অনলাইন ডেস্ক
শেখ হাসিনা আমলে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার পাচার হওয়ার ঘটনা তদন্ত করতে বিশ্বের বৃহৎ তিনটি নিরীক্ষা সংস্থাকে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুরকে উদ্ধৃত করে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছ, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তিনটি ‘বিগ ফোর’ হিসাবরক্ষণ প্রতিষ্ঠান—ইওয়াই (EY), ডেলয়েট (Deloitte) এবং কেপিএমজি (KPMG) নিয়োগ করেছে। এই সংস্থাগুলো ব্যাংক খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হওয়ার ঘটনা তদন্ত করবে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আহসান মনসুর জানান, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ১১টি যৌথ তদন্ত দল গঠন করেছে, যারা ব্যাংক থেকে পাচারকৃত তহবিল দিয়ে কেনা সম্পদ খুঁজে বের করবে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে সাহায্য করবে।
এ বিষয়ে ইওয়াই এবং ডেলয়েটের মন্তব্য জানতে যোগাযোগ করেছিল পত্রিকাটি। তবে তারা নিয়মিত কাজের সময়ের বাইরে মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। কেপিএমজির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের মন্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করলেও সফল হয়নি ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর জানান, এই তদন্তে ১০টি শীর্ষস্থানীয় বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আহসান এইট মনসুর এক সময় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) অর্থনীতিবিদ হিসেবে কাজ করেছেন। গত বছরের জুলাই–আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ–অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে দেশের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার দায়িত্ব পেয়েছেন।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আরও জানান, গত ১৫ বছরে হাসিনা ও তাঁর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে প্রায় ২ ট্রিলিয়ন টাকা (১৬ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার) লোপাট করা হয়েছে বলে তাঁর ধারণা। তিনি এই অর্থ উদ্ধার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
শেখ হাসিনা আমলে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলার পাচার হওয়ার ঘটনা তদন্ত করতে বিশ্বের বৃহৎ তিনটি নিরীক্ষা সংস্থাকে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুরকে উদ্ধৃত করে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছ, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তিনটি ‘বিগ ফোর’ হিসাবরক্ষণ প্রতিষ্ঠান—ইওয়াই (EY), ডেলয়েট (Deloitte) এবং কেপিএমজি (KPMG) নিয়োগ করেছে। এই সংস্থাগুলো ব্যাংক খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হওয়ার ঘটনা তদন্ত করবে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আহসান মনসুর জানান, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ১১টি যৌথ তদন্ত দল গঠন করেছে, যারা ব্যাংক থেকে পাচারকৃত তহবিল দিয়ে কেনা সম্পদ খুঁজে বের করবে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে সাহায্য করবে।
এ বিষয়ে ইওয়াই এবং ডেলয়েটের মন্তব্য জানতে যোগাযোগ করেছিল পত্রিকাটি। তবে তারা নিয়মিত কাজের সময়ের বাইরে মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। কেপিএমজির ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের মন্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করলেও সফল হয়নি ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর জানান, এই তদন্তে ১০টি শীর্ষস্থানীয় বাংলাদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আহসান এইট মনসুর এক সময় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) অর্থনীতিবিদ হিসেবে কাজ করেছেন। গত বছরের জুলাই–আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ–অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে দেশের ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার দায়িত্ব পেয়েছেন।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আরও জানান, গত ১৫ বছরে হাসিনা ও তাঁর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাংক থেকে প্রায় ২ ট্রিলিয়ন টাকা (১৬ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার) লোপাট করা হয়েছে বলে তাঁর ধারণা। তিনি এই অর্থ উদ্ধার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
অবৈধ সিগারেট, বিড়ি ও তামাকজাতীয় পণ্যের বিরুদ্ধে তৃণমূল পর্যায়ে অভিযান পরিচালনার জন্য সার্কেলগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ৬ ফেব্রুয়ারি জারি করা আদেশে দেশব্যাপী দুই শতাধিক সার্কেল রাজস্ব কর্মকর্তার নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে এ লক্ষ্যে কমিটি গঠন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশেয়ারের দামের কারসাজি ও অর্থ পাচারের অভিযোগে হিমাচল প্রদেশভিত্তিক এলএস ইন্ডাস্ট্রিজের প্রোমোটার প্রোফাউন্ড ফাইন্যান্সসহ পাঁচটি সংস্থাকে শেয়ারবাজারে লেনদেন থেকে নিষিদ্ধ করেছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়া (এসইবিআই)। এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন দুবাইভিত্তিক এনআরআই বিনিয়োগকারী
১১ ঘণ্টা আগেদেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে নেওয়া বেশির ভাগ নীতি কার্যকর হচ্ছে না, বিশেষত মুদ্রানীতির বাস্তবায়ন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা এবং তারল্য সংকোচনের নীতি গ্রহণ করলেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাচ্ছে না।
১ দিন আগেনিরাপদ ইন্টারনেট দিবস (সেফার ইন্টারনেট ডে) উপলক্ষে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় গ্রাহকদের জন্য কার্যকরী কিছু পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বখ্যাত ডিজিটাল পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান ভিসা।
১ দিন আগে