ইশতিয়াক হাসান

এখন সময়টা কুয়াশার। বেশির ভাগ জায়গাই রাত ও ভোরে কুয়াশায় রীতিমতো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কুয়াশা কীভাবে তৈরি হয় তা কি আমরা জানি? কিংবা নানা ধরনের কুয়াশা কিংবা কুয়াশার কারণে জন্ম হওয়া অদ্ভুত সব ঘটনার কথা! তাই আজকের গল্পটা কুয়াশার।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কুয়াশা আসলে কী? একে একধরনের মেঘ বলতে পারেন। আরও পরিষ্কারভাবে বললে মাটির কাছাকাছি থাকা ঘন জলীয় বাষ্পই হলো কুয়াশা।
এখনো বোধ হয় পুরোপুরি খোলাসা হলো না। আমাদের চারপাশে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ জলীয় বাষ্প বা গ্যাসীয় অবস্থায় পানি থাকে। এই জলীয় বাষ্প যখন পুরোপুরি বাতাসের দখল নিয়ে নেয়, তখন পানির খুদে কণাগুলো ঘন হতে শুরু করে। অর্থাৎ তখন ওই গ্যাস রূপ নেয় তরলে। ছোট ছোট এই কণাগুলো বাতাসে ভেসে ঘন একটা আবরণের মতো তৈরি করে, আর এটিই আমাদের অতি পরিচিত কুয়াশা।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে, ওগুলো তাহলে বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ছে না কেন। আগেই বলেছি এই কণাগুলো আকারে একেবারেই ছোট। তাই এটি মাটিতে না পড়ে ভেসে থাকে। তবে এই খুদে জলাকণাগুলোর কারণেই কিন্তু কুয়াশা দেখতে পারি আমরা। যদিও আমরা এদের জলকণা হিসেবে বুঝতে পারি না। খুব শক্তিশালী ক্যামেরা ব্যবহার করলে বুঝবেন ঘন কুয়াশার সময় ছোট ছোট অসংখ্য জলকণা চারদিকে নড়াচড়া করে বেড়াচ্ছে।
আপনার পরের প্রশ্ন সম্ভবত, শীতকালে কেন এত বেশি দেখা যায় কুয়াশা? কুয়াশা তৈরির জন্য মাটির কাছাকাছি পর্যাপ্ত জলীয় বাষ্প থাকার পাশাপাশি জলকণাকে ঘন করার জন্য কম তাপমাত্রা থাকাটাও জরুরি। এ কারণেই শীতকালে কুয়াশা বেশি দেখা যায়। ভোরের দিকে ও রাতে কুয়াশা বেশি দেখা যায়। কারণ, ওই সময় তাপমাত্রা সবচেয়ে কম থাকে।
কুয়াশা নানা ধরনের হয়। ঘন হয়, হালকা হয়। কুয়াশা তৈরির জন্য ধুলা বা বাতাসে অন্য কোনো ধরনের দূষণ প্রয়োজন। ওই ছোট্ট কঠিন বস্তুটার চারপাশে জড়ো হয়েই ঘন হয় জলকণা।
মজার বিষয় হলো বাতাস কুয়াশাকে ধ্বংস করে দিতে পারে, তেমনি কুয়াশা সৃষ্টিতেও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
অবশ্য আরও নানা ধরনের কুয়াশার দেখা মেলে। শীতল কোনো জায়গায় উষ্ণ বাতাস বয়ে গেলেও একধরনের কুয়াশা সৃষ্টি হয়। সাধারণত সাগরের আশপাশে এমন কুয়াশা দেখা যায়। অ্যান্টার্কটিকার মতো শীতল জায়গাতে জলকণা জমে একধরনের কুয়াশার জন্ম হয়। দুই পাহাড়ের মাঝখানের উপত্যকাগুলোয়ও জন্ম হয় কুয়াশার।
‘পি সুপার’ নামে আরেক ধরনের কুয়াশার দেখা মেলে যেটি কয়লার খুদে কণার চারপাশে জমা হয়ে তৈরি হয়। এ ধরনের কুয়াশা অনেক সময়ই দেখতে বাদামি-হলুদ রঙের। যেসব এলাকায় শক্তির জন্য কয়লা পোড়ানো হয় সেসব জায়গায় প্রায়ই এমন কুয়াশার দেখা মেলে। ১৯৫২ সালের সেই কুখ্যাত দ্য লন্ডন ফগ, যার প্রভাবে লন্ডনে ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়, একধরনের পি সুপার। এই গ্রেট ফগই যুক্তরাজ্যে কয়লাশিল্প এবং বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণকারী আইন তৈরিতে ভূমিকা রাখে।
কুয়াশা কিন্তু ধরেও রাখা যায়। কেমন বেখাপ্পা শোনালেও কথাটি সত্যি। বহু প্রাচীনকাল থেকেই কুয়াশা আটকে রাখার ব্যাপারটা ছিল। গাছ এবং ঝোপঝাড়ের নিচে বড় বড় পানির পাত্র রেখে দেওয়া হতো। ওই সব গাছ কুয়াশার পানিটুকু ধরে রাখত। ওই পানি ফোঁটায় ফোঁটায় ঝরে পড়ত পাত্রে। তবে এভাবে পানি সংগ্রহ করাটা বেশ ধীরগতির প্রক্রিয়া বুঝতেই পারছেন।
মজার ঘটনা বিজ্ঞানীরাও এখন কুয়াশা থেকে পানি সংগ্রহের দারুণ সব পদ্ধতি ব্যবহার করছেন। এ ক্ষেত্রে সবার আগে বলতে হয় ‘ফগ ক্যাচারে’র নাম। বৃষ্টিপাত কম হয় এমন শুকনো জায়গাগুলোতে এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয়। এসব এলাকায় খুব বড় বড় পর্দা বা স্ক্রিন বসানো হয়। কুয়াশা ভেসে ভেসে যাওয়ার সময় ওই পাতলা পর্দায় বাধা পায়। এতে এদের গায়ে জলকণা জমে। ওগুলো নিচের বড় পাত্র বা আঁধারে ঝরে পড়ে। আশ্চর্যজনক ব্যাপার, এমন বড় একটি আবরণ এক দিনে ৩৭৫ লিটারের বেশি পানি সংগ্রহ করতে পারে।
পেরুর বেলাভিস্তা এলাকায় এমন ফগ ক্যাচারের দেখা মেলে বেশি। পানির জন্য অনেকটাই ফগ ক্যাচারের দিকে চেয়ে থাকতে হয় গ্রামটিকে। কিন্তু কেন? বেলাভিস্তা এমন এক জায়গা, যেখানে পানির উৎস আছে কমই। নদী নেই। নেই কোনো হ্রদ বা হিমবাহ। কৃষিকাজ তো বটেই মানুষের খাওয়ার পানির পর্যন্ত সংকট তৈরি হয়। তবে এখানে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে প্রচুর কুয়াশা ভেসে আসে। ২০০৬ সালে প্রথম শহরের আশপাশে ফগ ক্যাচার হিসেবে বেশ কিছু বড় পর্দা টানিয়ে দিল। ব্যস হয়ে গেল কাজ, পানি নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কেটে গেছে এখন শহরবাসীর। এভাবে পেরুর আরও বিভিন্ন এলাকা, চিলির আতাকামা মরুভূমিসহ আরও অনেক জায়গাতেই কুয়াশা থেকে পানি সংগ্রহ করা হয়।
কুয়াশা নিয়ে আছে নানা ধরনের আশ্চর্য ঘটনা। কুয়াশার উপস্থিতি প্রায়ই কৌশলগত যুদ্ধের মতো ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর একটি বড় উদাহরণ ১৭৭৬ সালের লং আইল্যান্ডের যুদ্ধ। এ সময় আমেরিকান জেনারেল জর্জ ওয়াশিংটন এবং তাঁর দল কুয়াশা ব্যবহার করে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর নজর এড়িয়ে লং আইল্যান্ড থেকে নৌকায় ম্যানহাটনে চলে যান।
আরেকটি ঘটনা বলছি। ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৩৭। ইংল্যান্ডের একটা ফুটবল ম্যাচ ভারী কুয়াশার কারণে শুরুর একটু পরই পরিত্যক্ত হয়। স্বাভাবিকভাবেই খেলোয়াড়, রেফারি-লাইন্সম্যান সবাই মাঠ থেকে চলে গেলেন, তবে একজন রয়ে গেলেন। তিনি এক দলের গোলরক্ষক স্যাম বাট্রাম। যাবেন কেন? রেফারির ঘোষণা শোনেননি তিনি। আর কুয়াশা এত ঘন যে অন্যরা যে চলে গেছে এটা টেরও পাননি। মোটামুটি মিনিট ১৫ এই কুয়াশায় গোলবার পাহারা দিলেন। তারপরই এক পুলিশ সদস্য এগিয়ে এসে জানালেন ম্যাচ বাতিলের কথা।
কুয়াশার কারণে ঘটা অদ্ভুত এক বিষয় ব্রোকেন স্পেকট্রা। এ সময় সূর্যের আলো কুয়াশা বা মেঘের মধ্যে মানুষের ছায়া ফেলে, তখন ওটা বিশাল দেখা যায়। কাজেই এভাবে কখনো নিজের ছায়া দেখে ভয় পাবেন না যেন।
আবার কুয়াশার মধ্যে সূর্যের আলো পড়ে অনেকটা রংধনুর মতো একটি বিষয় ঘটনায়। এটি পরিচিত ফগবো নামে।
চিলি ও পেরুর উপকূলবর্তী এলাকায় আছে অদ্ভুত এক কুয়াশা। এটা এত পরিষ্কার যে দৃষ্টিসীমায় তেমন কোনো বাধাই তৈরি করে না। তবে সমস্যা হলো এই কুয়াশা এতটাই আর্দ্র যে, গাড়িচালকদের উইন্ডশিল্ড ওয়াইপার ব্যবহার করতে হয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে কুয়াশাচ্ছন্ন জায়গা হিসেবে বিবেচনা করা হয় গ্র্যান্ড ব্যাংকস। কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ডের পাশের আটলান্টিক মহাসাগরে এই জায়গাটি। উত্তর থেকে আসা শীতল ল্যাব্রাডার স্রোত এবং পূর্ব দিক থেকে আসা উষ্ণ গালফ স্রোত বছরের প্রায় প্রতিটি দিনই ঘন কুয়াশার পরিবেশ তৈরি করে।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, উইকিপিডিয়া, ওয়েদার অ্যান্ড রাডার, জাস্ট ফান ফ্যাক্টস ডট কম

এখন সময়টা কুয়াশার। বেশির ভাগ জায়গাই রাত ও ভোরে কুয়াশায় রীতিমতো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কুয়াশা কীভাবে তৈরি হয় তা কি আমরা জানি? কিংবা নানা ধরনের কুয়াশা কিংবা কুয়াশার কারণে জন্ম হওয়া অদ্ভুত সব ঘটনার কথা! তাই আজকের গল্পটা কুয়াশার।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কুয়াশা আসলে কী? একে একধরনের মেঘ বলতে পারেন। আরও পরিষ্কারভাবে বললে মাটির কাছাকাছি থাকা ঘন জলীয় বাষ্পই হলো কুয়াশা।
এখনো বোধ হয় পুরোপুরি খোলাসা হলো না। আমাদের চারপাশে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ জলীয় বাষ্প বা গ্যাসীয় অবস্থায় পানি থাকে। এই জলীয় বাষ্প যখন পুরোপুরি বাতাসের দখল নিয়ে নেয়, তখন পানির খুদে কণাগুলো ঘন হতে শুরু করে। অর্থাৎ তখন ওই গ্যাস রূপ নেয় তরলে। ছোট ছোট এই কণাগুলো বাতাসে ভেসে ঘন একটা আবরণের মতো তৈরি করে, আর এটিই আমাদের অতি পরিচিত কুয়াশা।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে, ওগুলো তাহলে বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ছে না কেন। আগেই বলেছি এই কণাগুলো আকারে একেবারেই ছোট। তাই এটি মাটিতে না পড়ে ভেসে থাকে। তবে এই খুদে জলাকণাগুলোর কারণেই কিন্তু কুয়াশা দেখতে পারি আমরা। যদিও আমরা এদের জলকণা হিসেবে বুঝতে পারি না। খুব শক্তিশালী ক্যামেরা ব্যবহার করলে বুঝবেন ঘন কুয়াশার সময় ছোট ছোট অসংখ্য জলকণা চারদিকে নড়াচড়া করে বেড়াচ্ছে।
আপনার পরের প্রশ্ন সম্ভবত, শীতকালে কেন এত বেশি দেখা যায় কুয়াশা? কুয়াশা তৈরির জন্য মাটির কাছাকাছি পর্যাপ্ত জলীয় বাষ্প থাকার পাশাপাশি জলকণাকে ঘন করার জন্য কম তাপমাত্রা থাকাটাও জরুরি। এ কারণেই শীতকালে কুয়াশা বেশি দেখা যায়। ভোরের দিকে ও রাতে কুয়াশা বেশি দেখা যায়। কারণ, ওই সময় তাপমাত্রা সবচেয়ে কম থাকে।
কুয়াশা নানা ধরনের হয়। ঘন হয়, হালকা হয়। কুয়াশা তৈরির জন্য ধুলা বা বাতাসে অন্য কোনো ধরনের দূষণ প্রয়োজন। ওই ছোট্ট কঠিন বস্তুটার চারপাশে জড়ো হয়েই ঘন হয় জলকণা।
মজার বিষয় হলো বাতাস কুয়াশাকে ধ্বংস করে দিতে পারে, তেমনি কুয়াশা সৃষ্টিতেও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
অবশ্য আরও নানা ধরনের কুয়াশার দেখা মেলে। শীতল কোনো জায়গায় উষ্ণ বাতাস বয়ে গেলেও একধরনের কুয়াশা সৃষ্টি হয়। সাধারণত সাগরের আশপাশে এমন কুয়াশা দেখা যায়। অ্যান্টার্কটিকার মতো শীতল জায়গাতে জলকণা জমে একধরনের কুয়াশার জন্ম হয়। দুই পাহাড়ের মাঝখানের উপত্যকাগুলোয়ও জন্ম হয় কুয়াশার।
‘পি সুপার’ নামে আরেক ধরনের কুয়াশার দেখা মেলে যেটি কয়লার খুদে কণার চারপাশে জমা হয়ে তৈরি হয়। এ ধরনের কুয়াশা অনেক সময়ই দেখতে বাদামি-হলুদ রঙের। যেসব এলাকায় শক্তির জন্য কয়লা পোড়ানো হয় সেসব জায়গায় প্রায়ই এমন কুয়াশার দেখা মেলে। ১৯৫২ সালের সেই কুখ্যাত দ্য লন্ডন ফগ, যার প্রভাবে লন্ডনে ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়, একধরনের পি সুপার। এই গ্রেট ফগই যুক্তরাজ্যে কয়লাশিল্প এবং বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণকারী আইন তৈরিতে ভূমিকা রাখে।
কুয়াশা কিন্তু ধরেও রাখা যায়। কেমন বেখাপ্পা শোনালেও কথাটি সত্যি। বহু প্রাচীনকাল থেকেই কুয়াশা আটকে রাখার ব্যাপারটা ছিল। গাছ এবং ঝোপঝাড়ের নিচে বড় বড় পানির পাত্র রেখে দেওয়া হতো। ওই সব গাছ কুয়াশার পানিটুকু ধরে রাখত। ওই পানি ফোঁটায় ফোঁটায় ঝরে পড়ত পাত্রে। তবে এভাবে পানি সংগ্রহ করাটা বেশ ধীরগতির প্রক্রিয়া বুঝতেই পারছেন।
মজার ঘটনা বিজ্ঞানীরাও এখন কুয়াশা থেকে পানি সংগ্রহের দারুণ সব পদ্ধতি ব্যবহার করছেন। এ ক্ষেত্রে সবার আগে বলতে হয় ‘ফগ ক্যাচারে’র নাম। বৃষ্টিপাত কম হয় এমন শুকনো জায়গাগুলোতে এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয়। এসব এলাকায় খুব বড় বড় পর্দা বা স্ক্রিন বসানো হয়। কুয়াশা ভেসে ভেসে যাওয়ার সময় ওই পাতলা পর্দায় বাধা পায়। এতে এদের গায়ে জলকণা জমে। ওগুলো নিচের বড় পাত্র বা আঁধারে ঝরে পড়ে। আশ্চর্যজনক ব্যাপার, এমন বড় একটি আবরণ এক দিনে ৩৭৫ লিটারের বেশি পানি সংগ্রহ করতে পারে।
পেরুর বেলাভিস্তা এলাকায় এমন ফগ ক্যাচারের দেখা মেলে বেশি। পানির জন্য অনেকটাই ফগ ক্যাচারের দিকে চেয়ে থাকতে হয় গ্রামটিকে। কিন্তু কেন? বেলাভিস্তা এমন এক জায়গা, যেখানে পানির উৎস আছে কমই। নদী নেই। নেই কোনো হ্রদ বা হিমবাহ। কৃষিকাজ তো বটেই মানুষের খাওয়ার পানির পর্যন্ত সংকট তৈরি হয়। তবে এখানে প্রশান্ত মহাসাগর থেকে প্রচুর কুয়াশা ভেসে আসে। ২০০৬ সালে প্রথম শহরের আশপাশে ফগ ক্যাচার হিসেবে বেশ কিছু বড় পর্দা টানিয়ে দিল। ব্যস হয়ে গেল কাজ, পানি নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকটাই কেটে গেছে এখন শহরবাসীর। এভাবে পেরুর আরও বিভিন্ন এলাকা, চিলির আতাকামা মরুভূমিসহ আরও অনেক জায়গাতেই কুয়াশা থেকে পানি সংগ্রহ করা হয়।
কুয়াশা নিয়ে আছে নানা ধরনের আশ্চর্য ঘটনা। কুয়াশার উপস্থিতি প্রায়ই কৌশলগত যুদ্ধের মতো ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর একটি বড় উদাহরণ ১৭৭৬ সালের লং আইল্যান্ডের যুদ্ধ। এ সময় আমেরিকান জেনারেল জর্জ ওয়াশিংটন এবং তাঁর দল কুয়াশা ব্যবহার করে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর নজর এড়িয়ে লং আইল্যান্ড থেকে নৌকায় ম্যানহাটনে চলে যান।
আরেকটি ঘটনা বলছি। ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৩৭। ইংল্যান্ডের একটা ফুটবল ম্যাচ ভারী কুয়াশার কারণে শুরুর একটু পরই পরিত্যক্ত হয়। স্বাভাবিকভাবেই খেলোয়াড়, রেফারি-লাইন্সম্যান সবাই মাঠ থেকে চলে গেলেন, তবে একজন রয়ে গেলেন। তিনি এক দলের গোলরক্ষক স্যাম বাট্রাম। যাবেন কেন? রেফারির ঘোষণা শোনেননি তিনি। আর কুয়াশা এত ঘন যে অন্যরা যে চলে গেছে এটা টেরও পাননি। মোটামুটি মিনিট ১৫ এই কুয়াশায় গোলবার পাহারা দিলেন। তারপরই এক পুলিশ সদস্য এগিয়ে এসে জানালেন ম্যাচ বাতিলের কথা।
কুয়াশার কারণে ঘটা অদ্ভুত এক বিষয় ব্রোকেন স্পেকট্রা। এ সময় সূর্যের আলো কুয়াশা বা মেঘের মধ্যে মানুষের ছায়া ফেলে, তখন ওটা বিশাল দেখা যায়। কাজেই এভাবে কখনো নিজের ছায়া দেখে ভয় পাবেন না যেন।
আবার কুয়াশার মধ্যে সূর্যের আলো পড়ে অনেকটা রংধনুর মতো একটি বিষয় ঘটনায়। এটি পরিচিত ফগবো নামে।
চিলি ও পেরুর উপকূলবর্তী এলাকায় আছে অদ্ভুত এক কুয়াশা। এটা এত পরিষ্কার যে দৃষ্টিসীমায় তেমন কোনো বাধাই তৈরি করে না। তবে সমস্যা হলো এই কুয়াশা এতটাই আর্দ্র যে, গাড়িচালকদের উইন্ডশিল্ড ওয়াইপার ব্যবহার করতে হয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে কুয়াশাচ্ছন্ন জায়গা হিসেবে বিবেচনা করা হয় গ্র্যান্ড ব্যাংকস। কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ডের পাশের আটলান্টিক মহাসাগরে এই জায়গাটি। উত্তর থেকে আসা শীতল ল্যাব্রাডার স্রোত এবং পূর্ব দিক থেকে আসা উষ্ণ গালফ স্রোত বছরের প্রায় প্রতিটি দিনই ঘন কুয়াশার পরিবেশ তৈরি করে।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, উইকিপিডিয়া, ওয়েদার অ্যান্ড রাডার, জাস্ট ফান ফ্যাক্টস ডট কম

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

এখন সময়টা কুয়াশার। বেশির ভাগ জায়গাই রাত ও ভোরে কুয়াশায় রীতিমতো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কুয়াশা কীভাবে তৈরি হয় তা কি আমরা জানি? কিংবা নানা ধরনের কুয়াশা কিংবা কুয়াশার কারণে জন্ম হওয়া সব অদ্ভুত সব ঘটনার কথা!
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

এখন সময়টা কুয়াশার। বেশির ভাগ জায়গাই রাত ও ভোরে কুয়াশায় রীতিমতো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কুয়াশা কীভাবে তৈরি হয় তা কি আমরা জানি? কিংবা নানা ধরনের কুয়াশা কিংবা কুয়াশার কারণে জন্ম হওয়া সব অদ্ভুত সব ঘটনার কথা!
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এখন সময়টা কুয়াশার। বেশির ভাগ জায়গাই রাত ও ভোরে কুয়াশায় রীতিমতো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কুয়াশা কীভাবে তৈরি হয় তা কি আমরা জানি? কিংবা নানা ধরনের কুয়াশা কিংবা কুয়াশার কারণে জন্ম হওয়া সব অদ্ভুত সব ঘটনার কথা!
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

এখন সময়টা কুয়াশার। বেশির ভাগ জায়গাই রাত ও ভোরে কুয়াশায় রীতিমতো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। কিন্তু কুয়াশা কীভাবে তৈরি হয় তা কি আমরা জানি? কিংবা নানা ধরনের কুয়াশা কিংবা কুয়াশার কারণে জন্ম হওয়া সব অদ্ভুত সব ঘটনার কথা!
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে