Ajker Patrika

বিসিএস প্রিলিতে ‘সেইফ জোন’ নিশ্চিত করুন

গাজী মিজানুর রহমান
আপডেট : ২৪ মে ২০২২, ১৪: ৫২
বিসিএস প্রিলিতে ‘সেইফ জোন’ নিশ্চিত করুন

ইতিমধ্যে ৪৪তম বিসিএস প্রিলি পরীক্ষার সিট প্ল্যান দিয়ে দিয়েছে। পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ মে দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরে। সেই হিসাবে মাঝখানে আছে মাত্র দুদিন। কিন্তু পরীক্ষার আগের দুদিনের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার দিনটা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে, ২০২২ সালের ২৭ মে শুক্রবারের সকাল ১০টা-১২টা; এই দুই ঘণ্টার সময়টুকু। এই দুই ঘণ্টার চ্যালেঞ্জটুকু ভালোভাবে মোকাবিলা করতে পারলে আপনার জীবন বদলে যেতে পারে। হয়ে যেতে পারেন সরকারি ফার্স্টক্লাস অফিসারের একজন পথযাত্রী। যদিও বিসিএস প্রিলি পাস করলেই আপনি বিসিএস ক্যাডার হয়ে যাবেন; বিষয়টি এমন নয়। কিন্তু বিসিএস হওয়ার স্বপ্ন পূরণের এটিই প্রথম ও ক্রিটিক্যাল পার্ট। কারণ এই প্রিলিতে বেশি পরীক্ষার্থী ফেল করবে আর এই প্রিলি পাস করতে না পারলে রিটেন, ভাইভা দেওয়া যাবে না। প্রিলি পাস করলেই বাকিগুলো পাস করা তুলনামূলক কিছুটা সহজ। তো এখন প্রশ্ন হলো, এই মুহূর্তে কী কী পড়া উচিত আর কী কী করা উচিত? 

সেইফ জোন
প্রথমে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে, বিসিএস প্রিলিতে ২০০তে ২০০ বা ১৮০-১৯০ পাওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রিলিতে কেবল ১২০ নম্বর পেলেই ‘সেইফ জোন’। সাধারণ বিসিএস প্রিলির নম্বর ক্যাডার হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলে না, প্রিলিতে কেবল পাস করতে পারলেই হলো, অর্থাৎ বিসিএস রিটেন পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করলেই চলবে। রিটেন ও ভাইভার প্রাপ্ত নম্বরের ওপর ক্যাডার বা নন-ক্যাডার নির্ভর করে। তাই প্রিলিতে বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য ঝুঁকি নেওয়ার কোনো মানে নেই। 

নিজেকে যথাসম্ভব চাপমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন
আমি বলব, আপনার প্রস্তুতি খারাপ বা অসম্পূর্ণ এই মুহূর্তে এটা মাথায় আনবেন না। নিজেকে যথাসম্ভব চাপমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন এবং নিজের প্রতি নিজে আস্থা রাখুন যে ‘আমি পারব, আমাকে এই প্রিলি পাস করতেই হবে।’ জাস্ট এটুকু মাথায় রাখুন। সে জন্য প্রস্তুতি নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে এখন শুধু গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো বারবার রিভিশন দিন; বিশেষ করে যে টপিকগুলো পরীক্ষায় বারবার আসে কিন্তু ভুল বেশি হয়, এমন কমন টপিকগুলো। যেমন English Preparation, Phrases & Indioms, সাধারণ জ্ঞান ও বাংলায় বিভিন্ন সাল ও নাম ইত্যাদি। গুরুত্বপূর্ণ টিপকগুলো বারবার এ জন্য পড়বেন, কেননা এই টপিকগুলো থেকে প্রশ্ন থাকবে নিশ্চিত। কমনও পাবেন অনেক, কিন্তু পরীক্ষার হলে কনফিউজড 
হয়ে গেলে নেগেটিভ মার্কসই আপনার লালিত স্বপ্নকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট। 

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো পড়ুন
পরীক্ষার আগে গুরুত্বপূর্ণ সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান ছাড়া নতুন কোনো কিছু পড়তে যাবেন না। কেবল আগের নোট করা কিংবা দাগানো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো পড়ুন। আবার সাম্প্রতিক সাধারণও সব পড়ার দরকার নেই। সাম্প্রতিক সব না পড়ে কেবল পরীক্ষায় আসার মতো গুরুত্বপূর্ণ সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান পড়ুন। যেমন ৪৪তম বিসিএসের জন্য সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞানের অংশে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট, বাংলাদেশের পদ্মা সেতু, মুজিববর্ষ, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, শতভাগ বিদ্যুতায়িত বাংলাদেশ, জাতীয় স্লোগান ‘জয় বাংলা’, অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২১ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞানের অপ্রয়োজনীয় তারিখ ও ঘটনা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন। আপনি চাইলে সাম্প্রতিক সাধারণের প্রস্তুতির জন্য সাজেশনভিত্তিক 
বই "Recent Analysis" বইটি দেখতে পারেন।

কত পান দেখুন
চাইলে যেকোনো ভালো একটি মডেল টেস্ট বই থেকে এখন নতুন করে দুটি মডেল টেস্ট ঘড়ি ধরে দিয়ে দেখতে পারেন, কত পান দেখুন। যে সাবজেক্টে কম পান সেই সাবজেক্টটি ভালো করে পড়ুন। 
ম্যাথ বা ইংলিশ অথবা দুটি বিষয় নিয়ে যাঁদের চিন্তা বেশি, সেই চিন্তা বাদ দিন। কারণ প্রিলিতে ম্যাথ ১৫ মাত্র, ইংলিশ ৩৫, মানে মোট ৫০। সেখান থেকে মাঝারি মানের পরীক্ষার্থীরা অনায়সে ২০-২৫ পেয়ে থাকেন সাধারণত। আর বিসিএস প্রিলিতে আলাদাভাবে পাস করতে হয় না। সব মিলিয়ে ১২০-এর মতো পেলেই আপনি ‘সেইফ জোনে’ থাকবেন, আশা করা যায়। সাধারণ জ্ঞানের একটি প্রশ্নের জন্য যেমন ১ নম্বর পাবেন, আবার বড় একটি ম্যাথের জন্যও ১ নম্বরই পাবেন। Vocabulary মনে না থাকলে, এখন শুধু বিগত সালে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা Vocabulary-গুলো MCQ আকারে পড়ুন, মনে থাকবে বেশি এবং কমনও পাবেন আশা করি।

পরীক্ষার আগের দিন
পরীক্ষার আগের দিন অন্তত আপনার মতো যে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন, এমন একজনকে বেছে নিয়ে একজন আরেকজনকে শুধু পরীক্ষায় আসার মতো গুরুত্বপূর্ণ সাল তারিখ, নামগুলো জিজ্ঞেস করে আলোচনার মাধ্যমে পড়লে ভালো ফল পাবেন পরীক্ষার হলে। কারণ এভাবে মনে বেশি থাকে। আমি তা-ই করতাম আমার রুমমেটের সঙ্গে। পরীক্ষার আগের রাতে ভালো ঘুম হওয়া আবশ্যক। কোনোভাবে বাড়তি চাপ নেবেন না। নাহয় পরীক্ষার হলে মাথা কম কাজ করতে পারে। পরীক্ষার হলে চিন্তা করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে। তাই পরীক্ষার রাতে যথাসম্ভব আগে আগে ঘুমিয়ে পড়ুন। পরীক্ষার প্রবেশপত্র, প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাগজপত্র ও অন্তত দুটি চলতি কলম আগের রাতেই স্বচ্ছ কোনো ব্যাগে গুছিয়ে রেখে দিন। যেন পরীক্ষার দিন সকালে এসব খোঁজাখুঁজি করে বাড়তি চাপ 
নিতে না হয় বা বাড়তি সময় নষ্ট করতে না হয়।

দ্রুত কেন্দ্রে পৌঁছানোর চেষ্টা করুন
পরীক্ষার কেন্দ্রে অন্তত ১ ঘণ্টা আগে পৌঁছার চেষ্টা করবেন। প্রয়োজনে সঙ্গে বই নিয়ে কেন্দ্রের সামনে পড়বেন। তবে অবশ্যই সঙ্গে এমন কোনো মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যাবেন না, যা বাইরে রেখে পরীক্ষার হলে গেলে আপনার দুশ্চিন্তা করা লাগতে পারে।

পরীক্ষার শুরুতে যা করবেন
পরীক্ষার হলে প্রথমে ওএমআরের নির্দেশনা অনুযায়ী নাম, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, আবেদন করার সময় ব্যবহৃত একই স্বাক্ষর, কেন্দ্রের নাম, প্রশ্নের সেট কোড নির্ভুলভাবে লিখবেন এবং প্রয়োজনীয় স্থানে বৃত্ত ভরাট করবেন। পুরো প্রশ্ন পড়ে তারপর বৃত্ত ভরাট করবেন। এমন যেন না হয়, প্রশ্নে চাওয়া স্থল ‘কোনটি নয়?’ কিন্তু আপনি উত্তর করে এলেন ‘কোনটি?’ তবে যে প্রশ্নে উত্তর করতে পারবেন না বলে প্রথমেই মনে হয়, সেই প্রশ্ন পুরোটুকু পড়ে সময় নষ্ট করবেন না। যেটা পারবেন, সেটার সবটুকু প্রশ্ন পড়ে তারপর উত্তর করবেন। তবে যেটা পারবেন, সেটা সঙ্গে সঙ্গে উত্তর করবেন। এমন যেন না হয়, আগে প্রশ্নে উত্তর দাগাবেন; পরে ওএমআরে দাগাবেন। এমন করতে গেলে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে পরে আর সময় পাওয়া যায় না। উত্তরপত্রে উত্তরের ঘর ভরাট করার সময় প্রশ্নের সিরিয়াল এবং ওএমআরের সিরিয়াল নিশ্চিত হয়ে ভরাট করবেন। যেন ৩৯ নম্বর 
প্রশ্নের উত্তর ৪৯ ওএমআরের ঘরে ভরাট না হয়।

যে বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন
পরীক্ষার হলে আমার মতে সাধারণ জ্ঞান বা বাংলা দিয়ে উত্তর শুরু করা উচিত; সাধারণ গণিত সবার পরে উত্তর করা উচিত। কারণ সাধারণ জ্ঞানে বেশি নম্বর ওঠাতে পারলে কনফিডেন্স বেড়ে যাবে। আর গণিত যত ভালো পারুন না কেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা গেছে দুই-একটি বড় বা ঝামেলাপূর্ণ গণিত থাকেই। গণিত করতে গিয়ে সময় বেশি চলে গেলে পরে সময়ের চিন্তায় মাথা গরম হয়ে গেলে পরীক্ষা আর 
ভালো হবে না। 

নেগেটিভ মার্কসের দিকে লক্ষ রাখুন
উত্তর করার সময় নেগেটিভ মার্কসের দিকে বিশেষভাবে লক্ষ রাখুন। না জেনে আন্দাজে দাগাবেন না। আপনার একটু ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত নম্বর থেকে ০.৫০ কাটা যাবে। মানে দুটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত নম্বর থেকে ১ নম্বর কাটা যাবে। তাই সবকিছু বাদ দিয়ে আপনার ‘সেইফ জোন’ ১২০-এ পৌঁছে গেলে বাড়তি ঝুঁকি নেওয়াটা হবে বোকামি! সবার জন্য শুভকামনা রইল।

ক্যারিয়ার টিপস সম্পর্কিত খবর পড়ুন:

  • বিসিএস সম্পর্কিত সর্বশেষ জানতে- এখানে ক্লিক করুন

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ফায়ার সার্ভিসের নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১৭

চাকরি ডেস্ক 
ফায়ার সার্ভিসের নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১৭

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের ‘স্টাফ অফিসার’ (১২তম গ্রেড) পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর পিএসসির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (নন-ক্যাডার) দিলাওয়েজ দুরদানা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক গৃহীত নিয়োগ পরীক্ষার ভিত্তিতে বিদ্যমান বিধিবিধান অনুসরণ করে এসব প্রার্থীদের সাময়িকভাবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রদত্ত সব তথ্য, ডকুমেন্টস, সনদ ইত্যাদি বিজ্ঞাপনের শর্ত এবং আবেদনপত্রে প্রদত্ত অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে কর্ম কমিশন প্রার্থীদের এই শর্তে সাময়িকভাবে মনোনীত করেছে যে নিয়োগের পূর্বে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রার্থীর সব সনদ, ডকুমেন্টস ও কাগজপত্রের সত্যতা যাচাইপূর্বক নিশ্চিত হয়ে চূড়ান্ত নিয়োগ করবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের পরীক্ষা ২ জানুয়ারি

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২০২৬ সালের ২ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ১৭ ক্যাটাগরির ১২৬টি শূন্য পদে নিয়োগের নিমিত্তে প্রাথমিক বাছাই (এমসিকিউ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপাল লাইব্রেরিয়ান (উপপরিচালক) এ এইচ এম কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পদগুলো হলো কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার, টেকনিক্যাল সহকারী (ক্যাটালগার), ডেসপ্যাচ রাইডার, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর, বুকসর্টার, পাঠকক্ষ সহকারী, অফিস সহায়ক, রেফারেন্স অ্যাসিস্ট্যান্ট, অফিস সহায়ক কাম নিরাপত্তাপ্রহরী, হিসাবরক্ষক, লাইব্রেরি অ্যাসিস্ট্যান্ট, লাইব্রেরি সহকারী, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, অ্যাকাউন্টস অ্যাসিস্ট্যান্ট, ক্যাশিয়ার ও অফিস সহকারী কাম কাম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।

বিজ্ঞপ্ততি বলা হয়, আগামী ২ জুনায়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত রাজধানীর নির্ধারিত ১৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে, গত ২৭ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটথেকে ডাউনলোড করতে হবে। প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে প্রবেশপত্র ডাউনলোড-সংক্রান্ত লিংক এসএমএসের মাধ্যমে পাঠানো হবে। প্রবেশপত্রটি লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রযোজ্য হবে।

প্রার্থীকে অবশ্যই প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট কপি পরীক্ষাকেন্দ্রে পরিদর্শককে প্রদর্শন করতে হবে। কোনো প্রার্থী প্রবেশপত্র ছাড়া পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। প্রার্থীকে প্রবেশপত্রে উল্লিখিত শর্তাবলি অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ম্যানেজার পদে কর্মী নেবে ইবনে সিনা ট্রাস্ট, আবেদন শুরু

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ইবনে সিনা ট্রাস্ট। স্বাস্থ্যসেবামূলক কল্যাণ ট্রাস্টটি জেনারেল ম্যানেজার (অডিট এবং কমপ্লায়েন্স) পদে লোকবল নিয়োগ দেবে। গত ১৮ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: জেনারেল ম্যানেজার (অডিট এবং কমপ্লায়েন্স)।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: অ্যাকাউন্টিং বা ফিন্যান্সে স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।

অন্যান্য যোগ্যতা: নিরীক্ষা সফটওয়্যার, ইআরপি সিস্টেম এবং আর্থিক প্রতিবেদন সরঞ্জামগুলোতে দক্ষতা।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীদের কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।

কর্মস্থল: ঢাকা (ধানমন্ডি)।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ব্যাংক এশিয়ায় চাকরির সুযোগ, আবেদন শেষ ২৪ ডিসেম্বর

চাকরি ডেস্ক 
ব্যাংক এশিয়ায় চাকরির সুযোগ, আবেদন শেষ ২৪ ডিসেম্বর

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ব্যাংক এশিয়া পিএলসি। বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে অডিট অফিসিয়াল-উপ টু ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: অডিট অফিসিয়াল, (উপ টু ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট)।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/এমবিএম/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।

অন্যান্য যোগ্যতা: অডিটিং/জেনারেল ব্যাংকিং/গ্রাহক পরিষেবা, ক্রেডিট অপারেশন এবং ডকুমেন্টেশন, বৈদেশিক বাণিজ্য অপারেশন এবং ডকুমেন্টেশন অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং সম্পর্কিত কার্যাবলীতে দক্ষতা থাকতে হবে।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীদের কমপক্ষে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।

কর্মস্থল: ঢাকা।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

সুযোগ–সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত