
ন্যায্য পারিশ্রমিকের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন করছেন রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার (ডব্লিউজিএ) প্রায় সাড়ে ১১ হাজার সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড—আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এসএজি–এএফটিআরএ) প্রায় দেড় লাখ সদস্য।
শুধু তা-ই নয়, সিনেমা বা টিভি সিরিজ অথবা যেকোনো সৃজনশীল কাজের ক্ষেত্রে শিল্পীদের বিকল্প হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের বিরুদ্ধেও সরব তাঁরা। শিল্পীরা শুটিং বন্ধ রাখার পাশাপাশি সিনেমার প্রিমিয়ার শো, প্রচার এবং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের মতো আয়োজনও বর্জন করেছেন।
আন্দোলনের ১০০ দিন পার হলেও কোনো সমাধান আসেনি। অ্যালায়েন্স অব মোশন পিকচার অ্যান্ড টেলিভিশন প্রডিউসারসের প্রতিনিধিরা ডব্লিউজিএর সঙ্গে কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেননি।
শঙ্কার কথা হলো, এই আন্দোলনের কারণে ক্যালিফোর্নিয়ার অর্থনীতিতে এরই মধ্যে কমপক্ষে ৩০০ কোটি ডলারের ক্ষতি হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অনুমানটি করেছেন ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির বিনোদন শিল্প ব্যবস্থাপনার অধ্যাপক টড হোমস। সর্বশেষ ২০০৭ সালে সংঘটিত রাইটার্স গিল্ডের ধর্মঘটের আর্থিক ক্ষতির সঙ্গে তুলনা করে এই অনুমান করেছেন তিনি। অর্থনীতি বিষয়ক থিংক ট্যাংক মিলকেন ইনস্টিটিউটের হিসাবে, ২০০৭ সালের ওই ধর্মঘটের কারণে ৩৭ হাজার ৭০০ জন চাকরি হারান এবং ক্যালিফোর্নিয়ার অর্থনীতিতে ক্ষতি হয় ২১০ কোটি ডলার।
অধ্যাপক টড হোমস তাঁর হিসাবে এই ২১০ কোটিকে বিবেচনায় নিয়েছেন। এর সঙ্গে যুক্ত করেছেন বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি এবং বিদ্যমান অন্যান্য বিষয়। এতে তিনি ক্ষতির পরিমাণ পেয়েছেন ৩০০ কোটি ডলার।
তিনি বলছেন, প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশিই হবে। কারণ এখানে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন এবং রেডিও আর্টিস্টস ইউনিয়নের সদস্যদের হিসাবে ধরতে হবে। এই দুই সংগঠনের বহু সদস্য গত জুলাইয়ে আন্দোলনে শরিক হয়েছেন।
এই ধর্মঘটের ক্ষতি শুধু লেখক ও অভিনেতাদের ওপর পড়ছে না। হলিউডে প্রযোজনা বন্ধের ফলে এর সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক কিছুর ওপরই প্রভাব পড়ছে। এর মধ্যে শুটিংয়ে খাবার সরবরাহকারী, স্টুডিওর কাছাকাছি রেস্টুরেন্ট, প্রপস হাউস, সেট প্রস্তুতকারী, ড্রাই ক্লিনার, পেশাদার ড্রাইভার, ফুল বিক্রেতা এবং আরও অনেক কিছুর ওপর ধর্মঘটের মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।
অধ্যাপক হোমসের মতে, এখানে বিনোদন শিল্পের আশপাশে থাকা প্রচুর মানুষ এই ধর্মঘটের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। এটি তাঁদের জন্য এখন অনেক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক লি ওহানিয়ান বলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসের আয়ের প্রায় ২০ শতাংশ আসে বিনোদন শিল্পে চাকরি এবং বিনোদনের সঙ্গে জড়িত পেশা থেকে। এখানে অর্থনীতিতে বিনোদন শিল্পের প্রভাব অনেক বেশি। কারণ এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা গড় চাকরি বা পেশার চেয়ে বেশি উপার্জন করেন।
ওহানিয়ান বলেন, ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে প্রায় ৭ লাখ মানুষ বিনোদন শিল্পে কাজ করেন। এটি এই অঙ্গরাজ্যের মোট জনশক্তির প্রায় ৫ শতাংশ।
কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন, এই ধর্মঘট হলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ধর্মঘট হতে যাচ্ছে। ১৯৬০ সালে লেখকদের এ ধরনের ধর্মঘট ২১ সপ্তাহ এবং ১৯৮৮ সালে ২২ সপ্তাহ স্থায়ী হয়েছিল। আর বর্তমান ধর্মঘট ১৫তম সপ্তাহে প্রবেশ করেছে। এটি আগের সব রেকর্ড ভাঙনে যদি মধ্য অক্টোবরের আগে কোনো সমাধান না হয়।
অধ্যাপক টড হোমস মনে করছেন এই ধর্মঘট অক্টোবর পর্যন্ত চললে ক্ষতির পরিমাণ ৪ বিলিয়ন থেকে ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। আর যদি এটি নভেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয় তবে তা ৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
অধ্যাপক হোমস বলছেন, এই ধর্মঘট অক্টোবর পর্যন্ত চললে অর্থনীতির ক্ষতি দাঁড়াবে ৪০০–৫০০ কোটি ডলার।
এদিকে গত শুক্রবার ডব্লিউজিএর নেতারা অ্যালায়েন্স অব মোশন পিকচার অ্যান্ড টেলিভিশন প্রডিউসারসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসেছিলেন। গত ২ মে থেকে ধর্মঘট শুরুর পর এটাই তাদের প্রথম বৈঠক। তবে টিভি সিরিয়ালের জন্য ন্যূনতম সংখ্যক স্টাফ নেওয়া এবং ন্যূনতম সংখ্যক সপ্তাহ কাজের নিশ্চয়তার দাবিতে তাদের আলোচনা আটকে আছে।
এদিকে ডব্লিউজিএর সঙ্গে সমঝোতা হলেও অন্যান্য ইউনিয়নের কিছু দাবি–দাওয়া নিয়ে আন্দোলনের ঘোষণা এসেছে। তার মানে ডব্লিউজিএ তাদের আন্দোলনে যোগ দেওয়া এসএজি সদস্যদের অধিকারও চায়। তার মানে দুই ইউনিয়নের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কেউ কাজে ফিরছে না। যেখানে ডব্লিউজিএর সদস্য সংখ্যা ১১ হাজার ৫০০ আর এসএজি–এএফটিআরএর সদস্য প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার।

ন্যায্য পারিশ্রমিকের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন করছেন রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার (ডব্লিউজিএ) প্রায় সাড়ে ১১ হাজার সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড—আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এসএজি–এএফটিআরএ) প্রায় দেড় লাখ সদস্য।
শুধু তা-ই নয়, সিনেমা বা টিভি সিরিজ অথবা যেকোনো সৃজনশীল কাজের ক্ষেত্রে শিল্পীদের বিকল্প হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের বিরুদ্ধেও সরব তাঁরা। শিল্পীরা শুটিং বন্ধ রাখার পাশাপাশি সিনেমার প্রিমিয়ার শো, প্রচার এবং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের মতো আয়োজনও বর্জন করেছেন।
আন্দোলনের ১০০ দিন পার হলেও কোনো সমাধান আসেনি। অ্যালায়েন্স অব মোশন পিকচার অ্যান্ড টেলিভিশন প্রডিউসারসের প্রতিনিধিরা ডব্লিউজিএর সঙ্গে কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেননি।
শঙ্কার কথা হলো, এই আন্দোলনের কারণে ক্যালিফোর্নিয়ার অর্থনীতিতে এরই মধ্যে কমপক্ষে ৩০০ কোটি ডলারের ক্ষতি হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অনুমানটি করেছেন ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির বিনোদন শিল্প ব্যবস্থাপনার অধ্যাপক টড হোমস। সর্বশেষ ২০০৭ সালে সংঘটিত রাইটার্স গিল্ডের ধর্মঘটের আর্থিক ক্ষতির সঙ্গে তুলনা করে এই অনুমান করেছেন তিনি। অর্থনীতি বিষয়ক থিংক ট্যাংক মিলকেন ইনস্টিটিউটের হিসাবে, ২০০৭ সালের ওই ধর্মঘটের কারণে ৩৭ হাজার ৭০০ জন চাকরি হারান এবং ক্যালিফোর্নিয়ার অর্থনীতিতে ক্ষতি হয় ২১০ কোটি ডলার।
অধ্যাপক টড হোমস তাঁর হিসাবে এই ২১০ কোটিকে বিবেচনায় নিয়েছেন। এর সঙ্গে যুক্ত করেছেন বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি এবং বিদ্যমান অন্যান্য বিষয়। এতে তিনি ক্ষতির পরিমাণ পেয়েছেন ৩০০ কোটি ডলার।
তিনি বলছেন, প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশিই হবে। কারণ এখানে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন এবং রেডিও আর্টিস্টস ইউনিয়নের সদস্যদের হিসাবে ধরতে হবে। এই দুই সংগঠনের বহু সদস্য গত জুলাইয়ে আন্দোলনে শরিক হয়েছেন।
এই ধর্মঘটের ক্ষতি শুধু লেখক ও অভিনেতাদের ওপর পড়ছে না। হলিউডে প্রযোজনা বন্ধের ফলে এর সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক কিছুর ওপরই প্রভাব পড়ছে। এর মধ্যে শুটিংয়ে খাবার সরবরাহকারী, স্টুডিওর কাছাকাছি রেস্টুরেন্ট, প্রপস হাউস, সেট প্রস্তুতকারী, ড্রাই ক্লিনার, পেশাদার ড্রাইভার, ফুল বিক্রেতা এবং আরও অনেক কিছুর ওপর ধর্মঘটের মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।
অধ্যাপক হোমসের মতে, এখানে বিনোদন শিল্পের আশপাশে থাকা প্রচুর মানুষ এই ধর্মঘটের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। এটি তাঁদের জন্য এখন অনেক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক লি ওহানিয়ান বলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসের আয়ের প্রায় ২০ শতাংশ আসে বিনোদন শিল্পে চাকরি এবং বিনোদনের সঙ্গে জড়িত পেশা থেকে। এখানে অর্থনীতিতে বিনোদন শিল্পের প্রভাব অনেক বেশি। কারণ এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা গড় চাকরি বা পেশার চেয়ে বেশি উপার্জন করেন।
ওহানিয়ান বলেন, ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে প্রায় ৭ লাখ মানুষ বিনোদন শিল্পে কাজ করেন। এটি এই অঙ্গরাজ্যের মোট জনশক্তির প্রায় ৫ শতাংশ।
কিছু বিশেষজ্ঞ বলছেন, এই ধর্মঘট হলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ধর্মঘট হতে যাচ্ছে। ১৯৬০ সালে লেখকদের এ ধরনের ধর্মঘট ২১ সপ্তাহ এবং ১৯৮৮ সালে ২২ সপ্তাহ স্থায়ী হয়েছিল। আর বর্তমান ধর্মঘট ১৫তম সপ্তাহে প্রবেশ করেছে। এটি আগের সব রেকর্ড ভাঙনে যদি মধ্য অক্টোবরের আগে কোনো সমাধান না হয়।
অধ্যাপক টড হোমস মনে করছেন এই ধর্মঘট অক্টোবর পর্যন্ত চললে ক্ষতির পরিমাণ ৪ বিলিয়ন থেকে ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। আর যদি এটি নভেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয় তবে তা ৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
অধ্যাপক হোমস বলছেন, এই ধর্মঘট অক্টোবর পর্যন্ত চললে অর্থনীতির ক্ষতি দাঁড়াবে ৪০০–৫০০ কোটি ডলার।
এদিকে গত শুক্রবার ডব্লিউজিএর নেতারা অ্যালায়েন্স অব মোশন পিকচার অ্যান্ড টেলিভিশন প্রডিউসারসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসেছিলেন। গত ২ মে থেকে ধর্মঘট শুরুর পর এটাই তাদের প্রথম বৈঠক। তবে টিভি সিরিয়ালের জন্য ন্যূনতম সংখ্যক স্টাফ নেওয়া এবং ন্যূনতম সংখ্যক সপ্তাহ কাজের নিশ্চয়তার দাবিতে তাদের আলোচনা আটকে আছে।
এদিকে ডব্লিউজিএর সঙ্গে সমঝোতা হলেও অন্যান্য ইউনিয়নের কিছু দাবি–দাওয়া নিয়ে আন্দোলনের ঘোষণা এসেছে। তার মানে ডব্লিউজিএ তাদের আন্দোলনে যোগ দেওয়া এসএজি সদস্যদের অধিকারও চায়। তার মানে দুই ইউনিয়নের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কেউ কাজে ফিরছে না। যেখানে ডব্লিউজিএর সদস্য সংখ্যা ১১ হাজার ৫০০ আর এসএজি–এএফটিআরএর সদস্য প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার।

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৬ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

কাজের ভিত্তিতে ন্যায্য পারিশ্রমিকের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন করছেন রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার (ডব্লিউজিএ) প্রায় সাড়ে ১১ হাজার সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড—আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এসএজি–এএফটিআরএ) প্রায় দেড় লাখ সদস্য।
১০ আগস্ট ২০২৩
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৬ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

কাজের ভিত্তিতে ন্যায্য পারিশ্রমিকের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন করছেন রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার (ডব্লিউজিএ) প্রায় সাড়ে ১১ হাজার সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড—আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এসএজি–এএফটিআরএ) প্রায় দেড় লাখ সদস্য।
১০ আগস্ট ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৬ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

কাজের ভিত্তিতে ন্যায্য পারিশ্রমিকের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন করছেন রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার (ডব্লিউজিএ) প্রায় সাড়ে ১১ হাজার সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড—আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এসএজি–এএফটিআরএ) প্রায় দেড় লাখ সদস্য।
১০ আগস্ট ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



কাজের ভিত্তিতে ন্যায্য পারিশ্রমিকের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন করছেন রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার (ডব্লিউজিএ) প্রায় সাড়ে ১১ হাজার সদস্য। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ‘স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড—আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এসএজি–এএফটিআরএ) প্রায় দেড় লাখ সদস্য।
১০ আগস্ট ২০২৩
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৫ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৬ ঘণ্টা আগে