
আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
মা দিবস তো প্রতিদিন: চঞ্চল চৌধুরী
মা দিবস কী? আমার মা সেটা জানেনই না। জানার কোনো দরকারও নেই। কারণ আমাদের আট ভাই বোনকে জন্ম দিয়ে, তাঁদেরকে বড় করতে করতেই তো তাঁর জীবন পার হয়ে গেল। তারপর নাতিপুতি আরও কত কিছু! আর আমার কাছে মা দিবস তো প্রতিদিন। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ আমি মাকে ডাকি। মায়ের মুখের হাসিটাই আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ। আমার স্কুলশিক্ষক বাবা রাধাগোবিন্দ চৌধুরী ও মা নমিতা চৌধুরী থাকেন পাবনাতেই। এ কারণে তাঁদের সঙ্গে আমার দেখা হয় অনেকদিন পর পর। ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে। অনেক অভাবে, অনেক কষ্টে আমাদেরকে মানুষ করার যুদ্ধে বাবার সঙ্গে আমার মাও অবিচল ছিলেন। মায়েরা মনে হয় পৃথিবীতে আসেনই নিজের সুখ–স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে সন্তানের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, সন্তানকে মানুষ করার জন্য।
আমার মা আমার দার্শনিক: জাকিয়া বারী মম
আমার মা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন। বছর দুই হলো তিনি অবসরে গেছেন। মায়ের সঙ্গে ছোটবেলায় আমার সম্পর্ক অত ভালো ছিল না। তিনি যা–ই বলতেন, আমি উল্টোটা করতাম। তাঁর কোনো কথা শুনতে চাইতাম না। রাগারাগি করতাম। ঝগড়া হতো। আম্মা বকাবকি করতেন। এটাই ছিল আম্মার সঙ্গে আমার শৈশবের সম্পর্ক। কিন্তু যখন সত্যিকার অর্থে জীবন সংগ্রামে ঢুকলাম। যখন পরিবার থেকে বেরিয়ে একা একা পথচলা শুরু করলাম, তখন দেখলাম আমার মা-ই সত্যিকার অর্থে আমার দার্শনিক। দেখলাম, ছোটবেলা থেকে মা আমাকে যে কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন, সব মনীষীই এই কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন এবং সেগুলোই জীবনের সবচেয়ে বড় সত্যি। আমার মা আমার শক্তি।
আমার মাকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলব: চয়নিকা চৌধুরী
মা ছিলেন শিক্ষক। আমাদের দুই বোনকে নিজের হাতে জামাকাপড় বানিয়ে দিতেন। নাচ, গান, অভিনয়সহ সবকিছুর প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছেন তিনি। তাঁকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলতে চাই আমি। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধাকে রান্না করে খাওয়াতেন। তখন আমার বয়স মাত্র দেড় বছর। ওই সময় তিনি গর্ভবতী ছিলেন। আমি বাসার জন্য মিষ্টি কিনলে আমার ড্রাইভারের জন্যও কিনি। যেটা মা করতেন। কাউকে কিছু কিনে দেওয়ার মধ্যে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, সেটা মায়ের কাছ থেকে শিখেছি।
আমাদের জন্য চাকরিটা ছেড়ে দেন: জোভান
শিক্ষিকা হিসেবে খুব সুনাম ছিল আমার আম্মুর। স্কুলে ইংরেজি পড়াতেন। সন্তানদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে, আমাদের দেখভাল ও বেশি সময় দেওয়ার জন্য আম্মু চাকরিটা ছেড়ে দেন। আমার বাবা পনেরো বছরের বেশি সময় ধরে নিউইয়র্ক প্রবাসী। আমাদের দুই ভাই-বোনকে একাই বড় করেছেন মা। একাই সংসার সামলাচ্ছেন। মা সবসময় চেয়েছেন আমাদের কাছের বন্ধু হয়ে উঠতে। আমি নিজেও সবকিছু মায়ের সঙ্গেই শেয়ার করি। ব্যক্তিগত কোনো ঝামেলা বা কাজ নিয়ে, কখনো মন খারাপ থাকলে, সবকিছু মায়ের কাছেই শেয়ার করি। তিনিই আমার আশ্রয়। আমি মনে করি আমার মা একজন প্রকৃত যোদ্ধা।
মাকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত: অর্চিতা স্পর্শিয়া
আমার মা পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন। প্রেম করে। যখন আমার এক বছর বয়স, বাবা চলে গেলেন বিদেশে। সংসার-সন্তান-স্ত্রী- আমাদের সবাইকে ফেলে তিনি চলে গেলেন। সেখানেই বিয়ে করেছেন। আমাদের খোঁজ নেননি কখনো। তারপর থেকে আমাদের মা–মেয়ের সংগ্রাম শুরু। সমাজ একজন স্বামী চায়, সেটা পরতে পরতে বুঝতে হয়েছে মাকে। স্বামী মন্দ হলেও অসুবিধা নেই। অনেককিছু ফেস করেছি। কত বাসা ভাড়া নিয়েছি! কোনো বাসায় বাড়িওয়ালা, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ছেলে, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ভাই বিরক্ত করত। সে কারণেও অনেক বাসা ছাড়তে হয়েছে।
এভাবে করে করে আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। যে স্কুলে পড়তাম সেই স্কুলের অভিভাবক, শিক্ষকরা মিলে এমন পরিবেশ তৈরি করেছিলেন– এখনো ভাবলে খারাপ লাগে। ওর বাবা নেই, ও ভালো নয়! ওর সঙ্গে বাকি ছেলেমেয়েদের মিশতে দেওয়া যাবে না- প্রতিনিয়ত এসব সহ্য করতে হয়েছে। খুব সংগ্রামের জীবন আমার মায়ে। তাঁকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত।

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
মা দিবস তো প্রতিদিন: চঞ্চল চৌধুরী
মা দিবস কী? আমার মা সেটা জানেনই না। জানার কোনো দরকারও নেই। কারণ আমাদের আট ভাই বোনকে জন্ম দিয়ে, তাঁদেরকে বড় করতে করতেই তো তাঁর জীবন পার হয়ে গেল। তারপর নাতিপুতি আরও কত কিছু! আর আমার কাছে মা দিবস তো প্রতিদিন। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ আমি মাকে ডাকি। মায়ের মুখের হাসিটাই আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ। আমার স্কুলশিক্ষক বাবা রাধাগোবিন্দ চৌধুরী ও মা নমিতা চৌধুরী থাকেন পাবনাতেই। এ কারণে তাঁদের সঙ্গে আমার দেখা হয় অনেকদিন পর পর। ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে। অনেক অভাবে, অনেক কষ্টে আমাদেরকে মানুষ করার যুদ্ধে বাবার সঙ্গে আমার মাও অবিচল ছিলেন। মায়েরা মনে হয় পৃথিবীতে আসেনই নিজের সুখ–স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে সন্তানের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, সন্তানকে মানুষ করার জন্য।
আমার মা আমার দার্শনিক: জাকিয়া বারী মম
আমার মা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন। বছর দুই হলো তিনি অবসরে গেছেন। মায়ের সঙ্গে ছোটবেলায় আমার সম্পর্ক অত ভালো ছিল না। তিনি যা–ই বলতেন, আমি উল্টোটা করতাম। তাঁর কোনো কথা শুনতে চাইতাম না। রাগারাগি করতাম। ঝগড়া হতো। আম্মা বকাবকি করতেন। এটাই ছিল আম্মার সঙ্গে আমার শৈশবের সম্পর্ক। কিন্তু যখন সত্যিকার অর্থে জীবন সংগ্রামে ঢুকলাম। যখন পরিবার থেকে বেরিয়ে একা একা পথচলা শুরু করলাম, তখন দেখলাম আমার মা-ই সত্যিকার অর্থে আমার দার্শনিক। দেখলাম, ছোটবেলা থেকে মা আমাকে যে কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন, সব মনীষীই এই কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন এবং সেগুলোই জীবনের সবচেয়ে বড় সত্যি। আমার মা আমার শক্তি।
আমার মাকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলব: চয়নিকা চৌধুরী
মা ছিলেন শিক্ষক। আমাদের দুই বোনকে নিজের হাতে জামাকাপড় বানিয়ে দিতেন। নাচ, গান, অভিনয়সহ সবকিছুর প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছেন তিনি। তাঁকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলতে চাই আমি। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধাকে রান্না করে খাওয়াতেন। তখন আমার বয়স মাত্র দেড় বছর। ওই সময় তিনি গর্ভবতী ছিলেন। আমি বাসার জন্য মিষ্টি কিনলে আমার ড্রাইভারের জন্যও কিনি। যেটা মা করতেন। কাউকে কিছু কিনে দেওয়ার মধ্যে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, সেটা মায়ের কাছ থেকে শিখেছি।
আমাদের জন্য চাকরিটা ছেড়ে দেন: জোভান
শিক্ষিকা হিসেবে খুব সুনাম ছিল আমার আম্মুর। স্কুলে ইংরেজি পড়াতেন। সন্তানদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে, আমাদের দেখভাল ও বেশি সময় দেওয়ার জন্য আম্মু চাকরিটা ছেড়ে দেন। আমার বাবা পনেরো বছরের বেশি সময় ধরে নিউইয়র্ক প্রবাসী। আমাদের দুই ভাই-বোনকে একাই বড় করেছেন মা। একাই সংসার সামলাচ্ছেন। মা সবসময় চেয়েছেন আমাদের কাছের বন্ধু হয়ে উঠতে। আমি নিজেও সবকিছু মায়ের সঙ্গেই শেয়ার করি। ব্যক্তিগত কোনো ঝামেলা বা কাজ নিয়ে, কখনো মন খারাপ থাকলে, সবকিছু মায়ের কাছেই শেয়ার করি। তিনিই আমার আশ্রয়। আমি মনে করি আমার মা একজন প্রকৃত যোদ্ধা।
মাকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত: অর্চিতা স্পর্শিয়া
আমার মা পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন। প্রেম করে। যখন আমার এক বছর বয়স, বাবা চলে গেলেন বিদেশে। সংসার-সন্তান-স্ত্রী- আমাদের সবাইকে ফেলে তিনি চলে গেলেন। সেখানেই বিয়ে করেছেন। আমাদের খোঁজ নেননি কখনো। তারপর থেকে আমাদের মা–মেয়ের সংগ্রাম শুরু। সমাজ একজন স্বামী চায়, সেটা পরতে পরতে বুঝতে হয়েছে মাকে। স্বামী মন্দ হলেও অসুবিধা নেই। অনেককিছু ফেস করেছি। কত বাসা ভাড়া নিয়েছি! কোনো বাসায় বাড়িওয়ালা, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ছেলে, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ভাই বিরক্ত করত। সে কারণেও অনেক বাসা ছাড়তে হয়েছে।
এভাবে করে করে আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। যে স্কুলে পড়তাম সেই স্কুলের অভিভাবক, শিক্ষকরা মিলে এমন পরিবেশ তৈরি করেছিলেন– এখনো ভাবলে খারাপ লাগে। ওর বাবা নেই, ও ভালো নয়! ওর সঙ্গে বাকি ছেলেমেয়েদের মিশতে দেওয়া যাবে না- প্রতিনিয়ত এসব সহ্য করতে হয়েছে। খুব সংগ্রামের জীবন আমার মায়ে। তাঁকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত।

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
মা দিবস তো প্রতিদিন: চঞ্চল চৌধুরী
মা দিবস কী? আমার মা সেটা জানেনই না। জানার কোনো দরকারও নেই। কারণ আমাদের আট ভাই বোনকে জন্ম দিয়ে, তাঁদেরকে বড় করতে করতেই তো তাঁর জীবন পার হয়ে গেল। তারপর নাতিপুতি আরও কত কিছু! আর আমার কাছে মা দিবস তো প্রতিদিন। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ আমি মাকে ডাকি। মায়ের মুখের হাসিটাই আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ। আমার স্কুলশিক্ষক বাবা রাধাগোবিন্দ চৌধুরী ও মা নমিতা চৌধুরী থাকেন পাবনাতেই। এ কারণে তাঁদের সঙ্গে আমার দেখা হয় অনেকদিন পর পর। ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে। অনেক অভাবে, অনেক কষ্টে আমাদেরকে মানুষ করার যুদ্ধে বাবার সঙ্গে আমার মাও অবিচল ছিলেন। মায়েরা মনে হয় পৃথিবীতে আসেনই নিজের সুখ–স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে সন্তানের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, সন্তানকে মানুষ করার জন্য।
আমার মা আমার দার্শনিক: জাকিয়া বারী মম
আমার মা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন। বছর দুই হলো তিনি অবসরে গেছেন। মায়ের সঙ্গে ছোটবেলায় আমার সম্পর্ক অত ভালো ছিল না। তিনি যা–ই বলতেন, আমি উল্টোটা করতাম। তাঁর কোনো কথা শুনতে চাইতাম না। রাগারাগি করতাম। ঝগড়া হতো। আম্মা বকাবকি করতেন। এটাই ছিল আম্মার সঙ্গে আমার শৈশবের সম্পর্ক। কিন্তু যখন সত্যিকার অর্থে জীবন সংগ্রামে ঢুকলাম। যখন পরিবার থেকে বেরিয়ে একা একা পথচলা শুরু করলাম, তখন দেখলাম আমার মা-ই সত্যিকার অর্থে আমার দার্শনিক। দেখলাম, ছোটবেলা থেকে মা আমাকে যে কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন, সব মনীষীই এই কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন এবং সেগুলোই জীবনের সবচেয়ে বড় সত্যি। আমার মা আমার শক্তি।
আমার মাকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলব: চয়নিকা চৌধুরী
মা ছিলেন শিক্ষক। আমাদের দুই বোনকে নিজের হাতে জামাকাপড় বানিয়ে দিতেন। নাচ, গান, অভিনয়সহ সবকিছুর প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছেন তিনি। তাঁকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলতে চাই আমি। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধাকে রান্না করে খাওয়াতেন। তখন আমার বয়স মাত্র দেড় বছর। ওই সময় তিনি গর্ভবতী ছিলেন। আমি বাসার জন্য মিষ্টি কিনলে আমার ড্রাইভারের জন্যও কিনি। যেটা মা করতেন। কাউকে কিছু কিনে দেওয়ার মধ্যে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, সেটা মায়ের কাছ থেকে শিখেছি।
আমাদের জন্য চাকরিটা ছেড়ে দেন: জোভান
শিক্ষিকা হিসেবে খুব সুনাম ছিল আমার আম্মুর। স্কুলে ইংরেজি পড়াতেন। সন্তানদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে, আমাদের দেখভাল ও বেশি সময় দেওয়ার জন্য আম্মু চাকরিটা ছেড়ে দেন। আমার বাবা পনেরো বছরের বেশি সময় ধরে নিউইয়র্ক প্রবাসী। আমাদের দুই ভাই-বোনকে একাই বড় করেছেন মা। একাই সংসার সামলাচ্ছেন। মা সবসময় চেয়েছেন আমাদের কাছের বন্ধু হয়ে উঠতে। আমি নিজেও সবকিছু মায়ের সঙ্গেই শেয়ার করি। ব্যক্তিগত কোনো ঝামেলা বা কাজ নিয়ে, কখনো মন খারাপ থাকলে, সবকিছু মায়ের কাছেই শেয়ার করি। তিনিই আমার আশ্রয়। আমি মনে করি আমার মা একজন প্রকৃত যোদ্ধা।
মাকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত: অর্চিতা স্পর্শিয়া
আমার মা পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন। প্রেম করে। যখন আমার এক বছর বয়স, বাবা চলে গেলেন বিদেশে। সংসার-সন্তান-স্ত্রী- আমাদের সবাইকে ফেলে তিনি চলে গেলেন। সেখানেই বিয়ে করেছেন। আমাদের খোঁজ নেননি কখনো। তারপর থেকে আমাদের মা–মেয়ের সংগ্রাম শুরু। সমাজ একজন স্বামী চায়, সেটা পরতে পরতে বুঝতে হয়েছে মাকে। স্বামী মন্দ হলেও অসুবিধা নেই। অনেককিছু ফেস করেছি। কত বাসা ভাড়া নিয়েছি! কোনো বাসায় বাড়িওয়ালা, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ছেলে, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ভাই বিরক্ত করত। সে কারণেও অনেক বাসা ছাড়তে হয়েছে।
এভাবে করে করে আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। যে স্কুলে পড়তাম সেই স্কুলের অভিভাবক, শিক্ষকরা মিলে এমন পরিবেশ তৈরি করেছিলেন– এখনো ভাবলে খারাপ লাগে। ওর বাবা নেই, ও ভালো নয়! ওর সঙ্গে বাকি ছেলেমেয়েদের মিশতে দেওয়া যাবে না- প্রতিনিয়ত এসব সহ্য করতে হয়েছে। খুব সংগ্রামের জীবন আমার মায়ে। তাঁকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত।

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
মা দিবস তো প্রতিদিন: চঞ্চল চৌধুরী
মা দিবস কী? আমার মা সেটা জানেনই না। জানার কোনো দরকারও নেই। কারণ আমাদের আট ভাই বোনকে জন্ম দিয়ে, তাঁদেরকে বড় করতে করতেই তো তাঁর জীবন পার হয়ে গেল। তারপর নাতিপুতি আরও কত কিছু! আর আমার কাছে মা দিবস তো প্রতিদিন। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ আমি মাকে ডাকি। মায়ের মুখের হাসিটাই আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ। আমার স্কুলশিক্ষক বাবা রাধাগোবিন্দ চৌধুরী ও মা নমিতা চৌধুরী থাকেন পাবনাতেই। এ কারণে তাঁদের সঙ্গে আমার দেখা হয় অনেকদিন পর পর। ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে। অনেক অভাবে, অনেক কষ্টে আমাদেরকে মানুষ করার যুদ্ধে বাবার সঙ্গে আমার মাও অবিচল ছিলেন। মায়েরা মনে হয় পৃথিবীতে আসেনই নিজের সুখ–স্বাচ্ছন্দ্য বিসর্জন দিয়ে সন্তানের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, সন্তানকে মানুষ করার জন্য।
আমার মা আমার দার্শনিক: জাকিয়া বারী মম
আমার মা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন। বছর দুই হলো তিনি অবসরে গেছেন। মায়ের সঙ্গে ছোটবেলায় আমার সম্পর্ক অত ভালো ছিল না। তিনি যা–ই বলতেন, আমি উল্টোটা করতাম। তাঁর কোনো কথা শুনতে চাইতাম না। রাগারাগি করতাম। ঝগড়া হতো। আম্মা বকাবকি করতেন। এটাই ছিল আম্মার সঙ্গে আমার শৈশবের সম্পর্ক। কিন্তু যখন সত্যিকার অর্থে জীবন সংগ্রামে ঢুকলাম। যখন পরিবার থেকে বেরিয়ে একা একা পথচলা শুরু করলাম, তখন দেখলাম আমার মা-ই সত্যিকার অর্থে আমার দার্শনিক। দেখলাম, ছোটবেলা থেকে মা আমাকে যে কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন, সব মনীষীই এই কথাগুলো বলতে চেষ্টা করেছেন এবং সেগুলোই জীবনের সবচেয়ে বড় সত্যি। আমার মা আমার শক্তি।
আমার মাকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলব: চয়নিকা চৌধুরী
মা ছিলেন শিক্ষক। আমাদের দুই বোনকে নিজের হাতে জামাকাপড় বানিয়ে দিতেন। নাচ, গান, অভিনয়সহ সবকিছুর প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছেন তিনি। তাঁকে একজন মুক্তিযোদ্ধাও বলতে চাই আমি। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ জন মুক্তিযোদ্ধাকে রান্না করে খাওয়াতেন। তখন আমার বয়স মাত্র দেড় বছর। ওই সময় তিনি গর্ভবতী ছিলেন। আমি বাসার জন্য মিষ্টি কিনলে আমার ড্রাইভারের জন্যও কিনি। যেটা মা করতেন। কাউকে কিছু কিনে দেওয়ার মধ্যে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, সেটা মায়ের কাছ থেকে শিখেছি।
আমাদের জন্য চাকরিটা ছেড়ে দেন: জোভান
শিক্ষিকা হিসেবে খুব সুনাম ছিল আমার আম্মুর। স্কুলে ইংরেজি পড়াতেন। সন্তানদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে, আমাদের দেখভাল ও বেশি সময় দেওয়ার জন্য আম্মু চাকরিটা ছেড়ে দেন। আমার বাবা পনেরো বছরের বেশি সময় ধরে নিউইয়র্ক প্রবাসী। আমাদের দুই ভাই-বোনকে একাই বড় করেছেন মা। একাই সংসার সামলাচ্ছেন। মা সবসময় চেয়েছেন আমাদের কাছের বন্ধু হয়ে উঠতে। আমি নিজেও সবকিছু মায়ের সঙ্গেই শেয়ার করি। ব্যক্তিগত কোনো ঝামেলা বা কাজ নিয়ে, কখনো মন খারাপ থাকলে, সবকিছু মায়ের কাছেই শেয়ার করি। তিনিই আমার আশ্রয়। আমি মনে করি আমার মা একজন প্রকৃত যোদ্ধা।
মাকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত: অর্চিতা স্পর্শিয়া
আমার মা পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন। প্রেম করে। যখন আমার এক বছর বয়স, বাবা চলে গেলেন বিদেশে। সংসার-সন্তান-স্ত্রী- আমাদের সবাইকে ফেলে তিনি চলে গেলেন। সেখানেই বিয়ে করেছেন। আমাদের খোঁজ নেননি কখনো। তারপর থেকে আমাদের মা–মেয়ের সংগ্রাম শুরু। সমাজ একজন স্বামী চায়, সেটা পরতে পরতে বুঝতে হয়েছে মাকে। স্বামী মন্দ হলেও অসুবিধা নেই। অনেককিছু ফেস করেছি। কত বাসা ভাড়া নিয়েছি! কোনো বাসায় বাড়িওয়ালা, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ছেলে, কোনো বাসায় বাড়িওয়ালার ভাই বিরক্ত করত। সে কারণেও অনেক বাসা ছাড়তে হয়েছে।
এভাবে করে করে আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। যে স্কুলে পড়তাম সেই স্কুলের অভিভাবক, শিক্ষকরা মিলে এমন পরিবেশ তৈরি করেছিলেন– এখনো ভাবলে খারাপ লাগে। ওর বাবা নেই, ও ভালো নয়! ওর সঙ্গে বাকি ছেলেমেয়েদের মিশতে দেওয়া যাবে না- প্রতিনিয়ত এসব সহ্য করতে হয়েছে। খুব সংগ্রামের জীবন আমার মায়ে। তাঁকে নিয়ে একটা সিনেমা হওয়া উচিত।

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
০৯ মে ২০২১
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
০৯ মে ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
০৯ মে ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

আজ বিশ্ব মা দিবস। সন্তানের সুখের জন্য এক জীবনে মা হাসিমুখে যে কত ত্যাগ স্বীকার করেন, তা বলে বোঝানো কঠিন। তারকা হয়ে ওঠার পেছনে তাঁদের মায়েদের সংগ্রামও কম নয়! এমনকিছু তারকাদের গল্প থাকল, যাঁদের বিখ্যাত হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তাঁদের মা।
০৯ মে ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৭ ঘণ্টা আগে