আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঘোষণায় বলা হয়েছে—এই নিয়ন্ত্রণ আরোপের ফলে তালিকাভুক্ত প্রযুক্তিগুলোর বিদেশে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদনপত্র প্রয়োজন হবে। এর আগে গত তিন মাসে বিরল খনিজ ও সেগুলোর চুম্বকীয় উপাদানগুলোর ওপরও একই ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল চীন।
বিশ্বজুড়ে ইভি ব্যাটারির বাজারে চীনা কোম্পানিগুলোর দখল প্রায় ৬৭ শতাংশ। এসএনই রিসার্চ-এর তথ্য অনুসারে, চীনের ইভি ব্যাটারি উৎপাদনশীলতা ও সরবরাহ চেইনের পরিপূর্ণতা বিশ্বজুড়ে গাড়ি নির্মাতাদের আকৃষ্ট করেছে।
তবে নতুন নিয়ন্ত্রণের ফলে চীনা ইভি নির্মাতাদের আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ পরিকল্পনায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো বাজারগুলো চীনা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ করছে, যেন তারা সেখানেই উৎপাদন স্থাপন করতে বাধ্য হয়। এ অবস্থায় অনেক চীনা ব্যাটারি প্রস্তুতকারক দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করতে চাচ্ছে।
চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভাষ্যমতে, এই পদক্ষেপ তাদের জাতীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, উন্নয়ন স্বার্থ রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সহযোগিতা উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
তবে বিশ্লেষক লিজ লি মনে করেন, এই সিদ্ধান্ত প্রযুক্তিগত বিচ্ছিন্নতাকে শুধু কাঁচামালেই নয়, বরং প্রক্রিয়াগত মেধাস্বত্বেও বিস্তৃত করছে। এর ফলে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের কাঁচামাল ও ধাতব পরিশোধন সক্ষমতা গড়ে তোলার চেষ্টাও বাড়বে।
বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান চীনের সিএটিএল। এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি ব্যাটারির গ্রাহকদের মধ্যে টেসলা অন্যতম। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে জার্মানি ও হাঙ্গেরিতে নিজস্ব প্ল্যান্ট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া স্পেনে স্টেলান্টিস-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি কারখানা নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে। আবার মার্কিন গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড-এর জন্য মিশিগানে নির্মাণাধীন একটি ব্যাটারি প্ল্যান্টেও তারা প্রযুক্তি সরবরাহ করছে।
অন্যদিকে, চীনা গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি ২০২৪ সালে টেসলাকে ছাড়িয়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রয়ে বিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এবং হাঙ্গেরি, থাইল্যান্ড, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে উৎপাদন কেন্দ্র গড়ে তুলেছে। ‘গোশান’ নামে আরেক চীনা প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একটি প্ল্যান্ট নির্মাণের প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
এ অবস্থায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ কী প্রভাব ফেলবে তা এখনো স্পষ্ট নয় বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তবে বিশ্লেষকেরা এটাও ধারণা করছেন, এই নিয়ন্ত্রণের বেশির ভাগই আপস্ট্রিম প্রক্রিয়া প্রযুক্তির ওপর, ব্যাটারি সেল বা মডিউল উৎপাদনের ওপর নয়। সিএটিএল বা বিওয়াইডি-এর বর্তমান বিদেশি কার্যক্রমে তাৎক্ষণিক কোনো প্রভাব পড়বে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন নিয়ন্ত্রণে মূলত লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির ক্যাথোড প্রযুক্তি এবং লিথিয়াম পরিশোধন ও নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফাস্টমার্কেটস-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে লিথিয়াম আয়রন ফসফেট উৎপাদনের ৯৪ শতাংশ এবং প্রক্রিয়াজাত লিথিয়ামের ৭০ শতাংশই চীন সরবরাহ করে।
লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির কম খরচ এবং উচ্চ নিরাপত্তা একে সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোতে জনপ্রিয় করেছে। যদিও এই ব্যাটারির শক্তি ঘনত্ব কিছুটা কম, তবুও ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নির্মাতারাও ধীরে ধীরে এটি গ্রহণ করছে।
চীনের বিওয়াইডি-এর সুপার ই-প্ল্যাটফর্ম মাত্র পাঁচ মিনিটে ২৫০ মাইল দূরত্ব অতিক্রম করার চার্জ সক্ষমতা দেখিয়ে টেসলার সুপারচার্জারকে ছাড়িয়ে গেছে। সিএটিএল-ও আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে একই সময়ে ৩২০ মাইল রেঞ্জ দিতে সক্ষম একটি লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি পণ্য উন্মোচন করেছে।
বিশ্লেষকেরা মত দিয়েছেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত আধিপত্য রক্ষার পাশাপাশি, বিশ্বে নিজের শক্তি আরও মজবুত করার কৌশল নিয়েছে চীন। তবে এর বাস্তবিক প্রভাব সময় যত গড়াবে তত স্পষ্ট হবে।

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঘোষণায় বলা হয়েছে—এই নিয়ন্ত্রণ আরোপের ফলে তালিকাভুক্ত প্রযুক্তিগুলোর বিদেশে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদনপত্র প্রয়োজন হবে। এর আগে গত তিন মাসে বিরল খনিজ ও সেগুলোর চুম্বকীয় উপাদানগুলোর ওপরও একই ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল চীন।
বিশ্বজুড়ে ইভি ব্যাটারির বাজারে চীনা কোম্পানিগুলোর দখল প্রায় ৬৭ শতাংশ। এসএনই রিসার্চ-এর তথ্য অনুসারে, চীনের ইভি ব্যাটারি উৎপাদনশীলতা ও সরবরাহ চেইনের পরিপূর্ণতা বিশ্বজুড়ে গাড়ি নির্মাতাদের আকৃষ্ট করেছে।
তবে নতুন নিয়ন্ত্রণের ফলে চীনা ইভি নির্মাতাদের আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ পরিকল্পনায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো বাজারগুলো চীনা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ করছে, যেন তারা সেখানেই উৎপাদন স্থাপন করতে বাধ্য হয়। এ অবস্থায় অনেক চীনা ব্যাটারি প্রস্তুতকারক দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করতে চাচ্ছে।
চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভাষ্যমতে, এই পদক্ষেপ তাদের জাতীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, উন্নয়ন স্বার্থ রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সহযোগিতা উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
তবে বিশ্লেষক লিজ লি মনে করেন, এই সিদ্ধান্ত প্রযুক্তিগত বিচ্ছিন্নতাকে শুধু কাঁচামালেই নয়, বরং প্রক্রিয়াগত মেধাস্বত্বেও বিস্তৃত করছে। এর ফলে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের কাঁচামাল ও ধাতব পরিশোধন সক্ষমতা গড়ে তোলার চেষ্টাও বাড়বে।
বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান চীনের সিএটিএল। এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি ব্যাটারির গ্রাহকদের মধ্যে টেসলা অন্যতম। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে জার্মানি ও হাঙ্গেরিতে নিজস্ব প্ল্যান্ট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া স্পেনে স্টেলান্টিস-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি কারখানা নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে। আবার মার্কিন গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড-এর জন্য মিশিগানে নির্মাণাধীন একটি ব্যাটারি প্ল্যান্টেও তারা প্রযুক্তি সরবরাহ করছে।
অন্যদিকে, চীনা গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি ২০২৪ সালে টেসলাকে ছাড়িয়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রয়ে বিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এবং হাঙ্গেরি, থাইল্যান্ড, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে উৎপাদন কেন্দ্র গড়ে তুলেছে। ‘গোশান’ নামে আরেক চীনা প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একটি প্ল্যান্ট নির্মাণের প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
এ অবস্থায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ কী প্রভাব ফেলবে তা এখনো স্পষ্ট নয় বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তবে বিশ্লেষকেরা এটাও ধারণা করছেন, এই নিয়ন্ত্রণের বেশির ভাগই আপস্ট্রিম প্রক্রিয়া প্রযুক্তির ওপর, ব্যাটারি সেল বা মডিউল উৎপাদনের ওপর নয়। সিএটিএল বা বিওয়াইডি-এর বর্তমান বিদেশি কার্যক্রমে তাৎক্ষণিক কোনো প্রভাব পড়বে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন নিয়ন্ত্রণে মূলত লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির ক্যাথোড প্রযুক্তি এবং লিথিয়াম পরিশোধন ও নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফাস্টমার্কেটস-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে লিথিয়াম আয়রন ফসফেট উৎপাদনের ৯৪ শতাংশ এবং প্রক্রিয়াজাত লিথিয়ামের ৭০ শতাংশই চীন সরবরাহ করে।
লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির কম খরচ এবং উচ্চ নিরাপত্তা একে সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোতে জনপ্রিয় করেছে। যদিও এই ব্যাটারির শক্তি ঘনত্ব কিছুটা কম, তবুও ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নির্মাতারাও ধীরে ধীরে এটি গ্রহণ করছে।
চীনের বিওয়াইডি-এর সুপার ই-প্ল্যাটফর্ম মাত্র পাঁচ মিনিটে ২৫০ মাইল দূরত্ব অতিক্রম করার চার্জ সক্ষমতা দেখিয়ে টেসলার সুপারচার্জারকে ছাড়িয়ে গেছে। সিএটিএল-ও আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে একই সময়ে ৩২০ মাইল রেঞ্জ দিতে সক্ষম একটি লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি পণ্য উন্মোচন করেছে।
বিশ্লেষকেরা মত দিয়েছেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত আধিপত্য রক্ষার পাশাপাশি, বিশ্বে নিজের শক্তি আরও মজবুত করার কৌশল নিয়েছে চীন। তবে এর বাস্তবিক প্রভাব সময় যত গড়াবে তত স্পষ্ট হবে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঘোষণায় বলা হয়েছে—এই নিয়ন্ত্রণ আরোপের ফলে তালিকাভুক্ত প্রযুক্তিগুলোর বিদেশে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদনপত্র প্রয়োজন হবে। এর আগে গত তিন মাসে বিরল খনিজ ও সেগুলোর চুম্বকীয় উপাদানগুলোর ওপরও একই ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল চীন।
বিশ্বজুড়ে ইভি ব্যাটারির বাজারে চীনা কোম্পানিগুলোর দখল প্রায় ৬৭ শতাংশ। এসএনই রিসার্চ-এর তথ্য অনুসারে, চীনের ইভি ব্যাটারি উৎপাদনশীলতা ও সরবরাহ চেইনের পরিপূর্ণতা বিশ্বজুড়ে গাড়ি নির্মাতাদের আকৃষ্ট করেছে।
তবে নতুন নিয়ন্ত্রণের ফলে চীনা ইভি নির্মাতাদের আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ পরিকল্পনায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো বাজারগুলো চীনা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ করছে, যেন তারা সেখানেই উৎপাদন স্থাপন করতে বাধ্য হয়। এ অবস্থায় অনেক চীনা ব্যাটারি প্রস্তুতকারক দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করতে চাচ্ছে।
চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভাষ্যমতে, এই পদক্ষেপ তাদের জাতীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, উন্নয়ন স্বার্থ রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সহযোগিতা উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
তবে বিশ্লেষক লিজ লি মনে করেন, এই সিদ্ধান্ত প্রযুক্তিগত বিচ্ছিন্নতাকে শুধু কাঁচামালেই নয়, বরং প্রক্রিয়াগত মেধাস্বত্বেও বিস্তৃত করছে। এর ফলে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের কাঁচামাল ও ধাতব পরিশোধন সক্ষমতা গড়ে তোলার চেষ্টাও বাড়বে।
বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান চীনের সিএটিএল। এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি ব্যাটারির গ্রাহকদের মধ্যে টেসলা অন্যতম। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে জার্মানি ও হাঙ্গেরিতে নিজস্ব প্ল্যান্ট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া স্পেনে স্টেলান্টিস-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি কারখানা নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে। আবার মার্কিন গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড-এর জন্য মিশিগানে নির্মাণাধীন একটি ব্যাটারি প্ল্যান্টেও তারা প্রযুক্তি সরবরাহ করছে।
অন্যদিকে, চীনা গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি ২০২৪ সালে টেসলাকে ছাড়িয়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রয়ে বিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এবং হাঙ্গেরি, থাইল্যান্ড, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে উৎপাদন কেন্দ্র গড়ে তুলেছে। ‘গোশান’ নামে আরেক চীনা প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একটি প্ল্যান্ট নির্মাণের প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
এ অবস্থায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ কী প্রভাব ফেলবে তা এখনো স্পষ্ট নয় বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তবে বিশ্লেষকেরা এটাও ধারণা করছেন, এই নিয়ন্ত্রণের বেশির ভাগই আপস্ট্রিম প্রক্রিয়া প্রযুক্তির ওপর, ব্যাটারি সেল বা মডিউল উৎপাদনের ওপর নয়। সিএটিএল বা বিওয়াইডি-এর বর্তমান বিদেশি কার্যক্রমে তাৎক্ষণিক কোনো প্রভাব পড়বে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন নিয়ন্ত্রণে মূলত লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির ক্যাথোড প্রযুক্তি এবং লিথিয়াম পরিশোধন ও নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফাস্টমার্কেটস-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে লিথিয়াম আয়রন ফসফেট উৎপাদনের ৯৪ শতাংশ এবং প্রক্রিয়াজাত লিথিয়ামের ৭০ শতাংশই চীন সরবরাহ করে।
লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির কম খরচ এবং উচ্চ নিরাপত্তা একে সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোতে জনপ্রিয় করেছে। যদিও এই ব্যাটারির শক্তি ঘনত্ব কিছুটা কম, তবুও ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নির্মাতারাও ধীরে ধীরে এটি গ্রহণ করছে।
চীনের বিওয়াইডি-এর সুপার ই-প্ল্যাটফর্ম মাত্র পাঁচ মিনিটে ২৫০ মাইল দূরত্ব অতিক্রম করার চার্জ সক্ষমতা দেখিয়ে টেসলার সুপারচার্জারকে ছাড়িয়ে গেছে। সিএটিএল-ও আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে একই সময়ে ৩২০ মাইল রেঞ্জ দিতে সক্ষম একটি লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি পণ্য উন্মোচন করেছে।
বিশ্লেষকেরা মত দিয়েছেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত আধিপত্য রক্ষার পাশাপাশি, বিশ্বে নিজের শক্তি আরও মজবুত করার কৌশল নিয়েছে চীন। তবে এর বাস্তবিক প্রভাব সময় যত গড়াবে তত স্পষ্ট হবে।

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঘোষণায় বলা হয়েছে—এই নিয়ন্ত্রণ আরোপের ফলে তালিকাভুক্ত প্রযুক্তিগুলোর বিদেশে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদনপত্র প্রয়োজন হবে। এর আগে গত তিন মাসে বিরল খনিজ ও সেগুলোর চুম্বকীয় উপাদানগুলোর ওপরও একই ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল চীন।
বিশ্বজুড়ে ইভি ব্যাটারির বাজারে চীনা কোম্পানিগুলোর দখল প্রায় ৬৭ শতাংশ। এসএনই রিসার্চ-এর তথ্য অনুসারে, চীনের ইভি ব্যাটারি উৎপাদনশীলতা ও সরবরাহ চেইনের পরিপূর্ণতা বিশ্বজুড়ে গাড়ি নির্মাতাদের আকৃষ্ট করেছে।
তবে নতুন নিয়ন্ত্রণের ফলে চীনা ইভি নির্মাতাদের আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণ পরিকল্পনায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো বাজারগুলো চীনা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ করছে, যেন তারা সেখানেই উৎপাদন স্থাপন করতে বাধ্য হয়। এ অবস্থায় অনেক চীনা ব্যাটারি প্রস্তুতকারক দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করতে চাচ্ছে।
চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভাষ্যমতে, এই পদক্ষেপ তাদের জাতীয় অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, উন্নয়ন স্বার্থ রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিগত সহযোগিতা উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
তবে বিশ্লেষক লিজ লি মনে করেন, এই সিদ্ধান্ত প্রযুক্তিগত বিচ্ছিন্নতাকে শুধু কাঁচামালেই নয়, বরং প্রক্রিয়াগত মেধাস্বত্বেও বিস্তৃত করছে। এর ফলে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের কাঁচামাল ও ধাতব পরিশোধন সক্ষমতা গড়ে তোলার চেষ্টাও বাড়বে।
বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান চীনের সিএটিএল। এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি ব্যাটারির গ্রাহকদের মধ্যে টেসলা অন্যতম। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে জার্মানি ও হাঙ্গেরিতে নিজস্ব প্ল্যান্ট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া স্পেনে স্টেলান্টিস-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি কারখানা নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে। আবার মার্কিন গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড-এর জন্য মিশিগানে নির্মাণাধীন একটি ব্যাটারি প্ল্যান্টেও তারা প্রযুক্তি সরবরাহ করছে।
অন্যদিকে, চীনা গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি ২০২৪ সালে টেসলাকে ছাড়িয়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রয়ে বিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এবং হাঙ্গেরি, থাইল্যান্ড, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে উৎপাদন কেন্দ্র গড়ে তুলেছে। ‘গোশান’ নামে আরেক চীনা প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ে একটি প্ল্যান্ট নির্মাণের প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
এ অবস্থায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ কী প্রভাব ফেলবে তা এখনো স্পষ্ট নয় বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তবে বিশ্লেষকেরা এটাও ধারণা করছেন, এই নিয়ন্ত্রণের বেশির ভাগই আপস্ট্রিম প্রক্রিয়া প্রযুক্তির ওপর, ব্যাটারি সেল বা মডিউল উৎপাদনের ওপর নয়। সিএটিএল বা বিওয়াইডি-এর বর্তমান বিদেশি কার্যক্রমে তাৎক্ষণিক কোনো প্রভাব পড়বে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন নিয়ন্ত্রণে মূলত লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির ক্যাথোড প্রযুক্তি এবং লিথিয়াম পরিশোধন ও নিষ্কাশনের প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফাস্টমার্কেটস-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে লিথিয়াম আয়রন ফসফেট উৎপাদনের ৯৪ শতাংশ এবং প্রক্রিয়াজাত লিথিয়ামের ৭০ শতাংশই চীন সরবরাহ করে।
লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারির কম খরচ এবং উচ্চ নিরাপত্তা একে সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক গাড়িগুলোতে জনপ্রিয় করেছে। যদিও এই ব্যাটারির শক্তি ঘনত্ব কিছুটা কম, তবুও ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের নির্মাতারাও ধীরে ধীরে এটি গ্রহণ করছে।
চীনের বিওয়াইডি-এর সুপার ই-প্ল্যাটফর্ম মাত্র পাঁচ মিনিটে ২৫০ মাইল দূরত্ব অতিক্রম করার চার্জ সক্ষমতা দেখিয়ে টেসলার সুপারচার্জারকে ছাড়িয়ে গেছে। সিএটিএল-ও আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে একই সময়ে ৩২০ মাইল রেঞ্জ দিতে সক্ষম একটি লিথিয়াম আয়রন ফসফেট ব্যাটারি পণ্য উন্মোচন করেছে।
বিশ্লেষকেরা মত দিয়েছেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি প্রযুক্তি রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত আধিপত্য রক্ষার পাশাপাশি, বিশ্বে নিজের শক্তি আরও মজবুত করার কৌশল নিয়েছে চীন। তবে এর বাস্তবিক প্রভাব সময় যত গড়াবে তত স্পষ্ট হবে।

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘ইনস্টিটিউট ফর জাপান স্টাডিজ’-এর পরিচালক এক বিবৃতিতে বলেন, জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টা শুধু এশিয়া নয়, পুরো বিশ্বের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করবে। তাঁর ভাষায়, ‘জাপানের পারমাণবিক হওয়ার প্রচেষ্টা মানবজাতির জন্য এক মহাবিপর্যয় বয়ে আনবে।’
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার এই প্রতিক্রিয়ার পেছনে রয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার সাম্প্রতিক মন্তব্য। জাপানের বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজের খবরে বলা হয়, ওই কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেছেন, টোকিওর পারমাণবিক অস্ত্র রাখা উচিত।
এই প্রেক্ষাপটে উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন বা বেপরোয়া মন্তব্য নয়; বরং জাপানের বহুদিনের পারমাণবিক অস্ত্রায়নের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
উত্তর কোরিয়ার মতে, জাপান তাদের তথাকথিত ‘অ-পারমাণবিক নীতি’ পুনর্বিবেচনার কথা বলে কার্যত একটি ‘লাল রেখা’ অতিক্রম করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাপানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যগুলোই বলে দিচ্ছে, টোকিও এখন প্রকাশ্যেই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের বাসনা জানাচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরও দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্র যখন গত অক্টোবরে দক্ষিণ কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের অনুমোদন দেয়, তার পরপরই জাপানে এই ধরনের বক্তব্য জোরালো হতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা ইস্যুতে শীর্ষ বৈঠকের পর ওই অনুমোদন দিয়েছিলেন।
উত্তর কোরিয়ার ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেন—জাপান যদি পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করে, তবে এশিয়া ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। তবে তিনি পিয়ংইয়ংয়ের নিজস্ব পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
ধারণা করা হয়, উত্তর কোরিয়া নিজেই একটি ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডারের অধিকারী। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান থাকার পরও দেশটি তার পারমাণবিক সক্ষমতা বজায় রাখা ও সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়ে আসছে। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে উত্তর কোরিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সন গিয়ং বলেন—পারমাণবিক অস্ত্র তাদের রাষ্ট্রীয় আইন, জাতীয় নীতি এবং সার্বভৌম অধিকারের অংশ, যা তারা কোনো পরিস্থিতিতেই ত্যাগ করবে না।

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
২০ জুলাই ২০২৫
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার ধাওয়া করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এটি সফল হলে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করার ঘটনা ঘটবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ভেনেজুয়েলার ওপর ‘সর্বাত্মক নৌ অবরোধ’ ঘোষণার পর থেকে এই চিরুনি অভিযান শুরু হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মার্কিন কোস্ট গার্ড বর্তমানে একটি তেল ট্যাংকারকে ধাওয়া করছে। তবে অভিযানের সুনির্দিষ্ট অবস্থান বা জাহাজটির পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এই অভিযান নিয়ে হোয়াইট হাউস বা পেন্টাগন থেকে তাৎক্ষণিক কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিলের ডিরেক্টর কেভিন হ্যাসেট আজ জানিয়েছেন, এর আগে জব্দ করা দুটি ট্যাংকার ‘ব্ল্যাক মার্কেট’ বা কালোবাজারের মাধ্যমে বিভিন্ন নিষিদ্ধ দেশে তেল সরবরাহ করছিল।
কেভিন হ্যাসেট দাবি করেছেন, এই আটকের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাঁর মতে, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং কেবল কালোবাজারি জাহাজগুলোকেই লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
তবে বাজার বিশ্লেষক ও তেল ব্যবসায়ীরা ভিন্নমত পোষণ করছেন। একজন তেল ব্যবসায়ী রয়টার্সকে বলেন, এই ধরনের পদক্ষেপ ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। আগামীকাল সোমবার এশিয়ার বাজারে তেলের দাম বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা তেলের দামের এই ঊর্ধ্বগতিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর ওপর চাপ বাড়াতে ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। গত কয়েক মাসে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবিয়ান সাগরে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট ভেসেলগুলোর ওপর অন্তত দুই ডজন সামরিক হামলা চালানো হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, এসব সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছেন।

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
২০ জুলাই ২০২৫
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফোজ দো ইগুয়াসুতে দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক জোট ‘মারকোসুর’-এর শীর্ষ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে লুলা এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ভেনেজুয়েলায় সশস্ত্র হস্তক্ষেপ একটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নেবে। এটি এমন একটি নজির সৃষ্টি করবে, যা বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি।’
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে রোববার (২১ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনা সম্প্রতি আরও বেড়েছে। গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় যাতায়াতকারী সব নিষেধাজ্ঞাভুক্ত তেলবাহী জাহাজের ওপর ‘অবরোধ’ আরোপের নির্দেশ দেন। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপকে নিকোলাস মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ানোর নতুন কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি তেল খাতকে লক্ষ্য করেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
লুলা স্মরণ করিয়ে দেন, ফকল্যান্ডস যুদ্ধের চার দশকেরও বেশি সময় পর দক্ষিণ আমেরিকা আবারও অন্য মহাদেশীয় কোনো শক্তির সামরিক উপস্থিতির আশঙ্কায় ভুগছে। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকা আবার এমন এক ভূতের ছায়ায় পড়ছে, যেখানে এই অঞ্চলের বাইরে থেকে আসা সামরিক শক্তি আমাদের শান্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই লাতিন আমেরিকার দুই বৃহত্তম অর্থনীতির শীর্ষ নেতা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম ভেনেজুয়েলা পরিস্থিতিতে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে গত শনিবারের বক্তব্যে লুলা আরও কঠোর দেখিয়েছেন।
‘মারকোসুর’ সম্মেলন শেষে দেওয়া এক যৌথ ঘোষণায় লাতিন আমেরিকার নেতারা ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক নীতি ও মানবাধিকার রক্ষায় শান্তিপূর্ণ পথেই অগ্রসর হওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। এই ঘোষণায় আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও পানামার প্রেসিডেন্টদের পাশাপাশি বলিভিয়া, ইকুয়েডর ও পেরুর শীর্ষ কর্মকর্তারাও সমর্থন জানান।

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
২০ জুলাই ২০২৫
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার হবে নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

ভারতেও ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে। পকেটে টান পড়তে যাচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। ২৬ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে স্বস্তির খবর হলো, লোকাল ট্রেনের ভাড়া অপরিবর্তিত থাকছে। মূলত দূরপাল্লার যাত্রীদের জন্যই এই বাড়তি ভাড়া কার্যকর হবে।
ভারতের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের দূরত্ব ও কোচের ধরনভেদে নতুন ভাড়ার হার নির্ধারিত হবে। ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সাধারণ শ্রেণিতে ভাড়ায় কোনো পরিবর্তন নেই। তবে ২১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে এক পয়সা করে ভাড়া বাড়বে।
মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের (নন-এসি) যাত্রীদের জন্য প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া বাড়বে দুই পয়সা। এসি কোচ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচের ক্ষেত্রেও কিলোমিটার প্রতি দুই পয়সা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।
তবে যদি কোনো যাত্রী নন-এসি কোচে ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন, নতুন নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আগের চেয়ে ১০ রুপি বেশি ভাড়া দিতে হবে।
কেন এই ভাড়া বৃদ্ধি
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত এক দশকে রেলপথ সম্প্রসারণের ফলে জনবল এবং অন্যান্য ব্যয় বহুগুণ বেড়েছে। রেলওয়ের বর্তমান জনবল ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি রুপিতে এবং পেনশনের পেছনে খরচ হচ্ছে ৬০ হাজার কোটি রুপি। সব মিলিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট পরিচালনা ব্যয় বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি রুপি।
যাত্রীদের ভাড়া ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে খরচ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে রেলওয়ে। এর আগে গত জুলাই মাসেও ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল (নন-এসিতে এক পয়সা ও এসিতে দুই পয়সা)। তারও আগে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি বড় ধরনের ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছিল, যেখানে এসি কোচে ভাড়া বেড়েছিল কিলোমিটার প্রতি চার পয়সা পর্যন্ত।
রেলওয়ে কর্মকর্তাদের মতে, উন্নত সেবা এবং ক্রমবর্ধমান ব্যয় মেটাতে এই সামান্য ভাড়া বৃদ্ধি অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এই ভাড়া বৃদ্ধির ফলে রেলওয়ের বার্ষিক আয় প্রায় ৬০০ কোটি রুপি বাড়বে।

বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় বেশ কিছু প্রযুক্তিসহ লিথিয়াম প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির ওপর নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে চীন। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক গাড়ির বৈশ্বিক শিল্পে চীনের নেতৃত্ব আরও সুসংহত হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
২০ জুলাই ২০২৫
জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের যে কোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, জাপানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা যে কোনো মূল্যে রোধ করা উচিত, কারণ এটি মানবজাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলা উপকূলে আন্তর্জাতিক জলসীমায় আরও একটি তেলের ট্যাংকার জব্দ করছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) তিনজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ভেনেজুয়েলাসংশ্লিষ্ট তিনটি তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ট্রাম্প প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান চাপ ও সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ ‘ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়’ ডেকে আনবে বলে সতর্ক করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। তিনি মত দিয়েছেন, ভেনেজুয়েলায় কোনো ধরনের সশস্ত্র হস্তক্ষেপ শুধু ওই দেশের জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এক বিপজ্জনক...
১২ ঘণ্টা আগে