অনলাইন ডেস্ক
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যেকোনো সময় দেখা করতে প্রস্তুত। তবে একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, পুতিন যদি ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনার টেবিলে না আসেন, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপের সম্ভাবনা রয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিকেরা সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়, পুতিন যদি আলোচনার জন্য রাজি না হন, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র কি রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘এটা খুব সম্ভব।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘এই যুদ্ধ শুরুই হওয়াই উচিত ছিল না। যদি তখন (যুক্তরাষ্ট্রে) একজন যোগ্য ও দক্ষ প্রেসিডেন্ট থাকত, তাহলে এই যুদ্ধ কখনোই শুরু হতো না। আমি প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেনের এই যুদ্ধ ঘটত না। রাশিয়া কখনোই ইউক্রেনে আক্রমণ করত না। পুতিনের সঙ্গে আমার খুব শক্তিশালী বোঝাপড়া ছিল। এটা কখনোই ঘটত না।’
ট্রাম্প আরও উল্লেখ করেন, ‘পুতিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে অসম্মান করেছেন। এটা খুবই সহজ বিষয়। পুতিন সেই ধরনের মানুষ, যিনি অন্যকে অসম্মান করেন। তবে তিনি একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি, যিনি সবকিছু বুঝতে পারেন। বাইডেনকে তিনি গুরুত্ব দেননি। আর এ কারণেই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।’
মধ্যপ্রাচ্যে চলমান অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার আমলে এই পরিস্থিতিও সৃষ্টি হতো না। কারণ, তখন ইরান দেউলিয়া অবস্থায় ছিল। তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত খারাপ।’
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প জানান, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘যখনই তারা চাইবে, আমি দেখা করব। লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। যুদ্ধক্ষেত্রগুলোতে এখন প্রায় কেবল সৈনিকেরাই রয়ে গেছে। অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং শহরগুলো এখন ধ্বংসস্তূপের মতো দেখতে।’
ইউক্রেন যুদ্ধের হতাহতের সংখ্যা প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অভিযোগ করেন, প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়ে আসল সংখ্যাগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করা হচ্ছে না। বাস্তবে আরও অনেক মানুষ মারা গেছে। আমি আপনাদের দোষ দিচ্ছি না। সম্ভবত আমাদের সরকারই এই তথ্য প্রকাশ করতে চায় না।’
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো অব্যাহত রাখবে কি না—এই প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। আমরা (ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট) ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলছি। আমরা খুব শিগগিরই পুতিনের সঙ্গেও আলোচনা করব। দেখা যাক কী হয়।’
ট্রাম্প ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরও বেশি দায়িত্ব নিতে হবে। বাইডেনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে ২০০ বিলিয়ন ডলার বেশি দিয়েছে। কিন্তু এটা তো তাদের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের তো তাদের সঙ্গে সমুদ্রের ব্যবধান আছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নকেই বেশি ভূমিকা নিতে হবে। অথচ তারা আমাদের সমানও দিচ্ছে না। আমরা কি বোকা? আমার মনে হয়, উত্তরটা হ্যাঁ।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের প্রসঙ্গ টেনে ট্রাম্প বলেন, ‘তিনি আমাকে জানিয়েছেন যে, তিনি শান্তি চান এবং খুব জোর দিয়ে সেটা বলেছেন। তবে আমি বলেছি, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দুই পক্ষের সম্মতি প্রয়োজন। দেখা যাক কী হয়। যেকোনো সময় আমি আলোচনায় বসতে রাজি। আমি চাই যুদ্ধটা শেষ হোক। লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছে। এটা একদম ভয়াবহ একটি পরিস্থিতি।’
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যেকোনো সময় দেখা করতে প্রস্তুত। তবে একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, পুতিন যদি ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনার টেবিলে না আসেন, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপের সম্ভাবনা রয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিকেরা সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়, পুতিন যদি আলোচনার জন্য রাজি না হন, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র কি রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘এটা খুব সম্ভব।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘এই যুদ্ধ শুরুই হওয়াই উচিত ছিল না। যদি তখন (যুক্তরাষ্ট্রে) একজন যোগ্য ও দক্ষ প্রেসিডেন্ট থাকত, তাহলে এই যুদ্ধ কখনোই শুরু হতো না। আমি প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেনের এই যুদ্ধ ঘটত না। রাশিয়া কখনোই ইউক্রেনে আক্রমণ করত না। পুতিনের সঙ্গে আমার খুব শক্তিশালী বোঝাপড়া ছিল। এটা কখনোই ঘটত না।’
ট্রাম্প আরও উল্লেখ করেন, ‘পুতিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে অসম্মান করেছেন। এটা খুবই সহজ বিষয়। পুতিন সেই ধরনের মানুষ, যিনি অন্যকে অসম্মান করেন। তবে তিনি একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি, যিনি সবকিছু বুঝতে পারেন। বাইডেনকে তিনি গুরুত্ব দেননি। আর এ কারণেই এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।’
মধ্যপ্রাচ্যে চলমান অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার আমলে এই পরিস্থিতিও সৃষ্টি হতো না। কারণ, তখন ইরান দেউলিয়া অবস্থায় ছিল। তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল অত্যন্ত খারাপ।’
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প জানান, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘যখনই তারা চাইবে, আমি দেখা করব। লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। যুদ্ধক্ষেত্রগুলোতে এখন প্রায় কেবল সৈনিকেরাই রয়ে গেছে। অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং শহরগুলো এখন ধ্বংসস্তূপের মতো দেখতে।’
ইউক্রেন যুদ্ধের হতাহতের সংখ্যা প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অভিযোগ করেন, প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়ে আসল সংখ্যাগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করা হচ্ছে না। বাস্তবে আরও অনেক মানুষ মারা গেছে। আমি আপনাদের দোষ দিচ্ছি না। সম্ভবত আমাদের সরকারই এই তথ্য প্রকাশ করতে চায় না।’
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো অব্যাহত রাখবে কি না—এই প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। আমরা (ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট) ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলছি। আমরা খুব শিগগিরই পুতিনের সঙ্গেও আলোচনা করব। দেখা যাক কী হয়।’
ট্রাম্প ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরও বেশি দায়িত্ব নিতে হবে। বাইডেনের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে ২০০ বিলিয়ন ডলার বেশি দিয়েছে। কিন্তু এটা তো তাদের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের তো তাদের সঙ্গে সমুদ্রের ব্যবধান আছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নকেই বেশি ভূমিকা নিতে হবে। অথচ তারা আমাদের সমানও দিচ্ছে না। আমরা কি বোকা? আমার মনে হয়, উত্তরটা হ্যাঁ।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে তাঁর কথোপকথনের প্রসঙ্গ টেনে ট্রাম্প বলেন, ‘তিনি আমাকে জানিয়েছেন যে, তিনি শান্তি চান এবং খুব জোর দিয়ে সেটা বলেছেন। তবে আমি বলেছি, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দুই পক্ষের সম্মতি প্রয়োজন। দেখা যাক কী হয়। যেকোনো সময় আমি আলোচনায় বসতে রাজি। আমি চাই যুদ্ধটা শেষ হোক। লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছে। এটা একদম ভয়াবহ একটি পরিস্থিতি।’
রবার্ট চার্লস অ্যালবন নিজেকে ‘জো ডোনার’ নামে পরিচয় দেন। তিনি অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে চীন থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে সন্তান জন্ম দিয়েছেন বলে দাবি করেন। তবে তাঁর স্পার্ম গ্রহণ করে দুঃস্বপ্নের মুখোমুখি হয়েছেন এক দম্পতি। কারণ ওই দম্পতির শিশুর ওপর পিতৃত্বের
১ ঘণ্টা আগেজলবায়ু নীতি এবং বাজেট নিয়ে একমত হতে না পারলেও ‘এক্সিট ট্যাক্স’ বা ‘প্রস্থান কর’ চালুর ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দেখিয়েছে জার্মানির জোট সরকার। নতুন আইনে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে যদি কেউ ৫ লাখ ইউরোর বেশি বিনিয়োগ ফান্ড নিয়ে দেশ ছাড়তে চান, তাহলে জার্মানিতে অর্জিত মুনাফার ওপর তাঁকে আয়কর দিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেডেনমার্কের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্য কেনার বিষয়ে একটি ব্যঙ্গাত্মক আবেদন প্রচার করা হচ্ছে। এই আবেদনে ইতিমধ্যে ২ লাখের বেশি মানুষ স্বাক্ষর করেছেন। আবেদনটিতে বলা হয়েছে, ‘আপনি কি কখনো মানচিত্রের দিকে তাকিয়ে ভেবেছেন...
৩ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিউইয়র্কের হাই স্কুলে পড়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিকোটিন পাউচ, বিশেষ করে ‘জাইন’ ব্র্যান্ডের পাউচ খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেক শিক্ষার্থী এখন ক্লাসে বসে মুখে পাউচ রেখে নিকোটিন গ্রহণ করছে। এটি যা সহজে কারও চোখে পড়ে না।
৪ ঘণ্টা আগে