নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা


ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি দুই দিনের সফরে নেপালে অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি), নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেডের (এনভিভিএন) প্রতিনিধিরা।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর জানান, এই চুক্তির অধীনে, জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসের জন্য নেপাল থেকে ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী দীপক খাড়কা, বাংলাদেশের পানিসম্পদসচিব নাজমুল আহসান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এই চুক্তি আঞ্চলিক জ্বালানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি শুধু তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের বিষয় নয়, বরং আমাদের দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদি এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াও।’
এর আগে পরিবেশ উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সঙ্গে সিংহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।


ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি দুই দিনের সফরে নেপালে অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি), নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেডের (এনভিভিএন) প্রতিনিধিরা।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর জানান, এই চুক্তির অধীনে, জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসের জন্য নেপাল থেকে ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী দীপক খাড়কা, বাংলাদেশের পানিসম্পদসচিব নাজমুল আহসান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এই চুক্তি আঞ্চলিক জ্বালানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি শুধু তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের বিষয় নয়, বরং আমাদের দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদি এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াও।’
এর আগে পরিবেশ উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সঙ্গে সিংহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা


ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি দুই দিনের সফরে নেপালে অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি), নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেডের (এনভিভিএন) প্রতিনিধিরা।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর জানান, এই চুক্তির অধীনে, জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসের জন্য নেপাল থেকে ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী দীপক খাড়কা, বাংলাদেশের পানিসম্পদসচিব নাজমুল আহসান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এই চুক্তি আঞ্চলিক জ্বালানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি শুধু তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের বিষয় নয়, বরং আমাদের দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদি এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াও।’
এর আগে পরিবেশ উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সঙ্গে সিংহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।


ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি দুই দিনের সফরে নেপালে অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি), নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেডের (এনভিভিএন) প্রতিনিধিরা।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর জানান, এই চুক্তির অধীনে, জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসের জন্য নেপাল থেকে ভারতের মাধ্যমে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে।
অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী দীপক খাড়কা, বাংলাদেশের পানিসম্পদসচিব নাজমুল আহসান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘এই চুক্তি আঞ্চলিক জ্বালানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি শুধু তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের বিষয় নয়, বরং আমাদের দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদি এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াও।’
এর আগে পরিবেশ উপদেষ্টা নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সঙ্গে সিংহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

শ্রমিকের লভ্যাংশ তহবিলের (ডব্লিউপিপিএফ-ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিফিকেশন ফান্ড) ৫ শতাংশ বকেয়া আদায়ের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
৩ দিন আগে
গ্রীষ্মকালীন পোশাকের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ ঘিরে ভারতের তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের আলোচনা থমকে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এই অর্ডারের মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার।
৩ দিন আগে
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে। রামপালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) গত নভেম্বর মাসে এককভাবে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ইউনিট (এমইউ) বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
৩ দিন আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শ্রমিকের লভ্যাংশ তহবিলের (ডব্লিউপিপিএফ-ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিফিকেশন ফান্ড) ৫ শতাংশ বকেয়া আদায়ের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জিপি হাউসের সামনে জড়ো হয়ে মানববন্ধন করেন তাঁরা। এতে অর্ধশতাধিক চাকরিচ্যুত কর্মী অংশ নেন।
গ্রামীণফোন ৫ শতাংশ বিলম্ব বকেয়া আদায় ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আবু সাদাত মো. শোয়েব বলেন, ‘আমরা গ্রামীণফোন লিমিটেডের সাবেক কর্মীরা ১৫ বছর ধরে আমাদের আইনগত ৫ শতাংশ ডব্লিউপিপিএফ ও ডব্লিউডব্লিউএফ বকেয়া আদায়ের লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে শ্রম মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আদালতের নির্দেশনার আলোকে শান্তিপূর্ণ লড়াই করে আসছি। গ্রামীণফোন মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদের দমন করার চেষ্টা করছে। আমাদের এই লড়াইয়ের সঙ্গে প্রায় ৩ হাজার ৩৬০টি পরিবার ও হাজারো শ্রমিকের বহু বছরের বঞ্চনা জড়িয়ে আছে।’
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা যারা এখানে আছি, আমরা ১৫ থেকে ২০ বছর গ্রামীণফোনে চাকরি করেছি। এই কর্মীরা নিজেদের শ্রম ঘাম দিয়ে গ্রামীণফোনকে আজকের এই অবস্থানে নিয়ে এসেছে। অথচ ২০১২ সাল থেকে বিভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নিয়ে অন্যায্যভাবে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা আজ রিক্ত, নিঃস্ব। আমাদের দাবি ৫ শতাংশ বিলম্ব জরিমানা পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হোক।’
চাকরিচ্যুত কর্মীরা অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা বারবার দাবি জানিয়েছি আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু তারা তামাশা করেছে। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তারা যদি আমাদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে না দেয়, এই কোম্পানির চিহ্ন এ দেশে থাকবে না।’
আবু সাদাত মো. শোয়েব বলেন, গ্রামীণফোন যদি আমাদের পাওয়া না দেয়, আর সরকার যদি তাদের আশ্রয় দেয়, তাহলে সরকারকেও পেটাতে পেটাতে রাস্তায় নামানো হবে। আমরা মস্তিষ্ক দিয়ে পেটাই, হাত দিয়ে না। আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার না, অন্তর্বর্তী সরকার তা চিনি না। আমরা শুধু জানি, যারা আমাদের ন্যায্য পাওনা আদায়ে বাধা হয়ে দাঁড়াবে তাদের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।

শ্রমিকের লভ্যাংশ তহবিলের (ডব্লিউপিপিএফ-ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিফিকেশন ফান্ড) ৫ শতাংশ বকেয়া আদায়ের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জিপি হাউসের সামনে জড়ো হয়ে মানববন্ধন করেন তাঁরা। এতে অর্ধশতাধিক চাকরিচ্যুত কর্মী অংশ নেন।
গ্রামীণফোন ৫ শতাংশ বিলম্ব বকেয়া আদায় ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক আবু সাদাত মো. শোয়েব বলেন, ‘আমরা গ্রামীণফোন লিমিটেডের সাবেক কর্মীরা ১৫ বছর ধরে আমাদের আইনগত ৫ শতাংশ ডব্লিউপিপিএফ ও ডব্লিউডব্লিউএফ বকেয়া আদায়ের লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে শ্রম মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আদালতের নির্দেশনার আলোকে শান্তিপূর্ণ লড়াই করে আসছি। গ্রামীণফোন মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদের দমন করার চেষ্টা করছে। আমাদের এই লড়াইয়ের সঙ্গে প্রায় ৩ হাজার ৩৬০টি পরিবার ও হাজারো শ্রমিকের বহু বছরের বঞ্চনা জড়িয়ে আছে।’
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা যারা এখানে আছি, আমরা ১৫ থেকে ২০ বছর গ্রামীণফোনে চাকরি করেছি। এই কর্মীরা নিজেদের শ্রম ঘাম দিয়ে গ্রামীণফোনকে আজকের এই অবস্থানে নিয়ে এসেছে। অথচ ২০১২ সাল থেকে বিভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নিয়ে অন্যায্যভাবে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা আজ রিক্ত, নিঃস্ব। আমাদের দাবি ৫ শতাংশ বিলম্ব জরিমানা পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হোক।’
চাকরিচ্যুত কর্মীরা অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা বারবার দাবি জানিয়েছি আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু তারা তামাশা করেছে। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তারা যদি আমাদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে না দেয়, এই কোম্পানির চিহ্ন এ দেশে থাকবে না।’
আবু সাদাত মো. শোয়েব বলেন, গ্রামীণফোন যদি আমাদের পাওয়া না দেয়, আর সরকার যদি তাদের আশ্রয় দেয়, তাহলে সরকারকেও পেটাতে পেটাতে রাস্তায় নামানো হবে। আমরা মস্তিষ্ক দিয়ে পেটাই, হাত দিয়ে না। আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার না, অন্তর্বর্তী সরকার তা চিনি না। আমরা শুধু জানি, যারা আমাদের ন্যায্য পাওনা আদায়ে বাধা হয়ে দাঁড়াবে তাদের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।

ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষরিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
০৩ অক্টোবর ২০২৪
গ্রীষ্মকালীন পোশাকের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ ঘিরে ভারতের তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের আলোচনা থমকে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এই অর্ডারের মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার।
৩ দিন আগে
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে। রামপালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) গত নভেম্বর মাসে এককভাবে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ইউনিট (এমইউ) বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
৩ দিন আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গ্রীষ্মকালীন পোশাকের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ ঘিরে ভারতের তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের আলোচনা থমকে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এই অর্ডারের মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার।
এই আলোচনা থমকে যাওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে—দেশীয় সরবরাহকারীদের অনিশ্চয়তা, ভারত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি আলোচনার অনিশ্চয়তা। আর দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তি হলে ঠিক কোন শুল্কহার কার্যকর হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, শরতের মধ্যেই চুক্তি সম্পন্ন হবে।
চুক্তি ছাড়া পরিস্থিতি আরও জটিল। কারণ, চুক্তি নিশ্চিত না হলে—গ্রীষ্মকালীন অর্ডারের বড় অংশ সরে যেতে পারে বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম কিংবা চীনের দিকে। কারণ, এসব দেশের ওপর ভারতের তুলনায় কম শুল্ক আরোপ হয়েছে। ভারতের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ আমদানিকারকদের অন্য বাজারে ঝুঁকতে বাধ্য করছে। শিল্প খাতের সূত্র বলছে, অর্ডার সরে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে, আর গ্রীষ্মকালীন অর্ডার হারালে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় তৈরি পোশাক শিল্পের একটি সূত্র জানিয়েছেন, ‘জ্বালানি সম্পর্কিত অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক যদি তুলে নেওয়া হয়, বা অন্তত জানিয়ে দেওয়া হয় যে—সমাধানের পথে এগোচ্ছে, তবে আমরা অর্ডার নিয়ে আবার আলোচনা শুরু করতে পারব। আর যদি চুক্তিই না হয়, তবে পুরো মনোযোগ অন্য বাজারে দিতে পারব। কিন্তু অনিশ্চয়তা আমাদের দুই দিকেই কাটছে।’
এই স্থবির আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ, ২০২৪ সালে ভারত যুক্তরাষ্ট্রে ১০ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের টেক্সটাইল ও পোশাক (টিঅ্যান্ডএ) রপ্তানি করেছে। বিশ্ববাজারে ভারতের মোট রপ্তানির ৮ দশমিক ২১ শতাংশ এসেছিল এ খাত থেকে। টেক্সটাইল ও পোশাকের সরবরাহ-শৃঙ্খল মূলত দেশীয়, কারণ প্রায় ৯০ শতাংশ কাঁচামালই ভারতে উৎপাদিত হয়। এতে খাতের শ্রমনির্ভর চরিত্র স্পষ্ট।
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সেপ্টেম্বরের তথ্য বলছে, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও অটোমোবাইল যন্ত্রাংশের মতো উচ্চ মুনাফার পণ্য অন্য বাজারে ঠিকই ঠাঁই পাচ্ছে, কিন্তু তৈরি পোশাক, বিশেষত তুলাভিত্তিক পোশাক, বাজারে টিকে থাকতে পারছে না। সেপ্টেম্বরেই রেডিমেড গার্মেন্টসের রপ্তানি ৬ শতাংশ কমে গেছে। তবু সরকার খাতকে সহায়তা দিতে কাঁচামালের ওপর শুল্ক শিথিল করেছে, টেক্সটাইল সরবরাহ-শৃঙ্খলে প্রভাব ফেলা বেশ কিছু গুণমান নিয়ন্ত্রণ আদেশ প্রত্যাহার করেছে এবং এমএসএমই খাতের কাঁচামালে প্রবেশাধিকার সহজ করেছে।
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফরেন ট্রেডের (আইআইএফটি) অধ্যাপক সুনীথা রাজুর একটি গবেষণা অনুযায়ী, ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ হলে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতীয় টিঅ্যান্ডএ আমদানি চাহিদা ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার কমবে, অর্থাৎ ৬৭ দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাস পাবে। গবেষণা বলছে, এই নেতিবাচক প্রভাব সবচেয়ে তীব্র হবে ফাইবারে (৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ), তারপর সুতা (৮৭ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং ফেব্রিকস (৮২ দশমিক ৯ শতাংশ)। তবে পরিমাণে সবচেয়ে বড় ধাক্কা আসবে মেড-আপস ও পোশাক খাতে, মোট ৫ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি, যা এই দুই খাতের ৮৫ শতাংশ রপ্তানি কমে যাওয়ার সমান।
ভারতের তুলনায় কম শুল্কহার পাওয়া প্রতিযোগী দেশগুলো, যেমন—চীন, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশ পোশাক খাতে বড় বাজার দখল করবে। আর মেড-আপসে এগিয়ে যাবে পাকিস্তান, মেক্সিকো ও চীন। শুল্কের এ বৈষম্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভারতের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থাকে গুরুতরভাবে দুর্বল করছে।
শুল্ক কমে ২৫ শতাংশ হলে নেতিবাচক চাহিদা-প্রভাব দাঁড়ায় প্রায় ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। এতে মোট আমদানি ২১ দশমিক ৬ শতাংশ কমে যাবে। পরিমাণ অনুসারে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে মেড-আপসে (৯২১ মিলিয়ন ডলার), এরপর পোশাক খাতে (৭৮৮ মিলিয়ন ডলার)। এই দুই খাত মিলে মোট ক্ষতির ৮১ শতাংশ ধরে রাখে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, টেক্সটাইল শিল্পে ছোট ও বড় প্রতিষ্ঠান পাশাপাশি থাকলেও রপ্তানিতে আধিপত্য বড় প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক-ধাক্কা পুরো শিল্পকে আঘাত করে, কারণ এটি বহু দেশীয় সরবরাহকারীর মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। খাতের প্রায় ৭০ শতাংশ মূল্য নির্ভর করে মধ্যবর্তী উপকরণে। তাই প্রথম ধাপের পরোক্ষ ক্ষতি দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে টেক্সটাইল খাতেই ক্ষতি ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন।

গ্রীষ্মকালীন পোশাকের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ ঘিরে ভারতের তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের আলোচনা থমকে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এই অর্ডারের মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার।
এই আলোচনা থমকে যাওয়ার পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে—দেশীয় সরবরাহকারীদের অনিশ্চয়তা, ভারত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি আলোচনার অনিশ্চয়তা। আর দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যচুক্তি হলে ঠিক কোন শুল্কহার কার্যকর হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, শরতের মধ্যেই চুক্তি সম্পন্ন হবে।
চুক্তি ছাড়া পরিস্থিতি আরও জটিল। কারণ, চুক্তি নিশ্চিত না হলে—গ্রীষ্মকালীন অর্ডারের বড় অংশ সরে যেতে পারে বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম কিংবা চীনের দিকে। কারণ, এসব দেশের ওপর ভারতের তুলনায় কম শুল্ক আরোপ হয়েছে। ভারতের ওপর সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ আমদানিকারকদের অন্য বাজারে ঝুঁকতে বাধ্য করছে। শিল্প খাতের সূত্র বলছে, অর্ডার সরে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে, আর গ্রীষ্মকালীন অর্ডার হারালে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় তৈরি পোশাক শিল্পের একটি সূত্র জানিয়েছেন, ‘জ্বালানি সম্পর্কিত অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক যদি তুলে নেওয়া হয়, বা অন্তত জানিয়ে দেওয়া হয় যে—সমাধানের পথে এগোচ্ছে, তবে আমরা অর্ডার নিয়ে আবার আলোচনা শুরু করতে পারব। আর যদি চুক্তিই না হয়, তবে পুরো মনোযোগ অন্য বাজারে দিতে পারব। কিন্তু অনিশ্চয়তা আমাদের দুই দিকেই কাটছে।’
এই স্থবির আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ, ২০২৪ সালে ভারত যুক্তরাষ্ট্রে ১০ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের টেক্সটাইল ও পোশাক (টিঅ্যান্ডএ) রপ্তানি করেছে। বিশ্ববাজারে ভারতের মোট রপ্তানির ৮ দশমিক ২১ শতাংশ এসেছিল এ খাত থেকে। টেক্সটাইল ও পোশাকের সরবরাহ-শৃঙ্খল মূলত দেশীয়, কারণ প্রায় ৯০ শতাংশ কাঁচামালই ভারতে উৎপাদিত হয়। এতে খাতের শ্রমনির্ভর চরিত্র স্পষ্ট।
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সেপ্টেম্বরের তথ্য বলছে, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও অটোমোবাইল যন্ত্রাংশের মতো উচ্চ মুনাফার পণ্য অন্য বাজারে ঠিকই ঠাঁই পাচ্ছে, কিন্তু তৈরি পোশাক, বিশেষত তুলাভিত্তিক পোশাক, বাজারে টিকে থাকতে পারছে না। সেপ্টেম্বরেই রেডিমেড গার্মেন্টসের রপ্তানি ৬ শতাংশ কমে গেছে। তবু সরকার খাতকে সহায়তা দিতে কাঁচামালের ওপর শুল্ক শিথিল করেছে, টেক্সটাইল সরবরাহ-শৃঙ্খলে প্রভাব ফেলা বেশ কিছু গুণমান নিয়ন্ত্রণ আদেশ প্রত্যাহার করেছে এবং এমএসএমই খাতের কাঁচামালে প্রবেশাধিকার সহজ করেছে।
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফরেন ট্রেডের (আইআইএফটি) অধ্যাপক সুনীথা রাজুর একটি গবেষণা অনুযায়ী, ভারতের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ হলে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতীয় টিঅ্যান্ডএ আমদানি চাহিদা ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার কমবে, অর্থাৎ ৬৭ দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাস পাবে। গবেষণা বলছে, এই নেতিবাচক প্রভাব সবচেয়ে তীব্র হবে ফাইবারে (৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ), তারপর সুতা (৮৭ দশমিক ৫ শতাংশ) এবং ফেব্রিকস (৮২ দশমিক ৯ শতাংশ)। তবে পরিমাণে সবচেয়ে বড় ধাক্কা আসবে মেড-আপস ও পোশাক খাতে, মোট ৫ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি, যা এই দুই খাতের ৮৫ শতাংশ রপ্তানি কমে যাওয়ার সমান।
ভারতের তুলনায় কম শুল্কহার পাওয়া প্রতিযোগী দেশগুলো, যেমন—চীন, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশ পোশাক খাতে বড় বাজার দখল করবে। আর মেড-আপসে এগিয়ে যাবে পাকিস্তান, মেক্সিকো ও চীন। শুল্কের এ বৈষম্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভারতের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থাকে গুরুতরভাবে দুর্বল করছে।
শুল্ক কমে ২৫ শতাংশ হলে নেতিবাচক চাহিদা-প্রভাব দাঁড়ায় প্রায় ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। এতে মোট আমদানি ২১ দশমিক ৬ শতাংশ কমে যাবে। পরিমাণ অনুসারে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে মেড-আপসে (৯২১ মিলিয়ন ডলার), এরপর পোশাক খাতে (৭৮৮ মিলিয়ন ডলার)। এই দুই খাত মিলে মোট ক্ষতির ৮১ শতাংশ ধরে রাখে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, টেক্সটাইল শিল্পে ছোট ও বড় প্রতিষ্ঠান পাশাপাশি থাকলেও রপ্তানিতে আধিপত্য বড় প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক-ধাক্কা পুরো শিল্পকে আঘাত করে, কারণ এটি বহু দেশীয় সরবরাহকারীর মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। খাতের প্রায় ৭০ শতাংশ মূল্য নির্ভর করে মধ্যবর্তী উপকরণে। তাই প্রথম ধাপের পরোক্ষ ক্ষতি দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে টেক্সটাইল খাতেই ক্ষতি ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন।

ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষরিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
০৩ অক্টোবর ২০২৪
শ্রমিকের লভ্যাংশ তহবিলের (ডব্লিউপিপিএফ-ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিফিকেশন ফান্ড) ৫ শতাংশ বকেয়া আদায়ের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
৩ দিন আগে
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে। রামপালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) গত নভেম্বর মাসে এককভাবে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ইউনিট (এমইউ) বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
৩ দিন আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে। রামপালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) গত নভেম্বর মাসে এককভাবে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ইউনিট (এমইউ) বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড (এনটিপিসি) এবং বাংলাদেশের পিডিবি-এর যৌথ উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) বাগেরহাটের রামপালে স্থাপিত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। গত নভেম্বরে এটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে এক মাসে সর্বোচ্চ উৎপাদনের নতুন রেকর্ড করেছে।
গতকাল সোমবার বিআইএফপিসিএল-এর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতির তথ্যানুসারে, নভেম্বর মাস জুড়ে এমএসটিপিপি জাতীয় গ্রিডে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। এই পরিমাণ বিদ্যুৎ দেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১১ দশমিক ৫ শতাংশ। এটি এখন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কেন্দ্র। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত এই প্ল্যান্টটি গ্রিডের স্থিতিশীলতা রক্ষায় অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
বিআইএফপিসিএল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই ঐতিহাসিক অর্জন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির অসাধারণ কার্যকারিতা এবং উচ্চ লোড ফ্যাক্টরে নিরবচ্ছিন্ন সক্ষমতার প্রতীক। এই মাইলফলকটি অর্জন সম্ভব হয়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উন্নত শিল্প সক্ষমতা, উচ্চমানের দক্ষ কয়লা ও সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে।
উল্লেখ্য, এমএসটিপিপি নিয়মিতভাবে ৬০০ মিলিয়ন (৬০ কোটি) ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছে, যা জাতীয় চাহিদার প্রায় ৮ শতাংশ। নির্ভরযোগ্যতার মাধ্যমে এমএসটিপিপি বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জ্বালানি নিরাপত্তার অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হিসেবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে। রামপালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) গত নভেম্বর মাসে এককভাবে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ইউনিট (এমইউ) বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড (এনটিপিসি) এবং বাংলাদেশের পিডিবি-এর যৌথ উদ্যোগে গঠিত বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) বাগেরহাটের রামপালে স্থাপিত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। গত নভেম্বরে এটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে এক মাসে সর্বোচ্চ উৎপাদনের নতুন রেকর্ড করেছে।
গতকাল সোমবার বিআইএফপিসিএল-এর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতির তথ্যানুসারে, নভেম্বর মাস জুড়ে এমএসটিপিপি জাতীয় গ্রিডে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। এই পরিমাণ বিদ্যুৎ দেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১১ দশমিক ৫ শতাংশ। এটি এখন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কেন্দ্র। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত এই প্ল্যান্টটি গ্রিডের স্থিতিশীলতা রক্ষায় অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
বিআইএফপিসিএল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই ঐতিহাসিক অর্জন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির অসাধারণ কার্যকারিতা এবং উচ্চ লোড ফ্যাক্টরে নিরবচ্ছিন্ন সক্ষমতার প্রতীক। এই মাইলফলকটি অর্জন সম্ভব হয়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উন্নত শিল্প সক্ষমতা, উচ্চমানের দক্ষ কয়লা ও সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে।
উল্লেখ্য, এমএসটিপিপি নিয়মিতভাবে ৬০০ মিলিয়ন (৬০ কোটি) ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছে, যা জাতীয় চাহিদার প্রায় ৮ শতাংশ। নির্ভরযোগ্যতার মাধ্যমে এমএসটিপিপি বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জ্বালানি নিরাপত্তার অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হিসেবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষরিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
০৩ অক্টোবর ২০২৪
শ্রমিকের লভ্যাংশ তহবিলের (ডব্লিউপিপিএফ-ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিফিকেশন ফান্ড) ৫ শতাংশ বকেয়া আদায়ের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
৩ দিন আগে
গ্রীষ্মকালীন পোশাকের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ ঘিরে ভারতের তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের আলোচনা থমকে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এই অর্ডারের মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার।
৩ দিন আগে
দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকা
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকার তাঁদের চাওয়া প্রকল্পে কোনোভাবেই সায় দেবে না।
গতকাল শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই ষষ্ঠ একনেক সভায় ১২টি নতুন, পাঁচটি সংশোধিতসহ মোট ১৭টি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে, যার বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এতে সরকারি অর্থায়ন নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৪৫১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ ৫ হাজার ৬০৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩৭৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এই সভায় সচিবালয়ে নতুন ২১ তলা অফিস ভবন এবং হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন সার্ভিসেস ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড সিস্টেম স্ট্রেনদেনিং প্রকল্প বাতিল করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার শুরু করেছে, তার কিছু অংশ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের জন্য বাস্তবায়ন কঠিন হতে পারে, তবে পুরোটা না হলেও এই সংস্কারের মূল নির্যাস নির্বাচিত সরকারকে গ্রহণ করতেই হবে। কারণ, ভবিষ্যতে জনগণের চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে তাদের কাজ করতে হবে।
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রসঙ্গে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, কতটুকু দেওয়া হয়েছে, তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যাবে, বিষয়টি নতুন সরকারের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে। কারণ, বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়ে গেছে। এ বিভাগকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করার মানে হলো, আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে অনেক কিছু থাকছে না। নতুন সরকার অবশ্যই বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনা করবে।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের টেকসই কৃষি উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন আলু উৎপাদন ও বিতরণ প্রকল্প। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তিনটি অনুসন্ধান কূপ এবং ২২০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে মিরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত বা শহীদ পরিবারদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণে দুটি পৃথক প্রকল্প এবং সচিবালয় ও আবাসিক এলাকায় অগ্নিনিরাপত্তা আধুনিকায়ন।

সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঢাকা এমআরটি লাইন-৬-এর তৃতীয় সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প এবং সিরাজগঞ্জ-রায়গঞ্জ (চান্দাইকোনা) সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় অনুমোদিত হয়েছে নারায়ণগঞ্জ গ্রিন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্ট আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অটিজম ও এনডিডি সেবাদান কেন্দ্র প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের জাপান হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট স্কলারশিপ অনুমোদিত হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ডিজিটাল উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম সংশোধনও অনুমোদিত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় একাডেমিক, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প সম্পন্ন করার অনুমোদন দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তিনটি প্রকল্প ক্লাইমেট রেসপন্স রিপ্রোডাকটিভ হেলথ অ্যান্ড পপুলেশন সার্ভিস ইমপ্রুভমেন্ট এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের অত্যাবশ্যক কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রকল্প সভায় অনুমোদন পেয়েছে।

দুই মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিকে এগোতে গিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর পক্ষে এলাকায় প্রভাব ফেলবে, এমন কোনো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রার্থীরা নানা প্রকল্পের অনুমোদনের চেষ্টা-তদবির করছেন, তবে সরকার তাঁদের চাওয়া প্রকল্পে কোনোভাবেই সায় দেবে না।
গতকাল শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই ষষ্ঠ একনেক সভায় ১২টি নতুন, পাঁচটি সংশোধিতসহ মোট ১৭টি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে, যার বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এতে সরকারি অর্থায়ন নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৪৫১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, বৈদেশিক ঋণ ৫ হাজার ৬০৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩৭৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এই সভায় সচিবালয়ে নতুন ২১ তলা অফিস ভবন এবং হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন সার্ভিসেস ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড সিস্টেম স্ট্রেনদেনিং প্রকল্প বাতিল করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কার শুরু করেছে, তার কিছু অংশ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের জন্য বাস্তবায়ন কঠিন হতে পারে, তবে পুরোটা না হলেও এই সংস্কারের মূল নির্যাস নির্বাচিত সরকারকে গ্রহণ করতেই হবে। কারণ, ভবিষ্যতে জনগণের চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে তাদের কাজ করতে হবে।
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রসঙ্গে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, কতটুকু দেওয়া হয়েছে, তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে বোঝা যাবে, বিষয়টি নতুন সরকারের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে। কারণ, বিচার বিভাগ স্বাধীন হয়ে গেছে। এ বিভাগকে সম্পূর্ণ স্বাধীন করার মানে হলো, আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে অনেক কিছু থাকছে না। নতুন সরকার অবশ্যই বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনা করবে।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের টেকসই কৃষি উন্নয়ন ও মানসম্পন্ন আলু উৎপাদন ও বিতরণ প্রকল্প। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের তিনটি অনুসন্ধান কূপ এবং ২২০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে মিরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত বা শহীদ পরিবারদের জন্য আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণে দুটি পৃথক প্রকল্প এবং সচিবালয় ও আবাসিক এলাকায় অগ্নিনিরাপত্তা আধুনিকায়ন।

সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঢাকা এমআরটি লাইন-৬-এর তৃতীয় সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প এবং সিরাজগঞ্জ-রায়গঞ্জ (চান্দাইকোনা) সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় অনুমোদিত হয়েছে নারায়ণগঞ্জ গ্রিন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্ট আরবান ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অটিজম ও এনডিডি সেবাদান কেন্দ্র প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের জাপান হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট স্কলারশিপ অনুমোদিত হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ডিজিটাল উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের প্রথম সংশোধনও অনুমোদিত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় একাডেমিক, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প সম্পন্ন করার অনুমোদন দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তিনটি প্রকল্প ক্লাইমেট রেসপন্স রিপ্রোডাকটিভ হেলথ অ্যান্ড পপুলেশন সার্ভিস ইমপ্রুভমেন্ট এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের অত্যাবশ্যক কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রকল্প সভায় অনুমোদন পেয়েছে।

ভারত হয়ে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসবে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এ বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুর এক হোটেলে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষরিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
০৩ অক্টোবর ২০২৪
শ্রমিকের লভ্যাংশ তহবিলের (ডব্লিউপিপিএফ-ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিফিকেশন ফান্ড) ৫ শতাংশ বকেয়া আদায়ের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের চাকরিচ্যুত কর্মীরা।
৩ দিন আগে
গ্রীষ্মকালীন পোশাকের অর্ডার বা ক্রয়াদেশ ঘিরে ভারতের তৈরি পোশাক নির্মাতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকদের আলোচনা থমকে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য এই অর্ডারের মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার।
৩ দিন আগে
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে। রামপালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি) গত নভেম্বর মাসে এককভাবে ৭০০ মিলিয়ন (৭০ কোটি) ইউনিট (এমইউ) বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে।
৩ দিন আগে