ট্রাম্পের হঠাৎ পিছু হটার সিদ্ধান্তে স্বস্তি ফিরেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে। প্রযুক্তি খাতের শেয়ারের দামে বড় উত্থান দেখা গেছে, নাসডাক সূচক একলাফে বেড়েছে ১০ শতাংশের বেশি।
রয়টার্স, নিউইয়র্ক
শুল্কনীতি নিয়ে দীর্ঘদিনের অনিশ্চয়তা ও চাপের পর বিনিয়োগকারীরা যেন একটুখানি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন। আজ বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করেই ঘোষণা দিলেন, পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করা হচ্ছে। এই ঘোষণায় সঙ্গে সঙ্গেই চাঙা হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার। শেয়ারবাজার, মুদ্রাবাজার ও বন্ড- সব খাতেই ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
দিন শেষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শেয়ারবাজার নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক নাসডাক কম্পোজিট ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। ডাও জোন্স ও এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকেও দেখা গেছে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত থাকলেও ১০ শতাংশ হারে সাধারণ শুল্ক দিতে হবে। আর চীনের ওপর বাড়তিসহ ১২৪ শতাংশ শুল্ক বহাল থাকবে।
এই ঘোষণার পরপরই নাসডাক কম্পোজিট সূচক ১,৫২৯.০৩ পয়েন্ট বা ১০ শতাংশ বেড়ে ১৬,৭৯৪.৬৫ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাভারেজ ২,৫৪১.৯২ পয়েন্ট বা ৬.৭৩ শতাংশ বেড়ে ৪০,১৮০.৯৮ পয়েন্টে উঠেছে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক বেড়েছে ৩৯২.২৬ পয়েন্ট বা ৭.৮৭ শতাংশ, দাঁড়িয়েছে ৫,৩৭৫.০৩ পয়েন্টে।
বাজারের এই বড় উত্থান সম্পর্কে ইন্টারঅ্যাকটিভ ব্রোকারসের প্রধান বাজার বিশ্লেষক স্টিভ সসনিক বলেন, ‘এই ঘোষণা পুরোপুরি অপ্রত্যাশিত ছিল। কারণ, এতদিন ট্রাম্প প্রশাসন বলে আসছিল, তারা শুল্ক নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না। তাই বাজারের প্রতিক্রিয়াটা একেবারে যৌক্তিক—এটা একটা স্বস্তির মুহূর্ত।’
অনেকেরই আশঙ্কা ছিল, ট্রাম্পের আগের ঘোষণা অনুযায়ী ব্যাপক শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ববাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং মার্কিন অর্থনীতি মন্দার দিকে যেতে পারে। এই কারণে বিনিয়োগকারীরা নানা দোলাচলে ছিলেন।
শুধু শেয়ারবাজারেই নয়, ট্রাম্পের ঘোষণার প্রভাব পড়ে মুদ্রাবাজার ও বন্ডবাজারেও। জাপানি ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলার ১.২৫ শতাংশ বেড়েছে। এক ডলারের দাম বিনিমেয়ে মিলছে ১৪৮.০৮ ইয়েন।
১০ বছর মেয়াদি মার্কিন ট্রেজারি বন্ডের লাভ বেড়ে ৪.৪৩১ শতাংশ হয়েছে, যা আগের দিনের তুলনায় ১৭.১ বেসিস পয়েন্ট বেশি। বিশ্ববাজারের সূচক এমএসসিআই বেড়েছে ৩৩.৫৫ পয়েন্ট বা ৪.৫২ শতাংশ, এখন এটি ৭৭৬.৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
যদিও এই ঘোষণা বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে, তবু বিনিয়োগকারীরা ট্রাম্প প্রশাসনের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে নজর রাখছেন। কারণ, ৯০ দিনের সময়সীমা শেষ হলে শুল্ক পরিস্থিতি কী হবে—তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
শুল্কনীতি নিয়ে দীর্ঘদিনের অনিশ্চয়তা ও চাপের পর বিনিয়োগকারীরা যেন একটুখানি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন। আজ বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করেই ঘোষণা দিলেন, পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করা হচ্ছে। এই ঘোষণায় সঙ্গে সঙ্গেই চাঙা হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার। শেয়ারবাজার, মুদ্রাবাজার ও বন্ড- সব খাতেই ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
দিন শেষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শেয়ারবাজার নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক নাসডাক কম্পোজিট ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। ডাও জোন্স ও এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকেও দেখা গেছে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত থাকলেও ১০ শতাংশ হারে সাধারণ শুল্ক দিতে হবে। আর চীনের ওপর বাড়তিসহ ১২৪ শতাংশ শুল্ক বহাল থাকবে।
এই ঘোষণার পরপরই নাসডাক কম্পোজিট সূচক ১,৫২৯.০৩ পয়েন্ট বা ১০ শতাংশ বেড়ে ১৬,৭৯৪.৬৫ পয়েন্টে দাঁড়ায়। ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাভারেজ ২,৫৪১.৯২ পয়েন্ট বা ৬.৭৩ শতাংশ বেড়ে ৪০,১৮০.৯৮ পয়েন্টে উঠেছে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক বেড়েছে ৩৯২.২৬ পয়েন্ট বা ৭.৮৭ শতাংশ, দাঁড়িয়েছে ৫,৩৭৫.০৩ পয়েন্টে।
বাজারের এই বড় উত্থান সম্পর্কে ইন্টারঅ্যাকটিভ ব্রোকারসের প্রধান বাজার বিশ্লেষক স্টিভ সসনিক বলেন, ‘এই ঘোষণা পুরোপুরি অপ্রত্যাশিত ছিল। কারণ, এতদিন ট্রাম্প প্রশাসন বলে আসছিল, তারা শুল্ক নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না। তাই বাজারের প্রতিক্রিয়াটা একেবারে যৌক্তিক—এটা একটা স্বস্তির মুহূর্ত।’
অনেকেরই আশঙ্কা ছিল, ট্রাম্পের আগের ঘোষণা অনুযায়ী ব্যাপক শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ববাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং মার্কিন অর্থনীতি মন্দার দিকে যেতে পারে। এই কারণে বিনিয়োগকারীরা নানা দোলাচলে ছিলেন।
শুধু শেয়ারবাজারেই নয়, ট্রাম্পের ঘোষণার প্রভাব পড়ে মুদ্রাবাজার ও বন্ডবাজারেও। জাপানি ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলার ১.২৫ শতাংশ বেড়েছে। এক ডলারের দাম বিনিমেয়ে মিলছে ১৪৮.০৮ ইয়েন।
১০ বছর মেয়াদি মার্কিন ট্রেজারি বন্ডের লাভ বেড়ে ৪.৪৩১ শতাংশ হয়েছে, যা আগের দিনের তুলনায় ১৭.১ বেসিস পয়েন্ট বেশি। বিশ্ববাজারের সূচক এমএসসিআই বেড়েছে ৩৩.৫৫ পয়েন্ট বা ৪.৫২ শতাংশ, এখন এটি ৭৭৬.৫১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
যদিও এই ঘোষণা বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে, তবু বিনিয়োগকারীরা ট্রাম্প প্রশাসনের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে নজর রাখছেন। কারণ, ৯০ দিনের সময়সীমা শেষ হলে শুল্ক পরিস্থিতি কী হবে—তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে।
তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস আগামী জুন মাস থেকে উৎপাদন বাড়াবে এমন আলোচনা চাউর হয়েছে বাজারে। আর এই আলোচনা চাউর হওয়ার পরপরই গতকাল বুধবার বিশ্ববাজারে তেলের দামে পতন হয়েছে। এদিন দর কমেছে প্রায় ২ শতাংশ। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপরে শুল্ক কমাতে পারেন—এমন খবরে দরপতন কি
২২ মিনিট আগেসরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) পাওয়ার লড়াইয়ে এখন কঠিন সময় পার করছে দেশ। এক দিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা আর অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, অন্য দিকে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ—সব মিলিয়ে দেশের বিনিয়োগের মাঠ যেন ক্রমেই শুষ্ক হয়ে উঠছে। ২০২৪ সালে দেশে নিট এফডিআই নেমেছে মাত্র ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারে, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে...
৮ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক দুর্বলতা, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার প্রেক্ষাপটে এখনো এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তরণের জন্য প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ—এমন মত দিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, প্রয়োজনীয় কাঠামোগত সংস্কার, নীতিগত প্রস্তুতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তির..
৮ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের হাওরাঞ্চলে বোরো মৌসুমের শুরুতেই স্পষ্ট হয়েছে লোকসানের সংকেত। সেচের অভাব, পানির সংকট ও রোগবালাইয়ে ফলন অনেক কম, বিনিয়োগ তুলতে না পারার শঙ্কায় দিশেহারা কৃষকেরা। এনজিও ও স্থানীয় ঋণদাতার কাছ থেকে ধার করা টাকাই এখন চাপ হয়ে ফিরছে। এই ক্ষতি কৃষকপাড়া ছাড়িয়ে প্রভাব ফেলছে স্থানীয় অর্থনীতিতে..
৯ ঘণ্টা আগে