
প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
ভারতের আইনসভা
পাঁচ বছরের মেয়াদি ভারতের আইনসভার নিম্নকক্ষ লোকসভায় ৫৪৩টি আসনে রয়েছে। সরকার গঠন করতে কোনো দল বা জোটকে ২৭২ আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গতবার ৩০৩টি আসন জিতে সরকার গঠন করে। তাঁদের প্রধান বিরোধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) পেয়েছিল মাত্র ৫২টি আসন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আসনগুলো ছাড়াও ভারতের রাষ্ট্রপতি লোকসভায় দুজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে মনোনীত করতে পারেন।
কোথায় এবং কখন নির্বাচন হচ্ছে
বিস্তীর্ণ দেশজুড়ে ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আংশিকভাবে সাত ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটাররা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন, যা দেশটিতে প্রথম ১৯৮২ সালে চালু হয়েছিল এবং শূন্য দশকের শুরু থেকে এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
ভারতে ১৯ এপ্রিল, ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন ভোটগ্রহণ হবে। এরপর ৪ জুন ভোট গণনা শুরু হবে।
নির্বাচন ব্যবস্থা কীভাবে কাজ করে?
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল জাতি রাষ্ট্রটি ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট সিস্টেম’ অনুসরণ করে। যেখানে ভোটাররা একটি নির্বাচনী এলাকায় একজন প্রার্থীকে ভোট দেন এবং সর্বাধিক ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী আসনটিতে জয়ী হন। ভারতে ভোট দেওয়ার বয়স ১৮ বছর এবং প্রার্থীদের কমপক্ষে ২৫ বছর বয়স হতে হয়।
ভারতে মোট ৯৬ কোটি ৮০ লাখ ভোটার নিবন্ধিত, যার মধ্যে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ পুরুষ এবং ৪৭ কোটি ১০ লাখ নারী। ভারতে গতবারের জাতীয় নির্বাচনে পুরুষদের তুলনায় নারী ভোটারদের বেশি ভোট দিয়েছিলেন। এবারেও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে যাচ্ছে বলা ধারণা করা হচ্ছে।
প্রধান প্রার্থী কারা?
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী তার দৌড়ে শীর্ষে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর ডান হাত ডেপুটি অমিত শাহ। এরপরেই রয়েছেন ভারতের প্রধান বিরোধী নেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী। তবে গান্ধীর মা সোনিয়া গান্ধী এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।
এই নির্বাচন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর মতো টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় যেতে মরিয়া মোদি। তিনি বলেছেন, বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট আবারও বিজয়ী হয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে মধ্যম আয়ের দেশ থেকে একটি উন্নত অর্থনীতির দেশে পরিণত করা গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি গত কয়েক বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। নির্বাচনে জয়ী হলে মোদি এটিকে তৃতীয় অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার ‘গ্যারান্টি’ দিয়েছেন।
বিজেপির মূল ভোটার হিন্দুরা, যারা দেশের ১৪২ কোটি জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ। মোদি এই বছরের শুরুতে একটি বিতর্কিত স্থানে বিশাল মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ফলে এবারও তিনি হিন্দুদের ভোট পেতে যাচ্ছেন।
বিরোধী ‘ইন্ডিয়া জোটে’ দুই ডজনেরও বেশি কেন্দ্রিক ও বাম দল বলছে, দেশের গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থানকে বাঁচাতে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে তুলে ধরতে, কৃষকদের জন্য দাম বাড়াতে এবং তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে তাঁদের বিজয় অপরিহার্য।
তবে জনমত জরিপ বলছে, বিজেপির হাতে এবারও কংগ্রেস জোট ধরাশায়ী হতে চলেছে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
ভারতের আইনসভা
পাঁচ বছরের মেয়াদি ভারতের আইনসভার নিম্নকক্ষ লোকসভায় ৫৪৩টি আসনে রয়েছে। সরকার গঠন করতে কোনো দল বা জোটকে ২৭২ আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গতবার ৩০৩টি আসন জিতে সরকার গঠন করে। তাঁদের প্রধান বিরোধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) পেয়েছিল মাত্র ৫২টি আসন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আসনগুলো ছাড়াও ভারতের রাষ্ট্রপতি লোকসভায় দুজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে মনোনীত করতে পারেন।
কোথায় এবং কখন নির্বাচন হচ্ছে
বিস্তীর্ণ দেশজুড়ে ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আংশিকভাবে সাত ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটাররা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন, যা দেশটিতে প্রথম ১৯৮২ সালে চালু হয়েছিল এবং শূন্য দশকের শুরু থেকে এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
ভারতে ১৯ এপ্রিল, ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন ভোটগ্রহণ হবে। এরপর ৪ জুন ভোট গণনা শুরু হবে।
নির্বাচন ব্যবস্থা কীভাবে কাজ করে?
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল জাতি রাষ্ট্রটি ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট সিস্টেম’ অনুসরণ করে। যেখানে ভোটাররা একটি নির্বাচনী এলাকায় একজন প্রার্থীকে ভোট দেন এবং সর্বাধিক ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী আসনটিতে জয়ী হন। ভারতে ভোট দেওয়ার বয়স ১৮ বছর এবং প্রার্থীদের কমপক্ষে ২৫ বছর বয়স হতে হয়।
ভারতে মোট ৯৬ কোটি ৮০ লাখ ভোটার নিবন্ধিত, যার মধ্যে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ পুরুষ এবং ৪৭ কোটি ১০ লাখ নারী। ভারতে গতবারের জাতীয় নির্বাচনে পুরুষদের তুলনায় নারী ভোটারদের বেশি ভোট দিয়েছিলেন। এবারেও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে যাচ্ছে বলা ধারণা করা হচ্ছে।
প্রধান প্রার্থী কারা?
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী তার দৌড়ে শীর্ষে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর ডান হাত ডেপুটি অমিত শাহ। এরপরেই রয়েছেন ভারতের প্রধান বিরোধী নেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী। তবে গান্ধীর মা সোনিয়া গান্ধী এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।
এই নির্বাচন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর মতো টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় যেতে মরিয়া মোদি। তিনি বলেছেন, বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট আবারও বিজয়ী হয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে মধ্যম আয়ের দেশ থেকে একটি উন্নত অর্থনীতির দেশে পরিণত করা গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি গত কয়েক বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। নির্বাচনে জয়ী হলে মোদি এটিকে তৃতীয় অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার ‘গ্যারান্টি’ দিয়েছেন।
বিজেপির মূল ভোটার হিন্দুরা, যারা দেশের ১৪২ কোটি জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ। মোদি এই বছরের শুরুতে একটি বিতর্কিত স্থানে বিশাল মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ফলে এবারও তিনি হিন্দুদের ভোট পেতে যাচ্ছেন।
বিরোধী ‘ইন্ডিয়া জোটে’ দুই ডজনেরও বেশি কেন্দ্রিক ও বাম দল বলছে, দেশের গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থানকে বাঁচাতে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে তুলে ধরতে, কৃষকদের জন্য দাম বাড়াতে এবং তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে তাঁদের বিজয় অপরিহার্য।
তবে জনমত জরিপ বলছে, বিজেপির হাতে এবারও কংগ্রেস জোট ধরাশায়ী হতে চলেছে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
ভারতের আইনসভা
পাঁচ বছরের মেয়াদি ভারতের আইনসভার নিম্নকক্ষ লোকসভায় ৫৪৩টি আসনে রয়েছে। সরকার গঠন করতে কোনো দল বা জোটকে ২৭২ আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গতবার ৩০৩টি আসন জিতে সরকার গঠন করে। তাঁদের প্রধান বিরোধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) পেয়েছিল মাত্র ৫২টি আসন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আসনগুলো ছাড়াও ভারতের রাষ্ট্রপতি লোকসভায় দুজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে মনোনীত করতে পারেন।
কোথায় এবং কখন নির্বাচন হচ্ছে
বিস্তীর্ণ দেশজুড়ে ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আংশিকভাবে সাত ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটাররা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন, যা দেশটিতে প্রথম ১৯৮২ সালে চালু হয়েছিল এবং শূন্য দশকের শুরু থেকে এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
ভারতে ১৯ এপ্রিল, ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন ভোটগ্রহণ হবে। এরপর ৪ জুন ভোট গণনা শুরু হবে।
নির্বাচন ব্যবস্থা কীভাবে কাজ করে?
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল জাতি রাষ্ট্রটি ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট সিস্টেম’ অনুসরণ করে। যেখানে ভোটাররা একটি নির্বাচনী এলাকায় একজন প্রার্থীকে ভোট দেন এবং সর্বাধিক ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী আসনটিতে জয়ী হন। ভারতে ভোট দেওয়ার বয়স ১৮ বছর এবং প্রার্থীদের কমপক্ষে ২৫ বছর বয়স হতে হয়।
ভারতে মোট ৯৬ কোটি ৮০ লাখ ভোটার নিবন্ধিত, যার মধ্যে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ পুরুষ এবং ৪৭ কোটি ১০ লাখ নারী। ভারতে গতবারের জাতীয় নির্বাচনে পুরুষদের তুলনায় নারী ভোটারদের বেশি ভোট দিয়েছিলেন। এবারেও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে যাচ্ছে বলা ধারণা করা হচ্ছে।
প্রধান প্রার্থী কারা?
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী তার দৌড়ে শীর্ষে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর ডান হাত ডেপুটি অমিত শাহ। এরপরেই রয়েছেন ভারতের প্রধান বিরোধী নেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী। তবে গান্ধীর মা সোনিয়া গান্ধী এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।
এই নির্বাচন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর মতো টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় যেতে মরিয়া মোদি। তিনি বলেছেন, বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট আবারও বিজয়ী হয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে মধ্যম আয়ের দেশ থেকে একটি উন্নত অর্থনীতির দেশে পরিণত করা গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি গত কয়েক বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। নির্বাচনে জয়ী হলে মোদি এটিকে তৃতীয় অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার ‘গ্যারান্টি’ দিয়েছেন।
বিজেপির মূল ভোটার হিন্দুরা, যারা দেশের ১৪২ কোটি জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ। মোদি এই বছরের শুরুতে একটি বিতর্কিত স্থানে বিশাল মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ফলে এবারও তিনি হিন্দুদের ভোট পেতে যাচ্ছেন।
বিরোধী ‘ইন্ডিয়া জোটে’ দুই ডজনেরও বেশি কেন্দ্রিক ও বাম দল বলছে, দেশের গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থানকে বাঁচাতে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে তুলে ধরতে, কৃষকদের জন্য দাম বাড়াতে এবং তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে তাঁদের বিজয় অপরিহার্য।
তবে জনমত জরিপ বলছে, বিজেপির হাতে এবারও কংগ্রেস জোট ধরাশায়ী হতে চলেছে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
ভারতের আইনসভা
পাঁচ বছরের মেয়াদি ভারতের আইনসভার নিম্নকক্ষ লোকসভায় ৫৪৩টি আসনে রয়েছে। সরকার গঠন করতে কোনো দল বা জোটকে ২৭২ আসনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) গতবার ৩০৩টি আসন জিতে সরকার গঠন করে। তাঁদের প্রধান বিরোধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস (আইএনসি) পেয়েছিল মাত্র ৫২টি আসন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আসনগুলো ছাড়াও ভারতের রাষ্ট্রপতি লোকসভায় দুজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে মনোনীত করতে পারেন।
কোথায় এবং কখন নির্বাচন হচ্ছে
বিস্তীর্ণ দেশজুড়ে ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আংশিকভাবে সাত ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটাররা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন, যা দেশটিতে প্রথম ১৯৮২ সালে চালু হয়েছিল এবং শূন্য দশকের শুরু থেকে এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
ভারতে ১৯ এপ্রিল, ২৬ এপ্রিল, ৭ মে, ১৩ মে, ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন ভোটগ্রহণ হবে। এরপর ৪ জুন ভোট গণনা শুরু হবে।
নির্বাচন ব্যবস্থা কীভাবে কাজ করে?
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল জাতি রাষ্ট্রটি ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট সিস্টেম’ অনুসরণ করে। যেখানে ভোটাররা একটি নির্বাচনী এলাকায় একজন প্রার্থীকে ভোট দেন এবং সর্বাধিক ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী আসনটিতে জয়ী হন। ভারতে ভোট দেওয়ার বয়স ১৮ বছর এবং প্রার্থীদের কমপক্ষে ২৫ বছর বয়স হতে হয়।
ভারতে মোট ৯৬ কোটি ৮০ লাখ ভোটার নিবন্ধিত, যার মধ্যে ৪৯ কোটি ৭০ লাখ পুরুষ এবং ৪৭ কোটি ১০ লাখ নারী। ভারতে গতবারের জাতীয় নির্বাচনে পুরুষদের তুলনায় নারী ভোটারদের বেশি ভোট দিয়েছিলেন। এবারেও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে যাচ্ছে বলা ধারণা করা হচ্ছে।
প্রধান প্রার্থী কারা?
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী তার দৌড়ে শীর্ষে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর ডান হাত ডেপুটি অমিত শাহ। এরপরেই রয়েছেন ভারতের প্রধান বিরোধী নেতা কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী। তবে গান্ধীর মা সোনিয়া গান্ধী এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।
এই নির্বাচন কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর মতো টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় যেতে মরিয়া মোদি। তিনি বলেছেন, বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট আবারও বিজয়ী হয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে মধ্যম আয়ের দেশ থেকে একটি উন্নত অর্থনীতির দেশে পরিণত করা গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটি গত কয়েক বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। নির্বাচনে জয়ী হলে মোদি এটিকে তৃতীয় অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার ‘গ্যারান্টি’ দিয়েছেন।
বিজেপির মূল ভোটার হিন্দুরা, যারা দেশের ১৪২ কোটি জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ। মোদি এই বছরের শুরুতে একটি বিতর্কিত স্থানে বিশাল মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ফলে এবারও তিনি হিন্দুদের ভোট পেতে যাচ্ছেন।
বিরোধী ‘ইন্ডিয়া জোটে’ দুই ডজনেরও বেশি কেন্দ্রিক ও বাম দল বলছে, দেশের গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থানকে বাঁচাতে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে তুলে ধরতে, কৃষকদের জন্য দাম বাড়াতে এবং তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে তাঁদের বিজয় অপরিহার্য।
তবে জনমত জরিপ বলছে, বিজেপির হাতে এবারও কংগ্রেস জোট ধরাশায়ী হতে চলেছে।

ইসরায়েল কেন সোমালিয়া থেকে স্বাধীন হতে চাওয়া সোমালিল্যান্ডকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিল—এই প্রশ্ন ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলের স্বঘোষিত স্বাধীন রাষ্ট্র সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ইসরায়েল শুধু একটি কূটনৈতিক সিদ্ধান্তই নেয়নি, বরং মধ্য
২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সাল ছিল বিশ্ব করপোরেট নেতৃত্বের জন্য এক কঠিন পরীক্ষার বছর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে শুরু হয় নতুন বাণিজ্যযুদ্ধ ও অনিশ্চিত নীতিনির্ধারণ। একই সঙ্গে চীন ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে প্রযুক্তিগত আধিপত্যের লড়াই আরও তীব্র হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে একটি ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবকে সামনে রেখে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এই খসড়া প্রস্তাবকে তিনি ভবিষ্যতে রাশিয়ার....
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েল কেন সোমালিয়া থেকে স্বাধীন হতে চাওয়া সোমালিল্যান্ডকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিল—এই প্রশ্ন ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলের স্বঘোষিত স্বাধীন রাষ্ট্র সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ইসরায়েল শুধু একটি কূটনৈতিক সিদ্ধান্তই নেয়নি, বরং মধ্যপ্রাচ্য ও লোহিত সাগর ঘিরে চলমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই স্বীকৃতির পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক—এই তিনটি প্রধান কারণ। সোমালিল্যান্ডের অবস্থান অত্যন্ত কৌশলগত। এটি এডেন উপসাগরের তীরে অবস্থিত এবং ইয়েমেনের খুব কাছেই, যেখানে ইরান-সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীরা সক্রিয়। চলতি বছরে হুতি ও ইসরায়েলের মধ্যে একাধিকবার হামলা ও পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটেছে। গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের প্রতিবাদে হুতিরা লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালায়। জবাবে ইয়েমেনের সানা ও হোদেইদায় হুতি নিয়ন্ত্রিত এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল।
এই প্রেক্ষাপটে ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউটের গবেষক ডেভিড মাকোভস্কি প্রশ্ন তুলেছেন—সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে কি ইসরায়েল সেখানে সামরিক সুবিধা বা গোয়েন্দা উপস্থিতির পথ খুলেছে? বিশেষ করে হুতি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র মোকাবিলায় এটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
ইসরায়েলের গণমাধ্যম ‘চ্যানেল ১২’ জানিয়েছে, সোমালিল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আব্দিরাহমান মোহাম্মদ আবদুল্লাহি গোপনে একাধিকবার ইসরায়েল সফর করেছেন। গত অক্টোবরে তিনি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ ও মোসাদের প্রধান ডেভিড বারনিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে নেতানিয়াহু এই স্বীকৃতির ক্ষেত্রে মোসাদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
তবে এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করেছে সোমালিয়া ও আফ্রিকান ইউনিয়ন। মিসর ও ফিলিস্তিনসহ কয়েকটি আরব দেশও এর সমালোচনা করেছে। অতীতে গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের জোর করে সোমালিল্যান্ডে স্থানান্তরের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল, যদিও সোমালিল্যান্ডের কর্মকর্তারা এই ধরনের কোনো যোগাযোগের কথা অস্বীকার করেছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি ইসরায়েলের জন্য অর্থনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। সোমালিল্যান্ডের বন্দরনগরী বেরবেরা ইসরায়েলকে লোহিত সাগরে প্রবেশের সুযোগ দিতে পারে। এমন হলে বৈশ্বিক বাণিজ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাব আল-মানদেব প্রণালির ওপর নজরদারি চালাতে পারবে ইসরায়েল। তবে সব মিলিয়ে, সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দিয়ে ইসরায়েল ইতিহাস তৈরি করলেও এর পূর্ণ প্রভাব ও ফলাফল এখনো স্পষ্ট নয়।

ইসরায়েল কেন সোমালিয়া থেকে স্বাধীন হতে চাওয়া সোমালিল্যান্ডকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিল—এই প্রশ্ন ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলের স্বঘোষিত স্বাধীন রাষ্ট্র সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ইসরায়েল শুধু একটি কূটনৈতিক সিদ্ধান্তই নেয়নি, বরং মধ্যপ্রাচ্য ও লোহিত সাগর ঘিরে চলমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই স্বীকৃতির পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক—এই তিনটি প্রধান কারণ। সোমালিল্যান্ডের অবস্থান অত্যন্ত কৌশলগত। এটি এডেন উপসাগরের তীরে অবস্থিত এবং ইয়েমেনের খুব কাছেই, যেখানে ইরান-সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীরা সক্রিয়। চলতি বছরে হুতি ও ইসরায়েলের মধ্যে একাধিকবার হামলা ও পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটেছে। গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের প্রতিবাদে হুতিরা লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালায়। জবাবে ইয়েমেনের সানা ও হোদেইদায় হুতি নিয়ন্ত্রিত এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল।
এই প্রেক্ষাপটে ওয়াশিংটন ইনস্টিটিউটের গবেষক ডেভিড মাকোভস্কি প্রশ্ন তুলেছেন—সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে কি ইসরায়েল সেখানে সামরিক সুবিধা বা গোয়েন্দা উপস্থিতির পথ খুলেছে? বিশেষ করে হুতি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র মোকাবিলায় এটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
ইসরায়েলের গণমাধ্যম ‘চ্যানেল ১২’ জানিয়েছে, সোমালিল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আব্দিরাহমান মোহাম্মদ আবদুল্লাহি গোপনে একাধিকবার ইসরায়েল সফর করেছেন। গত অক্টোবরে তিনি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ ও মোসাদের প্রধান ডেভিড বারনিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে নেতানিয়াহু এই স্বীকৃতির ক্ষেত্রে মোসাদের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
তবে এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করেছে সোমালিয়া ও আফ্রিকান ইউনিয়ন। মিসর ও ফিলিস্তিনসহ কয়েকটি আরব দেশও এর সমালোচনা করেছে। অতীতে গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের জোর করে সোমালিল্যান্ডে স্থানান্তরের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল, যদিও সোমালিল্যান্ডের কর্মকর্তারা এই ধরনের কোনো যোগাযোগের কথা অস্বীকার করেছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি ইসরায়েলের জন্য অর্থনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। সোমালিল্যান্ডের বন্দরনগরী বেরবেরা ইসরায়েলকে লোহিত সাগরে প্রবেশের সুযোগ দিতে পারে। এমন হলে বৈশ্বিক বাণিজ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাব আল-মানদেব প্রণালির ওপর নজরদারি চালাতে পারবে ইসরায়েল। তবে সব মিলিয়ে, সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দিয়ে ইসরায়েল ইতিহাস তৈরি করলেও এর পূর্ণ প্রভাব ও ফলাফল এখনো স্পষ্ট নয়।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪
২০২৫ সাল ছিল বিশ্ব করপোরেট নেতৃত্বের জন্য এক কঠিন পরীক্ষার বছর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে শুরু হয় নতুন বাণিজ্যযুদ্ধ ও অনিশ্চিত নীতিনির্ধারণ। একই সঙ্গে চীন ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে প্রযুক্তিগত আধিপত্যের লড়াই আরও তীব্র হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে একটি ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবকে সামনে রেখে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এই খসড়া প্রস্তাবকে তিনি ভবিষ্যতে রাশিয়ার....
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৫ সাল ছিল বিশ্ব করপোরেট নেতৃত্বের জন্য এক কঠিন পরীক্ষার বছর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে শুরু হয় নতুন বাণিজ্যযুদ্ধ ও অনিশ্চিত নীতিনির্ধারণ। একই সঙ্গে চীন ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে প্রযুক্তিগত আধিপত্যের লড়াই আরও তীব্র হয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে বিপুল প্রত্যাশা থাকলেও, সেটিকে লাভজনক ব্যবসায় রূপ দেওয়ার কাজ অনেক সিইওর জন্য হতাশাজনকই থেকে যায়।
তবে এই অস্থিরতার মধ্যেও কিছু প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ব্যতিক্রমী সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। টানা তৃতীয়বারের মতো ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ এবারও (২০২৫ সাল) সেরা সিইও নির্বাচন করেছে। এ ক্ষেত্রে এসঅ্যান্ডপি ১২০০ সূচকের অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তাদের খাতভিত্তিক গড়ের তুলনায় অতিরিক্ত শেয়ারহোল্ডার রিটার্নের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে। আর তিন বছরের কম সময় দায়িত্বে থাকা সিইওদের বাদ দিয়ে শীর্ষ ১০ জনকে প্রাথমিক তালিকায় রাখা হয়।
এই তালিকায় ছিলেন—জার্মান অস্ত্র নির্মাতা রাইনমেটালের আরমিন পাপারগার, স্বর্ণখনি জায়ান্ট নিউমন্টের টম পামার, ফুজিকুরার ওকাদা নাওকি, ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির ডেভিড জাসলাভ, হানহা অ্যারোস্পেসের সন জে-ইল, মাইক্রনের সঞ্জয় মেহরোত্রা, কিনরস গোল্ডের জে পল রোলিনসন, রবিনহুডের ভ্লাদিমির টেনেভ, এসকে হাইনিক্সের কাক নো-জং এবং সিগেট টেকনোলজির ডেভ মসলে।
তবে অতীতের দুর্বল পারফরম্যান্স, করপোরেট গভর্ন্যান্স সমস্যা কিংবা নিছক সৌভাগ্যের কারণে অনেকেই চূড়ান্ত বিবেচনা থেকে বাদ পড়েছেন। স্বর্ণের দাম প্রায় ৬৫ শতাংশ বেড়ে যাওয়ায় খনি কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়লেও, সেটিকে সিইওদের কৃতিত্ব হিসেবে ধরা হয়নি। মেমোরি চিপ খাতে এআই বুমের সুফল পেলেও, সেখানে এসকে হাইনিক্সের গবেষণা ও উন্নয়নে ধারাবাহিক বিনিয়োগ আলাদা করে প্রশংসা কুড়িয়েছে।
সবশেষে ২০২৫ সালের সেরা সিইও হিসেবে রাইনমেটালের আরমিন পাপারগারকেই বেছে নিয়েছে ‘দ্য ইকোনমিস্ট’। তাঁর নেতৃত্বে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশসহ ১৫৮ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ইউরোপের প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাইনমেটাল বড় বড় চুক্তি জয় করেছে এবং নৌযান নির্মাণ খাতেও সম্প্রসারণে নেমেছে। ২০১৩ সাল থেকে দায়িত্বে থাকা পাপারগার ইউক্রেন যুদ্ধের আগেই ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পের সম্ভাবনা অনুধাবন করেছিলেন। দূরদর্শিতা, সাহস ও দৃঢ় নেতৃত্বের ফলেই ২০২৫ সালের সেরা সিইওর স্বীকৃতি তাঁর হাতেই উঠেছে।

২০২৫ সাল ছিল বিশ্ব করপোরেট নেতৃত্বের জন্য এক কঠিন পরীক্ষার বছর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে শুরু হয় নতুন বাণিজ্যযুদ্ধ ও অনিশ্চিত নীতিনির্ধারণ। একই সঙ্গে চীন ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে প্রযুক্তিগত আধিপত্যের লড়াই আরও তীব্র হয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে বিপুল প্রত্যাশা থাকলেও, সেটিকে লাভজনক ব্যবসায় রূপ দেওয়ার কাজ অনেক সিইওর জন্য হতাশাজনকই থেকে যায়।
তবে এই অস্থিরতার মধ্যেও কিছু প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ব্যতিক্রমী সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। টানা তৃতীয়বারের মতো ‘দ্য ইকোনমিস্ট’ এবারও (২০২৫ সাল) সেরা সিইও নির্বাচন করেছে। এ ক্ষেত্রে এসঅ্যান্ডপি ১২০০ সূচকের অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তাদের খাতভিত্তিক গড়ের তুলনায় অতিরিক্ত শেয়ারহোল্ডার রিটার্নের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে। আর তিন বছরের কম সময় দায়িত্বে থাকা সিইওদের বাদ দিয়ে শীর্ষ ১০ জনকে প্রাথমিক তালিকায় রাখা হয়।
এই তালিকায় ছিলেন—জার্মান অস্ত্র নির্মাতা রাইনমেটালের আরমিন পাপারগার, স্বর্ণখনি জায়ান্ট নিউমন্টের টম পামার, ফুজিকুরার ওকাদা নাওকি, ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির ডেভিড জাসলাভ, হানহা অ্যারোস্পেসের সন জে-ইল, মাইক্রনের সঞ্জয় মেহরোত্রা, কিনরস গোল্ডের জে পল রোলিনসন, রবিনহুডের ভ্লাদিমির টেনেভ, এসকে হাইনিক্সের কাক নো-জং এবং সিগেট টেকনোলজির ডেভ মসলে।
তবে অতীতের দুর্বল পারফরম্যান্স, করপোরেট গভর্ন্যান্স সমস্যা কিংবা নিছক সৌভাগ্যের কারণে অনেকেই চূড়ান্ত বিবেচনা থেকে বাদ পড়েছেন। স্বর্ণের দাম প্রায় ৬৫ শতাংশ বেড়ে যাওয়ায় খনি কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়লেও, সেটিকে সিইওদের কৃতিত্ব হিসেবে ধরা হয়নি। মেমোরি চিপ খাতে এআই বুমের সুফল পেলেও, সেখানে এসকে হাইনিক্সের গবেষণা ও উন্নয়নে ধারাবাহিক বিনিয়োগ আলাদা করে প্রশংসা কুড়িয়েছে।
সবশেষে ২০২৫ সালের সেরা সিইও হিসেবে রাইনমেটালের আরমিন পাপারগারকেই বেছে নিয়েছে ‘দ্য ইকোনমিস্ট’। তাঁর নেতৃত্বে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশসহ ১৫৮ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। ইউরোপের প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধির সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাইনমেটাল বড় বড় চুক্তি জয় করেছে এবং নৌযান নির্মাণ খাতেও সম্প্রসারণে নেমেছে। ২০১৩ সাল থেকে দায়িত্বে থাকা পাপারগার ইউক্রেন যুদ্ধের আগেই ইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পের সম্ভাবনা অনুধাবন করেছিলেন। দূরদর্শিতা, সাহস ও দৃঢ় নেতৃত্বের ফলেই ২০২৫ সালের সেরা সিইওর স্বীকৃতি তাঁর হাতেই উঠেছে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪
ইসরায়েল কেন সোমালিয়া থেকে স্বাধীন হতে চাওয়া সোমালিল্যান্ডকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিল—এই প্রশ্ন ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলের স্বঘোষিত স্বাধীন রাষ্ট্র সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ইসরায়েল শুধু একটি কূটনৈতিক সিদ্ধান্তই নেয়নি, বরং মধ্য
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে একটি ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবকে সামনে রেখে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এই খসড়া প্রস্তাবকে তিনি ভবিষ্যতে রাশিয়ার....
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে একটি ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবকে সামনে রেখে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এই খসড়া প্রস্তাবকে তিনি ভবিষ্যতে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার একটি সম্ভাব্য ভিত্তি হিসেবে দেখছেন।
এর আগে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২৮ দফার একটি খসড়া প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চললেও সেটিকে রাশিয়ার দাবির প্রতি অতিরিক্ত সহানুভূতিশীল মনে করা হয়েছিল। কয়েক সপ্তাহের আলোচনার পর প্রস্তাবটি সংশোধন করে ২০ দফায় নামিয়ে আনা হয়। জেলেনস্কি জানিয়েছেন, অধিকাংশ বিষয়ে পক্ষগুলোর অবস্থান অনেকটাই কাছাকাছি এসেছে। তবে এখনো দুটি ইস্যুতে ঐকমত্য হয়নি—ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ এবং জাপোরিঝঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা ও পরিচালনা।
প্রস্তাবনার শুরুতেই ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব পুনর্ব্যক্ত করার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ ও নিঃশর্ত আগ্রাসনবিরোধী চুক্তির প্রস্তাব রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি শান্তি বজায় রাখতে সীমান্তবর্তী সংঘর্ষরেখা নজরদারির জন্য মহাকাশভিত্তিক মানববিহীন প্রযুক্তি ব্যবহারের কথাও এতে অন্তর্ভুক্ত আছে।
এই কাঠামো অনুযায়ী, ইউক্রেন তার সশস্ত্র বাহিনীর বর্তমান শক্তি—প্রায় ৮ লাখ সেনা—অক্ষুণ্ন রাখবে। যুক্তরাষ্ট্র, ন্যাটো ও ইউরোপীয় দেশগুলো ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৫-এর আদলে ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে। অপরদিকে ইউক্রেন ও ইউরোপের বিরুদ্ধে আগ্রাসন না করার নীতি নিজ দেশের আইনে এবং পার্লামেন্টের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দিতে হবে রাশিয়াকে।
অর্থনৈতিক দিক থেকে ইউক্রেনের জন্য রয়েছে বড় পরিসরের পুনর্গঠন ও উন্নয়ন পরিকল্পনা। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল পুনর্গঠন, মানবিক সহায়তা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য একাধিক তহবিল গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যার লক্ষ্য প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ। ইউক্রেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ পাবে এবং অস্থায়ীভাবে ইউরোপীয় বাজারে বিশেষ সুবিধা ভোগ করবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন করার কথাও বলা হয়েছে।
সবচেয়ে জটিল ইস্যু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে ভূখণ্ড প্রশ্ন। রাশিয়া দোনেৎস্ক অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা প্রত্যাহার চায়, অন্যদিকে ইউক্রেন বর্তমান যুদ্ধরেখায় সংঘর্ষ বন্ধের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্র এখানে একটি নিরস্ত্রীকৃত অঞ্চল ও মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রস্তাব দিয়েছে।
যুদ্ধবন্দীর মতো মানবিক বিষয়ে ‘সবার বিনিময়ে সবার মুক্তি’, আটক বেসামরিক নাগরিক ও শিশুদের ফেরত এবং যুদ্ধাহতদের সহায়তার কথা রয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করবে ইউক্রেন।
এই শান্তিচুক্তি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হবে এবং এর বাস্তবায়ন তদারক করবে একটি ‘পিস কাউন্সিল’, যার সভাপতিত্ব করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সব পক্ষ একমত হলে সঙ্গে সঙ্গে পূর্ণ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে—এমনটাই বলা হয়েছে এই ২০ দফা প্রস্তাবে।

ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে একটি ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবকে সামনে রেখে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এই খসড়া প্রস্তাবকে তিনি ভবিষ্যতে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার একটি সম্ভাব্য ভিত্তি হিসেবে দেখছেন।
এর আগে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২৮ দফার একটি খসড়া প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চললেও সেটিকে রাশিয়ার দাবির প্রতি অতিরিক্ত সহানুভূতিশীল মনে করা হয়েছিল। কয়েক সপ্তাহের আলোচনার পর প্রস্তাবটি সংশোধন করে ২০ দফায় নামিয়ে আনা হয়। জেলেনস্কি জানিয়েছেন, অধিকাংশ বিষয়ে পক্ষগুলোর অবস্থান অনেকটাই কাছাকাছি এসেছে। তবে এখনো দুটি ইস্যুতে ঐকমত্য হয়নি—ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ এবং জাপোরিঝঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা ও পরিচালনা।
প্রস্তাবনার শুরুতেই ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব পুনর্ব্যক্ত করার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ ও নিঃশর্ত আগ্রাসনবিরোধী চুক্তির প্রস্তাব রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি শান্তি বজায় রাখতে সীমান্তবর্তী সংঘর্ষরেখা নজরদারির জন্য মহাকাশভিত্তিক মানববিহীন প্রযুক্তি ব্যবহারের কথাও এতে অন্তর্ভুক্ত আছে।
এই কাঠামো অনুযায়ী, ইউক্রেন তার সশস্ত্র বাহিনীর বর্তমান শক্তি—প্রায় ৮ লাখ সেনা—অক্ষুণ্ন রাখবে। যুক্তরাষ্ট্র, ন্যাটো ও ইউরোপীয় দেশগুলো ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৫-এর আদলে ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে। অপরদিকে ইউক্রেন ও ইউরোপের বিরুদ্ধে আগ্রাসন না করার নীতি নিজ দেশের আইনে এবং পার্লামেন্টের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দিতে হবে রাশিয়াকে।
অর্থনৈতিক দিক থেকে ইউক্রেনের জন্য রয়েছে বড় পরিসরের পুনর্গঠন ও উন্নয়ন পরিকল্পনা। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল পুনর্গঠন, মানবিক সহায়তা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য একাধিক তহবিল গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যার লক্ষ্য প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ। ইউক্রেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যপদ পাবে এবং অস্থায়ীভাবে ইউরোপীয় বাজারে বিশেষ সুবিধা ভোগ করবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন করার কথাও বলা হয়েছে।
সবচেয়ে জটিল ইস্যু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে ভূখণ্ড প্রশ্ন। রাশিয়া দোনেৎস্ক অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা প্রত্যাহার চায়, অন্যদিকে ইউক্রেন বর্তমান যুদ্ধরেখায় সংঘর্ষ বন্ধের পক্ষে। যুক্তরাষ্ট্র এখানে একটি নিরস্ত্রীকৃত অঞ্চল ও মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রস্তাব দিয়েছে।
যুদ্ধবন্দীর মতো মানবিক বিষয়ে ‘সবার বিনিময়ে সবার মুক্তি’, আটক বেসামরিক নাগরিক ও শিশুদের ফেরত এবং যুদ্ধাহতদের সহায়তার কথা রয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর দ্রুত নির্বাচন আয়োজন করবে ইউক্রেন।
এই শান্তিচুক্তি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হবে এবং এর বাস্তবায়ন তদারক করবে একটি ‘পিস কাউন্সিল’, যার সভাপতিত্ব করবেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সব পক্ষ একমত হলে সঙ্গে সঙ্গে পূর্ণ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে—এমনটাই বলা হয়েছে এই ২০ দফা প্রস্তাবে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪
ইসরায়েল কেন সোমালিয়া থেকে স্বাধীন হতে চাওয়া সোমালিল্যান্ডকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিল—এই প্রশ্ন ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলের স্বঘোষিত স্বাধীন রাষ্ট্র সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ইসরায়েল শুধু একটি কূটনৈতিক সিদ্ধান্তই নেয়নি, বরং মধ্য
২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সাল ছিল বিশ্ব করপোরেট নেতৃত্বের জন্য এক কঠিন পরীক্ষার বছর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে শুরু হয় নতুন বাণিজ্যযুদ্ধ ও অনিশ্চিত নীতিনির্ধারণ। একই সঙ্গে চীন ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে প্রযুক্তিগত আধিপত্যের লড়াই আরও তীব্র হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্জের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ২০২৯ সাল পর্যন্ত তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে দেশটির নাগরিকদের একটি বড় অংশের মধ্যে গভীর সংশয় দেখা দিয়েছে। গতকাল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত একটি জনমত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৪০ শতাংশ জার্মান নাগরিক মনে করেন, এই সরকার নির্ধারিত সময়ের আগেই ভেঙে যেতে পারে।
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ (Welt am Sonntag)।
জনমত জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা ‘ইউগভ’ জার্মান সরকারকে নিয়ে জরিপটি করে। ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ১ হাজার ১০ জন অংশগ্রহণকারীর ওপর এই জরিপ চালানো হয়।
ইউগভের তথ্যমতে, ৩৭ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন—রক্ষণশীল খ্রিষ্টান সোশ্যাল ইউনিয়ন (সিএসইউ) ও তার সহযোগী দল খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ) এবং মধ্য-বাম সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) সমন্বয়ে গঠিত এই জোট সরকারের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন (২০২৯) পর্যন্ত ক্ষমতায় টিকে থাকার সম্ভাবনা ‘খুবই কম’।
অন্য দিকে ৫৩ শতাংশ নাগরিক বিশ্বাস করেন, মার্জ সরকার তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে। অন্য ৯ শতাংশ কোনো নিশ্চিত মতামত দেয়নি।
জরিপে আরও দেখা গেছে, সাবেক পূর্ব জার্মানির রাজ্যগুলোতে সরকারের প্রতি অনাস্থা সবচেয়ে বেশি (৪২ শতাংশ), যেখানে পশ্চিম জার্মানিতে এই হার ৩৬ শতাংশ।
জরিপ সংস্থা ‘ইনসা’র অন্য একটি জরিপে দেখা গেছে, চ্যান্সেলর হিসেবে ফ্রিডরিখ মার্জের কাজে সন্তুষ্ট মাত্র ২২ শতাংশ জার্মান। এই ফলাফল মূলত জোটের স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চাপের মুখে নেতৃত্বের অভাব নিয়ে জনগণের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগেরই প্রতিফলন।
উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জার্মানিতে আগাম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ফ্রিডরিখ মার্জের সিডিইউ/সিএসইউ জোট ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হয়। অন্য দিকে উগ্র ডানপন্থী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) রেকর্ড ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে আসে। আর ওলাফ শোলৎজের দল এসডিপি মাত্র ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পায়, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন।
তবে এসপিডি বড় ধরনের হারের মুখ দেখলেও সিডিইউ/সিএসইউ জোটের সঙ্গে মিলে সরকার গঠন করে, যার ফলে সাবেক চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজের দল পুনরায় মন্ত্রিসভায় ফেরার সুযোগ পায়।

জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্জের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ২০২৯ সাল পর্যন্ত তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে দেশটির নাগরিকদের একটি বড় অংশের মধ্যে গভীর সংশয় দেখা দিয়েছে। গতকাল শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত একটি জনমত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৪০ শতাংশ জার্মান নাগরিক মনে করেন, এই সরকার নির্ধারিত সময়ের আগেই ভেঙে যেতে পারে।
২০২৫ সালের মে মাসে জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ফ্রিডরিখ মার্জ। তবে বছর শেষ হতে না হতেই তাঁর সরকারের জনপ্রিয়তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছে জনপ্রিয় জার্মান সংবাদমাধ্যম ওয়েল্ট অ্যাম সোনটাগ (Welt am Sonntag)।
জনমত জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা ‘ইউগভ’ জার্মান সরকারকে নিয়ে জরিপটি করে। ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ১ হাজার ১০ জন অংশগ্রহণকারীর ওপর এই জরিপ চালানো হয়।
ইউগভের তথ্যমতে, ৩৭ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন—রক্ষণশীল খ্রিষ্টান সোশ্যাল ইউনিয়ন (সিএসইউ) ও তার সহযোগী দল খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (সিডিইউ) এবং মধ্য-বাম সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) সমন্বয়ে গঠিত এই জোট সরকারের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন (২০২৯) পর্যন্ত ক্ষমতায় টিকে থাকার সম্ভাবনা ‘খুবই কম’।
অন্য দিকে ৫৩ শতাংশ নাগরিক বিশ্বাস করেন, মার্জ সরকার তাদের পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারবে। অন্য ৯ শতাংশ কোনো নিশ্চিত মতামত দেয়নি।
জরিপে আরও দেখা গেছে, সাবেক পূর্ব জার্মানির রাজ্যগুলোতে সরকারের প্রতি অনাস্থা সবচেয়ে বেশি (৪২ শতাংশ), যেখানে পশ্চিম জার্মানিতে এই হার ৩৬ শতাংশ।
জরিপ সংস্থা ‘ইনসা’র অন্য একটি জরিপে দেখা গেছে, চ্যান্সেলর হিসেবে ফ্রিডরিখ মার্জের কাজে সন্তুষ্ট মাত্র ২২ শতাংশ জার্মান। এই ফলাফল মূলত জোটের স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চাপের মুখে নেতৃত্বের অভাব নিয়ে জনগণের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগেরই প্রতিফলন।
উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জার্মানিতে আগাম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ফ্রিডরিখ মার্জের সিডিইউ/সিএসইউ জোট ২৮ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হয়। অন্য দিকে উগ্র ডানপন্থী দল অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) রেকর্ড ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে আসে। আর ওলাফ শোলৎজের দল এসডিপি মাত্র ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পায়, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন।
তবে এসপিডি বড় ধরনের হারের মুখ দেখলেও সিডিইউ/সিএসইউ জোটের সঙ্গে মিলে সরকার গঠন করে, যার ফলে সাবেক চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজের দল পুনরায় মন্ত্রিসভায় ফেরার সুযোগ পায়।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে আজ শুক্রবার শুরু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। নির্বাচনে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভোট দেবেন। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী। নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পর্কে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪
ইসরায়েল কেন সোমালিয়া থেকে স্বাধীন হতে চাওয়া সোমালিল্যান্ডকে প্রথম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিল—এই প্রশ্ন ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তীব্র আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। আফ্রিকার হর্ন অঞ্চলের স্বঘোষিত স্বাধীন রাষ্ট্র সোমালিল্যান্ডকে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে ইসরায়েল শুধু একটি কূটনৈতিক সিদ্ধান্তই নেয়নি, বরং মধ্য
২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সাল ছিল বিশ্ব করপোরেট নেতৃত্বের জন্য এক কঠিন পরীক্ষার বছর। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে শুরু হয় নতুন বাণিজ্যযুদ্ধ ও অনিশ্চিত নীতিনির্ধারণ। একই সঙ্গে চীন ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে প্রযুক্তিগত আধিপত্যের লড়াই আরও তীব্র হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে একটি ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবকে সামনে রেখে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। জেলেনস্কির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এই খসড়া প্রস্তাবকে তিনি ভবিষ্যতে রাশিয়ার....
৫ ঘণ্টা আগে