অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। উল্লিখিত পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, এমফিল ও ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি) নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
পৃথিবীব্যাপী পর্যটনকেন্দ্রিক পড়াশোনার কদর দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বাদ যায়নি বাংলাদেশেও। কারও যদি পর্যটন ও আতিথেয়তার প্রতি আগ্রহ থাকে, তাহলে ভর্তি হতে পারেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। পর্যটনসংক্রান্ত পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণের বেশির ভাগই ব্যবহারিক। তাই এ পেশায় অনেকের চেয়ে এগিয়ে থাকতে চাইলে প্রয়োজন ব্যবহারিক জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ।
পড়ার যোগ্যতা কী
ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রচলিত ভর্তি প্রক্রিয়া অনুসৃত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত ভর্তি পরীক্ষা ও মেধাক্রমের ভিত্তিতে এ বিষয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
কোথায় কোথায় ভর্তি হওয়া যায়
বাংলাদেশে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নিতে আগ্রহী মেধাবী শিক্ষার্থীদের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপের দেশগুলোতে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বিষয়। বাংলাদেশের সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ অসংখ্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দেশে প্রথম এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। তা ছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে বেশ কিছু সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করার সুযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধীনে অনেক কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক পড়ানো হয়। এমনকি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কিছু ইনস্টিটিউট এ বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দিয়ে থাকে। ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা করার সুযোগ আছে সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
কী কী বিষয়ে পড়ানো হয়
ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্ট, হাউস কিপিং ম্যানেজমেন্ট, কালিনারি আর্টস, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, লেইজার অ্যান্ড রিক্রিয়েশন সার্ভিসেস, ফাইন্যান্স, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি মার্কেটিং, ট্যুরিজম ইন বাংলাদেশ, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট, রিসার্চ মেথটোডোলজি, গ্লোবাল ইস্যুজ ইন ট্যুরিজম, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডামেন্টালস, অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, সার্ভিস ম্যানেজমেন্টসহ অন্যান্য বিষয়ে পাঠদান করা হয়।
কর্মসংস্থান বা চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গ্লোবাল ক্যারিয়ারের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক চেইন তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। দিনে দিনে বাড়ছে দক্ষ কর্মী ও ব্যবস্থাপকের চাহিদা। শুধু ঢাকায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন, রেনেসাঁ, লা মেরিডিয়ান, র্যাডিসন ব্লু, হানসা রেসিডেন্স, ঢাকা রিজেন্সিসহ আরও অনেক তারকা মানসম্পন্ন হোটেল গড়ে উঠেছে। ফলে এ বিষয়ে পড়ার আগ্রহ বাড়ছে। অন্যদিকে ঢাকার বাইরে দ্য প্যালেস, রয়্যাল টিউলিপ, গ্র্যান্ড সুলতান, অরুণিমা রিসোর্ট, দু-সাই রিসোর্টসহ উল্লেখযোগ্য রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সেবাসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে (ব্যাংক, বিমা, টেলিকমিউনিকেশন, পাবলিক সার্ভিস ও অন্যান্য) ক্যারিয়ার গড়ার প্রচুর সুযোগ থাকছে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের। এর পাশাপাশি এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ, ইউ-এস বাংলা এয়ারলাইনস, এয়ার অ্যাস্ট্রা, নভোএয়ারসহ আন্তর্জাতিক প্রায় ৪০টি এয়ারলাইনসে কেবিন ক্রু, স্টুয়ার্ড হিসেবে যোগদান করার সুযোগ রয়েছে।
ট্যুরিজম বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
ট্যুরিজম একটি ক্রমবর্ধমান শিল্প। সমগ্র বিশ্বে মানুষের মধ্যে ভ্রমণপ্রবণতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, থিম পার্ক ও বিনোদনকেন্দ্র। পর্যটনের সঙ্গে তিনটি বিষয় খুব গুরুত্বপূর্ণ: সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট; হোটেল ম্যানেজমেন্ট; ট্যুরিজম ব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চেইন তারকা হোটেল ইতিমধ্যে ব্যবসা শুরু করেছে। এসব হোটেল ও রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর দরকার। পর্যটনের সঙ্গে একান্তভাবে যোগসূত্র রয়েছে হোটেল ম্যানেজমেন্টের। তাই বলা হয়, আগামীর পেশা পর্যটন ও হোটেল ম্যানেজমেন্ট। দিন দিন পর্যটক ট্যুর অপারেটর, ট্রাভেল এজেন্সি, ট্যুর গাইডের চাহিদা বাড়ছে। ইতিমধ্যে ডোমেস্টিক এয়ারলাইনসের পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের সংখ্যা বাড়ায় দক্ষ জনশক্তির চাহিদা অনেক বেড়েছে। ফলে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে অনন্য ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও সারা বিশ্বই পর্যটনের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ইতিহাস, জীবনযাপন ও প্রাকৃতিক নয়নাভিরাম সৌন্দর্য বিশ্বের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাইবে। তাই ভবিষ্যতে এই খাতে বিপুল পরিমাণে দক্ষ জনবলের প্রয়োজন হবে।
পড়াশোনার খরচ কেমন পড়বে
পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে নামমাত্র খরচে এ বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব। তবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা প্রয়োজন। ডিপ্লোমা ডিগ্রির জন্য ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা দরকার হয়। তবে খুব অল্প খরচে ডিপ্লোমা করা যায় সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
উচ্চশিক্ষার সুযোগ-সুবিধা
ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া অন্যান্য পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। বিশ্বের উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামসহ এশিয়ার দেশগুলোর অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ে ডিগ্রির সুযোগ রয়েছে।
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। উল্লিখিত পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, এমফিল ও ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি) নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
পৃথিবীব্যাপী পর্যটনকেন্দ্রিক পড়াশোনার কদর দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বাদ যায়নি বাংলাদেশেও। কারও যদি পর্যটন ও আতিথেয়তার প্রতি আগ্রহ থাকে, তাহলে ভর্তি হতে পারেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। পর্যটনসংক্রান্ত পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণের বেশির ভাগই ব্যবহারিক। তাই এ পেশায় অনেকের চেয়ে এগিয়ে থাকতে চাইলে প্রয়োজন ব্যবহারিক জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ।
পড়ার যোগ্যতা কী
ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রচলিত ভর্তি প্রক্রিয়া অনুসৃত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত ভর্তি পরীক্ষা ও মেধাক্রমের ভিত্তিতে এ বিষয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
কোথায় কোথায় ভর্তি হওয়া যায়
বাংলাদেশে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নিতে আগ্রহী মেধাবী শিক্ষার্থীদের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপের দেশগুলোতে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বিষয়। বাংলাদেশের সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ অসংখ্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দেশে প্রথম এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। তা ছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে বেশ কিছু সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করার সুযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধীনে অনেক কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক পড়ানো হয়। এমনকি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কিছু ইনস্টিটিউট এ বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দিয়ে থাকে। ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা করার সুযোগ আছে সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
কী কী বিষয়ে পড়ানো হয়
ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্ট, হাউস কিপিং ম্যানেজমেন্ট, কালিনারি আর্টস, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, লেইজার অ্যান্ড রিক্রিয়েশন সার্ভিসেস, ফাইন্যান্স, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি মার্কেটিং, ট্যুরিজম ইন বাংলাদেশ, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট, রিসার্চ মেথটোডোলজি, গ্লোবাল ইস্যুজ ইন ট্যুরিজম, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডামেন্টালস, অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, সার্ভিস ম্যানেজমেন্টসহ অন্যান্য বিষয়ে পাঠদান করা হয়।
কর্মসংস্থান বা চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গ্লোবাল ক্যারিয়ারের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক চেইন তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। দিনে দিনে বাড়ছে দক্ষ কর্মী ও ব্যবস্থাপকের চাহিদা। শুধু ঢাকায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন, রেনেসাঁ, লা মেরিডিয়ান, র্যাডিসন ব্লু, হানসা রেসিডেন্স, ঢাকা রিজেন্সিসহ আরও অনেক তারকা মানসম্পন্ন হোটেল গড়ে উঠেছে। ফলে এ বিষয়ে পড়ার আগ্রহ বাড়ছে। অন্যদিকে ঢাকার বাইরে দ্য প্যালেস, রয়্যাল টিউলিপ, গ্র্যান্ড সুলতান, অরুণিমা রিসোর্ট, দু-সাই রিসোর্টসহ উল্লেখযোগ্য রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সেবাসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে (ব্যাংক, বিমা, টেলিকমিউনিকেশন, পাবলিক সার্ভিস ও অন্যান্য) ক্যারিয়ার গড়ার প্রচুর সুযোগ থাকছে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের। এর পাশাপাশি এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ, ইউ-এস বাংলা এয়ারলাইনস, এয়ার অ্যাস্ট্রা, নভোএয়ারসহ আন্তর্জাতিক প্রায় ৪০টি এয়ারলাইনসে কেবিন ক্রু, স্টুয়ার্ড হিসেবে যোগদান করার সুযোগ রয়েছে।
ট্যুরিজম বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
ট্যুরিজম একটি ক্রমবর্ধমান শিল্প। সমগ্র বিশ্বে মানুষের মধ্যে ভ্রমণপ্রবণতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, থিম পার্ক ও বিনোদনকেন্দ্র। পর্যটনের সঙ্গে তিনটি বিষয় খুব গুরুত্বপূর্ণ: সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট; হোটেল ম্যানেজমেন্ট; ট্যুরিজম ব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চেইন তারকা হোটেল ইতিমধ্যে ব্যবসা শুরু করেছে। এসব হোটেল ও রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর দরকার। পর্যটনের সঙ্গে একান্তভাবে যোগসূত্র রয়েছে হোটেল ম্যানেজমেন্টের। তাই বলা হয়, আগামীর পেশা পর্যটন ও হোটেল ম্যানেজমেন্ট। দিন দিন পর্যটক ট্যুর অপারেটর, ট্রাভেল এজেন্সি, ট্যুর গাইডের চাহিদা বাড়ছে। ইতিমধ্যে ডোমেস্টিক এয়ারলাইনসের পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের সংখ্যা বাড়ায় দক্ষ জনশক্তির চাহিদা অনেক বেড়েছে। ফলে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে অনন্য ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও সারা বিশ্বই পর্যটনের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ইতিহাস, জীবনযাপন ও প্রাকৃতিক নয়নাভিরাম সৌন্দর্য বিশ্বের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাইবে। তাই ভবিষ্যতে এই খাতে বিপুল পরিমাণে দক্ষ জনবলের প্রয়োজন হবে।
পড়াশোনার খরচ কেমন পড়বে
পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে নামমাত্র খরচে এ বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব। তবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা প্রয়োজন। ডিপ্লোমা ডিগ্রির জন্য ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা দরকার হয়। তবে খুব অল্প খরচে ডিপ্লোমা করা যায় সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
উচ্চশিক্ষার সুযোগ-সুবিধা
ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া অন্যান্য পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। বিশ্বের উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামসহ এশিয়ার দেশগুলোর অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ে ডিগ্রির সুযোগ রয়েছে।
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। উল্লিখিত পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, এমফিল ও ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি) নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
পৃথিবীব্যাপী পর্যটনকেন্দ্রিক পড়াশোনার কদর দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বাদ যায়নি বাংলাদেশেও। কারও যদি পর্যটন ও আতিথেয়তার প্রতি আগ্রহ থাকে, তাহলে ভর্তি হতে পারেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। পর্যটনসংক্রান্ত পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণের বেশির ভাগই ব্যবহারিক। তাই এ পেশায় অনেকের চেয়ে এগিয়ে থাকতে চাইলে প্রয়োজন ব্যবহারিক জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ।
পড়ার যোগ্যতা কী
ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রচলিত ভর্তি প্রক্রিয়া অনুসৃত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত ভর্তি পরীক্ষা ও মেধাক্রমের ভিত্তিতে এ বিষয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
কোথায় কোথায় ভর্তি হওয়া যায়
বাংলাদেশে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নিতে আগ্রহী মেধাবী শিক্ষার্থীদের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপের দেশগুলোতে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বিষয়। বাংলাদেশের সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ অসংখ্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দেশে প্রথম এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। তা ছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে বেশ কিছু সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করার সুযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধীনে অনেক কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক পড়ানো হয়। এমনকি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কিছু ইনস্টিটিউট এ বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দিয়ে থাকে। ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা করার সুযোগ আছে সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
কী কী বিষয়ে পড়ানো হয়
ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্ট, হাউস কিপিং ম্যানেজমেন্ট, কালিনারি আর্টস, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, লেইজার অ্যান্ড রিক্রিয়েশন সার্ভিসেস, ফাইন্যান্স, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি মার্কেটিং, ট্যুরিজম ইন বাংলাদেশ, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট, রিসার্চ মেথটোডোলজি, গ্লোবাল ইস্যুজ ইন ট্যুরিজম, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডামেন্টালস, অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, সার্ভিস ম্যানেজমেন্টসহ অন্যান্য বিষয়ে পাঠদান করা হয়।
কর্মসংস্থান বা চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গ্লোবাল ক্যারিয়ারের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক চেইন তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। দিনে দিনে বাড়ছে দক্ষ কর্মী ও ব্যবস্থাপকের চাহিদা। শুধু ঢাকায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন, রেনেসাঁ, লা মেরিডিয়ান, র্যাডিসন ব্লু, হানসা রেসিডেন্স, ঢাকা রিজেন্সিসহ আরও অনেক তারকা মানসম্পন্ন হোটেল গড়ে উঠেছে। ফলে এ বিষয়ে পড়ার আগ্রহ বাড়ছে। অন্যদিকে ঢাকার বাইরে দ্য প্যালেস, রয়্যাল টিউলিপ, গ্র্যান্ড সুলতান, অরুণিমা রিসোর্ট, দু-সাই রিসোর্টসহ উল্লেখযোগ্য রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সেবাসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে (ব্যাংক, বিমা, টেলিকমিউনিকেশন, পাবলিক সার্ভিস ও অন্যান্য) ক্যারিয়ার গড়ার প্রচুর সুযোগ থাকছে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের। এর পাশাপাশি এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ, ইউ-এস বাংলা এয়ারলাইনস, এয়ার অ্যাস্ট্রা, নভোএয়ারসহ আন্তর্জাতিক প্রায় ৪০টি এয়ারলাইনসে কেবিন ক্রু, স্টুয়ার্ড হিসেবে যোগদান করার সুযোগ রয়েছে।
ট্যুরিজম বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
ট্যুরিজম একটি ক্রমবর্ধমান শিল্প। সমগ্র বিশ্বে মানুষের মধ্যে ভ্রমণপ্রবণতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, থিম পার্ক ও বিনোদনকেন্দ্র। পর্যটনের সঙ্গে তিনটি বিষয় খুব গুরুত্বপূর্ণ: সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট; হোটেল ম্যানেজমেন্ট; ট্যুরিজম ব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চেইন তারকা হোটেল ইতিমধ্যে ব্যবসা শুরু করেছে। এসব হোটেল ও রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর দরকার। পর্যটনের সঙ্গে একান্তভাবে যোগসূত্র রয়েছে হোটেল ম্যানেজমেন্টের। তাই বলা হয়, আগামীর পেশা পর্যটন ও হোটেল ম্যানেজমেন্ট। দিন দিন পর্যটক ট্যুর অপারেটর, ট্রাভেল এজেন্সি, ট্যুর গাইডের চাহিদা বাড়ছে। ইতিমধ্যে ডোমেস্টিক এয়ারলাইনসের পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের সংখ্যা বাড়ায় দক্ষ জনশক্তির চাহিদা অনেক বেড়েছে। ফলে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে অনন্য ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও সারা বিশ্বই পর্যটনের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ইতিহাস, জীবনযাপন ও প্রাকৃতিক নয়নাভিরাম সৌন্দর্য বিশ্বের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাইবে। তাই ভবিষ্যতে এই খাতে বিপুল পরিমাণে দক্ষ জনবলের প্রয়োজন হবে।
পড়াশোনার খরচ কেমন পড়বে
পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে নামমাত্র খরচে এ বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব। তবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা প্রয়োজন। ডিপ্লোমা ডিগ্রির জন্য ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা দরকার হয়। তবে খুব অল্প খরচে ডিপ্লোমা করা যায় সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
উচ্চশিক্ষার সুযোগ-সুবিধা
ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া অন্যান্য পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। বিশ্বের উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামসহ এশিয়ার দেশগুলোর অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ে ডিগ্রির সুযোগ রয়েছে।
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। উল্লিখিত পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টে এই প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, এমফিল ও ডক্টর অব ফিলোসফি (পিএইচডি) নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
পৃথিবীব্যাপী পর্যটনকেন্দ্রিক পড়াশোনার কদর দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বাদ যায়নি বাংলাদেশেও। কারও যদি পর্যটন ও আতিথেয়তার প্রতি আগ্রহ থাকে, তাহলে ভর্তি হতে পারেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। পর্যটনসংক্রান্ত পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণের বেশির ভাগই ব্যবহারিক। তাই এ পেশায় অনেকের চেয়ে এগিয়ে থাকতে চাইলে প্রয়োজন ব্যবহারিক জ্ঞান ও প্রশিক্ষণ।
পড়ার যোগ্যতা কী
ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় প্রচলিত ভর্তি প্রক্রিয়া অনুসৃত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত ভর্তি পরীক্ষা ও মেধাক্রমের ভিত্তিতে এ বিষয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।
কোথায় কোথায় ভর্তি হওয়া যায়
বাংলাদেশে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নিতে আগ্রহী মেধাবী শিক্ষার্থীদের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপের দেশগুলোতে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বিষয়। বাংলাদেশের সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ অসংখ্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দেশে প্রথম এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। তা ছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে বেশ কিছু সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করার সুযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধীনে অনেক কলেজে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতক পড়ানো হয়। এমনকি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কিছু ইনস্টিটিউট এ বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দিয়ে থাকে। ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে ডিপ্লোমা করার সুযোগ আছে সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
কী কী বিষয়ে পড়ানো হয়
ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্ট, হাউস কিপিং ম্যানেজমেন্ট, কালিনারি আর্টস, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, লেইজার অ্যান্ড রিক্রিয়েশন সার্ভিসেস, ফাইন্যান্স, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি মার্কেটিং, ট্যুরিজম ইন বাংলাদেশ, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট, রিসার্চ মেথটোডোলজি, গ্লোবাল ইস্যুজ ইন ট্যুরিজম, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডামেন্টালস, অ্যাকাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, সার্ভিস ম্যানেজমেন্টসহ অন্যান্য বিষয়ে পাঠদান করা হয়।
কর্মসংস্থান বা চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গ্লোবাল ক্যারিয়ারের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে অনেক চেইন তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। দিনে দিনে বাড়ছে দক্ষ কর্মী ও ব্যবস্থাপকের চাহিদা। শুধু ঢাকায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ওয়েস্টিন ঢাকা, শেরাটন, রেনেসাঁ, লা মেরিডিয়ান, র্যাডিসন ব্লু, হানসা রেসিডেন্স, ঢাকা রিজেন্সিসহ আরও অনেক তারকা মানসম্পন্ন হোটেল গড়ে উঠেছে। ফলে এ বিষয়ে পড়ার আগ্রহ বাড়ছে। অন্যদিকে ঢাকার বাইরে দ্য প্যালেস, রয়্যাল টিউলিপ, গ্র্যান্ড সুলতান, অরুণিমা রিসোর্ট, দু-সাই রিসোর্টসহ উল্লেখযোগ্য রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সেবাসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে (ব্যাংক, বিমা, টেলিকমিউনিকেশন, পাবলিক সার্ভিস ও অন্যান্য) ক্যারিয়ার গড়ার প্রচুর সুযোগ থাকছে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের। এর পাশাপাশি এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ, ইউ-এস বাংলা এয়ারলাইনস, এয়ার অ্যাস্ট্রা, নভোএয়ারসহ আন্তর্জাতিক প্রায় ৪০টি এয়ারলাইনসে কেবিন ক্রু, স্টুয়ার্ড হিসেবে যোগদান করার সুযোগ রয়েছে।
ট্যুরিজম বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
ট্যুরিজম একটি ক্রমবর্ধমান শিল্প। সমগ্র বিশ্বে মানুষের মধ্যে ভ্রমণপ্রবণতা বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, থিম পার্ক ও বিনোদনকেন্দ্র। পর্যটনের সঙ্গে তিনটি বিষয় খুব গুরুত্বপূর্ণ: সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট; হোটেল ম্যানেজমেন্ট; ট্যুরিজম ব্যবস্থাপনা। বাংলাদেশে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চেইন তারকা হোটেল ইতিমধ্যে ব্যবসা শুরু করেছে। এসব হোটেল ও রিসোর্টে প্রচুর দক্ষ কর্মীর দরকার। পর্যটনের সঙ্গে একান্তভাবে যোগসূত্র রয়েছে হোটেল ম্যানেজমেন্টের। তাই বলা হয়, আগামীর পেশা পর্যটন ও হোটেল ম্যানেজমেন্ট। দিন দিন পর্যটক ট্যুর অপারেটর, ট্রাভেল এজেন্সি, ট্যুর গাইডের চাহিদা বাড়ছে। ইতিমধ্যে ডোমেস্টিক এয়ারলাইনসের পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের সংখ্যা বাড়ায় দক্ষ জনশক্তির চাহিদা অনেক বেড়েছে। ফলে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে অনন্য ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও সারা বিশ্বই পর্যটনের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ইতিহাস, জীবনযাপন ও প্রাকৃতিক নয়নাভিরাম সৌন্দর্য বিশ্বের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চাইবে। তাই ভবিষ্যতে এই খাতে বিপুল পরিমাণে দক্ষ জনবলের প্রয়োজন হবে।
পড়াশোনার খরচ কেমন পড়বে
পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে নামমাত্র খরচে এ বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব। তবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা প্রয়োজন। ডিপ্লোমা ডিগ্রির জন্য ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা দরকার হয়। তবে খুব অল্প খরচে ডিপ্লোমা করা যায় সরকারিভাবে পরিচালিত ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে।
উচ্চশিক্ষার সুযোগ-সুবিধা
ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া অন্যান্য পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেওয়া যায়। বিশ্বের উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামসহ এশিয়ার দেশগুলোর অসংখ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ে ডিগ্রির সুযোগ রয়েছে।
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১০ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাব (এসিসি) ও অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী ‘এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।
৭ ঘণ্টা আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাব (এসিসি) ও অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী ‘এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।
৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১০ মিনিট আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাব (এসিসি) ও অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী ‘এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাব (এসিসি) ও অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী ‘এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহমান।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস পর্বের সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস একটি প্রাণবন্ত গেমিং অঙ্গনে রূপ নেয়। অনলাইন বাছাইপর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ১৬টি দল চূড়ান্ত পর্বে লড়ে। চার ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ‘ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস’ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
এই বিভাগে ‘লোয়ার-ব্র্যাকেট’ থেকে উঠে এসে গ্র্যান্ড ফাইনালে ‘ন্যাক্সার ই-স্পোর্টস’কে হারিয়ে শিরোপা নিশ্চিত করে ‘অলস্টারস’ দল।
‘মোবাইল লিজেন্ডস ব্যাং ব্যাং’ (MLBB) বিভাগে ‘ভাইপার স্ট্রাইকার্স’, ‘এফসি ২৫’ বিভাগে নিও এবং ‘ই-ফুটবল’ একক বিভাগে শাওন শান্ত ও দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
বিজয়ীদের মাঝে নগদ অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। এছাড়া এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, ই-স্পোর্টস ক্লাব ও পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। তিনজনকে সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।
বক্তারা প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন। তাঁরা এই আয়োজনের পেশাদার ব্যবস্থাপনা ও ব্যাপক প্রসারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এবারের আয়োজনে ইকুইপমেন্ট স্পন্সর ছিল কিয়ানস কালেক্টিবলস, টেক স্পন্সর এমএসআই এবং বেসিক স্পন্সর হিসেবে ছিল সিটি ব্যাংক। এছাড়া ইন্টারনেট পার্টনার হিসেবে ছিল লিঙ্ক থ্রি। মিডিয়া পার্টনার হিসেবে যুক্ত ছিল ডেইলি সান, দৈনিক যুগান্তর ও ডিবিসি নিউজ এবং ম্যাগাজিন পার্টনার ছিল কিশোর আলো।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বে আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খানসহ অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাব (এসিসি) ও অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী ‘এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সমাপনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহমান।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস পর্বের সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস একটি প্রাণবন্ত গেমিং অঙ্গনে রূপ নেয়। অনলাইন বাছাইপর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ১৬টি দল চূড়ান্ত পর্বে লড়ে। চার ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ‘ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস’ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
এই বিভাগে ‘লোয়ার-ব্র্যাকেট’ থেকে উঠে এসে গ্র্যান্ড ফাইনালে ‘ন্যাক্সার ই-স্পোর্টস’কে হারিয়ে শিরোপা নিশ্চিত করে ‘অলস্টারস’ দল।
‘মোবাইল লিজেন্ডস ব্যাং ব্যাং’ (MLBB) বিভাগে ‘ভাইপার স্ট্রাইকার্স’, ‘এফসি ২৫’ বিভাগে নিও এবং ‘ই-ফুটবল’ একক বিভাগে শাওন শান্ত ও দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
বিজয়ীদের মাঝে নগদ অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। এছাড়া এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, ই-স্পোর্টস ক্লাব ও পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। তিনজনকে সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।
বক্তারা প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন। তাঁরা এই আয়োজনের পেশাদার ব্যবস্থাপনা ও ব্যাপক প্রসারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এবারের আয়োজনে ইকুইপমেন্ট স্পন্সর ছিল কিয়ানস কালেক্টিবলস, টেক স্পন্সর এমএসআই এবং বেসিক স্পন্সর হিসেবে ছিল সিটি ব্যাংক। এছাড়া ইন্টারনেট পার্টনার হিসেবে ছিল লিঙ্ক থ্রি। মিডিয়া পার্টনার হিসেবে যুক্ত ছিল ডেইলি সান, দৈনিক যুগান্তর ও ডিবিসি নিউজ এবং ম্যাগাজিন পার্টনার ছিল কিশোর আলো।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বে আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খানসহ অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১০ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।
৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।
সকল পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী, সহসভাপতি পদে ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ পদে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন নির্বাচিত হয়েছেন।
কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আজম খাঁন, মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ রফিকুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ লোকমান হোসেন ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জামির হোসেন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আয়েশা সিদ্দিকা ডেইজী, ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ওমর ফারুক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু লায়েক, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. নাছির আহমাদ, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক তারেক মুহাম্মদ শামসুল আরেফীন এবং আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান সাদী।
নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী সাখাওয়াত হোসেন, আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আহমদ ইহসানুল কবীর, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আয়শা জাহান এবং ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক।
নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ড. ইমরানুল হক বলেন, এককভাবে নয়, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলা হবে। নিয়মিত দায়িত্বের পাশাপাশি ভিন্নধর্মী উদ্যোগ নেওয়া হবে এবং আগামী বছরও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।
সকল পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
ঘোষিত ফল অনুযায়ী, সহসভাপতি পদে ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ পদে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন নির্বাচিত হয়েছেন।
কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আজম খাঁন, মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ রফিকুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ লোকমান হোসেন ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জামির হোসেন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আয়েশা সিদ্দিকা ডেইজী, ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ওমর ফারুক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু লায়েক, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. নাছির আহমাদ, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক তারেক মুহাম্মদ শামসুল আরেফীন এবং আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান সাদী।
নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী সাখাওয়াত হোসেন, আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আহমদ ইহসানুল কবীর, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আয়শা জাহান এবং ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক।
নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ড. ইমরানুল হক বলেন, এককভাবে নয়, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলা হবে। নিয়মিত দায়িত্বের পাশাপাশি ভিন্নধর্মী উদ্যোগ নেওয়া হবে এবং আগামী বছরও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।

দেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালুর মাধ্যমে এ বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে দেশে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১০ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাব (এসিসি) ও অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী ‘এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আয়োজিত এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী অংশ নেন
৫ ঘণ্টা আগে