আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। সম্প্রতি টেক্সাস ও ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ন্যাশনাল গার্ডকে ওরেগনের পোর্টল্যান্ডে মোতায়েন করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তবে তাঁর এ সিদ্ধান্তের ওপর সাময়িকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আদালত।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার রাতে এ সিদ্ধান্ত আসে। এর আগে একই আদালত ওরেগনের নিজস্ব ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর বিষয়ে ট্রাম্পের আবেদন নাকচ করে দেন।
ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন।
গতকাল মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক কারিন ইমারগাট এ রায় দেন। তাঁর সিদ্ধান্ত আসে ঠিক কিছুক্ষণ পরেই, যখন পেন্টাগন জানায়, ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল গার্ডের ২০০ সদস্যকে পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এবং অন্যান্য ফেডারেল কর্মকর্তাকে সহায়তা করতে পারে।
তবে ক্যালিফোর্নিয়া ও ওরেগন রাজ্য যৌথভাবে ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়েছিল। বিচারক কারিন ইমারগাট ট্রাম্পেরই মনোনীত। রায় ঘোষণার সময় তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বিক্ষোভগুলো এমন পরিস্থিতি তৈরি করেনি, যাতে ফেডারেল ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।
গতকালের জরুরি শুনানিতে তিনি ফেডারেল সরকারের আইনজীবীদের প্রশ্ন করেন—ওরেগনে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের আগের আবেদন নাকচ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও কীভাবে সেখানে অন্য রাজ্যের গার্ড পাঠানো ন্যায়সংগত হতে পারে?
এর আগের রায়ে কারিন ইমারগাট বলেছিলেন, কোনো রাজ্যের সম্মতি ছাড়া সেখানে সামরিক বাহিনী পাঠানো রাজ্যের সার্বভৌমত্বের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এতে শহরে উত্তেজনা আরও বাড়বে।
হোয়াইট হাউস এখনো এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে ট্রাম্পের উপপ্রধান স্টাফ স্টিফেন মিলার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘এ রায় যুক্তরাষ্ট্রের সাংবিধানিক কাঠামোর সবচেয়ে গুরুতর লঙ্ঘনগুলোর একটি।’
এই অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অন্তত ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ট্রাম্প প্রশাসন দ্রুত সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে আপিল করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের গভর্নর জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘টেক্সাস ন্যাশনাল গার্ডের ৪০০ সদস্যকে ইলিনয়, ওরেগনসহ অন্যান্য রাজ্যে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন’। তিনি এই পদক্ষেপকে ‘ট্রাম্পের আগ্রাসন’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সম্মতি বা সহযোগিতা ছাড়া কোনো রাজ্যে সেনা পাঠানোর ‘কোনো যৌক্তিক কারণ নেই’।
সিএনএনকে জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্টের এমন সিদ্ধান্ত বিক্ষোভ আরও উসকে দেবে এবং প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে দেশকে যুদ্ধক্ষেত্র বানাতে চাইছে, যেন তাদের কঠোর পদক্ষেপকে ন্যায্যতা দেওয়া যায়। তিনি টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবটকে আহ্বান জানান যেন তিনি এ সিদ্ধান্তে তাঁর ‘সমর্থন’ প্রত্যাহার করেন।
তবে অ্যাবট জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ‘সম্পূর্ণ অনুমোদন’ দিয়েছেন, কারণ এটি ফেডারেল কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তিনি এক্সে লিখেছেন, ‘আপনি হয় ফেডারেল কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন, নয়তো টেক্সাস গার্ডকে তা করতে দিন।’
পোর্টল্যান্ডের মতোই শিকাগোতেও অভিবাসন আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে। গত শনিবারের এক বিক্ষোভ সেখানে সহিংস রূপ নেয়। স্থানীয় কর্মকর্তারা দাবি করেন, একজন নারী গাড়ি নিয়ে পুলিশের যানবাহনে হামলা চালান। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। তবে এই গুলির জেরেই বিক্ষোভ সহিংস রূপ নেয়। ওই নারীর অবস্থা এখনো অজানা, তবে তিনি নিজেই হাসপাতালে যান বলে জানা গেছে।
পোর্টল্যান্ডসহ একাধিক শহরে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে পোর্টল্যান্ড শহরটি দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের চোখে ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীর ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত। সম্প্রতি তিনি একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীকে দেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
ন্যাশনাল গার্ড হলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনা ও বিমানবাহিনীর রিজার্ভ ইউনিট। তারা সাধারণত প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা দেয়, তবে প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে অংশ নিতে পারে।
চলতি বছরের গ্রীষ্মে অপরাধ ও বিক্ষোভ দমনের অজুহাতে ওয়াশিংটন ডিসি ও লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন। তবে সে সময় দুই রাজ্যের গভর্নরেরই অনুমোদন ছিল। তবে সেপ্টেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি ফেডারেল আদালত রায় দেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন অবৈধ। ট্রাম্প প্রশাসন ওই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেছে।

অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। সম্প্রতি টেক্সাস ও ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ন্যাশনাল গার্ডকে ওরেগনের পোর্টল্যান্ডে মোতায়েন করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তবে তাঁর এ সিদ্ধান্তের ওপর সাময়িকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আদালত।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার রাতে এ সিদ্ধান্ত আসে। এর আগে একই আদালত ওরেগনের নিজস্ব ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর বিষয়ে ট্রাম্পের আবেদন নাকচ করে দেন।
ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন।
গতকাল মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক কারিন ইমারগাট এ রায় দেন। তাঁর সিদ্ধান্ত আসে ঠিক কিছুক্ষণ পরেই, যখন পেন্টাগন জানায়, ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল গার্ডের ২০০ সদস্যকে পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এবং অন্যান্য ফেডারেল কর্মকর্তাকে সহায়তা করতে পারে।
তবে ক্যালিফোর্নিয়া ও ওরেগন রাজ্য যৌথভাবে ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়েছিল। বিচারক কারিন ইমারগাট ট্রাম্পেরই মনোনীত। রায় ঘোষণার সময় তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বিক্ষোভগুলো এমন পরিস্থিতি তৈরি করেনি, যাতে ফেডারেল ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।
গতকালের জরুরি শুনানিতে তিনি ফেডারেল সরকারের আইনজীবীদের প্রশ্ন করেন—ওরেগনে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের আগের আবেদন নাকচ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও কীভাবে সেখানে অন্য রাজ্যের গার্ড পাঠানো ন্যায়সংগত হতে পারে?
এর আগের রায়ে কারিন ইমারগাট বলেছিলেন, কোনো রাজ্যের সম্মতি ছাড়া সেখানে সামরিক বাহিনী পাঠানো রাজ্যের সার্বভৌমত্বের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এতে শহরে উত্তেজনা আরও বাড়বে।
হোয়াইট হাউস এখনো এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে ট্রাম্পের উপপ্রধান স্টাফ স্টিফেন মিলার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘এ রায় যুক্তরাষ্ট্রের সাংবিধানিক কাঠামোর সবচেয়ে গুরুতর লঙ্ঘনগুলোর একটি।’
এই অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অন্তত ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ট্রাম্প প্রশাসন দ্রুত সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে আপিল করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের গভর্নর জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘টেক্সাস ন্যাশনাল গার্ডের ৪০০ সদস্যকে ইলিনয়, ওরেগনসহ অন্যান্য রাজ্যে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন’। তিনি এই পদক্ষেপকে ‘ট্রাম্পের আগ্রাসন’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সম্মতি বা সহযোগিতা ছাড়া কোনো রাজ্যে সেনা পাঠানোর ‘কোনো যৌক্তিক কারণ নেই’।
সিএনএনকে জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্টের এমন সিদ্ধান্ত বিক্ষোভ আরও উসকে দেবে এবং প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে দেশকে যুদ্ধক্ষেত্র বানাতে চাইছে, যেন তাদের কঠোর পদক্ষেপকে ন্যায্যতা দেওয়া যায়। তিনি টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবটকে আহ্বান জানান যেন তিনি এ সিদ্ধান্তে তাঁর ‘সমর্থন’ প্রত্যাহার করেন।
তবে অ্যাবট জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ‘সম্পূর্ণ অনুমোদন’ দিয়েছেন, কারণ এটি ফেডারেল কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তিনি এক্সে লিখেছেন, ‘আপনি হয় ফেডারেল কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন, নয়তো টেক্সাস গার্ডকে তা করতে দিন।’
পোর্টল্যান্ডের মতোই শিকাগোতেও অভিবাসন আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে। গত শনিবারের এক বিক্ষোভ সেখানে সহিংস রূপ নেয়। স্থানীয় কর্মকর্তারা দাবি করেন, একজন নারী গাড়ি নিয়ে পুলিশের যানবাহনে হামলা চালান। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। তবে এই গুলির জেরেই বিক্ষোভ সহিংস রূপ নেয়। ওই নারীর অবস্থা এখনো অজানা, তবে তিনি নিজেই হাসপাতালে যান বলে জানা গেছে।
পোর্টল্যান্ডসহ একাধিক শহরে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে পোর্টল্যান্ড শহরটি দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের চোখে ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীর ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত। সম্প্রতি তিনি একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীকে দেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
ন্যাশনাল গার্ড হলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনা ও বিমানবাহিনীর রিজার্ভ ইউনিট। তারা সাধারণত প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা দেয়, তবে প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে অংশ নিতে পারে।
চলতি বছরের গ্রীষ্মে অপরাধ ও বিক্ষোভ দমনের অজুহাতে ওয়াশিংটন ডিসি ও লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন। তবে সে সময় দুই রাজ্যের গভর্নরেরই অনুমোদন ছিল। তবে সেপ্টেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি ফেডারেল আদালত রায় দেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন অবৈধ। ট্রাম্প প্রশাসন ওই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
২ ঘণ্টা আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের অভিযোগ, দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘটনায় তাদের সামরিক বিমানের দিকে রাডার তাক করেছে চীনের যুদ্ধবিমান। এই ঘটনাটি শনিবার ওকিনাওয়া দ্বীপপুঞ্জের কাছে ঘটেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সাংবাদিকদের বলেন—রাডার তাক করা এমন এক ধরনের বিপজ্জনক কার্যকলাপ যা বিমানের নিরাপদ যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
আজ রোবাবর রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘যে সমন্বয়গুলো আমরা দেখছি, সেগুলোর সঙ্গে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির যথেষ্ট মিল আছে। আমরা এটিকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি।’ তিনি জানান, নথিটি আরও বিশ্লেষণ করে তারপর চূড়ান্ত মন্তব্য জানাবে মস্কো।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রকাশিত নতুন এই নিরাপত্তা কৌশলে ইউরোপকে ‘সভ্যতা বিলুপ্তি’র ঝুঁকিতে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যদিকে, নথিতে রাশিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি, যা ইউরোপীয় নীতিনির্ধারকদের উদ্বিগ্ন করেছে।
এ ছাড়া বিদেশি প্রভাব মোকাবিলা, ব্যাপক অভিবাসন বন্ধ করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কথিত ‘সেন্সরশিপ’ নীতির বিরোধিতা—এসব বিষয়কে নতুন কৌশলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
ইইউর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও বিশ্লেষক এই কৌশলের ভাষাশৈলীর তীব্র সমালোচনা করেছেন। তাঁদের দাবি, এতে এমন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, যা প্রায়ই ক্রেমলিনের বক্তব্যের সঙ্গে মিলে যায়।
নথিতে রাশিয়া সম্পর্কে তুলনামূলক নরম অবস্থান নেওয়া হয়েছে। ইউরোপের কর্মকর্তাদের মতে, এটি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মস্কোর প্রতি পশ্চিমা অবস্থান দুর্বল করতে পারে। এতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এতে বাধা দিচ্ছে ইইউ। যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার সঙ্গে কৌশলগত স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, যা ‘ইউরোপের অর্থনীতিকেও স্থিতিশীল করবে’।
এমনকি ইউরোপের বর্তমান নীতিকে প্রভাবিত করার ইঙ্গিতও রয়েছে নথিতে। সেখানে বলা হয়েছে, ইউএস নীতির অগ্রাধিকার হওয়া উচিত ‘ইউরোপের বর্তমান গতিপথকে ইউরোপের অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর মাধ্যমে প্রতিরোধ করা’।
নতুন কৌশলে ‘পশ্চিমা পরিচয়’ (Western identity) পুনরুদ্ধারের কথা দেওয়া হয়েছে। এতে দাবি করা হয়েছে, আগামী ২০ বছরের মধ্যে ইউরোপ একটি ‘অপরিচিত রূপ ধারণ করবে’ এবং তাদের অর্থনৈতিক সংকটের তুলনায় ‘সভ্যতার বিলুপ্তি’র ঝুঁকি আরও বেশি।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের অর্থনীতি ও সেনাবাহিনী ভবিষ্যতে পর্যাপ্ত শক্তিশালী থাকবে কি না, এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এ ছাড়া ইউরোপের কিছু দেশে ‘জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর’ প্রভাব বৃদ্ধির প্রশংসা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে, এই চেতনার পুনরুজ্জীবনে ইউএস তাদের রাজনৈতিক মিত্রদের উৎসাহিত করে।
বর্তমানে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বৈঠক চলছে। এই প্রেক্ষাপটে কয়েকজন ইউরোপীয় কর্মকর্তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের কথা তুলে ধরলেও নতুন নথির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন।
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ভেদেফুল বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। তারা ইউরোপীয় জোটের নিরাপত্তা নীতির বিষয়গুলো নিয়েই কাজ করে। কিন্তু মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বা আমাদের সমাজব্যবস্থা কেমন হবে, এসব বিষয় কৌশলগত নথিতে থাকা উচিত কি না, বিশেষত জার্মানির ক্ষেত্রে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।’
পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বলেন, ‘ইউরোপ আপনার ঘনিষ্ঠতম মিত্র, আপনার সমস্যা নয়। আপনার আর আমাদের শত্রু একই।’ অন্যদিকে সুইডেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কার্ল বিল্ট মন্তব্য করেন, ‘নথিটি চরম ডানপন্থী অবস্থানেরও ডান দিকে অবস্থান করছে।’
যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট সদস্যরা বলেছেন, এই নথি দেশের বৈদেশিক সম্পর্ককে ধ্বংস করে দিতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষাসংক্রান্ত কমিটিতে থাকা কলোরাডোর প্রতিনিধি জেসন ক্রো বলেন, এটি ‘বিশ্বে আমেরিকার অবস্থানকে বিপর্যস্ত করবে’। নিউইয়র্কের প্রতিনিধি গ্রেগরি মিকস বলেন, কৌশলটি ‘মূল্যভিত্তিক মার্কিন নেতৃত্বের কয়েক দশকের ধারা নষ্ট করে দিয়েছে’।

যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
আজ রোবাবর রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘যে সমন্বয়গুলো আমরা দেখছি, সেগুলোর সঙ্গে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির যথেষ্ট মিল আছে। আমরা এটিকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি।’ তিনি জানান, নথিটি আরও বিশ্লেষণ করে তারপর চূড়ান্ত মন্তব্য জানাবে মস্কো।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রকাশিত নতুন এই নিরাপত্তা কৌশলে ইউরোপকে ‘সভ্যতা বিলুপ্তি’র ঝুঁকিতে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যদিকে, নথিতে রাশিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি, যা ইউরোপীয় নীতিনির্ধারকদের উদ্বিগ্ন করেছে।
এ ছাড়া বিদেশি প্রভাব মোকাবিলা, ব্যাপক অভিবাসন বন্ধ করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কথিত ‘সেন্সরশিপ’ নীতির বিরোধিতা—এসব বিষয়কে নতুন কৌশলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
ইইউর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও বিশ্লেষক এই কৌশলের ভাষাশৈলীর তীব্র সমালোচনা করেছেন। তাঁদের দাবি, এতে এমন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, যা প্রায়ই ক্রেমলিনের বক্তব্যের সঙ্গে মিলে যায়।
নথিতে রাশিয়া সম্পর্কে তুলনামূলক নরম অবস্থান নেওয়া হয়েছে। ইউরোপের কর্মকর্তাদের মতে, এটি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মস্কোর প্রতি পশ্চিমা অবস্থান দুর্বল করতে পারে। এতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এতে বাধা দিচ্ছে ইইউ। যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার সঙ্গে কৌশলগত স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, যা ‘ইউরোপের অর্থনীতিকেও স্থিতিশীল করবে’।
এমনকি ইউরোপের বর্তমান নীতিকে প্রভাবিত করার ইঙ্গিতও রয়েছে নথিতে। সেখানে বলা হয়েছে, ইউএস নীতির অগ্রাধিকার হওয়া উচিত ‘ইউরোপের বর্তমান গতিপথকে ইউরোপের অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর মাধ্যমে প্রতিরোধ করা’।
নতুন কৌশলে ‘পশ্চিমা পরিচয়’ (Western identity) পুনরুদ্ধারের কথা দেওয়া হয়েছে। এতে দাবি করা হয়েছে, আগামী ২০ বছরের মধ্যে ইউরোপ একটি ‘অপরিচিত রূপ ধারণ করবে’ এবং তাদের অর্থনৈতিক সংকটের তুলনায় ‘সভ্যতার বিলুপ্তি’র ঝুঁকি আরও বেশি।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের অর্থনীতি ও সেনাবাহিনী ভবিষ্যতে পর্যাপ্ত শক্তিশালী থাকবে কি না, এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এ ছাড়া ইউরোপের কিছু দেশে ‘জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর’ প্রভাব বৃদ্ধির প্রশংসা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে, এই চেতনার পুনরুজ্জীবনে ইউএস তাদের রাজনৈতিক মিত্রদের উৎসাহিত করে।
বর্তমানে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বৈঠক চলছে। এই প্রেক্ষাপটে কয়েকজন ইউরোপীয় কর্মকর্তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের কথা তুলে ধরলেও নতুন নথির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন।
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ভেদেফুল বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। তারা ইউরোপীয় জোটের নিরাপত্তা নীতির বিষয়গুলো নিয়েই কাজ করে। কিন্তু মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বা আমাদের সমাজব্যবস্থা কেমন হবে, এসব বিষয় কৌশলগত নথিতে থাকা উচিত কি না, বিশেষত জার্মানির ক্ষেত্রে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।’
পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বলেন, ‘ইউরোপ আপনার ঘনিষ্ঠতম মিত্র, আপনার সমস্যা নয়। আপনার আর আমাদের শত্রু একই।’ অন্যদিকে সুইডেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কার্ল বিল্ট মন্তব্য করেন, ‘নথিটি চরম ডানপন্থী অবস্থানেরও ডান দিকে অবস্থান করছে।’
যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট সদস্যরা বলেছেন, এই নথি দেশের বৈদেশিক সম্পর্ককে ধ্বংস করে দিতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষাসংক্রান্ত কমিটিতে থাকা কলোরাডোর প্রতিনিধি জেসন ক্রো বলেন, এটি ‘বিশ্বে আমেরিকার অবস্থানকে বিপর্যস্ত করবে’। নিউইয়র্কের প্রতিনিধি গ্রেগরি মিকস বলেন, কৌশলটি ‘মূল্যভিত্তিক মার্কিন নেতৃত্বের কয়েক দশকের ধারা নষ্ট করে দিয়েছে’।

ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের অভিযোগ, দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘটনায় তাদের সামরিক বিমানের দিকে রাডার তাক করেছে চীনের যুদ্ধবিমান। এই ঘটনাটি শনিবার ওকিনাওয়া দ্বীপপুঞ্জের কাছে ঘটেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সাংবাদিকদের বলেন—রাডার তাক করা এমন এক ধরনের বিপজ্জনক কার্যকলাপ যা বিমানের নিরাপদ যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
ইরানের মিজান নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিযোগিতার দুই প্রধান আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন কিশ ফ্রি জোনের কর্মকর্তা এবং অন্যজন দৌড়ের আয়োজন করা একটি প্রাইভেট কোম্পানির কর্মী।
মামলার বিষয়ে স্থানীয় প্রসিকিউটর বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান আইন, ধর্মীয় এবং প্রথাগত নিয়মাবলি মানার বিষয়ে পূর্বে সতর্কতা দেওয়ার পরও প্রতিযোগিতাটি জনসাধারণের মর্যাদা লঙ্ঘন করে আয়োজন করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রায় ৫ হাজার প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন। দেশটির রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যম তাসনিম ও ফার্স ইতিমধ্যে এই ম্যারাথনকে অসভ্য এবং ইসলামি আইন লঙ্ঘনে অভিযুক্ত করেছে।
ইসলামি বিপ্লবের পর ১৯৭৯ সাল থেকে ইরানে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে ২০২২ সালে মাহসা আমিনির মৃত্যুর জের ধরে আন্দোলনের পর থেকে দেশটিতে ‘হিজাব পরার নীতি’ অনেকখানি দুর্বল হয়ে গেছে। একই সঙ্গে নারীদের পোশাক বিধি পূর্বের অবস্থানে নিয়ে যেতে সরকারি চাপও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সম্প্রতি ইরানের সংসদের বেশির ভাগ সদস্য বিচার বিভাগের ওপর হিজাব আইন যথাযথভাবে কার্যকর না করার অভিযোগ তুলেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির প্রধান বিচারপতি গোলামহোসেইন মোসেনি এজেই তাৎক্ষণিকভাবে এই আইন কঠোরভাবে প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।

ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
ইরানের মিজান নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিযোগিতার দুই প্রধান আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন কিশ ফ্রি জোনের কর্মকর্তা এবং অন্যজন দৌড়ের আয়োজন করা একটি প্রাইভেট কোম্পানির কর্মী।
মামলার বিষয়ে স্থানীয় প্রসিকিউটর বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান আইন, ধর্মীয় এবং প্রথাগত নিয়মাবলি মানার বিষয়ে পূর্বে সতর্কতা দেওয়ার পরও প্রতিযোগিতাটি জনসাধারণের মর্যাদা লঙ্ঘন করে আয়োজন করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রায় ৫ হাজার প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন। দেশটির রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যম তাসনিম ও ফার্স ইতিমধ্যে এই ম্যারাথনকে অসভ্য এবং ইসলামি আইন লঙ্ঘনে অভিযুক্ত করেছে।
ইসলামি বিপ্লবের পর ১৯৭৯ সাল থেকে ইরানে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে ২০২২ সালে মাহসা আমিনির মৃত্যুর জের ধরে আন্দোলনের পর থেকে দেশটিতে ‘হিজাব পরার নীতি’ অনেকখানি দুর্বল হয়ে গেছে। একই সঙ্গে নারীদের পোশাক বিধি পূর্বের অবস্থানে নিয়ে যেতে সরকারি চাপও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সম্প্রতি ইরানের সংসদের বেশির ভাগ সদস্য বিচার বিভাগের ওপর হিজাব আইন যথাযথভাবে কার্যকর না করার অভিযোগ তুলেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির প্রধান বিচারপতি গোলামহোসেইন মোসেনি এজেই তাৎক্ষণিকভাবে এই আইন কঠোরভাবে প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।

ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
২ ঘণ্টা আগে
জাপানের অভিযোগ, দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘটনায় তাদের সামরিক বিমানের দিকে রাডার তাক করেছে চীনের যুদ্ধবিমান। এই ঘটনাটি শনিবার ওকিনাওয়া দ্বীপপুঞ্জের কাছে ঘটেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সাংবাদিকদের বলেন—রাডার তাক করা এমন এক ধরনের বিপজ্জনক কার্যকলাপ যা বিমানের নিরাপদ যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের অভিযোগ, দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘটনায় তাদের সামরিক বিমানের দিকে রাডার তাক করেছে চীনের যুদ্ধবিমান। এই ঘটনাটি শনিবার ওকিনাওয়া দ্বীপপুঞ্জের কাছে ঘটেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সাংবাদিকদের বলেন—
রাডার তাক করা এমন এক ধরনের বিপজ্জনক কার্যকলাপ যা বিমানের নিরাপদ যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে। জাপান ইতিমধ্যেই চীনের কাছে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে।
জাপান জানিয়েছে, তাদের আত্মরক্ষামূলক এফ-১৫ বিমানে রাডার তাক করা যুদ্ধবিমান দুটি মূলত চীনের তৈরি জে-১৫ মডেলের। এগুলো চীনা নৌবাহিনীর বিমানবাহী রণতরী লিয়াওনিং থেকে উড্ডয়ন করেছিল। এর আগে ২০১৩ এবং ২০১৬ সালে উভয় দেশ একে অপরের বিরুদ্ধে রাডার তাক করার অভিযোগ করেছিল।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি বলেছেন, ‘আমরা দৃঢ় ও শান্তভাবে চীনের আচরণের মোকাবিলা করব, যাতে আঞ্চলিক শান্তি বজায় থাকে।’ তবে চীনা নৌবাহিনী এক প্রতিরোধমূলক মন্তব্যে জানিয়েছে, জাপানের ওই বিমানগুলো বারবার তাদের কাছাকাছি গিয়ে বিব্রত করেছে।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, চীন ও জাপান—
উভয় দেশই দাবি করে এমন দ্বীপপুঞ্জের কাছে এই ঘটনাটিকে দেশ দুটির সামরিক সম্পর্কের সবচেয়ে গুরুতর সংঘর্ষ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সম্প্রতি জাপানের প্রধান মন্ত্রী তাকাইচি এক সতর্কবার্তায় জানিয়েছিলেন, চীনের সম্ভাব্য সামরিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে তাইওয়ানকে রক্ষা করতে পারে জাপান। এর পর থেকে চীনের সঙ্গে দেশটির উত্তেজনা আরও বেড়েছে।
কোনো বিমানের দিকে রাডার তাক করা মানে সম্ভাব্য আক্রমণের ইঙ্গিত দেওয়া। এমন পরিস্থিতিতে ওই বিমানটিকে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করতে পারে। অভিযোগের বিষয়ে চীনা নৌবাহিনীর মুখপাত্র ওয়াং শুয়েমেং বলেছেন, ‘জাপানের বিবৃতি ভুল এবং তাদের কার্যকলাপ বিমান চলাচলের নিরাপত্তাকে গুরুতরভাবে বিপন্ন করেছে। আমরা দাবি করছি, জাপান অবিলম্বে এ রকম বিবৃতি বন্ধ করবে এবং কার্যকলাপে সংযম দেখাবে।’
এদিকে চীনের বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস জাপানের সঙ্গে সমন্বয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। টোকিওতে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠকের পর তিনি বলেছেন, ‘আমরা চীনের গত ২৪ ঘণ্টার কর্মকাণ্ডে গভীর উদ্বিগ্ন। আমরা জাপানের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব এবং নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা রক্ষায় জাপানের পাশে দাঁড়াব।’
চীন-তাইওয়ান উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় বেইজিং তাদের নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে।

জাপানের অভিযোগ, দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘটনায় তাদের সামরিক বিমানের দিকে রাডার তাক করেছে চীনের যুদ্ধবিমান। এই ঘটনাটি শনিবার ওকিনাওয়া দ্বীপপুঞ্জের কাছে ঘটেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সাংবাদিকদের বলেন—
রাডার তাক করা এমন এক ধরনের বিপজ্জনক কার্যকলাপ যা বিমানের নিরাপদ যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে। জাপান ইতিমধ্যেই চীনের কাছে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে।
জাপান জানিয়েছে, তাদের আত্মরক্ষামূলক এফ-১৫ বিমানে রাডার তাক করা যুদ্ধবিমান দুটি মূলত চীনের তৈরি জে-১৫ মডেলের। এগুলো চীনা নৌবাহিনীর বিমানবাহী রণতরী লিয়াওনিং থেকে উড্ডয়ন করেছিল। এর আগে ২০১৩ এবং ২০১৬ সালে উভয় দেশ একে অপরের বিরুদ্ধে রাডার তাক করার অভিযোগ করেছিল।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শিনজিরো কোইজুমি বলেছেন, ‘আমরা দৃঢ় ও শান্তভাবে চীনের আচরণের মোকাবিলা করব, যাতে আঞ্চলিক শান্তি বজায় থাকে।’ তবে চীনা নৌবাহিনী এক প্রতিরোধমূলক মন্তব্যে জানিয়েছে, জাপানের ওই বিমানগুলো বারবার তাদের কাছাকাছি গিয়ে বিব্রত করেছে।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, চীন ও জাপান—
উভয় দেশই দাবি করে এমন দ্বীপপুঞ্জের কাছে এই ঘটনাটিকে দেশ দুটির সামরিক সম্পর্কের সবচেয়ে গুরুতর সংঘর্ষ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সম্প্রতি জাপানের প্রধান মন্ত্রী তাকাইচি এক সতর্কবার্তায় জানিয়েছিলেন, চীনের সম্ভাব্য সামরিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে তাইওয়ানকে রক্ষা করতে পারে জাপান। এর পর থেকে চীনের সঙ্গে দেশটির উত্তেজনা আরও বেড়েছে।
কোনো বিমানের দিকে রাডার তাক করা মানে সম্ভাব্য আক্রমণের ইঙ্গিত দেওয়া। এমন পরিস্থিতিতে ওই বিমানটিকে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করতে পারে। অভিযোগের বিষয়ে চীনা নৌবাহিনীর মুখপাত্র ওয়াং শুয়েমেং বলেছেন, ‘জাপানের বিবৃতি ভুল এবং তাদের কার্যকলাপ বিমান চলাচলের নিরাপত্তাকে গুরুতরভাবে বিপন্ন করেছে। আমরা দাবি করছি, জাপান অবিলম্বে এ রকম বিবৃতি বন্ধ করবে এবং কার্যকলাপে সংযম দেখাবে।’
এদিকে চীনের বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়ে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস জাপানের সঙ্গে সমন্বয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। টোকিওতে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠকের পর তিনি বলেছেন, ‘আমরা চীনের গত ২৪ ঘণ্টার কর্মকাণ্ডে গভীর উদ্বিগ্ন। আমরা জাপানের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব এবং নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা রক্ষায় জাপানের পাশে দাঁড়াব।’
চীন-তাইওয়ান উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় বেইজিং তাদের নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে।

ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
২ ঘণ্টা আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, তাদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—তাঁদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই। ইউক্রেনের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ ধনীরা ইতিমধ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। ফলে যুদ্ধের দায়িত্ব চাপছে তাঁদের তথাকথিত ‘কৃষক শ্রেণির’ ওপর।
ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর ছেলের কোনো আনুষ্ঠানিক পদ নেই। তিনি মাগা (MAGA) আন্দোলনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। তবে তাঁর মন্তব্য ট্রাম্প প্রশাসনের ইউক্রেনবিরোধী মনোভাবের প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে এমন সময়ে, যখন ট্রাম্পের আলোচক দল কিয়েভকে ভূখণ্ড ছেড়ে দিতে চাপ দিচ্ছে।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছেন। কারণ, যুদ্ধ শেষ হলে তিনি কখনোই নির্বাচনে জিততে পারবেন না। তিনি বলেন, পশ্চিমা উদারনৈতিক মহলে জেলেনস্কি প্রায় দেবতার মতো সম্মান পেলেও ইউক্রেন বাস্তবে রাশিয়ার চেয়েও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত।
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান কাইজা কালাসেরও সমালোচনা করেন। তাঁর মতে, ইউরোপের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়নি, কারণ, এতে তেলের মূল্য বেড়েছে আর সেই আয়ে রাশিয়া যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারছে। তাঁর ভাষায়, রাশিয়া দেউলিয়া হয়ে যাবে—এটাই যদি পরিকল্পনা হয়, তবে এটা কোনো পরিকল্পনা নয়।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ২০২২ সালের নির্বাচনী প্রচারে তিনি মাত্র তিনজন ভোটার পেয়েছিলেন, যাঁরা ইউক্রেন যুদ্ধকে শীর্ষ ১০ ইস্যুর মধ্যে রেখেছেন। তাঁর মতে, ভেনেজুয়েলা থেকে নৌকায় করে ফেন্টানিল মাদক যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ঝুঁকি ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের চেয়ে অনেক বড় হুমকি।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও দাবি করেন, চলতি বছরের গ্রীষ্মে মোনাকোতে বুগাটি ও ফেরারির মতো অনেকগুলো সুপারকার দেখেছেন। এর মধ্যে ‘৫০ শতাংশেই ইউক্রেনের নম্বরপ্লেট’ ছিল। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘তাদের যদি অর্থই নেই, তাহলে এগুলো কোথা থেকে আসে?’ তবে তিনি তাঁর এ দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি।
ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, ‘আমরা যখন দেখি মোনাকোর প্রতিটি গাড়ির নম্বরপ্লেট ইউক্রেনের, তখন বুঝতে পারি, ধনীরা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁরা জনগণকে রেখে গেছেন যুদ্ধ করার জন্য। যতক্ষণ অর্থ আসছিল, তাঁরা চুরি করেছেন—কেউ কিছু যাচাই করেনি, ফলে শান্তি চাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনি।’
তাহলে ট্রাম্প কি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেবেন
মঞ্চ থেকে প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনার বাবা দাবি করেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন। কিন্তু এখন তিনি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিতে পারেন কি না!’ এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—হতে পারে। তিনি আরও বলেন, তাঁর বাবা মার্কিন রাজনীতির ‘আনপ্রেডিকটেবল’ ব্যক্তি অর্থাৎ তাঁর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আগে থেকে কোনো কিছুই অনুমান করা যায় না।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আর কারও জন্য বোকার মতো চেকবই খুলে বসে থাকবে না।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সরে আসতে পারেন—মধ্যপ্রাচ্যের এক সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র। ইউক্রেন ইস্যুতে দীর্ঘ সমালোচনায় ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—তাঁদের যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো অর্থ নেই। ইউক্রেনের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ ধনীরা ইতিমধ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। ফলে যুদ্ধের দায়িত্ব চাপছে তাঁদের তথাকথিত ‘কৃষক শ্রেণির’ ওপর।
ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর ছেলের কোনো আনুষ্ঠানিক পদ নেই। তিনি মাগা (MAGA) আন্দোলনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। তবে তাঁর মন্তব্য ট্রাম্প প্রশাসনের ইউক্রেনবিরোধী মনোভাবের প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে এমন সময়ে, যখন ট্রাম্পের আলোচক দল কিয়েভকে ভূখণ্ড ছেড়ে দিতে চাপ দিচ্ছে।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছেন। কারণ, যুদ্ধ শেষ হলে তিনি কখনোই নির্বাচনে জিততে পারবেন না। তিনি বলেন, পশ্চিমা উদারনৈতিক মহলে জেলেনস্কি প্রায় দেবতার মতো সম্মান পেলেও ইউক্রেন বাস্তবে রাশিয়ার চেয়েও বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত।
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতির প্রধান কাইজা কালাসেরও সমালোচনা করেন। তাঁর মতে, ইউরোপের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়নি, কারণ, এতে তেলের মূল্য বেড়েছে আর সেই আয়ে রাশিয়া যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারছে। তাঁর ভাষায়, রাশিয়া দেউলিয়া হয়ে যাবে—এটাই যদি পরিকল্পনা হয়, তবে এটা কোনো পরিকল্পনা নয়।
ট্রাম্প জুনিয়র দাবি করেন, ২০২২ সালের নির্বাচনী প্রচারে তিনি মাত্র তিনজন ভোটার পেয়েছিলেন, যাঁরা ইউক্রেন যুদ্ধকে শীর্ষ ১০ ইস্যুর মধ্যে রেখেছেন। তাঁর মতে, ভেনেজুয়েলা থেকে নৌকায় করে ফেন্টানিল মাদক যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ঝুঁকি ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের চেয়ে অনেক বড় হুমকি।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও দাবি করেন, চলতি বছরের গ্রীষ্মে মোনাকোতে বুগাটি ও ফেরারির মতো অনেকগুলো সুপারকার দেখেছেন। এর মধ্যে ‘৫০ শতাংশেই ইউক্রেনের নম্বরপ্লেট’ ছিল। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘তাদের যদি অর্থই নেই, তাহলে এগুলো কোথা থেকে আসে?’ তবে তিনি তাঁর এ দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি।
ট্রাম্প জুনিয়র বলেন, ‘আমরা যখন দেখি মোনাকোর প্রতিটি গাড়ির নম্বরপ্লেট ইউক্রেনের, তখন বুঝতে পারি, ধনীরা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁরা জনগণকে রেখে গেছেন যুদ্ধ করার জন্য। যতক্ষণ অর্থ আসছিল, তাঁরা চুরি করেছেন—কেউ কিছু যাচাই করেনি, ফলে শান্তি চাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনি।’
তাহলে ট্রাম্প কি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেবেন
মঞ্চ থেকে প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনার বাবা দাবি করেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ইউক্রেনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন। কিন্তু এখন তিনি ইউক্রেনের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিতে পারেন কি না!’ এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জুনিয়র বলেন—হতে পারে। তিনি আরও বলেন, তাঁর বাবা মার্কিন রাজনীতির ‘আনপ্রেডিকটেবল’ ব্যক্তি অর্থাৎ তাঁর সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আগে থেকে কোনো কিছুই অনুমান করা যায় না।
ট্রাম্প জুনিয়র আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আর কারও জন্য বোকার মতো চেকবই খুলে বসে থাকবে না।

ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
২ ঘণ্টা আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের অভিযোগ, দুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘটনায় তাদের সামরিক বিমানের দিকে রাডার তাক করেছে চীনের যুদ্ধবিমান। এই ঘটনাটি শনিবার ওকিনাওয়া দ্বীপপুঞ্জের কাছে ঘটেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সাংবাদিকদের বলেন—রাডার তাক করা এমন এক ধরনের বিপজ্জনক কার্যকলাপ যা বিমানের নিরাপদ যাত্রায় বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে