
ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্য জোটের সঙ্গীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গতকাল শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোটের নেতৃত্ব ও সমন্বয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
মমতা বলেন, ‘ইন্ডিয়া জোট আমি গঠন করেছিলাম। এখন যাঁরা নেতৃত্বে আছেন তাঁদেরই এটি সামলাতে হবে। যদি তাঁরা সামলাতে না পারেন, আমি কী করতে পারি? আমি শুধু বলব, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে।’
জোট সেভাবে একজোট হতে পারছে না কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জোট রাখতে পারছে না তো আমি কী করব? আমি এই ফ্রন্টকে নেতৃত্ব দিই না। যারা নেতা, তাদের এটা দেখা উচিত। তবে আমার সঙ্গে সমস্ত আঞ্চলিক ও জাতীয় দলের যোগাযোগ রয়েছে। আমি সেই সম্পর্ক বজায় রেখেছি।’
জোটের অনেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠিকমতো পছন্দ করেন না। তিনি বলেন, ‘যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা। অনেকেই আমাকে দেখতেই পারে না।’
কেন তিনি নিজে জোটের নেতৃত্ব গ্রহণ করেননি—এই প্রশ্নের জবাবে মমতা বলেন, ‘আমি দায়িত্ব পেলে এটুকু বলতে পারি... যদিও আমি তা চাই না। আমি বাংলার মাটি ছেড়ে কোথাও যেতে চাই না। এখানেই জন্মেছি, শেষনিশ্বাস এখানেই ত্যাগ করব। কারণ, বাংলাকে আমি এতটাই ভালোবাসি। কিন্তু এটুকু আমি মনে করি, এখানে বসেও আমি এটা (ইন্ডিয়া জোট) চালিয়ে দিতে পারি।’
সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে মহারাষ্ট্রে ইন্ডিয়া জোট ধরাশায়ী হওয়ার পর থেকেই জোটের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দূরত্ব নিয়ে জল্পনা তৈরি হচ্ছিল। বিশেষ করে সংসদের অধিবেশনের সময় যেভাবে ইন্ডিয়া জোটকে এড়িয়ে আম আদমি পার্টি বা সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস, সেখান থেকেই কেউ কেউ বলতে শুরু করেছিল তাহলে কি ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পর্কে ফাটল ধরেছে! সর্বশেষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হলো, জোট নেতৃত্বের আচরণ তিনি ভালোভাবে দেখছেন না।
মহারাষ্ট্র নির্বাচন নিয়েও মুখ খুলেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বলেন, ‘বিজেপির কাজই হলো দেশে বিভাজন তৈরি করা। ভোটে হারের জন্য ভুল অনেকের রয়েছে। ভোট কাটাকাটিও একটা বড় ঘটনা। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় মহারাষ্ট্রে সুতোর ওপরে ঝুলছে বিজেপি। দল ভেঙে যাঁদের নেওয়া হয়েছিল, তাঁদের দুটো গ্রুপের সমর্থনে আপাতত সরকার চালাচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি বলব, এই সরকার কতদিন টিকবে তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।’
তাঁর এই মন্তব্য নেতৃত্বে আগ্রহের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছে বলে অনেকে মনে করলেও তৃণমূল কংগ্রেসের (টিএমসি) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
কুণিল ঘোষ বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কখনো বলেননি যে তিনি নেতৃত্ব চান। তিনি বলেছেন যে বিজেপির বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জোট প্রয়োজন, তাই তিনি ইন্ডিয়া জোট গঠন করেছিলেন। তাঁর অগ্রাধিকার পশ্চিমবঙ্গ। দিল্লির কোনো পদে তাঁর আগ্রহ নেই। যদি ইন্ডিয়া জোট তাঁর নেতৃত্ব চায়, তবে তিনি কলকাতা থেকেই এটি করবেন।’
মমতার মন্তব্য নিয়ে জোটের অন্য নেতারাও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সিপিআইয়ের (এম) নেতা ডি রাজা বলেন, ‘তিনি ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, তা আমি জানি না। এক্সিট পোলের পর ইন্ডিয়া জোটের মাত্র একটি বৈঠক হয়েছে। এটি সত্য। তবে ইন্ডিয়া জোটের লক্ষ্যটি বোঝা জরুরি—সেটি “দেশ বাঁচাও, বিজেপি হটাও।” তবে সব রাজ্যের পরিস্থিতি একরকম নয়।’
ইন্ডিয়া জোটের বৃহত্তম দল কংগ্রেস মমতার মন্তব্যে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কংগ্রেস নেতা টি এস সিংহদেও বলেছেন, ‘তাঁর নিজস্ব মতামত ও উদ্দেশ্য রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া জোটের সদস্য। যা কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন, তা সবাই মিলে বসেই হবে।’
কংগ্রেস নেতা রশিদ আলভি বলেন, ‘নীতিশ কুমারও ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তবে এত বড় একটি জোটে নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত একতরফাভাবে নেওয়া যায় না। এটি দলগুলোর মধ্যে আলোচনা ও ঐকমতের ভিত্তিতে নির্ধারণ করতে হবে। জোটের নেতৃত্ব বা আহ্বায়ক কে হবেন, তা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটি কোনো ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার বিষয় নয়।’
সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে তিনি আরও বলেন, ‘জোটের মধ্যে নেতৃত্বের প্রশ্নে সম্মিলিত সিদ্ধান্তের প্রয়োজন। এটি কোনো একক ব্যক্তির সিদ্ধান্ত হতে পারে না।’
এই বিষয়ে কংগ্রেসের আরেক নেতা তারিক আনোয়ার বলেন, ‘ইন্ডিয়া জোট বহু দলের সমন্বয়ে গঠিত। নেতৃত্ব নিয়ে সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবে নেওয়া হবে।’
কংগ্রেস সংসদ সদস্য তনুজ পুনিয়া বলেন, ‘এই বিষয়টি বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। এটি গণমাধ্যমে আলোচনার বিষয় নয়। যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনো প্রস্তাব দেন, তবে তা জোটের সদস্যদের আলোচনায় উপস্থাপন করা উচিত।’
কংগ্রেস মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানালেও সমাজবাদী পার্টির নেতা উদয়বীর সিংহ তাঁর প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন অভিজ্ঞ নেতা। তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। ইন্ডিয়া জোটের নেতারা মিলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যদি এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আমরা তা সমর্থন করব।’
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রভাবশালী অবস্থান ইন্ডিয়া জোটে দলটির গুরুত্ব বাড়িয়েছে। সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে বিজেপিকে পরাজিত করে তৃণমূল তাঁদের শক্তি আরও দৃঢ় করেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শক্তিশালী বিজেপিবিরোধী নেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান আরও সুসংহত করেছেন। তবে জোটের অভ্যন্তরীণ মতভেদ ও সমন্বয়ের অভাব কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
তৃণমূল সংসদ সদস্য কল্যাণ ব্যানার্জি সম্প্রতি কংগ্রেসসহ ইন্ডিয়া জোটের অন্য শরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, নিজেদের অহং ছেড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জোটের নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হোক।
বিজেপির আধিপত্য মোকাবিলা করতে প্রায় দুই ডজন বিরোধী দলের সমন্বয়ে গঠিত হয় ইন্ডিয়া জোট। তবে অভ্যন্তরীণ বিভাজন এবং নেতাদের মধ্যকার নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা জোটের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এর প্রভাব হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফলে পড়েছে।

ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্য জোটের সঙ্গীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গতকাল শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোটের নেতৃত্ব ও সমন্বয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
মমতা বলেন, ‘ইন্ডিয়া জোট আমি গঠন করেছিলাম। এখন যাঁরা নেতৃত্বে আছেন তাঁদেরই এটি সামলাতে হবে। যদি তাঁরা সামলাতে না পারেন, আমি কী করতে পারি? আমি শুধু বলব, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে।’
জোট সেভাবে একজোট হতে পারছে না কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জোট রাখতে পারছে না তো আমি কী করব? আমি এই ফ্রন্টকে নেতৃত্ব দিই না। যারা নেতা, তাদের এটা দেখা উচিত। তবে আমার সঙ্গে সমস্ত আঞ্চলিক ও জাতীয় দলের যোগাযোগ রয়েছে। আমি সেই সম্পর্ক বজায় রেখেছি।’
জোটের অনেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঠিকমতো পছন্দ করেন না। তিনি বলেন, ‘যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা। অনেকেই আমাকে দেখতেই পারে না।’
কেন তিনি নিজে জোটের নেতৃত্ব গ্রহণ করেননি—এই প্রশ্নের জবাবে মমতা বলেন, ‘আমি দায়িত্ব পেলে এটুকু বলতে পারি... যদিও আমি তা চাই না। আমি বাংলার মাটি ছেড়ে কোথাও যেতে চাই না। এখানেই জন্মেছি, শেষনিশ্বাস এখানেই ত্যাগ করব। কারণ, বাংলাকে আমি এতটাই ভালোবাসি। কিন্তু এটুকু আমি মনে করি, এখানে বসেও আমি এটা (ইন্ডিয়া জোট) চালিয়ে দিতে পারি।’
সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে মহারাষ্ট্রে ইন্ডিয়া জোট ধরাশায়ী হওয়ার পর থেকেই জোটের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দূরত্ব নিয়ে জল্পনা তৈরি হচ্ছিল। বিশেষ করে সংসদের অধিবেশনের সময় যেভাবে ইন্ডিয়া জোটকে এড়িয়ে আম আদমি পার্টি বা সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস, সেখান থেকেই কেউ কেউ বলতে শুরু করেছিল তাহলে কি ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পর্কে ফাটল ধরেছে! সর্বশেষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হলো, জোট নেতৃত্বের আচরণ তিনি ভালোভাবে দেখছেন না।
মহারাষ্ট্র নির্বাচন নিয়েও মুখ খুলেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বলেন, ‘বিজেপির কাজই হলো দেশে বিভাজন তৈরি করা। ভোটে হারের জন্য ভুল অনেকের রয়েছে। ভোট কাটাকাটিও একটা বড় ঘটনা। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় মহারাষ্ট্রে সুতোর ওপরে ঝুলছে বিজেপি। দল ভেঙে যাঁদের নেওয়া হয়েছিল, তাঁদের দুটো গ্রুপের সমর্থনে আপাতত সরকার চালাচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি বলব, এই সরকার কতদিন টিকবে তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।’
তাঁর এই মন্তব্য নেতৃত্বে আগ্রহের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছে বলে অনেকে মনে করলেও তৃণমূল কংগ্রেসের (টিএমসি) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
কুণিল ঘোষ বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কখনো বলেননি যে তিনি নেতৃত্ব চান। তিনি বলেছেন যে বিজেপির বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী জোট প্রয়োজন, তাই তিনি ইন্ডিয়া জোট গঠন করেছিলেন। তাঁর অগ্রাধিকার পশ্চিমবঙ্গ। দিল্লির কোনো পদে তাঁর আগ্রহ নেই। যদি ইন্ডিয়া জোট তাঁর নেতৃত্ব চায়, তবে তিনি কলকাতা থেকেই এটি করবেন।’
মমতার মন্তব্য নিয়ে জোটের অন্য নেতারাও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সিপিআইয়ের (এম) নেতা ডি রাজা বলেন, ‘তিনি ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, তা আমি জানি না। এক্সিট পোলের পর ইন্ডিয়া জোটের মাত্র একটি বৈঠক হয়েছে। এটি সত্য। তবে ইন্ডিয়া জোটের লক্ষ্যটি বোঝা জরুরি—সেটি “দেশ বাঁচাও, বিজেপি হটাও।” তবে সব রাজ্যের পরিস্থিতি একরকম নয়।’
ইন্ডিয়া জোটের বৃহত্তম দল কংগ্রেস মমতার মন্তব্যে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কংগ্রেস নেতা টি এস সিংহদেও বলেছেন, ‘তাঁর নিজস্ব মতামত ও উদ্দেশ্য রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া জোটের সদস্য। যা কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন, তা সবাই মিলে বসেই হবে।’
কংগ্রেস নেতা রশিদ আলভি বলেন, ‘নীতিশ কুমারও ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তবে এত বড় একটি জোটে নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত একতরফাভাবে নেওয়া যায় না। এটি দলগুলোর মধ্যে আলোচনা ও ঐকমতের ভিত্তিতে নির্ধারণ করতে হবে। জোটের নেতৃত্ব বা আহ্বায়ক কে হবেন, তা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটি কোনো ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার বিষয় নয়।’
সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে তিনি আরও বলেন, ‘জোটের মধ্যে নেতৃত্বের প্রশ্নে সম্মিলিত সিদ্ধান্তের প্রয়োজন। এটি কোনো একক ব্যক্তির সিদ্ধান্ত হতে পারে না।’
এই বিষয়ে কংগ্রেসের আরেক নেতা তারিক আনোয়ার বলেন, ‘ইন্ডিয়া জোট বহু দলের সমন্বয়ে গঠিত। নেতৃত্ব নিয়ে সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবে নেওয়া হবে।’
কংগ্রেস সংসদ সদস্য তনুজ পুনিয়া বলেন, ‘এই বিষয়টি বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। এটি গণমাধ্যমে আলোচনার বিষয় নয়। যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনো প্রস্তাব দেন, তবে তা জোটের সদস্যদের আলোচনায় উপস্থাপন করা উচিত।’
কংগ্রেস মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানালেও সমাজবাদী পার্টির নেতা উদয়বীর সিংহ তাঁর প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন অভিজ্ঞ নেতা। তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। ইন্ডিয়া জোটের নেতারা মিলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যদি এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আমরা তা সমর্থন করব।’
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রভাবশালী অবস্থান ইন্ডিয়া জোটে দলটির গুরুত্ব বাড়িয়েছে। সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে বিজেপিকে পরাজিত করে তৃণমূল তাঁদের শক্তি আরও দৃঢ় করেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শক্তিশালী বিজেপিবিরোধী নেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান আরও সুসংহত করেছেন। তবে জোটের অভ্যন্তরীণ মতভেদ ও সমন্বয়ের অভাব কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
তৃণমূল সংসদ সদস্য কল্যাণ ব্যানার্জি সম্প্রতি কংগ্রেসসহ ইন্ডিয়া জোটের অন্য শরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, নিজেদের অহং ছেড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জোটের নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হোক।
বিজেপির আধিপত্য মোকাবিলা করতে প্রায় দুই ডজন বিরোধী দলের সমন্বয়ে গঠিত হয় ইন্ডিয়া জোট। তবে অভ্যন্তরীণ বিভাজন এবং নেতাদের মধ্যকার নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা জোটের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এর প্রভাব হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফলে পড়েছে।

ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
৯ ঘণ্টা আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে প্রাডা ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে মিলে নতুন এই উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রাডার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী লোরেঞ্জো বেরতেল্লি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেরতেল্লি জানান, প্রাডা প্রথম পর্যায়ে মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে ২ হাজার জোড়া স্যান্ডেল তৈরি করবে। সেখানে ভারতীয় কারিগরদের দক্ষতা ও ইতালিয়ান প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটবে। এ জন্য প্রাডা ভারতের দুটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো—লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন ও ড. বাবু জগজীবন রাম লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন।
বেরতেল্লি বলেন, ‘আমরা স্থানীয় প্রস্তুতকারকদের ঐতিহ্যগত দক্ষতার সঙ্গে আমাদের ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনিক যুক্ত করব।’ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বব্যাপী ৪০টি প্রাডা স্টোর ও অনলাইনে এই সংস্করণের বিক্রি শুরু হবে।
ছয় মাস আগে মিলানের শোতে প্রাডা একটি স্যান্ডেল প্রদর্শন করে, যা দেখতে অনেকটাই ১২শ শতকের ভারতীয় কোলাপুরি চপ্পলের মতো ছিল। সেই ছবি ভাইরাল হলে ভারতীয় কারিগর ও রাজনীতিবিদেরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। পরে প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করে যে তাদের নকশা ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে অনুপ্রাণিত এবং এরপরই ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চুক্তি অনুযায়ী, তিন বছরের অংশীদারত্বের আওতায় কারিগরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ভারতেই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি থাকবে, পাশাপাশি কারিগরেরা স্বল্প সময়ের জন্য ইতালির প্রাডা একাডেমিতেও শেখার সুযোগ পাবেন।
মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে কোলাপুরি চপ্পলের উৎপত্তি। এগুলো মূলত এখনো ওই অঞ্চলের প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মানুষের হাতে তৈরি হয়। শিল্পীরা আশা করছেন, প্রাডার সহযোগিতা নতুন প্রজন্মকে কাজে আকৃষ্ট করবে এবং দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত এই ঐতিহ্য নতুনভাবে বাঁচবে।
লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রেরণা দেশভরত বলেন, ‘প্রাডা যখন এই কারুকর্মকে বিলাসবহুল পণ্যের মর্যাদা দেবে, তখন স্বাভাবিকভাবেই এর চাহিদা বাড়বে।’
বেরতেল্লি জানান, এই প্রকল্পে কয়েক মিলিয়ন ইউরো ব্যয় হবে এবং কারিগরদের ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।
যদিও প্রাডা এ বছর দিল্লিতে তাদের প্রথম বিউটি স্টোর খুলেছে। তবে বেরতেল্লি জানান, আগামী বছরে ভারতে নতুন কোনো রিটেইল ফ্যাশন আউটলেট বা কারখানা খোলার পরিকল্পনা নেই। তিন থেকে পাঁচ বছর পর বিষয়টি বিবেচনায় আসতে পারে।
বেরতেল্লি বলেন, ভারতে এখনই নতুন কোনো স্টোরের পরিকল্পনা নেই, তবে এটি নিয়ে আমরা গুরুত্বসহকারে ভাবছি। ভারতই আমাদের জন্য ‘পরবর্তী বড় সম্ভাবনাময় বাজার’।
বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট গ্লোবালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতের বিলাসবহুল পণ্যের বাজারের মূল্য ছিল প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। তবে এটি এখনো চীনের তুলনায় অনেক ছোট; যেখানে ২০২৪ সালে বাজারের আকার ছিল প্রায় ৪৯.৫ বিলিয়ন ডলার।
বেশির ভাগ গ্লোবাল ব্র্যান্ডই ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করেছে রিলায়েন্স বা আদিত্য বিরলা গ্রুপের মতো বড় কনগ্লোমারেটের অংশীদারত্বে। তবে বেশি সময় লাগলেও প্রাডা নিজেরাই ভারতের বাজারে প্রবেশ করতে চায়।

ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে প্রাডা ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে মিলে নতুন এই উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রাডার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী লোরেঞ্জো বেরতেল্লি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেরতেল্লি জানান, প্রাডা প্রথম পর্যায়ে মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে ২ হাজার জোড়া স্যান্ডেল তৈরি করবে। সেখানে ভারতীয় কারিগরদের দক্ষতা ও ইতালিয়ান প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটবে। এ জন্য প্রাডা ভারতের দুটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো—লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন ও ড. বাবু জগজীবন রাম লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন।
বেরতেল্লি বলেন, ‘আমরা স্থানীয় প্রস্তুতকারকদের ঐতিহ্যগত দক্ষতার সঙ্গে আমাদের ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনিক যুক্ত করব।’ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বব্যাপী ৪০টি প্রাডা স্টোর ও অনলাইনে এই সংস্করণের বিক্রি শুরু হবে।
ছয় মাস আগে মিলানের শোতে প্রাডা একটি স্যান্ডেল প্রদর্শন করে, যা দেখতে অনেকটাই ১২শ শতকের ভারতীয় কোলাপুরি চপ্পলের মতো ছিল। সেই ছবি ভাইরাল হলে ভারতীয় কারিগর ও রাজনীতিবিদেরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। পরে প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করে যে তাদের নকশা ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে অনুপ্রাণিত এবং এরপরই ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চুক্তি অনুযায়ী, তিন বছরের অংশীদারত্বের আওতায় কারিগরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ভারতেই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি থাকবে, পাশাপাশি কারিগরেরা স্বল্প সময়ের জন্য ইতালির প্রাডা একাডেমিতেও শেখার সুযোগ পাবেন।
মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে কোলাপুরি চপ্পলের উৎপত্তি। এগুলো মূলত এখনো ওই অঞ্চলের প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মানুষের হাতে তৈরি হয়। শিল্পীরা আশা করছেন, প্রাডার সহযোগিতা নতুন প্রজন্মকে কাজে আকৃষ্ট করবে এবং দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত এই ঐতিহ্য নতুনভাবে বাঁচবে।
লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রেরণা দেশভরত বলেন, ‘প্রাডা যখন এই কারুকর্মকে বিলাসবহুল পণ্যের মর্যাদা দেবে, তখন স্বাভাবিকভাবেই এর চাহিদা বাড়বে।’
বেরতেল্লি জানান, এই প্রকল্পে কয়েক মিলিয়ন ইউরো ব্যয় হবে এবং কারিগরদের ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।
যদিও প্রাডা এ বছর দিল্লিতে তাদের প্রথম বিউটি স্টোর খুলেছে। তবে বেরতেল্লি জানান, আগামী বছরে ভারতে নতুন কোনো রিটেইল ফ্যাশন আউটলেট বা কারখানা খোলার পরিকল্পনা নেই। তিন থেকে পাঁচ বছর পর বিষয়টি বিবেচনায় আসতে পারে।
বেরতেল্লি বলেন, ভারতে এখনই নতুন কোনো স্টোরের পরিকল্পনা নেই, তবে এটি নিয়ে আমরা গুরুত্বসহকারে ভাবছি। ভারতই আমাদের জন্য ‘পরবর্তী বড় সম্ভাবনাময় বাজার’।
বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট গ্লোবালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতের বিলাসবহুল পণ্যের বাজারের মূল্য ছিল প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। তবে এটি এখনো চীনের তুলনায় অনেক ছোট; যেখানে ২০২৪ সালে বাজারের আকার ছিল প্রায় ৪৯.৫ বিলিয়ন ডলার।
বেশির ভাগ গ্লোবাল ব্র্যান্ডই ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করেছে রিলায়েন্স বা আদিত্য বিরলা গ্রুপের মতো বড় কনগ্লোমারেটের অংশীদারত্বে। তবে বেশি সময় লাগলেও প্রাডা নিজেরাই ভারতের বাজারে প্রবেশ করতে চায়।

ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্য জোটের সঙ্গীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গতকাল শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোটের নেতৃত্ব ও সমন্বয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্তা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, যদি কোনো আবেদনকারীর উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়, তাহলে ওই আবেদন সরাসরি বাতিল করা হবে।
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে লিখেছে, ‘যদি কনস্যুলার কর্মকর্তারা মনে করেন যে ওই পর্যটকের ভিসার প্রধান উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্ম দেওয়া, তাহলে আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হবে। এ ধরনের ভ্রমণ অনুমোদিত নয়।’
শুধু পর্যটক ভিসাই নয়, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অনলাইন উপস্থিতি ও সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পরিধি আরও বাড়িয়েছে। এখন থেকে এই কঠোর যাচাই-বাছাইয়ের আওতায় আসছেন এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীরাও।
সম্প্রতি বহু ভারতীয় আবেদনকারী ইমেইল পেয়েছেন যে তাদের ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এমন বিবৃতি দেওয়া হয়।
এক বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট ইতিমধ্যে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ ভিজিটর ভিসার (এফ. এম. জে) ক্ষেত্রে অনলাইন উপস্থিতি যাচাই করে থাকে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রেও।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি সব এইচ-১বি ও এইচ-৪ আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক করেছে। ফলে হাজারো কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সামনে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
দূতাবাস জানায়, প্রতিটি আবেদনই বিস্তারিতভাবে পর্যালোচনা করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রে আমরা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাচাই করি যে আবেদনকারী যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নন এবং তিনি ভিসার শর্ত অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন।’

অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্তা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, যদি কোনো আবেদনকারীর উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়, তাহলে ওই আবেদন সরাসরি বাতিল করা হবে।
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে লিখেছে, ‘যদি কনস্যুলার কর্মকর্তারা মনে করেন যে ওই পর্যটকের ভিসার প্রধান উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্ম দেওয়া, তাহলে আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হবে। এ ধরনের ভ্রমণ অনুমোদিত নয়।’
শুধু পর্যটক ভিসাই নয়, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অনলাইন উপস্থিতি ও সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পরিধি আরও বাড়িয়েছে। এখন থেকে এই কঠোর যাচাই-বাছাইয়ের আওতায় আসছেন এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীরাও।
সম্প্রতি বহু ভারতীয় আবেদনকারী ইমেইল পেয়েছেন যে তাদের ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এমন বিবৃতি দেওয়া হয়।
এক বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট ইতিমধ্যে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ ভিজিটর ভিসার (এফ. এম. জে) ক্ষেত্রে অনলাইন উপস্থিতি যাচাই করে থাকে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রেও।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি সব এইচ-১বি ও এইচ-৪ আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক করেছে। ফলে হাজারো কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সামনে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
দূতাবাস জানায়, প্রতিটি আবেদনই বিস্তারিতভাবে পর্যালোচনা করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রে আমরা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাচাই করি যে আবেদনকারী যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নন এবং তিনি ভিসার শর্ত অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন।’

ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্য জোটের সঙ্গীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গতকাল শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোটের নেতৃত্ব ও সমন্বয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
৯ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
এনডিটিভি ভারত সরকারের দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মোদি ও ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। দুই নেতা ‘দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চলমান প্রচেষ্টার গতি বজায় রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
ফোনালাপে দুই নেতা প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও মতবিনিময় করেন। আলোচনায় উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসেলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি) কাঠামোর বাস্তবায়নের বিষয়টি। এটি দুই দেশের সামরিক অংশীদারত্ব, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার একটি যৌথ উদ্যোগ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মোদি ও ট্রাম্প দুই দেশকে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও পারস্পরিক অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।
ফোনালাপের পর এক্সে একটি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে খুবই উষ্ণ ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছি। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে।’
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এর আগে চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে এই নতুন শুল্ক যোগ হয়। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা বহু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কহার দাঁড়ায় ৫০ শতাংশ।

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
এনডিটিভি ভারত সরকারের দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মোদি ও ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। দুই নেতা ‘দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চলমান প্রচেষ্টার গতি বজায় রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
ফোনালাপে দুই নেতা প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও মতবিনিময় করেন। আলোচনায় উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসেলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি) কাঠামোর বাস্তবায়নের বিষয়টি। এটি দুই দেশের সামরিক অংশীদারত্ব, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার একটি যৌথ উদ্যোগ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মোদি ও ট্রাম্প দুই দেশকে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও পারস্পরিক অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।
ফোনালাপের পর এক্সে একটি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে খুবই উষ্ণ ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছি। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে।’
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এর আগে চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে এই নতুন শুল্ক যোগ হয়। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা বহু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কহার দাঁড়ায় ৫০ শতাংশ।

ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্য জোটের সঙ্গীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গতকাল শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোটের নেতৃত্ব ও সমন্বয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
৯ ঘণ্টা আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেক্সিকো। নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর এই শুল্ক ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
কোন কোন পণ্যে শুল্ক
ম্যাক্সিকান দৈনিক এল ইউনিভার্সালের তথ্য অনুযায়ী, শুল্ক আরোপ করা হয়েছে অনেকগুলো পণ্যের ওপর। এর মধ্যে রয়েছে—অটো পার্টস, ছোট গাড়ি, পোশাক, প্লাস্টিক, স্টিল, গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি, খেলনা, টেক্সটাইল, আসবাব, জুতা, চামড়াজাত পণ্য, কাগজ ও কার্ডবোর্ড, মোটরসাইকেল, অ্যালুমিনিয়াম, কাচ, সাবান, সুগন্ধি ও কসমেটিকস।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার মতো যেসব দেশের সঙ্গে মেক্সিকোর কোনো মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই, তারা এই শুল্কে প্রভাবিত হবে।
মেক্সিকো কেন শুল্ক বাড়াচ্ছে
মেক্সিকো সরকারের দাবি, দেশের স্থানীয় শিল্পকে রক্ষা এবং এশিয়া বিশেষ করে চীন থেকে অতিরিক্ত আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতেই এই পদক্ষেপ। চীনের সঙ্গে মেক্সিকোর বড় ধরনের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে—শুধু ২০২৪ সালেই দেশটি চীন থেকে ১৩০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। সেই রপ্তানির পরিমাণ অনেক কম।
মেক্সিকো বলছে, নতুন শুল্ক আরোপে সরকারের অতিরিক্ত ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার রাজস্ব পাওয়া যাবে। প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউমের প্রশাসন স্থানীয় উৎপাদন বাড়ানো এবং দেশের শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়াকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
মেক্সিকোর ক্ষমতাসীন মোরেনা দলের ডেপুটি রিকার্ডো মনরিয়াল বলেন, ‘ম্যাক্সিকান শিল্পকে সমর্থন দেওয়া মানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি।’ তবে বিশ্লেষকদের অনেকের মত, আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসএমসিএ) চুক্তি মাথায় রেখে ওয়াশিংটনকে খুশি করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতের ওপর প্রভাব কতটা
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর সিদ্ধান্তে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি ধাক্কা খাবে। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের প্রধান গাড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে রয়েছে—মারুতি সুজুকি, হুন্দাই, নিসান ও ভক্সওয়াগন।
গাড়ির আমদানি শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করায় ভারতীয় অটোমোবাইল কোম্পানিগুলো তাদের অন্যতম বড় বাজারে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকা ও সৌদি আরবের পর মেক্সিকো বর্তমানে ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানি বাজার।
ভারতীয় গাড়ি নির্মাতাদের সংগঠনগুলো বলেছে, শুল্ক বৃদ্ধি সরাসরি রপ্তানি হ্রাস করবে। তারা শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে মেক্সিকোর সঙ্গে আলোচনায় বসার অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে চীন বলেছে, তারা সব ধরনের একতরফা শুল্ক বৃদ্ধির বিরোধী। তারা মেক্সিকোকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন’ করার আহ্বান জানিয়েছে।

ভারতসহ এশিয়ার কয়েকটি দেশের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেক্সিকো। নতুন এই শুল্কে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলারের গাড়ি রপ্তানি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। চার মাস আগেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। এবার মেক্সিকোর এমন পদক্ষেপ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ অর্থনীতির দেশটির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর এই শুল্ক ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
কোন কোন পণ্যে শুল্ক
ম্যাক্সিকান দৈনিক এল ইউনিভার্সালের তথ্য অনুযায়ী, শুল্ক আরোপ করা হয়েছে অনেকগুলো পণ্যের ওপর। এর মধ্যে রয়েছে—অটো পার্টস, ছোট গাড়ি, পোশাক, প্লাস্টিক, স্টিল, গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি, খেলনা, টেক্সটাইল, আসবাব, জুতা, চামড়াজাত পণ্য, কাগজ ও কার্ডবোর্ড, মোটরসাইকেল, অ্যালুমিনিয়াম, কাচ, সাবান, সুগন্ধি ও কসমেটিকস।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার মতো যেসব দেশের সঙ্গে মেক্সিকোর কোনো মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই, তারা এই শুল্কে প্রভাবিত হবে।
মেক্সিকো কেন শুল্ক বাড়াচ্ছে
মেক্সিকো সরকারের দাবি, দেশের স্থানীয় শিল্পকে রক্ষা এবং এশিয়া বিশেষ করে চীন থেকে অতিরিক্ত আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতেই এই পদক্ষেপ। চীনের সঙ্গে মেক্সিকোর বড় ধরনের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে—শুধু ২০২৪ সালেই দেশটি চীন থেকে ১৩০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। সেই রপ্তানির পরিমাণ অনেক কম।
মেক্সিকো বলছে, নতুন শুল্ক আরোপে সরকারের অতিরিক্ত ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার রাজস্ব পাওয়া যাবে। প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউমের প্রশাসন স্থানীয় উৎপাদন বাড়ানো এবং দেশের শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়াকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
মেক্সিকোর ক্ষমতাসীন মোরেনা দলের ডেপুটি রিকার্ডো মনরিয়াল বলেন, ‘ম্যাক্সিকান শিল্পকে সমর্থন দেওয়া মানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি।’ তবে বিশ্লেষকদের অনেকের মত, আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসএমসিএ) চুক্তি মাথায় রেখে ওয়াশিংটনকে খুশি করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভারতের ওপর প্রভাব কতটা
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর সিদ্ধান্তে ভারতের প্রায় এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি ধাক্কা খাবে। শুল্ক বৃদ্ধির কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের প্রধান গাড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে রয়েছে—মারুতি সুজুকি, হুন্দাই, নিসান ও ভক্সওয়াগন।
গাড়ির আমদানি শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করায় ভারতীয় অটোমোবাইল কোম্পানিগুলো তাদের অন্যতম বড় বাজারে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকা ও সৌদি আরবের পর মেক্সিকো বর্তমানে ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি রপ্তানি বাজার।
ভারতীয় গাড়ি নির্মাতাদের সংগঠনগুলো বলেছে, শুল্ক বৃদ্ধি সরাসরি রপ্তানি হ্রাস করবে। তারা শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে মেক্সিকোর সঙ্গে আলোচনায় বসার অনুরোধ জানিয়েছেন।
এদিকে চীন বলেছে, তারা সব ধরনের একতরফা শুল্ক বৃদ্ধির বিরোধী। তারা মেক্সিকোকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত সংশোধন’ করার আহ্বান জানিয়েছে।

ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক মন্তব্য জোটের সঙ্গীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। গতকাল শুক্রবার এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জোটের নেতৃত্ব ও সমন্বয় নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন।
০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
৯ ঘণ্টা আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে