
জলবায়ু নিয়ে বৈশ্বিক সম্মেলন কপ–২৯ শুরু হচ্ছে আজ সোমবার। ১৯৮টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে এই আয়োজনে নিজেদের জলবায়ু পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে অর্থায়নের চাহিদা জানাবে বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো। এমন সময় এক প্রতিবেদনে উঠে এল, গত এক দশকে চরম আবহাওয়ার কারণে ২ ট্রিলিয়ন (২ লাখ কোটি) ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি।
ব্যক্তি পর্যায়ের ক্ষতির হিসাব করে দেখা গেছে, বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন এবং আটলান্টিকের দ্বীপ বাহামাসের বাসিন্দারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত চরম আবহাওয়ার ৪ হাজার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি)।
১৭০টি দেশের সাড়ে ৪ কোটির বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিসির সদর দপ্তর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক সংগঠন এটি।
চরম আবহাওয়ার ঘটনার মধ্যে ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নেওয়ার মতো আকস্মিক বন্যা এবং বছরের পর বছর ধরে কৃষিজমির উর্বরতা নষ্ট করে এমন অব্যাহত খরার মতো বিষয়গুলোর উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত দুই বছরেই ৪৫১ বিলিয়ন (৪৫ হাজার ১০০ কোটি) ডলার সমমানের ক্ষতি হয়েছে।
চরম আবহাওয়ার প্রভাবে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে বলেও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
গত ১০ বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্র। চরম আবহাওয়ায় দেশটির অর্থনীতি ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এরপরের অবস্থানে আছে চীন ও ভারত। এ দুই দেশে একই সময়ে ক্ষতি হয়েছে যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮০০ কোটি ও ১১ হাজার ২০০ কোটি ডলার।
আইসিসি মহাসচিব জন ডেন্টন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, গত দশকের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, জলবায়ু পরিবর্তন কোনো ভবিষ্যৎ সমস্যা নয়, বরং এর প্রভাব এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। চরম আবহাওয়ার কারণে কৃষিতে উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে।
উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে দূষণের মাত্রা কমিয়ে চরম আবহাওয়ার ক্ষতি সামলাতে পারে সে জন্য দ্রুত জলবায়ু তহবিল সরবরাহ করতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আইসিসি।
এই অর্থায়নকে উদারতা হিসেবে না দেখে ধনী দেশগুলোকে দায়িত্ব বিবেচনায় এগিয়ে আসতে বলেন ডেন্টন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যয় করা প্রতিটি ডলারই শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী এবং আরও স্থিতিশীল বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিনিয়োগ হিসেবে কাজ করবে। আর তা থেকে আমরা সবাই উপকৃত হব।
অর্থনীতির সবুজায়ন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া এবং ক্রমবর্ধমান বৈরী আবহাওয়া (প্রাকৃতিক দুর্যোগ) থেকে সৃষ্ট ক্ষতি মোকাবিলায় দরিদ্র বিশেষ করে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে অর্থায়ন নিয়ে তুমুল বিতর্কে ব্যস্ত বিশ্বনেতারা। বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন গবেষণায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে চরম আবহাওয়ার প্রভাব জনিত যে চিত্র এ যাবৎ উঠে এসেছে, আইসিসির পরিসংখ্যান বলছে, প্রকৃত চিত্র তার চেয়েও ভয়াবহ।

জলবায়ু নিয়ে বৈশ্বিক সম্মেলন কপ–২৯ শুরু হচ্ছে আজ সোমবার। ১৯৮টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে এই আয়োজনে নিজেদের জলবায়ু পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে অর্থায়নের চাহিদা জানাবে বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো। এমন সময় এক প্রতিবেদনে উঠে এল, গত এক দশকে চরম আবহাওয়ার কারণে ২ ট্রিলিয়ন (২ লাখ কোটি) ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি।
ব্যক্তি পর্যায়ের ক্ষতির হিসাব করে দেখা গেছে, বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন এবং আটলান্টিকের দ্বীপ বাহামাসের বাসিন্দারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত চরম আবহাওয়ার ৪ হাজার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি)।
১৭০টি দেশের সাড়ে ৪ কোটির বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিসির সদর দপ্তর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক সংগঠন এটি।
চরম আবহাওয়ার ঘটনার মধ্যে ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নেওয়ার মতো আকস্মিক বন্যা এবং বছরের পর বছর ধরে কৃষিজমির উর্বরতা নষ্ট করে এমন অব্যাহত খরার মতো বিষয়গুলোর উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত দুই বছরেই ৪৫১ বিলিয়ন (৪৫ হাজার ১০০ কোটি) ডলার সমমানের ক্ষতি হয়েছে।
চরম আবহাওয়ার প্রভাবে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে বলেও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
গত ১০ বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্র। চরম আবহাওয়ায় দেশটির অর্থনীতি ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এরপরের অবস্থানে আছে চীন ও ভারত। এ দুই দেশে একই সময়ে ক্ষতি হয়েছে যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮০০ কোটি ও ১১ হাজার ২০০ কোটি ডলার।
আইসিসি মহাসচিব জন ডেন্টন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, গত দশকের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, জলবায়ু পরিবর্তন কোনো ভবিষ্যৎ সমস্যা নয়, বরং এর প্রভাব এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। চরম আবহাওয়ার কারণে কৃষিতে উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে।
উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে দূষণের মাত্রা কমিয়ে চরম আবহাওয়ার ক্ষতি সামলাতে পারে সে জন্য দ্রুত জলবায়ু তহবিল সরবরাহ করতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আইসিসি।
এই অর্থায়নকে উদারতা হিসেবে না দেখে ধনী দেশগুলোকে দায়িত্ব বিবেচনায় এগিয়ে আসতে বলেন ডেন্টন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যয় করা প্রতিটি ডলারই শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী এবং আরও স্থিতিশীল বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিনিয়োগ হিসেবে কাজ করবে। আর তা থেকে আমরা সবাই উপকৃত হব।
অর্থনীতির সবুজায়ন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া এবং ক্রমবর্ধমান বৈরী আবহাওয়া (প্রাকৃতিক দুর্যোগ) থেকে সৃষ্ট ক্ষতি মোকাবিলায় দরিদ্র বিশেষ করে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে অর্থায়ন নিয়ে তুমুল বিতর্কে ব্যস্ত বিশ্বনেতারা। বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন গবেষণায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে চরম আবহাওয়ার প্রভাব জনিত যে চিত্র এ যাবৎ উঠে এসেছে, আইসিসির পরিসংখ্যান বলছে, প্রকৃত চিত্র তার চেয়েও ভয়াবহ।

জলবায়ু নিয়ে বৈশ্বিক সম্মেলন কপ–২৯ শুরু হচ্ছে আজ সোমবার। ১৯৮টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে এই আয়োজনে নিজেদের জলবায়ু পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে অর্থায়নের চাহিদা জানাবে বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো। এমন সময় এক প্রতিবেদনে উঠে এল, গত এক দশকে চরম আবহাওয়ার কারণে ২ ট্রিলিয়ন (২ লাখ কোটি) ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি।
ব্যক্তি পর্যায়ের ক্ষতির হিসাব করে দেখা গেছে, বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন এবং আটলান্টিকের দ্বীপ বাহামাসের বাসিন্দারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত চরম আবহাওয়ার ৪ হাজার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি)।
১৭০টি দেশের সাড়ে ৪ কোটির বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিসির সদর দপ্তর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক সংগঠন এটি।
চরম আবহাওয়ার ঘটনার মধ্যে ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নেওয়ার মতো আকস্মিক বন্যা এবং বছরের পর বছর ধরে কৃষিজমির উর্বরতা নষ্ট করে এমন অব্যাহত খরার মতো বিষয়গুলোর উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত দুই বছরেই ৪৫১ বিলিয়ন (৪৫ হাজার ১০০ কোটি) ডলার সমমানের ক্ষতি হয়েছে।
চরম আবহাওয়ার প্রভাবে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে বলেও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
গত ১০ বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্র। চরম আবহাওয়ায় দেশটির অর্থনীতি ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এরপরের অবস্থানে আছে চীন ও ভারত। এ দুই দেশে একই সময়ে ক্ষতি হয়েছে যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮০০ কোটি ও ১১ হাজার ২০০ কোটি ডলার।
আইসিসি মহাসচিব জন ডেন্টন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, গত দশকের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, জলবায়ু পরিবর্তন কোনো ভবিষ্যৎ সমস্যা নয়, বরং এর প্রভাব এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। চরম আবহাওয়ার কারণে কৃষিতে উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে।
উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে দূষণের মাত্রা কমিয়ে চরম আবহাওয়ার ক্ষতি সামলাতে পারে সে জন্য দ্রুত জলবায়ু তহবিল সরবরাহ করতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আইসিসি।
এই অর্থায়নকে উদারতা হিসেবে না দেখে ধনী দেশগুলোকে দায়িত্ব বিবেচনায় এগিয়ে আসতে বলেন ডেন্টন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যয় করা প্রতিটি ডলারই শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী এবং আরও স্থিতিশীল বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিনিয়োগ হিসেবে কাজ করবে। আর তা থেকে আমরা সবাই উপকৃত হব।
অর্থনীতির সবুজায়ন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া এবং ক্রমবর্ধমান বৈরী আবহাওয়া (প্রাকৃতিক দুর্যোগ) থেকে সৃষ্ট ক্ষতি মোকাবিলায় দরিদ্র বিশেষ করে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে অর্থায়ন নিয়ে তুমুল বিতর্কে ব্যস্ত বিশ্বনেতারা। বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন গবেষণায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে চরম আবহাওয়ার প্রভাব জনিত যে চিত্র এ যাবৎ উঠে এসেছে, আইসিসির পরিসংখ্যান বলছে, প্রকৃত চিত্র তার চেয়েও ভয়াবহ।

জলবায়ু নিয়ে বৈশ্বিক সম্মেলন কপ–২৯ শুরু হচ্ছে আজ সোমবার। ১৯৮টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে এই আয়োজনে নিজেদের জলবায়ু পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে অর্থায়নের চাহিদা জানাবে বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো। এমন সময় এক প্রতিবেদনে উঠে এল, গত এক দশকে চরম আবহাওয়ার কারণে ২ ট্রিলিয়ন (২ লাখ কোটি) ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি।
ব্যক্তি পর্যায়ের ক্ষতির হিসাব করে দেখা গেছে, বাংলাদেশের সেন্টমার্টিন এবং আটলান্টিকের দ্বীপ বাহামাসের বাসিন্দারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত চরম আবহাওয়ার ৪ হাজার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে আন্তর্জাতিক চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি)।
১৭০টি দেশের সাড়ে ৪ কোটির বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিসির সদর দপ্তর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক সংগঠন এটি।
চরম আবহাওয়ার ঘটনার মধ্যে ঘরবাড়ি ভাসিয়ে নেওয়ার মতো আকস্মিক বন্যা এবং বছরের পর বছর ধরে কৃষিজমির উর্বরতা নষ্ট করে এমন অব্যাহত খরার মতো বিষয়গুলোর উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত দুই বছরেই ৪৫১ বিলিয়ন (৪৫ হাজার ১০০ কোটি) ডলার সমমানের ক্ষতি হয়েছে।
চরম আবহাওয়ার প্রভাবে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে বলেও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
গত ১০ বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্র। চরম আবহাওয়ায় দেশটির অর্থনীতি ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এরপরের অবস্থানে আছে চীন ও ভারত। এ দুই দেশে একই সময়ে ক্ষতি হয়েছে যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮০০ কোটি ও ১১ হাজার ২০০ কোটি ডলার।
আইসিসি মহাসচিব জন ডেন্টন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, গত দশকের তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে, জলবায়ু পরিবর্তন কোনো ভবিষ্যৎ সমস্যা নয়, বরং এর প্রভাব এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। চরম আবহাওয়ার কারণে কৃষিতে উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে।
উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে দূষণের মাত্রা কমিয়ে চরম আবহাওয়ার ক্ষতি সামলাতে পারে সে জন্য দ্রুত জলবায়ু তহবিল সরবরাহ করতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আইসিসি।
এই অর্থায়নকে উদারতা হিসেবে না দেখে ধনী দেশগুলোকে দায়িত্ব বিবেচনায় এগিয়ে আসতে বলেন ডেন্টন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যয় করা প্রতিটি ডলারই শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী এবং আরও স্থিতিশীল বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিনিয়োগ হিসেবে কাজ করবে। আর তা থেকে আমরা সবাই উপকৃত হব।
অর্থনীতির সবুজায়ন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া এবং ক্রমবর্ধমান বৈরী আবহাওয়া (প্রাকৃতিক দুর্যোগ) থেকে সৃষ্ট ক্ষতি মোকাবিলায় দরিদ্র বিশেষ করে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে অর্থায়ন নিয়ে তুমুল বিতর্কে ব্যস্ত বিশ্বনেতারা। বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন গবেষণায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে চরম আবহাওয়ার প্রভাব জনিত যে চিত্র এ যাবৎ উঠে এসেছে, আইসিসির পরিসংখ্যান বলছে, প্রকৃত চিত্র তার চেয়েও ভয়াবহ।

বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশে জায়গা নিয়ে আছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা অনেকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক দিনের মতো আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে রৌদ্রোজ্জ্বল। সারা দিনে এই আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন না-ও হতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৬ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশে জায়গা নিয়ে আছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা অনেকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৬৩। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ৯ ম।
অন্যদিকে শীর্ষ অবস্থানে থাকা দিল্লির একিউআই স্কোর ৪০৫। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২৩৬, খুব অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২০৪, খুব অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৭৯, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ (১৭৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১৭১)
৭. বিশকেক, কিরগিজস্তান (১৭১)
৮. করাচি, পাকিস্তান (১৭০)
৯. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৬৩)
১০. মানামা, বাহরাইন (১৬১)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশে জায়গা নিয়ে আছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা অনেকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৬৩। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ৯ ম।
অন্যদিকে শীর্ষ অবস্থানে থাকা দিল্লির একিউআই স্কোর ৪০৫। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা (২৩৬, খুব অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২০৪, খুব অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৭৯, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ (১৭৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১৭১)
৭. বিশকেক, কিরগিজস্তান (১৭১)
৮. করাচি, পাকিস্তান (১৭০)
৯. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৬৩)
১০. মানামা, বাহরাইন (১৬১)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, জলবায়ু, জলবায়ু পরিবর্তন, কপ–২৯, অর্থনীতি, জলবায়ু তহবিল
১১ নভেম্বর ২০২৪
গত কয়েক দিনের মতো আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে রৌদ্রোজ্জ্বল। সারা দিনে এই আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন না-ও হতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৬ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গত কয়েক দিনের মতো আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে রৌদ্রোজ্জ্বল। সারা দিনে এই আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন না-ও হতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকার আকাশ আজ পরিষ্কার থাকতে পারে। সেই সঙ্গে দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ পূর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

গত কয়েক দিনের মতো আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে রৌদ্রোজ্জ্বল। সারা দিনে এই আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন না-ও হতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকার আকাশ আজ পরিষ্কার থাকতে পারে। সেই সঙ্গে দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ পূর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

আবহাওয়া, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, জলবায়ু, জলবায়ু পরিবর্তন, কপ–২৯, অর্থনীতি, জলবায়ু তহবিল
১১ নভেম্বর ২০২৪
বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশে জায়গা নিয়ে আছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা অনেকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইভাবে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে আজ হয়েছে ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সারা দেশে আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশও আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সকাল ৬টায় রাজধানীতে তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রায় তেমন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১৫ মিনিটে।

সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইভাবে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে বেড়ে আজ হয়েছে ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সারা দেশে আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশও আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সকাল ৬টায় রাজধানীতে তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। তাপমাত্রায় তেমন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১৫ মিনিটে।

আবহাওয়া, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, জলবায়ু, জলবায়ু পরিবর্তন, কপ–২৯, অর্থনীতি, জলবায়ু তহবিল
১১ নভেম্বর ২০২৪
বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশে জায়গা নিয়ে আছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা অনেকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক দিনের মতো আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে রৌদ্রোজ্জ্বল। সারা দিনে এই আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন না-ও হতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, এ বছর ইরানের রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ গত এক শতাব্দীর মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশের প্রায় অর্ধেক প্রদেশ কয়েক মাস ধরে এক ফোঁটা বৃষ্টিরও দেখা পায়নি।
পানি সংকটের তীব্রতা মোকাবিলায় সরকার তেহরানের প্রায় ১ কোটি মানুষের জন্য পর্যায়ক্রমে পানির সরবরাহ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পরিস্থিতি কতটা গুরুতর, তা প্রধান বাঁধগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী তেহরানে পানীয় জল সরবরাহকারী পাঁচটি প্রধান বাঁধের মধ্যে একটি সম্পূর্ণ খালি এবং অন্য একটি বাঁধে পানি ধারণক্ষমতার আট শতাংশেরও কম।
গত সপ্তাহে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সতর্ক করে দিয়েছিলেন, শীতের আগে বৃষ্টি না হলে তেহরানকে হয়তো কিছু মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার মতো সংকটের সম্মুখীন হতে হবে। যদিও পরে সরকার ব্যাখ্যা করে, প্রেসিডেন্ট কেবল বাসিন্দাদের পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে সতর্ক করতে চেয়েছিলেন এবং এটি কোনো বাস্তব পরিকল্পনা নয়।
এই কঠিন সময়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি কামনায় শুক্রবার তেহরানের এমামজাদেহ সালেহ মসজিদে পুরুষ ও নারীরা সম্মিলিতভাবে বিশেষ নামাজ (ইস্তিস্কার নামাজ) পড়েন। ইসলামি প্রথা মেনে নারীরা পর্দার আড়ালে পুরুষদের থেকে আলাদা স্থানে নামাজে অংশ নেন।
সাধারণত, আলবোর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত তেহরানে শরৎকালের বৃষ্টি এবং শীতের তুষারপাতের ফলে গরম ও শুষ্ক গ্রীষ্মের পর স্বস্তি আসে। কিন্তু এ বছর পর্বত চূড়াগুলো শুষ্ক রয়েছে গেছে, যদিও বছরের এ সময়টাতে চূড়ায় সাধারণত বরফ জমে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তেহরানের বাসিন্দারা দৈনিক প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার পানি ব্যবহার করে। অন্যদিকে, গোটা দেশে এ বছর বৃষ্টিপাতের স্তর মাত্র ১৫২ মিলিমিটার (৬ ইঞ্চি)-এ পৌঁছেছে, যা গত ৫৭ বছরের গড়ের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম।

কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার কবলে পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান। এই গভীর সংকটের মুখে আল্লাহর করুণা চেয়ে গতকাল শুক্রবার জুমার দিনে তেহরানের উত্তরে একটি মসজিদে শত শত মানুষ বৃষ্টি কামনায় বিশেষ নামাজে অংশ নেন।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, এ বছর ইরানের রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ গত এক শতাব্দীর মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশের প্রায় অর্ধেক প্রদেশ কয়েক মাস ধরে এক ফোঁটা বৃষ্টিরও দেখা পায়নি।
পানি সংকটের তীব্রতা মোকাবিলায় সরকার তেহরানের প্রায় ১ কোটি মানুষের জন্য পর্যায়ক্রমে পানির সরবরাহ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পরিস্থিতি কতটা গুরুতর, তা প্রধান বাঁধগুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী তেহরানে পানীয় জল সরবরাহকারী পাঁচটি প্রধান বাঁধের মধ্যে একটি সম্পূর্ণ খালি এবং অন্য একটি বাঁধে পানি ধারণক্ষমতার আট শতাংশেরও কম।
গত সপ্তাহে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সতর্ক করে দিয়েছিলেন, শীতের আগে বৃষ্টি না হলে তেহরানকে হয়তো কিছু মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার মতো সংকটের সম্মুখীন হতে হবে। যদিও পরে সরকার ব্যাখ্যা করে, প্রেসিডেন্ট কেবল বাসিন্দাদের পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে সতর্ক করতে চেয়েছিলেন এবং এটি কোনো বাস্তব পরিকল্পনা নয়।
এই কঠিন সময়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি কামনায় শুক্রবার তেহরানের এমামজাদেহ সালেহ মসজিদে পুরুষ ও নারীরা সম্মিলিতভাবে বিশেষ নামাজ (ইস্তিস্কার নামাজ) পড়েন। ইসলামি প্রথা মেনে নারীরা পর্দার আড়ালে পুরুষদের থেকে আলাদা স্থানে নামাজে অংশ নেন।
সাধারণত, আলবোর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত তেহরানে শরৎকালের বৃষ্টি এবং শীতের তুষারপাতের ফলে গরম ও শুষ্ক গ্রীষ্মের পর স্বস্তি আসে। কিন্তু এ বছর পর্বত চূড়াগুলো শুষ্ক রয়েছে গেছে, যদিও বছরের এ সময়টাতে চূড়ায় সাধারণত বরফ জমে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তেহরানের বাসিন্দারা দৈনিক প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার পানি ব্যবহার করে। অন্যদিকে, গোটা দেশে এ বছর বৃষ্টিপাতের স্তর মাত্র ১৫২ মিলিমিটার (৬ ইঞ্চি)-এ পৌঁছেছে, যা গত ৫৭ বছরের গড়ের তুলনায় ৪০ শতাংশ কম।

আবহাওয়া, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, জলবায়ু, জলবায়ু পরিবর্তন, কপ–২৯, অর্থনীতি, জলবায়ু তহবিল
১১ নভেম্বর ২০২৪
বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশে জায়গা নিয়ে আছে ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো। এর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থা অনেকদিন ধরেই দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক দিনের মতো আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকার আকাশ রয়েছে রৌদ্রোজ্জ্বল। সারা দিনে এই আবহাওয়ার তেমন কোনো পরিবর্তন না-ও হতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৬ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গতকালের তুলনায় আজ রোববার আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন নেই; বরং কোথাও কোথাও তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি বেড়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে