
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থ বছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধাদির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রাম ও শহরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি, সংস্কার ও সংরক্ষণ করছে। রাজধানী ও মহানগরসহ দেশব্যাপী সড়ক, ব্রিজ, কালভার্টসহ প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মাণ, সুপেয় পানি সরবরাহ, শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা নিরসন, শতভাগ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা, ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের পরিবর্তে ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দৃশ্যমান উন্নয়ন মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিক সুবিধাদির সম্প্রসারণে বিগত ১৫ বছরে পল্লি সেক্টরে মোট ৭৮ হাজার ২১৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ, ১ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটার পাকা পল্লি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৭ মিটার নতুন ব্রিজ নির্মাণ, ১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং ৪১৮টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন এবং ১ হাজার ৫১৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীর দৈনিক প্রায় ২৬৫ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা দৈনিক প্রায় ২৭৫ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। রাজস্ব বিল জারির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ অটোমেশন করা হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী ওয়াসাও নগরবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ করছে। ঢাকা নগরবাসীর জন্য নির্ভরযোগ্য পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং ঢাকা ওয়াসার সেবার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সকল নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পানির গুণগতমান নিশ্চিতকরণে স্মার্ট প্রযুক্তি প্রয়োগ ও ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ এবং পৌরসভাসমূহের বিভিন্ন পানির উৎসের সার্বিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালনার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসার গভীর নলকূপসমূহের পাম্প-মোটর, ক্লোরিনেশন, জেনারেটর সিস্টেমের মাধ্যমে অটোমেশনের আওতায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ ভাগ লোক নগর এলাকায় (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায়) বাস করে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আধুনিক নগরব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিগত ১৫ বছরে নতুন পাঁচটি সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি, কতিপয় সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। নগর এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থায় উন্নয়ন, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ও প্রাথমিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সেবা অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা শহরের ২৬টি খালের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসা হতে দুই সিটি করপোরেশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। খালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ খালের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে গত বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতেও ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা হয়নি। খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে।’
মধ্যমেয়াদি কর্ম পরিকল্পনায় আগামী তিন বছরে পল্লি সেক্টরে ১৬ হাজার ১৬০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করা হবে জানিয়ে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘৬৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ২৭ হাজার ১০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৩ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৪১৫টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১৮৪টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ, ১৬০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া নগর অঞ্চলে ৪৯৭ কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ এবং ২৮২ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।’

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থ বছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধাদির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রাম ও শহরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি, সংস্কার ও সংরক্ষণ করছে। রাজধানী ও মহানগরসহ দেশব্যাপী সড়ক, ব্রিজ, কালভার্টসহ প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মাণ, সুপেয় পানি সরবরাহ, শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা নিরসন, শতভাগ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা, ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের পরিবর্তে ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দৃশ্যমান উন্নয়ন মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিক সুবিধাদির সম্প্রসারণে বিগত ১৫ বছরে পল্লি সেক্টরে মোট ৭৮ হাজার ২১৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ, ১ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটার পাকা পল্লি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৭ মিটার নতুন ব্রিজ নির্মাণ, ১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং ৪১৮টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন এবং ১ হাজার ৫১৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীর দৈনিক প্রায় ২৬৫ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা দৈনিক প্রায় ২৭৫ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। রাজস্ব বিল জারির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ অটোমেশন করা হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী ওয়াসাও নগরবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ করছে। ঢাকা নগরবাসীর জন্য নির্ভরযোগ্য পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং ঢাকা ওয়াসার সেবার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সকল নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পানির গুণগতমান নিশ্চিতকরণে স্মার্ট প্রযুক্তি প্রয়োগ ও ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ এবং পৌরসভাসমূহের বিভিন্ন পানির উৎসের সার্বিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালনার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসার গভীর নলকূপসমূহের পাম্প-মোটর, ক্লোরিনেশন, জেনারেটর সিস্টেমের মাধ্যমে অটোমেশনের আওতায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ ভাগ লোক নগর এলাকায় (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায়) বাস করে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আধুনিক নগরব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিগত ১৫ বছরে নতুন পাঁচটি সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি, কতিপয় সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। নগর এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থায় উন্নয়ন, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ও প্রাথমিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সেবা অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা শহরের ২৬টি খালের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসা হতে দুই সিটি করপোরেশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। খালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ খালের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে গত বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতেও ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা হয়নি। খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে।’
মধ্যমেয়াদি কর্ম পরিকল্পনায় আগামী তিন বছরে পল্লি সেক্টরে ১৬ হাজার ১৬০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করা হবে জানিয়ে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘৬৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ২৭ হাজার ১০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৩ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৪১৫টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১৮৪টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ, ১৬০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া নগর অঞ্চলে ৪৯৭ কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ এবং ২৮২ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।’

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থ বছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধাদির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রাম ও শহরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি, সংস্কার ও সংরক্ষণ করছে। রাজধানী ও মহানগরসহ দেশব্যাপী সড়ক, ব্রিজ, কালভার্টসহ প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মাণ, সুপেয় পানি সরবরাহ, শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা নিরসন, শতভাগ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা, ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের পরিবর্তে ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দৃশ্যমান উন্নয়ন মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিক সুবিধাদির সম্প্রসারণে বিগত ১৫ বছরে পল্লি সেক্টরে মোট ৭৮ হাজার ২১৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ, ১ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটার পাকা পল্লি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৭ মিটার নতুন ব্রিজ নির্মাণ, ১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং ৪১৮টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন এবং ১ হাজার ৫১৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীর দৈনিক প্রায় ২৬৫ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা দৈনিক প্রায় ২৭৫ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। রাজস্ব বিল জারির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ অটোমেশন করা হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী ওয়াসাও নগরবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ করছে। ঢাকা নগরবাসীর জন্য নির্ভরযোগ্য পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং ঢাকা ওয়াসার সেবার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সকল নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পানির গুণগতমান নিশ্চিতকরণে স্মার্ট প্রযুক্তি প্রয়োগ ও ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ এবং পৌরসভাসমূহের বিভিন্ন পানির উৎসের সার্বিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালনার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসার গভীর নলকূপসমূহের পাম্প-মোটর, ক্লোরিনেশন, জেনারেটর সিস্টেমের মাধ্যমে অটোমেশনের আওতায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ ভাগ লোক নগর এলাকায় (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায়) বাস করে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আধুনিক নগরব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিগত ১৫ বছরে নতুন পাঁচটি সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি, কতিপয় সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। নগর এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থায় উন্নয়ন, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ও প্রাথমিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সেবা অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা শহরের ২৬টি খালের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসা হতে দুই সিটি করপোরেশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। খালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ খালের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে গত বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতেও ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা হয়নি। খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে।’
মধ্যমেয়াদি কর্ম পরিকল্পনায় আগামী তিন বছরে পল্লি সেক্টরে ১৬ হাজার ১৬০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করা হবে জানিয়ে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘৬৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ২৭ হাজার ১০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৩ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৪১৫টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১৮৪টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ, ১৬০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া নগর অঞ্চলে ৪৯৭ কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ এবং ২৮২ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।’

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থ বছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধাদির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রাম ও শহরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি, সংস্কার ও সংরক্ষণ করছে। রাজধানী ও মহানগরসহ দেশব্যাপী সড়ক, ব্রিজ, কালভার্টসহ প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মাণ, সুপেয় পানি সরবরাহ, শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা নিরসন, শতভাগ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা, ভূগর্ভস্থ পানির উৎসের পরিবর্তে ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দৃশ্যমান উন্নয়ন মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারা দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নাগরিক সুবিধাদির সম্প্রসারণে বিগত ১৫ বছরে পল্লি সেক্টরে মোট ৭৮ হাজার ২১৫ কিলোমিটার পাকা সড়ক নির্মাণ, ১ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩ কিলোমিটার পাকা পল্লি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৭ মিটার নতুন ব্রিজ নির্মাণ, ১ হাজার ৭৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং ৪১৮টি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৯১৯টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন এবং ১ হাজার ৫১৬টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীর দৈনিক প্রায় ২৬৫ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা দৈনিক প্রায় ২৭৫ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। রাজস্ব বিল জারির ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ অটোমেশন করা হয়েছে। এ ছাড়া, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী ওয়াসাও নগরবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ করছে। ঢাকা নগরবাসীর জন্য নির্ভরযোগ্য পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং ঢাকা ওয়াসার সেবার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সকল নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে ৩ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পানির গুণগতমান নিশ্চিতকরণে স্মার্ট প্রযুক্তি প্রয়োগ ও ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ এবং পৌরসভাসমূহের বিভিন্ন পানির উৎসের সার্বিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ অনলাইনে পরিচালনার জন্য একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। ঢাকা ওয়াসার গভীর নলকূপসমূহের পাম্প-মোটর, ক্লোরিনেশন, জেনারেটর সিস্টেমের মাধ্যমে অটোমেশনের আওতায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ ভাগ লোক নগর এলাকায় (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায়) বাস করে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আধুনিক নগরব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য বিগত ১৫ বছরে নতুন পাঁচটি সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি, কতিপয় সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে। নগর এলাকায় সড়ক অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থায় উন্নয়ন, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ও প্রাথমিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার সেবা অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা শহরের ২৬টি খালের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব ঢাকা ওয়াসা হতে দুই সিটি করপোরেশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। খালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদসহ খালের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে গত বছর প্রচুর বৃষ্টিপাতেও ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা হয়নি। খাল পুনরুদ্ধার, সংস্কার ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টিতে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে।’
মধ্যমেয়াদি কর্ম পরিকল্পনায় আগামী তিন বছরে পল্লি সেক্টরে ১৬ হাজার ১৬০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করা হবে জানিয়ে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, ‘৬৯ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ, ২৭ হাজার ১০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৩ হাজার মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৪১৫টি গ্রোথ সেন্টার ও হাট-বাজার উন্নয়ন, ১৮৪টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ, ১৬০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া নগর অঞ্চলে ৪৯৭ কিলোমিটার রাস্তা ও ফুটপাত নির্মাণ এবং ২৮২ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।’

আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৪ ঘণ্টা আগে
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে বিমানবন্দরের বাইরে অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো ব্যবস্থা চালুর দাবি জোরালো হয়েছে। সেই সঙ্গে দ্রুত এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো অপারেশন চালু না হলে যেকোনো সংকটে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
অফডক হলো বন্দর বা বিমানবন্দরের মূল এলাকার বাইরে অবস্থিত এমন নির্ধারিত স্থাপনা, যেখানে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের খালাস, সংরক্ষণ, পরীক্ষা ও হ্যান্ডলিং করা হয়। সহজভাবে বলা যায়, বন্দরের ভেতরে সব কাজ না করে বন্দরের বাইরে আলাদা জায়গায় কার্গোর কাজ করা, এটাই অফডক।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের মতো আকাশপথেও অফডক ব্যবস্থা চালু করা যায় বলে মনে করেন নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিং সেবা মূলত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা খুবই সীমিত। অনেক সময় পণ্য খালাসে অতিরিক্ত দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায়। এতে রপ্তানি ও আমদানি উভয় ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েন।
অফডক চালু হলে এ ধরনের জটিলতা থাকবে না জানিয়ে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এতে পণ্য খালাস দ্রুত হবে এবং সামগ্রিকভাবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও সহজ ও গতিশীল হবে।
অফডক দরকার কেন
সংশ্লিষ্টরা জানান, অফডক ব্যবস্থা চালু হলে বেসরকারি উদ্যোগে একাধিক অপারেটর থাকবে। ফলে কার্গো আমদানি-রপ্তানি পরিবহনে টার্মিনাল হ্যান্ডলিং, কার্গো হ্যান্ডলিং, স্ক্যানিং চার্জসহ অন্যান্য ফি নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামূলক বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে সেবার মানও বাড়বে।
তথ্যমতে, বর্তমানে আকাশপথে প্রতি কেজি পণ্য রপ্তানিতে প্রায় ২৬ টাকা সার্ভিস চার্জ নেয় বিমান বাংলাদেশ ও সিভিল এভিয়েশন। একই সেবা পেতে ব্যাংককে প্রতি কেজিতে ৬.৪২ টাকা, কলকাতায় ৪.৮৮ টাকা এবং দিল্লিতে ৬.১০ টাকা দিতে হয়। এতে করে আকাশপথে পণ্য পরিবহন খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা মনে করেন, দেশে এয়ার কার্গো অপারেশনে অফডক পদ্ধতি চালু হলে অধিকতর কার্গো নিরাপত্তার সঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। ইলেকট্রনিক কার্গো ট্র্যাকিং সিস্টেম (ইসিটিএস) চালু হবে। ফলে সহজে কার্গোর অবস্থান জানা যাবে। দ্রুত পণ্য খালাসে সুবিধা পাবে এবং জট কমবে। ওষুধের কাঁচামাল, জরুরি গার্মেন্টস পণ্যের নমুনাসহ আনুষঙ্গিক পণ্য সহজে পরিবহন করা যাবে। এতে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ত্বরান্বিত হবে।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা এর সুফল ভোগ করতে পারবেন। বিশ্বের অনেক দেশে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে। যেমন সিঙ্গাপুর, দুবাই, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, জাপান, ভারত, হংকং, ইউএসএ। সেখানে এই ব্যবস্থার ফলে কার্গো পরিবহনে সময়ের সাশ্রয় ও পণ্য খালাসে জটিলতা নেই বললেই চলে।
ব্যবসায়ীরা জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দীর্ঘদিন ধরে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে এবং তা সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে। একই ধরনের ব্যবস্থা ঢাকার বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় চালু করা গেলে আকাশপথে পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে।
এদিকে এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়ন চেয়ে ২৩ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চিঠি দিয়েছে তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি বলছে, ঢাকা বিমানবন্দর এবং এর আশপাশে অফডক সুবিধা চালু হলে আমদানি প্রক্রিয়া সহজ হবে এবং রপ্তানির গতি বাড়বে। তবে অফডকের জন্য লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে কম খরচে ভালো সেবা নিশ্চিত করতে স্পষ্ট শর্ত থাকা প্রয়োজন।
বিজিএমইএ আরও জানিয়েছে, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। তাই অফডক ব্যবস্থায় বিমানের সঙ্গে সমন্বয় ও চুক্তির বিষয়টি নীতিমালায় স্পষ্ট থাকা জরুরি।
জানতে চাইলে বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, অফডক চালু হলে ডিএইচএল বা ফেডেক্সের মতো কুরিয়ার কোম্পানিগুলো বন্ড লাইসেন্স নিয়ে এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার পরে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে সরাসরি ডেলিভারি করতে পারবে। তখন আর বিমানের ওপর নির্ভর করতে হবে না। ফলে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ‘এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস ডেলিভারি’ বিষয়ক একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ—বিডা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ আমদানি-রপ্তানির সঙ্গে জড়িত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে এয়ার কার্গো কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) কাস্টমস ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগ থেকে ‘এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) স্থাপন, ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা, তদারকি ও কাস্টমস নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২৫ ’-এর খসড়াও প্রণয়ন করা হয়েছে।
এয়ার কার্গো অপারেটর’স স্টেশন নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চাইলে আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, ‘অংশীজনদের মতামতের ভিত্তিতে যত দ্রুত সম্ভব বিধিমালা চূড়ান্ত করে তা বাস্তবায়ন করতে চাই।’

আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে বিমানবন্দরের বাইরে অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো ব্যবস্থা চালুর দাবি জোরালো হয়েছে। সেই সঙ্গে দ্রুত এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, অফডকভিত্তিক এয়ার কার্গো অপারেশন চালু না হলে যেকোনো সংকটে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
অফডক হলো বন্দর বা বিমানবন্দরের মূল এলাকার বাইরে অবস্থিত এমন নির্ধারিত স্থাপনা, যেখানে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের খালাস, সংরক্ষণ, পরীক্ষা ও হ্যান্ডলিং করা হয়। সহজভাবে বলা যায়, বন্দরের ভেতরে সব কাজ না করে বন্দরের বাইরে আলাদা জায়গায় কার্গোর কাজ করা, এটাই অফডক।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের মতো আকাশপথেও অফডক ব্যবস্থা চালু করা যায় বলে মনে করেন নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো হ্যান্ডলিং সেবা মূলত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা খুবই সীমিত। অনেক সময় পণ্য খালাসে অতিরিক্ত দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায়। এতে রপ্তানি ও আমদানি উভয় ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েন।
অফডক চালু হলে এ ধরনের জটিলতা থাকবে না জানিয়ে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এতে পণ্য খালাস দ্রুত হবে এবং সামগ্রিকভাবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য আরও সহজ ও গতিশীল হবে।
অফডক দরকার কেন
সংশ্লিষ্টরা জানান, অফডক ব্যবস্থা চালু হলে বেসরকারি উদ্যোগে একাধিক অপারেটর থাকবে। ফলে কার্গো আমদানি-রপ্তানি পরিবহনে টার্মিনাল হ্যান্ডলিং, কার্গো হ্যান্ডলিং, স্ক্যানিং চার্জসহ অন্যান্য ফি নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামূলক বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে সেবার মানও বাড়বে।
তথ্যমতে, বর্তমানে আকাশপথে প্রতি কেজি পণ্য রপ্তানিতে প্রায় ২৬ টাকা সার্ভিস চার্জ নেয় বিমান বাংলাদেশ ও সিভিল এভিয়েশন। একই সেবা পেতে ব্যাংককে প্রতি কেজিতে ৬.৪২ টাকা, কলকাতায় ৪.৮৮ টাকা এবং দিল্লিতে ৬.১০ টাকা দিতে হয়। এতে করে আকাশপথে পণ্য পরিবহন খরচ কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা মনে করেন, দেশে এয়ার কার্গো অপারেশনে অফডক পদ্ধতি চালু হলে অধিকতর কার্গো নিরাপত্তার সঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। ইলেকট্রনিক কার্গো ট্র্যাকিং সিস্টেম (ইসিটিএস) চালু হবে। ফলে সহজে কার্গোর অবস্থান জানা যাবে। দ্রুত পণ্য খালাসে সুবিধা পাবে এবং জট কমবে। ওষুধের কাঁচামাল, জরুরি গার্মেন্টস পণ্যের নমুনাসহ আনুষঙ্গিক পণ্য সহজে পরিবহন করা যাবে। এতে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ত্বরান্বিত হবে।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা এর সুফল ভোগ করতে পারবেন। বিশ্বের অনেক দেশে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে। যেমন সিঙ্গাপুর, দুবাই, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, জাপান, ভারত, হংকং, ইউএসএ। সেখানে এই ব্যবস্থার ফলে কার্গো পরিবহনে সময়ের সাশ্রয় ও পণ্য খালাসে জটিলতা নেই বললেই চলে।
ব্যবসায়ীরা জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দীর্ঘদিন ধরে অফডক ব্যবস্থা চালু আছে এবং তা সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে। একই ধরনের ব্যবস্থা ঢাকার বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় চালু করা গেলে আকাশপথে পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে।
এদিকে এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়ন চেয়ে ২৩ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চিঠি দিয়েছে তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি বলছে, ঢাকা বিমানবন্দর এবং এর আশপাশে অফডক সুবিধা চালু হলে আমদানি প্রক্রিয়া সহজ হবে এবং রপ্তানির গতি বাড়বে। তবে অফডকের জন্য লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রে কম খরচে ভালো সেবা নিশ্চিত করতে স্পষ্ট শর্ত থাকা প্রয়োজন।
বিজিএমইএ আরও জানিয়েছে, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। তাই অফডক ব্যবস্থায় বিমানের সঙ্গে সমন্বয় ও চুক্তির বিষয়টি নীতিমালায় স্পষ্ট থাকা জরুরি।
জানতে চাইলে বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, অফডক চালু হলে ডিএইচএল বা ফেডেক্সের মতো কুরিয়ার কোম্পানিগুলো বন্ড লাইসেন্স নিয়ে এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করার পরে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে সরাসরি ডেলিভারি করতে পারবে। তখন আর বিমানের ওপর নির্ভর করতে হবে না। ফলে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ‘এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস ডেলিভারি’ বিষয়ক একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ—বিডা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ আমদানি-রপ্তানির সঙ্গে জড়িত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে এয়ার কার্গো কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর আওতায় আনতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) কাস্টমস ও মূল্য সংযোজন কর বিভাগ থেকে ‘এয়ার কার্গো অপারেটরস স্টেশন (এসিওএস) স্থাপন, ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা, তদারকি ও কাস্টমস নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০২৫ ’-এর খসড়াও প্রণয়ন করা হয়েছে।
এয়ার কার্গো অপারেটর’স স্টেশন নীতিমালা চূড়ান্ত ও বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চাইলে আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, ‘অংশীজনদের মতামতের ভিত্তিতে যত দ্রুত সম্ভব বিধিমালা চূড়ান্ত করে তা বাস্তবায়ন করতে চাই।’

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থবছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা
০৬ জুন ২০২৪
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এএমএল ও সিএফটি কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকা এবং প্রাসঙ্গিক নিয়ন্ত্রক নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিই ছিল এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য। কর্মশালায় আলোচিত প্রধান বিষয় ছিল—ব্যাংকিং খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে এবং মানি লন্ডারিং তদারকিতে পরিচালনা পর্ষদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) কর্তৃক বিভিন্ন সময় সিস্টেম চেক পরিদর্শন থেকে প্রাপ্ত পর্যবেক্ষণসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। দেশের সাম্প্রতিক মানি লন্ডারিং পরিস্থিতি এবং রিপোর্টিং সংস্থা হিসেবে ব্যাংকের করণীয়।
কর্মশালায় রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক রেজওয়ানুর রহমান ও যুগ্ম পরিচালক জুয়াইরিয়া হক।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. এবতাদুল ইসলাম, কাজী মো. মাহবুব কাশেম এফসিএ, মো. গোলাম মোস্তফা ও মুহাম্মদ মনজুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এই সচেতনতামূলক সেশনে অংশ নেন।
আইএফআইসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, ব্যাংকিং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে এ ধরনের কর্মশালা নিয়মিত আয়োজন করা হবে।

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালনা পর্ষদের সকল সদস্য এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এএমএল ও সিএফটি কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকা এবং প্রাসঙ্গিক নিয়ন্ত্রক নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিই ছিল এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য। কর্মশালায় আলোচিত প্রধান বিষয় ছিল—ব্যাংকিং খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে এবং মানি লন্ডারিং তদারকিতে পরিচালনা পর্ষদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) কর্তৃক বিভিন্ন সময় সিস্টেম চেক পরিদর্শন থেকে প্রাপ্ত পর্যবেক্ষণসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। দেশের সাম্প্রতিক মানি লন্ডারিং পরিস্থিতি এবং রিপোর্টিং সংস্থা হিসেবে ব্যাংকের করণীয়।
কর্মশালায় রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক রেজওয়ানুর রহমান ও যুগ্ম পরিচালক জুয়াইরিয়া হক।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. এবতাদুল ইসলাম, কাজী মো. মাহবুব কাশেম এফসিএ, মো. গোলাম মোস্তফা ও মুহাম্মদ মনজুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এই সচেতনতামূলক সেশনে অংশ নেন।
আইএফআইসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, ব্যাংকিং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে এ ধরনের কর্মশালা নিয়মিত আয়োজন করা হবে।

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থবছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা
০৬ জুন ২০২৪
আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ (ক্যাশ ডিভিডেন্ড) সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করেছেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবরআলী এফসিএ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী এবং পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কোম্পানির পরিচালক পুনর্নিয়োগ এবং নিরীক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করেন।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমীর আলীহোসেন পরিচালকমণ্ডলীর বিবরণী উপস্থাপন করেন এবং কোম্পানির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের অবহিত করেন।
বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডার নিজ নিজ বিও (BO) আইডি ব্যবহার করে ওয়েব লিংকের মাধ্যমে এই ভার্চুয়াল সভায় সরাসরি অংশ নেন। নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীসহ বিভিন্ন বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের উত্তর দেন কোম্পানি সচিব।
শেয়ারহোল্ডাররা তাঁদের মন্তব্যে কোম্পানির বর্তমান ব্যবস্থাপনা ও পরিচালকমণ্ডলীর প্রতি গভীর আস্থা ও নির্ভরতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
সভায় কোম্পানির পরিচালকবৃন্দ, কোম্পানি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কোম্পানির ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ঘোষিত ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ (ক্যাশ ডিভিডেন্ড) সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করেছেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবরআলী এফসিএ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণী এবং পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়। শেয়ারহোল্ডাররা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কোম্পানির পরিচালক পুনর্নিয়োগ এবং নিরীক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করেন।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমীর আলীহোসেন পরিচালকমণ্ডলীর বিবরণী উপস্থাপন করেন এবং কোম্পানির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের অবহিত করেন।
বিপুলসংখ্যক শেয়ারহোল্ডার নিজ নিজ বিও (BO) আইডি ব্যবহার করে ওয়েব লিংকের মাধ্যমে এই ভার্চুয়াল সভায় সরাসরি অংশ নেন। নিরীক্ষিত হিসাব বিবরণীসহ বিভিন্ন বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের উত্তর দেন কোম্পানি সচিব।
শেয়ারহোল্ডাররা তাঁদের মন্তব্যে কোম্পানির বর্তমান ব্যবস্থাপনা ও পরিচালকমণ্ডলীর প্রতি গভীর আস্থা ও নির্ভরতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
সভায় কোম্পানির পরিচালকবৃন্দ, কোম্পানি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কোম্পানির ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থবছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা
০৬ জুন ২০২৪
আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৪ ঘণ্টা আগে
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ ও বাজারমূল্য স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে এনবিআর। এই শুল্ক অব্যাহতি আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এর ফলে খেজুরের আমদানি বাড়বে এবং দামও কমবে বলে আশা করছেন এনবিআর কর্মকর্তারা।
গত বছরও রোজার আগে নভেম্বর মাসে আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ ও অগ্রিম আয়কর ১০ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছিল।
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের শুরু থেকে সব ধরনের খেজুর আমদানিতে সব মিলিয়ে ৫৭ দশমিক ২০ শতাংশ শুল্ক-কর ছিল। এর মধ্যে আমদানি শুল্ক (সিডি) ২৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, অগ্রিম কর ৫ শতাংশ ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ।
এখন ১০ শতাংশ কমানোর ফলে মোট শুল্ক-কর ৪৭ দশমিক ২০ শতাংশে দাঁড়াল। তবে এই সার্কুলার এখনো এনবিআরের সার্ভারে যুক্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকেরা। তিন দিন ছুটি থাকায় আগামী রোববারে নতুন সার্কুলারে পণ্য শুল্কায়ন শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ছাড়া এই শুল্ক কামানোর ফলে প্রতি কেজি খেজুরের দাম কত কমতে পারে, এ বিষয়ে এখনই কোনো ধারণা দিতে পারেননি আমদানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, ১০ শতাংশ শুল্ক কমার ফলে দাম কিছুটা কমবে। তবে কতটুকু কমবে, তা শুল্কায়ন শুরু হলে বোঝা যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমদানি শুল্ক কমানোর সঙ্গে সঙ্গে অগ্রিম কর ও রেগুলেটরি ডিউটি কমানোর দাবিও ছিল আমাদের। কিন্তু সরকার তা মানেনি। আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর ফলে খেজুরের দাম সামান্য কমতে পারে। তবে এটি বাজারে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের খেজুর আমদানিতে মূল সমস্যা হলো ট্যারিফ হার বা শুল্কায়ন মূল্য। আমরা যে দামে আমদানি করি, শুল্ক ধরা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি দামের ওপর। এতেই ট্যাক্সের হার বেড়ে যায়।’

রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বড় ধরনের শুল্কছাড় দিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোজার অন্যতম ইফতারসামগ্রী খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে বলে আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনবিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ ও বাজারমূল্য স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে এনবিআর। এই শুল্ক অব্যাহতি আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এর ফলে খেজুরের আমদানি বাড়বে এবং দামও কমবে বলে আশা করছেন এনবিআর কর্মকর্তারা।
গত বছরও রোজার আগে নভেম্বর মাসে আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ ও অগ্রিম আয়কর ১০ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছিল।
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের শুরু থেকে সব ধরনের খেজুর আমদানিতে সব মিলিয়ে ৫৭ দশমিক ২০ শতাংশ শুল্ক-কর ছিল। এর মধ্যে আমদানি শুল্ক (সিডি) ২৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, অগ্রিম কর ৫ শতাংশ ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩ শতাংশ।
এখন ১০ শতাংশ কমানোর ফলে মোট শুল্ক-কর ৪৭ দশমিক ২০ শতাংশে দাঁড়াল। তবে এই সার্কুলার এখনো এনবিআরের সার্ভারে যুক্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন আমদানিকারকেরা। তিন দিন ছুটি থাকায় আগামী রোববারে নতুন সার্কুলারে পণ্য শুল্কায়ন শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ছাড়া এই শুল্ক কামানোর ফলে প্রতি কেজি খেজুরের দাম কত কমতে পারে, এ বিষয়ে এখনই কোনো ধারণা দিতে পারেননি আমদানিকারকেরা। তাঁরা বলছেন, ১০ শতাংশ শুল্ক কমার ফলে দাম কিছুটা কমবে। তবে কতটুকু কমবে, তা শুল্কায়ন শুরু হলে বোঝা যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমদানি শুল্ক কমানোর সঙ্গে সঙ্গে অগ্রিম কর ও রেগুলেটরি ডিউটি কমানোর দাবিও ছিল আমাদের। কিন্তু সরকার তা মানেনি। আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর ফলে খেজুরের দাম সামান্য কমতে পারে। তবে এটি বাজারে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের খেজুর আমদানিতে মূল সমস্যা হলো ট্যারিফ হার বা শুল্কায়ন মূল্য। আমরা যে দামে আমদানি করি, শুল্ক ধরা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি দামের ওপর। এতেই ট্যাক্সের হার বেড়ে যায়।’

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে ৪৬ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা প্রস্তাবিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। যা গত অর্থবছর থেকে ১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা কম। গত অর্থবছরে সরকারের এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৪৮ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা
০৬ জুন ২০২৪
আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থার দুর্বলতা নতুন করে সামনে এনেছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড। ওই ঘটনায় কয়েক দিনের জন্য কার্গো কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েন। এই প্রেক্ষাপটে আকাশপথে পণ্য পরিবহনকে নিরবচ্ছিন্ন, দ্রুত ও সংকটসহনীয় করতে
৪ ঘণ্টা আগে
আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি তাদের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের জন্য অ্যান্টি মানি লন্ডারিং (এএমএল) ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ (সিএফটি) সংক্রান্ত এক সচেতনতামূলক কর্মশালার আয়োজন করেছে। গত ২১ ডিসেম্বর ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেডের ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশিকা অনুযায়ী ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগে