
১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রীতি ও সম্ভাবনার সোনার বাংলা চাই
ডিসেম্বর মানে বাঙালির মুক্তি, চেতনা ও অজস্র শহীদের রক্তে রঞ্জিত ইতিহাস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এ বিজয়কে ঘিরে আমাদের বুকে জেগে ওঠে নতুন স্বপ্ন, আশা ও বিশ্বাস। বিজয়ের এই ৫৩ বছরে আমাদের নজর দিতে হবে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সামগ্রিক ক্ষেত্রে। যে সামাজিক সংহতির ভাবমূর্তিকে সামনে রেখে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই সংহতিকে সমুন্নত রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে দেশের রাজনৈতিক প্রাঙ্গণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া প্রশাসনিক ও কর্মক্ষেত্রগুলোকে যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।
আনতে হবে জবাবদিহির আওতায়। এবারের বিজয় দিবসে চাই জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে একটি সম্প্রীতির ও সম্ভাবনার সোনার বাংলাদেশ।
হুমাইরা খানম জেরীন, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম কলেজ।

বাংলাদেশ হবে বৈষম্যমুক্ত
বিজয় দিবস আমাদের জাতির ত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের প্রতীক। দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দেশের স্বাধীনতার জন্য আমাদের লাখো শহীদের অমূল্য আত্মত্যাগের কথা। তবে ৫৩ বছর পরও প্রশ্ন ওঠে—আমরা কি সেই চেতনা ধারণ করতে পেরেছি? আমি চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে বৈষম্য থাকবে না। সবার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে। প্রতিষ্ঠিত হবে ন্যায়বিচার।
বিজয় দিবস হোক নতুন শপথ নেওয়ার দিন, মানবিক ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার শপথ। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হোক। আনুষ্ঠানিকতার বাইরে গিয়ে সকলে মিলে কাজ করলে, তবেই বিজয়ের সম্মান সত্যিকার অর্থে রক্ষা পাবে। স্বাধীনতা আমাদের অহংকার, তাই এর মর্যাদা রক্ষা করাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
তামান্না আক্তার, শিক্ষার্থী, আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়

বিজয় দিবসটি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার
এই বিজয় দিবসে আমার চাওয়া হলো, আমরা যেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই অদম্য, দৃঢ়তা, সাহস ও সংকল্প নিয়ে বর্তমানের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারি। আমি এমন একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই, যেখানে যোগাযোগ, নেতৃত্ব এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মতো মূল্যবান দক্ষতাগুলো জাতীয় উন্নয়ন ও প্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই দিনটি আমাদের অনুপ্রাণিত করুক। যে অনুপ্রেরণার মাধ্যমে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
যেখানে সব মানুষ সমান সুযোগ ও অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাবে। এমন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে, যে দেশ আমাদের শহীদদের গর্বিত করবে। পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের জন্য এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।
জাহিন, শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস

সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই
বৈষম্যহীন স্বাধীন দেশের আকাঙ্ক্ষায় ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে অর্জিত বিজয়ের তাৎপর্য মিশে আছে এই জাতির অস্তিত্বে। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তবে অর্জিত বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এবার আমাদের অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সব ধরনের অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, সামরিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগী হতে হবে। দেশের বিপুলসংখ্যক জনসংখ্যাকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে যুগোপযোগী করে তুলতে হবে। আমরা সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই। যারা হবে সৎ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী হাতিয়ার। একাত্তরে তরুণদের হাত ধরে অর্জিত এই বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা আজকের তরুণেরাই প্রতিষ্ঠা করবে।
নাজমুল ইসলাম ,পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন
১৬ ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। ৫৩ বছর আগে লাখো শহীদের প্রাণের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের। এর মাধ্যমে আমরা পাই আত্মপরিচয়ের ঠিকানা। বিজয় দিবস আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতার প্রতীক। এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন। বিজয় দিবসে আমার প্রত্যাশা, সোনার বাংলা হবে এমন এক দেশ, যেখানে দারিদ্র্য ও শোষণের কোনো স্থান থাকবে না। প্রতিটি মানুষ তার প্রাপ্য অধিকার নিয়ে শান্তি ও সম্মানের সঙ্গে বাঁচবে। আমাদের মেধাবী ও উদ্ভাবনী তরুণেরা তাদের প্রতিভা দিয়ে দেশকে বিশ্বদরবারে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচারের আলোয় আলোকিত হবে আমাদের সমাজ।
মোতালেব হোসেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বৈষম্য ও হাহাকারমুক্ত দেশ চাই
মহান বিজয় দিবস নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য একটি গৌরবের দিন। দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায়। জুলাই আন্দোলনের পর এই বিজয় বাংলাদেশিদের জন্য একটি নবজাগরণ। জুলাই আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতনের মাধ্যমে অর্জিত নতুন বাংলাদেশ, নতুন স্বপ্ন, সবকিছু নিয়েই আমাদের নতুন করে পথচলা শুরু। বিজয় দিবসে আমি শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। পাবলিক-প্রাইভেট-জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেদাভেদের অবসান চাই। যোগ্যতার পরিপূর্ণ মূল্যায়ন চাই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রাচীন সিলেবাসের অবসান চাই। আমি চাই বেকারত্বের সমাধান, আমি চাই মানুষের অর্থনৈতিক-সামাজিক মুক্তি। শিক্ষায় কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। কর্মক্ষেত্রে কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। থাকবে না কোনো বৈষম্য, কোনো হাহাকার।
ফারহান ইবতেশাম জয়, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রীতি ও সম্ভাবনার সোনার বাংলা চাই
ডিসেম্বর মানে বাঙালির মুক্তি, চেতনা ও অজস্র শহীদের রক্তে রঞ্জিত ইতিহাস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এ বিজয়কে ঘিরে আমাদের বুকে জেগে ওঠে নতুন স্বপ্ন, আশা ও বিশ্বাস। বিজয়ের এই ৫৩ বছরে আমাদের নজর দিতে হবে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সামগ্রিক ক্ষেত্রে। যে সামাজিক সংহতির ভাবমূর্তিকে সামনে রেখে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই সংহতিকে সমুন্নত রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে দেশের রাজনৈতিক প্রাঙ্গণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া প্রশাসনিক ও কর্মক্ষেত্রগুলোকে যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।
আনতে হবে জবাবদিহির আওতায়। এবারের বিজয় দিবসে চাই জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে একটি সম্প্রীতির ও সম্ভাবনার সোনার বাংলাদেশ।
হুমাইরা খানম জেরীন, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম কলেজ।

বাংলাদেশ হবে বৈষম্যমুক্ত
বিজয় দিবস আমাদের জাতির ত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের প্রতীক। দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দেশের স্বাধীনতার জন্য আমাদের লাখো শহীদের অমূল্য আত্মত্যাগের কথা। তবে ৫৩ বছর পরও প্রশ্ন ওঠে—আমরা কি সেই চেতনা ধারণ করতে পেরেছি? আমি চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে বৈষম্য থাকবে না। সবার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে। প্রতিষ্ঠিত হবে ন্যায়বিচার।
বিজয় দিবস হোক নতুন শপথ নেওয়ার দিন, মানবিক ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার শপথ। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হোক। আনুষ্ঠানিকতার বাইরে গিয়ে সকলে মিলে কাজ করলে, তবেই বিজয়ের সম্মান সত্যিকার অর্থে রক্ষা পাবে। স্বাধীনতা আমাদের অহংকার, তাই এর মর্যাদা রক্ষা করাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
তামান্না আক্তার, শিক্ষার্থী, আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়

বিজয় দিবসটি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার
এই বিজয় দিবসে আমার চাওয়া হলো, আমরা যেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই অদম্য, দৃঢ়তা, সাহস ও সংকল্প নিয়ে বর্তমানের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারি। আমি এমন একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই, যেখানে যোগাযোগ, নেতৃত্ব এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মতো মূল্যবান দক্ষতাগুলো জাতীয় উন্নয়ন ও প্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই দিনটি আমাদের অনুপ্রাণিত করুক। যে অনুপ্রেরণার মাধ্যমে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
যেখানে সব মানুষ সমান সুযোগ ও অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাবে। এমন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে, যে দেশ আমাদের শহীদদের গর্বিত করবে। পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের জন্য এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।
জাহিন, শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস

সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই
বৈষম্যহীন স্বাধীন দেশের আকাঙ্ক্ষায় ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে অর্জিত বিজয়ের তাৎপর্য মিশে আছে এই জাতির অস্তিত্বে। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তবে অর্জিত বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এবার আমাদের অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সব ধরনের অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, সামরিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগী হতে হবে। দেশের বিপুলসংখ্যক জনসংখ্যাকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে যুগোপযোগী করে তুলতে হবে। আমরা সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই। যারা হবে সৎ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী হাতিয়ার। একাত্তরে তরুণদের হাত ধরে অর্জিত এই বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা আজকের তরুণেরাই প্রতিষ্ঠা করবে।
নাজমুল ইসলাম ,পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন
১৬ ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। ৫৩ বছর আগে লাখো শহীদের প্রাণের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের। এর মাধ্যমে আমরা পাই আত্মপরিচয়ের ঠিকানা। বিজয় দিবস আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতার প্রতীক। এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন। বিজয় দিবসে আমার প্রত্যাশা, সোনার বাংলা হবে এমন এক দেশ, যেখানে দারিদ্র্য ও শোষণের কোনো স্থান থাকবে না। প্রতিটি মানুষ তার প্রাপ্য অধিকার নিয়ে শান্তি ও সম্মানের সঙ্গে বাঁচবে। আমাদের মেধাবী ও উদ্ভাবনী তরুণেরা তাদের প্রতিভা দিয়ে দেশকে বিশ্বদরবারে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচারের আলোয় আলোকিত হবে আমাদের সমাজ।
মোতালেব হোসেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বৈষম্য ও হাহাকারমুক্ত দেশ চাই
মহান বিজয় দিবস নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য একটি গৌরবের দিন। দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায়। জুলাই আন্দোলনের পর এই বিজয় বাংলাদেশিদের জন্য একটি নবজাগরণ। জুলাই আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতনের মাধ্যমে অর্জিত নতুন বাংলাদেশ, নতুন স্বপ্ন, সবকিছু নিয়েই আমাদের নতুন করে পথচলা শুরু। বিজয় দিবসে আমি শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। পাবলিক-প্রাইভেট-জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেদাভেদের অবসান চাই। যোগ্যতার পরিপূর্ণ মূল্যায়ন চাই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রাচীন সিলেবাসের অবসান চাই। আমি চাই বেকারত্বের সমাধান, আমি চাই মানুষের অর্থনৈতিক-সামাজিক মুক্তি। শিক্ষায় কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। কর্মক্ষেত্রে কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। থাকবে না কোনো বৈষম্য, কোনো হাহাকার।
ফারহান ইবতেশাম জয়, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রীতি ও সম্ভাবনার সোনার বাংলা চাই
ডিসেম্বর মানে বাঙালির মুক্তি, চেতনা ও অজস্র শহীদের রক্তে রঞ্জিত ইতিহাস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এ বিজয়কে ঘিরে আমাদের বুকে জেগে ওঠে নতুন স্বপ্ন, আশা ও বিশ্বাস। বিজয়ের এই ৫৩ বছরে আমাদের নজর দিতে হবে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সামগ্রিক ক্ষেত্রে। যে সামাজিক সংহতির ভাবমূর্তিকে সামনে রেখে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই সংহতিকে সমুন্নত রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে দেশের রাজনৈতিক প্রাঙ্গণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া প্রশাসনিক ও কর্মক্ষেত্রগুলোকে যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।
আনতে হবে জবাবদিহির আওতায়। এবারের বিজয় দিবসে চাই জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে একটি সম্প্রীতির ও সম্ভাবনার সোনার বাংলাদেশ।
হুমাইরা খানম জেরীন, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম কলেজ।

বাংলাদেশ হবে বৈষম্যমুক্ত
বিজয় দিবস আমাদের জাতির ত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের প্রতীক। দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দেশের স্বাধীনতার জন্য আমাদের লাখো শহীদের অমূল্য আত্মত্যাগের কথা। তবে ৫৩ বছর পরও প্রশ্ন ওঠে—আমরা কি সেই চেতনা ধারণ করতে পেরেছি? আমি চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে বৈষম্য থাকবে না। সবার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে। প্রতিষ্ঠিত হবে ন্যায়বিচার।
বিজয় দিবস হোক নতুন শপথ নেওয়ার দিন, মানবিক ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার শপথ। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হোক। আনুষ্ঠানিকতার বাইরে গিয়ে সকলে মিলে কাজ করলে, তবেই বিজয়ের সম্মান সত্যিকার অর্থে রক্ষা পাবে। স্বাধীনতা আমাদের অহংকার, তাই এর মর্যাদা রক্ষা করাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
তামান্না আক্তার, শিক্ষার্থী, আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়

বিজয় দিবসটি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার
এই বিজয় দিবসে আমার চাওয়া হলো, আমরা যেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই অদম্য, দৃঢ়তা, সাহস ও সংকল্প নিয়ে বর্তমানের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারি। আমি এমন একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই, যেখানে যোগাযোগ, নেতৃত্ব এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মতো মূল্যবান দক্ষতাগুলো জাতীয় উন্নয়ন ও প্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই দিনটি আমাদের অনুপ্রাণিত করুক। যে অনুপ্রেরণার মাধ্যমে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
যেখানে সব মানুষ সমান সুযোগ ও অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাবে। এমন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে, যে দেশ আমাদের শহীদদের গর্বিত করবে। পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের জন্য এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।
জাহিন, শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস

সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই
বৈষম্যহীন স্বাধীন দেশের আকাঙ্ক্ষায় ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে অর্জিত বিজয়ের তাৎপর্য মিশে আছে এই জাতির অস্তিত্বে। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তবে অর্জিত বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এবার আমাদের অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সব ধরনের অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, সামরিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগী হতে হবে। দেশের বিপুলসংখ্যক জনসংখ্যাকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে যুগোপযোগী করে তুলতে হবে। আমরা সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই। যারা হবে সৎ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী হাতিয়ার। একাত্তরে তরুণদের হাত ধরে অর্জিত এই বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা আজকের তরুণেরাই প্রতিষ্ঠা করবে।
নাজমুল ইসলাম ,পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন
১৬ ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। ৫৩ বছর আগে লাখো শহীদের প্রাণের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের। এর মাধ্যমে আমরা পাই আত্মপরিচয়ের ঠিকানা। বিজয় দিবস আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতার প্রতীক। এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন। বিজয় দিবসে আমার প্রত্যাশা, সোনার বাংলা হবে এমন এক দেশ, যেখানে দারিদ্র্য ও শোষণের কোনো স্থান থাকবে না। প্রতিটি মানুষ তার প্রাপ্য অধিকার নিয়ে শান্তি ও সম্মানের সঙ্গে বাঁচবে। আমাদের মেধাবী ও উদ্ভাবনী তরুণেরা তাদের প্রতিভা দিয়ে দেশকে বিশ্বদরবারে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচারের আলোয় আলোকিত হবে আমাদের সমাজ।
মোতালেব হোসেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বৈষম্য ও হাহাকারমুক্ত দেশ চাই
মহান বিজয় দিবস নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য একটি গৌরবের দিন। দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায়। জুলাই আন্দোলনের পর এই বিজয় বাংলাদেশিদের জন্য একটি নবজাগরণ। জুলাই আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতনের মাধ্যমে অর্জিত নতুন বাংলাদেশ, নতুন স্বপ্ন, সবকিছু নিয়েই আমাদের নতুন করে পথচলা শুরু। বিজয় দিবসে আমি শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। পাবলিক-প্রাইভেট-জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেদাভেদের অবসান চাই। যোগ্যতার পরিপূর্ণ মূল্যায়ন চাই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রাচীন সিলেবাসের অবসান চাই। আমি চাই বেকারত্বের সমাধান, আমি চাই মানুষের অর্থনৈতিক-সামাজিক মুক্তি। শিক্ষায় কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। কর্মক্ষেত্রে কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। থাকবে না কোনো বৈষম্য, কোনো হাহাকার।
ফারহান ইবতেশাম জয়, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

সম্প্রীতি ও সম্ভাবনার সোনার বাংলা চাই
ডিসেম্বর মানে বাঙালির মুক্তি, চেতনা ও অজস্র শহীদের রক্তে রঞ্জিত ইতিহাস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এ বিজয়কে ঘিরে আমাদের বুকে জেগে ওঠে নতুন স্বপ্ন, আশা ও বিশ্বাস। বিজয়ের এই ৫৩ বছরে আমাদের নজর দিতে হবে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সামগ্রিক ক্ষেত্রে। যে সামাজিক সংহতির ভাবমূর্তিকে সামনে রেখে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, সেই সংহতিকে সমুন্নত রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে দেশের রাজনৈতিক প্রাঙ্গণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া প্রশাসনিক ও কর্মক্ষেত্রগুলোকে যথাসম্ভব দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।
আনতে হবে জবাবদিহির আওতায়। এবারের বিজয় দিবসে চাই জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে একটি সম্প্রীতির ও সম্ভাবনার সোনার বাংলাদেশ।
হুমাইরা খানম জেরীন, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম কলেজ।

বাংলাদেশ হবে বৈষম্যমুক্ত
বিজয় দিবস আমাদের জাতির ত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের প্রতীক। দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, দেশের স্বাধীনতার জন্য আমাদের লাখো শহীদের অমূল্য আত্মত্যাগের কথা। তবে ৫৩ বছর পরও প্রশ্ন ওঠে—আমরা কি সেই চেতনা ধারণ করতে পেরেছি? আমি চাই এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে বৈষম্য থাকবে না। সবার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য নিশ্চিত হবে। প্রতিষ্ঠিত হবে ন্যায়বিচার।
বিজয় দিবস হোক নতুন শপথ নেওয়ার দিন, মানবিক ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার শপথ। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হোক। আনুষ্ঠানিকতার বাইরে গিয়ে সকলে মিলে কাজ করলে, তবেই বিজয়ের সম্মান সত্যিকার অর্থে রক্ষা পাবে। স্বাধীনতা আমাদের অহংকার, তাই এর মর্যাদা রক্ষা করাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
তামান্না আক্তার, শিক্ষার্থী, আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়

বিজয় দিবসটি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার
এই বিজয় দিবসে আমার চাওয়া হলো, আমরা যেন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই অদম্য, দৃঢ়তা, সাহস ও সংকল্প নিয়ে বর্তমানের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারি। আমি এমন একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই, যেখানে যোগাযোগ, নেতৃত্ব এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার মতো মূল্যবান দক্ষতাগুলো জাতীয় উন্নয়ন ও প্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই দিনটি আমাদের অনুপ্রাণিত করুক। যে অনুপ্রেরণার মাধ্যমে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
যেখানে সব মানুষ সমান সুযোগ ও অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাবে। এমন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে, যে দেশ আমাদের শহীদদের গর্বিত করবে। পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের জন্য এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।
জাহিন, শিক্ষার্থী, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস

সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই
বৈষম্যহীন স্বাধীন দেশের আকাঙ্ক্ষায় ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে অর্জিত বিজয়ের তাৎপর্য মিশে আছে এই জাতির অস্তিত্বে। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তবে অর্জিত বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এবার আমাদের অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সব ধরনের অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, সামরিক ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগী হতে হবে। দেশের বিপুলসংখ্যক জনসংখ্যাকে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে যুগোপযোগী করে তুলতে হবে। আমরা সুশিক্ষিত, স্বাবলম্বী ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম চাই। যারা হবে সৎ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী হাতিয়ার। একাত্তরে তরুণদের হাত ধরে অর্জিত এই বিজয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণতা আজকের তরুণেরাই প্রতিষ্ঠা করবে।
নাজমুল ইসলাম ,পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন
১৬ ডিসেম্বর, আমাদের মহান বিজয় দিবস। ৫৩ বছর আগে লাখো শহীদের প্রাণের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের। এর মাধ্যমে আমরা পাই আত্মপরিচয়ের ঠিকানা। বিজয় দিবস আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতার প্রতীক। এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন। বিজয় দিবসে আমার প্রত্যাশা, সোনার বাংলা হবে এমন এক দেশ, যেখানে দারিদ্র্য ও শোষণের কোনো স্থান থাকবে না। প্রতিটি মানুষ তার প্রাপ্য অধিকার নিয়ে শান্তি ও সম্মানের সঙ্গে বাঁচবে। আমাদের মেধাবী ও উদ্ভাবনী তরুণেরা তাদের প্রতিভা দিয়ে দেশকে বিশ্বদরবারে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং ন্যায়বিচারের আলোয় আলোকিত হবে আমাদের সমাজ।
মোতালেব হোসেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বৈষম্য ও হাহাকারমুক্ত দেশ চাই
মহান বিজয় দিবস নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য একটি গৌরবের দিন। দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায়। জুলাই আন্দোলনের পর এই বিজয় বাংলাদেশিদের জন্য একটি নবজাগরণ। জুলাই আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতনের মাধ্যমে অর্জিত নতুন বাংলাদেশ, নতুন স্বপ্ন, সবকিছু নিয়েই আমাদের নতুন করে পথচলা শুরু। বিজয় দিবসে আমি শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। পাবলিক-প্রাইভেট-জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেদাভেদের অবসান চাই। যোগ্যতার পরিপূর্ণ মূল্যায়ন চাই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রাচীন সিলেবাসের অবসান চাই। আমি চাই বেকারত্বের সমাধান, আমি চাই মানুষের অর্থনৈতিক-সামাজিক মুক্তি। শিক্ষায় কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। কর্মক্ষেত্রে কোনো স্বজনপ্রীতি থাকবে না। থাকবে না কোনো বৈষম্য, কোনো হাহাকার।
ফারহান ইবতেশাম জয়, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র সংগ্রাম এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে বীর বাঙালি ছিনিয়ে এনেছে বিজয়ের লাল সূর্য। ২০২৪ সালে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা এক নতুন দেশ পেয়েছি। নতুন দেশে তাই এবারের বিজয় দিবসের আনন্দে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। এ বিজয় দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা জানিয়েছেন
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১০ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে