
বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলা
৩৫ থেকে ৪৫তম পর্যন্ত বিসিএসে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন অংশ থেকে প্রায় ৯০টি প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে ৩ থেকে ৪ নম্বর পাওয়া যাবে। তাই এই প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ না পড়ে পরীক্ষার হলে যাওয়া একদমই ঠিক হবে না।
উপাদান সংখ্যা
WB, IMF, UNDP-সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত উপাদান সংখ্যা সুন্দরভাবে নোট করে পড়ে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখার জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। উপাদান সংখ্যার সঙ্গে সালও মুখস্থ রাখতে পারলে এগিয়ে থাকা যাবে। যেমন UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের ৯টি উপাদানের কথা বলেছে।
বিভিন্ন সংজ্ঞা ও বই
যেকোনো লেখকের সংজ্ঞা ও বই প্রশ্নে উল্লেখ করে লেখকের নাম জানতে চাওয়া হয়। এ ধরনের প্রশ্ন টেকনিক করে শিখে নিতে হয়। পুরো সংজ্ঞা মুখস্থ না করে কয়েকটি কি-ওয়ার্ড লেখকের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো টেকনিক তৈরি করে নিতে পারেন। আর বইগুলো ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গে মিল রেখে পড়তে পারেন। সুশাসনের বইতে যেগুলো আলাদা করে রয়েছে, সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণগুলো শিখে নেবেন। যেমন ‘সামাজিক মূল্যবোধ হলো একটি মানদণ্ড’—জনসন; এটি আমি মনে রাখতাম ‘মানদন-জনসন’ এভাবে।
উপাদান, বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
সুশাসন, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের বিভিন্ন উপাদান, বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদের পার্থক্য ভালো করে পড়ে নিতে হবে। বই থেকে আলাদা করে নিয়ে বারবার পড়লে দ্বিধা দূর হবে। যেমন প্রশ্ন আসে, প্রধান উপাদান কোনটি? এ জাতীয় প্রশ্নে বিভিন্ন গাইড বইতে বিভিন্ন উত্তর দেখে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের বইকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে।
সুশাসন, মূল্যবোধ, নৈতিকতা আলাদাকরণ
অপশনে যখন এই ৩টি দেওয়া থাকে, তখন আমরা সহজে দ্বিধায় পড়ে যাই। এ ক্ষেত্রে কনফিউশন এড়ানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় অপশনে এই ৩টি প্রশ্ন আছে, এ রকম প্রশ্ন আলাদা করে নিয়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে এই ধরনের প্রশ্ন একসঙ্গে নোট করে রাখতে পারেন। এরপর আলাদাভাবে এই অংশে সময় দিলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।
যেকোনো একটি বই বারবার পড়া
একাধিক বই না নিয়ে সুশাসনের জন্য যেকোনো একটি বই বারবার রিভিশন দিতে পারেন। তাহলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে সুশাসনের জন্য সুবিধাজনক একটি বই নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত কয়েকবার শেষ করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগিয়ে রাখতে পারেন। যে অংশে কনফিউশন থাকে, সে অংশ দাগিয়ে রাখতে পারেন। রিভিশনের সময় দাগানো অংশে জোর দেবেন। মনে রাখবেন, একই টপিক বারবার পড়লে কনফিউশন থাকে না। আর প্রিলিমিনারিতে ভালো করার জন্য নেগেটিভ মার্কিং কমানো এবং কনফিউশন দূর করা খুবই জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ অংশ
সুশাসন ও নৈতিকতা অংশের সিলেবাসে দেখা যায় সুশাসন, মূল্যবোধের সংজ্ঞা, উপাদান, পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক, সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নের প্রভাব, সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস্তবায়নের উপায়, আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সুশাসন ও মূল্যবোধ সিলেবাসের অধিকাংশ অংশ জুড়ে থাকলেও এগুলোর সংজ্ঞা, উপাদান, উৎস, প্রকারভেদ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। তাই এই অংশে জোর দিতে হবে। সমাজে ও জাতীয় উন্নয়নে প্রভাব, অনুপস্থিতিতে প্রভাব এসব কমনসেন্স থেকেও উত্তর করতে পারবেন। অন্যদিকে আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি অংশটুকু ভালো করে পড়ে ২-৩ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে। সর্বোপরি বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে সিলেবাস সহজে বুঝে যাবেন এবং প্রশ্ন কোন অধ্যায় থেকে আসে, ধরতে পারবেন।
যে বই পড়বেন
সুশাসন অংশটুকু বেসিক ভিউতে অনেক সুন্দর করে গোছানো রয়েছে। এ থেকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া লাইভ এমসিকিউ অ্যাপসের সুশাসন অংশের টপিক আর্কাইভ বেশ সমৃদ্ধ। এই অ্যাপস থেকেও দেখতে পারেন। বোর্ড বই হিসেবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মো. মোজাম্মেল হকের পৌরনীতি ও সুশাসন দেখতে পারেন। সর্বশেষ, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত পড়াশোনা করে যেতে হবে। তাহলে কঠিন বিষয়টিও একসময় সহজ হয়ে যাবে। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলা
৩৫ থেকে ৪৫তম পর্যন্ত বিসিএসে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন অংশ থেকে প্রায় ৯০টি প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে ৩ থেকে ৪ নম্বর পাওয়া যাবে। তাই এই প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ না পড়ে পরীক্ষার হলে যাওয়া একদমই ঠিক হবে না।
উপাদান সংখ্যা
WB, IMF, UNDP-সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত উপাদান সংখ্যা সুন্দরভাবে নোট করে পড়ে ফেলতে হবে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখার জন্য বারবার রিভিশন দিতে হবে। উপাদান সংখ্যার সঙ্গে সালও মুখস্থ রাখতে পারলে এগিয়ে থাকা যাবে। যেমন UNDP ১৯৯৭ সালে সুশাসনের ৯টি উপাদানের কথা বলেছে।
বিভিন্ন সংজ্ঞা ও বই
যেকোনো লেখকের সংজ্ঞা ও বই প্রশ্নে উল্লেখ করে লেখকের নাম জানতে চাওয়া হয়। এ ধরনের প্রশ্ন টেকনিক করে শিখে নিতে হয়। পুরো সংজ্ঞা মুখস্থ না করে কয়েকটি কি-ওয়ার্ড লেখকের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো টেকনিক তৈরি করে নিতে পারেন। আর বইগুলো ইংরেজি সাহিত্যের সঙ্গে মিল রেখে পড়তে পারেন। সুশাসনের বইতে যেগুলো আলাদা করে রয়েছে, সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণগুলো শিখে নেবেন। যেমন ‘সামাজিক মূল্যবোধ হলো একটি মানদণ্ড’—জনসন; এটি আমি মনে রাখতাম ‘মানদন-জনসন’ এভাবে।
উপাদান, বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
সুশাসন, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের বিভিন্ন উপাদান, বৈশিষ্ট্য এবং প্রকারভেদের পার্থক্য ভালো করে পড়ে নিতে হবে। বই থেকে আলাদা করে নিয়ে বারবার পড়লে দ্বিধা দূর হবে। যেমন প্রশ্ন আসে, প্রধান উপাদান কোনটি? এ জাতীয় প্রশ্নে বিভিন্ন গাইড বইতে বিভিন্ন উত্তর দেখে অনেকে দ্বিধায় পড়ে যান। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের বইকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে।
সুশাসন, মূল্যবোধ, নৈতিকতা আলাদাকরণ
অপশনে যখন এই ৩টি দেওয়া থাকে, তখন আমরা সহজে দ্বিধায় পড়ে যাই। এ ক্ষেত্রে কনফিউশন এড়ানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময় অপশনে এই ৩টি প্রশ্ন আছে, এ রকম প্রশ্ন আলাদা করে নিয়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে এই ধরনের প্রশ্ন একসঙ্গে নোট করে রাখতে পারেন। এরপর আলাদাভাবে এই অংশে সময় দিলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে।
যেকোনো একটি বই বারবার পড়া
একাধিক বই না নিয়ে সুশাসনের জন্য যেকোনো একটি বই বারবার রিভিশন দিতে পারেন। তাহলে কনফিউশন দূর হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে সুশাসনের জন্য সুবিধাজনক একটি বই নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অন্তত কয়েকবার শেষ করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগিয়ে রাখতে পারেন। যে অংশে কনফিউশন থাকে, সে অংশ দাগিয়ে রাখতে পারেন। রিভিশনের সময় দাগানো অংশে জোর দেবেন। মনে রাখবেন, একই টপিক বারবার পড়লে কনফিউশন থাকে না। আর প্রিলিমিনারিতে ভালো করার জন্য নেগেটিভ মার্কিং কমানো এবং কনফিউশন দূর করা খুবই জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ অংশ
সুশাসন ও নৈতিকতা অংশের সিলেবাসে দেখা যায় সুশাসন, মূল্যবোধের সংজ্ঞা, উপাদান, পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক, সমাজ ও জাতীয় উন্নয়নের প্রভাব, সমাজ ও রাষ্ট্রে বাস্তবায়নের উপায়, আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে সুশাসন ও মূল্যবোধ সিলেবাসের অধিকাংশ অংশ জুড়ে থাকলেও এগুলোর সংজ্ঞা, উপাদান, উৎস, প্রকারভেদ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। তাই এই অংশে জোর দিতে হবে। সমাজে ও জাতীয় উন্নয়নে প্রভাব, অনুপস্থিতিতে প্রভাব এসব কমনসেন্স থেকেও উত্তর করতে পারবেন। অন্যদিকে আইন, নৈতিকতা, সংস্কৃতি অংশটুকু ভালো করে পড়ে ২-৩ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে। সর্বোপরি বিগত প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ ভালো করে পড়লে সিলেবাস সহজে বুঝে যাবেন এবং প্রশ্ন কোন অধ্যায় থেকে আসে, ধরতে পারবেন।
যে বই পড়বেন
সুশাসন অংশটুকু বেসিক ভিউতে অনেক সুন্দর করে গোছানো রয়েছে। এ থেকে পড়তে পারেন। এ ছাড়া লাইভ এমসিকিউ অ্যাপসের সুশাসন অংশের টপিক আর্কাইভ বেশ সমৃদ্ধ। এই অ্যাপস থেকেও দেখতে পারেন। বোর্ড বই হিসেবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির মো. মোজাম্মেল হকের পৌরনীতি ও সুশাসন দেখতে পারেন। সর্বশেষ, ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত পড়াশোনা করে যেতে হবে। তাহলে কঠিন বিষয়টিও একসময় সহজ হয়ে যাবে। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন—এই অংশ থেকে ১০ নম্বর এসে থাকে। একটু দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ায় অনেকের মধ্যে এই অংশ বাদ দেওয়ার প্রবণতা লক্ষণীয়। একটু কৌশলী হলেই সহজে ৬ থেকে ৭ নম্বর পাওয়া যায়, যা প্রিলিমিনারি পাসের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে