নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘুষ দিতে হয়। আপনারা (সরকারি কর্মচারীরা) কালকে ঘুষ বন্ধ করেন, আমরা পোশাকশ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেব। আমাদের মোট বিনিয়োগের কমপক্ষে ৫-৭ শতাংশ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিতে হয়।’
এভাবেই সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন এক্সিম ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক আব্দুল্লাহ আল জহির স্বপন।
ন্যূনতম বেতন বাড়ানোর দাবিতে পোশাকশিল্পে চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে আজ বুধবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক জরুরি আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন আব্দুল্লাহ আল জহির স্বপন। বিজিএমইএর প্রায় ২০০ সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন।
জিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসানের উপস্থিতিতে এ বক্তব্য দেওয়ার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ও আব্দুস সালাম মুর্শেদী, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এস এম মান্নান কচিসহ সাবেক ও বর্তমান নেতারা।
আব্দুল্লাহ আল জহির বলেন, ‘কাস্টমসহ সরকারি যত সংস্থা আছে, প্রতিটি জায়গায় ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ ছাড়া কোনো ফাইল চলে না। কথা বললে এইভাবে বলতে হবে। লুকোচুরি করে বললে হবে না।’
এ সময় উপস্থিত বিজিএমইএর সদস্যরা করতালি দিয়ে তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন জানান। আব্দুল্লাহ আল জহির বলেন, ‘আমাদের যদি এয়ারফ্রেইট (বিমানে পণ্য পাঠানো) করতে হয়, তাহলে কাস্টমস হবে এই জায়গায় (বিজিএমইএ ভবনে), আমাদের বিজিএমইএ ভবনে ওদেরকে (কাস্টমসকে) নিয়ে আসতে হবে। এই জায়গায় আমরা একটা তাদের জন্য অফিস করে দেব। এই জায়গায় কাস্টমসের সবকিছু হবে। যা হওয়ার সবকিছু এখানে হবে...এদের কাছে কেন আমরা নাকে খত দিতে যাব?’
অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের শাখা বিজিএমইএতে আনার দাবি জানিয়ে আব্দুল্লাহ আল জহির বলেন, ‘সবাইকে এইখানে (বিজিএমইএ ভবনে) নিয়ে আসেন। এনবিআর কী করে? এনবিআরের কাজ কী? তারা আমাদের ফাইল আটকায় টাকার জন্য।’
‘আমরা এত কষ্ট করি, রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা খাটনি (পরিশ্রম) করে রপ্তানি করি, আমাদের দিকে কেউ তাকায় না। শুধু টাকা, শুধু টাকা! এনবিআরের একটা উইং এখানে নিয়ে আসা উচিত। কমার্স মিনিস্ট্রির একজন জয়েন্ট সেক্রেটারিকে এখানে (বিজিএমইএ) বসানো উচিত।’ যোগ করেন এ ব্যবসায়ী।
বিজিএমইএকে সমান্তরাল সরকার দাবি করে তৈরি পোশাক খাতের এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘আমাদের গভর্নমেন্ট আছে। আর বিজিএমইএ। বিজিএমইএ কিন্তু একটা প্যারালাল গভর্নমেন্ট। আমরা আশির দশক থেকে ব্যবসায় আছি। বিজিএমইএ প্যারালাল গভর্নমেন্ট।’
তৈরি পোশাক খাত কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে উল্লেখ করে উত্তেজিত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আজ পর্যন্ত এনবিআরের চেয়ারম্যান, কমার্স মিনিস্ট্রির সেক্রেটারি, ফাইন্যান্স মিনিস্ট্রির সেক্রেটারি—তারা এই পর্যন্ত ১০টা লোকের চাকরি দিছে? কাউকে চাকরি দেয় নাই। চাকরি দিছি আমরাই।’
উপস্থিত বিজিএমইএর সদস্যদের দিকে নির্দেশ করে তিনি বলেন, ‘প্রতিটি লোক রাত–দিন ২৪ ঘণ্টা খাটে। তাদের কোনো ঘুম নাই। কই সরকারি সচিব, সরকারি চাকরিজীবীরা যারা ওইখানে (সচিবালয়ে) বসে আছে, তাদের কোনো অবদান আছে? আমরা অনেক কষ্ট করে যাচ্ছি। কিন্তু ওরা একেকটা সচিব দেখেন, আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের কত কিছু করতে হয়।’
সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে আব্দুল্লাহ আল জহির আরও বলেন, ‘একদিকে আমরা ব্যাংক সামলাব, ফ্যাক্টরি সামলাব, নাকি বেতন দিব, নাকি ঘর-সংসার চালাব?...আমরা এতগুলো গরিব-দুঃখী শ্রমিককে পালতেছি। সরকারের কোনো লোক তো এদের পালে না। তুমি (সচিবদের নির্দেশ করে) পাইলা দেখো না। তুমি একটা সচিব, তুমি পাইলা দেখো না। তুমি আমাদের চেয়ারে আইস্যা দেখো। তুমি সচিব, ২ হাজার শ্রমিকের একটা গার্মেন্টস চালাই দেখো। বড় বড় কথা বলো!’
এই পর্যায়ে সভার সঞ্চালক তাঁকে বক্তব্য থামাতে অনুরোধ করলে উপস্থিত অনেক সদস্য তাঁকে বক্তব্য চালিয়ে যেতে বলেন। তালি বাজিয়ে তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন জানান তাঁরা।
আব্দুল্লাহ আল জহির আবার বলেন, ‘আমরা এই দেশের চালিকাশক্তি। আমরা এই দেশকে ধরে রাখছি। এই শিল্পের সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িত সোয়া কোটি মানুষ।’
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে চলমান শ্রমিক আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখন যে সমস্যা হচ্ছে, সেটা কোনো সমস্যা না। এই সমস্যা সমাধান করা কিছুই না।’
সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ নেওয়া বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কালকে থেকে ঘুষ বন্ধ করে দেন, আমরা শ্রমিকদের পয়সা বাড়িয়ে দেব। এমন কোনো জায়গা নেই, ঘুষ দিতে হয় না। প্রতিটি জায়গায় ঘুষ, ঘুষ, ঘুষ। কালকে আমার সঙ্গে আমার এক বন্ধুর কথা হলো। সে বলল, প্রতিটি জায়গায় ঘুষ দিতে হয়।’
আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন তাঁর এক বন্ধুর বরাত দিয়ে বলেন, ‘সে জানিয়েছে, প্রতি মাসে ১০–২০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। আমি (বন্ধু) এনবিআরে গিয়েছি। এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেছে টাকা দিতে হবে।’
ঘুষের টাকা কোথায় যায় প্রশ্ন করে তিনি বলেন, ‘টাকাটা কোথায় যায়? এটা কি সরকারি খাতে যায়? টাকা তো নিজেদের পকেটে যায়। সরকারি কাজে তো যায় না। আমার কথা হলো, কালকে থেকে আমরা ঘুষ দেব না। তাহলে আমরা শ্রমিকদের বেতন বাড়াব। ঘুষ দিতে হলে আমরা বেতন বাড়িয়ে দিতে পারব না। এটা সবার বলা উচিত। ঘুষ দিতে দিতে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। কথা বললে এইভাবে বলতে হবে। আর কথা না বলে বিড়ালের মতো বসে থাকলে হবে না কিন্তু।’
এ সময় অনেকেই ঠিক ঠিক বলে তাঁকে সমর্থন জানান।

‘প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘুষ দিতে হয়। আপনারা (সরকারি কর্মচারীরা) কালকে ঘুষ বন্ধ করেন, আমরা পোশাকশ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেব। আমাদের মোট বিনিয়োগের কমপক্ষে ৫-৭ শতাংশ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিতে হয়।’
এভাবেই সরকারি কর্মকর্তাদের ওপর ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন এক্সিম ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক আব্দুল্লাহ আল জহির স্বপন।
ন্যূনতম বেতন বাড়ানোর দাবিতে পোশাকশিল্পে চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে আজ বুধবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক জরুরি আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন আব্দুল্লাহ আল জহির স্বপন। বিজিএমইএর প্রায় ২০০ সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন।
জিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসানের উপস্থিতিতে এ বক্তব্য দেওয়ার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ও আব্দুস সালাম মুর্শেদী, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এস এম মান্নান কচিসহ সাবেক ও বর্তমান নেতারা।
আব্দুল্লাহ আল জহির বলেন, ‘কাস্টমসহ সরকারি যত সংস্থা আছে, প্রতিটি জায়গায় ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ ছাড়া কোনো ফাইল চলে না। কথা বললে এইভাবে বলতে হবে। লুকোচুরি করে বললে হবে না।’
এ সময় উপস্থিত বিজিএমইএর সদস্যরা করতালি দিয়ে তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন জানান। আব্দুল্লাহ আল জহির বলেন, ‘আমাদের যদি এয়ারফ্রেইট (বিমানে পণ্য পাঠানো) করতে হয়, তাহলে কাস্টমস হবে এই জায়গায় (বিজিএমইএ ভবনে), আমাদের বিজিএমইএ ভবনে ওদেরকে (কাস্টমসকে) নিয়ে আসতে হবে। এই জায়গায় আমরা একটা তাদের জন্য অফিস করে দেব। এই জায়গায় কাস্টমসের সবকিছু হবে। যা হওয়ার সবকিছু এখানে হবে...এদের কাছে কেন আমরা নাকে খত দিতে যাব?’
অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের শাখা বিজিএমইএতে আনার দাবি জানিয়ে আব্দুল্লাহ আল জহির বলেন, ‘সবাইকে এইখানে (বিজিএমইএ ভবনে) নিয়ে আসেন। এনবিআর কী করে? এনবিআরের কাজ কী? তারা আমাদের ফাইল আটকায় টাকার জন্য।’
‘আমরা এত কষ্ট করি, রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা খাটনি (পরিশ্রম) করে রপ্তানি করি, আমাদের দিকে কেউ তাকায় না। শুধু টাকা, শুধু টাকা! এনবিআরের একটা উইং এখানে নিয়ে আসা উচিত। কমার্স মিনিস্ট্রির একজন জয়েন্ট সেক্রেটারিকে এখানে (বিজিএমইএ) বসানো উচিত।’ যোগ করেন এ ব্যবসায়ী।
বিজিএমইএকে সমান্তরাল সরকার দাবি করে তৈরি পোশাক খাতের এই ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘আমাদের গভর্নমেন্ট আছে। আর বিজিএমইএ। বিজিএমইএ কিন্তু একটা প্যারালাল গভর্নমেন্ট। আমরা আশির দশক থেকে ব্যবসায় আছি। বিজিএমইএ প্যারালাল গভর্নমেন্ট।’
তৈরি পোশাক খাত কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে উল্লেখ করে উত্তেজিত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আজ পর্যন্ত এনবিআরের চেয়ারম্যান, কমার্স মিনিস্ট্রির সেক্রেটারি, ফাইন্যান্স মিনিস্ট্রির সেক্রেটারি—তারা এই পর্যন্ত ১০টা লোকের চাকরি দিছে? কাউকে চাকরি দেয় নাই। চাকরি দিছি আমরাই।’
উপস্থিত বিজিএমইএর সদস্যদের দিকে নির্দেশ করে তিনি বলেন, ‘প্রতিটি লোক রাত–দিন ২৪ ঘণ্টা খাটে। তাদের কোনো ঘুম নাই। কই সরকারি সচিব, সরকারি চাকরিজীবীরা যারা ওইখানে (সচিবালয়ে) বসে আছে, তাদের কোনো অবদান আছে? আমরা অনেক কষ্ট করে যাচ্ছি। কিন্তু ওরা একেকটা সচিব দেখেন, আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের কত কিছু করতে হয়।’
সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে আব্দুল্লাহ আল জহির আরও বলেন, ‘একদিকে আমরা ব্যাংক সামলাব, ফ্যাক্টরি সামলাব, নাকি বেতন দিব, নাকি ঘর-সংসার চালাব?...আমরা এতগুলো গরিব-দুঃখী শ্রমিককে পালতেছি। সরকারের কোনো লোক তো এদের পালে না। তুমি (সচিবদের নির্দেশ করে) পাইলা দেখো না। তুমি একটা সচিব, তুমি পাইলা দেখো না। তুমি আমাদের চেয়ারে আইস্যা দেখো। তুমি সচিব, ২ হাজার শ্রমিকের একটা গার্মেন্টস চালাই দেখো। বড় বড় কথা বলো!’
এই পর্যায়ে সভার সঞ্চালক তাঁকে বক্তব্য থামাতে অনুরোধ করলে উপস্থিত অনেক সদস্য তাঁকে বক্তব্য চালিয়ে যেতে বলেন। তালি বাজিয়ে তাঁর বক্তব্যকে সমর্থন জানান তাঁরা।
আব্দুল্লাহ আল জহির আবার বলেন, ‘আমরা এই দেশের চালিকাশক্তি। আমরা এই দেশকে ধরে রাখছি। এই শিল্পের সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িত সোয়া কোটি মানুষ।’
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে চলমান শ্রমিক আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখন যে সমস্যা হচ্ছে, সেটা কোনো সমস্যা না। এই সমস্যা সমাধান করা কিছুই না।’
সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ নেওয়া বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কালকে থেকে ঘুষ বন্ধ করে দেন, আমরা শ্রমিকদের পয়সা বাড়িয়ে দেব। এমন কোনো জায়গা নেই, ঘুষ দিতে হয় না। প্রতিটি জায়গায় ঘুষ, ঘুষ, ঘুষ। কালকে আমার সঙ্গে আমার এক বন্ধুর কথা হলো। সে বলল, প্রতিটি জায়গায় ঘুষ দিতে হয়।’
আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন তাঁর এক বন্ধুর বরাত দিয়ে বলেন, ‘সে জানিয়েছে, প্রতি মাসে ১০–২০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। আমি (বন্ধু) এনবিআরে গিয়েছি। এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেছে টাকা দিতে হবে।’
ঘুষের টাকা কোথায় যায় প্রশ্ন করে তিনি বলেন, ‘টাকাটা কোথায় যায়? এটা কি সরকারি খাতে যায়? টাকা তো নিজেদের পকেটে যায়। সরকারি কাজে তো যায় না। আমার কথা হলো, কালকে থেকে আমরা ঘুষ দেব না। তাহলে আমরা শ্রমিকদের বেতন বাড়াব। ঘুষ দিতে হলে আমরা বেতন বাড়িয়ে দিতে পারব না। এটা সবার বলা উচিত। ঘুষ দিতে দিতে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। কথা বললে এইভাবে বলতে হবে। আর কথা না বলে বিড়ালের মতো বসে থাকলে হবে না কিন্তু।’
এ সময় অনেকেই ঠিক ঠিক বলে তাঁকে সমর্থন জানান।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

‘প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘুষ দিতে হয়। আপনারা (সরকারি কর্মচারীরা) কালকে ঘুষ বন্ধ করেন, আমরা পোশাকশ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেব। আমাদের মোট বিনিয়োগের কমপক্ষে ৫-৭ শতাংশ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিতে হয়।’
০২ নভেম্বর ২০২৩
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

‘প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘুষ দিতে হয়। আপনারা (সরকারি কর্মচারীরা) কালকে ঘুষ বন্ধ করেন, আমরা পোশাকশ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেব। আমাদের মোট বিনিয়োগের কমপক্ষে ৫-৭ শতাংশ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিতে হয়।’
০২ নভেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

‘প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘুষ দিতে হয়। আপনারা (সরকারি কর্মচারীরা) কালকে ঘুষ বন্ধ করেন, আমরা পোশাকশ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেব। আমাদের মোট বিনিয়োগের কমপক্ষে ৫-৭ শতাংশ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিতে হয়।’
০২ নভেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

‘প্রতিটি জায়গায় আমাদের ঘুষ দিতে হয়। আপনারা (সরকারি কর্মচারীরা) কালকে ঘুষ বন্ধ করেন, আমরা পোশাকশ্রমিকদের বেতন বাড়িয়ে দেব। আমাদের মোট বিনিয়োগের কমপক্ষে ৫-৭ শতাংশ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঘুষ দিতে হয়।’
০২ নভেম্বর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে