাদান, বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
সুশাসন, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের বিভিন্ন উপাদান, বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদের পার্থক্য ভালো করে পড়ে নিতে হবে। বই থেকে আলাদা করে নিয়ে বারবার পড়লে দ্বিধা দূর হবে। যেমন প্রশ্ন আসে, প্রধান উপাদান কোনটি? এ জাতীয় প্রশ্নে বিভিন্ন গাইড বইতে বিভিন্ন উত্তর দেখে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের বইকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে।
সুশাসন, মূল্যবোধ, নৈতিকতা আলাদাকরণ
অপশনে যখন এই ৩টি দেওয়া থাকে, তখন আমরা সহজে দ্বিধায় পড়ে যাই। এ ক্ষেত্রে কনফিউশন এড়ানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় অপশনে এই ৩টি প্রশ্ন আছে, এ রকম প্রশ্ন আলাদা করে নিয়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে এই ধরনের প্রশ্ন একসঙ্গে নোট করে রাখতে পারেন। এরপর আলাদাভাবে এই অংশে সময় দিলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।
যেকোনো একটি বই বারবার পড়া
একাধিক বই না নিয়ে সুশাসনের জন্য যেকোনো একটি বই বারবার রিভিশন দিতে পারেন। তাহলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে সুশাসনের জন্য সুবিধাজনক একটি বই নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত কয়েকবার শেষ করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগিয়ে রাখতে পারেন। যে অংশে কনফিউশন থাকে, সে অংশ দাগিয়ে রাখতে পারেন। রিভিশনের সময় দাগানো অংশে জোর দেবেন। মনে রাখবেন, একই টপিক বারবার পড়লে কনফিউশন থাকে না। আর প্রিলিমিনারিতে ভালো করার জন্য নেগেটিভ মার্কিং কমানো এবং কনফিউশন দূর করা খুবই জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ অংশ
সুশাসন ও নৈতিকতা অংশের সিলেবাসে দেখা যায় সুশাসন, মূল্যবোধের সংজ্ঞা, উপাদান, পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক, সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নের প্রভাব, সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস্তবায়নের উপায়, আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সুশাসন ও মূল্যবোধ সিলেবাসের অধিকাংশ অংশ জুড়ে থাকলেও এগুলোর সংজ্ঞা, উপাদান, উৎস, প্রকারভেদ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। তাই এই অংশে জোর দিতে হবে। সমাজে ও জাতীয় উন্নয়নে প্রভাব, অনুপস্থিতিতে প্রভাব এসব কমনসেন্স থেকেও উত্তর করতে পারবেন। অন্যদিকে আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি অংশটুকু ভালো করে পড়ে ২-৩ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে। সর্বোপরি বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে সিলেবাস সহজে বুঝে যাবেন এবং প্রশ্ন কোন অধ্যায় থেকে আসে, ধরতে পারবেন।
যে বই পড়বেন
সুশাসন অংশটুকু বেসিক ভিউতে অনেক সুন্দর করে গোছানো রয়েছে। এ থেকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া লাইভ এমসিকিউ অ্যাপসের সুশাসন অংশের টপিক আর্কাইভ বেশ সমৃদ্ধ। এই অ্যাপস থেকেও দেখতে পারেন। বোর্ড বই হিসেবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মো. মোজাম্মেল হকের পৌরনীতি ও সুশাসন দেখতে পারেন। সর্বশেষ, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত পড়াশোনা করে যেতে হবে। তাহলে কঠিন বিষয়টিও একসময় সহজ হয়ে যাবে। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলা
৩৫ থেকে ৪৫তম পর্যন্ত বিসিএসে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন অংশ থেকে প্রায় ৯০টি প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে ৩ থেকে ৪ নম্বর পাওয়া যাবে। তাই এই প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ না পড়ে পরীক্ষার হলে যাওয়া একদমই ঠিক হবে না।
উপাদান সংখ্যা
WB, IMF, UNDP-সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত উপাদান সংখ্যা সুন্দরভাবে নোট করে পড়ে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখার জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। উপাদান সংখ্যার সঙ্গে সালও মুখস্থ রাখতে পারলে এগিয়ে থাকা যাবে। যেমন UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের ৯টি উপাদানের কথা বলেছে।
বিভিন্ন সংজ্ঞা ও বই
যেকোনো লেখকের সংজ্ঞা ও বই প্রশ্নে উল্লেখ করে লেখকের নাম জানতে চাওয়া হয়। এ ধরনের প্রশ্ন টেকনিক করে শিখে নিতে হয়। পুরো সংজ্ঞা মুখস্থ না করে কয়েকটি কি-ওয়ার্ড লেখকের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো টেকনিক তৈরি করে নিতে পারেন। আর বইগুলো ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গে মিল রেখে পড়তে পারেন। সুশাসনের বইতে যেগুলো আলাদা করে রয়েছে, সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণগুলো শিখে নেবেন। যেমন ‘সামাজিক মূল্যবোধ হলো একটি মানদণ্ড’—জনসন; এটি আমি মনে রাখতাম ‘মানদন-জনসন’ এভাবে।
উপাদান, বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
সুশাসন, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের বিভিন্ন উপাদান, বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদের পার্থক্য ভালো করে পড়ে নিতে হবে। বই থেকে আলাদা করে নিয়ে বারবার পড়লে দ্বিধা দূর হবে। যেমন প্রশ্ন আসে, প্রধান উপাদান কোনটি? এ জাতীয় প্রশ্নে বিভিন্ন গাইড বইতে বিভিন্ন উত্তর দেখে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের বইকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে।
সুশাসন, মূল্যবোধ, নৈতিকতা আলাদাকরণ
অপশনে যখন এই ৩টি দেওয়া থাকে, তখন আমরা সহজে দ্বিধায় পড়ে যাই। এ ক্ষেত্রে কনফিউশন এড়ানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় অপশনে এই ৩টি প্রশ্ন আছে, এ রকম প্রশ্ন আলাদা করে নিয়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে এই ধরনের প্রশ্ন একসঙ্গে নোট করে রাখতে পারেন। এরপর আলাদাভাবে এই অংশে সময় দিলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।
যেকোনো একটি বই বারবার পড়া
একাধিক বই না নিয়ে সুশাসনের জন্য যেকোনো একটি বই বারবার রিভিশন দিতে পারেন। তাহলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে সুশাসনের জন্য সুবিধাজনক একটি বই নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত কয়েকবার শেষ করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগিয়ে রাখতে পারেন। যে অংশে কনফিউশন থাকে, সে অংশ দাগিয়ে রাখতে পারেন। রিভিশনের সময় দাগানো অংশে জোর দেবেন। মনে রাখবেন, একই টপিক বারবার পড়লে কনফিউশন থাকে না। আর প্রিলিমিনারিতে ভালো করার জন্য নেগেটিভ মার্কিং কমানো এবং কনফিউশন দূর করা খুবই জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ অংশ
সুশাসন ও নৈতিকতা অংশের সিলেবাসে দেখা যায় সুশাসন, মূল্যবোধের সংজ্ঞা, উপাদান, পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক, সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নের প্রভাব, সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস্তবায়নের উপায়, আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সুশাসন ও মূল্যবোধ সিলেবাসের অধিকাংশ অংশ জুড়ে থাকলেও এগুলোর সংজ্ঞা, উপাদান, উৎস, প্রকারভেদ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। তাই এই অংশে জোর দিতে হবে। সমাজে ও জাতীয় উন্নয়নে প্রভাব, অনুপস্থিতিতে প্রভাব এসব কমনসেন্স থেকেও উত্তর করতে পারবেন। অন্যদিকে আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি অংশটুকু ভালো করে পড়ে ২-৩ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে। সর্বোপরি বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে সিলেবাস সহজে বুঝে যাবেন এবং প্রশ্ন কোন অধ্যায় থেকে আসে, ধরতে পারবেন।
যে বই পড়বেন
সুশাসন অংশটুকু বেসিক ভিউতে অনেক সুন্দর করে গোছানো রয়েছে। এ থেকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া লাইভ এমসিকিউ অ্যাপসের সুশাসন অংশের টপিক আর্কাইভ বেশ সমৃদ্ধ। এই অ্যাপস থেকেও দেখতে পারেন। বোর্ড বই হিসেবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মো. মোজাম্মেল হকের পৌরনীতি ও সুশাসন দেখতে পারেন। সর্বশেষ, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত পড়াশোনা করে যেতে হবে। তাহলে কঠিন বিষয়টিও একসময় সহজ হয়ে যাবে। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলা
৩৫ থেকে ৪৫তম পর্যন্ত বিসিএসে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন অংশ থেকে প্রায় ৯০টি প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে ৩ থেকে ৪ নম্বর পাওয়া যাবে। তাই এই প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ না পড়ে পরীক্ষার হলে যাওয়া একদমই ঠিক হবে না।
উপাদান সংখ্যা
WB, IMF, UNDP-সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত উপাদান সংখ্যা সুন্দরভাবে নোট করে পড়ে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখার জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। উপাদান সংখ্যার সঙ্গে সালও মুখস্থ রাখতে পারলে এগিয়ে থাকা যাবে। যেমন UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের ৯টি উপাদানের কথা বলেছে।
বিভিন্ন সংজ্ঞা ও বই
যেকোনো লেখকের সংজ্ঞা ও বই প্রশ্নে উল্লেখ করে লেখকের নাম জানতে চাওয়া হয়। এ ধরনের প্রশ্ন টেকনিক করে শিখে নিতে হয়। পুরো সংজ্ঞা মুখস্থ না করে কয়েকটি কি-ওয়ার্ড লেখকের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো টেকনিক তৈরি করে নিতে পারেন। আর বইগুলো ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গে মিল রেখে পড়তে পারেন। সুশাসনের বইতে যেগুলো আলাদা করে রয়েছে, সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণগুলো শিখে নেবেন। যেমন ‘সামাজিক মূল্যবোধ হলো একটি মানদণ্ড’—জনসন; এটি আমি মনে রাখতাম ‘মানদন-জনসন’ এভাবে।
উপাদান, বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
সুশাসন, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের বিভিন্ন উপাদান, বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদের পার্থক্য ভালো করে পড়ে নিতে হবে। বই থেকে আলাদা করে নিয়ে বারবার পড়লে দ্বিধা দূর হবে। যেমন প্রশ্ন আসে, প্রধান উপাদান কোনটি? এ জাতীয় প্রশ্নে বিভিন্ন গাইড বইতে বিভিন্ন উত্তর দেখে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের বইকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে।
সুশাসন, মূল্যবোধ, নৈতিকতা আলাদাকরণ
অপশনে যখন এই ৩টি দেওয়া থাকে, তখন আমরা সহজে দ্বিধায় পড়ে যাই। এ ক্ষেত্রে কনফিউশন এড়ানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় অপশনে এই ৩টি প্রশ্ন আছে, এ রকম প্রশ্ন আলাদা করে নিয়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে এই ধরনের প্রশ্ন একসঙ্গে নোট করে রাখতে পারেন। এরপর আলাদাভাবে এই অংশে সময় দিলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।
যেকোনো একটি বই বারবার পড়া
একাধিক বই না নিয়ে সুশাসনের জন্য যেকোনো একটি বই বারবার রিভিশন দিতে পারেন। তাহলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে সুশাসনের জন্য সুবিধাজনক একটি বই নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত কয়েকবার শেষ করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগিয়ে রাখতে পারেন। যে অংশে কনফিউশন থাকে, সে অংশ দাগিয়ে রাখতে পারেন। রিভিশনের সময় দাগানো অংশে জোর দেবেন। মনে রাখবেন, একই টপিক বারবার পড়লে কনফিউশন থাকে না। আর প্রিলিমিনারিতে ভালো করার জন্য নেগেটিভ মার্কিং কমানো এবং কনফিউশন দূর করা খুবই জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ অংশ
সুশাসন ও নৈতিকতা অংশের সিলেবাসে দেখা যায় সুশাসন, মূল্যবোধের সংজ্ঞা, উপাদান, পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক, সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নের প্রভাব, সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস্তবায়নের উপায়, আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সুশাসন ও মূল্যবোধ সিলেবাসের অধিকাংশ অংশ জুড়ে থাকলেও এগুলোর সংজ্ঞা, উপাদান, উৎস, প্রকারভেদ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। তাই এই অংশে জোর দিতে হবে। সমাজে ও জাতীয় উন্নয়নে প্রভাব, অনুপস্থিতিতে প্রভাব এসব কমনসেন্স থেকেও উত্তর করতে পারবেন। অন্যদিকে আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি অংশটুকু ভালো করে পড়ে ২-৩ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে। সর্বোপরি বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে সিলেবাস সহজে বুঝে যাবেন এবং প্রশ্ন কোন অধ্যায় থেকে আসে, ধরতে পারবেন।
যে বই পড়বেন
সুশাসন অংশটুকু বেসিক ভিউতে অনেক সুন্দর করে গোছানো রয়েছে। এ থেকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া লাইভ এমসিকিউ অ্যাপসের সুশাসন অংশের টপিক আর্কাইভ বেশ সমৃদ্ধ। এই অ্যাপস থেকেও দেখতে পারেন। বোর্ড বই হিসেবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মো. মোজাম্মেল হকের পৌরনীতি ও সুশাসন দেখতে পারেন। সর্বশেষ, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত পড়াশোনা করে যেতে হবে। তাহলে কঠিন বিষয়টিও একসময় সহজ হয়ে যাবে। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলা
৩৫ থেকে ৪৫তম পর্যন্ত বিসিএসে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন অংশ থেকে প্রায় ৯০টি প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে ৩ থেকে ৪ নম্বর পাওয়া যাবে। তাই এই প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ না পড়ে পরীক্ষার হলে যাওয়া একদমই ঠিক হবে না।
উপাদান সংখ্যা
WB, IMF, UNDP-সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত উপাদান সংখ্যা সুন্দরভাবে নোট করে পড়ে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখার জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। উপাদান সংখ্যার সঙ্গে সালও মুখস্থ রাখতে পারলে এগিয়ে থাকা যাবে। যেমন UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের ৯টি উপাদানের কথা বলেছে।
বিভিন্ন সংজ্ঞা ও বই
যেকোনো লেখকের সংজ্ঞা ও বই প্রশ্নে উল্লেখ করে লেখকের নাম জানতে চাওয়া হয়। এ ধরনের প্রশ্ন টেকনিক করে শিখে নিতে হয়। পুরো সংজ্ঞা মুখস্থ না করে কয়েকটি কি-ওয়ার্ড লেখকের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো টেকনিক তৈরি করে নিতে পারেন। আর বইগুলো ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গে মিল রেখে পড়তে পারেন। সুশাসনের বইতে যেগুলো আলাদা করে রয়েছে, সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণগুলো শিখে নেবেন। যেমন ‘সামাজিক মূল্যবোধ হলো একটি মানদণ্ড’—জনসন; এটি আমি মনে রাখতাম ‘মানদন-জনসন’ এভাবে।
উপাদান, বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
সুশাসন, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের বিভিন্ন উপাদান, বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদের পার্থক্য ভালো করে পড়ে নিতে হবে। বই থেকে আলাদা করে নিয়ে বারবার পড়লে দ্বিধা দূর হবে। যেমন প্রশ্ন আসে, প্রধান উপাদান কোনটি? এ জাতীয় প্রশ্নে বিভিন্ন গাইড বইতে বিভিন্ন উত্তর দেখে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের বইকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে।
সুশাসন, মূল্যবোধ, নৈতিকতা আলাদাকরণ
অপশনে যখন এই ৩টি দেওয়া থাকে, তখন আমরা সহজে দ্বিধায় পড়ে যাই। এ ক্ষেত্রে কনফিউশন এড়ানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় অপশনে এই ৩টি প্রশ্ন আছে, এ রকম প্রশ্ন আলাদা করে নিয়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে এই ধরনের প্রশ্ন একসঙ্গে নোট করে রাখতে পারেন। এরপর আলাদাভাবে এই অংশে সময় দিলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।
যেকোনো একটি বই বারবার পড়া
একাধিক বই না নিয়ে সুশাসনের জন্য যেকোনো একটি বই বারবার রিভিশন দিতে পারেন। তাহলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে সুশাসনের জন্য সুবিধাজনক একটি বই নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত কয়েকবার শেষ করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগিয়ে রাখতে পারেন। যে অংশে কনফিউশন থাকে, সে অংশ দাগিয়ে রাখতে পারেন। রিভিশনের সময় দাগানো অংশে জোর দেবেন। মনে রাখবেন, একই টপিক বারবার পড়লে কনফিউশন থাকে না। আর প্রিলিমিনারিতে ভালো করার জন্য নেগেটিভ মার্কিং কমানো এবং কনফিউশন দূর করা খুবই জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ অংশ
সুশাসন ও নৈতিকতা অংশের সিলেবাসে দেখা যায় সুশাসন, মূল্যবোধের সংজ্ঞা, উপাদান, পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক, সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নের প্রভাব, সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস্তবায়নের উপায়, আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সুশাসন ও মূল্যবোধ সিলেবাসের অধিকাংশ অংশ জুড়ে থাকলেও এগুলোর সংজ্ঞা, উপাদান, উৎস, প্রকারভেদ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। তাই এই অংশে জোর দিতে হবে। সমাজে ও জাতীয় উন্নয়নে প্রভাব, অনুপস্থিতিতে প্রভাব এসব কমনসেন্স থেকেও উত্তর করতে পারবেন। অন্যদিকে আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি অংশটুকু ভালো করে পড়ে ২-৩ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে। সর্বোপরি বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে সিলেবাস সহজে বুঝে যাবেন এবং প্রশ্ন কোন অধ্যায় থেকে আসে, ধরতে পারবেন।
যে বই পড়বেন
সুশাসন অংশটুকু বেসিক ভিউতে অনেক সুন্দর করে গোছানো রয়েছে। এ থেকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া লাইভ এমসিকিউ অ্যাপসের সুশাসন অংশের টপিক আর্কাইভ বেশ সমৃদ্ধ। এই অ্যাপস থেকেও দেখতে পারেন। বোর্ড বই হিসেবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মো. মোজাম্মেল হকের পৌরনীতি ও সুশাসন দেখতে পারেন। সর্বশেষ, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত পড়াশোনা করে যেতে হবে। তাহলে কঠিন বিষয়টিও একসময় সহজ হয়ে যাবে। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত দুটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জানুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পুরকৌশল, যন্ত্রকৌশল, তড়িৎ কৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসসি), ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল, পানি সরবরাহ প্রকৌশল বা পরিবেশ প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: উপসহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ১৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সিভিল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, সিএসসি, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস, পরিবেশ, পাওয়ার বা অটোমোবাইল প্রকৌশলে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
আবেদনের শর্তাবলি
প্রার্থীকে অবশ্যই জন্মসূত্রে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে। প্রার্থীর বয়সসীমা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে ১৮-৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত এসএসসি বা সমমান সনদে উল্লিখিত জন্মতারিখ বিবেচনা করা হবে, কোনো প্রকার এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা (সার্ভিস চার্জসহ)। তবে অনগ্রসর প্রার্থীদের (শারীরিক প্রতিবন্ধী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও তৃতীয় লিঙ্গ) ক্ষেত্রে সব পদে আবেদন ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী প্রার্থীদেরকে প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের এই https://cwasa.teletalk.com.bd লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকেল ৫টা।সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: পুরকৌশল, যন্ত্রকৌশল, তড়িৎ কৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসসি), ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল, পানি সরবরাহ প্রকৌশল বা পরিবেশ প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: উপসহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ১৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সিভিল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, সিএসসি, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস, পরিবেশ, পাওয়ার বা অটোমোবাইল প্রকৌশলে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
আবেদনের শর্তাবলি
প্রার্থীকে অবশ্যই জন্মসূত্রে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে। প্রার্থীর বয়সসীমা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে ১৮-৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত এসএসসি বা সমমান সনদে উল্লিখিত জন্মতারিখ বিবেচনা করা হবে, কোনো প্রকার এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা (সার্ভিস চার্জসহ)। তবে অনগ্রসর প্রার্থীদের (শারীরিক প্রতিবন্ধী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও তৃতীয় লিঙ্গ) ক্ষেত্রে সব পদে আবেদন ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী প্রার্থীদেরকে প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের এই https://cwasa.teletalk.com.bd লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকেল ৫টা।সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত দুটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জানুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত দুটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জানুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
গত বুধবার বিএসসিএসের পরিচালক মিজানুর রহমান আকন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: সোনালী ব্যাংক পিএলসি, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ও বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন।
২০২২ সাল ভিত্তিক ‘সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)/উপসহকারী প্রকৌশলী (পুরকৌশল)’-এর ১৮টি শূন্য পদে নিয়োগের উদ্দেশে ২০২৪ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই নিয়োগে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্য থেকে যোগ্য বিবেচিত ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থীর ৩ ঘণ্টাব্যাপী (১ ঘণ্টা প্রিলিমিনারি ও ২ ঘণ্টা লিখিত) পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ডেমরায় অবস্থিত সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে এই পরীক্ষার সিলেবাস উল্লেখ রয়েছে। প্রার্থীদের প্রবেশপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যে আপলোড করা হয়েছে। প্রার্থীরা পরীক্ষা শুরুর আগপর্যন্ত ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রবেশপত্র ব্যতিরেকে কোনো প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত দুটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জানুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
গত বুধবার বিএসসিএসের পরিচালক মিজানুর রহমান আকন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: সোনালী ব্যাংক পিএলসি, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ও বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন।
২০২২ সাল ভিত্তিক ‘সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)/উপসহকারী প্রকৌশলী (পুরকৌশল)’-এর ১৮টি শূন্য পদে নিয়োগের উদ্দেশে ২০২৪ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই নিয়োগে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্য থেকে যোগ্য বিবেচিত ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থীর ৩ ঘণ্টাব্যাপী (১ ঘণ্টা প্রিলিমিনারি ও ২ ঘণ্টা লিখিত) পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ডেমরায় অবস্থিত সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে এই পরীক্ষার সিলেবাস উল্লেখ রয়েছে। প্রার্থীদের প্রবেশপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যে আপলোড করা হয়েছে। প্রার্থীরা পরীক্ষা শুরুর আগপর্যন্ত ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রবেশপত্র ব্যতিরেকে কোনো প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফার্মাসিস্ট, হোমিওপ্যাথ, লাইব্রেরি সহকারী, রেফারেন্স সহকারী ও লাইনো মেশিনম্যান। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসব পদের পরীক্ষা ২৬ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রাজধানীর শেরেবাংলা নগর সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
আর হোমিও কম্পাউন্ডার (ইসলামিক মিশন) ও লেডি ফার্মাসিস্ট পদের লিখিত পরীক্ষা একই দিন বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত আগারগাঁও তালতলা সরকারি কলোনী উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজকেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার বিষয়ে ইতিমধ্যে টেলিটকের মাধ্যমে প্রার্থীদের কাছে এসএমএস দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের লিংকে গিয়ে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে পরীক্ষার দিন সকাল ৯টা এবং বেলা ২টার মধ্যে প্রবেশপত্রে উল্লেখিত পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে। এর আগে, গত ২৭ জুলাই এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফার্মাসিস্ট, হোমিওপ্যাথ, লাইব্রেরি সহকারী, রেফারেন্স সহকারী ও লাইনো মেশিনম্যান। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসব পদের পরীক্ষা ২৬ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রাজধানীর শেরেবাংলা নগর সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
আর হোমিও কম্পাউন্ডার (ইসলামিক মিশন) ও লেডি ফার্মাসিস্ট পদের লিখিত পরীক্ষা একই দিন বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত আগারগাঁও তালতলা সরকারি কলোনী উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজকেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার বিষয়ে ইতিমধ্যে টেলিটকের মাধ্যমে প্রার্থীদের কাছে এসএমএস দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের লিংকে গিয়ে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে পরীক্ষার দিন সকাল ৯টা এবং বেলা ২টার মধ্যে প্রবেশপত্রে উল্লেখিত পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে। এর আগে, গত ২৭ জুলাই এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত দুটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জানুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
৮ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ার ডেস্ক

ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের চেয়ে কয়েক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার মোক্ষম সুযোগ।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমান শ্রমবাজারে দক্ষতার মানদণ্ড দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। প্রথাগত ডিগ্রির চেয়ে এখন প্রায়োগিক জ্ঞান বা ‘স্কিল সেট’ বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করছেন, তাঁরা সহকর্মীদের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ বেশি আয় করছেন। নিচে এমন চারটি দক্ষতা তুলে ধরা হলো, যা আপনি এই ডিসেম্বরেই ঝালিয়ে নিতে পারেন:
এআই প্রম্পটিং: ডিজিটাল যুগের নতুন হাতিয়ার
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির বিষয় নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের অফিসের কাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চ্যাটজিপিটি, জেমিনি বা ক্লডের মতো টুলগুলো যাঁরা কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আধুনিক কর্মক্ষেত্রে তাঁদের কদর আকাশচুম্বী। লাইটকাস্টের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, যেসব চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে এআই দক্ষতার কথা উল্লেখ থাকে, সেখানে বেতন সাধারণের তুলনায় ২৮ শতাংশ বেশি হয়।
এআই প্রম্পটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রোগ্রামার হতে হবে না। প্রতিদিনের ছোট ছোট কাজ, যেমন: জটিল রিপোর্টের সারসংক্ষেপ তৈরি, ই-মেইল ড্রাফট করা কিংবা প্রেজেন্টেশনের আউটলাইন তৈরির ক্ষেত্রে এআইকে কীভাবে সঠিক নির্দেশনা দিতে হয়, তা অনুশীলন করুন। একটি সঠিক নির্দেশনাই আপনার কয়েক ঘণ্টার কাজকে কয়েক মিনিটে নামিয়ে আনতে পারে। এ দক্ষতা আপনার প্রোডাকটিভিটি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে, যা নিয়োগকর্তাদের নজর কাড়তে বাধ্য।
ডেটা লিটারেসি: তথ্যের ভাষায় কথা বলা
আধুনিক বিশ্বে ডেটা বা তথ্য হলো নতুন জ্বালানি। আপনি যে খাতেই কাজ করুন না কেন, সেখানে বিপণন, অর্থায়ন কিংবা মানবসম্পদ—সব ক্ষেত্রেই তথ্য বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা এখন অত্যন্ত জরুরি। ডেটা লিটারেসি মানে কেবল জটিল সব সংখ্যা নয়; বরং তথ্যের লুকানো অর্থ বুঝতে পারা।
এই ডিসেম্বরে আপনি এক্সেল, গুগল ডেটা স্টুডিও কিংবা পাওয়ার বিআইয়ের মতো টুলের প্রাথমিক ব্যবহার শিখে নিতে পারেন। যখন আপনি প্রতিষ্ঠানের গত এক বছরের পারফরম্যান্স গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে ঊর্ধ্বতনদের সামনে উপস্থাপন করবেন, তখন আপনার গুরুত্ব আলাদাভাবে প্রকাশ পাবে। তথ্যের ভিত্তিতে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আপনাকে একজন সাধারণ কর্মী থেকে কৌশলী নীতিনির্ধারকে রূপান্তরিত করবে।
কার্যকর যোগাযোগ: সহজ লেখায় নিজের প্রভাব তৈরি
আপনার আইডিয়া বা পরিকল্পনা যতই চমৎকার হোক না কেন, তা যদি পরিষ্কারভাবে সহকর্মী বা ক্লায়েন্টকে বোঝাতে না পারেন, তবে তার কোনো মূল্য নেই। বর্তমান হাইব্রিড বা রিমোট কাজের যুগে লিখিত যোগাযোগের গুরুত্ব আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত লেখনী মানুষের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
আপনার লেখনী উন্নত করতে এই মাসটিকে কাজে লাগান। নিজের লেখা পুরোনো ই-মেইল বা রিপোর্টগুলো আবার পড়ুন এবং দেখুন কোথায় আরও সহজ করা যেত। মূল কথাটি শুরুতে লেখা এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করে তথ্য উপস্থাপনের অভ্যাস করুন। যে ব্যক্তি জটিল বিষয়কে সহজ শব্দে লিখে বোঝাতে পারেন, করপোরেট দুনিয়ায় তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার পথ দ্রুত প্রশস্ত হয়। মনে রাখবেন, ভালো লিখতে পারা আপনার পেশাদারত্বের এক শক্তিশালী বিজ্ঞাপন।
ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান: টিম লিড করার প্রস্তুতি
নেতৃত্ব বা ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা কেবল ম্যানেজারদের জন্য নয়। আপনি যদি একজন সাধারণ কর্মীও হন, তবু ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান আপনাকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করবে। কাজের সঠিক বণ্টন, ফিডব্যাক দেওয়ার কৌশল এবং কৌশলগত পরিকল্পনা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি যেকোনো প্রজেক্ট সফলভাবে পরিচালনা করতে পারবেন।
এই ডিসেম্বরে অফিসে ছোট কোনো প্রজেক্ট বা সভার সমন্বয়ের দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিন। সহকর্মীদের কাজে সহায়তা করা এবং মেন্টর হিসেবে ভূমিকা রাখা শুরু করুন। যখন আপনি নিজের নির্দিষ্ট কাজের গণ্ডি পেরিয়ে টিমের সামগ্রিক সাফল্যে অবদান রাখতে শুরু করবেন, তখন প্রতিষ্ঠান আপনাকে একজন ভবিষ্যৎ লিডার হিসেবে বিবেচনা করবে। আর নেতৃত্বের এ গুণাবলিই উচ্চ বেতন ও সম্মানজনক পদের নিশ্চয়তা দেয়।
সূত্র: ফোর্বস

ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের চেয়ে কয়েক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার মোক্ষম সুযোগ।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমান শ্রমবাজারে দক্ষতার মানদণ্ড দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। প্রথাগত ডিগ্রির চেয়ে এখন প্রায়োগিক জ্ঞান বা ‘স্কিল সেট’ বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করছেন, তাঁরা সহকর্মীদের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ বেশি আয় করছেন। নিচে এমন চারটি দক্ষতা তুলে ধরা হলো, যা আপনি এই ডিসেম্বরেই ঝালিয়ে নিতে পারেন:
এআই প্রম্পটিং: ডিজিটাল যুগের নতুন হাতিয়ার
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির বিষয় নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের অফিসের কাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চ্যাটজিপিটি, জেমিনি বা ক্লডের মতো টুলগুলো যাঁরা কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আধুনিক কর্মক্ষেত্রে তাঁদের কদর আকাশচুম্বী। লাইটকাস্টের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, যেসব চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে এআই দক্ষতার কথা উল্লেখ থাকে, সেখানে বেতন সাধারণের তুলনায় ২৮ শতাংশ বেশি হয়।
এআই প্রম্পটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রোগ্রামার হতে হবে না। প্রতিদিনের ছোট ছোট কাজ, যেমন: জটিল রিপোর্টের সারসংক্ষেপ তৈরি, ই-মেইল ড্রাফট করা কিংবা প্রেজেন্টেশনের আউটলাইন তৈরির ক্ষেত্রে এআইকে কীভাবে সঠিক নির্দেশনা দিতে হয়, তা অনুশীলন করুন। একটি সঠিক নির্দেশনাই আপনার কয়েক ঘণ্টার কাজকে কয়েক মিনিটে নামিয়ে আনতে পারে। এ দক্ষতা আপনার প্রোডাকটিভিটি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে, যা নিয়োগকর্তাদের নজর কাড়তে বাধ্য।
ডেটা লিটারেসি: তথ্যের ভাষায় কথা বলা
আধুনিক বিশ্বে ডেটা বা তথ্য হলো নতুন জ্বালানি। আপনি যে খাতেই কাজ করুন না কেন, সেখানে বিপণন, অর্থায়ন কিংবা মানবসম্পদ—সব ক্ষেত্রেই তথ্য বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা এখন অত্যন্ত জরুরি। ডেটা লিটারেসি মানে কেবল জটিল সব সংখ্যা নয়; বরং তথ্যের লুকানো অর্থ বুঝতে পারা।
এই ডিসেম্বরে আপনি এক্সেল, গুগল ডেটা স্টুডিও কিংবা পাওয়ার বিআইয়ের মতো টুলের প্রাথমিক ব্যবহার শিখে নিতে পারেন। যখন আপনি প্রতিষ্ঠানের গত এক বছরের পারফরম্যান্স গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে ঊর্ধ্বতনদের সামনে উপস্থাপন করবেন, তখন আপনার গুরুত্ব আলাদাভাবে প্রকাশ পাবে। তথ্যের ভিত্তিতে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আপনাকে একজন সাধারণ কর্মী থেকে কৌশলী নীতিনির্ধারকে রূপান্তরিত করবে।
কার্যকর যোগাযোগ: সহজ লেখায় নিজের প্রভাব তৈরি
আপনার আইডিয়া বা পরিকল্পনা যতই চমৎকার হোক না কেন, তা যদি পরিষ্কারভাবে সহকর্মী বা ক্লায়েন্টকে বোঝাতে না পারেন, তবে তার কোনো মূল্য নেই। বর্তমান হাইব্রিড বা রিমোট কাজের যুগে লিখিত যোগাযোগের গুরুত্ব আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত লেখনী মানুষের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
আপনার লেখনী উন্নত করতে এই মাসটিকে কাজে লাগান। নিজের লেখা পুরোনো ই-মেইল বা রিপোর্টগুলো আবার পড়ুন এবং দেখুন কোথায় আরও সহজ করা যেত। মূল কথাটি শুরুতে লেখা এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করে তথ্য উপস্থাপনের অভ্যাস করুন। যে ব্যক্তি জটিল বিষয়কে সহজ শব্দে লিখে বোঝাতে পারেন, করপোরেট দুনিয়ায় তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার পথ দ্রুত প্রশস্ত হয়। মনে রাখবেন, ভালো লিখতে পারা আপনার পেশাদারত্বের এক শক্তিশালী বিজ্ঞাপন।
ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান: টিম লিড করার প্রস্তুতি
নেতৃত্ব বা ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা কেবল ম্যানেজারদের জন্য নয়। আপনি যদি একজন সাধারণ কর্মীও হন, তবু ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান আপনাকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করবে। কাজের সঠিক বণ্টন, ফিডব্যাক দেওয়ার কৌশল এবং কৌশলগত পরিকল্পনা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি যেকোনো প্রজেক্ট সফলভাবে পরিচালনা করতে পারবেন।
এই ডিসেম্বরে অফিসে ছোট কোনো প্রজেক্ট বা সভার সমন্বয়ের দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিন। সহকর্মীদের কাজে সহায়তা করা এবং মেন্টর হিসেবে ভূমিকা রাখা শুরু করুন। যখন আপনি নিজের নির্দিষ্ট কাজের গণ্ডি পেরিয়ে টিমের সামগ্রিক সাফল্যে অবদান রাখতে শুরু করবেন, তখন প্রতিষ্ঠান আপনাকে একজন ভবিষ্যৎ লিডার হিসেবে বিবেচনা করবে। আর নেতৃত্বের এ গুণাবলিই উচ্চ বেতন ও সম্মানজনক পদের নিশ্চয়তা দেয়।
সূত্র: ফোর্বস

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত দুটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জানুয়ারি এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২ হাজার ৯৪৪ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
৬ ঘণ্টা আগে
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব শেখ মুর্শিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে