নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: স্ত্রী হত্যার ঘটনায় শ্বশুরের দায়ের করা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বাবুল আক্তারের।
পুলিশের সাবেক এ সুপার নিজেও চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রিমান্ডে বিভিন্ন বিষয়ে জানার চেষ্টা চলছে। তবে তিনি মুখ খুলছেন না।
২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে দেওয়ার সময় দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। পরদিন অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নামে মামলা করেন বাবুল আক্তার। সেই মামলায় ১২ মে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। একই দিন বাবলুকে প্রধান আসামি করে আট জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন। ওইদিনই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
মামলার এজাহারে ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের সি ব্লকে ১১ নম্বর সড়কের একটি বাসার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সেই ঠিকানায় গিয়ে বাবুল আক্তারের বর্তমান স্ত্রী ও সন্তানদের কোনও হদিস মেলেনি। এছাড়া পিবিআইয়ের পক্ষ থেকেও একটি দল সেখানে গিয়ে ওই নম্বরের কোনো বাসা পায়নি।
পিবিআইয়ের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি ইচ্ছাকৃত ভুল ঠিকানা দিয়েছেন কি–না, সেটি আমরা আবারও জানতে চেয়েছি। বাবুল আক্তারের পরিবার ও তার বর্তমান স্ত্রীর পরিবারের সাথে যোগাযোগ করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার পদ মর্যাদার এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, যেসব প্রশ্নের উত্তর মেলা দরকার, তার বেশিরভাগ বিষয়েই চুপ থাকছেন বাবুল আক্তার। নিজে পুলিশ ছিলেন, তাই রিমান্ডের নানা ইস্যুতে পূর্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন তিনি। বুঝেছেন বিপদে পড়ে গেছেন। আরও জড়িয়ে যেতে পারেন এমন বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
তিনি বলেন, সোর্স মুসাকে না চেনার বিষয়, হত্যাকাণ্ডের সময় তিন লাখ টাকার লেনদেন, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক, মিতুকে মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার এমন বেশ কিছু বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। সোমবার রিমান্ড শেষ হওয়ার আগে হয়তো অনেক কিছুই পরিষ্কার হওয়া যাবে।
বনজ কুমার মজুমদার বলেন, বাবুল আক্তার রিমান্ডে কী জানাবেন সেটি জানার এখতিয়ার আদালতের। আমরা যা পাবো আদালতে উপস্থাপন করবো।

ঢাকা: স্ত্রী হত্যার ঘটনায় শ্বশুরের দায়ের করা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বাবুল আক্তারের।
পুলিশের সাবেক এ সুপার নিজেও চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রিমান্ডে বিভিন্ন বিষয়ে জানার চেষ্টা চলছে। তবে তিনি মুখ খুলছেন না।
২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রামের নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে দেওয়ার সময় দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। পরদিন অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নামে মামলা করেন বাবুল আক্তার। সেই মামলায় ১২ মে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। একই দিন বাবলুকে প্রধান আসামি করে আট জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ হোসেন। ওইদিনই তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
মামলার এজাহারে ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের সি ব্লকে ১১ নম্বর সড়কের একটি বাসার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সেই ঠিকানায় গিয়ে বাবুল আক্তারের বর্তমান স্ত্রী ও সন্তানদের কোনও হদিস মেলেনি। এছাড়া পিবিআইয়ের পক্ষ থেকেও একটি দল সেখানে গিয়ে ওই নম্বরের কোনো বাসা পায়নি।
পিবিআইয়ের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি ইচ্ছাকৃত ভুল ঠিকানা দিয়েছেন কি–না, সেটি আমরা আবারও জানতে চেয়েছি। বাবুল আক্তারের পরিবার ও তার বর্তমান স্ত্রীর পরিবারের সাথে যোগাযোগ করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার পদ মর্যাদার এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, যেসব প্রশ্নের উত্তর মেলা দরকার, তার বেশিরভাগ বিষয়েই চুপ থাকছেন বাবুল আক্তার। নিজে পুলিশ ছিলেন, তাই রিমান্ডের নানা ইস্যুতে পূর্ব অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন তিনি। বুঝেছেন বিপদে পড়ে গেছেন। আরও জড়িয়ে যেতে পারেন এমন বিষয়ে মুখ খুলছেন না।
তিনি বলেন, সোর্স মুসাকে না চেনার বিষয়, হত্যাকাণ্ডের সময় তিন লাখ টাকার লেনদেন, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক, মিতুকে মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার এমন বেশ কিছু বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। সোমবার রিমান্ড শেষ হওয়ার আগে হয়তো অনেক কিছুই পরিষ্কার হওয়া যাবে।
বনজ কুমার মজুমদার বলেন, বাবুল আক্তার রিমান্ডে কী জানাবেন সেটি জানার এখতিয়ার আদালতের। আমরা যা পাবো আদালতে উপস্থাপন করবো।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে