আমজাদ ইউনুস

ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাইলের সর্বশেষ নবী এবং আসমানি কিতাবধারী রাসুল। পবিত্র কোরআনে হজরত ঈসা (আ.)-এর নাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের আরব অধ্যুষিত জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের বায়তুল লাহামে জন্মগ্রহণ করেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে তাঁর মা হজরত মারইয়াম (আ.)-এর গর্ভে পিতা ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন, যা আল্লাহর অসীম কুদরতের এক মহিমান্বিত নিদর্শন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই, আল্লাহর কাছে ঈসা (আ.)-এর দৃষ্টান্ত আদম (আ.)-এর দৃষ্টান্তের মত। তিনি তাঁকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছিলেন, এরপর বললেন—হও, ফলে সে হয়ে গেল।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ৫৯)
আল্লাহ তায়ালা ঈসা (আ.)-কে অনেক মোজেজা বা অলৌকিক ঘটনার নিদর্শন বানান। তাঁর জন্মের সময় আল্লাহ তাআলা তাঁকে ও তাঁর মহীয়সী মাকে জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে সাহায্য করেছিলেন।
ঈসা (আ.) জন্মগ্রহণের পর মায়ের কোলে কথা বলেছিলেন। তাঁকে জ্ঞান, প্রজ্ঞা এবং ঐশীগ্রন্থ তাওরাত ও ইঞ্জিল শিক্ষা দিয়েছেন। মহান আল্লাহর নির্দেশে এবং তাঁর বিশেষ অনুগ্রহে তিনি কাদামাটি দিয়ে পাখির প্রতিকৃতি তৈরি করে ফুঁ দিলে তা জীবন্ত পাখি হয়ে যেত। তিনি আল্লাহর অনুগ্রহে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে নিরাময় করে দিতেন। মৃতকে জীবিত করতে পারতেন।
একবার রাসুল (সা.) সাহাবিদের নবি ঈসা (আ.)-এর একটি ঘটনা বলেছিলেন। এই ঘটনায় আল্লাহর প্রতি ঈসা (আ.)-এর গভীর বিশ্বাস, তাঁর শপথের গুরুত্ব এবং মানবিক সততা সম্পর্কে গভীর ধারণা দেন। পাশাপাশি ন্যায়বিচার, ধৈর্য, বিশ্বাস ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতার শিক্ষা দেয়। নিচে হাদিসের আলোকে ঘটনাটি তুলে ধরা হলো।
আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘ঈসা (আ.) এক লোককে চুরি করতে দেখলেন। তখন তিনি বললেন, ‘তুমি কি চুরি করেছ?’ সে বলল, ‘কখনোই না। সেই সত্তার কসম, যিনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই।’ তখন ঈসা (আ.) বললেন, ‘আমি আল্লাহর ওপর ইমান এনেছি আর আমি আমার দুচোখকে অবিশ্বাস করলাম।’ (বুখারি, হাদিস: ৩৪৪৪)
হাদিস থেকে শিক্ষা
আল্লাহর শপথের গুরুত্ব: এ ঘটনা থেকে আল্লাহর নামে শপথ করার গুরুত্ব ফুটে ওঠে। আল্লাহর নামে শপথের সত্যতা এবং এর প্রতি শ্রদ্ধা একজন ইমানদারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহর প্রতি গভীর বিশ্বাস: আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাস থাকতে হবে। ঈসা (আ.) চোখের দেখা মিথ্যা মনে করেছিলেন, কিন্তু আল্লাহর প্রতি শপথকে তিনি সত্য বলেছিলেন, কারণ তিনি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসকে সবকিছুর ওপরে স্থান দিয়েছেন।
মিথ্যার প্রতি সতর্কতা: হাদিসটি আমাদের মিথ্যা শপথের বিপক্ষে সতর্ক করে। একজন মুমিন কখনোই মিথ্যা শপথে লিপ্ত হন না এবং আল্লাহর নামে শপথ করার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকেন।
সিদ্ধান্ত গ্রহণের মূলনীতি: কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। চোখের সামনে যা দেখা যায়, সব সময় তা সত্য নাও হতে পারে। তাই বাস্তবতা যাচাই করা জরুরি।
ন্যায়বিচার ও সতর্কতা: ঈসা (আ.) সতর্ক ছিলেন এবং তাড়াহুড়া করে কাউকে অপরাধী সাব্যস্ত করেননি। এতে বোঝা যায়, কোনো ঘটনা দেখামাত্রই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিত নয়। সত্য উদ্ঘাটন না করে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
আদর্শ নেতার বৈশিষ্ট্য: ঈসা (আ.)-এর ন্যায়পরায়ণতা ও ধৈর্যশীলতা একজন আদর্শ নেতার বৈশিষ্ট্য বহন করে। একজন ভালো নেতা কোনো ঘটনা দেখামাত্রই তাৎক্ষণিক রায় দেন না; বরং প্রমাণের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেন।

ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাইলের সর্বশেষ নবী এবং আসমানি কিতাবধারী রাসুল। পবিত্র কোরআনে হজরত ঈসা (আ.)-এর নাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের আরব অধ্যুষিত জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের বায়তুল লাহামে জন্মগ্রহণ করেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে তাঁর মা হজরত মারইয়াম (আ.)-এর গর্ভে পিতা ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন, যা আল্লাহর অসীম কুদরতের এক মহিমান্বিত নিদর্শন।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই, আল্লাহর কাছে ঈসা (আ.)-এর দৃষ্টান্ত আদম (আ.)-এর দৃষ্টান্তের মত। তিনি তাঁকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছিলেন, এরপর বললেন—হও, ফলে সে হয়ে গেল।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ৫৯)
আল্লাহ তায়ালা ঈসা (আ.)-কে অনেক মোজেজা বা অলৌকিক ঘটনার নিদর্শন বানান। তাঁর জন্মের সময় আল্লাহ তাআলা তাঁকে ও তাঁর মহীয়সী মাকে জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে সাহায্য করেছিলেন।
ঈসা (আ.) জন্মগ্রহণের পর মায়ের কোলে কথা বলেছিলেন। তাঁকে জ্ঞান, প্রজ্ঞা এবং ঐশীগ্রন্থ তাওরাত ও ইঞ্জিল শিক্ষা দিয়েছেন। মহান আল্লাহর নির্দেশে এবং তাঁর বিশেষ অনুগ্রহে তিনি কাদামাটি দিয়ে পাখির প্রতিকৃতি তৈরি করে ফুঁ দিলে তা জীবন্ত পাখি হয়ে যেত। তিনি আল্লাহর অনুগ্রহে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে নিরাময় করে দিতেন। মৃতকে জীবিত করতে পারতেন।
একবার রাসুল (সা.) সাহাবিদের নবি ঈসা (আ.)-এর একটি ঘটনা বলেছিলেন। এই ঘটনায় আল্লাহর প্রতি ঈসা (আ.)-এর গভীর বিশ্বাস, তাঁর শপথের গুরুত্ব এবং মানবিক সততা সম্পর্কে গভীর ধারণা দেন। পাশাপাশি ন্যায়বিচার, ধৈর্য, বিশ্বাস ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতার শিক্ষা দেয়। নিচে হাদিসের আলোকে ঘটনাটি তুলে ধরা হলো।
আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘ঈসা (আ.) এক লোককে চুরি করতে দেখলেন। তখন তিনি বললেন, ‘তুমি কি চুরি করেছ?’ সে বলল, ‘কখনোই না। সেই সত্তার কসম, যিনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই।’ তখন ঈসা (আ.) বললেন, ‘আমি আল্লাহর ওপর ইমান এনেছি আর আমি আমার দুচোখকে অবিশ্বাস করলাম।’ (বুখারি, হাদিস: ৩৪৪৪)
হাদিস থেকে শিক্ষা
আল্লাহর শপথের গুরুত্ব: এ ঘটনা থেকে আল্লাহর নামে শপথ করার গুরুত্ব ফুটে ওঠে। আল্লাহর নামে শপথের সত্যতা এবং এর প্রতি শ্রদ্ধা একজন ইমানদারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহর প্রতি গভীর বিশ্বাস: আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাস থাকতে হবে। ঈসা (আ.) চোখের দেখা মিথ্যা মনে করেছিলেন, কিন্তু আল্লাহর প্রতি শপথকে তিনি সত্য বলেছিলেন, কারণ তিনি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসকে সবকিছুর ওপরে স্থান দিয়েছেন।
মিথ্যার প্রতি সতর্কতা: হাদিসটি আমাদের মিথ্যা শপথের বিপক্ষে সতর্ক করে। একজন মুমিন কখনোই মিথ্যা শপথে লিপ্ত হন না এবং আল্লাহর নামে শপথ করার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকেন।
সিদ্ধান্ত গ্রহণের মূলনীতি: কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। চোখের সামনে যা দেখা যায়, সব সময় তা সত্য নাও হতে পারে। তাই বাস্তবতা যাচাই করা জরুরি।
ন্যায়বিচার ও সতর্কতা: ঈসা (আ.) সতর্ক ছিলেন এবং তাড়াহুড়া করে কাউকে অপরাধী সাব্যস্ত করেননি। এতে বোঝা যায়, কোনো ঘটনা দেখামাত্রই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিত নয়। সত্য উদ্ঘাটন না করে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
আদর্শ নেতার বৈশিষ্ট্য: ঈসা (আ.)-এর ন্যায়পরায়ণতা ও ধৈর্যশীলতা একজন আদর্শ নেতার বৈশিষ্ট্য বহন করে। একজন ভালো নেতা কোনো ঘটনা দেখামাত্রই তাৎক্ষণিক রায় দেন না; বরং প্রমাণের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেন।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩৬ মিনিট আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাইলের সর্বশেষ নবী এবং আসমানি কিতাবধারী রাসুল। পবিত্র কোরআনে হজরত ঈসা (আ.)-এর নাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের আরব অধ্যুষিত জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের বায়তুল লাহামে জন্মগ্রহণ করেন।
১১ মার্চ ২০২৫
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাইলের সর্বশেষ নবী এবং আসমানি কিতাবধারী রাসুল। পবিত্র কোরআনে হজরত ঈসা (আ.)-এর নাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের আরব অধ্যুষিত জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের বায়তুল লাহামে জন্মগ্রহণ করেন।
১১ মার্চ ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩৬ মিনিট আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ

শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও জমিনের সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের পালাবদলে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নুর: ৪৪)
ইসলামে সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘একজন সবল ও সুস্থ মুমিন আল্লাহর কাছে দুর্বল মুমিনের চেয়ে অধিক উত্তম ও প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম)। শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই মুমিনের উচিত সতর্ক থাকা। পর্যাপ্ত উষ্ণ কাপড় পরিধান করা, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরকে ইবাদতের উপযোগী রাখা জরুরি।
শীতকালকে মুমিনের ইবাদতের বসন্ত বলা হয়। কেননা এ সময় দিন ছোট হওয়ায় সহজে রোজা রাখা যায় এবং রাত দীর্ঘ হওয়ায় আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
শীতের তীব্রতায় সমাজের অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষগুলো নিদারুণ কষ্টে ভোগে। মুমিনের ইবাদত কেবল নামাজ-রোজায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং আর্তমানবতার সেবাও ইবাদতের অংশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা উপার্জন করো এবং যা আমি তোমাদের জন্য জমিন থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উত্তম বস্তু ব্যয় করো।’ (সুরা বাকারা: ২৬৭)। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষের দুঃখ দূর করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দুঃখ দূর করে দেবেন।’ (জামে তিরমিজি)। তাই সাধ্যানুযায়ী শীতবস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
শীতকাল আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, ধৈর্য, সহমর্মিতা এবং আধ্যাত্মিক উন্নতির শিক্ষা দেয়। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই ঋতুকে অবহেলায় না কাটিয়ে ইবাদত, আর্তমানবতার সেবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে সার্থক করে তোলা।

শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও জমিনের সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের পালাবদলে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নুর: ৪৪)
ইসলামে সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘একজন সবল ও সুস্থ মুমিন আল্লাহর কাছে দুর্বল মুমিনের চেয়ে অধিক উত্তম ও প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম)। শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই মুমিনের উচিত সতর্ক থাকা। পর্যাপ্ত উষ্ণ কাপড় পরিধান করা, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরকে ইবাদতের উপযোগী রাখা জরুরি।
শীতকালকে মুমিনের ইবাদতের বসন্ত বলা হয়। কেননা এ সময় দিন ছোট হওয়ায় সহজে রোজা রাখা যায় এবং রাত দীর্ঘ হওয়ায় আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
শীতের তীব্রতায় সমাজের অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষগুলো নিদারুণ কষ্টে ভোগে। মুমিনের ইবাদত কেবল নামাজ-রোজায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং আর্তমানবতার সেবাও ইবাদতের অংশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা উপার্জন করো এবং যা আমি তোমাদের জন্য জমিন থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উত্তম বস্তু ব্যয় করো।’ (সুরা বাকারা: ২৬৭)। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষের দুঃখ দূর করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দুঃখ দূর করে দেবেন।’ (জামে তিরমিজি)। তাই সাধ্যানুযায়ী শীতবস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
শীতকাল আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, ধৈর্য, সহমর্মিতা এবং আধ্যাত্মিক উন্নতির শিক্ষা দেয়। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই ঋতুকে অবহেলায় না কাটিয়ে ইবাদত, আর্তমানবতার সেবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে সার্থক করে তোলা।

ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাইলের সর্বশেষ নবী এবং আসমানি কিতাবধারী রাসুল। পবিত্র কোরআনে হজরত ঈসা (আ.)-এর নাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের আরব অধ্যুষিত জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের বায়তুল লাহামে জন্মগ্রহণ করেন।
১১ মার্চ ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩৬ মিনিট আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৭ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৭ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাইলের সর্বশেষ নবী এবং আসমানি কিতাবধারী রাসুল। পবিত্র কোরআনে হজরত ঈসা (আ.)-এর নাম বিভিন্ন প্রসঙ্গে ২৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের আরব অধ্যুষিত জর্ডান নদীর পশ্চিম তীরের বায়তুল লাহামে জন্মগ্রহণ করেন।
১১ মার্চ ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩৬ মিনিট আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১৯ ঘণ্টা আগে