অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার বাতাসের অবস্থা আজ শুক্রবারও শোচনীয়। বাতাসে আজ ক্ষতিকর বায়ুকণার পরিমাণ কিছুটা কম রেকর্ড করা হলেও গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো অস্বাস্থ্যকর পর্যায়েই আছে রাজধানীর বাতাস। সাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৮৬। দূষিত শহরের তালিকায় অবস্থান ছিল প্রথম। এর আগের দিন বুধবার ১২৯ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার অবস্থান ছিল ১০।
আজ বায়ুদূষণে শীর্ষে আছে সেনেগালের ডাকার। শহরটির বায়ুমান ২৭৫, যা খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষে পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর (), ভারতের দিল্লি () ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৫৭)।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসের অবস্থা আজ শুক্রবারও শোচনীয়। বাতাসে আজ ক্ষতিকর বায়ুকণার পরিমাণ কিছুটা কম রেকর্ড করা হলেও গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো অস্বাস্থ্যকর পর্যায়েই আছে রাজধানীর বাতাস। সাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৮৬। দূষিত শহরের তালিকায় অবস্থান ছিল প্রথম। এর আগের দিন বুধবার ১২৯ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার অবস্থান ছিল ১০।
আজ বায়ুদূষণে শীর্ষে আছে সেনেগালের ডাকার। শহরটির বায়ুমান ২৭৫, যা খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষে পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর (), ভারতের দিল্লি () ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৫৭)।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার অনুপস্থিতির কারণে সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে আর ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা এবং পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেবৈরী আবহাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার (২২ মে) থেকে বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। এরই মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে আবহাওয়া অফিস থেকে। তা ছাড়া চলতি মাসের শেষ দিকে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ বা দুর্বল ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, বৃষ্টি হলেও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আজ শুক্রবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত ঢাকা ও আশপাশের এলাকার জন্য পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) আজ শুক্রবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৫৭। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ১৪৬ বায়ুমান নিয়ে ৪র্থ স্থানে ছিল ঢাকা।
১ দিন আগে