মো. আশিকুর রহমান

লক্ষ্য স্থির করা
সময় ব্যবস্থাপনার প্রথম পদক্ষেপ হলো লক্ষ্য স্থির করা। একটি স্পষ্ট লক্ষ্য সময়ের সঠিক ব্যবহারে সাহায্য করে। লক্ষ্য নির্ধারণের মাধ্যমে যে কেউ যেকোনো পরিস্থিতিতে সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেন, যা ব্যক্তির মানসিক চাপ কমাতে এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া লক্ষ্যগুলোর ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করার ফলে অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি এড়ানো সম্ভব হয়।
পরিকল্পনা ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ
লক্ষ্য স্থির করার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হলো কার্যকর পরিকল্পনা তৈরি করা। এ জন্য কোনো ব্যক্তিকে তাঁর দৈনন্দিন কাজ ও দায়িত্বের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর প্রতিটি কাজের গুরুত্ব এবং সময়সীমা অনুযায়ী অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হবে। তুলনামূলক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আগে সম্পন্ন করতে হবে এবং কম জরুরি কাজগুলো ক্রমানুসারে শেষ করতে হবে।
সময় ব্লকিং
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো সময় ব্লকিং পদ্ধতি, যা ব্যক্তির দিনকে সময়ের ছোট ছোট ব্লকে ভাগ করে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি সময়ের প্রতিটি ব্লকে একটি একক কাজ বা অনুরূপ কাজের গ্রুপে ফোকাস করতে পারেন। অন্য যেকোনো সময় ব্যবস্থাপনা কৌশলের মতো সময় ব্লক পদ্ধতি ব্যবহার করেও সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
বিরতি নেওয়া
কাজের মধ্যে নিয়মিত বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি যে কাউকে উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৫০ মিনিট কাজ করার পর ১০ মিনিট বিরতি নিলে কর্মক্ষমতা বাড়ে।
প্রযুক্তির ব্যবহার
বর্তমানে প্রযুক্তি সময় ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর মাধ্যম হতে পারে। বিভিন্ন অ্যাপ এবং সফটওয়্যার রয়েছে, যা একজন মানুষের সময় ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ করতে পারে, যেমন Google Calendar, Trello ও Todoist ইত্যাদি। এই অ্যাপগুলো ব্যক্তির সময় পরিকল্পনা ও কাজের অগ্রগতি ট্র্যাক করতে সহায়তা করে।
পরিবেশ তৈরি করা
যেকোনো কাজ সঠিকভাবে শেষ করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ জরুরি। শান্ত, সুশৃঙ্খল ও প্রেরণামূলক পরিবেশ এর উদাহরণ হতে পারে। এমন যথার্থ পরিবেশ ব্যক্তির যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা
যেকোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শুধু সাময়িক লক্ষ্য নয়, ভবিষ্যতের লক্ষ্য মাথায় রাখতে হবে। পরিকল্পনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হতে পারে, যেমন ৫ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান, সেই লক্ষ্য স্থির করে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেন।
আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা
আত্মবিশ্বাসকে যেকোনো কাজের ভিত্তি বলা যায়। যখন একটি কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন, তখন আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যাবে। এমন আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে হবে, যাতে যেকোনো দক্ষতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
সময় পর্যালোচনা করা
সময় ব্যবস্থাপনাকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। সপ্তাহের শেষে কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে হবে। কোন কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং কোনগুলো বাকি রয়েছে, তা বাছাই করতে হবে। এই প্রক্রিয়া ব্যক্তির উন্নতির নতুন কৌশল হিসেবে কাজ করবে।
আত্মোন্নয়ন
সময় ব্যবস্থাপনা শুধু কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় নয়, এটি নিজের উন্নয়নের ক্ষেত্রেও সহায়ক। কার্যকর ব্যবস্থাপনার বিষয় জানতে প্রতিনিয়ত আত্মোন্নয়ন প্রয়োজন। অল্প হলেও নিয়মিত আত্মোন্নয়নের ফলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে, যা চাপ মোকাবিলা করে আরও বেশি কাজ করতে সাহায্য করে।

লক্ষ্য স্থির করা
সময় ব্যবস্থাপনার প্রথম পদক্ষেপ হলো লক্ষ্য স্থির করা। একটি স্পষ্ট লক্ষ্য সময়ের সঠিক ব্যবহারে সাহায্য করে। লক্ষ্য নির্ধারণের মাধ্যমে যে কেউ যেকোনো পরিস্থিতিতে সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেন, যা ব্যক্তির মানসিক চাপ কমাতে এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া লক্ষ্যগুলোর ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করার ফলে অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি এড়ানো সম্ভব হয়।
পরিকল্পনা ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ
লক্ষ্য স্থির করার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হলো কার্যকর পরিকল্পনা তৈরি করা। এ জন্য কোনো ব্যক্তিকে তাঁর দৈনন্দিন কাজ ও দায়িত্বের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর প্রতিটি কাজের গুরুত্ব এবং সময়সীমা অনুযায়ী অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হবে। তুলনামূলক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আগে সম্পন্ন করতে হবে এবং কম জরুরি কাজগুলো ক্রমানুসারে শেষ করতে হবে।
সময় ব্লকিং
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো সময় ব্লকিং পদ্ধতি, যা ব্যক্তির দিনকে সময়ের ছোট ছোট ব্লকে ভাগ করে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি সময়ের প্রতিটি ব্লকে একটি একক কাজ বা অনুরূপ কাজের গ্রুপে ফোকাস করতে পারেন। অন্য যেকোনো সময় ব্যবস্থাপনা কৌশলের মতো সময় ব্লক পদ্ধতি ব্যবহার করেও সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
বিরতি নেওয়া
কাজের মধ্যে নিয়মিত বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি যে কাউকে উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৫০ মিনিট কাজ করার পর ১০ মিনিট বিরতি নিলে কর্মক্ষমতা বাড়ে।
প্রযুক্তির ব্যবহার
বর্তমানে প্রযুক্তি সময় ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর মাধ্যম হতে পারে। বিভিন্ন অ্যাপ এবং সফটওয়্যার রয়েছে, যা একজন মানুষের সময় ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ করতে পারে, যেমন Google Calendar, Trello ও Todoist ইত্যাদি। এই অ্যাপগুলো ব্যক্তির সময় পরিকল্পনা ও কাজের অগ্রগতি ট্র্যাক করতে সহায়তা করে।
পরিবেশ তৈরি করা
যেকোনো কাজ সঠিকভাবে শেষ করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ জরুরি। শান্ত, সুশৃঙ্খল ও প্রেরণামূলক পরিবেশ এর উদাহরণ হতে পারে। এমন যথার্থ পরিবেশ ব্যক্তির যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা
যেকোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শুধু সাময়িক লক্ষ্য নয়, ভবিষ্যতের লক্ষ্য মাথায় রাখতে হবে। পরিকল্পনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হতে পারে, যেমন ৫ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান, সেই লক্ষ্য স্থির করে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেন।
আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা
আত্মবিশ্বাসকে যেকোনো কাজের ভিত্তি বলা যায়। যখন একটি কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন, তখন আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যাবে। এমন আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে হবে, যাতে যেকোনো দক্ষতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
সময় পর্যালোচনা করা
সময় ব্যবস্থাপনাকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। সপ্তাহের শেষে কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে হবে। কোন কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং কোনগুলো বাকি রয়েছে, তা বাছাই করতে হবে। এই প্রক্রিয়া ব্যক্তির উন্নতির নতুন কৌশল হিসেবে কাজ করবে।
আত্মোন্নয়ন
সময় ব্যবস্থাপনা শুধু কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় নয়, এটি নিজের উন্নয়নের ক্ষেত্রেও সহায়ক। কার্যকর ব্যবস্থাপনার বিষয় জানতে প্রতিনিয়ত আত্মোন্নয়ন প্রয়োজন। অল্প হলেও নিয়মিত আত্মোন্নয়নের ফলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে, যা চাপ মোকাবিলা করে আরও বেশি কাজ করতে সাহায্য করে।
মো. আশিকুর রহমান

লক্ষ্য স্থির করা
সময় ব্যবস্থাপনার প্রথম পদক্ষেপ হলো লক্ষ্য স্থির করা। একটি স্পষ্ট লক্ষ্য সময়ের সঠিক ব্যবহারে সাহায্য করে। লক্ষ্য নির্ধারণের মাধ্যমে যে কেউ যেকোনো পরিস্থিতিতে সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেন, যা ব্যক্তির মানসিক চাপ কমাতে এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া লক্ষ্যগুলোর ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করার ফলে অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি এড়ানো সম্ভব হয়।
পরিকল্পনা ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ
লক্ষ্য স্থির করার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হলো কার্যকর পরিকল্পনা তৈরি করা। এ জন্য কোনো ব্যক্তিকে তাঁর দৈনন্দিন কাজ ও দায়িত্বের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর প্রতিটি কাজের গুরুত্ব এবং সময়সীমা অনুযায়ী অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হবে। তুলনামূলক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আগে সম্পন্ন করতে হবে এবং কম জরুরি কাজগুলো ক্রমানুসারে শেষ করতে হবে।
সময় ব্লকিং
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো সময় ব্লকিং পদ্ধতি, যা ব্যক্তির দিনকে সময়ের ছোট ছোট ব্লকে ভাগ করে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি সময়ের প্রতিটি ব্লকে একটি একক কাজ বা অনুরূপ কাজের গ্রুপে ফোকাস করতে পারেন। অন্য যেকোনো সময় ব্যবস্থাপনা কৌশলের মতো সময় ব্লক পদ্ধতি ব্যবহার করেও সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
বিরতি নেওয়া
কাজের মধ্যে নিয়মিত বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি যে কাউকে উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৫০ মিনিট কাজ করার পর ১০ মিনিট বিরতি নিলে কর্মক্ষমতা বাড়ে।
প্রযুক্তির ব্যবহার
বর্তমানে প্রযুক্তি সময় ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর মাধ্যম হতে পারে। বিভিন্ন অ্যাপ এবং সফটওয়্যার রয়েছে, যা একজন মানুষের সময় ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ করতে পারে, যেমন Google Calendar, Trello ও Todoist ইত্যাদি। এই অ্যাপগুলো ব্যক্তির সময় পরিকল্পনা ও কাজের অগ্রগতি ট্র্যাক করতে সহায়তা করে।
পরিবেশ তৈরি করা
যেকোনো কাজ সঠিকভাবে শেষ করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ জরুরি। শান্ত, সুশৃঙ্খল ও প্রেরণামূলক পরিবেশ এর উদাহরণ হতে পারে। এমন যথার্থ পরিবেশ ব্যক্তির যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা
যেকোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শুধু সাময়িক লক্ষ্য নয়, ভবিষ্যতের লক্ষ্য মাথায় রাখতে হবে। পরিকল্পনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হতে পারে, যেমন ৫ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান, সেই লক্ষ্য স্থির করে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেন।
আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা
আত্মবিশ্বাসকে যেকোনো কাজের ভিত্তি বলা যায়। যখন একটি কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন, তখন আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যাবে। এমন আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে হবে, যাতে যেকোনো দক্ষতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
সময় পর্যালোচনা করা
সময় ব্যবস্থাপনাকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। সপ্তাহের শেষে কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে হবে। কোন কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং কোনগুলো বাকি রয়েছে, তা বাছাই করতে হবে। এই প্রক্রিয়া ব্যক্তির উন্নতির নতুন কৌশল হিসেবে কাজ করবে।
আত্মোন্নয়ন
সময় ব্যবস্থাপনা শুধু কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় নয়, এটি নিজের উন্নয়নের ক্ষেত্রেও সহায়ক। কার্যকর ব্যবস্থাপনার বিষয় জানতে প্রতিনিয়ত আত্মোন্নয়ন প্রয়োজন। অল্প হলেও নিয়মিত আত্মোন্নয়নের ফলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে, যা চাপ মোকাবিলা করে আরও বেশি কাজ করতে সাহায্য করে।

লক্ষ্য স্থির করা
সময় ব্যবস্থাপনার প্রথম পদক্ষেপ হলো লক্ষ্য স্থির করা। একটি স্পষ্ট লক্ষ্য সময়ের সঠিক ব্যবহারে সাহায্য করে। লক্ষ্য নির্ধারণের মাধ্যমে যে কেউ যেকোনো পরিস্থিতিতে সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেন, যা ব্যক্তির মানসিক চাপ কমাতে এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া লক্ষ্যগুলোর ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করার ফলে অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি এড়ানো সম্ভব হয়।
পরিকল্পনা ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ
লক্ষ্য স্থির করার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হলো কার্যকর পরিকল্পনা তৈরি করা। এ জন্য কোনো ব্যক্তিকে তাঁর দৈনন্দিন কাজ ও দায়িত্বের তালিকা তৈরি করতে হবে। এরপর প্রতিটি কাজের গুরুত্ব এবং সময়সীমা অনুযায়ী অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হবে। তুলনামূলক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আগে সম্পন্ন করতে হবে এবং কম জরুরি কাজগুলো ক্রমানুসারে শেষ করতে হবে।
সময় ব্লকিং
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো সময় ব্লকিং পদ্ধতি, যা ব্যক্তির দিনকে সময়ের ছোট ছোট ব্লকে ভাগ করে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি সময়ের প্রতিটি ব্লকে একটি একক কাজ বা অনুরূপ কাজের গ্রুপে ফোকাস করতে পারেন। অন্য যেকোনো সময় ব্যবস্থাপনা কৌশলের মতো সময় ব্লক পদ্ধতি ব্যবহার করেও সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
বিরতি নেওয়া
কাজের মধ্যে নিয়মিত বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি যে কাউকে উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে কাজ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৫০ মিনিট কাজ করার পর ১০ মিনিট বিরতি নিলে কর্মক্ষমতা বাড়ে।
প্রযুক্তির ব্যবহার
বর্তমানে প্রযুক্তি সময় ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর মাধ্যম হতে পারে। বিভিন্ন অ্যাপ এবং সফটওয়্যার রয়েছে, যা একজন মানুষের সময় ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ করতে পারে, যেমন Google Calendar, Trello ও Todoist ইত্যাদি। এই অ্যাপগুলো ব্যক্তির সময় পরিকল্পনা ও কাজের অগ্রগতি ট্র্যাক করতে সহায়তা করে।
পরিবেশ তৈরি করা
যেকোনো কাজ সঠিকভাবে শেষ করার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ জরুরি। শান্ত, সুশৃঙ্খল ও প্রেরণামূলক পরিবেশ এর উদাহরণ হতে পারে। এমন যথার্থ পরিবেশ ব্যক্তির যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা
যেকোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শুধু সাময়িক লক্ষ্য নয়, ভবিষ্যতের লক্ষ্য মাথায় রাখতে হবে। পরিকল্পনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হতে পারে, যেমন ৫ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান, সেই লক্ষ্য স্থির করে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেন।
আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা
আত্মবিশ্বাসকে যেকোনো কাজের ভিত্তি বলা যায়। যখন একটি কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন, তখন আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যাবে। এমন আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে হবে, যাতে যেকোনো দক্ষতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
সময় পর্যালোচনা করা
সময় ব্যবস্থাপনাকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে। সপ্তাহের শেষে কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে হবে। কোন কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং কোনগুলো বাকি রয়েছে, তা বাছাই করতে হবে। এই প্রক্রিয়া ব্যক্তির উন্নতির নতুন কৌশল হিসেবে কাজ করবে।
আত্মোন্নয়ন
সময় ব্যবস্থাপনা শুধু কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় নয়, এটি নিজের উন্নয়নের ক্ষেত্রেও সহায়ক। কার্যকর ব্যবস্থাপনার বিষয় জানতে প্রতিনিয়ত আত্মোন্নয়ন প্রয়োজন। অল্প হলেও নিয়মিত আত্মোন্নয়নের ফলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে, যা চাপ মোকাবিলা করে আরও বেশি কাজ করতে সাহায্য করে।

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেশেফাক মাহমুদ, বুটেক্স

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।
সমাবর্তনে মোট ৪,১২৬ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এর মধ্যে ৬০ জন মাস্টার্স, ১৯৪ জন এমবিএ এবং বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজসমূহ থেকে ১,২৫০ জন গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ৪১ জন শিক্ষার্থীকে গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, "আজকের এই সমাবর্তন শুধু বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে নয়, দেশের বস্ত্রশিল্পের গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রেও একটি যুগান্তকারী অর্জন। এই আয়োজনের মাধ্যমে আমরা এমন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিপক্কতার সাক্ষী হচ্ছি, যা অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছে। এটি কেবল শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত সাফল্য নয়; বরং ভবিষ্যতের আরও অসংখ্য তরুণকে অনুপ্রাণিত করবে।"

ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, "আমাদের বৈদেশিক আয়ের বড় অংশ আসে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল পণ্য থেকে। এই গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ সরবরাহে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে। তাই মনে রাখতে হবে—দেশ ও জাতি আজ তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। চলার পথ সহজ নয়; সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। তবে মনে রেখো, তোমাদের প্রতিটি সিদ্ধান্ত ও কাজের প্রভাব শুধু নিজেই নয়, পরিবার, সমাজ এবং দেশের ওপরও পড়বে।"
হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ার অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং বলেন, “প্রাচীনকাল থেকে এশীয় এই উপমহাদেশ বস্ত্রশিল্পে বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। ঢাকার মসলিন ছিল বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট তুলা বস্ত্র—যার কোমলতা ও মান আজও অতুলনীয়। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজও বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাত বিশ্ববাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। দেশের ৫০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক শিল্পের মেরুদণ্ড হিসেবে গড়ে ওঠা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের প্রতি জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলের প্রতি আগ্রহ ও নিষ্ঠা নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দেশসেবার সুযোগ তৈরি করবে। এই সমাবর্তন শুধু একটি ডিগ্রি অর্জনের অনুষ্ঠান নয়—এটি আরও বড় একটি উত্তরাধিকার বহনের আনুষ্ঠানিক সূচনা।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, "মোট ৪,১২৬ জন গ্র্যাজুয়েট আজ তাদের ডিগ্রি গ্রহণ করছেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সকল গ্র্যাজুয়েট দেশ ও জাতির কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন। আমাদের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে অবদান রেখে আসছে। এর পাশাপাশি ২৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে কর্মসংস্থান ও অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখেছেন। আজকের এই সমাবর্তন শুধু একটি অর্জন নয়, বরং দায়িত্ব ও অঙ্গীকারের সূচনা। সততা, অধ্যবসায় এবং শিক্ষার ধারাবাহিক চর্চাকে জীবন ও কর্মের মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে নিজেদের জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সমাজ, দেশ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানাই।"

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।
সমাবর্তনে মোট ৪,১২৬ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এর মধ্যে ৬০ জন মাস্টার্স, ১৯৪ জন এমবিএ এবং বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজসমূহ থেকে ১,২৫০ জন গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ৪১ জন শিক্ষার্থীকে গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, "আজকের এই সমাবর্তন শুধু বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে নয়, দেশের বস্ত্রশিল্পের গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রেও একটি যুগান্তকারী অর্জন। এই আয়োজনের মাধ্যমে আমরা এমন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিপক্কতার সাক্ষী হচ্ছি, যা অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছে। এটি কেবল শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত সাফল্য নয়; বরং ভবিষ্যতের আরও অসংখ্য তরুণকে অনুপ্রাণিত করবে।"

ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, "আমাদের বৈদেশিক আয়ের বড় অংশ আসে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল পণ্য থেকে। এই গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ সরবরাহে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে। তাই মনে রাখতে হবে—দেশ ও জাতি আজ তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। চলার পথ সহজ নয়; সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। তবে মনে রেখো, তোমাদের প্রতিটি সিদ্ধান্ত ও কাজের প্রভাব শুধু নিজেই নয়, পরিবার, সমাজ এবং দেশের ওপরও পড়বে।"
হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ার অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং বলেন, “প্রাচীনকাল থেকে এশীয় এই উপমহাদেশ বস্ত্রশিল্পে বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। ঢাকার মসলিন ছিল বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট তুলা বস্ত্র—যার কোমলতা ও মান আজও অতুলনীয়। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজও বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাত বিশ্ববাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। দেশের ৫০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক শিল্পের মেরুদণ্ড হিসেবে গড়ে ওঠা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের প্রতি জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলের প্রতি আগ্রহ ও নিষ্ঠা নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দেশসেবার সুযোগ তৈরি করবে। এই সমাবর্তন শুধু একটি ডিগ্রি অর্জনের অনুষ্ঠান নয়—এটি আরও বড় একটি উত্তরাধিকার বহনের আনুষ্ঠানিক সূচনা।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, "মোট ৪,১২৬ জন গ্র্যাজুয়েট আজ তাদের ডিগ্রি গ্রহণ করছেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সকল গ্র্যাজুয়েট দেশ ও জাতির কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন। আমাদের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে অবদান রেখে আসছে। এর পাশাপাশি ২৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে কর্মসংস্থান ও অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখেছেন। আজকের এই সমাবর্তন শুধু একটি অর্জন নয়, বরং দায়িত্ব ও অঙ্গীকারের সূচনা। সততা, অধ্যবসায় এবং শিক্ষার ধারাবাহিক চর্চাকে জীবন ও কর্মের মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে নিজেদের জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সমাজ, দেশ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানাই।"

কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা, যা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সাফল্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছাত্রজীবন থেকে এই অভ্যাস করা গেলে কর্মজীবনেও কাজে দেবে। কীভাবে কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা করা যায়, সে সম্পর্কে বলেছেন দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন। তাঁ
১২ অক্টোবর ২০২৪
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে আজ রোববার আয়োজিত ‘নতুন পাঠ্যবইয়ের সফট কপি অনলাইনে আপলোডকরণ উদ্বোধন’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। সেখানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ের অনলাইন ভার্সন বা পিডিএফ কপি প্রকাশ করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। তার আগেই অলমোস্ট হান্ড্রেড পার্সেন্ট (প্রায় শতভাগ) বই পৌঁছে যাবে।
আগামী বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সবাই সব বিষয়ের নতুন পাঠ্যবই হাতে পাবে না বলে সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়।
এর সমালোচনা করে সি আর আবরার বলেন, ‘এখানে পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন সময়ে রিপোর্ট (প্রতিবেদন) হয়েছে, যথার্থ রিপোর্ট হয়েছে। আবার কিছু কিছু রিপোর্ট আমি বলব, সেগুলো খুব যে একটা সৎ উদ্দেশ্যে হয়েছিল, সেটা না।’
নতুন বই নিয়ে অভিযোগের জবাব শিক্ষা প্রশাসন কাজের মাধ্যমে দেবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
বই ছাপানোর সময় বেশি লাগার কারণও অনুষ্ঠানে ব্যাখ্যা করেন সি আর আবরার।
বিভিন্ন প্রেসে অভিযান চালিয়ে ‘মানহীন’ বই ধ্বংস করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের প্রক্রিয়ার মধ্যে যেন কোনো ভুল না থাকে, এ জন্য রিটেন্ডার করতে হয়েছে। বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা ছিল, সেগুলো আমাদের নিরসন করতে হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এনসিটিবির কর্মকর্তারা।

আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে আজ রোববার আয়োজিত ‘নতুন পাঠ্যবইয়ের সফট কপি অনলাইনে আপলোডকরণ উদ্বোধন’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। সেখানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ের অনলাইন ভার্সন বা পিডিএফ কপি প্রকাশ করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। তার আগেই অলমোস্ট হান্ড্রেড পার্সেন্ট (প্রায় শতভাগ) বই পৌঁছে যাবে।
আগামী বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সবাই সব বিষয়ের নতুন পাঠ্যবই হাতে পাবে না বলে সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়।
এর সমালোচনা করে সি আর আবরার বলেন, ‘এখানে পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন সময়ে রিপোর্ট (প্রতিবেদন) হয়েছে, যথার্থ রিপোর্ট হয়েছে। আবার কিছু কিছু রিপোর্ট আমি বলব, সেগুলো খুব যে একটা সৎ উদ্দেশ্যে হয়েছিল, সেটা না।’
নতুন বই নিয়ে অভিযোগের জবাব শিক্ষা প্রশাসন কাজের মাধ্যমে দেবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
বই ছাপানোর সময় বেশি লাগার কারণও অনুষ্ঠানে ব্যাখ্যা করেন সি আর আবরার।
বিভিন্ন প্রেসে অভিযান চালিয়ে ‘মানহীন’ বই ধ্বংস করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের প্রক্রিয়ার মধ্যে যেন কোনো ভুল না থাকে, এ জন্য রিটেন্ডার করতে হয়েছে। বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা ছিল, সেগুলো আমাদের নিরসন করতে হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এনসিটিবির কর্মকর্তারা।

কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা, যা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সাফল্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছাত্রজীবন থেকে এই অভ্যাস করা গেলে কর্মজীবনেও কাজে দেবে। কীভাবে কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা করা যায়, সে সম্পর্কে বলেছেন দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন। তাঁ
১২ অক্টোবর ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
ভোর ৬টায় উখিয়ার সোনারপাড়া বিচ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দৌড়টি শেষ হয় সকাল ৭টায় তারকা মানের হোটেল অর্কিড ব্লুতে। পুরুষ ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হন মোহাম্মদ সায়েদ (০১৫৯), প্রথম রানারআপ তারেক (০৪৫৬) এবং দ্বিতীয় রানারআপ আশিক (০১৬০)। নারীদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন বিদেশি প্রতিযোগী জোহানা (০২৩৯), প্রথম রানারআপ আভা (০০৬৫) এবং দ্বিতীয় রানারআপ কুজো (০০৮৭)।
ম্যারাথন আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উপদেষ্টা এ এইচ সেলিম উল্লাহ, প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার, উখিয়া শাখার সভাপতি পিএম মোবারক, ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের সিডিসিও শাইফুল ইসলাম শিহাব, উবায়েদ উল্লাহ শুভ, শাকিবুল ইসলাম, সাইয়েদ মোবারক, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার তানভীর রিফাত, আর জে রাফি, আবুল কাশেমসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার বলেন, ‘বিপুল সাড়া পাওয়ায় আমরা খুবই আনন্দিত। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখা এবং স্বাস্থ্যসচেতন হওয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।’
ম্যারাথনের সমাপ্তির পর অংশগ্রহণকারীরা আরও এরূপ আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আয়োজকেরা জানান, আগামী বছরও তাঁরা একটি নতুন ম্যারাথন আয়োজনের চেষ্টা করবেন।

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
ভোর ৬টায় উখিয়ার সোনারপাড়া বিচ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দৌড়টি শেষ হয় সকাল ৭টায় তারকা মানের হোটেল অর্কিড ব্লুতে। পুরুষ ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হন মোহাম্মদ সায়েদ (০১৫৯), প্রথম রানারআপ তারেক (০৪৫৬) এবং দ্বিতীয় রানারআপ আশিক (০১৬০)। নারীদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন বিদেশি প্রতিযোগী জোহানা (০২৩৯), প্রথম রানারআপ আভা (০০৬৫) এবং দ্বিতীয় রানারআপ কুজো (০০৮৭)।
ম্যারাথন আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উপদেষ্টা এ এইচ সেলিম উল্লাহ, প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার, উখিয়া শাখার সভাপতি পিএম মোবারক, ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের সিডিসিও শাইফুল ইসলাম শিহাব, উবায়েদ উল্লাহ শুভ, শাকিবুল ইসলাম, সাইয়েদ মোবারক, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার তানভীর রিফাত, আর জে রাফি, আবুল কাশেমসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার বলেন, ‘বিপুল সাড়া পাওয়ায় আমরা খুবই আনন্দিত। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখা এবং স্বাস্থ্যসচেতন হওয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।’
ম্যারাথনের সমাপ্তির পর অংশগ্রহণকারীরা আরও এরূপ আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আয়োজকেরা জানান, আগামী বছরও তাঁরা একটি নতুন ম্যারাথন আয়োজনের চেষ্টা করবেন।

কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা, যা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সাফল্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছাত্রজীবন থেকে এই অভ্যাস করা গেলে কর্মজীবনেও কাজে দেবে। কীভাবে কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা করা যায়, সে সম্পর্কে বলেছেন দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন। তাঁ
১২ অক্টোবর ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খান, অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বিশেষ সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ ভৌমিক, সহকারী অধ্যাপক এবং বিশেষ সহকারী মো. মাজেদ-উল-হক এবং প্রভাষক ও বিশেষ সহকারী এস এম আবদুল্লাহ শাফি।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত ও প্রতিযোগিতামূলক গেমিং অঙ্গনে। পাবজি মোবাইল প্রতিযোগিতার অনলাইন কোয়ালিফায়ার পর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ৩২টি দল সেমিফাইনালে এবং পরবর্তী সময়ে ১৬টি দল ক্যাম্পাস ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। চূড়ান্ত দিনে অনুষ্ঠিত চারটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ভ্যালোরান্ট বিভাগে অনলাইন লোয়ার-ব্র্যাকেট পর্ব ও ক্যাম্পাসে ল্যান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। লোয়ার-ব্র্যাকেট থেকে উঠে এসে অলস্টারস দল গ্র্যান্ড ফাইনালে ন্যাক্সআর ই-স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়। তিন ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে শেষ পর্যন্ত অলস্টারস চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে।
এ ছাড়া উৎসবে মোবাইল লেজেন্ডস: ব্যাঙ ব্যাঙ (এমএলবিবি), এফসি ২৫ এবং ই-ফুটবল প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এমএলবিবি বিভাগে ভাইপার স্ট্রাইকার্স, এফসি ২৫ বিভাগে নিও, ই-ফুটবল একক বিভাগে শাওন শান্ত এবং দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান। বক্তারা আয়োজনের ব্যাপ্তি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কারের অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি তিনজন সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, এআইইউবি ই-স্পোর্টস ক্লাব ও এআইইউবি পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খান, অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বিশেষ সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ ভৌমিক, সহকারী অধ্যাপক এবং বিশেষ সহকারী মো. মাজেদ-উল-হক এবং প্রভাষক ও বিশেষ সহকারী এস এম আবদুল্লাহ শাফি।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত ও প্রতিযোগিতামূলক গেমিং অঙ্গনে। পাবজি মোবাইল প্রতিযোগিতার অনলাইন কোয়ালিফায়ার পর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ৩২টি দল সেমিফাইনালে এবং পরবর্তী সময়ে ১৬টি দল ক্যাম্পাস ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। চূড়ান্ত দিনে অনুষ্ঠিত চারটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ভ্যালোরান্ট বিভাগে অনলাইন লোয়ার-ব্র্যাকেট পর্ব ও ক্যাম্পাসে ল্যান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। লোয়ার-ব্র্যাকেট থেকে উঠে এসে অলস্টারস দল গ্র্যান্ড ফাইনালে ন্যাক্সআর ই-স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়। তিন ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে শেষ পর্যন্ত অলস্টারস চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে।
এ ছাড়া উৎসবে মোবাইল লেজেন্ডস: ব্যাঙ ব্যাঙ (এমএলবিবি), এফসি ২৫ এবং ই-ফুটবল প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এমএলবিবি বিভাগে ভাইপার স্ট্রাইকার্স, এফসি ২৫ বিভাগে নিও, ই-ফুটবল একক বিভাগে শাওন শান্ত এবং দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান। বক্তারা আয়োজনের ব্যাপ্তি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কারের অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি তিনজন সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, এআইইউবি ই-স্পোর্টস ক্লাব ও এআইইউবি পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।

কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা, যা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সাফল্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছাত্রজীবন থেকে এই অভ্যাস করা গেলে কর্মজীবনেও কাজে দেবে। কীভাবে কার্যকর সময় ব্যবস্থাপনা করা যায়, সে সম্পর্কে বলেছেন দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন। তাঁ
১২ অক্টোবর ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে