অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, মস্কো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিশ্বাস করে। তিনি বলেছেন, রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী। কারণ, মস্কো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার পূর্বসূরি জো বাইডেনের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য দেখতে পাচ্ছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার রুশ সংবাদপত্র কমারস্যান্তকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাভরভ বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো ও যুক্তরাজ্যের বিপরীতে, ‘ট্রাম্প প্রশাসন এই বিষয়ের (ইউক্রেন সংকট) গভীরে যেতে চাইয়ে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তারা ইউক্রেন সংঘাতের মূল কারণ বুঝতে চেষ্টা করছে।’
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ‘২০১৪ সালে কিয়েভে একটি অসাংবিধানিক অভ্যুত্থান সংগঠিত করেছিল এবং তাতে টাকাও ঢেলেছে, যা রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাতের সূত্রপাত করে। তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প বারবার বলেছেন, ইউক্রেনকে বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের দিকে ঠেলে দেওয়ার ভুলটি ছিল বাইডেন প্রশাসনের। তারা ইউক্রেনকে ন্যাটোতে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়ে এই ভুল করেছিল।’
মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বিশ্বাস করা যায় কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে লাভরভ বলেন, মস্কোর ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়।’ তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা আলোচনায় মার্কিন প্রতিনিধিদল জোর দিয়েছিল যে, অন্যান্য দেশগুলোর ‘তাদের নিজস্ব জাতীয় স্বার্থ রয়েছে যা সব সময় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে মেলে না।’
লাভরভের মতে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, ট্রাম্প বিশ্ব রাজনীতিতে একটি বাস্তববাদী, ‘সাধারণ জ্ঞানভিত্তিক’ দৃষ্টিভঙ্গিকে মূল্য দেন। তিনি বলেন, ওয়াশিংটন থেকে মস্কো যে বার্তা পেয়েছে তা হলো, ‘যখন দুই দেশের জাতীয় স্বার্থ একসঙ্গে মেলে না, তখন রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব মঞ্চের দায়িত্বশীল খেলোয়াড় হিসেবে যেন সংঘাতে না জড়ায় তার জন্য সবকিছু করবে।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, যেখানে দুই দেশের স্বার্থের মিল রয়েছে, সেখানে উভয় পক্ষেরই যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার সুযোগ ‘নষ্ট করা উচিত নয়।’ তিনি বলেন, ‘আমরা খুব ভালো করেই জানি, পারস্পরিকভাবে লাভজনক চুক্তি কেমন হয়। এই অবস্থান আমরা কখনোই প্রত্যাখ্যান করিনি। আর কোন চুক্তি আমাদের ফাঁদে ফেলার জন্য করা হয় সেটাও আমরা বুঝি।’
এর আগে, ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করেন এবং মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তাঁর বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ গত শুক্রবার সেন্ট পিটার্সবার্গে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন, যা এই বছর তাদের তৃতীয় বৈঠক।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, মস্কো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিশ্বাস করে। তিনি বলেছেন, রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী। কারণ, মস্কো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার পূর্বসূরি জো বাইডেনের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য দেখতে পাচ্ছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার রুশ সংবাদপত্র কমারস্যান্তকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাভরভ বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো ও যুক্তরাজ্যের বিপরীতে, ‘ট্রাম্প প্রশাসন এই বিষয়ের (ইউক্রেন সংকট) গভীরে যেতে চাইয়ে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তারা ইউক্রেন সংঘাতের মূল কারণ বুঝতে চেষ্টা করছে।’
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ‘২০১৪ সালে কিয়েভে একটি অসাংবিধানিক অভ্যুত্থান সংগঠিত করেছিল এবং তাতে টাকাও ঢেলেছে, যা রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাতের সূত্রপাত করে। তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প বারবার বলেছেন, ইউক্রেনকে বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের দিকে ঠেলে দেওয়ার ভুলটি ছিল বাইডেন প্রশাসনের। তারা ইউক্রেনকে ন্যাটোতে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়ে এই ভুল করেছিল।’
মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বিশ্বাস করা যায় কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে লাভরভ বলেন, মস্কোর ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়।’ তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা আলোচনায় মার্কিন প্রতিনিধিদল জোর দিয়েছিল যে, অন্যান্য দেশগুলোর ‘তাদের নিজস্ব জাতীয় স্বার্থ রয়েছে যা সব সময় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে মেলে না।’
লাভরভের মতে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, ট্রাম্প বিশ্ব রাজনীতিতে একটি বাস্তববাদী, ‘সাধারণ জ্ঞানভিত্তিক’ দৃষ্টিভঙ্গিকে মূল্য দেন। তিনি বলেন, ওয়াশিংটন থেকে মস্কো যে বার্তা পেয়েছে তা হলো, ‘যখন দুই দেশের জাতীয় স্বার্থ একসঙ্গে মেলে না, তখন রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব মঞ্চের দায়িত্বশীল খেলোয়াড় হিসেবে যেন সংঘাতে না জড়ায় তার জন্য সবকিছু করবে।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, যেখানে দুই দেশের স্বার্থের মিল রয়েছে, সেখানে উভয় পক্ষেরই যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার সুযোগ ‘নষ্ট করা উচিত নয়।’ তিনি বলেন, ‘আমরা খুব ভালো করেই জানি, পারস্পরিকভাবে লাভজনক চুক্তি কেমন হয়। এই অবস্থান আমরা কখনোই প্রত্যাখ্যান করিনি। আর কোন চুক্তি আমাদের ফাঁদে ফেলার জন্য করা হয় সেটাও আমরা বুঝি।’
এর আগে, ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করেন এবং মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তাঁর বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ গত শুক্রবার সেন্ট পিটার্সবার্গে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেন, যা এই বছর তাদের তৃতীয় বৈঠক।
ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স সতর্ক করেছেন, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র একত্রে কাজ না করলে ২১ শতক হতে পারে ‘মানবজাতির জন্য চরম অন্ধকারময়’। জয়পুরে এক বক্তৃতায় তিনি বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতার অগ্রগতি এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর ভূয়সী প্রশংসা কর
৪ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের একটি জনপ্রিয় পর্যটন এলাকায় বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও অসংখ্য। হতাহতের শিকার পর্যটকেরা কাশ্মীরের পহেলগামে ভ্রমণ করছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং লেবাননের রাজনৈতিক ও সামরিক সংগঠন হিজবুল্লাহ। দুই সংগঠনই তাঁর আন্তধর্মীয় সংলাপ ও মানবিক মূল্যবোধ রক্ষার প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বিবৃতি দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেইকুয়েডরের একটি প্রত্যন্ত আমাজনীয় গ্রামে এক ব্রিটিশ নাগরিককে গণপিটুনি দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। নিহত ওই ব্যক্তি স্থানীয় একজনকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে পুলিশের হেফাজতে ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে