আজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০১০ সালের পর থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। পরপর রেকর্ড গরম বছরগুলোর কারণ আজও বিজ্ঞানীদের জন্য একটি বড় প্রশ্ন। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, চীন ও পূর্ব এশিয়ায় বায়ুদূষণ কমাই এই দ্রুত উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ।
গবেষণায় দেখা গেছে, চীনে দূষণ কমানোর পদক্ষেপ, বিশেষ করে অ্যারোসল কণা হ্রাসের কারণে, পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের চেয়ে দ্রুত বাড়ছে। এর কারণ হলো, অ্যারোসল কণা সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। যখন এই কণাগুলো কমে যায়, তখন সূর্যের আলো আরও বেশি পরিমাণে পৃথিবীতে প্রবেশ করে এবং উষ্ণতা বাড়ায়।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চীনে বায়ুদূষণ কমার কারণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়াতে প্রধান ভূমিকা রাখে। কয়েকজন বিজ্ঞানী বলছেন, অ্যারোসল কণাগুলো গ্রিনহাউস গ্যাসের উষ্ণতা বাড়ানোর প্রভাবকে কিছু পরিমাণে প্রশমিত করত, কিন্তু দূষণ কমার কারণে সেই প্রভাব আর নেই।
বিশেষ করে, চীনে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ও শিল্প-কারখানার কারণে সৃষ্ট দূষণ কমানোর ফলে এই পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। ইউএনইপির একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন সরকার বায়ুদূষণ কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে কয়লার ব্যবহার সীমিত করা, পরিষ্কার জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানো ও শিল্প-কারখানার দূষণ কমানো।
নতুন গবেষণা বলছে, পূর্ব এশিয়ার অ্যারোসলের পাশাপাশি সালফার ডাই-অক্সাইড নির্গমনও ২০১৩ সালের পর থেকে ৭৫ শতাংশ কমে গেছে। সেই সময় থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি বাড়তে শুরু করে। গবেষণায় অংশ নেওয়া বিশ্বের আটটি ক্লাইমেট মডেলিং দলের ১৬০টি কম্পিউটার সিমুলেশনের মাধ্যমে এই সম্পর্ক বিশ্লেষণ করা হয়।
গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
পূর্ববর্তী গবেষণায় উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ হিসেবে বিশ্বজুড়ে জাহাজ চলাচলের সালফার নির্গমন কমে যাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তবে এটি ২০২০ সালের পর থেকে শুরু হয় এবং এককভাবে বর্তমান তাপমাত্রা বাড়ার পুরো ব্যাখ্যা দিতে পারে না। নাসার বিজ্ঞানীরা মেঘের পরিমাণে পরিবর্তনকেও কারণ হিসেবে দেখেছিলেন। তবে পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে, চীনে বায়ুদূষণ রোধে নেওয়া কিছু পদক্ষেপকে এই দ্রুত উষ্ণায়নের একটি বড় কারণ বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১০ সালের পর থেকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বাড়ার হার হওয়ার লক্ষ্য ছিল শূন্য দশমিক ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বাস্তবে তা হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৩ ডিগ্রি। এই অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশির ভাগ অংশ ব্যাখ্যা করা যায় চীন ও পূর্ব এশিয়ার দূষণ কমে যাওয়া দিয়ে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এই দূষণ হ্রাস বিশ্বজুড়ে সূর্যালোক প্রতিফলনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছে। বিশেষ করে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্বাংশে মেঘের প্রতিফলন ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এলাকাটি আরও দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। স্যাটেলাইট চিত্রেও এই তাপমাত্রা বাড়ার চিত্র মডেলিং ফলাফলের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মূল কারণ গ্রিনহাউস গ্যাস। তাই শুধু বায়ুদূষণ হ্রাস এই উষ্ণায়ন ঘটায়নি, বরং এত দিন দূষণের কারণে যে কৃত্রিম শীতলতা ছিল, তা সরে যাওয়াতেই বাস্তব অবস্থা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
বায়ুদূষণ বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর লক্ষাধিক মানুষের অকালমৃত্যু ঘটায়। তাই স্বাস্থ্য রক্ষার স্বার্থে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অতি জরুরি। তবে এটি একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এনেছে; যে কারণে বিশ্ব এখন অতিরিক্ত উষ্ণতার মুখোমুখি।

২০১০ সালের পর থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। পরপর রেকর্ড গরম বছরগুলোর কারণ আজও বিজ্ঞানীদের জন্য একটি বড় প্রশ্ন। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, চীন ও পূর্ব এশিয়ায় বায়ুদূষণ কমাই এই দ্রুত উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ।
গবেষণায় দেখা গেছে, চীনে দূষণ কমানোর পদক্ষেপ, বিশেষ করে অ্যারোসল কণা হ্রাসের কারণে, পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের চেয়ে দ্রুত বাড়ছে। এর কারণ হলো, অ্যারোসল কণা সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। যখন এই কণাগুলো কমে যায়, তখন সূর্যের আলো আরও বেশি পরিমাণে পৃথিবীতে প্রবেশ করে এবং উষ্ণতা বাড়ায়।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চীনে বায়ুদূষণ কমার কারণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়াতে প্রধান ভূমিকা রাখে। কয়েকজন বিজ্ঞানী বলছেন, অ্যারোসল কণাগুলো গ্রিনহাউস গ্যাসের উষ্ণতা বাড়ানোর প্রভাবকে কিছু পরিমাণে প্রশমিত করত, কিন্তু দূষণ কমার কারণে সেই প্রভাব আর নেই।
বিশেষ করে, চীনে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ও শিল্প-কারখানার কারণে সৃষ্ট দূষণ কমানোর ফলে এই পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। ইউএনইপির একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন সরকার বায়ুদূষণ কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে কয়লার ব্যবহার সীমিত করা, পরিষ্কার জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানো ও শিল্প-কারখানার দূষণ কমানো।
নতুন গবেষণা বলছে, পূর্ব এশিয়ার অ্যারোসলের পাশাপাশি সালফার ডাই-অক্সাইড নির্গমনও ২০১৩ সালের পর থেকে ৭৫ শতাংশ কমে গেছে। সেই সময় থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি বাড়তে শুরু করে। গবেষণায় অংশ নেওয়া বিশ্বের আটটি ক্লাইমেট মডেলিং দলের ১৬০টি কম্পিউটার সিমুলেশনের মাধ্যমে এই সম্পর্ক বিশ্লেষণ করা হয়।
গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
পূর্ববর্তী গবেষণায় উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ হিসেবে বিশ্বজুড়ে জাহাজ চলাচলের সালফার নির্গমন কমে যাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তবে এটি ২০২০ সালের পর থেকে শুরু হয় এবং এককভাবে বর্তমান তাপমাত্রা বাড়ার পুরো ব্যাখ্যা দিতে পারে না। নাসার বিজ্ঞানীরা মেঘের পরিমাণে পরিবর্তনকেও কারণ হিসেবে দেখেছিলেন। তবে পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে, চীনে বায়ুদূষণ রোধে নেওয়া কিছু পদক্ষেপকে এই দ্রুত উষ্ণায়নের একটি বড় কারণ বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১০ সালের পর থেকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বাড়ার হার হওয়ার লক্ষ্য ছিল শূন্য দশমিক ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বাস্তবে তা হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৩ ডিগ্রি। এই অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশির ভাগ অংশ ব্যাখ্যা করা যায় চীন ও পূর্ব এশিয়ার দূষণ কমে যাওয়া দিয়ে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এই দূষণ হ্রাস বিশ্বজুড়ে সূর্যালোক প্রতিফলনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছে। বিশেষ করে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্বাংশে মেঘের প্রতিফলন ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এলাকাটি আরও দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। স্যাটেলাইট চিত্রেও এই তাপমাত্রা বাড়ার চিত্র মডেলিং ফলাফলের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মূল কারণ গ্রিনহাউস গ্যাস। তাই শুধু বায়ুদূষণ হ্রাস এই উষ্ণায়ন ঘটায়নি, বরং এত দিন দূষণের কারণে যে কৃত্রিম শীতলতা ছিল, তা সরে যাওয়াতেই বাস্তব অবস্থা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
বায়ুদূষণ বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর লক্ষাধিক মানুষের অকালমৃত্যু ঘটায়। তাই স্বাস্থ্য রক্ষার স্বার্থে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অতি জরুরি। তবে এটি একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এনেছে; যে কারণে বিশ্ব এখন অতিরিক্ত উষ্ণতার মুখোমুখি।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০১০ সালের পর থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। পরপর রেকর্ড গরম বছরগুলোর কারণ আজও বিজ্ঞানীদের জন্য একটি বড় প্রশ্ন। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, চীন ও পূর্ব এশিয়ায় বায়ুদূষণ কমাই এই দ্রুত উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ।
গবেষণায় দেখা গেছে, চীনে দূষণ কমানোর পদক্ষেপ, বিশেষ করে অ্যারোসল কণা হ্রাসের কারণে, পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের চেয়ে দ্রুত বাড়ছে। এর কারণ হলো, অ্যারোসল কণা সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। যখন এই কণাগুলো কমে যায়, তখন সূর্যের আলো আরও বেশি পরিমাণে পৃথিবীতে প্রবেশ করে এবং উষ্ণতা বাড়ায়।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চীনে বায়ুদূষণ কমার কারণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়াতে প্রধান ভূমিকা রাখে। কয়েকজন বিজ্ঞানী বলছেন, অ্যারোসল কণাগুলো গ্রিনহাউস গ্যাসের উষ্ণতা বাড়ানোর প্রভাবকে কিছু পরিমাণে প্রশমিত করত, কিন্তু দূষণ কমার কারণে সেই প্রভাব আর নেই।
বিশেষ করে, চীনে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ও শিল্প-কারখানার কারণে সৃষ্ট দূষণ কমানোর ফলে এই পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। ইউএনইপির একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন সরকার বায়ুদূষণ কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে কয়লার ব্যবহার সীমিত করা, পরিষ্কার জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানো ও শিল্প-কারখানার দূষণ কমানো।
নতুন গবেষণা বলছে, পূর্ব এশিয়ার অ্যারোসলের পাশাপাশি সালফার ডাই-অক্সাইড নির্গমনও ২০১৩ সালের পর থেকে ৭৫ শতাংশ কমে গেছে। সেই সময় থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি বাড়তে শুরু করে। গবেষণায় অংশ নেওয়া বিশ্বের আটটি ক্লাইমেট মডেলিং দলের ১৬০টি কম্পিউটার সিমুলেশনের মাধ্যমে এই সম্পর্ক বিশ্লেষণ করা হয়।
গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
পূর্ববর্তী গবেষণায় উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ হিসেবে বিশ্বজুড়ে জাহাজ চলাচলের সালফার নির্গমন কমে যাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তবে এটি ২০২০ সালের পর থেকে শুরু হয় এবং এককভাবে বর্তমান তাপমাত্রা বাড়ার পুরো ব্যাখ্যা দিতে পারে না। নাসার বিজ্ঞানীরা মেঘের পরিমাণে পরিবর্তনকেও কারণ হিসেবে দেখেছিলেন। তবে পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে, চীনে বায়ুদূষণ রোধে নেওয়া কিছু পদক্ষেপকে এই দ্রুত উষ্ণায়নের একটি বড় কারণ বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১০ সালের পর থেকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বাড়ার হার হওয়ার লক্ষ্য ছিল শূন্য দশমিক ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বাস্তবে তা হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৩ ডিগ্রি। এই অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশির ভাগ অংশ ব্যাখ্যা করা যায় চীন ও পূর্ব এশিয়ার দূষণ কমে যাওয়া দিয়ে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এই দূষণ হ্রাস বিশ্বজুড়ে সূর্যালোক প্রতিফলনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছে। বিশেষ করে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্বাংশে মেঘের প্রতিফলন ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এলাকাটি আরও দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। স্যাটেলাইট চিত্রেও এই তাপমাত্রা বাড়ার চিত্র মডেলিং ফলাফলের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মূল কারণ গ্রিনহাউস গ্যাস। তাই শুধু বায়ুদূষণ হ্রাস এই উষ্ণায়ন ঘটায়নি, বরং এত দিন দূষণের কারণে যে কৃত্রিম শীতলতা ছিল, তা সরে যাওয়াতেই বাস্তব অবস্থা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
বায়ুদূষণ বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর লক্ষাধিক মানুষের অকালমৃত্যু ঘটায়। তাই স্বাস্থ্য রক্ষার স্বার্থে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অতি জরুরি। তবে এটি একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এনেছে; যে কারণে বিশ্ব এখন অতিরিক্ত উষ্ণতার মুখোমুখি।

২০১০ সালের পর থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। পরপর রেকর্ড গরম বছরগুলোর কারণ আজও বিজ্ঞানীদের জন্য একটি বড় প্রশ্ন। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, চীন ও পূর্ব এশিয়ায় বায়ুদূষণ কমাই এই দ্রুত উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ।
গবেষণায় দেখা গেছে, চীনে দূষণ কমানোর পদক্ষেপ, বিশেষ করে অ্যারোসল কণা হ্রাসের কারণে, পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের চেয়ে দ্রুত বাড়ছে। এর কারণ হলো, অ্যারোসল কণা সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে পৃথিবীকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। যখন এই কণাগুলো কমে যায়, তখন সূর্যের আলো আরও বেশি পরিমাণে পৃথিবীতে প্রবেশ করে এবং উষ্ণতা বাড়ায়।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চীনে বায়ুদূষণ কমার কারণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব আরও বেশি অনুভূত হচ্ছে। গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়াতে প্রধান ভূমিকা রাখে। কয়েকজন বিজ্ঞানী বলছেন, অ্যারোসল কণাগুলো গ্রিনহাউস গ্যাসের উষ্ণতা বাড়ানোর প্রভাবকে কিছু পরিমাণে প্রশমিত করত, কিন্তু দূষণ কমার কারণে সেই প্রভাব আর নেই।
বিশেষ করে, চীনে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ও শিল্প-কারখানার কারণে সৃষ্ট দূষণ কমানোর ফলে এই পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। ইউএনইপির একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন সরকার বায়ুদূষণ কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে কয়লার ব্যবহার সীমিত করা, পরিষ্কার জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানো ও শিল্প-কারখানার দূষণ কমানো।
নতুন গবেষণা বলছে, পূর্ব এশিয়ার অ্যারোসলের পাশাপাশি সালফার ডাই-অক্সাইড নির্গমনও ২০১৩ সালের পর থেকে ৭৫ শতাংশ কমে গেছে। সেই সময় থেকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের গতি বাড়তে শুরু করে। গবেষণায় অংশ নেওয়া বিশ্বের আটটি ক্লাইমেট মডেলিং দলের ১৬০টি কম্পিউটার সিমুলেশনের মাধ্যমে এই সম্পর্ক বিশ্লেষণ করা হয়।
গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
পূর্ববর্তী গবেষণায় উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ হিসেবে বিশ্বজুড়ে জাহাজ চলাচলের সালফার নির্গমন কমে যাওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। তবে এটি ২০২০ সালের পর থেকে শুরু হয় এবং এককভাবে বর্তমান তাপমাত্রা বাড়ার পুরো ব্যাখ্যা দিতে পারে না। নাসার বিজ্ঞানীরা মেঘের পরিমাণে পরিবর্তনকেও কারণ হিসেবে দেখেছিলেন। তবে পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে, চীনে বায়ুদূষণ রোধে নেওয়া কিছু পদক্ষেপকে এই দ্রুত উষ্ণায়নের একটি বড় কারণ বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১০ সালের পর থেকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বাড়ার হার হওয়ার লক্ষ্য ছিল শূন্য দশমিক ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বাস্তবে তা হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৩ ডিগ্রি। এই অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশির ভাগ অংশ ব্যাখ্যা করা যায় চীন ও পূর্ব এশিয়ার দূষণ কমে যাওয়া দিয়ে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এই দূষণ হ্রাস বিশ্বজুড়ে সূর্যালোক প্রতিফলনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছে। বিশেষ করে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্বাংশে মেঘের প্রতিফলন ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এলাকাটি আরও দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। স্যাটেলাইট চিত্রেও এই তাপমাত্রা বাড়ার চিত্র মডেলিং ফলাফলের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মূল কারণ গ্রিনহাউস গ্যাস। তাই শুধু বায়ুদূষণ হ্রাস এই উষ্ণায়ন ঘটায়নি, বরং এত দিন দূষণের কারণে যে কৃত্রিম শীতলতা ছিল, তা সরে যাওয়াতেই বাস্তব অবস্থা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
বায়ুদূষণ বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর লক্ষাধিক মানুষের অকালমৃত্যু ঘটায়। তাই স্বাস্থ্য রক্ষার স্বার্থে দূষণ নিয়ন্ত্রণ অতি জরুরি। তবে এটি একটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এনেছে; যে কারণে বিশ্ব এখন অতিরিক্ত উষ্ণতার মুখোমুখি।

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
১৪ জুলাই ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
১৪ জুলাই ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
১৪ জুলাই ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

গবেষকদের ভাষ্য, এত দিন দূষিত বাতাস সূর্যালোকের একটি বড় অংশ আটকে রাখত, ফলে ভূপৃষ্ঠ তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকত। কিন্তু এখন বাতাস পরিষ্কার হওয়ায় সেই ‘সানশেড’ বা কৃত্রিম ছায়া দূর হয়েছে। গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন আগের মতোই অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রা হঠাৎ দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
১৪ জুলাই ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
২ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে