
মফস্বলের কলেজ হিসেবে পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজকে এমন দৃষ্টিনন্দন করার ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
আমি এই কলেজে ১৯৮৯ সাল থেকে শিক্ষকতা করছি। দীর্ঘদিন শিক্ষকতার ফলে একটি বিষয় নজরে আসে, সেটি হলো, আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়ায় একটা অনীহা রয়েছে। কলেজে এলেও তারা ঠিকমতো ক্লাস করতে চায় না। সেখান থেকেই তাদের ক্যাম্পাসমুখী করার একটা পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মানে শিক্ষার্থীরা কলেজে ক্লাস করবে, বাসায় যাবে, পরীক্ষায় পাস করে চলে যাবে; এমনটি নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হবে উন্মুক্ত জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। সেখানে তাদের ব্যক্তিস্বাধীনতা ও অবাধ বিচরণ থাকবে। ক্যাম্পাস হবে শিক্ষাবান্ধব। শিক্ষার্থীরা ক্লাস করার পাশাপাশি লাইব্রেরিতে বই পড়বে, সবুজ ঘাসে বসে গ্রুপ স্টাডি করবে, ক্যানটিনে বন্ধুদের সঙ্গে শিক্ষণীয় গল্প করে সময় পার করবে। তা ছাড়া, ক্যাম্পাসটিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ঘটানোর চেষ্টা করেছি। সকালে কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলসংগীত ও দেশাত্মবোধক গান শোনে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন মনীষীদের উক্তি লেখা রয়েছে। এতে তাদের দেশপ্রেম ও মানসিক বিকাশ ঘটে। আমি প্রায় সাত বছর অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে রয়েছি। এই পুরো সময়ে ক্যাম্পাসকে দৃষ্টিনন্দনভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছি। বর্তমান সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জাহাঙ্গীর আখন্দ সেলিম, পৌর মেয়র জুয়েল, শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সবাই কলেজটি সুন্দর করতে সহযোগিতা করেছেন। ডা. দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালে প্রতিষ্ঠানটিকে ডিজিটাল ক্যাম্পাস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।
পুরো ক্যাম্পাস ফুলে ফুলে ছেয়ে রয়েছে!
আমি ছাত্রজীবন থেকেই একজন ফুলপ্রেমী মানুষ। কলেজ ক্যাম্পাসকে দৃষ্টিনন্দন করা, শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ঘটানো, তাদের শিক্ষার পরিবেশ দেওয়া; এসব চিন্তাধারা থেকে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ধরনের ঋতুভিত্তিক ফুলের চারা রোপণের পরিকল্পনা করি। চারাগুলো দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করি। কোথায়ও কোনো ফুল ভালো লাগলে তা সংগ্রহ করি। এ ছাড়া সারা দেশে আমার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন। তাঁরা উপহার হিসেবে আমাকে ফুলের চারা দিয়ে থাকেন। ক্যাম্পাসে অনেক বিরল প্রজাতির গাছ রয়েছে, যা চাঁদপুরের আর কোথাও দেখা যায় না। মাঝে মাঝে শখ থেকে আমিও পরিচর্যার কাজে নেমে যাই। আমাকে দেখে দায়িত্বে থাকা লোকজন কাজ করতে উৎসাহ পান। তা ছাড়া, বাগানে কাজ করলে মানসিক তৃপ্তি পাওয়ার পাশাপাশি শরীরও ভালো থাকে। ক্যাম্পাসে ফুলগুলো ভালো রাখতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী—সবাই সহযোগিতা করেন।
আপনার প্রতিষ্ঠানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এসেছিলেন…
এরই মধ্যে সারা দেশে এটি একটি আলোচিত কলেজ। এখানে শ্রীলঙ্কার শিক্ষা উপমন্ত্রী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) দুজন পরিচালক ড. গোলাম ফারুক ও অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান এবং ভারতীয় হাইকমিশনারের কালচারাল ডিরেক্টর কলেজটি দেখে গেছেন। কয়েক দিন আগে লন্ডনের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপক কলেজটি ঘুরে গেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রথিতযশা ব্যক্তি কলেজটি দেখতে এসেছেন। শিক্ষার পরিবেশ সুন্দর হওয়ার কারণে গুণীজনেরা কলেজটি পরিদর্শনে আসেন। বিদেশের শিক্ষার পরিবেশের মতো এখানের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
সরকার ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট ক্যাম্পাস নিয়ে কলেজের ভূমিকা কেমন?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিশন ২০৪১ ঘোষণা করেছেন। সেখানে আমাদের যেতেই হবে। সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি ও ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু কলেজের ১০ জনের একটি দলকে রোবোটিকসের ওপর ট্রেনিং দিয়েছেন। এই দল উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন তারা জাতীয় পর্যায়ে যাওয়ার অপেক্ষায় আছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান মেলায় দলটি পঞ্চম হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট ক্যাম্পাস, ২০৪১ সালের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেমন হওয়া উচিত, কী রকম স্মার্ট হবে; তারই একটি মডেল তৈরি করেছে রোবোটিকস দলটি। তাদের দলে আরও কিছু শিক্ষার্থীকে যুক্ত করেছি। কারণ, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে শিক্ষার্থীদেরও স্মার্টভাবে তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানকে স্মার্ট হতে হবে। আমরা এই লক্ষ্য পূরণে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছি।
শিক্ষার মানোন্নয়নে কোন ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছেন?
আমি দীর্ঘদিন কলেজে শিক্ষকতার সঙ্গে জড়িত বলে শিক্ষার মান নিয়ে ঘাটতি বা সমস্যাগুলো খুঁজে বের করি। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সহকর্মীদের সঙ্গে বসেছি। তাঁদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে কিছু কৌশল অবলম্বন করেছি। পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে, আমাদের কৌশলগুলো কাজে লেগেছে। ৩০ শিক্ষার্থীর দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছি একজন শিক্ষককে। তাঁরা শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং করে থাকেন। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরীক্ষা নেওয়া এবং অভিভাবক সমাবেশ করার মাধ্যমে সামনে এগিয়ে নিতে পেরেছি। পড়াশোনার পাশাপাশি কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোতে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ‘যুক্তির আলোয়’ নামে বিতর্ক ক্লাব ও ‘মুক্তির আলোয়’ নামের একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে আমাদের। এ ছাড়া রেড ক্রিসেন্ট, স্কাউট, বিএনসিসি—এসব সহশিক্ষা ক্লাবগুলো সক্রিয় আছে।
প্রতিষ্ঠানপ্রধান হিসেবে দায়িত্বে আসার পর কলেজের উল্লেখযোগ্য কী কী পরিবর্তন করেছেন?
আমি প্রায় ৭ বছর কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে আছি। এককভাবে নয়, টিমওয়ার্ক করি আমরা। সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, গভর্নিং বডির সদস্য এবং শিক্ষকেরা মিলেমিশে কলেজের উন্নয়নে কাজ করি। আমার ওপর তাঁদের আস্থা আছে। এই আস্থাটা নিয়েই আমি কাজ করি। একসময় কলেজের তেমন সম্পদ ছিল না। প্রায় দেড় কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে এখন। ক্যাম্পাসে দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল, বঙ্গমাতা ম্যুরাল ও ৭ মার্চ চত্বর তৈরি করেছি। আইডিজি প্রকল্পের কাজ এবং কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (সিইডিপি) আওতায় ৪ কোটি টাকার কাজ হয়েছে। আমাদের ৩৬টি ক্লাসে এসি রয়েছে। স্মার্ট বোর্ড ও স্মার্ট ক্লাসরুম রয়েছে। ৩৬টি ল্যাপটপ দিয়ে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি, যাতে শিক্ষকেরা স্মার্ট বোর্ডে ক্লাস নিতে পারেন। দুটি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। ক্যাম্পাসে একটি ক্যানটিন রয়েছে। লাইব্রেরি ও সেমিনারে পর্যাপ্ত বই রয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে। সেন্ট্রাল সাউন্ড সিস্টেম এবং ওয়াই-ফাই রয়েছে। কলেজে ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ভবন’ নামে ১০ তলা ভবনের কাজ চলমান। বর্তমানে ৭ তলার প্রায় ৬০ শতাংশ কাজ হয়ে গেছে। আশা করি, বাকি ৪০ শতাংশ কাজ আগামী ছয় মাসে হয়ে যাবে। সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেছেন।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অবদান রাখতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশে যেতেই হবে, এর বিকল্প নেই। আমরা স্বাধীনতার পর ৫২ বছর পেরিয়ে এসেছি। আরও সামনে এগিয়ে যেতে চাই। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও দেশ দিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। সেখানে আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে যেতে চাই।
রতন কুমার মজুমদার অধ্যক্ষ, পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ

মফস্বলের কলেজ হিসেবে পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজকে এমন দৃষ্টিনন্দন করার ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
আমি এই কলেজে ১৯৮৯ সাল থেকে শিক্ষকতা করছি। দীর্ঘদিন শিক্ষকতার ফলে একটি বিষয় নজরে আসে, সেটি হলো, আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়ায় একটা অনীহা রয়েছে। কলেজে এলেও তারা ঠিকমতো ক্লাস করতে চায় না। সেখান থেকেই তাদের ক্যাম্পাসমুখী করার একটা পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মানে শিক্ষার্থীরা কলেজে ক্লাস করবে, বাসায় যাবে, পরীক্ষায় পাস করে চলে যাবে; এমনটি নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হবে উন্মুক্ত জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র। সেখানে তাদের ব্যক্তিস্বাধীনতা ও অবাধ বিচরণ থাকবে। ক্যাম্পাস হবে শিক্ষাবান্ধব। শিক্ষার্থীরা ক্লাস করার পাশাপাশি লাইব্রেরিতে বই পড়বে, সবুজ ঘাসে বসে গ্রুপ স্টাডি করবে, ক্যানটিনে বন্ধুদের সঙ্গে শিক্ষণীয় গল্প করে সময় পার করবে। তা ছাড়া, ক্যাম্পাসটিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ঘটানোর চেষ্টা করেছি। সকালে কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলসংগীত ও দেশাত্মবোধক গান শোনে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন মনীষীদের উক্তি লেখা রয়েছে। এতে তাদের দেশপ্রেম ও মানসিক বিকাশ ঘটে। আমি প্রায় সাত বছর অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে রয়েছি। এই পুরো সময়ে ক্যাম্পাসকে দৃষ্টিনন্দনভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছি। বর্তমান সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জাহাঙ্গীর আখন্দ সেলিম, পৌর মেয়র জুয়েল, শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সবাই কলেজটি সুন্দর করতে সহযোগিতা করেছেন। ডা. দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালে প্রতিষ্ঠানটিকে ডিজিটাল ক্যাম্পাস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।
পুরো ক্যাম্পাস ফুলে ফুলে ছেয়ে রয়েছে!
আমি ছাত্রজীবন থেকেই একজন ফুলপ্রেমী মানুষ। কলেজ ক্যাম্পাসকে দৃষ্টিনন্দন করা, শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ঘটানো, তাদের শিক্ষার পরিবেশ দেওয়া; এসব চিন্তাধারা থেকে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ধরনের ঋতুভিত্তিক ফুলের চারা রোপণের পরিকল্পনা করি। চারাগুলো দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করি। কোথায়ও কোনো ফুল ভালো লাগলে তা সংগ্রহ করি। এ ছাড়া সারা দেশে আমার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছেন। তাঁরা উপহার হিসেবে আমাকে ফুলের চারা দিয়ে থাকেন। ক্যাম্পাসে অনেক বিরল প্রজাতির গাছ রয়েছে, যা চাঁদপুরের আর কোথাও দেখা যায় না। মাঝে মাঝে শখ থেকে আমিও পরিচর্যার কাজে নেমে যাই। আমাকে দেখে দায়িত্বে থাকা লোকজন কাজ করতে উৎসাহ পান। তা ছাড়া, বাগানে কাজ করলে মানসিক তৃপ্তি পাওয়ার পাশাপাশি শরীরও ভালো থাকে। ক্যাম্পাসে ফুলগুলো ভালো রাখতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী—সবাই সহযোগিতা করেন।
আপনার প্রতিষ্ঠানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এসেছিলেন…
এরই মধ্যে সারা দেশে এটি একটি আলোচিত কলেজ। এখানে শ্রীলঙ্কার শিক্ষা উপমন্ত্রী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) দুজন পরিচালক ড. গোলাম ফারুক ও অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান এবং ভারতীয় হাইকমিশনারের কালচারাল ডিরেক্টর কলেজটি দেখে গেছেন। কয়েক দিন আগে লন্ডনের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপক কলেজটি ঘুরে গেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রথিতযশা ব্যক্তি কলেজটি দেখতে এসেছেন। শিক্ষার পরিবেশ সুন্দর হওয়ার কারণে গুণীজনেরা কলেজটি পরিদর্শনে আসেন। বিদেশের শিক্ষার পরিবেশের মতো এখানের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
সরকার ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট ক্যাম্পাস নিয়ে কলেজের ভূমিকা কেমন?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিশন ২০৪১ ঘোষণা করেছেন। সেখানে আমাদের যেতেই হবে। সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি ও ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু কলেজের ১০ জনের একটি দলকে রোবোটিকসের ওপর ট্রেনিং দিয়েছেন। এই দল উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এখন তারা জাতীয় পর্যায়ে যাওয়ার অপেক্ষায় আছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান মেলায় দলটি পঞ্চম হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট ক্যাম্পাস, ২০৪১ সালের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেমন হওয়া উচিত, কী রকম স্মার্ট হবে; তারই একটি মডেল তৈরি করেছে রোবোটিকস দলটি। তাদের দলে আরও কিছু শিক্ষার্থীকে যুক্ত করেছি। কারণ, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে শিক্ষার্থীদেরও স্মার্টভাবে তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানকে স্মার্ট হতে হবে। আমরা এই লক্ষ্য পূরণে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছি।
শিক্ষার মানোন্নয়নে কোন ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছেন?
আমি দীর্ঘদিন কলেজে শিক্ষকতার সঙ্গে জড়িত বলে শিক্ষার মান নিয়ে ঘাটতি বা সমস্যাগুলো খুঁজে বের করি। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সহকর্মীদের সঙ্গে বসেছি। তাঁদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে কিছু কৌশল অবলম্বন করেছি। পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে, আমাদের কৌশলগুলো কাজে লেগেছে। ৩০ শিক্ষার্থীর দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছি একজন শিক্ষককে। তাঁরা শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং করে থাকেন। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরীক্ষা নেওয়া এবং অভিভাবক সমাবেশ করার মাধ্যমে সামনে এগিয়ে নিতে পেরেছি। পড়াশোনার পাশাপাশি কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলোতে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ‘যুক্তির আলোয়’ নামে বিতর্ক ক্লাব ও ‘মুক্তির আলোয়’ নামের একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে আমাদের। এ ছাড়া রেড ক্রিসেন্ট, স্কাউট, বিএনসিসি—এসব সহশিক্ষা ক্লাবগুলো সক্রিয় আছে।
প্রতিষ্ঠানপ্রধান হিসেবে দায়িত্বে আসার পর কলেজের উল্লেখযোগ্য কী কী পরিবর্তন করেছেন?
আমি প্রায় ৭ বছর কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে আছি। এককভাবে নয়, টিমওয়ার্ক করি আমরা। সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, গভর্নিং বডির সদস্য এবং শিক্ষকেরা মিলেমিশে কলেজের উন্নয়নে কাজ করি। আমার ওপর তাঁদের আস্থা আছে। এই আস্থাটা নিয়েই আমি কাজ করি। একসময় কলেজের তেমন সম্পদ ছিল না। প্রায় দেড় কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে এখন। ক্যাম্পাসে দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল, বঙ্গমাতা ম্যুরাল ও ৭ মার্চ চত্বর তৈরি করেছি। আইডিজি প্রকল্পের কাজ এবং কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (সিইডিপি) আওতায় ৪ কোটি টাকার কাজ হয়েছে। আমাদের ৩৬টি ক্লাসে এসি রয়েছে। স্মার্ট বোর্ড ও স্মার্ট ক্লাসরুম রয়েছে। ৩৬টি ল্যাপটপ দিয়ে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি, যাতে শিক্ষকেরা স্মার্ট বোর্ডে ক্লাস নিতে পারেন। দুটি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। ক্যাম্পাসে একটি ক্যানটিন রয়েছে। লাইব্রেরি ও সেমিনারে পর্যাপ্ত বই রয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে। সেন্ট্রাল সাউন্ড সিস্টেম এবং ওয়াই-ফাই রয়েছে। কলেজে ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ভবন’ নামে ১০ তলা ভবনের কাজ চলমান। বর্তমানে ৭ তলার প্রায় ৬০ শতাংশ কাজ হয়ে গেছে। আশা করি, বাকি ৪০ শতাংশ কাজ আগামী ছয় মাসে হয়ে যাবে। সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেছেন।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অবদান রাখতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশে যেতেই হবে, এর বিকল্প নেই। আমরা স্বাধীনতার পর ৫২ বছর পেরিয়ে এসেছি। আরও সামনে এগিয়ে যেতে চাই। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও দেশ দিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। সেখানে আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে যেতে চাই।
রতন কুমার মজুমদার অধ্যক্ষ, পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ চাঁদপুরের মডেল কলেজ হিসেবে চিহ্নিত। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণের পর কলেজটিকে ঢেলে সাজিয়েছেন রতন কুমার মজুমদার।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ চাঁদপুরের মডেল কলেজ হিসেবে চিহ্নিত। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণের পর কলেজটিকে ঢেলে সাজিয়েছেন রতন কুমার মজুমদার।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ চাঁদপুরের মডেল কলেজ হিসেবে চিহ্নিত। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণের পর কলেজটিকে ঢেলে সাজিয়েছেন রতন কুমার মজুমদার।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজ চাঁদপুরের মডেল কলেজ হিসেবে চিহ্নিত। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণের পর কলেজটিকে ঢেলে সাজিয়েছেন রতন কুমার মজুমদার।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে