
জীবাশ্ম জ্বালানির বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার ক্রমেই বাড়ছে। ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে নতুন করে ২৯৫ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে যুক্ত হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতের এই বর্ধিত সক্ষমতার ৮৩ শতাংশই নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে এসেছে। আগের বছর এই হার ছিল ৮১ শতাংশ।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে এশিয়ার দেশগুলো এগিয়ে আছে। যেমন—২০২২ সালে চীন নবায়নযোগ্য খাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে ১৪১ গিগাওয়াট। একই বছরে ভারত উৎপাদন করেছে ১৫ দশমিক ৭ গিগাওয়াট। এর ফলে আর্থিক সাশ্রয় হচ্ছে ব্যাপক। যেমন—নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করায় ২০২২ সালের প্রথম ছয় মাসে তেল কম আমদানিতে আগের বছরের চেয়ে ভারতের ৪২০ কোটি ডলার ব্যয় কম হয়েছে।
অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহারের পথে হাঁটছে। তবে বাংলাদেশ এখনো নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে পুরো নির্ভরশীল হওয়ার জন্য তৈরি নয়। এর অন্যতম কারণ প্রয়োজনীয় ভূমির অভাব। জ্বালানির উচ্চ চাহিদা মেটাতে নবায়নযোগ্য খাত বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সহজ ও সস্তা সমাধান। তবে জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত না করে জমির ব্যবস্থা করা কঠিন। তাই নবায়নযোগ্য জ্বালানির আলোচনায় মাথায় রাখতে হবে, জমি ব্যবহার করে সর্বোচ্চ উপযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে কিনা। তবে জমির ওপর চাপ কমাতে বিকল্প হিসেবে পতিত জমি, ছাদের ওপর ও সাগরতীর ব্যবহার করা যেতে পারে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয় বোর্ডের (বিপিডিবি) সঞ্চালন কোম্পানি পিজিসিবির তথ্যানুসারে, সন্ধ্যায় দেশে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে সর্বোচ্চ। গত ১৯ এপ্রিল রাত ৯টায় দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৫ হাজার ৬৪৮ মেগাওয়াট। কিন্তু দিনের বেলায় সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১৩ হাজার ৪১৫ মেগাওয়াট। বছরের অন্য দিনগুলোতেও দিনে-রাতে এমন তারতম্য থাকে।
সন্ধ্যার সর্বোচ্চ চাহিদার সময় নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ কতটা টেকসই হবে তা নিয়ে উদ্বেগ আছে। তবে বিষয়টি ভালোভাবে বোঝার জন্য আরও গভীরে যেতে হবে। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের শিল্প খাতে বিদ্যুতের চাহিদা খুব একটা বাড়েনি। এর একটি কারণ—কোভিড-১৯ মহামারির পর বিশ্বজুড়ে বিপর্যস্ত সরবরাহ চেইন এখনো সেই অর্থে পুনঃস্থাপিত হতে পারেনি। আরেকটি কারণ-সম্প্রতি নানামাত্রিক ভূরাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তবে এসব সংকট ক্ষণস্থায়ী হওয়ায় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে দেশজুড়ে ৯৭টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করায় সামনের দিনগুলোতে বিদ্যুতের চাহিদা আরও বাড়তে পারে।
বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে যেভাবে নবায়নযোগ্য খাত ভূমিকা রাখতে পারে
গত বছর থেকে বাংলাদেশ দিনে এবং সন্ধ্যায় সর্বোচ্চ চাহিদা মেটাতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছে। পর্যায়ক্রমিক লোডশেডিংয়ের মাধ্যমে তখন জ্বালানি ব্যয় কমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে লোডশেডিং না করে সর্বোচ্চ এই চাহিদা মেটানোর উপায় দেখিয়েছে ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের (আইইইএফএ)। আন্তর্জাতিক সংস্থাটি বলছে, জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তিকে জাতীয় সঞ্চালন লাইনে যুক্ত করে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা মেটাতে পারে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব।
তবে সৌর ও বায়ু বিদ্যুৎ-উভয়ের জন্যই জমি পাওয়া বড় সমস্যা। তবে আলাদা গ্রিড বসিয়ে এবং ছাদের ওপর প্যানেল বসিয়ে কয়েক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এ ছাড়া যেহেতু ৯৭টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমির ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেহেতু সঠিক ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে বৃহদাকারে সৌর প্যানেল বসানো সম্ভব। এর বাইরেও সেচের চাহিদা মেটাতে ছোট আকারের প্যানেল ব্যবহার করা হয়।
এর বাইরে বাংলাদেশের ন্যাশনাল রিনিউবেল এনার্জি ল্যাবরেটরি (এনআরইএল) আগেই জানিয়েছে যে, দেশের উপকূলীয় অঞ্চল বায়ু বিদ্যুৎ বা উইন্ড মিল স্থাপনের জন্য উপযোগী। এনআরইএলের প্রাথমিক মূল্যায়ন থেকে আরও জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের অন্তত ২০ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ প্রতি সেকেন্ডে ৫ দশমিক ৭৫ থেকে ৭ দশমিক ৭৫ মিটার। এটা উইন্ডমিল চলার জন্য উপযোগী।
এ ছাড়া দিনের বেলায় সূর্যের আলোর পর্যাপ্ত থাকে বলে তখন সোলার প্যানেল এবং বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বাতাসের গতিবেগ বেশি থাকায় তখন উইন্ডমিল বা বায়ু বিদ্যুৎ দিয়ে চাহিদা মেটাতে পারে। যেহেতু বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তাই ভবিষ্যতে উৎপাদন খাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। কিন্তু এর জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ জরুরি।
তবে বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সেদিকে জোরালো আশা দেখা যাচ্ছে না। অনিয়ম-দুর্নীতিসহ সংকটে পড়া আর্থিক খাত, ডলারের বিপরীতে টাকা দাম পড়ে যাওয়া ও সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি করতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে বাংলাদেশ অদূর ভবিষ্যতে সংকট কাটিয়ে উঠবে বলে আশা করা যায়। তখন নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে দেশের জন্য দারুণ অগ্রগতি অর্জন সম্ভব।

জীবাশ্ম জ্বালানির বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার ক্রমেই বাড়ছে। ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে নতুন করে ২৯৫ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে যুক্ত হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতের এই বর্ধিত সক্ষমতার ৮৩ শতাংশই নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে এসেছে। আগের বছর এই হার ছিল ৮১ শতাংশ।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে এশিয়ার দেশগুলো এগিয়ে আছে। যেমন—২০২২ সালে চীন নবায়নযোগ্য খাত থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে ১৪১ গিগাওয়াট। একই বছরে ভারত উৎপাদন করেছে ১৫ দশমিক ৭ গিগাওয়াট। এর ফলে আর্থিক সাশ্রয় হচ্ছে ব্যাপক। যেমন—নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করায় ২০২২ সালের প্রথম ছয় মাসে তেল কম আমদানিতে আগের বছরের চেয়ে ভারতের ৪২০ কোটি ডলার ব্যয় কম হয়েছে।
অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহারের পথে হাঁটছে। তবে বাংলাদেশ এখনো নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে পুরো নির্ভরশীল হওয়ার জন্য তৈরি নয়। এর অন্যতম কারণ প্রয়োজনীয় ভূমির অভাব। জ্বালানির উচ্চ চাহিদা মেটাতে নবায়নযোগ্য খাত বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে সহজ ও সস্তা সমাধান। তবে জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত না করে জমির ব্যবস্থা করা কঠিন। তাই নবায়নযোগ্য জ্বালানির আলোচনায় মাথায় রাখতে হবে, জমি ব্যবহার করে সর্বোচ্চ উপযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে কিনা। তবে জমির ওপর চাপ কমাতে বিকল্প হিসেবে পতিত জমি, ছাদের ওপর ও সাগরতীর ব্যবহার করা যেতে পারে।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয় বোর্ডের (বিপিডিবি) সঞ্চালন কোম্পানি পিজিসিবির তথ্যানুসারে, সন্ধ্যায় দেশে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে সর্বোচ্চ। গত ১৯ এপ্রিল রাত ৯টায় দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৫ হাজার ৬৪৮ মেগাওয়াট। কিন্তু দিনের বেলায় সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১৩ হাজার ৪১৫ মেগাওয়াট। বছরের অন্য দিনগুলোতেও দিনে-রাতে এমন তারতম্য থাকে।
সন্ধ্যার সর্বোচ্চ চাহিদার সময় নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ কতটা টেকসই হবে তা নিয়ে উদ্বেগ আছে। তবে বিষয়টি ভালোভাবে বোঝার জন্য আরও গভীরে যেতে হবে। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের শিল্প খাতে বিদ্যুতের চাহিদা খুব একটা বাড়েনি। এর একটি কারণ—কোভিড-১৯ মহামারির পর বিশ্বজুড়ে বিপর্যস্ত সরবরাহ চেইন এখনো সেই অর্থে পুনঃস্থাপিত হতে পারেনি। আরেকটি কারণ-সম্প্রতি নানামাত্রিক ভূরাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তবে এসব সংকট ক্ষণস্থায়ী হওয়ায় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে দেশজুড়ে ৯৭টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করায় সামনের দিনগুলোতে বিদ্যুতের চাহিদা আরও বাড়তে পারে।
বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে যেভাবে নবায়নযোগ্য খাত ভূমিকা রাখতে পারে
গত বছর থেকে বাংলাদেশ দিনে এবং সন্ধ্যায় সর্বোচ্চ চাহিদা মেটাতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছে। পর্যায়ক্রমিক লোডশেডিংয়ের মাধ্যমে তখন জ্বালানি ব্যয় কমানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে লোডশেডিং না করে সর্বোচ্চ এই চাহিদা মেটানোর উপায় দেখিয়েছে ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের (আইইইএফএ)। আন্তর্জাতিক সংস্থাটি বলছে, জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তিকে জাতীয় সঞ্চালন লাইনে যুক্ত করে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা মেটাতে পারে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব।
তবে সৌর ও বায়ু বিদ্যুৎ-উভয়ের জন্যই জমি পাওয়া বড় সমস্যা। তবে আলাদা গ্রিড বসিয়ে এবং ছাদের ওপর প্যানেল বসিয়ে কয়েক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এ ছাড়া যেহেতু ৯৭টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমির ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেহেতু সঠিক ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে বৃহদাকারে সৌর প্যানেল বসানো সম্ভব। এর বাইরেও সেচের চাহিদা মেটাতে ছোট আকারের প্যানেল ব্যবহার করা হয়।
এর বাইরে বাংলাদেশের ন্যাশনাল রিনিউবেল এনার্জি ল্যাবরেটরি (এনআরইএল) আগেই জানিয়েছে যে, দেশের উপকূলীয় অঞ্চল বায়ু বিদ্যুৎ বা উইন্ড মিল স্থাপনের জন্য উপযোগী। এনআরইএলের প্রাথমিক মূল্যায়ন থেকে আরও জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের অন্তত ২০ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ প্রতি সেকেন্ডে ৫ দশমিক ৭৫ থেকে ৭ দশমিক ৭৫ মিটার। এটা উইন্ডমিল চলার জন্য উপযোগী।
এ ছাড়া দিনের বেলায় সূর্যের আলোর পর্যাপ্ত থাকে বলে তখন সোলার প্যানেল এবং বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বাতাসের গতিবেগ বেশি থাকায় তখন উইন্ডমিল বা বায়ু বিদ্যুৎ দিয়ে চাহিদা মেটাতে পারে। যেহেতু বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তাই ভবিষ্যতে উৎপাদন খাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার বিকল্প নেই। কিন্তু এর জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ জরুরি।
তবে বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সেদিকে জোরালো আশা দেখা যাচ্ছে না। অনিয়ম-দুর্নীতিসহ সংকটে পড়া আর্থিক খাত, ডলারের বিপরীতে টাকা দাম পড়ে যাওয়া ও সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি করতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে বাংলাদেশ অদূর ভবিষ্যতে সংকট কাটিয়ে উঠবে বলে আশা করা যায়। তখন নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে দেশের জন্য দারুণ অগ্রগতি অর্জন সম্ভব।

বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
১ ঘণ্টা আগে
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি ব্রিডার্স লিমিটেডের পরিচালক মো. সাফির রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ সোমবার রাজধানীর মতিঝিল কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম-কমিউনিটি সেন্টারে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। মোট ৫৭৪ জন ভোট দেন।
সহসভাপতি হিসেবে ডায়মন্ড এগ লিমিটেডের সিইও মো. আসাদুজ্জামান ও খান অ্যাগ্রো ফিড প্রোডাক্টের প্রোপ্রাইটর মো. সৈয়দুল হক খান নির্বাচিত হয়েছেন।
এদিকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে এনার্জি টেকনোলজির প্রোপ্রাইটর মোস্তফা জাহান, যুগ্ম মহাসচিব পদে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন ও অঞ্জন মজুমদার, প্রচার সম্পাদক পদে শফিকুল ইসলাম এবং সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে গাজী নূর আহাম্মাদ নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন শাহ ফাহাদ হাবিব, মিজানুর রহমান মিন্টু, রাশিদ আহামাদ, মোহাম্মদ জহির উদ্দিন, খায়রুল বাসার সাগর, ফয়েজ রাজা চৌধুরী, মো. সালাউদ্দিন মুন্সী, মো. সোলেমান কবীর, মো, ইমরান হোসাইন ও নাবিল আহামেদ।
নবনির্বাচিত সভাপতি মোশারফ হোসাইন চৌধুরী বলেন, ‘খামারিদের যে আকাঙ্ক্ষা রয়েছে, সেটাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা কাজ করে যেতে চাই। পোলট্রি খাতকে আরও কীভাবে সমৃদ্ধ করতে পারি, সে লক্ষ্যেও আমরা কাজ করে যাব। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাইয়ে কীভাবে পোলট্রি শিল্পকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায়, সেটিও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য থাকবে।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন দেশের পোলট্রি খাতের উন্নয়ন, সুরক্ষা ও টেকসই বিকাশে নিবেদিত একটি শীর্ষস্থানীয় সংগঠন। যেখানে খামারি, উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রতিনিধিত্ব করে এবং আধুনিক প্রযুক্তি, সুষ্ঠু নীতিমালা ও মানসম্মত উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্পের অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব নির্ধারিত হয়েছে, যা আগামী দুই বছর পোলট্রি খাতের দিকনির্দেশনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি ব্রিডার্স লিমিটেডের পরিচালক মো. সাফির রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ সোমবার রাজধানীর মতিঝিল কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম-কমিউনিটি সেন্টারে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। মোট ৫৭৪ জন ভোট দেন।
সহসভাপতি হিসেবে ডায়মন্ড এগ লিমিটেডের সিইও মো. আসাদুজ্জামান ও খান অ্যাগ্রো ফিড প্রোডাক্টের প্রোপ্রাইটর মো. সৈয়দুল হক খান নির্বাচিত হয়েছেন।
এদিকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে এনার্জি টেকনোলজির প্রোপ্রাইটর মোস্তফা জাহান, যুগ্ম মহাসচিব পদে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন ও অঞ্জন মজুমদার, প্রচার সম্পাদক পদে শফিকুল ইসলাম এবং সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে গাজী নূর আহাম্মাদ নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন শাহ ফাহাদ হাবিব, মিজানুর রহমান মিন্টু, রাশিদ আহামাদ, মোহাম্মদ জহির উদ্দিন, খায়রুল বাসার সাগর, ফয়েজ রাজা চৌধুরী, মো. সালাউদ্দিন মুন্সী, মো. সোলেমান কবীর, মো, ইমরান হোসাইন ও নাবিল আহামেদ।
নবনির্বাচিত সভাপতি মোশারফ হোসাইন চৌধুরী বলেন, ‘খামারিদের যে আকাঙ্ক্ষা রয়েছে, সেটাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা কাজ করে যেতে চাই। পোলট্রি খাতকে আরও কীভাবে সমৃদ্ধ করতে পারি, সে লক্ষ্যেও আমরা কাজ করে যাব। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাইয়ে কীভাবে পোলট্রি শিল্পকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায়, সেটিও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য থাকবে।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন দেশের পোলট্রি খাতের উন্নয়ন, সুরক্ষা ও টেকসই বিকাশে নিবেদিত একটি শীর্ষস্থানীয় সংগঠন। যেখানে খামারি, উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রতিনিধিত্ব করে এবং আধুনিক প্রযুক্তি, সুষ্ঠু নীতিমালা ও মানসম্মত উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্পের অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব নির্ধারিত হয়েছে, যা আগামী দুই বছর পোলট্রি খাতের দিকনির্দেশনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবর
০২ আগস্ট ২০২৩
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
ক্যাব জানায়, গতকাল রোববার বিএসটিআইয়ের কাউন্সিল সভা শেষে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ক্যাবের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ও বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া ও বিএসটিআইয়ের কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে মানসম্মত ও নিরাপদ পণ্য নিশ্চিতকরণে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ে বাজার মনিটরিং ও তদারকি কার্যক্রমে সহযোগিতা, নকল ও ভেজালবিরোধী উদ্যোগ জোরদার, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ এবং তথ্যভিত্তিক উদ্যোগ যৌথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা ও ন্যায্য বাজারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
ক্যাব জানায়, গতকাল রোববার বিএসটিআইয়ের কাউন্সিল সভা শেষে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ক্যাবের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ও বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া ও বিএসটিআইয়ের কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে মানসম্মত ও নিরাপদ পণ্য নিশ্চিতকরণে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ে বাজার মনিটরিং ও তদারকি কার্যক্রমে সহযোগিতা, নকল ও ভেজালবিরোধী উদ্যোগ জোরদার, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ এবং তথ্যভিত্তিক উদ্যোগ যৌথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা ও ন্যায্য বাজারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।

বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবর
০২ আগস্ট ২০২৩
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
১ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হবে, তা নিয়ে নীতিমালা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এই নীতিমালার বাস্তবায়ন হলে থ্রি-হুইলার দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে অর্থনীতির গতি আরও বেগবান হবে।
আজ সোমবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ‘স্টাডি অন ইন্টিগ্রিটিংস ইলেকট্রনিক থ্রি-হুইলার ইনটু ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক: চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড ওয়েফরওয়ার্ড’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে সিপিডির প্রোগ্রাম সহযোগী মো. খালিদ মাহমুদ বলেন, দেশে লাখ লাখ যানবাহন চলে। কিন্তু নিবন্ধিত আছে মাত্র সাড়ে ২২ হাজার। এর বাইরে থ্রি-হুইলার রিকশা ৬০ লাখ ছাড়িয়েছে। সেবা নিচ্ছেন ১১২ কোটি মানুষ, যা অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এত বড়সংখ্যক যানের রেজিস্ট্রেশন নেই। যারা চালান, তাঁদের নেই কোনো প্রশিক্ষণ। এতে দক্ষতা বাড়ছে না। মুখের কথায় চলে এসব যান। যদি প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা যায়, তখন একটা আয় পাবে সরকার। আবার নীতিমালার কারণে ক্ষতি কমবে। যাঁরা এর সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আয় বাড়বে। যার বিশাল ইতিবাচক প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে।
খালিদ মাহমুদ আরও বলেন, ‘নীতিমালা ছাড়া লাখ লাখ থ্রি-হুইলার চলছে। এই গণপরিবহন যেভাবে ইচ্ছা, সেভাবে চলছে। এটার সিস্টেম দাঁড় করাতে হবে। স্ট্রাকচার থাকতে হবে। ব্যাটারি ক্যাপাসিটি নির্ধারণ করতে হবে। ইলেকট্রনিক যান হওয়ায় পরিবেশে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। কীভাবে কার অনুমোদন নিয়ে চলবে, নির্ধারণ করতে হবে। আইনের আওতায় আনা জরুরি। কেউ আইন লঙ্ঘন করলে তার শাস্তি দিতে হবে ৷ তখন এলোমেলো চলাচল নিয়ন্ত্রণ হবে। মানুষ উন্নত সেবা পাবে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘এ ধরনের যানের প্রায় ৪০ লাখ চালক, তাঁদের পরিবারসহ বিশাল জনগোষ্ঠী সুবিধাভোগী। তাঁদের রোড নেটওয়ার্ক, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক সেফটি, এয়ার কোয়ালিটির ব্যবস্থাপনার সুনির্দিষ্ট কাঠামো ও নীতিমালা জরুরি।
অনুষ্ঠানে নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন এবং চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের আধুনিকায়ন করা এবং ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ না করা; বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় বন্ধ করতে ইলেকট্রিক বা ব্যাটারিচালিত যানবাহনের জন্য চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা; প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত, স্বল্পগতির ও লোকাল যানবাহনের জন্য সার্ভিস রোড/বাই লেন নির্মাণ করা; ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক জব্দ বন্ধ করা, জব্দ গাড়ি ও ব্যাটারি ফেরত দেওয়া; চালকসহ সংশ্লিষ্টদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ করা এবং চালকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হবে, তা নিয়ে নীতিমালা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এই নীতিমালার বাস্তবায়ন হলে থ্রি-হুইলার দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে অর্থনীতির গতি আরও বেগবান হবে।
আজ সোমবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ‘স্টাডি অন ইন্টিগ্রিটিংস ইলেকট্রনিক থ্রি-হুইলার ইনটু ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক: চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড ওয়েফরওয়ার্ড’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে সিপিডির প্রোগ্রাম সহযোগী মো. খালিদ মাহমুদ বলেন, দেশে লাখ লাখ যানবাহন চলে। কিন্তু নিবন্ধিত আছে মাত্র সাড়ে ২২ হাজার। এর বাইরে থ্রি-হুইলার রিকশা ৬০ লাখ ছাড়িয়েছে। সেবা নিচ্ছেন ১১২ কোটি মানুষ, যা অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এত বড়সংখ্যক যানের রেজিস্ট্রেশন নেই। যারা চালান, তাঁদের নেই কোনো প্রশিক্ষণ। এতে দক্ষতা বাড়ছে না। মুখের কথায় চলে এসব যান। যদি প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা যায়, তখন একটা আয় পাবে সরকার। আবার নীতিমালার কারণে ক্ষতি কমবে। যাঁরা এর সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আয় বাড়বে। যার বিশাল ইতিবাচক প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে।
খালিদ মাহমুদ আরও বলেন, ‘নীতিমালা ছাড়া লাখ লাখ থ্রি-হুইলার চলছে। এই গণপরিবহন যেভাবে ইচ্ছা, সেভাবে চলছে। এটার সিস্টেম দাঁড় করাতে হবে। স্ট্রাকচার থাকতে হবে। ব্যাটারি ক্যাপাসিটি নির্ধারণ করতে হবে। ইলেকট্রনিক যান হওয়ায় পরিবেশে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। কীভাবে কার অনুমোদন নিয়ে চলবে, নির্ধারণ করতে হবে। আইনের আওতায় আনা জরুরি। কেউ আইন লঙ্ঘন করলে তার শাস্তি দিতে হবে ৷ তখন এলোমেলো চলাচল নিয়ন্ত্রণ হবে। মানুষ উন্নত সেবা পাবে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘এ ধরনের যানের প্রায় ৪০ লাখ চালক, তাঁদের পরিবারসহ বিশাল জনগোষ্ঠী সুবিধাভোগী। তাঁদের রোড নেটওয়ার্ক, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক সেফটি, এয়ার কোয়ালিটির ব্যবস্থাপনার সুনির্দিষ্ট কাঠামো ও নীতিমালা জরুরি।
অনুষ্ঠানে নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন এবং চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের আধুনিকায়ন করা এবং ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ না করা; বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় বন্ধ করতে ইলেকট্রিক বা ব্যাটারিচালিত যানবাহনের জন্য চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা; প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত, স্বল্পগতির ও লোকাল যানবাহনের জন্য সার্ভিস রোড/বাই লেন নির্মাণ করা; ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক জব্দ বন্ধ করা, জব্দ গাড়ি ও ব্যাটারি ফেরত দেওয়া; চালকসহ সংশ্লিষ্টদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ করা এবং চালকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবর
০২ আগস্ট ২০২৩
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
১ ঘণ্টা আগে
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
এবার দ্বিতীয়বারের মতো ইবিএল এই আয়োজন করেছে। এবারের অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল ‘স্কাইস্ফ্রি: ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৫’।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকার একটি কনভেনশন হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইবিএল তার ব্যবসায়িক সহযোগীদের সম্মাননা জানায়।
অনুষ্ঠানে পুরস্কার দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। নগদের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, সহযোগী প্রশাসক আনোয়ার উল্লাহ ও নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া। এ সময় ইবিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আনোয়ার, হেড অব ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আহসান উল্লাহ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
ইবিএলের এবারের আয়োজনে নগদ পে-আউট ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে, কারণ বাংলাদেশের ডিজিটাল লেনদেনকে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। নগদ পে-আউট সলিউশন ও ইভল্যুশনে তাদের প্রভাব রেখেছে এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
এবার দ্বিতীয়বারের মতো ইবিএল এই আয়োজন করেছে। এবারের অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল ‘স্কাইস্ফ্রি: ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৫’।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকার একটি কনভেনশন হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইবিএল তার ব্যবসায়িক সহযোগীদের সম্মাননা জানায়।
অনুষ্ঠানে পুরস্কার দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। নগদের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, সহযোগী প্রশাসক আনোয়ার উল্লাহ ও নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া। এ সময় ইবিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আনোয়ার, হেড অব ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আহসান উল্লাহ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
ইবিএলের এবারের আয়োজনে নগদ পে-আউট ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে, কারণ বাংলাদেশের ডিজিটাল লেনদেনকে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। নগদ পে-আউট সলিউশন ও ইভল্যুশনে তাদের প্রভাব রেখেছে এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা রেখা বিশ্লেষণ করে আইইইএফএ বলছে, বিদ্যমান বিদ্যুৎ কাঠামোতে অনায়াসে আরও ১৭০০-৩৪০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ যোগ হতে পারে। এতে করে দিনের বেলায় সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা পূর্ণ করা সম্ভব। পাশাপাশি বিদ্যুতের দামও কমানো সম্ভব। একইভাবে সন্ধ্যায় ২৫০০ থেকে ৪০০০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ সরবর
০২ আগস্ট ২০২৩
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
১ ঘণ্টা আগে
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৫ ঘণ্টা আগে