আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট গত বছর নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেওয়ায় নিজের ও পরিবারের রাজকীয় সম্পত্তির বড় অংশ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন পতৌদির রাজ্যের শেষ নবাব ইফতিখার আলী খানের নাতি বলিউড তারকা সাইফ আলী খান।
নিম্ন আদালতের ওই রায়ে সাইফ ও তাঁর পরিবারকে মধ্যপ্রদেশের শহর ভোপাল ও এর আশপাশে থাকা ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির একমাত্র মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এসব সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নূর-উস-সাবাহ প্যালেস (বর্তমানে বিলাসবহুল হোটেল), ভোপালের ফ্ল্যাগস্টাফ হাউস, বিভিন্ন রাজপ্রাসাদ, নবাবি বাংলো ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য সম্পত্তি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর নিম্ন আদালতকে আবার নতুন করে মামলাটি খতিয়ে দেখে এক বছরের মধ্যে রায় দিতে নির্দেশ দেন মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট।
সাইফকে এখন তাঁর এই সম্পত্তি ও উত্তরাধিকার ধরে রাখতে আদালতে নতুন করে আইনি লড়াই লড়তে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে বলাই যায়, ২০২৫ সাল বলিউড তারকা সাইফের জন্য মোটেই ভালো যাচ্ছে না। বছরের শুরুতে নিজের ঘরেই এক অনুপ্রবেশকারীর ছুরিতে আহত হন তিনি।
এখন তাঁকে সরকারের ‘শত্রু সম্পত্তি’ তকমাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
সাইফ আলী খান কি পতৌদি ও ভোপালের নবাব
হ্যাঁ, নামকরা এই তারকাকে পতৌদি ও ভোপালের নবাব বলাই যায়।
৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি।
হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
১৯৬২ সালে ভারত সরকার সাজিদার এই উত্তরাধিকারের স্বীকৃতি দেয়। ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজিদার নামে সম্পত্তি হস্তান্তরে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
পরে সাজিদা সুলতান বিয়ে করেন পতৌদির নবাব ইফতিখার আলী খানকে। সেই সূত্রেই আলোচিত সম্পত্তি প্রথমে তাঁদের ছেলে ভারতের ক্রিকেট টিমের সাবেক ক্যাপ্টেন মনসুর আলী খান এবং পরে অভিনেতা সাইফ আলী খানের হাতে আসে।
হাইকোর্টের ধাক্কা
২০০০ সালে মধ্যপ্রদেশের এক নিম্ন আদালত সাইফ, তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর, দুই বোন সোহা আলী খান ও সাবা আলী খানকে ভোপালের ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা দেন।
কিন্তু ওই রায়ের বিরুদ্ধে হামিদুল্লাহ খানের অন্য উত্তরাধিকারীরা আপত্তি জানান। তাঁদের দাবি, ভোপালের শেষ নবাবের সম্পত্তি ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ভাগ হওয়া উচিত।
গত বছর মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট তাঁদের দাবি মেনে নেন এবং উত্তরাধিকার প্রশ্নে মামলাটি আবার খোলার নির্দেশ দেন।
এখন যদি মধ্যপ্রদেশের ওই নিম্ন আদালত আগের রায় বদলান, তাহলে সাইফ আলী খান এই বিশাল সম্পত্তির বড় একটি অংশ হারাতে পারেন।
‘শত্রু সম্পত্তি’ আইন
দেশভাগের সময় হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতানের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা আগেই বলা হয়েছে।
আবিদার দেশত্যাগের ঘটনার ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে সাইফ আলী খানকে নোটিশ পাঠায় ভারত সরকার, যাতে বলা হয়, ভোপালের সাবেক শাসকের কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তির ওপর ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’ প্রযোজ্য হবে।

এতে কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আবিদা পাকিস্তানে চলে গেছেন এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব ছেড়েছেন, তাই এই সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
কথা হচ্ছে, ভোপালের সম্পত্তিগুলো সাইফ আলী খান পেয়েছিলেন হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতানের মাধ্যমে। তাঁর বড় বোন পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর সাজিদাই কার্যত সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
এমনকি ১৯৬২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সরকারও জানিয়েছিল, সাজিদা সুলতানই নবাব হামিদুল্লাহর সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং এসব সম্পত্তি তাঁর নামে হস্তান্তরে সরকারের আপত্তি নেই।

যাই হোক, নবাব হামিদুল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করেন সাইফ।
কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট তাঁর আবেদন খারিজ করে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আপিল করার জন্য ৩০ দিনের সময় দেন।
এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পেছনে কারণ ছিল, সরকার ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’কে পেছনের তারিখ থেকে (কোনো আইন বর্তমান সময় থেকে কার্যকর না হয়ে আগের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া) বাতিল করে দেয় এবং মুম্বাইয়ে ‘শত্রু সম্পত্তির অভিভাবক’ নামে একটি আপিল কর্তৃপক্ষ গঠন করে, যারা এ ধরনের সব বিষয় নতুন করে খতিয়ে দেখবে।
এই কর্তৃপক্ষ ১৯৬২ সালের সেই সরকারি স্বীকৃতিকেও বাতিল করে দেয়, যেখানে সাজিদা সুলতানকে একমাত্র উত্তরাধিকারী হিসেবে মানা হয়েছিল।
সাইফ আলী খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করেছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কারণ, গত ১৬ জানুয়ারি তিনি ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন এবং অস্ত্রোপচারের পর কয়েক সপ্তাহ তাঁকে বিশ্রামে থাকতে হয়।

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট গত বছর নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেওয়ায় নিজের ও পরিবারের রাজকীয় সম্পত্তির বড় অংশ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন পতৌদির রাজ্যের শেষ নবাব ইফতিখার আলী খানের নাতি বলিউড তারকা সাইফ আলী খান।
নিম্ন আদালতের ওই রায়ে সাইফ ও তাঁর পরিবারকে মধ্যপ্রদেশের শহর ভোপাল ও এর আশপাশে থাকা ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির একমাত্র মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এসব সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নূর-উস-সাবাহ প্যালেস (বর্তমানে বিলাসবহুল হোটেল), ভোপালের ফ্ল্যাগস্টাফ হাউস, বিভিন্ন রাজপ্রাসাদ, নবাবি বাংলো ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য সম্পত্তি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর নিম্ন আদালতকে আবার নতুন করে মামলাটি খতিয়ে দেখে এক বছরের মধ্যে রায় দিতে নির্দেশ দেন মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট।
সাইফকে এখন তাঁর এই সম্পত্তি ও উত্তরাধিকার ধরে রাখতে আদালতে নতুন করে আইনি লড়াই লড়তে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে বলাই যায়, ২০২৫ সাল বলিউড তারকা সাইফের জন্য মোটেই ভালো যাচ্ছে না। বছরের শুরুতে নিজের ঘরেই এক অনুপ্রবেশকারীর ছুরিতে আহত হন তিনি।
এখন তাঁকে সরকারের ‘শত্রু সম্পত্তি’ তকমাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
সাইফ আলী খান কি পতৌদি ও ভোপালের নবাব
হ্যাঁ, নামকরা এই তারকাকে পতৌদি ও ভোপালের নবাব বলাই যায়।
৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি।
হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
১৯৬২ সালে ভারত সরকার সাজিদার এই উত্তরাধিকারের স্বীকৃতি দেয়। ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজিদার নামে সম্পত্তি হস্তান্তরে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
পরে সাজিদা সুলতান বিয়ে করেন পতৌদির নবাব ইফতিখার আলী খানকে। সেই সূত্রেই আলোচিত সম্পত্তি প্রথমে তাঁদের ছেলে ভারতের ক্রিকেট টিমের সাবেক ক্যাপ্টেন মনসুর আলী খান এবং পরে অভিনেতা সাইফ আলী খানের হাতে আসে।
হাইকোর্টের ধাক্কা
২০০০ সালে মধ্যপ্রদেশের এক নিম্ন আদালত সাইফ, তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর, দুই বোন সোহা আলী খান ও সাবা আলী খানকে ভোপালের ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা দেন।
কিন্তু ওই রায়ের বিরুদ্ধে হামিদুল্লাহ খানের অন্য উত্তরাধিকারীরা আপত্তি জানান। তাঁদের দাবি, ভোপালের শেষ নবাবের সম্পত্তি ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ভাগ হওয়া উচিত।
গত বছর মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট তাঁদের দাবি মেনে নেন এবং উত্তরাধিকার প্রশ্নে মামলাটি আবার খোলার নির্দেশ দেন।
এখন যদি মধ্যপ্রদেশের ওই নিম্ন আদালত আগের রায় বদলান, তাহলে সাইফ আলী খান এই বিশাল সম্পত্তির বড় একটি অংশ হারাতে পারেন।
‘শত্রু সম্পত্তি’ আইন
দেশভাগের সময় হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতানের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা আগেই বলা হয়েছে।
আবিদার দেশত্যাগের ঘটনার ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে সাইফ আলী খানকে নোটিশ পাঠায় ভারত সরকার, যাতে বলা হয়, ভোপালের সাবেক শাসকের কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তির ওপর ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’ প্রযোজ্য হবে।

এতে কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আবিদা পাকিস্তানে চলে গেছেন এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব ছেড়েছেন, তাই এই সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
কথা হচ্ছে, ভোপালের সম্পত্তিগুলো সাইফ আলী খান পেয়েছিলেন হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতানের মাধ্যমে। তাঁর বড় বোন পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর সাজিদাই কার্যত সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
এমনকি ১৯৬২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সরকারও জানিয়েছিল, সাজিদা সুলতানই নবাব হামিদুল্লাহর সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং এসব সম্পত্তি তাঁর নামে হস্তান্তরে সরকারের আপত্তি নেই।

যাই হোক, নবাব হামিদুল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করেন সাইফ।
কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট তাঁর আবেদন খারিজ করে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আপিল করার জন্য ৩০ দিনের সময় দেন।
এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পেছনে কারণ ছিল, সরকার ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’কে পেছনের তারিখ থেকে (কোনো আইন বর্তমান সময় থেকে কার্যকর না হয়ে আগের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া) বাতিল করে দেয় এবং মুম্বাইয়ে ‘শত্রু সম্পত্তির অভিভাবক’ নামে একটি আপিল কর্তৃপক্ষ গঠন করে, যারা এ ধরনের সব বিষয় নতুন করে খতিয়ে দেখবে।
এই কর্তৃপক্ষ ১৯৬২ সালের সেই সরকারি স্বীকৃতিকেও বাতিল করে দেয়, যেখানে সাজিদা সুলতানকে একমাত্র উত্তরাধিকারী হিসেবে মানা হয়েছিল।
সাইফ আলী খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করেছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কারণ, গত ১৬ জানুয়ারি তিনি ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন এবং অস্ত্রোপচারের পর কয়েক সপ্তাহ তাঁকে বিশ্রামে থাকতে হয়।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
১০ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
১০ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
১০ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
১০ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১২ ঘণ্টা আগে