অনলাইন ডেস্ক
পেহেলগামে হামলার ঘটনার জেরে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর পাকিস্তানে হামলা চালিয়েছে ভারত। এ অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারতীয় অনেক তারকাই এ হামলার সমর্থন জানিয়েছেন। তবে হামলা নিয়ে নিজের ভিন্ন ভাবনার কথা বলেছেন গায়ক নচিকেতা চক্রবর্তী। এবার ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করলেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী কবীর সুমন।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ওয়ালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকার যুদ্ধ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন কবীর সুমন। প্রথমেই তিনি বলেন, ‘আমি যুদ্ধের সম্পূর্ণ বিরুদ্ধে। সে যুদ্ধ যে-ই করুক, যারাই করুক, যেভাবেই করুক, আমি যুদ্ধবিরোধী ব্যক্তি। আমি তো লিখেছিলাম আমার গানে গানে এই যুদ্ধ বন্ধের কথা। সেই গান আজ সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের মনে পড়বে।’
কয়েকটি প্রশ্ন তুলে কবীর সুমন বলেন, ‘এই দেশ যখন ভাগ হয়েছিল, আমার অনুমতি নিয়েছিল কেউ? দেশের কোনো মানুষের অনুমতি নিয়েছিল কেউ? দেশের নেতারা কোনো জনগণের অনুমতি নিয়েছিল? আমি উপমহাদেশের নাগরিক! কিসের ভিত্তিতে আমার দেশভাগ হয়েছিল? আমি ১৯৪৯ সালে জন্মেছিলাম। আমি কোথায় জন্মালাম? তখন তো আমার কোনো ব্যক্তিগত পছন্দ ছিল না! আমি তখন থেকেই সব জিনিস সন্দেহের চোখে দেখি। দেশপ্রেম আমার কাছে একটা বুজরুকি। সেখানে মানবপ্রেম নেই। মানুষের জন্য প্রেম নেই, প্রাণীদের জন্য প্রেম নেই।’
যুদ্ধ একেবারেই কাম্য নয়। আজকের সকালে খুব ব্যথিত হয়ে জানাচ্ছেন কবীর সুমন। তিনি আরও বলেন, ‘একবার ভেবে দেখুন বন্ধু, একটা যুদ্ধ হচ্ছে অস্ত্র চালাচ্ছি আমরা, অথচ কতগুলো প্রাণ হারাচ্ছে, যারা এই পৃথিবীর কোনো ক্ষতি করেনি। কতগুলো গাছ পুড়ে যাচ্ছে, গাছ ধ্বংস নিয়ে কোনো নেতার কোনো মাথাব্যথা নেই। আর যাঁরা দেশপ্রেম দেখাচ্ছেন, তাঁরা এই গাছেদের পুড়ে যাওয়া, গাছের সঙ্গে কত নিরীহ পাখি, পোকামাকড় মারা যাওয়া নিয়ে কিছু বলছেন না। জল বিষাক্ত হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে কারও হেলদোল নেই।’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে কবীর সুমন বলেন, ‘সিঁদুর দেখাচ্ছে? কিসের অপারেশন সিঁদুর? আর বেশি বলতে চাই না। আমার মুখ দিয়ে এবার আর বললে খারাপ খারাপ কথা বেরোবে! আমি ৭৭ বছরের বৃদ্ধ। আমি সম্পূর্ণভাবে এই “দেশপ্রেমের” বিরুদ্ধে এবং এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে।’
কবীর সুমনের কথায়, ‘এটাই বলি, যে ধর্মের নামে যুদ্ধ হয়, আমি সেই ধর্ম স্বীকার করি না। সেই ধর্মকে আমি ধিক্কার জানাই। যে মতবাদ যুদ্ধ ঘটায়, তাকে আমি ধিক্কার জানাই।’
পেহেলগামে হামলার ঘটনার জেরে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতের পর পাকিস্তানে হামলা চালিয়েছে ভারত। এ অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারতীয় অনেক তারকাই এ হামলার সমর্থন জানিয়েছেন। তবে হামলা নিয়ে নিজের ভিন্ন ভাবনার কথা বলেছেন গায়ক নচিকেতা চক্রবর্তী। এবার ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করলেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী কবীর সুমন।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ওয়ালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকার যুদ্ধ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন কবীর সুমন। প্রথমেই তিনি বলেন, ‘আমি যুদ্ধের সম্পূর্ণ বিরুদ্ধে। সে যুদ্ধ যে-ই করুক, যারাই করুক, যেভাবেই করুক, আমি যুদ্ধবিরোধী ব্যক্তি। আমি তো লিখেছিলাম আমার গানে গানে এই যুদ্ধ বন্ধের কথা। সেই গান আজ সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের মনে পড়বে।’
কয়েকটি প্রশ্ন তুলে কবীর সুমন বলেন, ‘এই দেশ যখন ভাগ হয়েছিল, আমার অনুমতি নিয়েছিল কেউ? দেশের কোনো মানুষের অনুমতি নিয়েছিল কেউ? দেশের নেতারা কোনো জনগণের অনুমতি নিয়েছিল? আমি উপমহাদেশের নাগরিক! কিসের ভিত্তিতে আমার দেশভাগ হয়েছিল? আমি ১৯৪৯ সালে জন্মেছিলাম। আমি কোথায় জন্মালাম? তখন তো আমার কোনো ব্যক্তিগত পছন্দ ছিল না! আমি তখন থেকেই সব জিনিস সন্দেহের চোখে দেখি। দেশপ্রেম আমার কাছে একটা বুজরুকি। সেখানে মানবপ্রেম নেই। মানুষের জন্য প্রেম নেই, প্রাণীদের জন্য প্রেম নেই।’
যুদ্ধ একেবারেই কাম্য নয়। আজকের সকালে খুব ব্যথিত হয়ে জানাচ্ছেন কবীর সুমন। তিনি আরও বলেন, ‘একবার ভেবে দেখুন বন্ধু, একটা যুদ্ধ হচ্ছে অস্ত্র চালাচ্ছি আমরা, অথচ কতগুলো প্রাণ হারাচ্ছে, যারা এই পৃথিবীর কোনো ক্ষতি করেনি। কতগুলো গাছ পুড়ে যাচ্ছে, গাছ ধ্বংস নিয়ে কোনো নেতার কোনো মাথাব্যথা নেই। আর যাঁরা দেশপ্রেম দেখাচ্ছেন, তাঁরা এই গাছেদের পুড়ে যাওয়া, গাছের সঙ্গে কত নিরীহ পাখি, পোকামাকড় মারা যাওয়া নিয়ে কিছু বলছেন না। জল বিষাক্ত হয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে কারও হেলদোল নেই।’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে কবীর সুমন বলেন, ‘সিঁদুর দেখাচ্ছে? কিসের অপারেশন সিঁদুর? আর বেশি বলতে চাই না। আমার মুখ দিয়ে এবার আর বললে খারাপ খারাপ কথা বেরোবে! আমি ৭৭ বছরের বৃদ্ধ। আমি সম্পূর্ণভাবে এই “দেশপ্রেমের” বিরুদ্ধে এবং এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে।’
কবীর সুমনের কথায়, ‘এটাই বলি, যে ধর্মের নামে যুদ্ধ হয়, আমি সেই ধর্ম স্বীকার করি না। সেই ধর্মকে আমি ধিক্কার জানাই। যে মতবাদ যুদ্ধ ঘটায়, তাকে আমি ধিক্কার জানাই।’
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১০ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
১০ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
১০ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
১০ ঘণ্টা আগে