Ajker Patrika

শিশু-কিশোর উপযোগী দুটি নবী-রাসুল সিরিজ

ইজাজুল হক
শিশু-কিশোর উপযোগী দুটি নবী-রাসুল সিরিজ

শিশুরাই আমাদের ভবিষ্যৎ নির্মাতা। তাদের আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজন নিবিড় পরিচর্যা। এ লক্ষ্যে শৈশবের রঙিন দিনগুলোতে তাদের শোনানো উচিত মহামানবদের সোনালি জীবনের গল্প। নবী-রাসুলদের জীবনের গল্প এ ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য। এবারের বইমেলায় প্রকাশিত শিশু-কিশোর উপযোগী দুটি নবী-রাসুল সিরিজ সম্পর্কে লিখেছেন ইজাজুল হক। 

বিশিষ্ট লেখক ও শিশুসাহিত্যিক মাওলানা মুনীরুল ইসলাম ইসলামি বইয়ের অঙ্গনে পরিচিত নাম। শিশু-কিশোরদের উপযোগী বিভিন্ন বই লিখে পাঠকদের কাছে সমাদৃত হয়েছেন। শিশু-কিশোরদের মনে নীতি-নৈতিকতা ও উত্তম চরিত্রের বীজ বপন করতে পৃথিবীর ইতিহাসের মহাপুরুষদের জীবন সম্পর্কে জানা অপরিহার্য। আর নবী-রাসুলগণ হলেন মহান আল্লাহর প্রেরিত মহাপুরুষ। পৃথিবীর মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিতেই তাঁদের আগমন। তাই শিশুদের কোমল মনে তাদের সোনালি জীবনের আলো ফেলা খুবই জরুরি। সেই বোধ থেকেই এবার মাওলানা মুনীরুল ইসলাম লিখেছেন ‘ছোটদের নবী-রাসুল সিরিজ’। ২০টি বইয়ের এই সিরিজে মোট ৪০ জন নবী-রাসুলের জীবনকথা উঠে এসেছে। এর মধ্যে ১২টি বইয়ে একজন করে ১২ জন, ৬টি বইয়ে দুজন করে ১২ জন এবং ২টি বইয়ে বাকি নবীদের সংক্ষিপ্ত জীবনকাহিনি উঠে এসেছে। আমাদের মনে হয়েছে, এই সিরিজের বইগুলো ভাষা ও মুদ্রণ বিবেচনায় ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণির শিশু-কিশোরদের জন্য দারুণ উপযোগী। বইয়ের ভাষা অত্যন্ত সাবলীল ও সহজ। ছোট ছোট শব্দ-বাক্যে গল্পের তালে তালে গড়ে তোলা হয়েছে নবী-রাসুলদের পবিত্র জীবন প্রাসাদ। গল্পে বানোয়াট কাহিনি এড়িয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে বর্ণিত বিষয়গুলোই কেবল পরিবেশন করা হয়েছে। এসব গল্প কোমলমতি শিশুদের আদর্শ জীবন গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে আমাদের বিশ্বাস। সিরিজটি বাংলাবাজার ইসলামী টাওয়ারে অবস্থিত আনোয়ার লাইব্রেরির বিক্রয়কেন্দ্র থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া রকমারি ডটকমসহ অনলাইন বুকশপগুলোতেও অর্ডার করা যাবে।

02-1জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক ড. মো. ইব্রাহীম খলিল অর্ধশতাধিক বইয়ের লেখক। পাঠ্যবইসহ ইসলামবিষয়ক মৌলিক বই লিখে পাঠকের আস্থা কুড়িয়েছেন। এবার তিনি উদ্যোগ নিয়েছেন মুসলিম শিশুদের শুদ্ধ মানস গঠনে ৩৬৫টি গল্প লেখার। ‘শিশু প্রতিদিন পড়বে ও শুনবে একটি ইসলামি গল্প’ স্লোগানে শুরু করা এই প্রকল্পের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তিনি রচনা করেছেন ‘ছোটদের নবী-রাসূল সিরিজ’। এই সিরিজের এখন পর্যন্ত ১০টি বই বেরিয়েছে। এতে স্থান পেয়েছে যথাক্রমে হজরত আদম (আ.), নূহ (আ.), হুদ (আ.), সালেহ (আ.), ইবরাহিম (আ.), ইউসুফ (আ.), আইয়ুব (আ.), মূসা (আ.), দাউদ (আ.) ও ইউনুস (আ.)-এর জীবনকথা। আমাদের মনে হয়েছে, বইগুলো ভাষা ও মুদ্রণ বিবেচনায় ১ম থেকে ৩য় শ্রেণির শিশুদের জন্য দারুণ উপযোগী। শিশুদের উপযোগী শব্দ এবং ছোট ছোট বাক্য দিয়ে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় লেখক যত্ন নিয়ে সিরিজটি রচনা করেছেন। এ ছাড়া পাতায় পাতায় আঁকা হয়েছে চমৎকার ছবি। কোরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ বর্ণনাগুলো দিয়েই সাজানো হয়েছে এসব গল্প। বর্জন করা হয়েছে জনশ্রুতি বা ইসরায়েলি বর্ণনা। এ ছাড়া প্রতিটি বইয়ের রয়েছে অডিও ভার্সনও। বইয়ের ভেতরে দেওয়া কিউআর কোড স্ক্যান করে গল্পগুলো শুনতেও পারবে শিশুরা। আর্ট পেপারে মুদ্রিত সম্পূর্ণ রঙিন সিরিজটি শিশুদের জন্য হতে পারে সেরা উপহার। সদ্য প্রকাশিত সিরিজটি এবারের অমর একুশে বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে বিশেষ ছাড়মূল্যে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

যাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের সতর্কবার্তা

ইসলাম ডেস্ক 
আপডেট : ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ৪৬
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।

পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)

রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।

পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫

ইসলাম ডেস্ক 
আজকের নামাজের সময়সূচি। ছবি: সংগৃহীত
আজকের নামাজের সময়সূচি। ছবি: সংগৃহীত

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।

প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।

আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—

আজকের নামাজের সময়সূচি
নামাজ ওয়াক্ত শুরুওয়াক্ত শেষ
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময়০০: ০০০৫: ১৮ মিনিট
ফজর০৫: ১৯ মিনিট০৬: ৩৯ মিনিট
জোহর১২: ০১ মিনিট০৩: ৪৪ মিনিট
আসর০৩: ৪৫ মিনিট০৫: ২০ মিনিট
মাগরিব০৫: ২২ মিনিট০৬: ৪১ মিনিট
এশা০৬: ৪২ মিনিট০৫: ১৮ মিনিট

উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:

বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট

যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।

আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গাজায় ৫০০ কোরআনের হাফেজকে রাজকীয় সংবর্ধনা

ইসলাম ডেস্ক 
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্‌যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।

আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।

তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।

রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।

অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।

আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।

সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

তাবলিগ জামাতের খুরুজের জোড় শুরু ২ জানুয়ারি

ইসলাম ডেস্ক 
তাবলিগ জামাতের শুরায়ি নেজামের জোড় ইজতেমা। ছবি: সংগৃহীত
তাবলিগ জামাতের শুরায়ি নেজামের জোড় ইজতেমা। ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।

একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।

এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত