বিনোদন ডেস্ক
তিন বছর হয়ে গেছে বিটিএসের কার্যক্রম বন্ধ। দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় এ ব্যান্ডের সাত সদস্যের সবাই ছিলেন বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণে। এরই মধ্যে আর এম, জিন, জে হোপ, জিমিন, ভি ও জাংকুক প্রশিক্ষণ শেষ করে চলে এসেছেন। ২১ জুন সুগার প্রশিক্ষণও শেষ হবে। প্রায় তিন বছর পর একত্র হবেন বিটিএসের সাত সদস্য। ভক্তরা অপেক্ষায় আছেন, কবে আবার তাঁদের একসঙ্গে মঞ্চে দেখা যাবে! কবে নতুন গান নিয়ে ফিরবে বিটিএস!
২০২২ সালের ১৫ অক্টোবর ‘ইয়েট টু কাম’ কনসার্টে সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল বিটিএসের পারফরম্যান্স। সেখানে বিটিএস সদস্যরা ভক্তদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সামরিক প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে এসে আরও চমৎকার সব গান উপহার দেবেন তাঁরা। সেই সময় এসে গেছে। ব্যান্ডটি যে সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয়, সেই হাইব করপোরেশন সম্প্রতি দ্য কোরিয়া হেরাল্ডকে জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মার্চে ফেরার পরিকল্পনা করছে বিটিএস। ওই সময় নতুন গান ও কনসার্ট দিয়ে আবার ভক্তদের মুখোমুখি হবে ব্যান্ডটি।
একই সময়ে ফেরার পরিকল্পনা ছিল আরেকটি কোরিয়ান ব্যান্ড টুমরো এক্স টুমরোর। তবে সিনিয়র ব্যান্ডকে জায়গা দিতে এ ব্যান্ডের প্রত্যাবর্তনের তারিখ বদলানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে দ্য কোরিয়া হেরাল্ড। এই সংবাদমাধ্যমকে একটি সূত্র বলে, ‘যদিও বিটিএসের প্রত্যাবর্তনের সঠিক তারিখ এখনো ঠিক হয়নি। তবে এটি ২০২৬ সালের মার্চের মাঝামাঝি হবে। একই সময়ে টুমরো এক্স টুমরোরও ফেরার কথা। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রথমে বিটিএস আসবে, পরে টিএক্সটি। অথবা অন্যভাবেও হতে পারে।’
বিটিএসকে নতুনভাবে সামনে আনতে এরই মধ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাইবের সিইও লি জে স্যাং। তিনি বলেন, ‘আমরা শীর্ষস্থানীয় প্রযোজকদের সঙ্গে নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে সামরিক বাহিনী থেকে ফিরে আসার পর সৃজনশীল কাজে মনোযোগ দিতে শিল্পীদেরও অনেকটা সময় প্রয়োজন।’
তিন বছর হয়ে গেছে বিটিএসের কার্যক্রম বন্ধ। দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় এ ব্যান্ডের সাত সদস্যের সবাই ছিলেন বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণে। এরই মধ্যে আর এম, জিন, জে হোপ, জিমিন, ভি ও জাংকুক প্রশিক্ষণ শেষ করে চলে এসেছেন। ২১ জুন সুগার প্রশিক্ষণও শেষ হবে। প্রায় তিন বছর পর একত্র হবেন বিটিএসের সাত সদস্য। ভক্তরা অপেক্ষায় আছেন, কবে আবার তাঁদের একসঙ্গে মঞ্চে দেখা যাবে! কবে নতুন গান নিয়ে ফিরবে বিটিএস!
২০২২ সালের ১৫ অক্টোবর ‘ইয়েট টু কাম’ কনসার্টে সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল বিটিএসের পারফরম্যান্স। সেখানে বিটিএস সদস্যরা ভক্তদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সামরিক প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে এসে আরও চমৎকার সব গান উপহার দেবেন তাঁরা। সেই সময় এসে গেছে। ব্যান্ডটি যে সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয়, সেই হাইব করপোরেশন সম্প্রতি দ্য কোরিয়া হেরাল্ডকে জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মার্চে ফেরার পরিকল্পনা করছে বিটিএস। ওই সময় নতুন গান ও কনসার্ট দিয়ে আবার ভক্তদের মুখোমুখি হবে ব্যান্ডটি।
একই সময়ে ফেরার পরিকল্পনা ছিল আরেকটি কোরিয়ান ব্যান্ড টুমরো এক্স টুমরোর। তবে সিনিয়র ব্যান্ডকে জায়গা দিতে এ ব্যান্ডের প্রত্যাবর্তনের তারিখ বদলানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে দ্য কোরিয়া হেরাল্ড। এই সংবাদমাধ্যমকে একটি সূত্র বলে, ‘যদিও বিটিএসের প্রত্যাবর্তনের সঠিক তারিখ এখনো ঠিক হয়নি। তবে এটি ২০২৬ সালের মার্চের মাঝামাঝি হবে। একই সময়ে টুমরো এক্স টুমরোরও ফেরার কথা। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রথমে বিটিএস আসবে, পরে টিএক্সটি। অথবা অন্যভাবেও হতে পারে।’
বিটিএসকে নতুনভাবে সামনে আনতে এরই মধ্যে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাইবের সিইও লি জে স্যাং। তিনি বলেন, ‘আমরা শীর্ষস্থানীয় প্রযোজকদের সঙ্গে নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে সামরিক বাহিনী থেকে ফিরে আসার পর সৃজনশীল কাজে মনোযোগ দিতে শিল্পীদেরও অনেকটা সময় প্রয়োজন।’
প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা মুক্তির পর নির্মাতাদের লক্ষ্য থাকে ওটিটি। বিনোদনের এই মাধ্যমেও অনেক দর্শক অপেক্ষায় থাকেন নতুন সিনেমা দেখার জন্য। তাই আলোচনার রেশ থাকতেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলো ওটিটিতে দেওয়ার চেষ্টা করেন নির্মাতারা। গত রোজার ঈদের চার সিনেমা ওটিটিতে এসেছে কোরবানির ঈদে। এবার আরও আগে ঘর
২ ঘণ্টা আগেমা-বাবার দেওয়া নাম ছিল দেলোয়ার হোসেন। চলচ্চিত্রে এসে হয়ে যান দিলদার। বদলে যাওয়া এই নামেই ঠাঁই করে নেন দর্শকের হৃদয়ে। চার দশকের কম সময়ে দিলদার দেখা দিয়েছেন ৫০০-র বেশি সিনেমায়। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে রাজত্ব করতে হয়। কীভাবে কমেডিয়ানের গণ্ডি ডিঙিয়ে হয়ে উঠতে হয় একচ্ছত্র নায়ক। তাঁর মৃত্যুর পর বাংলা
২ ঘণ্টা আগেস্কুলের শ্রেণিকক্ষে এখন থেকে আর কোনো ব্যাকবেঞ্চার থাকবে না। সব শিক্ষার্থী বসবে ফার্স্ট বেঞ্চে। কীভাবে? সে উপায় দেখিয়ে দিয়েছেন পরিচালক তাঁর স্থানার্থী শ্রীকুট্টনে। সিনেমাটি দেখে সে মডেল অনুসরণ করা হচ্ছে কেরালার বিভিন্ন স্কুলে।
১৩ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে ‘যত কাণ্ড কলকাতাতেই’ সিনেমা দিয়ে কাজী নওশাবা আহমেদ নাম লেখান টালিউডে। ওই বছরই শেষ হয় অনিক দত্ত পরিচালিত সিনেমাটির শুটিং। কথা ছিল ২০২৪ সালের দুর্গাপূজার সময় মুক্তি পাবে প্রেক্ষাগৃহে। তবে সেটি আর হয়নি।
১ দিন আগে