সাব্বির হোসেন

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি—
পড়াশোনার সঠিক পরিবেশ
পড়াশোনার উপযুক্ত পরিবেশ শেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পড়াশোনার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন, যা শুধু এ কাজের জন্য বরাদ্দ থাকবে। আপনি চাইলে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন, যেমন প্রতিদিন পড়ার জায়গা পরিবর্তন করুন। এতে আপনার মনোযোগের মাত্রা বাড়বে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য বিরক্তিকর বিষয় থেকে দূরে থাকুন। একাগ্রতা বজায় রাখতে ফোনে ‘ডিস্টার্ব না করুন’ মোড চালু রাখতে পারেন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।
এসকিউআরআর মেথড
এই মেথড পাঁচ ধাপে বিভক্ত—সার্ভে (Survey), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), স্মরণ করা (Recite), এবং রিভিউ (Review)। প্রথমে সার্ভের মাধ্যমে পুরো অধ্যায়ের ওপর ধারণা নিন। এরপর অধ্যায়ের বিভিন্ন অংশ নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করুন। তারপর পড়ুন, স্মরণ করুন এবং শেষে সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেখে রিভিউ করুন। এই মেথড শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
রিট্রিভাল প্র্যাকটিস
অনেকে বই দেখে পড়তে অভ্যস্ত, কিন্তু এই অভ্যাস আপনাকে শিখতে সাহায্য করবে না। বই না দেখে নিজের জানা তথ্যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে মস্তিষ্ক তথ্যগুলো বেশি সময় মনে রাখতে সক্ষম হয়। বিষয়টি শিখতে না পারলে পুনরায় বই দেখে তা শিখুন এবং পরে পরীক্ষা দিন।
স্পেসড প্র্যাকটিস
প্রচলিত ধারণা হলো, একটানা কয়েক ঘণ্টা পড়লে ভালো মনে থাকে। কিন্তু গবেষণা বলছে, নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ সময় ধরে তথ্য মনে রাখতে সক্ষম হন। এ পদ্ধতিতে একটি বিষয়কে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে কয়েক দিন পড়ার চেষ্টা করুন। এতে বিষয়টি মস্তিষ্কে ভালোভাবে গেঁথে যায়।
পিকিউআরআর মেথড
পিকিউআরআর মেথডে রয়েছে ছয়টি ধাপ—প্রিভিউ (Preview), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), প্রতিফলন করা (Reflect), পুনরাবৃত্তি (Recite), এবং রিভিউ (Review)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তথ্যকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারেন। প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়া সহজ করে।
ফেইনম্যান টেকনিক
আপনি সহজে কোনো বিষয় বুঝতে চাইলে ফেইনম্যান টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি যে বিষয় শিখছেন, সেটিকে এতটা সহজভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে, যেন একটি শিশুও তা বুঝতে পারে। এভাবে আপনি কোনো ধারণা গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন এবং নিজের ভুল ধরতে পারবেন। এটি জটিল বিষয়গুলো সহজভাবে বুঝতে এবং স্মরণ করতে সাহায্য করে।
লাইটনার সিস্টেম
লাইটনার সিস্টেম একটি ফ্ল্যাশকার্ডভিত্তিক শিক্ষণপদ্ধতি। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন তথ্য সহজ থেকে কঠিনের ক্রমে ফ্ল্যাশকার্ডে লিখে বারবার পুনরাবৃত্তি করেন। সহজ বিষয়গুলো দ্রুত এবং কঠিন বিষয়গুলো সময় নিয়ে শিখতে হয়। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে শিখতে পারেন।
রঙের মাধ্যমে নোট নিন
রং ব্যবহার করে নোট নেওয়া একটি কার্যকর মস্তিষ্কবান্ধব পদ্ধতি। রঙের ব্যবহার তথ্যের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে, যেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে লাল রঙে, সূত্রকে সবুজ রঙে এবং অতিরিক্ত তথ্যকে নীল রঙে লিখে চিহ্নিত করতে পারেন। এতে বিভিন্ন তথ্য মনে রাখা সহজ হয় এবং পরীক্ষার সময় দ্রুত রিভিউ করা যায়।
মাইন্ড ম্যাপিং
মাইন্ড ম্যাপিং হলো এমন পদ্ধতি, যার মাধ্যমে তথ্যগুলো ছবির মাধ্যমে সাজাতে পারবেন। মস্তিষ্কের স্বাভাবিক প্রবণতা হলো ছবি এবং দৃশ্যের মাধ্যমে তথ্যকে ভালোভাবে মনে রাখা। তাই বিভিন্ন তথ্য মাইন্ড ম্যাপ আকারে সাজালে তা সহজে মাথায় থাকবে এবং দীর্ঘ সময় স্মৃতিতে থাকবে।
ব্যায়াম ও ঘুমের গুরুত্ব
শারীরিক ব্যায়াম শুধু শরীর সুস্থ রাখে না, মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বাড়ায়। পড়াশোনার আগে হালকা ব্যায়াম করলে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। এ ছাড়া ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম। ঘুমানোর আগে পড়া বিষয়গুলো পুনরায় রিভিউ করুন। এতে তথ্যগুলো মস্তিষ্কে বেশি সময় জমা থাকে এবং স্মৃতিতে পুনরায় ফিরে আসে।

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি—
পড়াশোনার সঠিক পরিবেশ
পড়াশোনার উপযুক্ত পরিবেশ শেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পড়াশোনার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন, যা শুধু এ কাজের জন্য বরাদ্দ থাকবে। আপনি চাইলে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন, যেমন প্রতিদিন পড়ার জায়গা পরিবর্তন করুন। এতে আপনার মনোযোগের মাত্রা বাড়বে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য বিরক্তিকর বিষয় থেকে দূরে থাকুন। একাগ্রতা বজায় রাখতে ফোনে ‘ডিস্টার্ব না করুন’ মোড চালু রাখতে পারেন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।
এসকিউআরআর মেথড
এই মেথড পাঁচ ধাপে বিভক্ত—সার্ভে (Survey), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), স্মরণ করা (Recite), এবং রিভিউ (Review)। প্রথমে সার্ভের মাধ্যমে পুরো অধ্যায়ের ওপর ধারণা নিন। এরপর অধ্যায়ের বিভিন্ন অংশ নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করুন। তারপর পড়ুন, স্মরণ করুন এবং শেষে সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেখে রিভিউ করুন। এই মেথড শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
রিট্রিভাল প্র্যাকটিস
অনেকে বই দেখে পড়তে অভ্যস্ত, কিন্তু এই অভ্যাস আপনাকে শিখতে সাহায্য করবে না। বই না দেখে নিজের জানা তথ্যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে মস্তিষ্ক তথ্যগুলো বেশি সময় মনে রাখতে সক্ষম হয়। বিষয়টি শিখতে না পারলে পুনরায় বই দেখে তা শিখুন এবং পরে পরীক্ষা দিন।
স্পেসড প্র্যাকটিস
প্রচলিত ধারণা হলো, একটানা কয়েক ঘণ্টা পড়লে ভালো মনে থাকে। কিন্তু গবেষণা বলছে, নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ সময় ধরে তথ্য মনে রাখতে সক্ষম হন। এ পদ্ধতিতে একটি বিষয়কে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে কয়েক দিন পড়ার চেষ্টা করুন। এতে বিষয়টি মস্তিষ্কে ভালোভাবে গেঁথে যায়।
পিকিউআরআর মেথড
পিকিউআরআর মেথডে রয়েছে ছয়টি ধাপ—প্রিভিউ (Preview), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), প্রতিফলন করা (Reflect), পুনরাবৃত্তি (Recite), এবং রিভিউ (Review)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তথ্যকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারেন। প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়া সহজ করে।
ফেইনম্যান টেকনিক
আপনি সহজে কোনো বিষয় বুঝতে চাইলে ফেইনম্যান টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি যে বিষয় শিখছেন, সেটিকে এতটা সহজভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে, যেন একটি শিশুও তা বুঝতে পারে। এভাবে আপনি কোনো ধারণা গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন এবং নিজের ভুল ধরতে পারবেন। এটি জটিল বিষয়গুলো সহজভাবে বুঝতে এবং স্মরণ করতে সাহায্য করে।
লাইটনার সিস্টেম
লাইটনার সিস্টেম একটি ফ্ল্যাশকার্ডভিত্তিক শিক্ষণপদ্ধতি। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন তথ্য সহজ থেকে কঠিনের ক্রমে ফ্ল্যাশকার্ডে লিখে বারবার পুনরাবৃত্তি করেন। সহজ বিষয়গুলো দ্রুত এবং কঠিন বিষয়গুলো সময় নিয়ে শিখতে হয়। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে শিখতে পারেন।
রঙের মাধ্যমে নোট নিন
রং ব্যবহার করে নোট নেওয়া একটি কার্যকর মস্তিষ্কবান্ধব পদ্ধতি। রঙের ব্যবহার তথ্যের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে, যেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে লাল রঙে, সূত্রকে সবুজ রঙে এবং অতিরিক্ত তথ্যকে নীল রঙে লিখে চিহ্নিত করতে পারেন। এতে বিভিন্ন তথ্য মনে রাখা সহজ হয় এবং পরীক্ষার সময় দ্রুত রিভিউ করা যায়।
মাইন্ড ম্যাপিং
মাইন্ড ম্যাপিং হলো এমন পদ্ধতি, যার মাধ্যমে তথ্যগুলো ছবির মাধ্যমে সাজাতে পারবেন। মস্তিষ্কের স্বাভাবিক প্রবণতা হলো ছবি এবং দৃশ্যের মাধ্যমে তথ্যকে ভালোভাবে মনে রাখা। তাই বিভিন্ন তথ্য মাইন্ড ম্যাপ আকারে সাজালে তা সহজে মাথায় থাকবে এবং দীর্ঘ সময় স্মৃতিতে থাকবে।
ব্যায়াম ও ঘুমের গুরুত্ব
শারীরিক ব্যায়াম শুধু শরীর সুস্থ রাখে না, মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বাড়ায়। পড়াশোনার আগে হালকা ব্যায়াম করলে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। এ ছাড়া ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম। ঘুমানোর আগে পড়া বিষয়গুলো পুনরায় রিভিউ করুন। এতে তথ্যগুলো মস্তিষ্কে বেশি সময় জমা থাকে এবং স্মৃতিতে পুনরায় ফিরে আসে।
সাব্বির হোসেন

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি—
পড়াশোনার সঠিক পরিবেশ
পড়াশোনার উপযুক্ত পরিবেশ শেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পড়াশোনার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন, যা শুধু এ কাজের জন্য বরাদ্দ থাকবে। আপনি চাইলে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন, যেমন প্রতিদিন পড়ার জায়গা পরিবর্তন করুন। এতে আপনার মনোযোগের মাত্রা বাড়বে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য বিরক্তিকর বিষয় থেকে দূরে থাকুন। একাগ্রতা বজায় রাখতে ফোনে ‘ডিস্টার্ব না করুন’ মোড চালু রাখতে পারেন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।
এসকিউআরআর মেথড
এই মেথড পাঁচ ধাপে বিভক্ত—সার্ভে (Survey), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), স্মরণ করা (Recite), এবং রিভিউ (Review)। প্রথমে সার্ভের মাধ্যমে পুরো অধ্যায়ের ওপর ধারণা নিন। এরপর অধ্যায়ের বিভিন্ন অংশ নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করুন। তারপর পড়ুন, স্মরণ করুন এবং শেষে সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেখে রিভিউ করুন। এই মেথড শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
রিট্রিভাল প্র্যাকটিস
অনেকে বই দেখে পড়তে অভ্যস্ত, কিন্তু এই অভ্যাস আপনাকে শিখতে সাহায্য করবে না। বই না দেখে নিজের জানা তথ্যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে মস্তিষ্ক তথ্যগুলো বেশি সময় মনে রাখতে সক্ষম হয়। বিষয়টি শিখতে না পারলে পুনরায় বই দেখে তা শিখুন এবং পরে পরীক্ষা দিন।
স্পেসড প্র্যাকটিস
প্রচলিত ধারণা হলো, একটানা কয়েক ঘণ্টা পড়লে ভালো মনে থাকে। কিন্তু গবেষণা বলছে, নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ সময় ধরে তথ্য মনে রাখতে সক্ষম হন। এ পদ্ধতিতে একটি বিষয়কে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে কয়েক দিন পড়ার চেষ্টা করুন। এতে বিষয়টি মস্তিষ্কে ভালোভাবে গেঁথে যায়।
পিকিউআরআর মেথড
পিকিউআরআর মেথডে রয়েছে ছয়টি ধাপ—প্রিভিউ (Preview), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), প্রতিফলন করা (Reflect), পুনরাবৃত্তি (Recite), এবং রিভিউ (Review)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তথ্যকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারেন। প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়া সহজ করে।
ফেইনম্যান টেকনিক
আপনি সহজে কোনো বিষয় বুঝতে চাইলে ফেইনম্যান টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি যে বিষয় শিখছেন, সেটিকে এতটা সহজভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে, যেন একটি শিশুও তা বুঝতে পারে। এভাবে আপনি কোনো ধারণা গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন এবং নিজের ভুল ধরতে পারবেন। এটি জটিল বিষয়গুলো সহজভাবে বুঝতে এবং স্মরণ করতে সাহায্য করে।
লাইটনার সিস্টেম
লাইটনার সিস্টেম একটি ফ্ল্যাশকার্ডভিত্তিক শিক্ষণপদ্ধতি। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন তথ্য সহজ থেকে কঠিনের ক্রমে ফ্ল্যাশকার্ডে লিখে বারবার পুনরাবৃত্তি করেন। সহজ বিষয়গুলো দ্রুত এবং কঠিন বিষয়গুলো সময় নিয়ে শিখতে হয়। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে শিখতে পারেন।
রঙের মাধ্যমে নোট নিন
রং ব্যবহার করে নোট নেওয়া একটি কার্যকর মস্তিষ্কবান্ধব পদ্ধতি। রঙের ব্যবহার তথ্যের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে, যেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে লাল রঙে, সূত্রকে সবুজ রঙে এবং অতিরিক্ত তথ্যকে নীল রঙে লিখে চিহ্নিত করতে পারেন। এতে বিভিন্ন তথ্য মনে রাখা সহজ হয় এবং পরীক্ষার সময় দ্রুত রিভিউ করা যায়।
মাইন্ড ম্যাপিং
মাইন্ড ম্যাপিং হলো এমন পদ্ধতি, যার মাধ্যমে তথ্যগুলো ছবির মাধ্যমে সাজাতে পারবেন। মস্তিষ্কের স্বাভাবিক প্রবণতা হলো ছবি এবং দৃশ্যের মাধ্যমে তথ্যকে ভালোভাবে মনে রাখা। তাই বিভিন্ন তথ্য মাইন্ড ম্যাপ আকারে সাজালে তা সহজে মাথায় থাকবে এবং দীর্ঘ সময় স্মৃতিতে থাকবে।
ব্যায়াম ও ঘুমের গুরুত্ব
শারীরিক ব্যায়াম শুধু শরীর সুস্থ রাখে না, মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বাড়ায়। পড়াশোনার আগে হালকা ব্যায়াম করলে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। এ ছাড়া ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম। ঘুমানোর আগে পড়া বিষয়গুলো পুনরায় রিভিউ করুন। এতে তথ্যগুলো মস্তিষ্কে বেশি সময় জমা থাকে এবং স্মৃতিতে পুনরায় ফিরে আসে।

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি—
পড়াশোনার সঠিক পরিবেশ
পড়াশোনার উপযুক্ত পরিবেশ শেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পড়াশোনার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন, যা শুধু এ কাজের জন্য বরাদ্দ থাকবে। আপনি চাইলে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন, যেমন প্রতিদিন পড়ার জায়গা পরিবর্তন করুন। এতে আপনার মনোযোগের মাত্রা বাড়বে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য বিরক্তিকর বিষয় থেকে দূরে থাকুন। একাগ্রতা বজায় রাখতে ফোনে ‘ডিস্টার্ব না করুন’ মোড চালু রাখতে পারেন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।
এসকিউআরআর মেথড
এই মেথড পাঁচ ধাপে বিভক্ত—সার্ভে (Survey), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), স্মরণ করা (Recite), এবং রিভিউ (Review)। প্রথমে সার্ভের মাধ্যমে পুরো অধ্যায়ের ওপর ধারণা নিন। এরপর অধ্যায়ের বিভিন্ন অংশ নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করুন। তারপর পড়ুন, স্মরণ করুন এবং শেষে সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেখে রিভিউ করুন। এই মেথড শিক্ষার্থীদের মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
রিট্রিভাল প্র্যাকটিস
অনেকে বই দেখে পড়তে অভ্যস্ত, কিন্তু এই অভ্যাস আপনাকে শিখতে সাহায্য করবে না। বই না দেখে নিজের জানা তথ্যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে মস্তিষ্ক তথ্যগুলো বেশি সময় মনে রাখতে সক্ষম হয়। বিষয়টি শিখতে না পারলে পুনরায় বই দেখে তা শিখুন এবং পরে পরীক্ষা দিন।
স্পেসড প্র্যাকটিস
প্রচলিত ধারণা হলো, একটানা কয়েক ঘণ্টা পড়লে ভালো মনে থাকে। কিন্তু গবেষণা বলছে, নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ সময় ধরে তথ্য মনে রাখতে সক্ষম হন। এ পদ্ধতিতে একটি বিষয়কে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে কয়েক দিন পড়ার চেষ্টা করুন। এতে বিষয়টি মস্তিষ্কে ভালোভাবে গেঁথে যায়।
পিকিউআরআর মেথড
পিকিউআরআর মেথডে রয়েছে ছয়টি ধাপ—প্রিভিউ (Preview), প্রশ্ন করা (Question), পড়া (Read), প্রতিফলন করা (Reflect), পুনরাবৃত্তি (Recite), এবং রিভিউ (Review)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তথ্যকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারেন। প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সাজানো, যা শিক্ষার্থীদের শেখার প্রক্রিয়া সহজ করে।
ফেইনম্যান টেকনিক
আপনি সহজে কোনো বিষয় বুঝতে চাইলে ফেইনম্যান টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি যে বিষয় শিখছেন, সেটিকে এতটা সহজভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে, যেন একটি শিশুও তা বুঝতে পারে। এভাবে আপনি কোনো ধারণা গভীরভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন এবং নিজের ভুল ধরতে পারবেন। এটি জটিল বিষয়গুলো সহজভাবে বুঝতে এবং স্মরণ করতে সাহায্য করে।
লাইটনার সিস্টেম
লাইটনার সিস্টেম একটি ফ্ল্যাশকার্ডভিত্তিক শিক্ষণপদ্ধতি। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন তথ্য সহজ থেকে কঠিনের ক্রমে ফ্ল্যাশকার্ডে লিখে বারবার পুনরাবৃত্তি করেন। সহজ বিষয়গুলো দ্রুত এবং কঠিন বিষয়গুলো সময় নিয়ে শিখতে হয়। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে শিখতে পারেন।
রঙের মাধ্যমে নোট নিন
রং ব্যবহার করে নোট নেওয়া একটি কার্যকর মস্তিষ্কবান্ধব পদ্ধতি। রঙের ব্যবহার তথ্যের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে, যেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে লাল রঙে, সূত্রকে সবুজ রঙে এবং অতিরিক্ত তথ্যকে নীল রঙে লিখে চিহ্নিত করতে পারেন। এতে বিভিন্ন তথ্য মনে রাখা সহজ হয় এবং পরীক্ষার সময় দ্রুত রিভিউ করা যায়।
মাইন্ড ম্যাপিং
মাইন্ড ম্যাপিং হলো এমন পদ্ধতি, যার মাধ্যমে তথ্যগুলো ছবির মাধ্যমে সাজাতে পারবেন। মস্তিষ্কের স্বাভাবিক প্রবণতা হলো ছবি এবং দৃশ্যের মাধ্যমে তথ্যকে ভালোভাবে মনে রাখা। তাই বিভিন্ন তথ্য মাইন্ড ম্যাপ আকারে সাজালে তা সহজে মাথায় থাকবে এবং দীর্ঘ সময় স্মৃতিতে থাকবে।
ব্যায়াম ও ঘুমের গুরুত্ব
শারীরিক ব্যায়াম শুধু শরীর সুস্থ রাখে না, মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বাড়ায়। পড়াশোনার আগে হালকা ব্যায়াম করলে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। এ ছাড়া ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম। ঘুমানোর আগে পড়া বিষয়গুলো পুনরায় রিভিউ করুন। এতে তথ্যগুলো মস্তিষ্কে বেশি সময় জমা থাকে এবং স্মৃতিতে পুনরায় ফিরে আসে।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করলে প্রথম যে স্থাপত্য নজর কাড়ে, তা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি শিল্প ও নান্দনিকতার প্রতীক। পাশাপাশি ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার ইতিহাসের এক জীবন্ত স্মারক।
৮ ঘণ্টা আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) গবেষণাকেন্দ্রিক সংগঠন পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নতুন শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আয়োজনটি ছিল গবেষণানির্ভর নতুন এক যাত্রার সূচনা।
৮ ঘণ্টা আগে
শিল্প-সাহিত্যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আসতে হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও দারুননাজাত একাডেমির সভাপতি ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান। দারুননাজাত একাডেমির উদ্যোগে প্রকাশিত ‘বার্ষিকী–২০২৫’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শনিবার (১৫ নভেম্বর) এ মন্তব্য...
৮ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা স্কলারশিপ-২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেসামিয়া হোসেন মুনিয়া

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করলে প্রথম যে স্থাপত্য নজর কাড়ে, তা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি শিল্প ও নান্দনিকতার প্রতীক। পাশাপাশি ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার ইতিহাসের এক জীবন্ত স্মারক।
দেশের প্রায় প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব শহীদ মিনার রয়েছে, যা ওই প্রতিষ্ঠানের ঐতিহ্য, ইতিহাস এবং শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগের চেতনাকে বহন করে। ঠিক তেমনি, নোবিপ্রবির কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি শহীদদের আত্মত্যাগকে স্মরণীয় করার উদ্দেশ্যে নির্মিত।
নোবিপ্রবি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় ২০১৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে। মিনারটির মূল বেদি থেকে উচ্চতা ২৬ ফুট এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরকে দৃষ্টিনন্দনভাবে শোভিত করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের নকশাটি অনন্য। শিক্ষার্থীরা বলছেন, দিনের আলোয় মিনারটি তাদের চোখে অনুপ্রেরণার প্রতীক, আর রাতের আলোকসজ্জায় এটি দাঁড়ায় অন্ধকারে আলোর দিশারির মতো। ২১ ফেব্রুয়ারি, ২৬ মার্চ ও ১৬ ডিসেম্বরের মতো জাতীয় দিবসগুলোতে তারা এখানে জড়ো হয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
নোবিপ্রবির শহীদ মিনারের সামনে দাঁড়ালে কেউ শুধু স্থাপত্য দেখেন না; তিনি দেখেন ইতিহাস, আত্মত্যাগ এবং শিক্ষার চিরন্তন শক্তিকে। বিশেষ করে ভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের উত্তরসূরি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো—সত্য, ন্যায় ও স্বাধীন চিন্তার পথে অটল থাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. শফিউল্লাহ বলেন, নোবিপ্রবি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি সবসময় মনে করিয়ে দেয় একজন শিক্ষার্থীর সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র হলো তার কলম, তার জ্ঞান এবং তার যুক্তিবোধ। গোলচত্বরে হাঁটতে হাঁটতে কিংবা শিশিরভেজা সকালে সূর্যোদয় অবলোকনের সময় যখন এই শহীদ মিনারে চোখ পড়ে, তখন মনে হয় জ্ঞানের আলো যেন নীরবে আমাদের পথ দেখিয়ে দিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, শহীদদের ত্যাগ যেমন চিরন্তন, তেমনি এই মিনারও আমাদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ করে। শহীদ মিনারের মাথায় লাল বলটি দেখলেই মনে হয়, সত্যের আলোই অন্ধকার দূর করবে, আর জ্ঞানই আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার দিশা দেবে। এই মিনার আমাদের শেখায়, সত্য লেখার সাহসই আসল সাহস আর জ্ঞানের আলোয় আলোকিত মনই পারে জাতিকে এগিয়ে নিতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মনির হোসেন বলেন, নোবিপ্রবির শহীদ মিনার বাঙালির ভাষা, সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক সংগ্রামের এক অনন্য প্রতীক। এটি মনে করিয়ে দেয় কলম, জ্ঞান ও প্রতিবাদী চেতনা সবসময় মুক্তির পথে শক্তিশালী হাতিয়ার ছিল। ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধ, সামরিক শাসনবিরোধী প্রতিরোধ থেকে সাম্প্রতিক আন্দোলন—সব সংগ্রামের অনুপ্রেরণা বহন করে এই স্থাপত্য।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করলে প্রথম যে স্থাপত্য নজর কাড়ে, তা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি শিল্প ও নান্দনিকতার প্রতীক। পাশাপাশি ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার ইতিহাসের এক জীবন্ত স্মারক।
দেশের প্রায় প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব শহীদ মিনার রয়েছে, যা ওই প্রতিষ্ঠানের ঐতিহ্য, ইতিহাস এবং শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগের চেতনাকে বহন করে। ঠিক তেমনি, নোবিপ্রবির কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি শহীদদের আত্মত্যাগকে স্মরণীয় করার উদ্দেশ্যে নির্মিত।
নোবিপ্রবি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় ২০১৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে। মিনারটির মূল বেদি থেকে উচ্চতা ২৬ ফুট এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরকে দৃষ্টিনন্দনভাবে শোভিত করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের নকশাটি অনন্য। শিক্ষার্থীরা বলছেন, দিনের আলোয় মিনারটি তাদের চোখে অনুপ্রেরণার প্রতীক, আর রাতের আলোকসজ্জায় এটি দাঁড়ায় অন্ধকারে আলোর দিশারির মতো। ২১ ফেব্রুয়ারি, ২৬ মার্চ ও ১৬ ডিসেম্বরের মতো জাতীয় দিবসগুলোতে তারা এখানে জড়ো হয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
নোবিপ্রবির শহীদ মিনারের সামনে দাঁড়ালে কেউ শুধু স্থাপত্য দেখেন না; তিনি দেখেন ইতিহাস, আত্মত্যাগ এবং শিক্ষার চিরন্তন শক্তিকে। বিশেষ করে ভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের উত্তরসূরি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো—সত্য, ন্যায় ও স্বাধীন চিন্তার পথে অটল থাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. শফিউল্লাহ বলেন, নোবিপ্রবি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি সবসময় মনে করিয়ে দেয় একজন শিক্ষার্থীর সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র হলো তার কলম, তার জ্ঞান এবং তার যুক্তিবোধ। গোলচত্বরে হাঁটতে হাঁটতে কিংবা শিশিরভেজা সকালে সূর্যোদয় অবলোকনের সময় যখন এই শহীদ মিনারে চোখ পড়ে, তখন মনে হয় জ্ঞানের আলো যেন নীরবে আমাদের পথ দেখিয়ে দিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, শহীদদের ত্যাগ যেমন চিরন্তন, তেমনি এই মিনারও আমাদের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ করে। শহীদ মিনারের মাথায় লাল বলটি দেখলেই মনে হয়, সত্যের আলোই অন্ধকার দূর করবে, আর জ্ঞানই আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার দিশা দেবে। এই মিনার আমাদের শেখায়, সত্য লেখার সাহসই আসল সাহস আর জ্ঞানের আলোয় আলোকিত মনই পারে জাতিকে এগিয়ে নিতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মনির হোসেন বলেন, নোবিপ্রবির শহীদ মিনার বাঙালির ভাষা, সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক সংগ্রামের এক অনন্য প্রতীক। এটি মনে করিয়ে দেয় কলম, জ্ঞান ও প্রতিবাদী চেতনা সবসময় মুক্তির পথে শক্তিশালী হাতিয়ার ছিল। ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধ, সামরিক শাসনবিরোধী প্রতিরোধ থেকে সাম্প্রতিক আন্দোলন—সব সংগ্রামের অনুপ্রেরণা বহন করে এই স্থাপত্য।

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি
১০ নভেম্বর ২০২৪
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) গবেষণাকেন্দ্রিক সংগঠন পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নতুন শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আয়োজনটি ছিল গবেষণানির্ভর নতুন এক যাত্রার সূচনা।
৮ ঘণ্টা আগে
শিল্প-সাহিত্যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আসতে হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও দারুননাজাত একাডেমির সভাপতি ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান। দারুননাজাত একাডেমির উদ্যোগে প্রকাশিত ‘বার্ষিকী–২০২৫’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শনিবার (১৫ নভেম্বর) এ মন্তব্য...
৮ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা স্কলারশিপ-২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) গবেষণাকেন্দ্রিক সংগঠন পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নতুন শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আয়োজনটি ছিল গবেষণানির্ভর নতুন এক যাত্রার সূচনা।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে গবেষণা উচ্চশিক্ষার অপরিহার্য ভিত্তি হলেও দেশের অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা গবেষণার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান স্নাতকের শেষ বর্ষে। তার আগে কাঠামোগতভাবে গবেষণা শেখার বা হাতে-কলমে অনুশীলন করার ব্যবস্থা সীমিত। থিসিস বা প্রকল্প করলেও তা আন্তর্জাতিক মানের জার্নালে প্রকাশের সুযোগ কম। এই বাস্তবতায় ২২ এপ্রিল একদল তরুণ গবেষণাপ্রেমী শিক্ষার্থীর উদ্যোগে জন্ম নেয় পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদ।
পিইউএসটি রিসার্চ সোসাইটি ক্যাম্পাসে গবেষণাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে কার্যক্রম করে যাচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে কলমে প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং, ডেটা অ্যানালাইসিস ও গবেষণাপদ্ধতি শেখানো কর্মশালা, বৈজ্ঞানিক লেখালেখি শেখার সেশন কিংবা আন্তর্জাতিক মানের কনফারেন্সে অংশগ্রহণ। অনলাইনে নিয়মিত ফ্রি ওয়েবিনার আয়োজন করে সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক গবেষণা পরিপ্রেক্ষিতের সঙ্গে পরিচিত করাচ্ছে।
সংগঠনটি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ গবেষণা সংসদের সঙ্গে সহযোগিতায় কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি ক্যানসার কেয়ার অ্যান্ড রিসার্চ ট্রাস্ট বাংলাদেশ (সিসিআরটিবি) এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা সম্পৃক্ত প্ল্যাটফর্ম রিসার্চ গেটওয়ের সঙ্গে যৌথ কার্যক্রমও করছে। এই সহযোগিতা শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা বাড়ানো ছাড়াও গবেষণাকে বাস্তবমুখী করার সুযোগ তৈরি করছে।
নবীন সদস্য মারিয়া ফারজানা পুষ্পিতা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে গবেষণার প্রতি আগ্রহ ছিল। কিন্তু প্রকল্প বা থিসিসের আগে গবেষণার ভিত্তি শেখার সুযোগ ছিল না। পিইউএসটি রিসার্চ সোসাইটি সেই সুযোগ তৈরি করেছে। এটি সত্যিই এক অপার সম্ভাবনার দরজা।
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘গবেষণা ছাড়া উচ্চশিক্ষা পূর্ণতা পায় না। নতুন শিক্ষার্থীরা গবেষণা শুরু করতে চাইলেও দিকনির্দেশনার অভাবে দ্বিধায় থাকে। আমরা তাদের জন্য একটি সুশৃঙ্খল প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলেছি। পথচলা এখনো ছোট পরিসরে, তবে আমরা বিশ্বাস করি, এটি দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বড় সংগঠনে পরিণত হবে।’
শিক্ষক ও উপদেষ্টা ড. কামরুজ্জামান বলেন, গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মর্যাদা এনে দিতে পারে। শিক্ষার্থীরা যত বেশি গবেষণায় যুক্ত হবে, তাদের চিন্তাশক্তি, বিশ্লেষণী দক্ষতা ও মেধার বিকাশ তত বাড়বে। তাই সংগঠনটিকে এগিয়ে নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
নবীনবরণ উৎসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণার প্রতি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে। পিইউএসটি রিসার্চ সোসাইটি এখন নতুনদের কাছে গবেষণাকে আকর্ষণীয় ও সহজলভ্য করে তুলেছে, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অগ্রগতি ছাড়াও ভবিষ্যতে গবেষণা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক অবদানের পথ খুলবে।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) গবেষণাকেন্দ্রিক সংগঠন পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নতুন শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আয়োজনটি ছিল গবেষণানির্ভর নতুন এক যাত্রার সূচনা।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে গবেষণা উচ্চশিক্ষার অপরিহার্য ভিত্তি হলেও দেশের অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা গবেষণার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান স্নাতকের শেষ বর্ষে। তার আগে কাঠামোগতভাবে গবেষণা শেখার বা হাতে-কলমে অনুশীলন করার ব্যবস্থা সীমিত। থিসিস বা প্রকল্প করলেও তা আন্তর্জাতিক মানের জার্নালে প্রকাশের সুযোগ কম। এই বাস্তবতায় ২২ এপ্রিল একদল তরুণ গবেষণাপ্রেমী শিক্ষার্থীর উদ্যোগে জন্ম নেয় পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদ।
পিইউএসটি রিসার্চ সোসাইটি ক্যাম্পাসে গবেষণাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে কার্যক্রম করে যাচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে কলমে প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং, ডেটা অ্যানালাইসিস ও গবেষণাপদ্ধতি শেখানো কর্মশালা, বৈজ্ঞানিক লেখালেখি শেখার সেশন কিংবা আন্তর্জাতিক মানের কনফারেন্সে অংশগ্রহণ। অনলাইনে নিয়মিত ফ্রি ওয়েবিনার আয়োজন করে সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক গবেষণা পরিপ্রেক্ষিতের সঙ্গে পরিচিত করাচ্ছে।
সংগঠনটি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ গবেষণা সংসদের সঙ্গে সহযোগিতায় কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি ক্যানসার কেয়ার অ্যান্ড রিসার্চ ট্রাস্ট বাংলাদেশ (সিসিআরটিবি) এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা সম্পৃক্ত প্ল্যাটফর্ম রিসার্চ গেটওয়ের সঙ্গে যৌথ কার্যক্রমও করছে। এই সহযোগিতা শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা বাড়ানো ছাড়াও গবেষণাকে বাস্তবমুখী করার সুযোগ তৈরি করছে।
নবীন সদস্য মারিয়া ফারজানা পুষ্পিতা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে গবেষণার প্রতি আগ্রহ ছিল। কিন্তু প্রকল্প বা থিসিসের আগে গবেষণার ভিত্তি শেখার সুযোগ ছিল না। পিইউএসটি রিসার্চ সোসাইটি সেই সুযোগ তৈরি করেছে। এটি সত্যিই এক অপার সম্ভাবনার দরজা।
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘গবেষণা ছাড়া উচ্চশিক্ষা পূর্ণতা পায় না। নতুন শিক্ষার্থীরা গবেষণা শুরু করতে চাইলেও দিকনির্দেশনার অভাবে দ্বিধায় থাকে। আমরা তাদের জন্য একটি সুশৃঙ্খল প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলেছি। পথচলা এখনো ছোট পরিসরে, তবে আমরা বিশ্বাস করি, এটি দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বড় সংগঠনে পরিণত হবে।’
শিক্ষক ও উপদেষ্টা ড. কামরুজ্জামান বলেন, গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মর্যাদা এনে দিতে পারে। শিক্ষার্থীরা যত বেশি গবেষণায় যুক্ত হবে, তাদের চিন্তাশক্তি, বিশ্লেষণী দক্ষতা ও মেধার বিকাশ তত বাড়বে। তাই সংগঠনটিকে এগিয়ে নিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
নবীনবরণ উৎসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণার প্রতি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে। পিইউএসটি রিসার্চ সোসাইটি এখন নতুনদের কাছে গবেষণাকে আকর্ষণীয় ও সহজলভ্য করে তুলেছে, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অগ্রগতি ছাড়াও ভবিষ্যতে গবেষণা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক অবদানের পথ খুলবে।

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি
১০ নভেম্বর ২০২৪
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করলে প্রথম যে স্থাপত্য নজর কাড়ে, তা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি শিল্প ও নান্দনিকতার প্রতীক। পাশাপাশি ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার ইতিহাসের এক জীবন্ত স্মারক।
৮ ঘণ্টা আগে
শিল্প-সাহিত্যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আসতে হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও দারুননাজাত একাডেমির সভাপতি ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান। দারুননাজাত একাডেমির উদ্যোগে প্রকাশিত ‘বার্ষিকী–২০২৫’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শনিবার (১৫ নভেম্বর) এ মন্তব্য...
৮ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা স্কলারশিপ-২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

শিল্প-সাহিত্যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আসতে হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও দারুননাজাত একাডেমির সভাপতি ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান। দারুননাজাত একাডেমির উদ্যোগে প্রকাশিত ‘বার্ষিকী–২০২৫’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শনিবার (১৫ নভেম্বর) এ মন্তব্য করেন তিনি।
ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, ‘কবি-সাহিত্যিকগণ হলেন অমর। তারা মৃত্যুবরণ করেন, কিন্তু তাদের কীর্তি থেকে যায়। কীর্তির বদৌলতে তারা অমর হয়ে যান। কবি কাজী নজরুল ইসলাম নেই। তবে তার সৃষ্টিকর্ম আজও আমাদের সমানভাবে অনুপ্রাণিত করে। একাডেমি থেকে প্রকাশিত বার্ষিকী আমি পড়ে দেখলাম। অনেক মানসম্পন্ন লেখা। আরবি, ইংরেজি ও বাংলা—সবই আছে। এমনকি লেখাগুলো খুবই মানসম্পন্ন। এখানেই গড়ে উঠবে আগামীর নজরুল, ফররুখ।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শিহাবুল ইসলাম বলেন, ‘মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা শিক্ষা-দীক্ষায় অনেক এগিয়ে। দারুননাজাত একাডেমির মতো আধুনিক প্রতিষ্ঠানে পড়তে পারা ডাবল অপরচুনিটি। এখানে যেমন আছে দ্বীনি শিক্ষা তেমনি জেনারেল ধারার সব শিক্ষাই বিদ্যমান।’
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার শাহীন আহমেদ বলেন, ‘এত ছোট ছোট শিক্ষার্থীরা এত বড় কাজ করেছে, সত্যিই বিস্ময়কর। মাদ্রাসা শিক্ষার সঙ্গে এসব বাস্তবতার সমন্বয় ঘটালে হারানো ঐতিহ্য ফিরে পাবো আমরা। শিল্প-সাহিত্যের একটা নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে।’
এসময় আরও বক্তব্য দেন বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাজ্জাদুর রহমান, ভূঁইঘর দারুচ্ছুন্নাহ ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মুহাম্মদ খালিদ সাইফুল্লাহ ও দারুননাজাত একাডেমির সিইও নাজমুল ইসলাম।

শিল্প-সাহিত্যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আসতে হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও দারুননাজাত একাডেমির সভাপতি ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান। দারুননাজাত একাডেমির উদ্যোগে প্রকাশিত ‘বার্ষিকী–২০২৫’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শনিবার (১৫ নভেম্বর) এ মন্তব্য করেন তিনি।
ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, ‘কবি-সাহিত্যিকগণ হলেন অমর। তারা মৃত্যুবরণ করেন, কিন্তু তাদের কীর্তি থেকে যায়। কীর্তির বদৌলতে তারা অমর হয়ে যান। কবি কাজী নজরুল ইসলাম নেই। তবে তার সৃষ্টিকর্ম আজও আমাদের সমানভাবে অনুপ্রাণিত করে। একাডেমি থেকে প্রকাশিত বার্ষিকী আমি পড়ে দেখলাম। অনেক মানসম্পন্ন লেখা। আরবি, ইংরেজি ও বাংলা—সবই আছে। এমনকি লেখাগুলো খুবই মানসম্পন্ন। এখানেই গড়ে উঠবে আগামীর নজরুল, ফররুখ।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শিহাবুল ইসলাম বলেন, ‘মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা শিক্ষা-দীক্ষায় অনেক এগিয়ে। দারুননাজাত একাডেমির মতো আধুনিক প্রতিষ্ঠানে পড়তে পারা ডাবল অপরচুনিটি। এখানে যেমন আছে দ্বীনি শিক্ষা তেমনি জেনারেল ধারার সব শিক্ষাই বিদ্যমান।’
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার শাহীন আহমেদ বলেন, ‘এত ছোট ছোট শিক্ষার্থীরা এত বড় কাজ করেছে, সত্যিই বিস্ময়কর। মাদ্রাসা শিক্ষার সঙ্গে এসব বাস্তবতার সমন্বয় ঘটালে হারানো ঐতিহ্য ফিরে পাবো আমরা। শিল্প-সাহিত্যের একটা নতুন জোয়ার সৃষ্টি হবে।’
এসময় আরও বক্তব্য দেন বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাজ্জাদুর রহমান, ভূঁইঘর দারুচ্ছুন্নাহ ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মুহাম্মদ খালিদ সাইফুল্লাহ ও দারুননাজাত একাডেমির সিইও নাজমুল ইসলাম।

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি
১০ নভেম্বর ২০২৪
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করলে প্রথম যে স্থাপত্য নজর কাড়ে, তা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি শিল্প ও নান্দনিকতার প্রতীক। পাশাপাশি ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার ইতিহাসের এক জীবন্ত স্মারক।
৮ ঘণ্টা আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) গবেষণাকেন্দ্রিক সংগঠন পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নতুন শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আয়োজনটি ছিল গবেষণানির্ভর নতুন এক যাত্রার সূচনা।
৮ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা স্কলারশিপ-২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা স্কলারশিপ-২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
কানাডার আলবার্টা প্রদেশের এডমন্টন শহরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা দেশটির শীর্ষ গবেষণাধর্মী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাগার, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শক্তিশালী গবেষণা সহযোগিতার কারণে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী এখানে উচ্চশিক্ষার জন্য আসেন।
সুযোগ-সুবিধা: বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক বৃত্তি দিতে থাকে। যার মধ্যে রয়েছে আংশিক এবং ফুল ফান্ডেড বৃত্তি। এসব বৃত্তিতে কানাডা সরকার, আলবার্টা প্রাদেশিক সরকার এবং অন্যান্য সোর্স অর্থায়ন করবে। স্নাতক পর্যায়ের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ৯ হাজার ডলার অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ভালো ফলের জন্যও বৃত্তির সুবিধা থাকছে। ভালো ফল করা শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে ৬ হাজার ডলার।
আবেদনের যোগ্যতা: বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থী আলবার্টা স্কলারশিপে আবেদন করতে পারেন। ব্যাচেলর ডিগ্রি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে হাইস্কুল সার্টিফিকেট থাকতে হবে। মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনকারীদের স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হলে অবশ্যই মাস্টার্স ডিগ্রি থাকতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত, পাসপোর্ট, অনলাইন আবেদন ফরম, শিক্ষাগত যোগ্যতার সব কাগজপত্র, মোটিভেশন লেটার, পাসপোর্ট, সুপারিশপত্র, গবেষণাকর্মের প্রয়োজনীয় তথ্য (যদি থাকে)।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ মার্চ, ২০২৬।

কানাডার ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা স্কলারশিপ-২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
কানাডার আলবার্টা প্রদেশের এডমন্টন শহরে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা দেশটির শীর্ষ গবেষণাধর্মী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বজুড়ে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাগার, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শক্তিশালী গবেষণা সহযোগিতার কারণে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী এখানে উচ্চশিক্ষার জন্য আসেন।
সুযোগ-সুবিধা: বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক বৃত্তি দিতে থাকে। যার মধ্যে রয়েছে আংশিক এবং ফুল ফান্ডেড বৃত্তি। এসব বৃত্তিতে কানাডা সরকার, আলবার্টা প্রাদেশিক সরকার এবং অন্যান্য সোর্স অর্থায়ন করবে। স্নাতক পর্যায়ের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ৯ হাজার ডলার অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ভালো ফলের জন্যও বৃত্তির সুবিধা থাকছে। ভালো ফল করা শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে ৬ হাজার ডলার।
আবেদনের যোগ্যতা: বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থী আলবার্টা স্কলারশিপে আবেদন করতে পারেন। ব্যাচেলর ডিগ্রি প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে হাইস্কুল সার্টিফিকেট থাকতে হবে। মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনকারীদের স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হলে অবশ্যই মাস্টার্স ডিগ্রি থাকতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত, পাসপোর্ট, অনলাইন আবেদন ফরম, শিক্ষাগত যোগ্যতার সব কাগজপত্র, মোটিভেশন লেটার, পাসপোর্ট, সুপারিশপত্র, গবেষণাকর্মের প্রয়োজনীয় তথ্য (যদি থাকে)।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ মার্চ, ২০২৬।

পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই শেষ মুহূর্তে রাত জেগে পড়াশোনা করি। কিন্তু এ পদ্ধতি কতটা কার্যকর? বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, স্মার্ট স্টাডি টেকনিক এবং নিয়মিত চর্চা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় সাফল্য আনতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, স্মার্ট পড়াশোনার জনপ্রিয় কিছু পদ্ধতি
১০ নভেম্বর ২০২৪
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করলে প্রথম যে স্থাপত্য নজর কাড়ে, তা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়; এটি শিল্প ও নান্দনিকতার প্রতীক। পাশাপাশি ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার ইতিহাসের এক জীবন্ত স্মারক।
৮ ঘণ্টা আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) গবেষণাকেন্দ্রিক সংগঠন পাবিপ্রবি গবেষণা সংসদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নতুন শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আয়োজনটি ছিল গবেষণানির্ভর নতুন এক যাত্রার সূচনা।
৮ ঘণ্টা আগে
শিল্প-সাহিত্যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আসতে হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও দারুননাজাত একাডেমির সভাপতি ব্যারিস্টার এ বি এম ছিদ্দিকুর রহমান খান। দারুননাজাত একাডেমির উদ্যোগে প্রকাশিত ‘বার্ষিকী–২০২৫’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে শনিবার (১৫ নভেম্বর) এ মন্তব্য...
৮ ঘণ্টা আগে