সাফওয়ান রহমান

দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচলিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে বিতর্ক অন্যতম। বাগ্মিতা, চিন্তনদক্ষতা ও উপস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগের সঙ্গে অতি প্রাসঙ্গিক গুণগুলোর ব্যাপারে শিক্ষা ও চর্চা হয় এর মাধ্যমে। সহজ কথায়, যেকোনো প্রাসঙ্গিক সামাজিক-অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক-বৈশ্বিক বিষয়ে পক্ষে-বিপক্ষে একটা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কথা বলার মাধ্যমে যে প্রতিযোগিতা হয়, তা-ই বিতর্ক।
বিতর্কের মাধ্যমে আপনি যা শিখবেন, যেসব দক্ষতা অর্জন করবেন, সেটির উপযোগিতা তুলনারহিত। প্রথমত, বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রমে ভালো উপস্থাপনার দক্ষতা অনেক দরকারি। নিজের কথা সুন্দর করে গুছিয়ে বলার গুরুত্ব অনেক। শিক্ষাজীবন থেকে প্রফেশনাল জীবন—সবখানেই এর উপযোগিতা আছে। দ্বিতীয়ত, বিতর্ক জড়তা কাটায়, সবাইকে সুন্দর করে কথা বলতে শেখায়। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে এসব দক্ষতার গুরুত্ব সর্বাধিক। বিতর্ক আপনার সিভিকে যেমন সমৃদ্ধ করবে, তেমনি কথা বলা শেখার পাশাপাশি আপনাকে এর মাধ্যমে অনেক সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্বন্ধে অবহিত করবে। তৃতীয়ত, এটা আপনাকে যুক্তিবাদী করে গড়ে তুলবে। অন্ধভাবে যেকোনো বিষয়ের অনুকূলে থাকার চেয়ে যুক্তিভিত্তিক অনুধাবনে আপনি মনোনিবেশ করবেন। চতুর্থত, এটি আপনার জ্ঞানকে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করবে; কারণ, এখানে আপনাকে যুদ্ধ থেকে শুরু করে অর্থনীতি হয়ে জীবনের নানাবিধ অংশ নিয়ে সবিস্তারে আলাপ করতে হয়। তাই দক্ষতার উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিতর্কের কার্যকারিতা অনেক।
সাংগঠনিক কাঠামো দরকার
আপনি যদি বিতার্কিক হতে চান, তবে প্রথমেই আপনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিতর্ক ক্লাবের নিয়মিত সদস্য হতে হবে। ক্লাবের প্রাথমিক সেশনগুলোতে কী, কেন, কীভাবে—এসব প্রশ্নের উত্তরসহ বেসিক নিয়মকানুন শেখানো হয়। এই সেশনগুলোতে নিয়মিত থাকতে হবে। বিতর্কের দুটি দিকের একটি হলো নিয়মাবলি ও উপস্থাপন কৌশল, যাকে বলি ম্যানার। আরেকটি হলো ম্যাটার, বিতর্ক করতে সামগ্রিক যে জ্ঞান লাগে। ক্লাবের প্রাথমিক সেশনগুলো আপনার ম্যানারকে সমৃদ্ধ করবে। সাধারণত পরপর ম্যাটার সেশনগুলো হয়। সচরাচর সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক—এসব নিয়ে সেশনগুলো হয়। মূলধারায় বিতর্ক টুর্নামেন্টগুলোতে দুই ধরনের বিতর্ক হয়, একটি হলো এশিয়ান পার্লামেন্টারি, অন্যটি ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি। আপনাকে অবশ্যই এই দুই দিক নিয়ে এগোতে হবে, যদি দ্রুত চ্যাম্পিয়নশিপ চান। বিতর্কের ম্যানার নিয়ে ইউটিউবে অনেক কনটেন্ট আছে। এই ভিডিওগুলো দেখলে অনেক উপকার হবে। আর অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি নিয়মিত টুর্নামেন্টে অংশ নিতে হবে।
বিতর্কে ম্যাটারের গুরুত্ব অনেক
আপনি যদি না-ই জানেন বিশ্বের কোথায় কী হচ্ছে, তবে আপনার বিতর্ক করাটা নিষ্ফল। তাহলে কীভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করবেন, আর কীভাবে শুরু করবেন। শুরু করতে হবে টপিকের ভিত্তিতে। অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়মিতভাবে পত্রিকায় চোখ বোলাতে হবে। যেকোনো একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি টিভি চ্যানেলের সংবাদ দেখতে হবে। সিএনএন, বিবিসি, রয়টার্স, নিউইয়র্ক টাইমস এসব অনুসরণ করতে পারেন। ইউটিউবকে পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে হবে। ইতিহাস, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রভৃতি বিষয়ের বহুল প্রচলিত চ্যানেলগুলো সাবস্ক্রাইব করবেন। যত পারবেন, ইউটিউব ডকুমেন্টারি বা রিলস দেখবেন। যেকোনো ছুটির দিন বিকেলে এক ঘণ্টা ডকুমেন্টারি চাইলেই দেখা যায়।
উইকিপিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ রিসোর্স
গুরুত্বপূর্ণ একটি রিসোর্স হলো উইকিপিডিয়া। ধরুন, আপনি আফ্রিকার দেশ কঙ্গোর গৃহযুদ্ধ নিয়ে জানতে চান। এ ক্ষেত্রে উইকিপিডিয়াতে যাবেন। মূল আলোচনার আগে প্রতি টপিকের ক্ষেত্রেই উইকিপিডিয়াতে একটা সারবস্তুর প্যারাগ্রাফ থাকে। এটি পড়ে ফেলবেন। এই প্যারাগ্রাফেই কী, কেন, কীভাবে—এগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর থাকে। এভাবে চাইলে দৈনিক দু-তিনটি করে টপিক সম্বন্ধে জেনে যাবেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বেলায় প্রথমে একটি মহাদেশ নির্বাচন করুন। এরপর গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো জেনে নিন। যেকোনো শক্তিধর দেশের নির্বাচন, ভূ-রাজনীতি, চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব, রাশিয়ার উত্থান-পতন, একনায়কতান্ত্রিক দেশের বৈশিষ্ট্য, বৈশ্বিক নেতৃবৃন্দ, জাতিসংঘের ভূমিকা, উন্নয়ন ও অর্থনীতি নিয়ে জানুন।
সিরিজ ও মুভি দেখতে হবে
বেশি বেশি টিভি সিরিজ ও মুভি দেখতে হবে। মুভি থেকেও বিতর্ক টপিক হয়। যেমন, সুপারম্যানকে কি আইনের আওতায় আনতে হবে? ব্যাটম্যানের অন্যায়বিরোধী স্বতন্ত্র কার্যক্রম কি সমর্থনযোগ্য? অপরাধজগতের ডাইনামিক্স, আর্থসামাজিক বিষয়াদি, বিচারব্যবস্থা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, রাষ্ট্রাচার প্রভৃতি নিয়ে অনেক টিভি সিরিজ আছে। এগুলো দেখে ফেলবেন।
স্ক্রিপ্ট রাইটিং
বিতর্কের ম্যানারে একটি দিক হলো স্ক্রিপ্ট রাইটিং। স্ক্রিপ্ট দেখে দেখে পুরো বক্তব্য দেওয়া একদম ঠিক নয়। আবার একদম স্ক্রিপ্ট ছাড়াও বিতর্কের মঞ্চে দাঁড়ানো ঠিক নয়। এ জন্য ভালো শ্রোতা এবং দ্রুত লেখক হতে হবে। বিপক্ষ দলের বক্তার কথাগুলোকে মূল পয়েন্ট আকারে লিখতে পারার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
স্পিকার রোল
সংসদীয় বিতর্কে আরও একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ‘স্পিকার রোল’। অর্থাৎ আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী হন বা উপনেতা হন কিংবা সাংসদ হন—বক্তা হিসেবে আপনার কী কী দায়িত্ব, সেটি ভালো করে জেনে রাখতে হবে। নতুবা নম্বর কাটা যাবে। এ জন্য বেশি বেশি অনুশীলন প্রয়োজন। তার সঙ্গে ‘ট্যাব ফরমেট’ কী ও তা কী করে চালানো হয়, তা জানতে হবে। ইন্টারনেটে এটা অনেক ভালোভাবে বোঝানো আছে।
মোদ্দা কথা, বিতর্কে মাস্টার করতে হলে হাতের কাছে পাওয়া সব রিসোর্স একটি নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কাজে লাগাতে হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ

দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচলিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে বিতর্ক অন্যতম। বাগ্মিতা, চিন্তনদক্ষতা ও উপস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগের সঙ্গে অতি প্রাসঙ্গিক গুণগুলোর ব্যাপারে শিক্ষা ও চর্চা হয় এর মাধ্যমে। সহজ কথায়, যেকোনো প্রাসঙ্গিক সামাজিক-অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক-বৈশ্বিক বিষয়ে পক্ষে-বিপক্ষে একটা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কথা বলার মাধ্যমে যে প্রতিযোগিতা হয়, তা-ই বিতর্ক।
বিতর্কের মাধ্যমে আপনি যা শিখবেন, যেসব দক্ষতা অর্জন করবেন, সেটির উপযোগিতা তুলনারহিত। প্রথমত, বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রমে ভালো উপস্থাপনার দক্ষতা অনেক দরকারি। নিজের কথা সুন্দর করে গুছিয়ে বলার গুরুত্ব অনেক। শিক্ষাজীবন থেকে প্রফেশনাল জীবন—সবখানেই এর উপযোগিতা আছে। দ্বিতীয়ত, বিতর্ক জড়তা কাটায়, সবাইকে সুন্দর করে কথা বলতে শেখায়। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে এসব দক্ষতার গুরুত্ব সর্বাধিক। বিতর্ক আপনার সিভিকে যেমন সমৃদ্ধ করবে, তেমনি কথা বলা শেখার পাশাপাশি আপনাকে এর মাধ্যমে অনেক সাংগঠনিক কার্যক্রম সম্বন্ধে অবহিত করবে। তৃতীয়ত, এটা আপনাকে যুক্তিবাদী করে গড়ে তুলবে। অন্ধভাবে যেকোনো বিষয়ের অনুকূলে থাকার চেয়ে যুক্তিভিত্তিক অনুধাবনে আপনি মনোনিবেশ করবেন। চতুর্থত, এটি আপনার জ্ঞানকে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করবে; কারণ, এখানে আপনাকে যুদ্ধ থেকে শুরু করে অর্থনীতি হয়ে জীবনের নানাবিধ অংশ নিয়ে সবিস্তারে আলাপ করতে হয়। তাই দক্ষতার উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিতর্কের কার্যকারিতা অনেক।
সাংগঠনিক কাঠামো দরকার
আপনি যদি বিতার্কিক হতে চান, তবে প্রথমেই আপনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিতর্ক ক্লাবের নিয়মিত সদস্য হতে হবে। ক্লাবের প্রাথমিক সেশনগুলোতে কী, কেন, কীভাবে—এসব প্রশ্নের উত্তরসহ বেসিক নিয়মকানুন শেখানো হয়। এই সেশনগুলোতে নিয়মিত থাকতে হবে। বিতর্কের দুটি দিকের একটি হলো নিয়মাবলি ও উপস্থাপন কৌশল, যাকে বলি ম্যানার। আরেকটি হলো ম্যাটার, বিতর্ক করতে সামগ্রিক যে জ্ঞান লাগে। ক্লাবের প্রাথমিক সেশনগুলো আপনার ম্যানারকে সমৃদ্ধ করবে। সাধারণত পরপর ম্যাটার সেশনগুলো হয়। সচরাচর সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক—এসব নিয়ে সেশনগুলো হয়। মূলধারায় বিতর্ক টুর্নামেন্টগুলোতে দুই ধরনের বিতর্ক হয়, একটি হলো এশিয়ান পার্লামেন্টারি, অন্যটি ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি। আপনাকে অবশ্যই এই দুই দিক নিয়ে এগোতে হবে, যদি দ্রুত চ্যাম্পিয়নশিপ চান। বিতর্কের ম্যানার নিয়ে ইউটিউবে অনেক কনটেন্ট আছে। এই ভিডিওগুলো দেখলে অনেক উপকার হবে। আর অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। পাশাপাশি নিয়মিত টুর্নামেন্টে অংশ নিতে হবে।
বিতর্কে ম্যাটারের গুরুত্ব অনেক
আপনি যদি না-ই জানেন বিশ্বের কোথায় কী হচ্ছে, তবে আপনার বিতর্ক করাটা নিষ্ফল। তাহলে কীভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করবেন, আর কীভাবে শুরু করবেন। শুরু করতে হবে টপিকের ভিত্তিতে। অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়মিতভাবে পত্রিকায় চোখ বোলাতে হবে। যেকোনো একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি টিভি চ্যানেলের সংবাদ দেখতে হবে। সিএনএন, বিবিসি, রয়টার্স, নিউইয়র্ক টাইমস এসব অনুসরণ করতে পারেন। ইউটিউবকে পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে হবে। ইতিহাস, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রভৃতি বিষয়ের বহুল প্রচলিত চ্যানেলগুলো সাবস্ক্রাইব করবেন। যত পারবেন, ইউটিউব ডকুমেন্টারি বা রিলস দেখবেন। যেকোনো ছুটির দিন বিকেলে এক ঘণ্টা ডকুমেন্টারি চাইলেই দেখা যায়।
উইকিপিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ রিসোর্স
গুরুত্বপূর্ণ একটি রিসোর্স হলো উইকিপিডিয়া। ধরুন, আপনি আফ্রিকার দেশ কঙ্গোর গৃহযুদ্ধ নিয়ে জানতে চান। এ ক্ষেত্রে উইকিপিডিয়াতে যাবেন। মূল আলোচনার আগে প্রতি টপিকের ক্ষেত্রেই উইকিপিডিয়াতে একটা সারবস্তুর প্যারাগ্রাফ থাকে। এটি পড়ে ফেলবেন। এই প্যারাগ্রাফেই কী, কেন, কীভাবে—এগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর থাকে। এভাবে চাইলে দৈনিক দু-তিনটি করে টপিক সম্বন্ধে জেনে যাবেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বেলায় প্রথমে একটি মহাদেশ নির্বাচন করুন। এরপর গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো জেনে নিন। যেকোনো শক্তিধর দেশের নির্বাচন, ভূ-রাজনীতি, চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব, রাশিয়ার উত্থান-পতন, একনায়কতান্ত্রিক দেশের বৈশিষ্ট্য, বৈশ্বিক নেতৃবৃন্দ, জাতিসংঘের ভূমিকা, উন্নয়ন ও অর্থনীতি নিয়ে জানুন।
সিরিজ ও মুভি দেখতে হবে
বেশি বেশি টিভি সিরিজ ও মুভি দেখতে হবে। মুভি থেকেও বিতর্ক টপিক হয়। যেমন, সুপারম্যানকে কি আইনের আওতায় আনতে হবে? ব্যাটম্যানের অন্যায়বিরোধী স্বতন্ত্র কার্যক্রম কি সমর্থনযোগ্য? অপরাধজগতের ডাইনামিক্স, আর্থসামাজিক বিষয়াদি, বিচারব্যবস্থা, মূল্যবোধের অবক্ষয়, রাষ্ট্রাচার প্রভৃতি নিয়ে অনেক টিভি সিরিজ আছে। এগুলো দেখে ফেলবেন।
স্ক্রিপ্ট রাইটিং
বিতর্কের ম্যানারে একটি দিক হলো স্ক্রিপ্ট রাইটিং। স্ক্রিপ্ট দেখে দেখে পুরো বক্তব্য দেওয়া একদম ঠিক নয়। আবার একদম স্ক্রিপ্ট ছাড়াও বিতর্কের মঞ্চে দাঁড়ানো ঠিক নয়। এ জন্য ভালো শ্রোতা এবং দ্রুত লেখক হতে হবে। বিপক্ষ দলের বক্তার কথাগুলোকে মূল পয়েন্ট আকারে লিখতে পারার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
স্পিকার রোল
সংসদীয় বিতর্কে আরও একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ‘স্পিকার রোল’। অর্থাৎ আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী হন বা উপনেতা হন কিংবা সাংসদ হন—বক্তা হিসেবে আপনার কী কী দায়িত্ব, সেটি ভালো করে জেনে রাখতে হবে। নতুবা নম্বর কাটা যাবে। এ জন্য বেশি বেশি অনুশীলন প্রয়োজন। তার সঙ্গে ‘ট্যাব ফরমেট’ কী ও তা কী করে চালানো হয়, তা জানতে হবে। ইন্টারনেটে এটা অনেক ভালোভাবে বোঝানো আছে।
মোদ্দা কথা, বিতর্কে মাস্টার করতে হলে হাতের কাছে পাওয়া সব রিসোর্স একটি নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কাজে লাগাতে হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচলিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে বিতর্ক অন্যতম। বাগ্মিতা, চিন্তনদক্ষতা ও উপস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগের সঙ্গে অতি প্রাসঙ্গিক গুণগুলোর ব্যাপারে শিক্ষা ও চর্চা হয় এর মাধ্যমে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচলিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে বিতর্ক অন্যতম। বাগ্মিতা, চিন্তনদক্ষতা ও উপস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগের সঙ্গে অতি প্রাসঙ্গিক গুণগুলোর ব্যাপারে শিক্ষা ও চর্চা হয় এর মাধ্যমে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
২ দিন আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচলিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে বিতর্ক অন্যতম। বাগ্মিতা, চিন্তনদক্ষতা ও উপস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগের সঙ্গে অতি প্রাসঙ্গিক গুণগুলোর ব্যাপারে শিক্ষা ও চর্চা হয় এর মাধ্যমে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

দেশের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রচলিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে বিতর্ক অন্যতম। বাগ্মিতা, চিন্তনদক্ষতা ও উপস্থাপনার মতো গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগের সঙ্গে অতি প্রাসঙ্গিক গুণগুলোর ব্যাপারে শিক্ষা ও চর্চা হয় এর মাধ্যমে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে