বিনোদন ডেস্ক

সিনেমা ছাপিয়ে ইদানীং চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল প্রসঙ্গ। যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানো হচ্ছে বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব থেকে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানানো হচ্ছে, গণহত্যার বিরুদ্ধে উচ্চারিত হচ্ছে প্রতিবাদ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদের সাক্ষী হয়ে রইল এবারের ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল।
গতকাল শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজার হাজার ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমিতি, সংগঠন ও সংবাদকর্মী আয়োজিত এ মিছিলের উদ্দেশ্য ছিল, গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদের ক্ষেত্র হিসেবে পৃথিবীর প্রাচীনতম এই উৎসবকে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা।
হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, এ প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নিতে ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জড়ো হন হাজার হাজার শিক্ষার্থী, সমাজকর্মী, অ্যাকটিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজকেরা এক বিবৃতিতে বলেন, ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে শুধু একটি চলচ্চিত্র উৎসব হিসেবে উদ্যাপিত হতে পারে না। বরং ইসরায়েল যে গণহত্যা চালাচ্ছে, পশ্চিমা সরকারগুলো তাতে সহযোগিতা করছে; এ বিষয়গুলো জোরালোভাবে উচ্চারিত হওয়া দরকার এই উৎসব থেকে। ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি স্পষ্ট সমর্থন জানানো উচিত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গাজার হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শরণার্থীশিবিরগুলোতেও বোমা বর্ষণ করা হচ্ছে। বেসামরিক নাগরিকদের খাবার ও পানি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের হত্যা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের এ বর্বরতার সঙ্গে ইতালি ও ইউরোপ জড়িত। তারা অস্ত্র সরবরাহ করছে, অর্থনৈতিক চুক্তি করছে, কূটনৈতিক সহযোগিতা দিচ্ছে। আমাদের আবেদন, গণহত্যা বন্ধ করুন, অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করুন, পশ্চিমা সহযোগিতা বন্ধ করুন।’

গাজায় চলমান গণহত্যার বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান নিতে আগেই আহ্বান জানানো হয়েছিল ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব কর্তৃপক্ষকে। উৎসবের আগে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন বিভিন্ন দেশের ছয় শ শিল্পী ও নির্মাতা। গাল গাদত ও জেরার্ড বাটলারের মতো ইসরায়েলপন্থী তারকাদের যেন আমন্ত্রণ না জানানো হয় ভেনিস উৎসবে, সে দাবিও জানিয়েছিলেন তাঁরা।
গত বুধকার (২৭ আগস্ট) থেকে শুরু হওয়া ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে শুরুর দিনেও বিক্ষোভকারীরা জড়ো হয়েছিলেন। উৎসবের মূল গেটে তাঁরা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন, স্টপ দ্য জেনোসাইড’ স্লোগান লেখা ব্যানার টানিয়ে দেন।
ভেনিস উৎসবের গত বছরের আসরেও উচ্চারিত হয়েছিল প্রতিবাদধ্বনি। সেবার পুলিশের বাধা টপকে উৎসবের রেড কার্পেটে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়িয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তবে এবার উৎসবের মূল প্রাঙ্গণ থেকে প্রায় এক হাজার ফুট দূরে অবস্থান নিতে হয় তাঁদের। সেখানেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। তবে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। বরং শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয় বিক্ষোভ কর্মসূচি।

সিনেমা ছাপিয়ে ইদানীং চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল প্রসঙ্গ। যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানো হচ্ছে বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব থেকে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানানো হচ্ছে, গণহত্যার বিরুদ্ধে উচ্চারিত হচ্ছে প্রতিবাদ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদের সাক্ষী হয়ে রইল এবারের ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল।
গতকাল শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজার হাজার ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমিতি, সংগঠন ও সংবাদকর্মী আয়োজিত এ মিছিলের উদ্দেশ্য ছিল, গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদের ক্ষেত্র হিসেবে পৃথিবীর প্রাচীনতম এই উৎসবকে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা।
হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, এ প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নিতে ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জড়ো হন হাজার হাজার শিক্ষার্থী, সমাজকর্মী, অ্যাকটিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজকেরা এক বিবৃতিতে বলেন, ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে শুধু একটি চলচ্চিত্র উৎসব হিসেবে উদ্যাপিত হতে পারে না। বরং ইসরায়েল যে গণহত্যা চালাচ্ছে, পশ্চিমা সরকারগুলো তাতে সহযোগিতা করছে; এ বিষয়গুলো জোরালোভাবে উচ্চারিত হওয়া দরকার এই উৎসব থেকে। ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি স্পষ্ট সমর্থন জানানো উচিত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গাজার হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শরণার্থীশিবিরগুলোতেও বোমা বর্ষণ করা হচ্ছে। বেসামরিক নাগরিকদের খাবার ও পানি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের হত্যা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের এ বর্বরতার সঙ্গে ইতালি ও ইউরোপ জড়িত। তারা অস্ত্র সরবরাহ করছে, অর্থনৈতিক চুক্তি করছে, কূটনৈতিক সহযোগিতা দিচ্ছে। আমাদের আবেদন, গণহত্যা বন্ধ করুন, অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করুন, পশ্চিমা সহযোগিতা বন্ধ করুন।’

গাজায় চলমান গণহত্যার বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান নিতে আগেই আহ্বান জানানো হয়েছিল ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব কর্তৃপক্ষকে। উৎসবের আগে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন বিভিন্ন দেশের ছয় শ শিল্পী ও নির্মাতা। গাল গাদত ও জেরার্ড বাটলারের মতো ইসরায়েলপন্থী তারকাদের যেন আমন্ত্রণ না জানানো হয় ভেনিস উৎসবে, সে দাবিও জানিয়েছিলেন তাঁরা।
গত বুধকার (২৭ আগস্ট) থেকে শুরু হওয়া ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে শুরুর দিনেও বিক্ষোভকারীরা জড়ো হয়েছিলেন। উৎসবের মূল গেটে তাঁরা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন, স্টপ দ্য জেনোসাইড’ স্লোগান লেখা ব্যানার টানিয়ে দেন।
ভেনিস উৎসবের গত বছরের আসরেও উচ্চারিত হয়েছিল প্রতিবাদধ্বনি। সেবার পুলিশের বাধা টপকে উৎসবের রেড কার্পেটে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়িয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তবে এবার উৎসবের মূল প্রাঙ্গণ থেকে প্রায় এক হাজার ফুট দূরে অবস্থান নিতে হয় তাঁদের। সেখানেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। তবে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। বরং শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয় বিক্ষোভ কর্মসূচি।
বিনোদন ডেস্ক

সিনেমা ছাপিয়ে ইদানীং চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল প্রসঙ্গ। যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানো হচ্ছে বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব থেকে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানানো হচ্ছে, গণহত্যার বিরুদ্ধে উচ্চারিত হচ্ছে প্রতিবাদ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদের সাক্ষী হয়ে রইল এবারের ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল।
গতকাল শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজার হাজার ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমিতি, সংগঠন ও সংবাদকর্মী আয়োজিত এ মিছিলের উদ্দেশ্য ছিল, গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদের ক্ষেত্র হিসেবে পৃথিবীর প্রাচীনতম এই উৎসবকে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা।
হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, এ প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নিতে ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জড়ো হন হাজার হাজার শিক্ষার্থী, সমাজকর্মী, অ্যাকটিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজকেরা এক বিবৃতিতে বলেন, ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে শুধু একটি চলচ্চিত্র উৎসব হিসেবে উদ্যাপিত হতে পারে না। বরং ইসরায়েল যে গণহত্যা চালাচ্ছে, পশ্চিমা সরকারগুলো তাতে সহযোগিতা করছে; এ বিষয়গুলো জোরালোভাবে উচ্চারিত হওয়া দরকার এই উৎসব থেকে। ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি স্পষ্ট সমর্থন জানানো উচিত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গাজার হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শরণার্থীশিবিরগুলোতেও বোমা বর্ষণ করা হচ্ছে। বেসামরিক নাগরিকদের খাবার ও পানি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের হত্যা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের এ বর্বরতার সঙ্গে ইতালি ও ইউরোপ জড়িত। তারা অস্ত্র সরবরাহ করছে, অর্থনৈতিক চুক্তি করছে, কূটনৈতিক সহযোগিতা দিচ্ছে। আমাদের আবেদন, গণহত্যা বন্ধ করুন, অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করুন, পশ্চিমা সহযোগিতা বন্ধ করুন।’

গাজায় চলমান গণহত্যার বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান নিতে আগেই আহ্বান জানানো হয়েছিল ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব কর্তৃপক্ষকে। উৎসবের আগে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন বিভিন্ন দেশের ছয় শ শিল্পী ও নির্মাতা। গাল গাদত ও জেরার্ড বাটলারের মতো ইসরায়েলপন্থী তারকাদের যেন আমন্ত্রণ না জানানো হয় ভেনিস উৎসবে, সে দাবিও জানিয়েছিলেন তাঁরা।
গত বুধকার (২৭ আগস্ট) থেকে শুরু হওয়া ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে শুরুর দিনেও বিক্ষোভকারীরা জড়ো হয়েছিলেন। উৎসবের মূল গেটে তাঁরা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন, স্টপ দ্য জেনোসাইড’ স্লোগান লেখা ব্যানার টানিয়ে দেন।
ভেনিস উৎসবের গত বছরের আসরেও উচ্চারিত হয়েছিল প্রতিবাদধ্বনি। সেবার পুলিশের বাধা টপকে উৎসবের রেড কার্পেটে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়িয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তবে এবার উৎসবের মূল প্রাঙ্গণ থেকে প্রায় এক হাজার ফুট দূরে অবস্থান নিতে হয় তাঁদের। সেখানেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। তবে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। বরং শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয় বিক্ষোভ কর্মসূচি।

সিনেমা ছাপিয়ে ইদানীং চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল প্রসঙ্গ। যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানানো হচ্ছে বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব থেকে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানানো হচ্ছে, গণহত্যার বিরুদ্ধে উচ্চারিত হচ্ছে প্রতিবাদ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদের সাক্ষী হয়ে রইল এবারের ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল।
গতকাল শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজার হাজার ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমিতি, সংগঠন ও সংবাদকর্মী আয়োজিত এ মিছিলের উদ্দেশ্য ছিল, গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদের ক্ষেত্র হিসেবে পৃথিবীর প্রাচীনতম এই উৎসবকে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করা।
হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, এ প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নিতে ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জড়ো হন হাজার হাজার শিক্ষার্থী, সমাজকর্মী, অ্যাকটিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজকেরা এক বিবৃতিতে বলেন, ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে শুধু একটি চলচ্চিত্র উৎসব হিসেবে উদ্যাপিত হতে পারে না। বরং ইসরায়েল যে গণহত্যা চালাচ্ছে, পশ্চিমা সরকারগুলো তাতে সহযোগিতা করছে; এ বিষয়গুলো জোরালোভাবে উচ্চারিত হওয়া দরকার এই উৎসব থেকে। ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি স্পষ্ট সমর্থন জানানো উচিত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গাজার হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শরণার্থীশিবিরগুলোতেও বোমা বর্ষণ করা হচ্ছে। বেসামরিক নাগরিকদের খাবার ও পানি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের হত্যা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের এ বর্বরতার সঙ্গে ইতালি ও ইউরোপ জড়িত। তারা অস্ত্র সরবরাহ করছে, অর্থনৈতিক চুক্তি করছে, কূটনৈতিক সহযোগিতা দিচ্ছে। আমাদের আবেদন, গণহত্যা বন্ধ করুন, অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করুন, পশ্চিমা সহযোগিতা বন্ধ করুন।’

গাজায় চলমান গণহত্যার বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান নিতে আগেই আহ্বান জানানো হয়েছিল ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব কর্তৃপক্ষকে। উৎসবের আগে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন বিভিন্ন দেশের ছয় শ শিল্পী ও নির্মাতা। গাল গাদত ও জেরার্ড বাটলারের মতো ইসরায়েলপন্থী তারকাদের যেন আমন্ত্রণ না জানানো হয় ভেনিস উৎসবে, সে দাবিও জানিয়েছিলেন তাঁরা।
গত বুধকার (২৭ আগস্ট) থেকে শুরু হওয়া ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে শুরুর দিনেও বিক্ষোভকারীরা জড়ো হয়েছিলেন। উৎসবের মূল গেটে তাঁরা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন, স্টপ দ্য জেনোসাইড’ স্লোগান লেখা ব্যানার টানিয়ে দেন।
ভেনিস উৎসবের গত বছরের আসরেও উচ্চারিত হয়েছিল প্রতিবাদধ্বনি। সেবার পুলিশের বাধা টপকে উৎসবের রেড কার্পেটে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়িয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তবে এবার উৎসবের মূল প্রাঙ্গণ থেকে প্রায় এক হাজার ফুট দূরে অবস্থান নিতে হয় তাঁদের। সেখানেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। তবে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। বরং শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয় বিক্ষোভ কর্মসূচি।

গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১০ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১০ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১০ ঘণ্টা আগে
সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা কাজের দাবি জানিয়ে একাধিক সিনেমা থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় পুরো বছর আলোচনায় ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। অভিনেত্রী এমন দাবি করলে বাদ পড়েন সন্দীপ রেড্ডি ভাঙার ‘স্পিরিট’ সিনেমা থেকে। এরপর কল্কি সিনেমার সিকুয়েল থেকেও বাদ দেওয়া হয় দীপিকাকে।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা। বহিরাগত ব্যক্তিদের হামলা ও ইটবৃষ্টির মুখে কনসার্টটি বাতিল ঘোষণা করেন আয়োজকেরা। শেষ পর্যন্ত গান না গেয়েই ফরিদপুর ছাড়েন জেমস। কনসার্ট বাতিল হওয়ার ঘটনাকে আয়োজকদের ব্যর্থতা দাবি করে জেমস বলেছেন, ‘এটি সম্পূর্ণ আয়োজকদের অব্যবস্থাপনা ও ব্যর্থতা।’
জেমসের ম্যানেজার ও মুখপাত্র রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়োজকেরা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। অনুষ্ঠানস্থলের ভেতর থেকে অনেক বেশি মানুষ ছিল বাইরে। এভাবে তো অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়। আমরা সন্ধ্যার সময়ই ফরিদপুর পৌঁছাই। অনুষ্ঠান শুরুর পর জানতে পারি বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। রাত ১০টার দিকে আমাদের জানানো হয়, বাতিল করা হয়েছে অনুষ্ঠান। এরপর ঢাকায় চলে আসেন জেমস।’
জানা যায়, স্কুলের পুনর্মিলনী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকেই সাজ সাজ রব ছিল ফরিদপুর শহরে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক পর্বের সময় জিলা স্কুলের মূল ফটকের বাইরে অবস্থান নেওয়া কয়েক হাজার মানুষ ভেতরে প্রবেশের জন্য প্রবল চাপ সৃষ্টি করে। একদল যুবক সীমানাপ্রাচীর টপকে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে স্বেচ্ছাসেবকেরা বাধা দেন। এর পরপরই মুজিব সড়ক ও স্কুলের চারপাশ থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। এতে শিক্ষার্থী ও আয়োজকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে পড়ে, বিশৃঙ্খলার কবলে পড়েছেন জেমস। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরলেন—এমন কথাও ছড়িয়ে পড়ে। তবে রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন বলেন, ‘এমন কথা সত্যি নয়। সন্ধ্যায় ফরিদপুর পৌঁছালেও অনুষ্ঠানস্থলে যাননি জেমস। ছিলেন একটি গেস্ট হাউসে। সেখানেই তিনি খবর পান বিশৃঙ্খলার। পরে শো বাতিল করলে আমরা ভেন্যুতে না গিয়ে ঢাকায় ফিরে আসি।’
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলের ভেতরের ধারণক্ষমতার চেয়ে বাইরে অন্তত ১০ গুণ মানুষ জমায়েত হয়েছিল। জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে এত বিশাল জনসমুদ্র সামলানো অসম্ভব ছিল। বহিরাগতদের বাধা দিতে গেলে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।’
পুনর্মিলনী উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান শামীম বলেন, ‘নিরাপত্তার খাতিরেই আমরা অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেছি। আমাদের অনেক ছোট ছোট শিক্ষার্থী ও প্রবীণ সদস্য আহত হয়েছেন। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’

গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা। বহিরাগত ব্যক্তিদের হামলা ও ইটবৃষ্টির মুখে কনসার্টটি বাতিল ঘোষণা করেন আয়োজকেরা। শেষ পর্যন্ত গান না গেয়েই ফরিদপুর ছাড়েন জেমস। কনসার্ট বাতিল হওয়ার ঘটনাকে আয়োজকদের ব্যর্থতা দাবি করে জেমস বলেছেন, ‘এটি সম্পূর্ণ আয়োজকদের অব্যবস্থাপনা ও ব্যর্থতা।’
জেমসের ম্যানেজার ও মুখপাত্র রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়োজকেরা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। অনুষ্ঠানস্থলের ভেতর থেকে অনেক বেশি মানুষ ছিল বাইরে। এভাবে তো অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়। আমরা সন্ধ্যার সময়ই ফরিদপুর পৌঁছাই। অনুষ্ঠান শুরুর পর জানতে পারি বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। রাত ১০টার দিকে আমাদের জানানো হয়, বাতিল করা হয়েছে অনুষ্ঠান। এরপর ঢাকায় চলে আসেন জেমস।’
জানা যায়, স্কুলের পুনর্মিলনী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকেই সাজ সাজ রব ছিল ফরিদপুর শহরে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক পর্বের সময় জিলা স্কুলের মূল ফটকের বাইরে অবস্থান নেওয়া কয়েক হাজার মানুষ ভেতরে প্রবেশের জন্য প্রবল চাপ সৃষ্টি করে। একদল যুবক সীমানাপ্রাচীর টপকে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে স্বেচ্ছাসেবকেরা বাধা দেন। এর পরপরই মুজিব সড়ক ও স্কুলের চারপাশ থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। এতে শিক্ষার্থী ও আয়োজকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় খবর ছড়িয়ে পড়ে, বিশৃঙ্খলার কবলে পড়েছেন জেমস। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরলেন—এমন কথাও ছড়িয়ে পড়ে। তবে রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন বলেন, ‘এমন কথা সত্যি নয়। সন্ধ্যায় ফরিদপুর পৌঁছালেও অনুষ্ঠানস্থলে যাননি জেমস। ছিলেন একটি গেস্ট হাউসে। সেখানেই তিনি খবর পান বিশৃঙ্খলার। পরে শো বাতিল করলে আমরা ভেন্যুতে না গিয়ে ঢাকায় ফিরে আসি।’
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুলের ভেতরের ধারণক্ষমতার চেয়ে বাইরে অন্তত ১০ গুণ মানুষ জমায়েত হয়েছিল। জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে এত বিশাল জনসমুদ্র সামলানো অসম্ভব ছিল। বহিরাগতদের বাধা দিতে গেলে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়।’
পুনর্মিলনী উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক ডা. মোস্তাফিজুর রহমান শামীম বলেন, ‘নিরাপত্তার খাতিরেই আমরা অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেছি। আমাদের অনেক ছোট ছোট শিক্ষার্থী ও প্রবীণ সদস্য আহত হয়েছেন। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’

গত শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজারো ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা।
৩১ আগস্ট ২০২৫
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১০ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১০ ঘণ্টা আগে
সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা কাজের দাবি জানিয়ে একাধিক সিনেমা থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় পুরো বছর আলোচনায় ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। অভিনেত্রী এমন দাবি করলে বাদ পড়েন সন্দীপ রেড্ডি ভাঙার ‘স্পিরিট’ সিনেমা থেকে। এরপর কল্কি সিনেমার সিকুয়েল থেকেও বাদ দেওয়া হয় দীপিকাকে।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি। প্রদীপ ঘোষের সিনেমাটি ২০২৩ সালে আলোর মুখ দেখলেও আটকে আছে রাশিদ পলাশের ‘প্রীতিলতা’। নির্মাতা জানালেন নতুন বছরে আবার শুরু হচ্ছে সিনেমার শুটিং।
গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীমণির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে রাশিদ পলাশ লেখেন, ‘এবার প্রীতিলতাও শেষ হবে ইনশা আল্লাহ ২০২৬’। মন্তব্যের ঘরে পরীমণি লেখেন, ‘আমিও প্রস্তুত আছি’। স্পষ্টতই বোঝা গেল, জটিলতা কাটিয়ে নতুন বছরে আবার প্রীতিলতা হয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াচ্ছেন পরীমণি।
প্রীতিলতা সিনেমা নিয়ে জানতে যোগাযোগ করলে রাশিদ পলাশ বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই প্রীতিলতার বাকি অংশের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করছি। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিংয়ে যাব।’
২০২১ সালে প্রকাশ করা হয়েছিল প্রীতিলতার ফার্স্ট লুক। প্রীতিলতা বেশে চমকে দিয়েছিলেন পরী। সিনেমাটি নিয়ে তৈরি হয়েছিল আগ্রহ। কিন্তু পরীমণির মাতৃত্বকালীন বিরতিসহ নানা কারণে সে সময় শুটিং শেষ করা সম্ভব হয়নি। মাঝে কয়েকবার এই সিনেমার শুটিং শুরুর কথা শোনা গেলেও তা হয়নি। নতুন বছরে সেই অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে চান পরিচালক রাশিদ পলাশ। তিনি জানিয়েছেন, আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিং শেষ করতে চান প্রীতিলতার। এরপরেই শুরু করবেন সম্পাদনাসহ পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন গোলাম রাব্বানী।
রাশিদ পলাশ বলেন, ‘২০২০ সালের শেষ দিকে আমরা শুটিং শুরু করেছিলাম। তখন প্রায় ৩০ শতাংশ শুটিং হয়েছিল। সব মিলিয়ে ঢাকা অংশের কাজ শেষ করা আছে। এখন আমরা শুটিং করব চট্টগ্রাম অংশের। আশা করছি রোজার ঈদের পর এপ্রিল মাসে আবার ক্যামেরা ওপেন করতে পারব।’

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি। প্রদীপ ঘোষের সিনেমাটি ২০২৩ সালে আলোর মুখ দেখলেও আটকে আছে রাশিদ পলাশের ‘প্রীতিলতা’। নির্মাতা জানালেন নতুন বছরে আবার শুরু হচ্ছে সিনেমার শুটিং।
গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীমণির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করে রাশিদ পলাশ লেখেন, ‘এবার প্রীতিলতাও শেষ হবে ইনশা আল্লাহ ২০২৬’। মন্তব্যের ঘরে পরীমণি লেখেন, ‘আমিও প্রস্তুত আছি’। স্পষ্টতই বোঝা গেল, জটিলতা কাটিয়ে নতুন বছরে আবার প্রীতিলতা হয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াচ্ছেন পরীমণি।
প্রীতিলতা সিনেমা নিয়ে জানতে যোগাযোগ করলে রাশিদ পলাশ বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই প্রীতিলতার বাকি অংশের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করছি। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিংয়ে যাব।’
২০২১ সালে প্রকাশ করা হয়েছিল প্রীতিলতার ফার্স্ট লুক। প্রীতিলতা বেশে চমকে দিয়েছিলেন পরী। সিনেমাটি নিয়ে তৈরি হয়েছিল আগ্রহ। কিন্তু পরীমণির মাতৃত্বকালীন বিরতিসহ নানা কারণে সে সময় শুটিং শেষ করা সম্ভব হয়নি। মাঝে কয়েকবার এই সিনেমার শুটিং শুরুর কথা শোনা গেলেও তা হয়নি। নতুন বছরে সেই অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে চান পরিচালক রাশিদ পলাশ। তিনি জানিয়েছেন, আগামী বছরের এপ্রিলে শুটিং শেষ করতে চান প্রীতিলতার। এরপরেই শুরু করবেন সম্পাদনাসহ পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন গোলাম রাব্বানী।
রাশিদ পলাশ বলেন, ‘২০২০ সালের শেষ দিকে আমরা শুটিং শুরু করেছিলাম। তখন প্রায় ৩০ শতাংশ শুটিং হয়েছিল। সব মিলিয়ে ঢাকা অংশের কাজ শেষ করা আছে। এখন আমরা শুটিং করব চট্টগ্রাম অংশের। আশা করছি রোজার ঈদের পর এপ্রিল মাসে আবার ক্যামেরা ওপেন করতে পারব।’

গত শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজারো ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা।
৩১ আগস্ট ২০২৫
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১০ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১০ ঘণ্টা আগে
সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা কাজের দাবি জানিয়ে একাধিক সিনেমা থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় পুরো বছর আলোচনায় ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। অভিনেত্রী এমন দাবি করলে বাদ পড়েন সন্দীপ রেড্ডি ভাঙার ‘স্পিরিট’ সিনেমা থেকে। এরপর কল্কি সিনেমার সিকুয়েল থেকেও বাদ দেওয়া হয় দীপিকাকে।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প। এর প্রমাণ এ বছর আবারও পেয়েছে বলিউড।
হৃতিক রোশন-এনটিআর জুনিয়র-কিয়ারা আদভানি অভিনীত ‘ওয়ার ২’ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি। ব্যর্থ হয়েছে সালমান খানের ‘সিকান্দার’, বরুণ ধাওয়ান-জাহ্নবী কাপুরের ‘সানি সংস্কারি কি তুলসী কুমারী’, শহিদ কাপুরের ‘দেবা’, কাজলের ‘মা’, অর্জুন কাপুরের ‘মেরে হাজবেন্ড কি বিবি’সহ একাধিক বড় তারকার সিনেমা। হিট সিনেমার সিকুয়েলও এবার খুব বেশি সুবিধা করে উঠতে পারেনি। ওয়ার ২ তো আছেই, ফ্লপের তালিকায় যুক্ত হয়েছে অজয়ের ‘দে দে পেয়ার দে ২’, ‘সন অব সরদার ২’, টাইগার শ্রফের ‘বাঘি ৪’, সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী-তৃপ্তি দিমরির ‘ধাড়াক ২’সহ একগুচ্ছ সিকুয়েল।
আগে থেকেই দক্ষিণের চাপে ছিল বলিউড। এ বছর সে চাপ আরও বেড়েছে। ইদানীং দক্ষিণি সিনেমাগুলো প্যান-ইন্ডিয়া নাম দিয়ে হিন্দি ভাষাতেও মুক্তি পায়। ফলে দক্ষিণি সিনেমার সাফল্য অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে বলিউডের বক্স অফিস। বলিউডের হতাশার এই বছরে ফেব্রুয়ারিতে প্রথম বড় সাফল্য এনে দেয় ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’। দেড় শ কোটিতে নির্মিত সিনেমাটি ৮০০ কোটি রুপির বেশি ব্যবসা করে। তবে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগও ওঠে সিনেমাটির বিরুদ্ধে।
‘লাল সিং চাড্ডা’র ব্যর্থতার পর ‘সিতারে জমিন পার’ দিয়ে বক্স অফিসে আমির খানের রাজত্ব ফেরাটাও বলিউডের এ বছরের উল্লেখযোগ্য ঘটনা। প্রেক্ষাগৃহে ২৬৬ কোটির বেশি ব্যবসা করা সিনেমাটি পরবর্তী সময়ে ওটিটিতে না দিয়ে আমির সরাসরি মুক্তি দেন ইউটিউবে। সেখানেও বড় সাফল্য পেয়েছেন। এ পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে সিনেমা মুক্তির নতুন দিশা দেখিয়েছেন তিনি।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে এক নতুন জুটি দিয়ে তাক লাগিয়ে দেন নির্মাতা মোহিত সুরি। আহান পান্ডে ও অনিত পাড্ডাকে নিয়ে তিনি তৈরি করেন ‘সাইয়ারা’। এই গতানুগতিক প্রেমের আখ্যান দর্শক ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। আয় করেছে ৫৭৯ কোটি রুপি। এ সিনেমার সাফল্যের মাধ্যমে বলিউড পেয়েছে দুই নতুন মুখ, যাঁরা হয়ে উঠতে পারেন আগামীর তারকা। অ্যাকশন গল্পের আধিক্যের ভিড়ে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে ‘জলি এলএলবি ৩’ কিংবা ‘হাউসফুল ৫’-এর মতো কমেডি গল্প। এ দুই সিনেমা দিয়ে এবার বক্স অফিসে কিছুটা হলেও সাফল্য ফিরে পেয়েছেন অক্ষয় কুমার।
তবে বছরের সবচেয়ে বড় দানটা মেরেছেন রণবীর সিং। বছরজুড়ে তাঁর মুক্তির তালিকা ছিল শূন্য। ছিলেন আলোচনার বাইরে। ৫ ডিসেম্বর আসে তাঁর স্পাই অ্যাকশন থ্রিলার ‘ধুরন্ধর’। মুক্তির ২২ দিনের মাথায় হাজার কোটির মাইলফলকে পৌঁছেছে সিনেমাটি। এটিই বলিউডে এ বছরের সবচেয়ে বড় সাফল্য। এই সিনেমা দিয়ে নতুন করে আলোচনায় ফিরেছেন অক্ষয় খান্না।

তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প। এর প্রমাণ এ বছর আবারও পেয়েছে বলিউড।
হৃতিক রোশন-এনটিআর জুনিয়র-কিয়ারা আদভানি অভিনীত ‘ওয়ার ২’ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি। ব্যর্থ হয়েছে সালমান খানের ‘সিকান্দার’, বরুণ ধাওয়ান-জাহ্নবী কাপুরের ‘সানি সংস্কারি কি তুলসী কুমারী’, শহিদ কাপুরের ‘দেবা’, কাজলের ‘মা’, অর্জুন কাপুরের ‘মেরে হাজবেন্ড কি বিবি’সহ একাধিক বড় তারকার সিনেমা। হিট সিনেমার সিকুয়েলও এবার খুব বেশি সুবিধা করে উঠতে পারেনি। ওয়ার ২ তো আছেই, ফ্লপের তালিকায় যুক্ত হয়েছে অজয়ের ‘দে দে পেয়ার দে ২’, ‘সন অব সরদার ২’, টাইগার শ্রফের ‘বাঘি ৪’, সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী-তৃপ্তি দিমরির ‘ধাড়াক ২’সহ একগুচ্ছ সিকুয়েল।
আগে থেকেই দক্ষিণের চাপে ছিল বলিউড। এ বছর সে চাপ আরও বেড়েছে। ইদানীং দক্ষিণি সিনেমাগুলো প্যান-ইন্ডিয়া নাম দিয়ে হিন্দি ভাষাতেও মুক্তি পায়। ফলে দক্ষিণি সিনেমার সাফল্য অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে বলিউডের বক্স অফিস। বলিউডের হতাশার এই বছরে ফেব্রুয়ারিতে প্রথম বড় সাফল্য এনে দেয় ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’। দেড় শ কোটিতে নির্মিত সিনেমাটি ৮০০ কোটি রুপির বেশি ব্যবসা করে। তবে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগও ওঠে সিনেমাটির বিরুদ্ধে।
‘লাল সিং চাড্ডা’র ব্যর্থতার পর ‘সিতারে জমিন পার’ দিয়ে বক্স অফিসে আমির খানের রাজত্ব ফেরাটাও বলিউডের এ বছরের উল্লেখযোগ্য ঘটনা। প্রেক্ষাগৃহে ২৬৬ কোটির বেশি ব্যবসা করা সিনেমাটি পরবর্তী সময়ে ওটিটিতে না দিয়ে আমির সরাসরি মুক্তি দেন ইউটিউবে। সেখানেও বড় সাফল্য পেয়েছেন। এ পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে সিনেমা মুক্তির নতুন দিশা দেখিয়েছেন তিনি।
বছরের মাঝামাঝি সময়ে এক নতুন জুটি দিয়ে তাক লাগিয়ে দেন নির্মাতা মোহিত সুরি। আহান পান্ডে ও অনিত পাড্ডাকে নিয়ে তিনি তৈরি করেন ‘সাইয়ারা’। এই গতানুগতিক প্রেমের আখ্যান দর্শক ভালোভাবেই গ্রহণ করেছে। আয় করেছে ৫৭৯ কোটি রুপি। এ সিনেমার সাফল্যের মাধ্যমে বলিউড পেয়েছে দুই নতুন মুখ, যাঁরা হয়ে উঠতে পারেন আগামীর তারকা। অ্যাকশন গল্পের আধিক্যের ভিড়ে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে ‘জলি এলএলবি ৩’ কিংবা ‘হাউসফুল ৫’-এর মতো কমেডি গল্প। এ দুই সিনেমা দিয়ে এবার বক্স অফিসে কিছুটা হলেও সাফল্য ফিরে পেয়েছেন অক্ষয় কুমার।
তবে বছরের সবচেয়ে বড় দানটা মেরেছেন রণবীর সিং। বছরজুড়ে তাঁর মুক্তির তালিকা ছিল শূন্য। ছিলেন আলোচনার বাইরে। ৫ ডিসেম্বর আসে তাঁর স্পাই অ্যাকশন থ্রিলার ‘ধুরন্ধর’। মুক্তির ২২ দিনের মাথায় হাজার কোটির মাইলফলকে পৌঁছেছে সিনেমাটি। এটিই বলিউডে এ বছরের সবচেয়ে বড় সাফল্য। এই সিনেমা দিয়ে নতুন করে আলোচনায় ফিরেছেন অক্ষয় খান্না।

গত শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজারো ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা।
৩১ আগস্ট ২০২৫
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১০ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১০ ঘণ্টা আগে
সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা কাজের দাবি জানিয়ে একাধিক সিনেমা থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় পুরো বছর আলোচনায় ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। অভিনেত্রী এমন দাবি করলে বাদ পড়েন সন্দীপ রেড্ডি ভাঙার ‘স্পিরিট’ সিনেমা থেকে। এরপর কল্কি সিনেমার সিকুয়েল থেকেও বাদ দেওয়া হয় দীপিকাকে।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



গত শনিবার ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ভেন্যুর বাইরে হাজারো ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে আশপাশের এলাকা।
৩১ আগস্ট ২০২৫
গত শুক্রবার ফরিদপুর জিলা স্কুলের ১৮৫ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনীর সমাপনী দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমসের। গান শোনাতে যথাসময়ে ফরিদপুর গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু জেমস মঞ্চে ওঠার আগেই তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।
১০ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারকে নিয়ে দুটি সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল ২০২০ সালে। প্রদীপ ঘোষের ‘বীরকন্যা প্রীতিলতা’ সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে রাশিদ পলাশের সিনেমায় প্রীতিলতা হয়েছেন পরীমণি।
১০ ঘণ্টা আগে
তারকারাই বলিউডের প্রাণ। যত বড় তারকা, তাঁর সিনেমা ঘিরে প্রত্যাশাও তত বিশাল। তবে সিনেমায় সুপারস্টারের উপস্থিতি কিংবা নজরকাড়া প্রমোশন এখন আর সাফল্যের নিশ্চয়তা দিতে পারে না। দর্শকেরা এখন তারকা নয়, সিনেমায় খোঁজে ভালো গল্প।
১০ ঘণ্টা আগে