আনিসুল ইসলাম নাঈম

গ্র্যাজুয়েশনের পরে বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই
ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো। এখানে কাজের পরিবেশ উন্নত এবং সুযোগ-সুবিধাও বেশি। তখন থেকেই বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। তখন ভাবি অন্য যা-ই করি না কেন, বিসিএসকে মেইন ফোকাসে রেখে এগিয়ে যাব। পাশাপাশি চেষ্টা করি যাতে প্রথম বিসিএসেই একটা ভালো রেজাল্ট চলে আসে।
প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি
বিসিএসের সিলেবাসে বিভিন্ন বিষয়ের টপিক থাকায় প্রথমে কাজটা একটু কঠিন মনে হয়েছে। কোন অংশ পড়ব আর কোন অংশ বাদ দেব, এসব নিয়ে কিছুটা সংশয় ছিল। এরপর বিসিএসের সিলেবাস বাদ দিয়ে প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি। তখন বুঝতে পারি কোন টপিক কম এবং কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি কোন বিষয়ে কতটুকু বেসিক জানতে হবে। বেসিক জানার জন্য বাজারের বইয়ের তুলনায় বোর্ড বইগুলো বেশি ফলো করি। এমসিকিউর জন্য বাজারের বই থেকে প্রচুর অনুশীলন করেছি। প্রিলিতে এমসিকিউ কনফিডেন্টলি দাগানোর চেষ্টা করতাম।
টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে
পরীক্ষার জন্য প্রথমেই মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। বিসিএসের সিলেবাস সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। পাশাপাশি টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে কম সময় দেওয়াই শ্রেয়। যেকোনো টপিকের বেসিক সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। বেসিক জানা থাকলে যেকোনোভাবে প্রশ্ন এলে দেওয়া যায়। বেসিকের জানার জন্য বোর্ড বই, ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজা ও নিয়মিত পত্রিকা পড়া উচিত। এমনভাবে পড়তে হবে, যাতে যেকোনো টপিক পড়ার পর যাতে অন্যদের সে-সম্পর্কে পড়াতে পাড়েন। পাশাপাশি নিয়মিত এমসিকিউ অনুশীলন করতে হবে। বাজারের বই কিনে সময় ধরে অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে ও সময় ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভালো ধারণা হয়।
অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না
রিটেনের ক্ষেত্রে অনেক ভালো পড়েও লেখা যায় আবার না পড়েও লেখা যাবে। রিটেনের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না। রিটেনের প্রিপারেশনের জন্য বাজারের বই বাদে ইন্টারনেটের সহযোগিতা নিয়েছি। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বিভিন্ন প্রবন্ধ ও কলাম ফলো করেছি। লিখিততে প্রতিটি টপিক একটু আলাদাভাবে খাতায় দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি
বিসিএস লিখিতের সঙ্গে প্রিলির যথেষ্ট মিল রয়েছে। লিখিতের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে সবাই পরিচিত থাকে। কিন্তু খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি। লিখিতের টপিক দেখে অনেকেই কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকায় সহজ ভেবে এড়িয়ে যান। কিন্তু এখানে এসএসসি বা এইচএসসির মতো লিখলে ভালো মার্ক পাওয়া যাবে না। লেখার উপস্থাপনা, খাতার স্কিল ও সময় ব্যবস্থাপনা—এ তিনটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। লেখায় ডেটা বা তথ্য প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। লেখায় উপস্থাপনা অন্যদের থেকে একটু আলাদা লেখার চেষ্টা করতে হবে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকের জন্য নিজের মতো করে ভালো লিখতে হবে। পত্রিকার প্রবন্ধ ও কলাম পড়ে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ম্যাথের ওপর গুরুত্ব দিয়ে নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
ভাইভাতে গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়
ভাইভার ক্ষেত্রে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। এখানে পরীক্ষার্থীর গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়। ভাইভাতে আমি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি ক্যাডার চয়েস, পঠিত বিষয়, নিজ জেলা, সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়গুলো আগে থেকেই জেনে গেছি। স্যারদের প্রশ্নের উত্তর ভিন্নভাবে গুছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
চাকরি সম্পর্কিত সংবাদ পেতে - এখানে ক্লিক করুন
মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে
বিসিএস ভাইভায় পরীক্ষার্থীর প্রশ্নের উত্তরের চেয়ে নিজের ব্যক্তিত্ব দেখা হয়। প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী কীভাবে তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন, তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভাইভায় এসব বিষয়ে দক্ষতা জরুরি। এ জন্য আয়নার সামনে অনুশীলন ও মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। ভাইভায় যেকোনো বিষয় থেকেই প্রশ্ন করতে পারে। এ জন্য ১ম ও ২য় ক্যাডার চয়েস, নিজ জেলা ও বিখ্যাত ব্যক্তি, নিজ পঠিত বিষয়, মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানের বেসিক সম্পর্কে জানতে হবে। সব সময় আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করতে হবে। ভাইভা নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ সম্পূর্ণ ভাইভা নিজের ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিসিএস সম্পর্কিত পড়ুন:

গ্র্যাজুয়েশনের পরে বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই
ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো। এখানে কাজের পরিবেশ উন্নত এবং সুযোগ-সুবিধাও বেশি। তখন থেকেই বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। তখন ভাবি অন্য যা-ই করি না কেন, বিসিএসকে মেইন ফোকাসে রেখে এগিয়ে যাব। পাশাপাশি চেষ্টা করি যাতে প্রথম বিসিএসেই একটা ভালো রেজাল্ট চলে আসে।
প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি
বিসিএসের সিলেবাসে বিভিন্ন বিষয়ের টপিক থাকায় প্রথমে কাজটা একটু কঠিন মনে হয়েছে। কোন অংশ পড়ব আর কোন অংশ বাদ দেব, এসব নিয়ে কিছুটা সংশয় ছিল। এরপর বিসিএসের সিলেবাস বাদ দিয়ে প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি। তখন বুঝতে পারি কোন টপিক কম এবং কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি কোন বিষয়ে কতটুকু বেসিক জানতে হবে। বেসিক জানার জন্য বাজারের বইয়ের তুলনায় বোর্ড বইগুলো বেশি ফলো করি। এমসিকিউর জন্য বাজারের বই থেকে প্রচুর অনুশীলন করেছি। প্রিলিতে এমসিকিউ কনফিডেন্টলি দাগানোর চেষ্টা করতাম।
টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে
পরীক্ষার জন্য প্রথমেই মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। বিসিএসের সিলেবাস সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। পাশাপাশি টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে কম সময় দেওয়াই শ্রেয়। যেকোনো টপিকের বেসিক সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। বেসিক জানা থাকলে যেকোনোভাবে প্রশ্ন এলে দেওয়া যায়। বেসিকের জানার জন্য বোর্ড বই, ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজা ও নিয়মিত পত্রিকা পড়া উচিত। এমনভাবে পড়তে হবে, যাতে যেকোনো টপিক পড়ার পর যাতে অন্যদের সে-সম্পর্কে পড়াতে পাড়েন। পাশাপাশি নিয়মিত এমসিকিউ অনুশীলন করতে হবে। বাজারের বই কিনে সময় ধরে অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে ও সময় ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভালো ধারণা হয়।
অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না
রিটেনের ক্ষেত্রে অনেক ভালো পড়েও লেখা যায় আবার না পড়েও লেখা যাবে। রিটেনের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না। রিটেনের প্রিপারেশনের জন্য বাজারের বই বাদে ইন্টারনেটের সহযোগিতা নিয়েছি। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বিভিন্ন প্রবন্ধ ও কলাম ফলো করেছি। লিখিততে প্রতিটি টপিক একটু আলাদাভাবে খাতায় দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি
বিসিএস লিখিতের সঙ্গে প্রিলির যথেষ্ট মিল রয়েছে। লিখিতের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে সবাই পরিচিত থাকে। কিন্তু খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি। লিখিতের টপিক দেখে অনেকেই কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকায় সহজ ভেবে এড়িয়ে যান। কিন্তু এখানে এসএসসি বা এইচএসসির মতো লিখলে ভালো মার্ক পাওয়া যাবে না। লেখার উপস্থাপনা, খাতার স্কিল ও সময় ব্যবস্থাপনা—এ তিনটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। লেখায় ডেটা বা তথ্য প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। লেখায় উপস্থাপনা অন্যদের থেকে একটু আলাদা লেখার চেষ্টা করতে হবে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকের জন্য নিজের মতো করে ভালো লিখতে হবে। পত্রিকার প্রবন্ধ ও কলাম পড়ে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ম্যাথের ওপর গুরুত্ব দিয়ে নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
ভাইভাতে গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়
ভাইভার ক্ষেত্রে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। এখানে পরীক্ষার্থীর গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়। ভাইভাতে আমি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি ক্যাডার চয়েস, পঠিত বিষয়, নিজ জেলা, সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়গুলো আগে থেকেই জেনে গেছি। স্যারদের প্রশ্নের উত্তর ভিন্নভাবে গুছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
চাকরি সম্পর্কিত সংবাদ পেতে - এখানে ক্লিক করুন
মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে
বিসিএস ভাইভায় পরীক্ষার্থীর প্রশ্নের উত্তরের চেয়ে নিজের ব্যক্তিত্ব দেখা হয়। প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী কীভাবে তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন, তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভাইভায় এসব বিষয়ে দক্ষতা জরুরি। এ জন্য আয়নার সামনে অনুশীলন ও মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। ভাইভায় যেকোনো বিষয় থেকেই প্রশ্ন করতে পারে। এ জন্য ১ম ও ২য় ক্যাডার চয়েস, নিজ জেলা ও বিখ্যাত ব্যক্তি, নিজ পঠিত বিষয়, মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানের বেসিক সম্পর্কে জানতে হবে। সব সময় আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করতে হবে। ভাইভা নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ সম্পূর্ণ ভাইভা নিজের ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিসিএস সম্পর্কিত পড়ুন:
আনিসুল ইসলাম নাঈম

গ্র্যাজুয়েশনের পরে বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই
ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো। এখানে কাজের পরিবেশ উন্নত এবং সুযোগ-সুবিধাও বেশি। তখন থেকেই বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। তখন ভাবি অন্য যা-ই করি না কেন, বিসিএসকে মেইন ফোকাসে রেখে এগিয়ে যাব। পাশাপাশি চেষ্টা করি যাতে প্রথম বিসিএসেই একটা ভালো রেজাল্ট চলে আসে।
প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি
বিসিএসের সিলেবাসে বিভিন্ন বিষয়ের টপিক থাকায় প্রথমে কাজটা একটু কঠিন মনে হয়েছে। কোন অংশ পড়ব আর কোন অংশ বাদ দেব, এসব নিয়ে কিছুটা সংশয় ছিল। এরপর বিসিএসের সিলেবাস বাদ দিয়ে প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি। তখন বুঝতে পারি কোন টপিক কম এবং কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি কোন বিষয়ে কতটুকু বেসিক জানতে হবে। বেসিক জানার জন্য বাজারের বইয়ের তুলনায় বোর্ড বইগুলো বেশি ফলো করি। এমসিকিউর জন্য বাজারের বই থেকে প্রচুর অনুশীলন করেছি। প্রিলিতে এমসিকিউ কনফিডেন্টলি দাগানোর চেষ্টা করতাম।
টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে
পরীক্ষার জন্য প্রথমেই মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। বিসিএসের সিলেবাস সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। পাশাপাশি টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে কম সময় দেওয়াই শ্রেয়। যেকোনো টপিকের বেসিক সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। বেসিক জানা থাকলে যেকোনোভাবে প্রশ্ন এলে দেওয়া যায়। বেসিকের জানার জন্য বোর্ড বই, ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজা ও নিয়মিত পত্রিকা পড়া উচিত। এমনভাবে পড়তে হবে, যাতে যেকোনো টপিক পড়ার পর যাতে অন্যদের সে-সম্পর্কে পড়াতে পাড়েন। পাশাপাশি নিয়মিত এমসিকিউ অনুশীলন করতে হবে। বাজারের বই কিনে সময় ধরে অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে ও সময় ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভালো ধারণা হয়।
অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না
রিটেনের ক্ষেত্রে অনেক ভালো পড়েও লেখা যায় আবার না পড়েও লেখা যাবে। রিটেনের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না। রিটেনের প্রিপারেশনের জন্য বাজারের বই বাদে ইন্টারনেটের সহযোগিতা নিয়েছি। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বিভিন্ন প্রবন্ধ ও কলাম ফলো করেছি। লিখিততে প্রতিটি টপিক একটু আলাদাভাবে খাতায় দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি
বিসিএস লিখিতের সঙ্গে প্রিলির যথেষ্ট মিল রয়েছে। লিখিতের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে সবাই পরিচিত থাকে। কিন্তু খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি। লিখিতের টপিক দেখে অনেকেই কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকায় সহজ ভেবে এড়িয়ে যান। কিন্তু এখানে এসএসসি বা এইচএসসির মতো লিখলে ভালো মার্ক পাওয়া যাবে না। লেখার উপস্থাপনা, খাতার স্কিল ও সময় ব্যবস্থাপনা—এ তিনটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। লেখায় ডেটা বা তথ্য প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। লেখায় উপস্থাপনা অন্যদের থেকে একটু আলাদা লেখার চেষ্টা করতে হবে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকের জন্য নিজের মতো করে ভালো লিখতে হবে। পত্রিকার প্রবন্ধ ও কলাম পড়ে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ম্যাথের ওপর গুরুত্ব দিয়ে নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
ভাইভাতে গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়
ভাইভার ক্ষেত্রে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। এখানে পরীক্ষার্থীর গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়। ভাইভাতে আমি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি ক্যাডার চয়েস, পঠিত বিষয়, নিজ জেলা, সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়গুলো আগে থেকেই জেনে গেছি। স্যারদের প্রশ্নের উত্তর ভিন্নভাবে গুছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
চাকরি সম্পর্কিত সংবাদ পেতে - এখানে ক্লিক করুন
মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে
বিসিএস ভাইভায় পরীক্ষার্থীর প্রশ্নের উত্তরের চেয়ে নিজের ব্যক্তিত্ব দেখা হয়। প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী কীভাবে তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন, তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভাইভায় এসব বিষয়ে দক্ষতা জরুরি। এ জন্য আয়নার সামনে অনুশীলন ও মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। ভাইভায় যেকোনো বিষয় থেকেই প্রশ্ন করতে পারে। এ জন্য ১ম ও ২য় ক্যাডার চয়েস, নিজ জেলা ও বিখ্যাত ব্যক্তি, নিজ পঠিত বিষয়, মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানের বেসিক সম্পর্কে জানতে হবে। সব সময় আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করতে হবে। ভাইভা নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ সম্পূর্ণ ভাইভা নিজের ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিসিএস সম্পর্কিত পড়ুন:

গ্র্যাজুয়েশনের পরে বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই
ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো। এখানে কাজের পরিবেশ উন্নত এবং সুযোগ-সুবিধাও বেশি। তখন থেকেই বিসিএস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। তখন ভাবি অন্য যা-ই করি না কেন, বিসিএসকে মেইন ফোকাসে রেখে এগিয়ে যাব। পাশাপাশি চেষ্টা করি যাতে প্রথম বিসিএসেই একটা ভালো রেজাল্ট চলে আসে।
প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি
বিসিএসের সিলেবাসে বিভিন্ন বিষয়ের টপিক থাকায় প্রথমে কাজটা একটু কঠিন মনে হয়েছে। কোন অংশ পড়ব আর কোন অংশ বাদ দেব, এসব নিয়ে কিছুটা সংশয় ছিল। এরপর বিসিএসের সিলেবাস বাদ দিয়ে প্রশ্ন অ্যানালাইসিস করতে শুরু করি। তখন বুঝতে পারি কোন টপিক কম এবং কোন টপিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি কোন বিষয়ে কতটুকু বেসিক জানতে হবে। বেসিক জানার জন্য বাজারের বইয়ের তুলনায় বোর্ড বইগুলো বেশি ফলো করি। এমসিকিউর জন্য বাজারের বই থেকে প্রচুর অনুশীলন করেছি। প্রিলিতে এমসিকিউ কনফিডেন্টলি দাগানোর চেষ্টা করতাম।
টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে
পরীক্ষার জন্য প্রথমেই মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। বিসিএসের সিলেবাস সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। পাশাপাশি টপিক অনুযায়ী পড়াশোনা এগিয়ে নিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে কম সময় দেওয়াই শ্রেয়। যেকোনো টপিকের বেসিক সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। বেসিক জানা থাকলে যেকোনোভাবে প্রশ্ন এলে দেওয়া যায়। বেসিকের জানার জন্য বোর্ড বই, ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজা ও নিয়মিত পত্রিকা পড়া উচিত। এমনভাবে পড়তে হবে, যাতে যেকোনো টপিক পড়ার পর যাতে অন্যদের সে-সম্পর্কে পড়াতে পাড়েন। পাশাপাশি নিয়মিত এমসিকিউ অনুশীলন করতে হবে। বাজারের বই কিনে সময় ধরে অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে ও সময় ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভালো ধারণা হয়।
অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না
রিটেনের ক্ষেত্রে অনেক ভালো পড়েও লেখা যায় আবার না পড়েও লেখা যাবে। রিটেনের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকে। কিন্তু এই অল্প জানা থেকে ভালো নম্বর তোলা যায় না। রিটেনের প্রিপারেশনের জন্য বাজারের বই বাদে ইন্টারনেটের সহযোগিতা নিয়েছি। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বিভিন্ন প্রবন্ধ ও কলাম ফলো করেছি। লিখিততে প্রতিটি টপিক একটু আলাদাভাবে খাতায় দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি
বিসিএস লিখিতের সঙ্গে প্রিলির যথেষ্ট মিল রয়েছে। লিখিতের প্রশ্নগুলো সম্পর্কে সবাই পরিচিত থাকে। কিন্তু খাতায় লেখার ক্ষেত্রে কোয়ালিটিফুল লেখা জরুরি। লিখিতের টপিক দেখে অনেকেই কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকায় সহজ ভেবে এড়িয়ে যান। কিন্তু এখানে এসএসসি বা এইচএসসির মতো লিখলে ভালো মার্ক পাওয়া যাবে না। লেখার উপস্থাপনা, খাতার স্কিল ও সময় ব্যবস্থাপনা—এ তিনটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। লেখায় ডেটা বা তথ্য প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। লেখায় উপস্থাপনা অন্যদের থেকে একটু আলাদা লেখার চেষ্টা করতে হবে। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিকের জন্য নিজের মতো করে ভালো লিখতে হবে। পত্রিকার প্রবন্ধ ও কলাম পড়ে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ম্যাথের ওপর গুরুত্ব দিয়ে নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
ভাইভাতে গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়
ভাইভার ক্ষেত্রে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। এখানে পরীক্ষার্থীর গোছানো লুক ও কথা বলার স্টাইল ফলো করা হয়। ভাইভাতে আমি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করেছি। পাশাপাশি ক্যাডার চয়েস, পঠিত বিষয়, নিজ জেলা, সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়গুলো আগে থেকেই জেনে গেছি। স্যারদের প্রশ্নের উত্তর ভিন্নভাবে গুছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
চাকরি সম্পর্কিত সংবাদ পেতে - এখানে ক্লিক করুন
মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে
বিসিএস ভাইভায় পরীক্ষার্থীর প্রশ্নের উত্তরের চেয়ে নিজের ব্যক্তিত্ব দেখা হয়। প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী কীভাবে তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন, তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভাইভায় এসব বিষয়ে দক্ষতা জরুরি। এ জন্য আয়নার সামনে অনুশীলন ও মক ভাইভা দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। ভাইভায় যেকোনো বিষয় থেকেই প্রশ্ন করতে পারে। এ জন্য ১ম ও ২য় ক্যাডার চয়েস, নিজ জেলা ও বিখ্যাত ব্যক্তি, নিজ পঠিত বিষয়, মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানের বেসিক সম্পর্কে জানতে হবে। সব সময় আত্মবিশ্বাসী থাকার চেষ্টা করতে হবে। ভাইভা নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ সম্পূর্ণ ভাইভা নিজের ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিসিএস সম্পর্কিত পড়ুন:

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্লাজা ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৫ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো
০১ জুন ২০২২
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্লাজা ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৫ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো
০১ জুন ২০২২
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্লাজা ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৫ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজেএসসির সচিব ও অধস্তন আদালতগুলোর শূন্য পদে সরাসরি নিয়োগ-সংক্রান্ত বাছাই কমিটির সভাপতি এ জি এম আল মাসুদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো সাঁটলিপিকার বা স্টেনোগ্রাফার, টাইপিস্ট বা কপিস্ট, গাড়িচালক ও নিরাপত্তাপ্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উল্লিখিত পদগুলোর লিখিত পরীক্ষা আগামী ২০ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিউ বেইলি রোডে অবস্থিত সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে অনুষ্ঠিত হবে।
পদগুলোতে আবেদনকারী প্রার্থীরা রোববার (১৪ ডিসেম্বর) থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। আর যেসব আবেদনকারী আবেদন ফরমে মোবাইল নম্বর উল্লেখ করেননি, তাদের স্থায়ী ঠিকানায় ডাকযোগে প্রবেশপত্র পাঠানো হবে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজেএসসির সচিব ও অধস্তন আদালতগুলোর শূন্য পদে সরাসরি নিয়োগ-সংক্রান্ত বাছাই কমিটির সভাপতি এ জি এম আল মাসুদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো সাঁটলিপিকার বা স্টেনোগ্রাফার, টাইপিস্ট বা কপিস্ট, গাড়িচালক ও নিরাপত্তাপ্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উল্লিখিত পদগুলোর লিখিত পরীক্ষা আগামী ২০ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিউ বেইলি রোডে অবস্থিত সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে অনুষ্ঠিত হবে।
পদগুলোতে আবেদনকারী প্রার্থীরা রোববার (১৪ ডিসেম্বর) থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। আর যেসব আবেদনকারী আবেদন ফরমে মোবাইল নম্বর উল্লেখ করেননি, তাদের স্থায়ী ঠিকানায় ডাকযোগে প্রবেশপত্র পাঠানো হবে।

ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো
০১ জুন ২০২২
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্লাজা ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৫ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্লাজা ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৫ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: প্লাজা ম্যানেজার।
পদ সংখ্যা: ৩০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ/এমবিএ অথবা স্নাতক ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে দক্ষতা (এমএস ওয়ার্ড, এক্সেল, পিওএস/ইআরপি সিস্টেম)।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ থেকে ১০ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন্
বয়সসীমা: ২৫ থেকে ৪০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্লাজা ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৫ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: প্লাজা ম্যানেজার।
পদ সংখ্যা: ৩০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ/এমবিএ অথবা স্নাতক ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে দক্ষতা (এমএস ওয়ার্ড, এক্সেল, পিওএস/ইআরপি সিস্টেম)।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ থেকে ১০ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন্
বয়সসীমা: ২৫ থেকে ৪০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ছাত্রাবস্থায় বা গ্র্যাজুয়েশনের আগে বিসিএস নিয়ে তেমন চিন্তা করিনি। তখন বিসিএস দেব এ রকম ইচ্ছে জাগত না। গ্র্যাজুয়েশনের পর ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করতে থাকি। তখন ভাবি বর্তমানে অন্যান্য চাকরির চেয়ে বিসিএস সবচেয়ে ভালো
০১ জুন ২০২২
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে