অনলাইন ডেস্ক
বায়ুদূষণের তালিকায় আরেক ধাপ পিছিয়েছে ঢাকা। তবে দূষণের মাত্রা খুব বেশি কমেনি। শীতের কুয়াশার সঙ্গে ঢাকার বাতাসে আজ যে দূষণ রয়েছে, তা সুস্থ মানুষদের জন্য খুব ক্ষতিকর। সকালে বায়ুর মান পরিমাপ করা হয়েছে ২৪০, যা গত দুই দিনের মতো খুবই অস্বাস্থ্যকর।
এদিকে বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকা ও লাহোরকে টপকে শীর্ষে উঠেছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইরানও।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার হিসাব অনুযায়ী শহরগুলোর বাতাসের এই অবস্থা ছিল। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
সে হিসাবে দূষণের মাত্রার দিক থেকে ঢাকার বাতাস গতকালের মতো আজও খুব অস্বাস্থ্যকর।
সকালে দূষণের শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ছিল ২৬৭। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা করাচির ২৩৭। এই দুই শহরের বাতাসও আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর।
চারে উঠে এসেছে ইরানের শহর তেহরান, যেখানে বায়ুমান ১৯৩ এবং শীর্ষ পাঁচে রয়েছে ভারতের আরেক শহর কলকাতা, যেখানে বায়ুমান ছিল ১৭১। এই দুই শহরের বাতাস আজ দূষণের মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই (পিএম ২.৫) দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্যসমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
এরই মধ্যে ঢাকার দূষিত বায়ু থেকে বাঁচতে বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিকদের এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছর নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস। গত রোববার রাত ৩টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বাতাসের অবস্থা ছিল ‘দুর্যোগপূর্ণ’। এই সময়ে এয়ার কোয়ালিটি (একিউ) ইনডেক্সে ঢাকার স্কোর ছিল ৪২০।
বায়ুদূষণের তালিকায় আরেক ধাপ পিছিয়েছে ঢাকা। তবে দূষণের মাত্রা খুব বেশি কমেনি। শীতের কুয়াশার সঙ্গে ঢাকার বাতাসে আজ যে দূষণ রয়েছে, তা সুস্থ মানুষদের জন্য খুব ক্ষতিকর। সকালে বায়ুর মান পরিমাপ করা হয়েছে ২৪০, যা গত দুই দিনের মতো খুবই অস্বাস্থ্যকর।
এদিকে বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকা ও লাহোরকে টপকে শীর্ষে উঠেছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইরানও।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার হিসাব অনুযায়ী শহরগুলোর বাতাসের এই অবস্থা ছিল। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
সে হিসাবে দূষণের মাত্রার দিক থেকে ঢাকার বাতাস গতকালের মতো আজও খুব অস্বাস্থ্যকর।
সকালে দূষণের শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ছিল ২৬৭। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা করাচির ২৩৭। এই দুই শহরের বাতাসও আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর।
চারে উঠে এসেছে ইরানের শহর তেহরান, যেখানে বায়ুমান ১৯৩ এবং শীর্ষ পাঁচে রয়েছে ভারতের আরেক শহর কলকাতা, যেখানে বায়ুমান ছিল ১৭১। এই দুই শহরের বাতাস আজ দূষণের মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই (পিএম ২.৫) দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্যসমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
এরই মধ্যে ঢাকার দূষিত বায়ু থেকে বাঁচতে বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিকদের এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছর নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস। গত রোববার রাত ৩টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বাতাসের অবস্থা ছিল ‘দুর্যোগপূর্ণ’। এই সময়ে এয়ার কোয়ালিটি (একিউ) ইনডেক্সে ঢাকার স্কোর ছিল ৪২০।
বাংলাদেশকে বিপজ্জনক বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত না করতে জাহাজ ভাঙা শিল্পে কঠোর পরিবেশ আইন প্রয়োগ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, জরুরি সংস্কার না হলে বাংলাদেশ বিপজ্জনক বর্জ্যের বিশ্বব্যাপী ভাগাড়ে পরিণত হবে।
১ দিন আগেবসন্তে শীতের বিদায় হতে চলেছে। ফাল্গুনের দ্বিতীয় দিনে আজ সারা দেশে ১ থেকে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুধু তাই নয় আগামী দুদিন এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। তবে সপ্তাহ শেষে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে...
২ দিন আগেদুই বিভাগে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা নিয়ে শেষ হচ্ছে মাঘ মাস। সেই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমন আবহাওয়া ফাল্গুনের শুরুর কয়েক দিনেও থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রকাশিত পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেঢাকার বাতাসে দূষণ খানিকটা কমেছে। গত কয়েক দিনে এই শহরে বায়ুদূষণ ছিল শীর্ষে। তবে আজ তালিকায় অনেক নিচে নেমে এসেছে। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ ১৬ তম। বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৪৮, যেখানে ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের...
৪ দিন আগে