
বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১ হাজার ৯৪৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৬ হাজার ২৬ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৪৮ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৫২ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯০ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৮১২ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে—২৯১ জন। করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭৭ হাজার ১১৬ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৬ জনের, করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮ কোটি ৩৫ লাখ ৩৪ হাজার ৬০ জনের।
ওয়ার্ল্ডোমিটারসের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫১ কোটি ৬৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬০৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৩ জনের। করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ৪৭ কোটি ১১ লাখ ২৪ হাজার ২৭৬ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১ হাজার ৯৪৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৬ হাজার ২৬ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৪৮ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৫২ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯০ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৮১২ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে—২৯১ জন। করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭৭ হাজার ১১৬ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৬ জনের, করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮ কোটি ৩৫ লাখ ৩৪ হাজার ৬০ জনের।
ওয়ার্ল্ডোমিটারসের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫১ কোটি ৬৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬০৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৩ জনের। করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ৪৭ কোটি ১১ লাখ ২৪ হাজার ২৭৬ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১ হাজার ৯৪৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৬ হাজার ২৬ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৪৮ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৫২ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯০ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৮১২ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে—২৯১ জন। করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭৭ হাজার ১১৬ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৬ জনের, করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮ কোটি ৩৫ লাখ ৩৪ হাজার ৬০ জনের।
ওয়ার্ল্ডোমিটারসের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫১ কোটি ৬৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬০৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৩ জনের। করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ৪৭ কোটি ১১ লাখ ২৪ হাজার ২৭৬ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১ হাজার ৯৪৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৬ হাজার ২৬ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৪৮ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ কোটি ৫২ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯০ জনের, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৮১২ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে—২৯১ জন। করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭৭ হাজার ১১৬ জনের। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৬ জনের, করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮ কোটি ৩৫ লাখ ৩৪ হাজার ৬০ জনের।
ওয়ার্ল্ডোমিটারসের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫১ কোটি ৬৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬০৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬২ লাখ ৭৪ হাজার ৪৯৩ জনের। করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ৪৭ কোটি ১১ লাখ ২৪ হাজার ২৭৬ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কিলাউয়ায় ব্যাপক অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে এত বেশি লাভা উদগীরণ হচ্ছে যে, নিচের দিকে এক ধরনের ফোয়ারার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপের দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল ও হামাস। তবে, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (আইএসএফ) ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে মতভেদ ঘনীভূত হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
৯ ঘণ্টা আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কিলাউয়ায় ব্যাপক অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে এত বেশি লাভা উদগীরণ হচ্ছে যে, নিচের দিকে এক ধরনের ফোয়ারার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে বা মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা–ইউএসজিএস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপে অবস্থিত মাউন্ট কিলাউয়া আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে, যার ফলে লাভা ফোয়ারা তৈরি হয়েছে। তবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।
সংস্থাটি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গত শনিবার সকাল ৮ টা ৪৫ মিনিটের দিকে দুটি জ্বালামুখ উন্মুক্ত হয়। এর আগে, আরেকটি ফাটল থেকে একটি লাভার প্রবাহ তৈরি হয়েছিল। সংস্থাটি বলছে, আগ্নেয়গিরিতে একই সঙ্গে তিনটি সক্রিয় লাভা ফোয়ারা থাকা অত্যন্ত বিরল। কিছু লাভা প্রায় ৩৭০ মিটার উঁচু পর্যন্ত উড়েছিল বলে জানা গেছে।
সংস্থাটি বিস্তৃত এলাকার বাসিন্দাদের সালফার ডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য গ্যাসের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে সতর্ক করছে, যা শ্বাসযন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে।
কিলাউয়া বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি হিসেবে পরিচিত। এই অগ্ন্যুৎপাতগুলি এমন একটি এলাকায় হচ্ছে যা ২০০৭ সাল থেকে সাধারণ মানুষের জন্য নিষিদ্ধ।
মাউন্ট কিলাউয়া (Mount Kilauea) হলো বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি, যা যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ ‘বিগ আইল্যান্ড’-এর দক্ষিণ-পূর্বাংশে অবস্থিত। এটি বৃহত্তর মানা লোয়া আগ্নেয়গিরির ঢালের উপর অবস্থিত একটি আগ্নেয়গিরি। হাওয়াইয়ান ভাষায় ‘কিলাউয়া’ শব্দের অর্থ হলো ‘উগরে দেওয়া’ বা ‘প্রচুর পরিমাণে ছড়িয়ে পড়া,’ যা এর ঘন ঘন লাভা নিঃসরণের প্রকৃতির দিকে ইঙ্গিত করে। এই ধরনের আগ্নেয়গিরিগুলি ধীরে ধীরে লাভা প্রবাহের মাধ্যমে তৈরি হয়, যার ফলে তাদের ঢালগুলি কম খাড়া ও বিস্তৃত হয়। কিলাউয়ার পৃষ্ঠের প্রায় ৯০ শতাংশই গত ১,১০০ বছরের মধ্যে জমা হওয়া লাভা প্রবাহ দ্বারা গঠিত, যা এর চরম সক্রিয়তা প্রমাণ করে।
আধুনিক সময়ে কিলাউয়ার সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী অগ্ন্যুৎপাতের পর্ব ছিল ১৯৮৩ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০১৮ সাল পর্যন্ত, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম নথিভুক্ত অগ্ন্যুৎপাতের মধ্যে অন্যতম। এই দীর্ঘ সময়ে বিপুল পরিমাণ লাভা নির্গত হয়েছিল। যদিও কিলাউয়ার অগ্ন্যুৎপাত সাধারণত কম বিস্ফোরক প্রকৃতির হয়, তবে ১৭৯০ সালে একটি ভয়াবহ বাষ্প বিস্ফোরণ ঘটেছিল, যাতে ৪০০-এরও বেশি মানুষ মারা যায়, যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম মারাত্মক অগ্ন্যুৎপাত। ঐতিহ্যগতভাবে, স্থানীয় হাওয়াইয়ানরা কিলাউয়াকে অগ্নির দেবী পেলেহোনুয়ামেয়ার আবাস বলে মনে করে। বলা হয়, তিনি কিলাউয়ার শীর্ষ ক্যালডেরার অভ্যন্তরের হালেমাউমাউ গহ্বরে বাস করেন।
কিলাউয়ার সক্রিয়তা বর্তমানে খণ্ডকালীন বা এপিসোডিক। অগ্ন্যুৎপাতের পর্বগুলি কয়েক দিনের বিরতি দিয়ে পৃথক করা যেতে পারে এবং অগ্ন্যুৎপাতের সময়কাল কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত স্বল্প হতে পারে। সাম্প্রতিক অগ্ন্যুৎপাতের ফলে নির্গত সালফার ডাইঅক্সাইড গ্যাস একটি প্রধান ঝুঁকি, যা শ্বাসযন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলে। অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এবং অবকাঠামোগত মেরামতের জন্য হাওয়াই ভলকানোস ন্যাশনাল পার্কের কিছু অংশ বা ট্রেইল সাময়িকভাবে বন্ধ থাকতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কিলাউয়ায় ব্যাপক অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে এত বেশি লাভা উদগীরণ হচ্ছে যে, নিচের দিকে এক ধরনের ফোয়ারার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জাপানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে বা মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা–ইউএসজিএস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপে অবস্থিত মাউন্ট কিলাউয়া আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে, যার ফলে লাভা ফোয়ারা তৈরি হয়েছে। তবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।
সংস্থাটি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গত শনিবার সকাল ৮ টা ৪৫ মিনিটের দিকে দুটি জ্বালামুখ উন্মুক্ত হয়। এর আগে, আরেকটি ফাটল থেকে একটি লাভার প্রবাহ তৈরি হয়েছিল। সংস্থাটি বলছে, আগ্নেয়গিরিতে একই সঙ্গে তিনটি সক্রিয় লাভা ফোয়ারা থাকা অত্যন্ত বিরল। কিছু লাভা প্রায় ৩৭০ মিটার উঁচু পর্যন্ত উড়েছিল বলে জানা গেছে।
সংস্থাটি বিস্তৃত এলাকার বাসিন্দাদের সালফার ডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য গ্যাসের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে সতর্ক করছে, যা শ্বাসযন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে।
কিলাউয়া বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি হিসেবে পরিচিত। এই অগ্ন্যুৎপাতগুলি এমন একটি এলাকায় হচ্ছে যা ২০০৭ সাল থেকে সাধারণ মানুষের জন্য নিষিদ্ধ।
মাউন্ট কিলাউয়া (Mount Kilauea) হলো বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি, যা যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ ‘বিগ আইল্যান্ড’-এর দক্ষিণ-পূর্বাংশে অবস্থিত। এটি বৃহত্তর মানা লোয়া আগ্নেয়গিরির ঢালের উপর অবস্থিত একটি আগ্নেয়গিরি। হাওয়াইয়ান ভাষায় ‘কিলাউয়া’ শব্দের অর্থ হলো ‘উগরে দেওয়া’ বা ‘প্রচুর পরিমাণে ছড়িয়ে পড়া,’ যা এর ঘন ঘন লাভা নিঃসরণের প্রকৃতির দিকে ইঙ্গিত করে। এই ধরনের আগ্নেয়গিরিগুলি ধীরে ধীরে লাভা প্রবাহের মাধ্যমে তৈরি হয়, যার ফলে তাদের ঢালগুলি কম খাড়া ও বিস্তৃত হয়। কিলাউয়ার পৃষ্ঠের প্রায় ৯০ শতাংশই গত ১,১০০ বছরের মধ্যে জমা হওয়া লাভা প্রবাহ দ্বারা গঠিত, যা এর চরম সক্রিয়তা প্রমাণ করে।
আধুনিক সময়ে কিলাউয়ার সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী অগ্ন্যুৎপাতের পর্ব ছিল ১৯৮৩ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০১৮ সাল পর্যন্ত, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম নথিভুক্ত অগ্ন্যুৎপাতের মধ্যে অন্যতম। এই দীর্ঘ সময়ে বিপুল পরিমাণ লাভা নির্গত হয়েছিল। যদিও কিলাউয়ার অগ্ন্যুৎপাত সাধারণত কম বিস্ফোরক প্রকৃতির হয়, তবে ১৭৯০ সালে একটি ভয়াবহ বাষ্প বিস্ফোরণ ঘটেছিল, যাতে ৪০০-এরও বেশি মানুষ মারা যায়, যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম মারাত্মক অগ্ন্যুৎপাত। ঐতিহ্যগতভাবে, স্থানীয় হাওয়াইয়ানরা কিলাউয়াকে অগ্নির দেবী পেলেহোনুয়ামেয়ার আবাস বলে মনে করে। বলা হয়, তিনি কিলাউয়ার শীর্ষ ক্যালডেরার অভ্যন্তরের হালেমাউমাউ গহ্বরে বাস করেন।
কিলাউয়ার সক্রিয়তা বর্তমানে খণ্ডকালীন বা এপিসোডিক। অগ্ন্যুৎপাতের পর্বগুলি কয়েক দিনের বিরতি দিয়ে পৃথক করা যেতে পারে এবং অগ্ন্যুৎপাতের সময়কাল কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত স্বল্প হতে পারে। সাম্প্রতিক অগ্ন্যুৎপাতের ফলে নির্গত সালফার ডাইঅক্সাইড গ্যাস একটি প্রধান ঝুঁকি, যা শ্বাসযন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলে। অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এবং অবকাঠামোগত মেরামতের জন্য হাওয়াই ভলকানোস ন্যাশনাল পার্কের কিছু অংশ বা ট্রেইল সাময়িকভাবে বন্ধ থাকতে পারে।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৯৪৬ জন
০৭ মে ২০২২
ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপের দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল ও হামাস। তবে, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (আইএসএফ) ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে মতভেদ ঘনীভূত হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
৯ ঘণ্টা আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপের দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল ও হামাস। তবে, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (আইএসএফ) ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে মতভেদ ঘনীভূত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছেও হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাসেম নাইম রোববার বলেছেন, মার্কিন খসড়ায় যেসব প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে দ্বিতীয় ধাপ বাস্তবায়ন এবং আইএসএফের ভূমিকার বিষয় তার ‘বিশদ ব্যাখ্যা’ প্রয়োজন। তিনি জানান, চলমান যুদ্ধবিরতির সময় অস্ত্র ‘বিরতি বা সংবরণ’ নিয়ে আলোচনা করতে তার গোষ্ঠী প্রস্তুত। তবে তিনি বলেন, হামাস আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী হামাসের কাছ থেকে অস্ত্র কেড়ে নেওয়ার দায়িত্ব পাবে, এটি মেনে নেবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা একটি (জাতিসংঘ) বাহিনীকে সীমান্তের কাছাকাছি থাকতে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি তদারকি করতে, লঙ্ঘন সম্পর্কে রিপোর্ট করতে, যেকোনো ধরনের উত্তেজনা রোধ করতে স্বাগত জানাচ্ছি’। তবে তিনি যোগ করেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বাহিনীটির ‘কোনো ধরনের ম্যান্ডেট’ থাকাকে হামাস মেনে নেবে না।
বাসেম নাঈমের এই মন্তব্যের আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল দিনের শুরুতে বলেছিলেন, তিনি মাসের শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনার একটি নতুন পর্বে প্রবেশ নিয়ে আলোচনা করতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে দেখা করবেন। তিনি বলেন, বৈঠকের মূল লক্ষ্য হবে গাজায় হামাসের শাসন শেষ করা এবং ছিটমহলটিতে নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান জানানো পরিকল্পনাটির প্রতি তাদের ‘প্রতিশ্রুতি’ পূরণ নিশ্চিত করা।
ইসরায়েল সফররত জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ ম্যার্তসের সঙ্গে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমাদের একটি দ্বিতীয় ধাপ রয়েছে, যা কোনো অংশেই কম কঠিন নয়, আর তা হলো হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং গাজার সামরিকীকরণ দূর করা।’
হামাসের অস্ত্র ত্যাগ বা সংরক্ষণ করার মন্তব্য ইসরায়েলের সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের দাবি পূরণ করবে কিনা, তা স্পষ্ট নয়। হামাস কর্মকর্তা বলেছেন যে, গোষ্ঠীটি তার ‘প্রতিরোধের অধিকার’ রাখে এবং অস্ত্র ত্যাগ একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের দিকে পরিচালিত প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ঘটতে পারে, যেখানে সম্ভাব্য দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধবিরতি পাঁচ থেকে দশ বছর স্থায়ী হতে পারে।
গাজার জন্য যুক্তরাষ্ট্র-প্রণীত পরিকল্পনাটি ফিলিস্তিনি স্বাধীনতার পথ খোলা রেখেছে, কিন্তু নেতানিয়াহু এটিকে দীর্ঘকাল ধরে প্রত্যাখ্যান করে আসছেন, এই জোর দিয়ে যে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র তৈরি করা হামাসকে পুরস্কৃত করবে।
ট্রাম্পের ২০-দফা পরিকল্পনাটি স্থিতিশীলতা বাহিনী প্রতিষ্ঠা এবং একটি আন্তর্জাতিক ‘শান্তি পরিষদের’ অধীনে পরিচালিত একটি টেকনোক্র্যাটিক ফিলিস্তিনি সরকার গঠনের মতো পরিকল্পনাগুলির জন্য একটি সাধারণ পথ নির্দেশ করে, তবে এতে কোনো সুনির্দিষ্ট বিবরণ বা সময়সূচি দেওয়া হয়নি।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন যে তারা আগামী বছরের শুরুতে ‘মাঠে সৈন্য’ প্রত্যাশা করছেন, তবে ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলি সৈন্য পাঠাতে রাজি হলেও, বাহিনীটি গঠনের কোনো রোডম্যাপ নেই এবং এর সঠিক বিন্যাস, কমান্ড কাঠামো এবং দায়িত্বগুলি সংজ্ঞায়িত করা হয়নি।
নেতানিয়াহুকে পরিকল্পনাটির অস্পষ্টতা স্বীকার করতে দেখা যায়। তিনি রোববার বলেন, ‘সময়রেখা কী হবে? কী কী বাহিনী আসছে? আমাদের কি আন্তর্জাতিক বাহিনী থাকবে? না থাকলে বিকল্প কী? এই সব বিষয় নিয়েই আলোচনা হচ্ছে।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপ, যা হামাস শেষ ইসরায়েলি বন্দীকে (৭ অক্টোবরের হামলায় নিহত একজন পুলিশ) ফিরিয়ে দিলেই কার্যকর হবে, তা ‘আরও কঠিন’ হবে।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, পরিকল্পনার প্রথম ধাপটিও চ্যালেঞ্জিং প্রমাণিত হয়েছে, কারণ যুদ্ধবিরতি চলাকালীনও ইসরায়েল গাজায় বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছে, এতে ৩৭৫ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদিকে, ইসরায়েল হামাসকে বন্দী প্রত্যাবর্তনে দেরি করার অভিযোগ করেছে।
পরিকল্পনার প্রাথমিক পদক্ষেপে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় তথাকথিত হলুদ রেখার পিছনে নিজেদের অবস্থানে সরে আসে, যদিও ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী অঞ্চলটির ৫৩ শতাংশের নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রবিবার বলেছে যে এই সীমানা রেখাটি একটি ‘নতুন সীমান্ত।’
ইসরায়েলি সামরিক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামির বলেন, ‘গাজা স্ট্রিপের বিস্তৃত অংশে আমাদের অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এবং আমরা সেই প্রতিরক্ষা রেখাগুলিতে থাকব। হলুদ রেখাটি একটি নতুন সীমান্ত রেখা, যা আমাদের সম্প্রদায়গুলির জন্য একটি সামনের রক্ষণাত্মক রেখা এবং অপারেশনাল কার্যকলাপের একটি রেখা হিসাবে কাজ করছে।’
শনিবার দোহা ফোরামে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান বিন জসিম আল–থানি সতর্ক করে দেন যে যুদ্ধবিরতিটি একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে’ রয়েছে এবং স্থায়ী চুক্তির দিকে দ্রুত অগ্রসর না হলে তা ভেঙে যেতে পারে।
তিনি বলেন যে সত্যিকারের যুদ্ধবিরতি ‘ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার’ এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য পুনরুদ্ধারকৃত স্থিতিশীলতা ও চলাচলের স্বাধীনতা ছাড়া ‘সম্পূর্ণ হতে পারে না’, যা পরিকল্পনার প্রথম ধাপের অধীনে এখনও ঘটেনি। তিনি তার মন্তব্যে হলুদ রেখার কোনো উল্লেখ করেননি।

ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপের দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল ও হামাস। তবে, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (আইএসএফ) ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে মতভেদ ঘনীভূত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছেও হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাসেম নাইম রোববার বলেছেন, মার্কিন খসড়ায় যেসব প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে দ্বিতীয় ধাপ বাস্তবায়ন এবং আইএসএফের ভূমিকার বিষয় তার ‘বিশদ ব্যাখ্যা’ প্রয়োজন। তিনি জানান, চলমান যুদ্ধবিরতির সময় অস্ত্র ‘বিরতি বা সংবরণ’ নিয়ে আলোচনা করতে তার গোষ্ঠী প্রস্তুত। তবে তিনি বলেন, হামাস আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী হামাসের কাছ থেকে অস্ত্র কেড়ে নেওয়ার দায়িত্ব পাবে, এটি মেনে নেবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা একটি (জাতিসংঘ) বাহিনীকে সীমান্তের কাছাকাছি থাকতে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি তদারকি করতে, লঙ্ঘন সম্পর্কে রিপোর্ট করতে, যেকোনো ধরনের উত্তেজনা রোধ করতে স্বাগত জানাচ্ছি’। তবে তিনি যোগ করেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বাহিনীটির ‘কোনো ধরনের ম্যান্ডেট’ থাকাকে হামাস মেনে নেবে না।
বাসেম নাঈমের এই মন্তব্যের আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল দিনের শুরুতে বলেছিলেন, তিনি মাসের শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনার একটি নতুন পর্বে প্রবেশ নিয়ে আলোচনা করতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে দেখা করবেন। তিনি বলেন, বৈঠকের মূল লক্ষ্য হবে গাজায় হামাসের শাসন শেষ করা এবং ছিটমহলটিতে নিরস্ত্রীকরণের আহ্বান জানানো পরিকল্পনাটির প্রতি তাদের ‘প্রতিশ্রুতি’ পূরণ নিশ্চিত করা।
ইসরায়েল সফররত জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ ম্যার্তসের সঙ্গে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমাদের একটি দ্বিতীয় ধাপ রয়েছে, যা কোনো অংশেই কম কঠিন নয়, আর তা হলো হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং গাজার সামরিকীকরণ দূর করা।’
হামাসের অস্ত্র ত্যাগ বা সংরক্ষণ করার মন্তব্য ইসরায়েলের সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের দাবি পূরণ করবে কিনা, তা স্পষ্ট নয়। হামাস কর্মকর্তা বলেছেন যে, গোষ্ঠীটি তার ‘প্রতিরোধের অধিকার’ রাখে এবং অস্ত্র ত্যাগ একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের দিকে পরিচালিত প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ঘটতে পারে, যেখানে সম্ভাব্য দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধবিরতি পাঁচ থেকে দশ বছর স্থায়ী হতে পারে।
গাজার জন্য যুক্তরাষ্ট্র-প্রণীত পরিকল্পনাটি ফিলিস্তিনি স্বাধীনতার পথ খোলা রেখেছে, কিন্তু নেতানিয়াহু এটিকে দীর্ঘকাল ধরে প্রত্যাখ্যান করে আসছেন, এই জোর দিয়ে যে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র তৈরি করা হামাসকে পুরস্কৃত করবে।
ট্রাম্পের ২০-দফা পরিকল্পনাটি স্থিতিশীলতা বাহিনী প্রতিষ্ঠা এবং একটি আন্তর্জাতিক ‘শান্তি পরিষদের’ অধীনে পরিচালিত একটি টেকনোক্র্যাটিক ফিলিস্তিনি সরকার গঠনের মতো পরিকল্পনাগুলির জন্য একটি সাধারণ পথ নির্দেশ করে, তবে এতে কোনো সুনির্দিষ্ট বিবরণ বা সময়সূচি দেওয়া হয়নি।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন যে তারা আগামী বছরের শুরুতে ‘মাঠে সৈন্য’ প্রত্যাশা করছেন, তবে ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলি সৈন্য পাঠাতে রাজি হলেও, বাহিনীটি গঠনের কোনো রোডম্যাপ নেই এবং এর সঠিক বিন্যাস, কমান্ড কাঠামো এবং দায়িত্বগুলি সংজ্ঞায়িত করা হয়নি।
নেতানিয়াহুকে পরিকল্পনাটির অস্পষ্টতা স্বীকার করতে দেখা যায়। তিনি রোববার বলেন, ‘সময়রেখা কী হবে? কী কী বাহিনী আসছে? আমাদের কি আন্তর্জাতিক বাহিনী থাকবে? না থাকলে বিকল্প কী? এই সব বিষয় নিয়েই আলোচনা হচ্ছে।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপ, যা হামাস শেষ ইসরায়েলি বন্দীকে (৭ অক্টোবরের হামলায় নিহত একজন পুলিশ) ফিরিয়ে দিলেই কার্যকর হবে, তা ‘আরও কঠিন’ হবে।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, পরিকল্পনার প্রথম ধাপটিও চ্যালেঞ্জিং প্রমাণিত হয়েছে, কারণ যুদ্ধবিরতি চলাকালীনও ইসরায়েল গাজায় বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছে, এতে ৩৭৫ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এদিকে, ইসরায়েল হামাসকে বন্দী প্রত্যাবর্তনে দেরি করার অভিযোগ করেছে।
পরিকল্পনার প্রাথমিক পদক্ষেপে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় তথাকথিত হলুদ রেখার পিছনে নিজেদের অবস্থানে সরে আসে, যদিও ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী অঞ্চলটির ৫৩ শতাংশের নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রবিবার বলেছে যে এই সীমানা রেখাটি একটি ‘নতুন সীমান্ত।’
ইসরায়েলি সামরিক প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামির বলেন, ‘গাজা স্ট্রিপের বিস্তৃত অংশে আমাদের অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এবং আমরা সেই প্রতিরক্ষা রেখাগুলিতে থাকব। হলুদ রেখাটি একটি নতুন সীমান্ত রেখা, যা আমাদের সম্প্রদায়গুলির জন্য একটি সামনের রক্ষণাত্মক রেখা এবং অপারেশনাল কার্যকলাপের একটি রেখা হিসাবে কাজ করছে।’
শনিবার দোহা ফোরামে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান বিন জসিম আল–থানি সতর্ক করে দেন যে যুদ্ধবিরতিটি একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে’ রয়েছে এবং স্থায়ী চুক্তির দিকে দ্রুত অগ্রসর না হলে তা ভেঙে যেতে পারে।
তিনি বলেন যে সত্যিকারের যুদ্ধবিরতি ‘ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার’ এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য পুনরুদ্ধারকৃত স্থিতিশীলতা ও চলাচলের স্বাধীনতা ছাড়া ‘সম্পূর্ণ হতে পারে না’, যা পরিকল্পনার প্রথম ধাপের অধীনে এখনও ঘটেনি। তিনি তার মন্তব্যে হলুদ রেখার কোনো উল্লেখ করেননি।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৯৪৬ জন
০৭ মে ২০২২
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কিলাউয়ায় ব্যাপক অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে এত বেশি লাভা উদগীরণ হচ্ছে যে, নিচের দিকে এক ধরনের ফোয়ারার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
৯ ঘণ্টা আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
আজ রোবাবর রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘যে সমন্বয়গুলো আমরা দেখছি, সেগুলোর সঙ্গে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির যথেষ্ট মিল আছে। আমরা এটিকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি।’ তিনি জানান, নথিটি আরও বিশ্লেষণ করে তারপর চূড়ান্ত মন্তব্য জানাবে মস্কো।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রকাশিত নতুন এই নিরাপত্তা কৌশলে ইউরোপকে ‘সভ্যতা বিলুপ্তি’র ঝুঁকিতে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যদিকে, নথিতে রাশিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি, যা ইউরোপীয় নীতিনির্ধারকদের উদ্বিগ্ন করেছে।
এ ছাড়া বিদেশি প্রভাব মোকাবিলা, ব্যাপক অভিবাসন বন্ধ করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কথিত ‘সেন্সরশিপ’ নীতির বিরোধিতা—এসব বিষয়কে নতুন কৌশলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
ইইউর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও বিশ্লেষক এই কৌশলের ভাষাশৈলীর তীব্র সমালোচনা করেছেন। তাঁদের দাবি, এতে এমন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, যা প্রায়ই ক্রেমলিনের বক্তব্যের সঙ্গে মিলে যায়।
নথিতে রাশিয়া সম্পর্কে তুলনামূলক নরম অবস্থান নেওয়া হয়েছে। ইউরোপের কর্মকর্তাদের মতে, এটি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মস্কোর প্রতি পশ্চিমা অবস্থান দুর্বল করতে পারে। এতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এতে বাধা দিচ্ছে ইইউ। যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার সঙ্গে কৌশলগত স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, যা ‘ইউরোপের অর্থনীতিকেও স্থিতিশীল করবে’।
এমনকি ইউরোপের বর্তমান নীতিকে প্রভাবিত করার ইঙ্গিতও রয়েছে নথিতে। সেখানে বলা হয়েছে, ইউএস নীতির অগ্রাধিকার হওয়া উচিত ‘ইউরোপের বর্তমান গতিপথকে ইউরোপের অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর মাধ্যমে প্রতিরোধ করা’।
নতুন কৌশলে ‘পশ্চিমা পরিচয়’ (Western identity) পুনরুদ্ধারের কথা দেওয়া হয়েছে। এতে দাবি করা হয়েছে, আগামী ২০ বছরের মধ্যে ইউরোপ একটি ‘অপরিচিত রূপ ধারণ করবে’ এবং তাদের অর্থনৈতিক সংকটের তুলনায় ‘সভ্যতার বিলুপ্তি’র ঝুঁকি আরও বেশি।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের অর্থনীতি ও সেনাবাহিনী ভবিষ্যতে পর্যাপ্ত শক্তিশালী থাকবে কি না, এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এ ছাড়া ইউরোপের কিছু দেশে ‘জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর’ প্রভাব বৃদ্ধির প্রশংসা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে, এই চেতনার পুনরুজ্জীবনে ইউএস তাদের রাজনৈতিক মিত্রদের উৎসাহিত করে।
বর্তমানে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বৈঠক চলছে। এই প্রেক্ষাপটে কয়েকজন ইউরোপীয় কর্মকর্তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের কথা তুলে ধরলেও নতুন নথির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন।
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ভেদেফুল বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। তারা ইউরোপীয় জোটের নিরাপত্তা নীতির বিষয়গুলো নিয়েই কাজ করে। কিন্তু মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বা আমাদের সমাজব্যবস্থা কেমন হবে, এসব বিষয় কৌশলগত নথিতে থাকা উচিত কি না, বিশেষত জার্মানির ক্ষেত্রে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।’
পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বলেন, ‘ইউরোপ আপনার ঘনিষ্ঠতম মিত্র, আপনার সমস্যা নয়। আপনার আর আমাদের শত্রু একই।’ অন্যদিকে সুইডেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কার্ল বিল্ট মন্তব্য করেন, ‘নথিটি চরম ডানপন্থী অবস্থানেরও ডান দিকে অবস্থান করছে।’
যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট সদস্যরা বলেছেন, এই নথি দেশের বৈদেশিক সম্পর্ককে ধ্বংস করে দিতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষাসংক্রান্ত কমিটিতে থাকা কলোরাডোর প্রতিনিধি জেসন ক্রো বলেন, এটি ‘বিশ্বে আমেরিকার অবস্থানকে বিপর্যস্ত করবে’। নিউইয়র্কের প্রতিনিধি গ্রেগরি মিকস বলেন, কৌশলটি ‘মূল্যভিত্তিক মার্কিন নেতৃত্বের কয়েক দশকের ধারা নষ্ট করে দিয়েছে’।

যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
আজ রোবাবর রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘যে সমন্বয়গুলো আমরা দেখছি, সেগুলোর সঙ্গে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির যথেষ্ট মিল আছে। আমরা এটিকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি।’ তিনি জানান, নথিটি আরও বিশ্লেষণ করে তারপর চূড়ান্ত মন্তব্য জানাবে মস্কো।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রকাশিত নতুন এই নিরাপত্তা কৌশলে ইউরোপকে ‘সভ্যতা বিলুপ্তি’র ঝুঁকিতে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যদিকে, নথিতে রাশিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি, যা ইউরোপীয় নীতিনির্ধারকদের উদ্বিগ্ন করেছে।
এ ছাড়া বিদেশি প্রভাব মোকাবিলা, ব্যাপক অভিবাসন বন্ধ করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কথিত ‘সেন্সরশিপ’ নীতির বিরোধিতা—এসব বিষয়কে নতুন কৌশলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
ইইউর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও বিশ্লেষক এই কৌশলের ভাষাশৈলীর তীব্র সমালোচনা করেছেন। তাঁদের দাবি, এতে এমন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, যা প্রায়ই ক্রেমলিনের বক্তব্যের সঙ্গে মিলে যায়।
নথিতে রাশিয়া সম্পর্কে তুলনামূলক নরম অবস্থান নেওয়া হয়েছে। ইউরোপের কর্মকর্তাদের মতে, এটি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মস্কোর প্রতি পশ্চিমা অবস্থান দুর্বল করতে পারে। এতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এতে বাধা দিচ্ছে ইইউ। যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার সঙ্গে কৌশলগত স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, যা ‘ইউরোপের অর্থনীতিকেও স্থিতিশীল করবে’।
এমনকি ইউরোপের বর্তমান নীতিকে প্রভাবিত করার ইঙ্গিতও রয়েছে নথিতে। সেখানে বলা হয়েছে, ইউএস নীতির অগ্রাধিকার হওয়া উচিত ‘ইউরোপের বর্তমান গতিপথকে ইউরোপের অভ্যন্তরীণ শক্তিগুলোর মাধ্যমে প্রতিরোধ করা’।
নতুন কৌশলে ‘পশ্চিমা পরিচয়’ (Western identity) পুনরুদ্ধারের কথা দেওয়া হয়েছে। এতে দাবি করা হয়েছে, আগামী ২০ বছরের মধ্যে ইউরোপ একটি ‘অপরিচিত রূপ ধারণ করবে’ এবং তাদের অর্থনৈতিক সংকটের তুলনায় ‘সভ্যতার বিলুপ্তি’র ঝুঁকি আরও বেশি।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের অর্থনীতি ও সেনাবাহিনী ভবিষ্যতে পর্যাপ্ত শক্তিশালী থাকবে কি না, এ নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এ ছাড়া ইউরোপের কিছু দেশে ‘জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর’ প্রভাব বৃদ্ধির প্রশংসা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে, এই চেতনার পুনরুজ্জীবনে ইউএস তাদের রাজনৈতিক মিত্রদের উৎসাহিত করে।
বর্তমানে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপ্রক্রিয়া নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বৈঠক চলছে। এই প্রেক্ষাপটে কয়েকজন ইউরোপীয় কর্মকর্তা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের কথা তুলে ধরলেও নতুন নথির বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন।
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ভেদেফুল বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। তারা ইউরোপীয় জোটের নিরাপত্তা নীতির বিষয়গুলো নিয়েই কাজ করে। কিন্তু মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বা আমাদের সমাজব্যবস্থা কেমন হবে, এসব বিষয় কৌশলগত নথিতে থাকা উচিত কি না, বিশেষত জার্মানির ক্ষেত্রে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।’
পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বলেন, ‘ইউরোপ আপনার ঘনিষ্ঠতম মিত্র, আপনার সমস্যা নয়। আপনার আর আমাদের শত্রু একই।’ অন্যদিকে সুইডেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কার্ল বিল্ট মন্তব্য করেন, ‘নথিটি চরম ডানপন্থী অবস্থানেরও ডান দিকে অবস্থান করছে।’
যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট সদস্যরা বলেছেন, এই নথি দেশের বৈদেশিক সম্পর্ককে ধ্বংস করে দিতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষাসংক্রান্ত কমিটিতে থাকা কলোরাডোর প্রতিনিধি জেসন ক্রো বলেন, এটি ‘বিশ্বে আমেরিকার অবস্থানকে বিপর্যস্ত করবে’। নিউইয়র্কের প্রতিনিধি গ্রেগরি মিকস বলেন, কৌশলটি ‘মূল্যভিত্তিক মার্কিন নেতৃত্বের কয়েক দশকের ধারা নষ্ট করে দিয়েছে’।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৯৪৬ জন
০৭ মে ২০২২
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কিলাউয়ায় ব্যাপক অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে এত বেশি লাভা উদগীরণ হচ্ছে যে, নিচের দিকে এক ধরনের ফোয়ারার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপের দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল ও হামাস। তবে, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (আইএসএফ) ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে মতভেদ ঘনীভূত হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগে
ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
ইরানের মিজান নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিযোগিতার দুই প্রধান আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন কিশ ফ্রি জোনের কর্মকর্তা এবং অন্যজন দৌড়ের আয়োজন করা একটি প্রাইভেট কোম্পানির কর্মী।
মামলার বিষয়ে স্থানীয় প্রসিকিউটর বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান আইন, ধর্মীয় এবং প্রথাগত নিয়মাবলি মানার বিষয়ে পূর্বে সতর্কতা দেওয়ার পরও প্রতিযোগিতাটি জনসাধারণের মর্যাদা লঙ্ঘন করে আয়োজন করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রায় ৫ হাজার প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন। দেশটির রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যম তাসনিম ও ফার্স ইতিমধ্যে এই ম্যারাথনকে অসভ্য এবং ইসলামি আইন লঙ্ঘনে অভিযুক্ত করেছে।
ইসলামি বিপ্লবের পর ১৯৭৯ সাল থেকে ইরানে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে ২০২২ সালে মাহসা আমিনির মৃত্যুর জের ধরে আন্দোলনের পর থেকে দেশটিতে ‘হিজাব পরার নীতি’ অনেকখানি দুর্বল হয়ে গেছে। একই সঙ্গে নারীদের পোশাক বিধি পূর্বের অবস্থানে নিয়ে যেতে সরকারি চাপও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সম্প্রতি ইরানের সংসদের বেশির ভাগ সদস্য বিচার বিভাগের ওপর হিজাব আইন যথাযথভাবে কার্যকর না করার অভিযোগ তুলেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির প্রধান বিচারপতি গোলামহোসেইন মোসেনি এজেই তাৎক্ষণিকভাবে এই আইন কঠোরভাবে প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।

ইরানে দৌড় প্রতিযোগিতায় হিজাব ছাড়া নারীরা অংশ নেওয়ায় দুই ম্যারাথন আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার ইরানের কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতার অনলাইনে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, কয়েকজন নারী হিজাববিহীন অবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। এই ঘটনায় ইরানের বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে একটি ফৌজদারি মামলা হয়েছে।
ইরানের মিজান নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিযোগিতার দুই প্রধান আয়োজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন কিশ ফ্রি জোনের কর্মকর্তা এবং অন্যজন দৌড়ের আয়োজন করা একটি প্রাইভেট কোম্পানির কর্মী।
মামলার বিষয়ে স্থানীয় প্রসিকিউটর বলেছেন, ‘দেশের বর্তমান আইন, ধর্মীয় এবং প্রথাগত নিয়মাবলি মানার বিষয়ে পূর্বে সতর্কতা দেওয়ার পরও প্রতিযোগিতাটি জনসাধারণের মর্যাদা লঙ্ঘন করে আয়োজন করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
কিশ দ্বীপে অনুষ্ঠিত ওই দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রায় ৫ হাজার প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন। দেশটির রক্ষণশীল সংবাদমাধ্যম তাসনিম ও ফার্স ইতিমধ্যে এই ম্যারাথনকে অসভ্য এবং ইসলামি আইন লঙ্ঘনে অভিযুক্ত করেছে।
ইসলামি বিপ্লবের পর ১৯৭৯ সাল থেকে ইরানে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে ২০২২ সালে মাহসা আমিনির মৃত্যুর জের ধরে আন্দোলনের পর থেকে দেশটিতে ‘হিজাব পরার নীতি’ অনেকখানি দুর্বল হয়ে গেছে। একই সঙ্গে নারীদের পোশাক বিধি পূর্বের অবস্থানে নিয়ে যেতে সরকারি চাপও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সম্প্রতি ইরানের সংসদের বেশির ভাগ সদস্য বিচার বিভাগের ওপর হিজাব আইন যথাযথভাবে কার্যকর না করার অভিযোগ তুলেছেন। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির প্রধান বিচারপতি গোলামহোসেইন মোসেনি এজেই তাৎক্ষণিকভাবে এই আইন কঠোরভাবে প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।

বিশ্বে এখনো কমেনি করোনার প্রকোপ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসেব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫ জনের। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৯৪৬ জন
০৭ মে ২০২২
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কিলাউয়ায় ব্যাপক অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে এত বেশি লাভা উদগীরণ হচ্ছে যে, নিচের দিকে এক ধরনের ফোয়ারার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যামূলক যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপের দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল ও হামাস। তবে, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (আইএসএফ) ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে মতভেদ ঘনীভূত হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সদ্য প্রকাশিত জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলকে স্বাগত জানিয়েছে রাশিয়া। মস্কো বলছে, ৩৩ পৃষ্ঠার এই নথির অনেক দিকই রাশিয়ার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ’।
৯ ঘণ্টা আগে