অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেনাবাহিনীকে এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন গাজার যে কোনো বাসিন্দা চাইলে অন্য দেশে চলে যেতে পারেন। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন—গাজা দখল করে নেবে যুক্তরাষ্ট্র এবং সেখানে বসবাসরত ২১ লাখ ফিলিস্তিনিকে অন্যত্র পুনর্বাসন করা হবে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, গাজার মানুষের চলাফেরার স্বাধীনতা এবং অভিবাসনের সুযোগ থাকা উচিত। তিনি আরও বলেন, যারা গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের সমালোচনা করছে, তারা গাজার বাসিন্দাদের আশ্রয় দিতে বাধ্য।
এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর গাজাকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেবে ইসরায়েল। তবে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের দপ্তর এই পরিকল্পনাকে ‘আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন’ বলে আখ্যায়িত করে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে সীমান্ত পেরিয়ে হামাসের নজিরবিহীন হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ জন নিহত হয়। পাশাপাশি তারা আরও ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায়। এই ঘটনার জের ধরে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে গাজায় বোমাবর্ষণ করেছে ইসরায়েল। এতে গাজায় নিখোঁজসহ মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, গাজার জনসংখ্যার বেশির ভাগ মানুষ বারবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ধ্বংস হয়ে গেছে ৭০ ভাগের বেশি বাড়ি-ঘর। সেখানে স্বাস্থ্যসেবা, পানি, পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে এবং খাবার, জ্বালানি, ওষুধ ও আশ্রয়ের সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক্স মাধ্যমে কাটজ জানিয়েছেন, তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাহসী উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছেন। তিনি লিখেছেন, ‘এটি হামাস-মুক্ত নিরস্ত্র গাজায় দীর্ঘমেয়াদি পুনর্গঠনে সহায়ক হবে।’
তিনি জানান, সেনাবাহিনীকে একটি পরিকল্পনা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন, গাজার যে কোনো বাসিন্দা ইচ্ছা করলে দেশত্যাগ করতে পারেন এবং তাঁকে যে কোনো স্বেচ্ছাসেবী দেশ গ্রহণ করতে পারে। পরিকল্পনাটিতে স্থলপথে সীমান্ত পারাপার, সমুদ্রপথ ও আকাশপথে গাজাবাসীদের অন্য দেশে স্থানান্তরের ব্যবস্থা থাকবে।
কাটজ স্পষ্ট ভাষায় বলেন—স্পেন, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে এবং অন্যান্য দেশ, যারা গাজায় ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছে, গাজার জনগণকে তাদের গ্রহণ করতে হবে। না হলে তাদের দ্বৈতনীতি প্রকাশ পেয়ে যাবে।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, হামাস গাজার জনগণকে দেশ ছাড়তে বাধা দিচ্ছে এবং তাদের চলাচলের স্বাধীনতা ও অভিবাসনের অধিকার থাকা উচিত।
কাটজের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় হামাস নেতা বাসেম নাইম বলেছেন, কাটজ এই পরিকল্পনার মাধ্যমে গাজায় ইসরায়েলের ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা করছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ফিলিস্তিনিরা কখনো গাজা ছেড়ে যাবে না।’
ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদাইনে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, ‘ফিলিস্তিন, তার ভূমি, ইতিহাস ও পবিত্র স্থান বিক্রির জন্য নয়। ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের ভূমির এক ইঞ্চিও ছাড়বে না, তা গাজা হোক বা অধিকৃত পশ্চিম তীর।’
১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’র (যার অর্থ বিপর্যয়) সময় শত শত ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। বর্তমানে গাজার ৭৫ শতাংশ বাসিন্দা সেই সব শরণার্থীর বংশধর। জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণের কারণে গাজাকে এখনো অধিকৃত অঞ্চল হিসেবেই গণ্য করা হয়।
বুধবার জর্ডানের বাদশাহ বলেছেন, ‘গাজা ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ কিংবা জমি দখল করার যে কোনো প্রচেষ্টা জর্ডান প্রত্যাখ্যান করে।’
মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘পুনর্গঠনের কাজ এমনভাবে হতে হবে, যাতে ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে যেতে বাধ্য না হয়।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর বলেছে, ‘অধিকৃত অঞ্চল থেকে মানুষের জোরপূর্বক স্থানান্তর আন্তর্জাতিক আইনে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’
ট্রাম্প তার গাজার দীর্ঘমেয়াদি দখল ও পুনর্গঠন পরিকল্পনা মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের সময় ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ গড়ে তুলতে বেশির ভাগ ফিলিস্তিনিকে জর্ডান, মিসর ও অন্যান্য দেশে পুনর্বাসন করা হবে।
হোয়াইট হাউসের ব্রিফিংয়ে প্রেস সেক্রেটারি বলেন, ‘গাজাকে পুনর্গঠনের জন্য সাময়িকভাবে বাসিন্দাদের স্থানান্তর করা হবে।’
পররাষ্ট্রসচিব মার্কো রুবিও বলেন, ‘গাজাবাসী সাময়িকভাবে অন্যত্র যাবে, যতক্ষণ পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে নতুন অবকাঠামো তৈরি না হয়।’
আজ বৃহস্পতিবার ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর গাজাকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করবে ইসরায়েল।’
নেতানিয়াহু এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে ‘অসাধারণ’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, ‘এটি পরীক্ষা করা, বাস্তবায়ন করা এবং সফল করা উচিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘গাজাবাসী চাইলে যেতে পারবে, আবার ফিরে আসতেও পারবে, তবে গাজাকে পুনর্গঠন করতে হবে।’
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেনাবাহিনীকে এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন গাজার যে কোনো বাসিন্দা চাইলে অন্য দেশে চলে যেতে পারেন। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন—গাজা দখল করে নেবে যুক্তরাষ্ট্র এবং সেখানে বসবাসরত ২১ লাখ ফিলিস্তিনিকে অন্যত্র পুনর্বাসন করা হবে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, গাজার মানুষের চলাফেরার স্বাধীনতা এবং অভিবাসনের সুযোগ থাকা উচিত। তিনি আরও বলেন, যারা গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের সমালোচনা করছে, তারা গাজার বাসিন্দাদের আশ্রয় দিতে বাধ্য।
এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর গাজাকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেবে ইসরায়েল। তবে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের দপ্তর এই পরিকল্পনাকে ‘আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন’ বলে আখ্যায়িত করে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে সীমান্ত পেরিয়ে হামাসের নজিরবিহীন হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ জন নিহত হয়। পাশাপাশি তারা আরও ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায়। এই ঘটনার জের ধরে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে গাজায় বোমাবর্ষণ করেছে ইসরায়েল। এতে গাজায় নিখোঁজসহ মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, গাজার জনসংখ্যার বেশির ভাগ মানুষ বারবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ধ্বংস হয়ে গেছে ৭০ ভাগের বেশি বাড়ি-ঘর। সেখানে স্বাস্থ্যসেবা, পানি, পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে এবং খাবার, জ্বালানি, ওষুধ ও আশ্রয়ের সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক্স মাধ্যমে কাটজ জানিয়েছেন, তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাহসী উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছেন। তিনি লিখেছেন, ‘এটি হামাস-মুক্ত নিরস্ত্র গাজায় দীর্ঘমেয়াদি পুনর্গঠনে সহায়ক হবে।’
তিনি জানান, সেনাবাহিনীকে একটি পরিকল্পনা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন, গাজার যে কোনো বাসিন্দা ইচ্ছা করলে দেশত্যাগ করতে পারেন এবং তাঁকে যে কোনো স্বেচ্ছাসেবী দেশ গ্রহণ করতে পারে। পরিকল্পনাটিতে স্থলপথে সীমান্ত পারাপার, সমুদ্রপথ ও আকাশপথে গাজাবাসীদের অন্য দেশে স্থানান্তরের ব্যবস্থা থাকবে।
কাটজ স্পষ্ট ভাষায় বলেন—স্পেন, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে এবং অন্যান্য দেশ, যারা গাজায় ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছে, গাজার জনগণকে তাদের গ্রহণ করতে হবে। না হলে তাদের দ্বৈতনীতি প্রকাশ পেয়ে যাবে।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, হামাস গাজার জনগণকে দেশ ছাড়তে বাধা দিচ্ছে এবং তাদের চলাচলের স্বাধীনতা ও অভিবাসনের অধিকার থাকা উচিত।
কাটজের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় হামাস নেতা বাসেম নাইম বলেছেন, কাটজ এই পরিকল্পনার মাধ্যমে গাজায় ইসরায়েলের ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা করছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ফিলিস্তিনিরা কখনো গাজা ছেড়ে যাবে না।’
ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদাইনে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, ‘ফিলিস্তিন, তার ভূমি, ইতিহাস ও পবিত্র স্থান বিক্রির জন্য নয়। ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের ভূমির এক ইঞ্চিও ছাড়বে না, তা গাজা হোক বা অধিকৃত পশ্চিম তীর।’
১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’র (যার অর্থ বিপর্যয়) সময় শত শত ফিলিস্তিনিকে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। বর্তমানে গাজার ৭৫ শতাংশ বাসিন্দা সেই সব শরণার্থীর বংশধর। জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণের কারণে গাজাকে এখনো অধিকৃত অঞ্চল হিসেবেই গণ্য করা হয়।
বুধবার জর্ডানের বাদশাহ বলেছেন, ‘গাজা ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ কিংবা জমি দখল করার যে কোনো প্রচেষ্টা জর্ডান প্রত্যাখ্যান করে।’
মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘পুনর্গঠনের কাজ এমনভাবে হতে হবে, যাতে ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে যেতে বাধ্য না হয়।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর বলেছে, ‘অধিকৃত অঞ্চল থেকে মানুষের জোরপূর্বক স্থানান্তর আন্তর্জাতিক আইনে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’
ট্রাম্প তার গাজার দীর্ঘমেয়াদি দখল ও পুনর্গঠন পরিকল্পনা মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের সময় ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ গড়ে তুলতে বেশির ভাগ ফিলিস্তিনিকে জর্ডান, মিসর ও অন্যান্য দেশে পুনর্বাসন করা হবে।
হোয়াইট হাউসের ব্রিফিংয়ে প্রেস সেক্রেটারি বলেন, ‘গাজাকে পুনর্গঠনের জন্য সাময়িকভাবে বাসিন্দাদের স্থানান্তর করা হবে।’
পররাষ্ট্রসচিব মার্কো রুবিও বলেন, ‘গাজাবাসী সাময়িকভাবে অন্যত্র যাবে, যতক্ষণ পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে নতুন অবকাঠামো তৈরি না হয়।’
আজ বৃহস্পতিবার ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর গাজাকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করবে ইসরায়েল।’
নেতানিয়াহু এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে ‘অসাধারণ’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, ‘এটি পরীক্ষা করা, বাস্তবায়ন করা এবং সফল করা উচিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘গাজাবাসী চাইলে যেতে পারবে, আবার ফিরে আসতেও পারবে, তবে গাজাকে পুনর্গঠন করতে হবে।’
ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এবার যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএস হ্যারি এস ট্রুম্যান বিমানবাহী রণতরীতে হামলা চালিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা। এক সংবাদ সম্মেলনে সশস্ত্র গোষ্ঠীটির মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, যুদ্ধজাহাজটিকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ১৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন।
১ ঘণ্টা আগেভারতের অনেক দিক থেকে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, ‘বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যাবহুল দেশ, বৃহত্তম গণতন্ত্র, সপ্তম বৃহত্তম ভৌগোলিক আয়তন এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূকৌশলগত অবস্থান থাকা সত্ত্বেও, ভারত এখনো তুলনামূলকভাবে নিম্ন অবস্থানে রয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন একটি আদালত কয়েক ঘণ্টা আগেই জোর করে অবৈধ অভিবাসীদের নির্বাসন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু এর পরেও ২০০-এর বেশি ভেনেজুয়েলান নাগরিককে এল সালভাদরে পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
১৩ ঘণ্টা আগেভ্রমণ মানেই আনন্দ। তবে বিমানবন্দরে যাতায়াতের ঝামেলা অনেকের জন্যই বেশ ক্লান্তিকর হয়ে ওঠে। বিশেষ করে, ফ্লাইটের সময় যদি খুব ভোরে হয়, তাহলে যথাসময়ে বিমানবন্দরে পৌঁছাতে হলে মধ্যরাতে ঘুম থেকে উঠতে হয়, দীর্ঘ চেক-ইন এবং নিরাপত্তা পরীক্ষার ধাপ পেরোতে হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে