বিনোদন ডেস্ক

ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় বারবার ফিরে এসেছে মানুষের ছিন্নমূল হওয়ার যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনগাথা, সম্পর্কের জটিলতা ও ভাঙন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় সেখান থেকে সরে এসে একটি জনপদে বহমান জীবনকে পর্দায় প্রতিফলিত করেন তিনি। এ সিনেমা তৈরি হওয়ার গল্প জানিয়েছেন প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান।
১৯৬৪-৬৫ সালে পত্রপত্রিকায় ঋত্বিক ঘটকের কিছু লেখা পড়ে আগ্রহ তৈরি হয়। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের উপায় হয় ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। একুশে ফেব্রুয়ারি পালন উপলক্ষে আমাদের এক সংগঠনের আয়োজনে সত্যজিৎ রায়, শ্যামল মিত্র ঢাকায় আসেন। সত্যজিৎ রায়ের পিএস বরুণ বক্সি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সত্যজিৎ বাবুর ছবি করবেন?’ বললাম, সিনেমা একটি করতে পারি, যদি ঋত্বিক ঘটককে পাওয়া যায়। মাস দেড়েক পরে ফোন দিলেন, ‘ঋত্বিককে পেয়েছি, চলে আসেন’। চলে গেলাম। ঋত্বিকের সঙ্গে দেখা হলো, কথা হলো। তাঁর ছবি দেখলাম, স্পেশালি অ্যারেঞ্জ করা হলো ‘সুবর্ণরেখা’। দেখার পর মনে হচ্ছিল, কোনো মানুষ এই ছবি বানায়নি। তাঁকে বললাম, ‘আমি আপনার কোন সিনেমা করব?’ তিনি বললেন, ‘আমার তো তিতাস করার শখ।’ বললাম, ডান। একটি ট্রাস্টের কাছে তিতাসের রাইট ছিল। তাতে ট্রাস্টি ছিলেন সত্যজিৎ রায়। যখন জানালাম, আমরা ঋত্বিক ঘটককে দিয়ে উপন্যাসটি অবলম্বনে সিনেমা করতে চাই, তখন সত্যজিৎ বলেন, ‘ঋত্বিকবাবু যদি করেন, তাহলে এটি দেওয়া যেতে পারে।’
ঋত্বিক ঘটককে লোকেশন দেখানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে এলাম। ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আরিচা, নারায়ণগঞ্জের বৈদ্যের বাজারে লোকেশন দেখলেন। ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই শুটিং শুরু হয়েছে, ১৯৭৩ সালের ২৭ জুলাই রিলিজ হয়েছে। এর মধ্যে প্রতিটি দিন ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে এক খাটে ঘুমিয়েছি, যতবার ইন্ডিয়ায় গেছেন, সঙ্গে গেছি। এক কাজে মুম্বাই গেলেন, আমিও গেলাম। তাঁর তো ঠিক নেই, খেয়ালি মানুষ—তাই সব সময় তাঁর সঙ্গে থাকতাম।
কলাকুশলী, অভিনেতা—সব তিনি দেখে দেখে নিয়েছেন। আমরা তাঁকে সাহায্য করেছি। তিতাসের পারে প্রায় ২৫ শতাংশ শুটিং হয়েছে। সেখানে আমরা সেট তৈরি করে শুটিং করেছি। আমাদের কাছে একটি বড় জেনারেটর ছিল, সেটি লঞ্চের সঙ্গে বাঁধা থাকত। তখন বর্ষাকাল, পানি অনেক। কোনো অসুবিধা ছিল না। যেখানে খুশি জেনারেটর লাগিয়ে নিতাম। লঞ্চে অবশ্য অনেক কষ্ট করে শুটিং ইউনিট থাকত। এফডিসিতে তিন-চার দিন ইনডোর শুটিং হয়েছে। জেলেপাড়ার শুটিং দুই জায়গায় হয়েছে। কিছু আরিচায়, কিছু তিতাসের ঘাটে।
শুটিং, ডাবিং—সব কাজেই ছিলেন ঋত্বিক ঘটক। এডিটিংয়ের শেষ পর্যায়ে অসুস্থ হয়ে চলে গেলেন। যাওয়ার সময় এডিটরকে বললেন, ‘এই বাকিটুকু কেটেকুটে ছবিটিকে রিলিজ করে দেবেন।’ বললাম, আর কেউ আপনার ছবিতে হাত দেবে না। লিখে দেন। তিনি এডিটরকে লিখিত পারমিশন দিয়ে গেলেন। সুস্থ হয়ে ফিরে এসে দু-তিনটি শট অ্যাডজাস্ট করা ছাড়া আর কিছুই করেননি। অনেকে মনে করেন, তিনি এডিট করেননি। সব বাজে কথা। এখন আমরা ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ যেভাবে দেখি, সেটি তাঁরই পরিকল্পনায়, ঋত্বিকেরই হাতে তৈরি।
এ সিনেমায় ঋত্বিক ঘটক আর ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান ছাড়া বাইরের কেউ কাজ করেননি। সবাই বাংলাদেশের। ক্যামেরা, এডিটিং, সাউন্ড—সবই এখানকার। তিতাস একটি কমপ্লিট বাংলাদেশি ফিল্ম। কোনোভাবেই যৌথ প্রযোজনার নয়। তিতাস করতে খরচ হয়েছিল ৮ লাখ ২৪ হাজার টাকা। তখন ১ লাখ টাকায় একটি সিনেমা হতো। আমার আট গুণ খরচ হয়েছিল। ফেরত এসেছিল এক লাখ ২৩ হাজার টাকা। আমি এখনো বছরে এক-দুইবার দেখি সিনেমাটি। যত বয়স বাড়ছে, ততই ভিন্নমাত্রায় তিতাস ধরা পড়ছে আমার চোখে।

ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় বারবার ফিরে এসেছে মানুষের ছিন্নমূল হওয়ার যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনগাথা, সম্পর্কের জটিলতা ও ভাঙন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় সেখান থেকে সরে এসে একটি জনপদে বহমান জীবনকে পর্দায় প্রতিফলিত করেন তিনি। এ সিনেমা তৈরি হওয়ার গল্প জানিয়েছেন প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান।
১৯৬৪-৬৫ সালে পত্রপত্রিকায় ঋত্বিক ঘটকের কিছু লেখা পড়ে আগ্রহ তৈরি হয়। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের উপায় হয় ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। একুশে ফেব্রুয়ারি পালন উপলক্ষে আমাদের এক সংগঠনের আয়োজনে সত্যজিৎ রায়, শ্যামল মিত্র ঢাকায় আসেন। সত্যজিৎ রায়ের পিএস বরুণ বক্সি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সত্যজিৎ বাবুর ছবি করবেন?’ বললাম, সিনেমা একটি করতে পারি, যদি ঋত্বিক ঘটককে পাওয়া যায়। মাস দেড়েক পরে ফোন দিলেন, ‘ঋত্বিককে পেয়েছি, চলে আসেন’। চলে গেলাম। ঋত্বিকের সঙ্গে দেখা হলো, কথা হলো। তাঁর ছবি দেখলাম, স্পেশালি অ্যারেঞ্জ করা হলো ‘সুবর্ণরেখা’। দেখার পর মনে হচ্ছিল, কোনো মানুষ এই ছবি বানায়নি। তাঁকে বললাম, ‘আমি আপনার কোন সিনেমা করব?’ তিনি বললেন, ‘আমার তো তিতাস করার শখ।’ বললাম, ডান। একটি ট্রাস্টের কাছে তিতাসের রাইট ছিল। তাতে ট্রাস্টি ছিলেন সত্যজিৎ রায়। যখন জানালাম, আমরা ঋত্বিক ঘটককে দিয়ে উপন্যাসটি অবলম্বনে সিনেমা করতে চাই, তখন সত্যজিৎ বলেন, ‘ঋত্বিকবাবু যদি করেন, তাহলে এটি দেওয়া যেতে পারে।’
ঋত্বিক ঘটককে লোকেশন দেখানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে এলাম। ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আরিচা, নারায়ণগঞ্জের বৈদ্যের বাজারে লোকেশন দেখলেন। ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই শুটিং শুরু হয়েছে, ১৯৭৩ সালের ২৭ জুলাই রিলিজ হয়েছে। এর মধ্যে প্রতিটি দিন ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে এক খাটে ঘুমিয়েছি, যতবার ইন্ডিয়ায় গেছেন, সঙ্গে গেছি। এক কাজে মুম্বাই গেলেন, আমিও গেলাম। তাঁর তো ঠিক নেই, খেয়ালি মানুষ—তাই সব সময় তাঁর সঙ্গে থাকতাম।
কলাকুশলী, অভিনেতা—সব তিনি দেখে দেখে নিয়েছেন। আমরা তাঁকে সাহায্য করেছি। তিতাসের পারে প্রায় ২৫ শতাংশ শুটিং হয়েছে। সেখানে আমরা সেট তৈরি করে শুটিং করেছি। আমাদের কাছে একটি বড় জেনারেটর ছিল, সেটি লঞ্চের সঙ্গে বাঁধা থাকত। তখন বর্ষাকাল, পানি অনেক। কোনো অসুবিধা ছিল না। যেখানে খুশি জেনারেটর লাগিয়ে নিতাম। লঞ্চে অবশ্য অনেক কষ্ট করে শুটিং ইউনিট থাকত। এফডিসিতে তিন-চার দিন ইনডোর শুটিং হয়েছে। জেলেপাড়ার শুটিং দুই জায়গায় হয়েছে। কিছু আরিচায়, কিছু তিতাসের ঘাটে।
শুটিং, ডাবিং—সব কাজেই ছিলেন ঋত্বিক ঘটক। এডিটিংয়ের শেষ পর্যায়ে অসুস্থ হয়ে চলে গেলেন। যাওয়ার সময় এডিটরকে বললেন, ‘এই বাকিটুকু কেটেকুটে ছবিটিকে রিলিজ করে দেবেন।’ বললাম, আর কেউ আপনার ছবিতে হাত দেবে না। লিখে দেন। তিনি এডিটরকে লিখিত পারমিশন দিয়ে গেলেন। সুস্থ হয়ে ফিরে এসে দু-তিনটি শট অ্যাডজাস্ট করা ছাড়া আর কিছুই করেননি। অনেকে মনে করেন, তিনি এডিট করেননি। সব বাজে কথা। এখন আমরা ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ যেভাবে দেখি, সেটি তাঁরই পরিকল্পনায়, ঋত্বিকেরই হাতে তৈরি।
এ সিনেমায় ঋত্বিক ঘটক আর ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান ছাড়া বাইরের কেউ কাজ করেননি। সবাই বাংলাদেশের। ক্যামেরা, এডিটিং, সাউন্ড—সবই এখানকার। তিতাস একটি কমপ্লিট বাংলাদেশি ফিল্ম। কোনোভাবেই যৌথ প্রযোজনার নয়। তিতাস করতে খরচ হয়েছিল ৮ লাখ ২৪ হাজার টাকা। তখন ১ লাখ টাকায় একটি সিনেমা হতো। আমার আট গুণ খরচ হয়েছিল। ফেরত এসেছিল এক লাখ ২৩ হাজার টাকা। আমি এখনো বছরে এক-দুইবার দেখি সিনেমাটি। যত বয়স বাড়ছে, ততই ভিন্নমাত্রায় তিতাস ধরা পড়ছে আমার চোখে।

গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১ দিন আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১ দিন আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১ দিন আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
সস্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাহসান বলেন, ‘মেলবোর্নের কনসার্টে যখন গান ছাড়ার কথাটা বলেছি, সে সময় খুব কম মানুষ ছিল। সেটা যে এভাবে সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে ভাবিনি। অভিনয় থেকে যেভাবে ধীরে ধীরে বিরতি নিয়েছি, সেভাবে গান থেকেও বিরতি নেব। আমি তো একটু ইমোশনাল, কবি মানুষ। এমনভাবে বলে ফেলেছি যে ছড়িয়ে গেছে। আমার ওই একটা কথার ফলে অনেক কিছু হয়ে গেছে। একটা জায়গায় দেখলাম, আমার ছবিতে টুপি দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি নাকি রাজনীতি করছি!’
ভাইরাল হওয়ার নেশা থেকেই এমনটা করা হয়েছে বলে মত তাহসানের। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় এগুলো পার্ট অব দ্য গেম। একটা খেলার মতো। এখন কিছু মানুষ ভাইরাল হওয়ার নেশায় থাকে। এটা পৃথিবীজুড়েই চলছে। এ কারণে খুব চিন্তা করে কথা বলতে হয়। কোন কথাটা নিয়ে কখন কী হয়ে যাবে, এটা ভাবতে হয়।’
গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তাহসান বলেন, ‘এটা প্রথম না। ক্যারিয়ারে কয়েকবার বিরতি নিয়েছি। ব্ল্যাক ব্যান্ড ছেড়ে একক ক্যারিয়ার শুরুর সময় কয়েক বছর লাইভ পারফরম্যান্স বন্ধ রেখেছিলাম। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে যখন মাস্টার্স করতে যাই, ওই সময় দুই বছর কোনো গান রিলিজ করিনি। কনসার্টও করিনি। এখন আরও একটি বিরতিতে যাচ্ছি। আমার মনে হয়েছে, গত ২৫ বছরে যে পরিমাণ ভালোবাসা পাওয়ার কথা ছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছি। এভাবে কন্টিনিউ করতে থাকলে বিষয়টি একঘেয়ে হয়ে যাবে। আরেকটি জায়গায় অন্য একটি উত্তর দিয়েছি। সেটাও সত্যি। আরও একটা উত্তর আছে। কিন্তু সেটা পাবলিকলি দিতে পারব না। কারণ, প্রতিটি মানুষের জীবনে এমন কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হয়, যা এতটাই অবিশ্বাস্য, যেটা সে নিজেই বিশ্বাস করতে পারে না। এমন কোনো কথা বলতে চাই না যেটা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়।’
এখন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান তাহসান। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের জীবনে নানা অধ্যায় থাকে। প্রথম অধ্যায়ে মনে হয় কিছু জানি না। দ্বিতীয় অধ্যায়ে মনে হয়, অনেক জেনে ফেলেছি, আর জানার নেই। আমি ওই অধ্যায়ে ছিলাম। সম্প্রতি মনে হয়েছে, জীবন ও জগৎ সম্পর্কে কিছুই জানি না। আমাকে আরও অনেক পড়াশোনা করতে হবে।’

গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
সস্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাহসান বলেন, ‘মেলবোর্নের কনসার্টে যখন গান ছাড়ার কথাটা বলেছি, সে সময় খুব কম মানুষ ছিল। সেটা যে এভাবে সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে ভাবিনি। অভিনয় থেকে যেভাবে ধীরে ধীরে বিরতি নিয়েছি, সেভাবে গান থেকেও বিরতি নেব। আমি তো একটু ইমোশনাল, কবি মানুষ। এমনভাবে বলে ফেলেছি যে ছড়িয়ে গেছে। আমার ওই একটা কথার ফলে অনেক কিছু হয়ে গেছে। একটা জায়গায় দেখলাম, আমার ছবিতে টুপি দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি নাকি রাজনীতি করছি!’
ভাইরাল হওয়ার নেশা থেকেই এমনটা করা হয়েছে বলে মত তাহসানের। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় এগুলো পার্ট অব দ্য গেম। একটা খেলার মতো। এখন কিছু মানুষ ভাইরাল হওয়ার নেশায় থাকে। এটা পৃথিবীজুড়েই চলছে। এ কারণে খুব চিন্তা করে কথা বলতে হয়। কোন কথাটা নিয়ে কখন কী হয়ে যাবে, এটা ভাবতে হয়।’
গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তাহসান বলেন, ‘এটা প্রথম না। ক্যারিয়ারে কয়েকবার বিরতি নিয়েছি। ব্ল্যাক ব্যান্ড ছেড়ে একক ক্যারিয়ার শুরুর সময় কয়েক বছর লাইভ পারফরম্যান্স বন্ধ রেখেছিলাম। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে যখন মাস্টার্স করতে যাই, ওই সময় দুই বছর কোনো গান রিলিজ করিনি। কনসার্টও করিনি। এখন আরও একটি বিরতিতে যাচ্ছি। আমার মনে হয়েছে, গত ২৫ বছরে যে পরিমাণ ভালোবাসা পাওয়ার কথা ছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছি। এভাবে কন্টিনিউ করতে থাকলে বিষয়টি একঘেয়ে হয়ে যাবে। আরেকটি জায়গায় অন্য একটি উত্তর দিয়েছি। সেটাও সত্যি। আরও একটা উত্তর আছে। কিন্তু সেটা পাবলিকলি দিতে পারব না। কারণ, প্রতিটি মানুষের জীবনে এমন কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হয়, যা এতটাই অবিশ্বাস্য, যেটা সে নিজেই বিশ্বাস করতে পারে না। এমন কোনো কথা বলতে চাই না যেটা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়।’
এখন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান তাহসান। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের জীবনে নানা অধ্যায় থাকে। প্রথম অধ্যায়ে মনে হয় কিছু জানি না। দ্বিতীয় অধ্যায়ে মনে হয়, অনেক জেনে ফেলেছি, আর জানার নেই। আমি ওই অধ্যায়ে ছিলাম। সম্প্রতি মনে হয়েছে, জীবন ও জগৎ সম্পর্কে কিছুই জানি না। আমাকে আরও অনেক পড়াশোনা করতে হবে।’

ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় বারবার ফিরে এসেছে মানুষের ছিন্নমূল হওয়ার যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনগাথা, সম্পর্কের জটিলতা ও ভাঙন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় সেখান থেকে সরে এসে একটি জনপদে বহমান জীবনকে পর্দায় প্রতিফলিত করেন তিনি। এ সিনেমা তৈরি হওয়ার গল্প জানিয়েছেন প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান।
৫ দিন আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১ দিন আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১ দিন আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের আরেক ব্যান্ড কাভিশ। ‘ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার’ শিরোনামের কনসার্টে কাভিশের সঙ্গে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড শিরোনামহীন ও মেঘদল।
ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টটি আয়োজন করেছে প্রাইম ওয়েভ কমিউনিকেশন। কনসার্টের খবর জানিয়ে আয়োজকদের ফেসবুক পেজে লেখা হয়েছে, ‘কিছু গান কখনো ম্লান হয় না, আমাদের সঙ্গে বাঁচে। ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরছে কাভিশ, মনে করিয়ে দিতে সুর কীভাবে আত্মাকে স্পর্শ করে। সঙ্গে থাকছে শিরোনামহীন ও মেঘদল।’
জানা গেছে, ঢাকার মাদানি অ্যাভিনিউর কোর্টসাইডে বিকেল ৫টায় শুরু হবে এই আয়োজন। দর্শকের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। ইতিমধ্যে টকটিকি নামের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। টিকিট পাওয়া যাচ্ছে দুই ক্যাটাগরিতে। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ৪৯৯ টাকা (সাধারণ) ও ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা (ভিআইপি)।
১৯৯৮ সালে গায়ক জাফর জাইদি এবং মাজ মাওদুদের হাত ধরে গড়ে ওঠে কাভিশ ব্যান্ড। দলটির প্রথম অ্যালবাম ‘গুনকালি’ প্রকাশ পেয়েছিল ২০০৯ সালে। ব্যান্ডটির পরিচিত গানের মধ্যে রয়েছে ‘বাচপান’, ‘তেরে পেয়ার মে’, ‘মোরে সাইয়া’, ‘নিন্দিয়া রে’, ‘ফাসলে’ ইত্যাদি। এ বছরের জানুয়ারিতে প্রথমবার বাংলাদেশে গান শোনাতে এসেছিল কাভিশ। বছরের শেষে আবারও ঢাকার শ্রোতাদের মুগ্ধ করতে আসছে ব্যান্ডটি।
এদিকে নতুন গান ও দেশ-বিদেশে কনসার্ট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে শিরোনামহীন। সম্প্রতি কানাডার টরন্টোতে পারফর্ম করেছে তারা। ১০ নভেম্বর শিরোনামহীন গান শোনাবে চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে। ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টের আগের দিন ৪ ডিসেম্বর প্রকাশ পাবে ব্যান্ডের নতুন গান ‘এই অবেলায় ২’। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম ‘বাতিঘর’-এর শেষ গান।
কনসার্টে ব্যস্ততা শুরু হয়েছে মেঘদল ব্যান্ডেরও। আজ ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চের ক্যাম্পাসে গান শোনাবে তারা। এরপর ১০ নভেম্বর ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ গ্রাউন্ডে পারফর্ম করার কথা রয়েছে মেঘদলের।

দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের আরেক ব্যান্ড কাভিশ। ‘ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার’ শিরোনামের কনসার্টে কাভিশের সঙ্গে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড শিরোনামহীন ও মেঘদল।
ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টটি আয়োজন করেছে প্রাইম ওয়েভ কমিউনিকেশন। কনসার্টের খবর জানিয়ে আয়োজকদের ফেসবুক পেজে লেখা হয়েছে, ‘কিছু গান কখনো ম্লান হয় না, আমাদের সঙ্গে বাঁচে। ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরছে কাভিশ, মনে করিয়ে দিতে সুর কীভাবে আত্মাকে স্পর্শ করে। সঙ্গে থাকছে শিরোনামহীন ও মেঘদল।’
জানা গেছে, ঢাকার মাদানি অ্যাভিনিউর কোর্টসাইডে বিকেল ৫টায় শুরু হবে এই আয়োজন। দর্শকের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। ইতিমধ্যে টকটিকি নামের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। টিকিট পাওয়া যাচ্ছে দুই ক্যাটাগরিতে। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ৪৯৯ টাকা (সাধারণ) ও ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা (ভিআইপি)।
১৯৯৮ সালে গায়ক জাফর জাইদি এবং মাজ মাওদুদের হাত ধরে গড়ে ওঠে কাভিশ ব্যান্ড। দলটির প্রথম অ্যালবাম ‘গুনকালি’ প্রকাশ পেয়েছিল ২০০৯ সালে। ব্যান্ডটির পরিচিত গানের মধ্যে রয়েছে ‘বাচপান’, ‘তেরে পেয়ার মে’, ‘মোরে সাইয়া’, ‘নিন্দিয়া রে’, ‘ফাসলে’ ইত্যাদি। এ বছরের জানুয়ারিতে প্রথমবার বাংলাদেশে গান শোনাতে এসেছিল কাভিশ। বছরের শেষে আবারও ঢাকার শ্রোতাদের মুগ্ধ করতে আসছে ব্যান্ডটি।
এদিকে নতুন গান ও দেশ-বিদেশে কনসার্ট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে শিরোনামহীন। সম্প্রতি কানাডার টরন্টোতে পারফর্ম করেছে তারা। ১০ নভেম্বর শিরোনামহীন গান শোনাবে চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে। ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টের আগের দিন ৪ ডিসেম্বর প্রকাশ পাবে ব্যান্ডের নতুন গান ‘এই অবেলায় ২’। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম ‘বাতিঘর’-এর শেষ গান।
কনসার্টে ব্যস্ততা শুরু হয়েছে মেঘদল ব্যান্ডেরও। আজ ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চের ক্যাম্পাসে গান শোনাবে তারা। এরপর ১০ নভেম্বর ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ গ্রাউন্ডে পারফর্ম করার কথা রয়েছে মেঘদলের।

ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় বারবার ফিরে এসেছে মানুষের ছিন্নমূল হওয়ার যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনগাথা, সম্পর্কের জটিলতা ও ভাঙন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় সেখান থেকে সরে এসে একটি জনপদে বহমান জীবনকে পর্দায় প্রতিফলিত করেন তিনি। এ সিনেমা তৈরি হওয়ার গল্প জানিয়েছেন প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান।
৫ দিন আগে
গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১ দিন আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১ দিন আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক

‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন পৃথ্বীরাজ সুকুমারন। একদম ভিন্ন লুকে, ভিন্ন রূপে।
মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা পৃথ্বীরাজ। প্রায় এক শ সিনেমার এ নায়ক যখন ভিলেন হিসেবে দেখা দেন, সেটা নিয়ে তো উত্তেজনা ছড়াবেই। সেটা মাথায় রেখেই হয়তো পৃথ্বীরাজকে দিয়েই নতুন সিনেমার লুক প্রকাশ শুরু করলেন রাজামৌলি। গ্লোব ট্রটর সিনেমায় পৃথ্বীরাজকে দেখা গেছে হুইলচেয়ারে বসা অবস্থায়, প্রযুক্তিনির্ভর রোবোটিক আর্মযুক্ত এক ভবিষ্যৎ চরিত্রে।
রাজামৌলির শেয়ার করা পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, পৃথ্বীরাজের চোখমুখে হিংস্রতা। রয়েছে শীতল হুমকির আভাস। চরিত্রটির নাম কুম্ভ। এই লুকেই স্পষ্ট যে তিনি কোনো সাধারণ প্রতিপক্ষ নন, বরং গোটা সিনেমার ভয়ের প্রতীক। এক্সে রাজামৌলি লিখেছেন, ‘প্রথম শটের পরেই আমি ওকে বলেছিলাম, তুমি আমার দেখা অন্যতম সেরা অভিনেতা। এই নির্মম, ক্ষমতাশালী ও অন্ধকার চরিত্র কুম্ভকে সামনে আনতে পেরে আমি খুবই খুশি।’ এ সিনেমায় নায়ক হিসেবে দেখা যাবে তেলুগু সুপারস্টার মহেশ বাবুকে। পৃথ্বীরাজের লুক শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘এবার কুম্ভর মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ এই এক বাক্যেই বোঝা যাচ্ছে, দুই শক্তিশালী চরিত্রের মধ্যে হতে চলেছে ব্যাপক সিনেম্যাটিক লড়াই।
গ্লোব ট্রটরে মহেশ বাবু ও পৃথ্বীরাজের সঙ্গে আছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। এই তিনজনকে নিয়েই রাজামৌলির নতুন অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার এগোচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিসরে। শোনা যাচ্ছে, এটি এমন এক গল্প, যা পৃথিবীর নানা প্রান্ত ঘুরে তৈরি। এককথায়, বিস্ময়, যুদ্ধ, বিজ্ঞান আর মানবিক আবেগের মিশেলে এক বিশ্বব্যাপী অভিযান। সব মিলিয়ে, ‘আরআরআর’-এর পর ‘গ্লোব ট্রটর’ হতে চলেছে রাজামৌলির সবচেয়ে সাহসী সিনেমা। যেখানে নায়ক আর খলনায়ক—উভয়েই প্রবল ক্ষমতার প্রতীক।

‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন পৃথ্বীরাজ সুকুমারন। একদম ভিন্ন লুকে, ভিন্ন রূপে।
মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা পৃথ্বীরাজ। প্রায় এক শ সিনেমার এ নায়ক যখন ভিলেন হিসেবে দেখা দেন, সেটা নিয়ে তো উত্তেজনা ছড়াবেই। সেটা মাথায় রেখেই হয়তো পৃথ্বীরাজকে দিয়েই নতুন সিনেমার লুক প্রকাশ শুরু করলেন রাজামৌলি। গ্লোব ট্রটর সিনেমায় পৃথ্বীরাজকে দেখা গেছে হুইলচেয়ারে বসা অবস্থায়, প্রযুক্তিনির্ভর রোবোটিক আর্মযুক্ত এক ভবিষ্যৎ চরিত্রে।
রাজামৌলির শেয়ার করা পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, পৃথ্বীরাজের চোখমুখে হিংস্রতা। রয়েছে শীতল হুমকির আভাস। চরিত্রটির নাম কুম্ভ। এই লুকেই স্পষ্ট যে তিনি কোনো সাধারণ প্রতিপক্ষ নন, বরং গোটা সিনেমার ভয়ের প্রতীক। এক্সে রাজামৌলি লিখেছেন, ‘প্রথম শটের পরেই আমি ওকে বলেছিলাম, তুমি আমার দেখা অন্যতম সেরা অভিনেতা। এই নির্মম, ক্ষমতাশালী ও অন্ধকার চরিত্র কুম্ভকে সামনে আনতে পেরে আমি খুবই খুশি।’ এ সিনেমায় নায়ক হিসেবে দেখা যাবে তেলুগু সুপারস্টার মহেশ বাবুকে। পৃথ্বীরাজের লুক শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘এবার কুম্ভর মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ এই এক বাক্যেই বোঝা যাচ্ছে, দুই শক্তিশালী চরিত্রের মধ্যে হতে চলেছে ব্যাপক সিনেম্যাটিক লড়াই।
গ্লোব ট্রটরে মহেশ বাবু ও পৃথ্বীরাজের সঙ্গে আছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। এই তিনজনকে নিয়েই রাজামৌলির নতুন অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার এগোচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিসরে। শোনা যাচ্ছে, এটি এমন এক গল্প, যা পৃথিবীর নানা প্রান্ত ঘুরে তৈরি। এককথায়, বিস্ময়, যুদ্ধ, বিজ্ঞান আর মানবিক আবেগের মিশেলে এক বিশ্বব্যাপী অভিযান। সব মিলিয়ে, ‘আরআরআর’-এর পর ‘গ্লোব ট্রটর’ হতে চলেছে রাজামৌলির সবচেয়ে সাহসী সিনেমা। যেখানে নায়ক আর খলনায়ক—উভয়েই প্রবল ক্ষমতার প্রতীক।

ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় বারবার ফিরে এসেছে মানুষের ছিন্নমূল হওয়ার যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনগাথা, সম্পর্কের জটিলতা ও ভাঙন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় সেখান থেকে সরে এসে একটি জনপদে বহমান জীবনকে পর্দায় প্রতিফলিত করেন তিনি। এ সিনেমা তৈরি হওয়ার গল্প জানিয়েছেন প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান।
৫ দিন আগে
গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১ দিন আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১ দিন আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। আগামীকাল ৯ নভেম্বর একই স্থান ও সময়ে রয়েছে নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, সম্রাট শাহরিয়ার তার প্রথম স্ত্রীর কাছ থেকে প্রতারিত হয়। ধীরে ধীরে এক নারীবিদ্বেষী শাসকে পরিণত হয় সে। প্রতিদিন রাজ্যের একজন করে অবিবাহিত নারীকে বিয়ে করে এবং তাকে শর্ত দেয়, গল্প শুনিয়ে তাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে না পারলে ভোরে তাকে হত্যা করা হবে। একে একে নিহত হয় রাজ্যের প্রায় সব নারী, বাকি রইল কেবল উজিদের দুই কন্যা। বড় কন্যার নাম শেহেরজাদ। এবার আসে তার পালা। বুদ্ধিমতী শেহেরজাদ শুরু করে গল্প বলা।
নির্দেশক সুদীপ চক্রবর্তী বলেন, ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর চ্যালেঞ্জে পূর্ণ একটি নাট্য অভিযাত্রা। কারণ, প্রায়-স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে চল্লিশের অধিক কুশীলব (২১ জন অভিনয় কুশীলব এবং ২০ জন নেপথ্য কুশীলব) সহযোগে, বৃহৎ পরিসরে, নিয়মিত প্রদর্শনীর লক্ষ্যে, একটি নাট্য সৃজনে একত্র করা বাংলাদেশের নাট্যদলগুলোর জন্য অত্যন্ত কঠিন কাজে পরিণত হয়েছে। সব কুশীলবের উপস্থিতিতে নিয়মিত মহড়া আয়োজন, মহড়ার জন্য বড় আয়তন খুঁজে বের করা এবং সর্বোপরি প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান—সব চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আরব্য রজনীর গল্প থেকে উম্মে হানী রূপায়িত নাটক আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর প্রযোজনা করেছে পদাতিক নাট্য সংসদ।’
আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শরীফুল ইসলাম, মেঘা ঘোষ, সৈয়দা শামছি আরা সায়েকা, জিয়াউল হক, জিনিয়া আজাদ, শাখাওয়াত হোসেন, বর্ষা ঘোষ, সবুজ খান, তপু চন্দ্র দাস প্রমুখ।

‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। আগামীকাল ৯ নভেম্বর একই স্থান ও সময়ে রয়েছে নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, সম্রাট শাহরিয়ার তার প্রথম স্ত্রীর কাছ থেকে প্রতারিত হয়। ধীরে ধীরে এক নারীবিদ্বেষী শাসকে পরিণত হয় সে। প্রতিদিন রাজ্যের একজন করে অবিবাহিত নারীকে বিয়ে করে এবং তাকে শর্ত দেয়, গল্প শুনিয়ে তাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে না পারলে ভোরে তাকে হত্যা করা হবে। একে একে নিহত হয় রাজ্যের প্রায় সব নারী, বাকি রইল কেবল উজিদের দুই কন্যা। বড় কন্যার নাম শেহেরজাদ। এবার আসে তার পালা। বুদ্ধিমতী শেহেরজাদ শুরু করে গল্প বলা।
নির্দেশক সুদীপ চক্রবর্তী বলেন, ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর চ্যালেঞ্জে পূর্ণ একটি নাট্য অভিযাত্রা। কারণ, প্রায়-স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে চল্লিশের অধিক কুশীলব (২১ জন অভিনয় কুশীলব এবং ২০ জন নেপথ্য কুশীলব) সহযোগে, বৃহৎ পরিসরে, নিয়মিত প্রদর্শনীর লক্ষ্যে, একটি নাট্য সৃজনে একত্র করা বাংলাদেশের নাট্যদলগুলোর জন্য অত্যন্ত কঠিন কাজে পরিণত হয়েছে। সব কুশীলবের উপস্থিতিতে নিয়মিত মহড়া আয়োজন, মহড়ার জন্য বড় আয়তন খুঁজে বের করা এবং সর্বোপরি প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান—সব চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আরব্য রজনীর গল্প থেকে উম্মে হানী রূপায়িত নাটক আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর প্রযোজনা করেছে পদাতিক নাট্য সংসদ।’
আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শরীফুল ইসলাম, মেঘা ঘোষ, সৈয়দা শামছি আরা সায়েকা, জিয়াউল হক, জিনিয়া আজাদ, শাখাওয়াত হোসেন, বর্ষা ঘোষ, সবুজ খান, তপু চন্দ্র দাস প্রমুখ।

ঋত্বিক ঘটকের সিনেমায় বারবার ফিরে এসেছে মানুষের ছিন্নমূল হওয়ার যন্ত্রণাদীর্ণ জীবনগাথা, সম্পর্কের জটিলতা ও ভাঙন। ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ সিনেমায় সেখান থেকে সরে এসে একটি জনপদে বহমান জীবনকে পর্দায় প্রতিফলিত করেন তিনি। এ সিনেমা তৈরি হওয়ার গল্প জানিয়েছেন প্রযোজক হাবিবুর রহমান খান।
৫ দিন আগে
গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১ দিন আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১ দিন আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১ দিন আগে