
রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ করানোর কথা বলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়েছে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে। তাঁদের মধ্যে অন্তত ২০ জন ভারতীয় রাশিয়ায় এখনো আটকা আছেন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, ভারতীয় এজেন্টরাই এই ভারতীয়দের রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ দেওয়ার কথা বলে প্রতারণা করেছে। তবে সবাইকে ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে হয়নি। কিন্তু তাদের মধ্যে কয়েকজন অভিযোগ করেছেন, তাদের নিয়োগের সময় যে পরিমাণ অর্থের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তা দেওয়া হয়নি। এর ফলে তাঁরা ভারত সরকারের দ্বারস্থ হয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে আটকে পড়াদের সংখ্যা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়ালের কাছে। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি যে, ২০ জনের আশপাশে কিছুসংখ্যক লোক আটকে আছেন। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তাদের দ্রুত ছাড়িয়ে আনার জন্য।’
এর আগ, তিন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে জানান, ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারীর’ কথা বলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়েছে। তাঁরা জানান, এক এজেন্ট তাঁদের প্রতারিত করে নিয়ে যায়। ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে প্রায় ১৮ জন ভারতীয়কে রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তবর্তী মারিওপোল, খারকিভ, দোনেৎস্ক, রোস্তোভ-অন-দনে যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এর মধ্যে যুদ্ধে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান এক এজেন্ট। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এই যুদ্ধ চলছে।
এক ভুক্তভোগীর পরিবার তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজনৈতিক দল সর্বভারতীয় মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের সংসদ সদস্য আসাদুদ্দিন ওয়েইসির কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছেন। তিনি ভারতের হায়দরাবাদের বাসিন্দা। গত ২৫ জানুয়ারি ওয়েইসি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও মস্কোতে ভারতের দূতাবাসে এ বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি লিখেছেন।
ভুক্তভোগীরা ভারতের উত্তর প্রদেশ, গুজরাট, পাঞ্জাব ও জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা। দ্য হিন্দু ভুক্তভোগীদের নাম গোপন রেখেছে। উত্তর প্রদেশের এক ভুক্তভোগী জানান, তাঁদের তিনজনকে ‘রুশ সেনাবাহিনী’ অস্ত্র ও গোলাবারুদ পরিচালনার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেয় এবং গত জানুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে রোস্তভ-অন-দনে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁরা লড়াই করতে বাধ্য হন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০২৩ সালের নভেম্বরে এখানে পৌঁছাই। এখানে আমাদের চুক্তি সই করানো হয়। চুক্তিতে বলা হয়, আমাদের সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আমাদের স্পষ্টভাবে বলা হয় যে, আমাদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হবে না এবং প্রতি মাসে ১ লাখ ৯৫ হাজার রুপি বেতন ও ৫০ হাজার রুপি অতিরিক্ত বোনাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। দুই মাস বোনাসের ৫০ হাজার রুপি ছাড়া আমি আর কোনো বেতন পাইনি।’
তিনি আরও জানান, তিনি এক এজেন্টের মাধ্যমে রাশিয়ায় যান। এজেন্ট ফয়সাল খান বাবা ভ্লগ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল চালান। গত ১২ নভেম্বর রাশিয়ায় খানের সহযোগী ভারতীয় দুই এজেন্ট উত্তর প্রদেশের এই বাসিন্দাকে গ্রহণ করেন।
ওই ভুক্তভোগী আরও বলেন, ‘গত ১৩ নভেম্বর আমাদের একটি ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয় এবং মস্কো থেকে আড়াই ঘণ্টা দূরের এক নির্জন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা ভারতীয় ওই এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তারা জানায়, আমাদের নিরাপত্তা সহকারী হিসেবেই নিয়োগ দেওয়া হবে। আমাদের তাঁবুতে থাকতে দেওয়া হয় এবং অস্ত্র চালনা শেখানো হয়। গত ১৪ জানুয়ারি আমাদের যুদ্ধ করার জন্য দোনেৎস্কে পাঠানো হয়।’
লড়াই করতে বাধ্য করার কয়েক দিন পরই পালানোর সুযোগ পান তিনি এবং অস্ত্র ফেলে দেন। ভুক্তভোগী বলেন, ‘কিন্তু আমি ধরা পড়ে যাই এবং আমাকে বন্দুকের নলের মুখে হুমকি দেওয়া হয়। তারা আমাকে এক ভবন থেকে অন্য ভবনে পণ্য সরবরাহের কাজ করতে বলে। কমান্ডার আমাদের পাঁচ মিটারের দূরত্ব বজায় রেখে হাঁটতে বলে যেন আমরা সহজ লক্ষ্য না হই। স্বল্প এই দূরত্ব অতিক্রম করতেই আমরা সাত-আট বার বুলেটের মুখে পড়ি। আমার সঙ্গে থাকা এক স্থানীয় এতে নিহত হয়। গত ২২ জানুয়ারি আমি পালাতে সক্ষম হই এবং অত্যন্ত ঠান্ডার কারণে শরীরে ক্ষত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হই।’
তিনি বলেন, অনেক দিন পর্যন্ত তিনি মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারেননি। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর পরই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘মস্কোর ভারতীয় দূতাবাসের কাছে বারবার অনুরোধ করা হলেও তা উপেক্ষা করা হয়েছে। আমাকে বেশ কয়েকবার ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার কাছে যথাযথ কাগজপত্র নেই এবং কোনো অর্থ নেই। সরকার আমাদের সাহায্য করছে না।’
রাশিয়ায় ভুক্তভোগীদের গ্রহণকারী এক এজেন্ট দ্য হিন্দুকে বলেন, এই ব্যক্তিরা ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসেছেন এবং সরকার ব্যবস্থা না নিলে জীবনের মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।
এজেন্ট বলেন, ‘তাঁদের সেনাবাহিনীর সহকারী হিসেবে কাজে নেওয়া হয়েছিল। চুক্তি অনুসারে তাঁদের তিন মাসের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, এর পরে একটি মনস্তাত্ত্বিক মূল্যায়ন এবং অন্যান্য পরীক্ষা করা হবে। তাঁরা রান্নাঘরের সহকারী বা অন্য কোনো কাজ চালিয়ে যেতে চান কি না, তা নির্ধারণ করা হবে। কিন্তু এক মাস পর তাঁদের পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়া হয় এবং তাঁরা রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধ করতে বাধ্য হন। অন্য দেশের নাগরিকেরাও এখানে আটকা পড়ে আছেন।’
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাশিয়ায় ভারতীয়দের বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। সূত্র অনুসারে, ভারতীয় দূতাবাস তাদের কাছে আসা সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখছে।
তবে সূত্র বলছে, যাঁরা দাবি করেন যে তাঁদের সীমান্তে শ্রম দিতে বাধ্য করা হচ্ছে, তাঁদের অনেকেই দেশ ছাড়তে চান না। তাঁদের মধ্যে অনেকেই বিদেশে কাজের সুযোগ পাওয়ার জন্য নিয়োগকর্তাদের মোটা অঙ্কের অর্থ পরিশোধ করেছেন। ভারতে তাঁদের পরিবারের কাছে ফিরে আসার আগে কিছু অর্থ উপার্জন ছাড়া তাঁরা ফিরে আসতে চান না। তাই কর্মকর্তারা বলছেন, এ ক্ষেত্রে তাঁদের হাত বাঁধা। এর পরও যেকোনো প্রয়োজনে ভারতীয় নাগরিকদের সাহায্য করতে প্রস্তুত।

রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ করানোর কথা বলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়েছে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে। তাঁদের মধ্যে অন্তত ২০ জন ভারতীয় রাশিয়ায় এখনো আটকা আছেন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, ভারতীয় এজেন্টরাই এই ভারতীয়দের রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ দেওয়ার কথা বলে প্রতারণা করেছে। তবে সবাইকে ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে হয়নি। কিন্তু তাদের মধ্যে কয়েকজন অভিযোগ করেছেন, তাদের নিয়োগের সময় যে পরিমাণ অর্থের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তা দেওয়া হয়নি। এর ফলে তাঁরা ভারত সরকারের দ্বারস্থ হয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে আটকে পড়াদের সংখ্যা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়ালের কাছে। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি যে, ২০ জনের আশপাশে কিছুসংখ্যক লোক আটকে আছেন। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তাদের দ্রুত ছাড়িয়ে আনার জন্য।’
এর আগ, তিন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুকে জানান, ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারীর’ কথা বলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়েছে। তাঁরা জানান, এক এজেন্ট তাঁদের প্রতারিত করে নিয়ে যায়। ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে প্রায় ১৮ জন ভারতীয়কে রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তবর্তী মারিওপোল, খারকিভ, দোনেৎস্ক, রোস্তোভ-অন-দনে যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এর মধ্যে যুদ্ধে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানান এক এজেন্ট। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এই যুদ্ধ চলছে।
এক ভুক্তভোগীর পরিবার তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজনৈতিক দল সর্বভারতীয় মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের সংসদ সদস্য আসাদুদ্দিন ওয়েইসির কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছেন। তিনি ভারতের হায়দরাবাদের বাসিন্দা। গত ২৫ জানুয়ারি ওয়েইসি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও মস্কোতে ভারতের দূতাবাসে এ বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি লিখেছেন।
ভুক্তভোগীরা ভারতের উত্তর প্রদেশ, গুজরাট, পাঞ্জাব ও জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা। দ্য হিন্দু ভুক্তভোগীদের নাম গোপন রেখেছে। উত্তর প্রদেশের এক ভুক্তভোগী জানান, তাঁদের তিনজনকে ‘রুশ সেনাবাহিনী’ অস্ত্র ও গোলাবারুদ পরিচালনার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেয় এবং গত জানুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে রোস্তভ-অন-দনে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁরা লড়াই করতে বাধ্য হন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ২০২৩ সালের নভেম্বরে এখানে পৌঁছাই। এখানে আমাদের চুক্তি সই করানো হয়। চুক্তিতে বলা হয়, আমাদের সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আমাদের স্পষ্টভাবে বলা হয় যে, আমাদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হবে না এবং প্রতি মাসে ১ লাখ ৯৫ হাজার রুপি বেতন ও ৫০ হাজার রুপি অতিরিক্ত বোনাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। দুই মাস বোনাসের ৫০ হাজার রুপি ছাড়া আমি আর কোনো বেতন পাইনি।’
তিনি আরও জানান, তিনি এক এজেন্টের মাধ্যমে রাশিয়ায় যান। এজেন্ট ফয়সাল খান বাবা ভ্লগ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল চালান। গত ১২ নভেম্বর রাশিয়ায় খানের সহযোগী ভারতীয় দুই এজেন্ট উত্তর প্রদেশের এই বাসিন্দাকে গ্রহণ করেন।
ওই ভুক্তভোগী আরও বলেন, ‘গত ১৩ নভেম্বর আমাদের একটি ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয় এবং মস্কো থেকে আড়াই ঘণ্টা দূরের এক নির্জন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা ভারতীয় ওই এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তারা জানায়, আমাদের নিরাপত্তা সহকারী হিসেবেই নিয়োগ দেওয়া হবে। আমাদের তাঁবুতে থাকতে দেওয়া হয় এবং অস্ত্র চালনা শেখানো হয়। গত ১৪ জানুয়ারি আমাদের যুদ্ধ করার জন্য দোনেৎস্কে পাঠানো হয়।’
লড়াই করতে বাধ্য করার কয়েক দিন পরই পালানোর সুযোগ পান তিনি এবং অস্ত্র ফেলে দেন। ভুক্তভোগী বলেন, ‘কিন্তু আমি ধরা পড়ে যাই এবং আমাকে বন্দুকের নলের মুখে হুমকি দেওয়া হয়। তারা আমাকে এক ভবন থেকে অন্য ভবনে পণ্য সরবরাহের কাজ করতে বলে। কমান্ডার আমাদের পাঁচ মিটারের দূরত্ব বজায় রেখে হাঁটতে বলে যেন আমরা সহজ লক্ষ্য না হই। স্বল্প এই দূরত্ব অতিক্রম করতেই আমরা সাত-আট বার বুলেটের মুখে পড়ি। আমার সঙ্গে থাকা এক স্থানীয় এতে নিহত হয়। গত ২২ জানুয়ারি আমি পালাতে সক্ষম হই এবং অত্যন্ত ঠান্ডার কারণে শরীরে ক্ষত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হই।’
তিনি বলেন, অনেক দিন পর্যন্ত তিনি মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারেননি। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর পরই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘মস্কোর ভারতীয় দূতাবাসের কাছে বারবার অনুরোধ করা হলেও তা উপেক্ষা করা হয়েছে। আমাকে বেশ কয়েকবার ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার কাছে যথাযথ কাগজপত্র নেই এবং কোনো অর্থ নেই। সরকার আমাদের সাহায্য করছে না।’
রাশিয়ায় ভুক্তভোগীদের গ্রহণকারী এক এজেন্ট দ্য হিন্দুকে বলেন, এই ব্যক্তিরা ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এসেছেন এবং সরকার ব্যবস্থা না নিলে জীবনের মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।
এজেন্ট বলেন, ‘তাঁদের সেনাবাহিনীর সহকারী হিসেবে কাজে নেওয়া হয়েছিল। চুক্তি অনুসারে তাঁদের তিন মাসের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, এর পরে একটি মনস্তাত্ত্বিক মূল্যায়ন এবং অন্যান্য পরীক্ষা করা হবে। তাঁরা রান্নাঘরের সহকারী বা অন্য কোনো কাজ চালিয়ে যেতে চান কি না, তা নির্ধারণ করা হবে। কিন্তু এক মাস পর তাঁদের পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়া হয় এবং তাঁরা রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধ করতে বাধ্য হন। অন্য দেশের নাগরিকেরাও এখানে আটকা পড়ে আছেন।’
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাশিয়ায় ভারতীয়দের বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। সূত্র অনুসারে, ভারতীয় দূতাবাস তাদের কাছে আসা সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখছে।
তবে সূত্র বলছে, যাঁরা দাবি করেন যে তাঁদের সীমান্তে শ্রম দিতে বাধ্য করা হচ্ছে, তাঁদের অনেকেই দেশ ছাড়তে চান না। তাঁদের মধ্যে অনেকেই বিদেশে কাজের সুযোগ পাওয়ার জন্য নিয়োগকর্তাদের মোটা অঙ্কের অর্থ পরিশোধ করেছেন। ভারতে তাঁদের পরিবারের কাছে ফিরে আসার আগে কিছু অর্থ উপার্জন ছাড়া তাঁরা ফিরে আসতে চান না। তাই কর্মকর্তারা বলছেন, এ ক্ষেত্রে তাঁদের হাত বাঁধা। এর পরও যেকোনো প্রয়োজনে ভারতীয় নাগরিকদের সাহায্য করতে প্রস্তুত।

মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই প্রথম দেশটিতে তিন ধাপে বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগের দুটি নির্বাচনের তুলনায় এবারের ভোটার উপস্থিতি কম।
২৯ মিনিট আগে
অভিযোগ অনুযায়ী, ওই নারী দুই ঘণ্টা গাড়িটির ভেতরে আটকে ছিলেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্রমাগত তাঁকে ধর্ষণ করেন। বাধা দেওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিরা থামেননি, উল্টো তাঁকে হুমকি দেন। এরপর এস জি এম নগরের রাজা চকের কাছে ওই নারীকে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাঁর মুখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং প্রচুর
২ ঘণ্টা আগে
হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা-সিরিজে হরহামেশাই ব্যাংক ডাকাতির কাহিনি দেখা যায়। কিন্তু বাস্তবে তেমন হওয়াটা অসম্ভব মনে হলেও এমন সিনেমাটিক স্টাইলে ব্যাংক ডাকাতি হয়ে গেছে জার্মানির এক ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায়। ড্রিল দিয়ে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ৩ কোটি ইউরো মূল্যের অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গেছে ডাকাতেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে এমন ৩৭টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করতে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির দাবি, এসব সংস্থা নতুন নিবন্ধন বিধিমালার আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এসব সংস্থা তাদের কর্মীদের ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই প্রথম দেশটিতে তিন ধাপে বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগের দুটি নির্বাচনের তুলনায় এবারের ভোটার উপস্থিতি কম।
জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে জানান, ১০২টি টাউনশিপের প্রায় ৬০ লাখ মানুষ প্রথম ধাপে ভোট দিয়েছেন। তিনি এই উপস্থিতিকে ‘গর্বের বিষয়’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের প্রায় পাঁচ বছর পর তিন ধাপে নির্বাচনের আয়োজন করেছে জান্তা সরকার। গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) প্রথম ধাপের ভোট গ্রহণ শেষ হয়।
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে মিয়ানমারে প্রায় ৭০ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এবার তা ৫২ শতাংশে নেমে আসায় নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জাতিসংঘ, পশ্চিমের দেশগুলো এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই নির্বাচনকে ‘প্রহসন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
বিরোধী দলগুলোকে অংশ নিতে না দেওয়া এবং নির্বাচনের সমালোচনা করাকে বেআইনি ঘোষণা করায় আন্তর্জাতিক মহলে এই ভোট কোনো গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।
তবে জান্তা মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেন, ‘অনেক উন্নত গণতান্ত্রিক দেশেও ভোটার উপস্থিতি ৫০ শতাংশের বেশি হয় না। সেই তুলনায় আমাদের এই হার অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।’
নির্বাচনের গতিবিধি বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, অবসরপ্রাপ্ত জেনারেলদের নেতৃত্বাধীন ‘ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির’ (ইউএসডিপি) হাতেই এবার ক্ষমতা যাবে। কারণ, জনপ্রিয় বিরোধী দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিকে (এনএলডি) বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরবর্তী রাউন্ডের ভোট গ্রহণ হবে আগামী ১১ জানুয়ারি এবং ২৫ জানুয়ারি। মোট ৩৩০টি শহরের মধ্যে ২৬৫টিতে ভোট হবে। যদিও এর অনেক অঞ্চলেই জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেই।
এদিকে ২০২০ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়ী এনএলডি নেত্রী অং সান সু চি এখনো বন্দী অবস্থায় আছেন। তখন থেকেই মিয়ানমারের জান্তা সরকারের অধীনে ব্যাপক গৃহযুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দখল করে নিয়েছে।
এই অস্থিতিশীলতার মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করে আন্তর্জাতিক বৈধতা পাওয়ার চেষ্টা করছে সামরিক সরকার। তবে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস জানিয়েছে, জান্তা সরকারের নির্বাচনী আইনে ভোটার উপস্থিতির কোনো ন্যূনতম সীমা নেই। এটি তাদের ভোটার উপস্থিতির যেকোনো হারকেই বৈধতা দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই প্রথম দেশটিতে তিন ধাপে বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগের দুটি নির্বাচনের তুলনায় এবারের ভোটার উপস্থিতি কম।
জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে জানান, ১০২টি টাউনশিপের প্রায় ৬০ লাখ মানুষ প্রথম ধাপে ভোট দিয়েছেন। তিনি এই উপস্থিতিকে ‘গর্বের বিষয়’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের প্রায় পাঁচ বছর পর তিন ধাপে নির্বাচনের আয়োজন করেছে জান্তা সরকার। গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) প্রথম ধাপের ভোট গ্রহণ শেষ হয়।
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে মিয়ানমারে প্রায় ৭০ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এবার তা ৫২ শতাংশে নেমে আসায় নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জাতিসংঘ, পশ্চিমের দেশগুলো এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই নির্বাচনকে ‘প্রহসন’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
বিরোধী দলগুলোকে অংশ নিতে না দেওয়া এবং নির্বাচনের সমালোচনা করাকে বেআইনি ঘোষণা করায় আন্তর্জাতিক মহলে এই ভোট কোনো গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।
তবে জান্তা মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেন, ‘অনেক উন্নত গণতান্ত্রিক দেশেও ভোটার উপস্থিতি ৫০ শতাংশের বেশি হয় না। সেই তুলনায় আমাদের এই হার অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।’
নির্বাচনের গতিবিধি বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, অবসরপ্রাপ্ত জেনারেলদের নেতৃত্বাধীন ‘ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির’ (ইউএসডিপি) হাতেই এবার ক্ষমতা যাবে। কারণ, জনপ্রিয় বিরোধী দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিকে (এনএলডি) বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরবর্তী রাউন্ডের ভোট গ্রহণ হবে আগামী ১১ জানুয়ারি এবং ২৫ জানুয়ারি। মোট ৩৩০টি শহরের মধ্যে ২৬৫টিতে ভোট হবে। যদিও এর অনেক অঞ্চলেই জান্তা সরকারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেই।
এদিকে ২০২০ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়ী এনএলডি নেত্রী অং সান সু চি এখনো বন্দী অবস্থায় আছেন। তখন থেকেই মিয়ানমারের জান্তা সরকারের অধীনে ব্যাপক গৃহযুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দখল করে নিয়েছে।
এই অস্থিতিশীলতার মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করে আন্তর্জাতিক বৈধতা পাওয়ার চেষ্টা করছে সামরিক সরকার। তবে এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ফ্রি ইলেকশনস জানিয়েছে, জান্তা সরকারের নির্বাচনী আইনে ভোটার উপস্থিতির কোনো ন্যূনতম সীমা নেই। এটি তাদের ভোটার উপস্থিতির যেকোনো হারকেই বৈধতা দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ করানোর কথা বলে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধে জোর করে যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে। তাদের মধ্যে এখনো অন্তত ২০ জন ভারতীয় রাশিয়ায় এখনো আটকা আছেন
০১ মার্চ ২০২৪
অভিযোগ অনুযায়ী, ওই নারী দুই ঘণ্টা গাড়িটির ভেতরে আটকে ছিলেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্রমাগত তাঁকে ধর্ষণ করেন। বাধা দেওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিরা থামেননি, উল্টো তাঁকে হুমকি দেন। এরপর এস জি এম নগরের রাজা চকের কাছে ওই নারীকে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাঁর মুখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং প্রচুর
২ ঘণ্টা আগে
হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা-সিরিজে হরহামেশাই ব্যাংক ডাকাতির কাহিনি দেখা যায়। কিন্তু বাস্তবে তেমন হওয়াটা অসম্ভব মনে হলেও এমন সিনেমাটিক স্টাইলে ব্যাংক ডাকাতি হয়ে গেছে জার্মানির এক ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায়। ড্রিল দিয়ে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ৩ কোটি ইউরো মূল্যের অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গেছে ডাকাতেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে এমন ৩৭টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করতে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির দাবি, এসব সংস্থা নতুন নিবন্ধন বিধিমালার আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এসব সংস্থা তাদের কর্মীদের ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ফরিদাবাদ শহরে চলন্ত গাড়িতে ২৮ বছর বয়সী এক নারীকে তুলে নিয়ে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
গত সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিবাহিত ওই নারী রাতে বাড়ি যাওয়ার জন্য যানবাহনের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সে সময় একটি গাড়ি থামে এবং দুজন যুবক তাঁকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে গাড়িতে তোলেন। কিন্তু গাড়িটি তাঁর গন্তব্যের বদলে গুড়গাঁও সড়কের দিকে যেতে শুরু করে।
অভিযোগ অনুযায়ী, ওই নারী দুই ঘণ্টা গাড়িটির ভেতরে আটকে ছিলেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্রমাগত তাঁকে ধর্ষণ করেন। বাধা দেওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিরা থামেননি, উল্টো তাঁকে হুমকি দেন। এরপর এস জি এম নগরের রাজা চকের কাছে ওই নারীকে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাঁর মুখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়।
এ সময় ভুক্তভোগী নারী বারবার তাঁর বোনকে ফোন করছিলেন। পরে তাঁর বোন যখন ফিরতি ফোন করেন, তখন তিনি পুরো বিষয়টি জানতে পারেন। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেন। তাঁর মুখে ১০ থেকে ১২টি সেলাই দিতে হয়েছে।
বর্তমানে ওই নারীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকলেও ট্রমায় ভুগছেন। এ জন্য এখন পর্যন্ত তাঁর জবানবন্দি নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ভুক্তভোগীর বোন অভিযোগে জানিয়েছেন, ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁর বোন তাঁকে ফোন করে বলেছিলেন, মায়ের সঙ্গে ঝগড়া হওয়ায় তিনি বন্ধুর বাড়ি যাচ্ছেন। তিন ঘণ্টার মধ্যে বাড়ি ফিরে আসবেন বলেও বোনকে জানিয়েছিলেন তিনি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই নারী বিবাহিত এবং তিন সন্তানের জননী। পারিবারিক কলহের কারণে তিনি স্বামী থেকে আলাদা থাকেন।
পুলিশ এরই মধ্যে অভিযুক্ত দুজনকে গ্রেপ্তার ও অপরাধে ব্যবহৃত গাড়িটি জব্দ করেছে।

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ফরিদাবাদ শহরে চলন্ত গাড়িতে ২৮ বছর বয়সী এক নারীকে তুলে নিয়ে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
গত সোমবার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিবাহিত ওই নারী রাতে বাড়ি যাওয়ার জন্য যানবাহনের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সে সময় একটি গাড়ি থামে এবং দুজন যুবক তাঁকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে গাড়িতে তোলেন। কিন্তু গাড়িটি তাঁর গন্তব্যের বদলে গুড়গাঁও সড়কের দিকে যেতে শুরু করে।
অভিযোগ অনুযায়ী, ওই নারী দুই ঘণ্টা গাড়িটির ভেতরে আটকে ছিলেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্রমাগত তাঁকে ধর্ষণ করেন। বাধা দেওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিরা থামেননি, উল্টো তাঁকে হুমকি দেন। এরপর এস জি এম নগরের রাজা চকের কাছে ওই নারীকে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাঁর মুখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়।
এ সময় ভুক্তভোগী নারী বারবার তাঁর বোনকে ফোন করছিলেন। পরে তাঁর বোন যখন ফিরতি ফোন করেন, তখন তিনি পুরো বিষয়টি জানতে পারেন। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেন। তাঁর মুখে ১০ থেকে ১২টি সেলাই দিতে হয়েছে।
বর্তমানে ওই নারীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকলেও ট্রমায় ভুগছেন। এ জন্য এখন পর্যন্ত তাঁর জবানবন্দি নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ভুক্তভোগীর বোন অভিযোগে জানিয়েছেন, ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁর বোন তাঁকে ফোন করে বলেছিলেন, মায়ের সঙ্গে ঝগড়া হওয়ায় তিনি বন্ধুর বাড়ি যাচ্ছেন। তিন ঘণ্টার মধ্যে বাড়ি ফিরে আসবেন বলেও বোনকে জানিয়েছিলেন তিনি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই নারী বিবাহিত এবং তিন সন্তানের জননী। পারিবারিক কলহের কারণে তিনি স্বামী থেকে আলাদা থাকেন।
পুলিশ এরই মধ্যে অভিযুক্ত দুজনকে গ্রেপ্তার ও অপরাধে ব্যবহৃত গাড়িটি জব্দ করেছে।

রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ করানোর কথা বলে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধে জোর করে যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে। তাদের মধ্যে এখনো অন্তত ২০ জন ভারতীয় রাশিয়ায় এখনো আটকা আছেন
০১ মার্চ ২০২৪
মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই প্রথম দেশটিতে তিন ধাপে বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগের দুটি নির্বাচনের তুলনায় এবারের ভোটার উপস্থিতি কম।
২৯ মিনিট আগে
হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা-সিরিজে হরহামেশাই ব্যাংক ডাকাতির কাহিনি দেখা যায়। কিন্তু বাস্তবে তেমন হওয়াটা অসম্ভব মনে হলেও এমন সিনেমাটিক স্টাইলে ব্যাংক ডাকাতি হয়ে গেছে জার্মানির এক ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায়। ড্রিল দিয়ে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ৩ কোটি ইউরো মূল্যের অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গেছে ডাকাতেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে এমন ৩৭টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করতে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির দাবি, এসব সংস্থা নতুন নিবন্ধন বিধিমালার আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এসব সংস্থা তাদের কর্মীদের ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা-সিরিজে হরহামেশাই ব্যাংক ডাকাতির কাহিনি দেখা যায়। কিন্তু বাস্তবে তেমন হওয়াটা অসম্ভব মনে হলেও এমন সিনেমাটিক স্টাইলে ব্যাংক ডাকাতি হয়ে গেছে জার্মানির এক ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায়। ড্রিল দিয়ে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ৩ কোটি ইউরো মূল্যের অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গেছে ডাকাতেরা।
পশ্চিম জার্মানির গেলসেনকির্শেন শহরের স্পারকাসে সেভিংস ব্যাংকে এ ঘটনা ঘটেছে। বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বড় ড্রিল ব্যবহার করে আনুমানিক ৩ কোটি ইউরো (৪৩১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা) নগদ অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী লুট করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনাকে ডাকাতির কাহিনিনির্ভর হলিউডের সিনেমা ‘ওশানস ইলেভেন’-এর সঙ্গে তুলনা করে এএফপি বার্তা সংস্থাকে এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, এটি অত্যন্ত পেশাদারভাবে করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, এই ডাকাতির সময় অর্থ, স্বর্ণ ও গহনা রাখা ৩ হাজারেরও বেশি সেফ ডিপোজিট বক্স ভেঙে ফেলা হয়েছে।
গেলসেনকির্শেন পুলিশ জানায়, গত সোমবার ভোররাতে ফায়ার অ্যালার্ম সক্রিয় হলে তারা ঘটনার বিষয়ে জানতে পারে। তখন ক্রিসমাসের ছুটি চলছিল। আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বুয়ের জেলায় নিয়েনহোফস্ট্রাসে অবস্থিত ওই ভবনে ডাকাতি চালায়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তারা পাশের একটি পার্কিং গ্যারেজ ব্যবহার করে ব্যাংকে ঢোকে এবং সেখান দিয়েই পালিয়ে যায়।
তবে এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে বিবিসি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত শনিবার রাত থেকে গত রোববার ভোর পর্যন্ত ওই ভবনটির গ্যারেজের সিঁড়িঘরে কয়েকজন পুরুষকে বড় বড় ব্যাগ বহন করতে দেখা গেছে।
পুলিশ জানায়, ভিডিও ফুটেজে সোমবার ভোরে ডে-লা-শেভালারি-স্ট্রাসে অবস্থিত গ্যারেজ থেকে একটি কালো অডি আরএস ৬ গাড়িকে বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। সোমবার ভোররাতে একটি ফায়ার-অ্যালার্ম বাজলে ভূগর্ভস্থ ভল্ট রুমে ঢোকার জন্য করা গর্তটি ধরা পড়ে। এরপর পুলিশ ও দমকল বাহিনী ভবনটিতে তল্লাশি চালায়।
চুরির ঘটনায় ব্যাংকের শাখাটি বন্ধ রাখা হয়েছে। গ্রাহকদের প্রায় ৯৫ শতাংশ সেফ ডিপোজিট বক্স খুলে ফেলা হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্যাংকটি।

হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা-সিরিজে হরহামেশাই ব্যাংক ডাকাতির কাহিনি দেখা যায়। কিন্তু বাস্তবে তেমন হওয়াটা অসম্ভব মনে হলেও এমন সিনেমাটিক স্টাইলে ব্যাংক ডাকাতি হয়ে গেছে জার্মানির এক ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায়। ড্রিল দিয়ে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ৩ কোটি ইউরো মূল্যের অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গেছে ডাকাতেরা।
পশ্চিম জার্মানির গেলসেনকির্শেন শহরের স্পারকাসে সেভিংস ব্যাংকে এ ঘটনা ঘটেছে। বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বড় ড্রিল ব্যবহার করে আনুমানিক ৩ কোটি ইউরো (৪৩১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা) নগদ অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী লুট করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এই ঘটনাকে ডাকাতির কাহিনিনির্ভর হলিউডের সিনেমা ‘ওশানস ইলেভেন’-এর সঙ্গে তুলনা করে এএফপি বার্তা সংস্থাকে এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, এটি অত্যন্ত পেশাদারভাবে করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, এই ডাকাতির সময় অর্থ, স্বর্ণ ও গহনা রাখা ৩ হাজারেরও বেশি সেফ ডিপোজিট বক্স ভেঙে ফেলা হয়েছে।
গেলসেনকির্শেন পুলিশ জানায়, গত সোমবার ভোররাতে ফায়ার অ্যালার্ম সক্রিয় হলে তারা ঘটনার বিষয়ে জানতে পারে। তখন ক্রিসমাসের ছুটি চলছিল। আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বুয়ের জেলায় নিয়েনহোফস্ট্রাসে অবস্থিত ওই ভবনে ডাকাতি চালায়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তারা পাশের একটি পার্কিং গ্যারেজ ব্যবহার করে ব্যাংকে ঢোকে এবং সেখান দিয়েই পালিয়ে যায়।
তবে এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে বিবিসি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত শনিবার রাত থেকে গত রোববার ভোর পর্যন্ত ওই ভবনটির গ্যারেজের সিঁড়িঘরে কয়েকজন পুরুষকে বড় বড় ব্যাগ বহন করতে দেখা গেছে।
পুলিশ জানায়, ভিডিও ফুটেজে সোমবার ভোরে ডে-লা-শেভালারি-স্ট্রাসে অবস্থিত গ্যারেজ থেকে একটি কালো অডি আরএস ৬ গাড়িকে বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। সোমবার ভোররাতে একটি ফায়ার-অ্যালার্ম বাজলে ভূগর্ভস্থ ভল্ট রুমে ঢোকার জন্য করা গর্তটি ধরা পড়ে। এরপর পুলিশ ও দমকল বাহিনী ভবনটিতে তল্লাশি চালায়।
চুরির ঘটনায় ব্যাংকের শাখাটি বন্ধ রাখা হয়েছে। গ্রাহকদের প্রায় ৯৫ শতাংশ সেফ ডিপোজিট বক্স খুলে ফেলা হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্যাংকটি।

রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ করানোর কথা বলে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধে জোর করে যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে। তাদের মধ্যে এখনো অন্তত ২০ জন ভারতীয় রাশিয়ায় এখনো আটকা আছেন
০১ মার্চ ২০২৪
মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই প্রথম দেশটিতে তিন ধাপে বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগের দুটি নির্বাচনের তুলনায় এবারের ভোটার উপস্থিতি কম।
২৯ মিনিট আগে
অভিযোগ অনুযায়ী, ওই নারী দুই ঘণ্টা গাড়িটির ভেতরে আটকে ছিলেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্রমাগত তাঁকে ধর্ষণ করেন। বাধা দেওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিরা থামেননি, উল্টো তাঁকে হুমকি দেন। এরপর এস জি এম নগরের রাজা চকের কাছে ওই নারীকে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাঁর মুখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং প্রচুর
২ ঘণ্টা আগে
গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে এমন ৩৭টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করতে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির দাবি, এসব সংস্থা নতুন নিবন্ধন বিধিমালার আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এসব সংস্থা তাদের কর্মীদের ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে এমন ৩৭টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করতে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির দাবি, এসব সংস্থা নতুন নিবন্ধন বিধিমালার আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এসব সংস্থা তাদের কর্মীদের ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অ্যাকশনএইড, ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি এবং নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিলের মতো পরিচিত আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা (আইএনজিও) গুলোর লাইসেন্স ১ জানুয়ারি থেকে স্থগিত করা হবে এবং ৬০ দিনের মধ্যে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যসহ ১০টি দেশ। তারা বলছে, নতুন নিয়মগুলো ‘অতিরিক্তভাবে কঠোর’ এবং ‘অগ্রহণযোগ্য’।
এক যৌথ বিবৃতিতে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, জাপান, নরওয়ে, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বলেন, আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থাগুলোর (আইএনজিও) কার্যক্রম জোরপূর্বক বন্ধ করে দিলে স্বাস্থ্যসেবাসহ জরুরি সেবায় প্রবেশাধিকার মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে।
গাজায় মানবিক পরিস্থিতি এখনো ‘বিপর্যয়কর’ উল্লেখ করে তাঁরা ইসরায়েল সরকারকে আহ্বান জানান, যাতে এনজিওগুলো টেকসই এবং আগের মতো কাজ করতে পারে।
এদিকে ইসরায়েলের ডায়াসপোরা বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নতুন এই পদক্ষেপগুলোর ফলে গাজায় মানবিক সহায়তার প্রবাহে কোনো প্রভাব পড়বে না। মন্ত্রণালয়টি জানায়, জাতিসংঘের সংস্থা, দ্বিপক্ষীয় অংশীদার এবং মানবিক সংগঠনসহ ‘অনুমোদিত ও যাচাইকৃত চ্যানেল’ দিয়ে সহায়তা সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।
তাদের দাবি, সহায়তা সংস্থাগুলোর লাইসেন্স বাতিলের প্রধান কারণ হলো, তাদের কর্মীদের বিষয়ে সম্পূর্ণ ও যাচাইযোগ্য তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানানো যা মানবিক কাঠামোয় ‘সন্ত্রাসী অপারেটিভদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে’ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে ইসরায়েল।
এ মাসের শুরুতে জাতিসংঘ-সমর্থিত বিশেষজ্ঞরা বলেন, অক্টোবর মাসে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর গাজায় পুষ্টি ও খাদ্য সরবরাহে কিছু উন্নতি হয়েছে। তবে পরের মাসেও প্রায় ১ লাখ মানুষ ‘চরম বিপর্যয়কর পরিস্থিতির’ মুখোমুখি ছিল।
তবে গাজার সীমান্ত ক্রসিংগুলো নিয়ন্ত্রণকারী ইসরায়েলি সামরিক সংস্থা কোগাত দাবি করেছে, যেসব সংস্থার কার্যক্রম স্থগিত করা হবে, তারা বর্তমান যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় কোনো সহায়তা আনেনি। সংস্থাটি আরও জানায়, অতীতেও তাদের সম্মিলিত অবদান মোট সহায়তার মাত্র প্রায় ১ শতাংশ ছিল।
ডায়াসপোরা বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানায়, গাজায় মানবিক সহায়তা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে ১৫ শতাংশেরও কম নতুন নিয়ন্ত্রক কাঠামো লঙ্ঘন করেছে।
ওই নিয়ন্ত্রক কাঠামোতে লাইসেন্স বাতিলের একাধিক ভিত্তি রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—
১. ইসরায়েলকে একটি ইহুদি ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার না করা
২. হলোকাস্ট বা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে ইসরায়েলে চালানো হামলা অস্বীকার করা
৩. শত্রু রাষ্ট্র বা সন্ত্রাসী সংগঠনের মাধ্যমে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামকে সমর্থন করা
৪. ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘অবৈধতা আরোপের প্রচারণা’ চালানো
৫. ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বয়কটের আহ্বান জানানো বা তাতে অংশ নেওয়ার অঙ্গীকার করা
৬. বিদেশি বা আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনাকে সমর্থন করা
অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জাতিসংঘের সংস্থা এবং ২০০টিরও বেশি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত হিউম্যানিটারিয়ান কান্ট্রি টিম আগেই সতর্ক করে বলেছিল, নতুন নিবন্ধন নীতিমালা গাজা ও পশ্চিম তীরে আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থাগুলোর (আইএনজিও) কার্যক্রমকে মৌলিকভাবে ঝুঁকির মুখে ফেলছে।
তাদের ভাষায়, ‘এই ব্যবস্থা অস্পষ্ট, খামখেয়ালি ও অত্যন্ত রাজনৈতিক মানদণ্ডের ওপর নির্ভরশীল এবং এমন সব শর্ত আরোপ করছে, যা মানবিক সংস্থাগুলোর পক্ষে আন্তর্জাতিক আইনগত বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন না করে বা মানবিক নীতির মূল ভিত্তি ক্ষুণ্ন না করে পূরণ করা সম্ভব নয়।’
হিউম্যানিটারিয়ান কান্ট্রি টিমের মতে, বর্তমানে গাজায় অধিকাংশ ফিল্ড হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিচালনা বা সহায়তা, জরুরি আশ্রয় কার্যক্রম, পানি ও স্যানিটেশন সেবা, তীব্র অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের জন্য পুষ্টি স্থিতিশীলকরণ কেন্দ্র এবং গুরুত্বপূর্ণ মাইন অপসারণ কার্যক্রম আইএনজিওগুলোর মাধ্যমেই পরিচালিত বা সমর্থিত হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের ডায়াসপোরা বিষয়ক ও ইহুদিবিদ্বেষ মোকাবিলা বিষয়ক মন্ত্রী আমিখাই চিকলি বলেন, ‘বার্তাটি স্পষ্ট: মানবিক সহায়তা স্বাগত কিন্তু সন্ত্রাসবাদের জন্য মানবিক কাঠামোর অপব্যবহার গ্রহণযোগ্য নয়।’
কার্যক্রম স্থগিত হতে যাচ্ছে এমন সংস্থাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে কেয়ার, মেডিকো ইন্টারন্যাশনাল এবং মেডিক্যাল এইড ফর প্যালেস্টিনিয়ানস।

গাজা ও অধিকৃত পশ্চিম তীরে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে এমন ৩৭টি সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করতে যাচ্ছে ইসরায়েল। দেশটির দাবি, এসব সংস্থা নতুন নিবন্ধন বিধিমালার আওতায় নির্ধারিত শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এসব সংস্থা তাদের কর্মীদের ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত তথ্য জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অ্যাকশনএইড, ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি এবং নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিলের মতো পরিচিত আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা (আইএনজিও) গুলোর লাইসেন্স ১ জানুয়ারি থেকে স্থগিত করা হবে এবং ৬০ দিনের মধ্যে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যসহ ১০টি দেশ। তারা বলছে, নতুন নিয়মগুলো ‘অতিরিক্তভাবে কঠোর’ এবং ‘অগ্রহণযোগ্য’।
এক যৌথ বিবৃতিতে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, জাপান, নরওয়ে, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বলেন, আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থাগুলোর (আইএনজিও) কার্যক্রম জোরপূর্বক বন্ধ করে দিলে স্বাস্থ্যসেবাসহ জরুরি সেবায় প্রবেশাধিকার মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে।
গাজায় মানবিক পরিস্থিতি এখনো ‘বিপর্যয়কর’ উল্লেখ করে তাঁরা ইসরায়েল সরকারকে আহ্বান জানান, যাতে এনজিওগুলো টেকসই এবং আগের মতো কাজ করতে পারে।
এদিকে ইসরায়েলের ডায়াসপোরা বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নতুন এই পদক্ষেপগুলোর ফলে গাজায় মানবিক সহায়তার প্রবাহে কোনো প্রভাব পড়বে না। মন্ত্রণালয়টি জানায়, জাতিসংঘের সংস্থা, দ্বিপক্ষীয় অংশীদার এবং মানবিক সংগঠনসহ ‘অনুমোদিত ও যাচাইকৃত চ্যানেল’ দিয়ে সহায়তা সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।
তাদের দাবি, সহায়তা সংস্থাগুলোর লাইসেন্স বাতিলের প্রধান কারণ হলো, তাদের কর্মীদের বিষয়ে সম্পূর্ণ ও যাচাইযোগ্য তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানানো যা মানবিক কাঠামোয় ‘সন্ত্রাসী অপারেটিভদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে’ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে ইসরায়েল।
এ মাসের শুরুতে জাতিসংঘ-সমর্থিত বিশেষজ্ঞরা বলেন, অক্টোবর মাসে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর গাজায় পুষ্টি ও খাদ্য সরবরাহে কিছু উন্নতি হয়েছে। তবে পরের মাসেও প্রায় ১ লাখ মানুষ ‘চরম বিপর্যয়কর পরিস্থিতির’ মুখোমুখি ছিল।
তবে গাজার সীমান্ত ক্রসিংগুলো নিয়ন্ত্রণকারী ইসরায়েলি সামরিক সংস্থা কোগাত দাবি করেছে, যেসব সংস্থার কার্যক্রম স্থগিত করা হবে, তারা বর্তমান যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় কোনো সহায়তা আনেনি। সংস্থাটি আরও জানায়, অতীতেও তাদের সম্মিলিত অবদান মোট সহায়তার মাত্র প্রায় ১ শতাংশ ছিল।
ডায়াসপোরা বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানায়, গাজায় মানবিক সহায়তা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে ১৫ শতাংশেরও কম নতুন নিয়ন্ত্রক কাঠামো লঙ্ঘন করেছে।
ওই নিয়ন্ত্রক কাঠামোতে লাইসেন্স বাতিলের একাধিক ভিত্তি রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—
১. ইসরায়েলকে একটি ইহুদি ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার না করা
২. হলোকাস্ট বা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে ইসরায়েলে চালানো হামলা অস্বীকার করা
৩. শত্রু রাষ্ট্র বা সন্ত্রাসী সংগঠনের মাধ্যমে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামকে সমর্থন করা
৪. ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘অবৈধতা আরোপের প্রচারণা’ চালানো
৫. ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বয়কটের আহ্বান জানানো বা তাতে অংশ নেওয়ার অঙ্গীকার করা
৬. বিদেশি বা আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনাকে সমর্থন করা
অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জাতিসংঘের সংস্থা এবং ২০০টিরও বেশি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত হিউম্যানিটারিয়ান কান্ট্রি টিম আগেই সতর্ক করে বলেছিল, নতুন নিবন্ধন নীতিমালা গাজা ও পশ্চিম তীরে আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থাগুলোর (আইএনজিও) কার্যক্রমকে মৌলিকভাবে ঝুঁকির মুখে ফেলছে।
তাদের ভাষায়, ‘এই ব্যবস্থা অস্পষ্ট, খামখেয়ালি ও অত্যন্ত রাজনৈতিক মানদণ্ডের ওপর নির্ভরশীল এবং এমন সব শর্ত আরোপ করছে, যা মানবিক সংস্থাগুলোর পক্ষে আন্তর্জাতিক আইনগত বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন না করে বা মানবিক নীতির মূল ভিত্তি ক্ষুণ্ন না করে পূরণ করা সম্ভব নয়।’
হিউম্যানিটারিয়ান কান্ট্রি টিমের মতে, বর্তমানে গাজায় অধিকাংশ ফিল্ড হাসপাতাল ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিচালনা বা সহায়তা, জরুরি আশ্রয় কার্যক্রম, পানি ও স্যানিটেশন সেবা, তীব্র অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের জন্য পুষ্টি স্থিতিশীলকরণ কেন্দ্র এবং গুরুত্বপূর্ণ মাইন অপসারণ কার্যক্রম আইএনজিওগুলোর মাধ্যমেই পরিচালিত বা সমর্থিত হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের ডায়াসপোরা বিষয়ক ও ইহুদিবিদ্বেষ মোকাবিলা বিষয়ক মন্ত্রী আমিখাই চিকলি বলেন, ‘বার্তাটি স্পষ্ট: মানবিক সহায়তা স্বাগত কিন্তু সন্ত্রাসবাদের জন্য মানবিক কাঠামোর অপব্যবহার গ্রহণযোগ্য নয়।’
কার্যক্রম স্থগিত হতে যাচ্ছে এমন সংস্থাগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে কেয়ার, মেডিকো ইন্টারন্যাশনাল এবং মেডিক্যাল এইড ফর প্যালেস্টিনিয়ানস।

রুশ সেনাবাহিনীতে ‘সেনা নিরাপত্তা সহকারী’ হিসেবে কাজ করানোর কথা বলে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধে জোর করে যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে বেশ কয়েকজন ভারতীয়কে। তাদের মধ্যে এখনো অন্তত ২০ জন ভারতীয় রাশিয়ায় এখনো আটকা আছেন
০১ মার্চ ২০২৪
মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৫২ দশমিক ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এই প্রথম দেশটিতে তিন ধাপে বিতর্কিত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আগের দুটি নির্বাচনের তুলনায় এবারের ভোটার উপস্থিতি কম।
২৯ মিনিট আগে
অভিযোগ অনুযায়ী, ওই নারী দুই ঘণ্টা গাড়িটির ভেতরে আটকে ছিলেন এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিরা ক্রমাগত তাঁকে ধর্ষণ করেন। বাধা দেওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত ব্যক্তিরা থামেননি, উল্টো তাঁকে হুমকি দেন। এরপর এস জি এম নগরের রাজা চকের কাছে ওই নারীকে চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়। এতে তাঁর মুখে গুরুতর আঘাত লাগে এবং প্রচুর
২ ঘণ্টা আগে
হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা-সিরিজে হরহামেশাই ব্যাংক ডাকাতির কাহিনি দেখা যায়। কিন্তু বাস্তবে তেমন হওয়াটা অসম্ভব মনে হলেও এমন সিনেমাটিক স্টাইলে ব্যাংক ডাকাতি হয়ে গেছে জার্মানির এক ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায়। ড্রিল দিয়ে ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ৩ কোটি ইউরো মূল্যের অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে গেছে ডাকাতেরা।
৪ ঘণ্টা আগে