অনলাইন ডেস্ক
বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ১৬ মে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘আকিজ টেবিলওয়্যার আর্ট অব প্লেটিং: সিজন ২’-এর গ্র্যান্ড ফিনালে। এই সৃজনশীল শো খাবারের উপস্থাপনাকে নিয়ে গেছে নতুন উচ্চতায়, শিখিয়েছে রান্নাঘরকে শিল্পের মঞ্চে পরিণত করতে।
‘আকিজ টেবিলওয়্যার আর্ট অব প্লেটিং: সিজন ২’-এ ২৫ হাজার প্রতিযোগীর মধ্যে থেকে শীর্ষ ২০০ জন ফিজিক্যাল রাউন্ডে উত্তীর্ণ হন এবং সেখান থেকে মাত্র ৩০ জন প্লেটিং-শিল্পী ‘প্লেটিং মায়েস্ট্রো’ খেতাবের জন্য লড়াই করেন। নিজের অসাধারণ প্লেটিং দক্ষতা দিয়ে সবাইকে পেছনে ফেলে বিজয়ী হিসেবে মোহাম্মদ গোলাম রাব্বি অর্জন করেন ‘প্লেটিং মায়েস্ট্রো’ খেতাব। তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকার নগদ পুরস্কার, একটি প্রফেশনাল প্লেটিং কোর্স, জাতীয় গণমাধ্যমে পরিচিতি ও আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিনার সেট।
গ্র্যান্ড ফিনালের অন্য প্রতিযোগীরাও দেখিয়েছেন তাঁদের অসাধারণ প্লেটিং দক্ষতা। ইফফাত জেরিন সরকার ‘প্লেটিং আইকন’ (প্রথম রানার্সআপ) হিসেবে জিতেছেন ৫ লাখ টাকা। রওজাতুল রুম্মান ‘প্লেটিং ম্যাভেরিক’ (দ্বিতীয় রানার্সআপ) হিসেবে পেয়েছেন ৩ লাখ টাকা। হুমায়ুন কবির ও নওশিন মুবাশশিরা রোদেলা ‘প্লেটিং মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে (যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম) প্রত্যেকে পেয়েছেন ১ লাখ টাকা। নগদ পুরস্কারের পাশাপাশি সব বিজয়ী পেয়েছেন প্রফেশনাল প্লেটিং কোর্স, জাতীয় গণমাধ্যমে পরিচিতি ও আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিনার সেট।
বাংলাভিশন, আরটিভি, দীপ্ত টেলিভিশন ও চরকিতে সম্প্রচারিত এই শো সারা দেশের দর্শকদের মুগ্ধ করেছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার এক অনন্য মেলবন্ধনে। প্রতিযোগীরা দেশি-বিদেশি খাবারকে রূপ দিয়েছেন দৃষ্টিনন্দন ও অতুলনীয় শিল্পকর্মে, যা মূল্যায়িত হয়েছে নান্দনিকতা, কারিগরি দক্ষতা ও সাংস্কৃতিক গভীরতার ভিত্তিতে।
অসাধারণ প্লেটিং-শিল্পীদের প্রতিভা দেখে আকিজ টেবিলওয়্যার খুব শিগগির সিজন ৩ নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে, যেখানে থাকবে আরও বড় মঞ্চ এবং আরও দক্ষ ও প্রতিভাবান প্লেটিং-শিল্পী, যাঁরা লড়াই করবেন পরবর্তী ‘প্লেটিং মায়েস্ট্রো’ খেতাবের জন্য।
বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ১৬ মে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘আকিজ টেবিলওয়্যার আর্ট অব প্লেটিং: সিজন ২’-এর গ্র্যান্ড ফিনালে। এই সৃজনশীল শো খাবারের উপস্থাপনাকে নিয়ে গেছে নতুন উচ্চতায়, শিখিয়েছে রান্নাঘরকে শিল্পের মঞ্চে পরিণত করতে।
‘আকিজ টেবিলওয়্যার আর্ট অব প্লেটিং: সিজন ২’-এ ২৫ হাজার প্রতিযোগীর মধ্যে থেকে শীর্ষ ২০০ জন ফিজিক্যাল রাউন্ডে উত্তীর্ণ হন এবং সেখান থেকে মাত্র ৩০ জন প্লেটিং-শিল্পী ‘প্লেটিং মায়েস্ট্রো’ খেতাবের জন্য লড়াই করেন। নিজের অসাধারণ প্লেটিং দক্ষতা দিয়ে সবাইকে পেছনে ফেলে বিজয়ী হিসেবে মোহাম্মদ গোলাম রাব্বি অর্জন করেন ‘প্লেটিং মায়েস্ট্রো’ খেতাব। তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকার নগদ পুরস্কার, একটি প্রফেশনাল প্লেটিং কোর্স, জাতীয় গণমাধ্যমে পরিচিতি ও আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিনার সেট।
গ্র্যান্ড ফিনালের অন্য প্রতিযোগীরাও দেখিয়েছেন তাঁদের অসাধারণ প্লেটিং দক্ষতা। ইফফাত জেরিন সরকার ‘প্লেটিং আইকন’ (প্রথম রানার্সআপ) হিসেবে জিতেছেন ৫ লাখ টাকা। রওজাতুল রুম্মান ‘প্লেটিং ম্যাভেরিক’ (দ্বিতীয় রানার্সআপ) হিসেবে পেয়েছেন ৩ লাখ টাকা। হুমায়ুন কবির ও নওশিন মুবাশশিরা রোদেলা ‘প্লেটিং মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে (যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম) প্রত্যেকে পেয়েছেন ১ লাখ টাকা। নগদ পুরস্কারের পাশাপাশি সব বিজয়ী পেয়েছেন প্রফেশনাল প্লেটিং কোর্স, জাতীয় গণমাধ্যমে পরিচিতি ও আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিনার সেট।
বাংলাভিশন, আরটিভি, দীপ্ত টেলিভিশন ও চরকিতে সম্প্রচারিত এই শো সারা দেশের দর্শকদের মুগ্ধ করেছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার এক অনন্য মেলবন্ধনে। প্রতিযোগীরা দেশি-বিদেশি খাবারকে রূপ দিয়েছেন দৃষ্টিনন্দন ও অতুলনীয় শিল্পকর্মে, যা মূল্যায়িত হয়েছে নান্দনিকতা, কারিগরি দক্ষতা ও সাংস্কৃতিক গভীরতার ভিত্তিতে।
অসাধারণ প্লেটিং-শিল্পীদের প্রতিভা দেখে আকিজ টেবিলওয়্যার খুব শিগগির সিজন ৩ নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে, যেখানে থাকবে আরও বড় মঞ্চ এবং আরও দক্ষ ও প্রতিভাবান প্লেটিং-শিল্পী, যাঁরা লড়াই করবেন পরবর্তী ‘প্লেটিং মায়েস্ট্রো’ খেতাবের জন্য।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
২৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১০ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে