
সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, জ্বালানি তেলের দাম লাগামছাড়া হতে পারে। আর তাই তেলের দামের পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে মরিয়া হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস গত শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল করতে রাশিয়া সব ধরনের তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তবে জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর শুল্ক প্রতি টনে ২৫০ ডলার পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
রাশিয়ার এই নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপের দেশগুলোতে ডিজেলের জোগান কমে যেতে পারে কিছুটা হলেও। অবশ্য এর আগে ইউরোপ রাশিয়া থেকে পরিশোধিত তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। সেই নিষেধাজ্ঞার ধকল কাটাতে রাশিয়া আফ্রিকাকে বেছে নেয়। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত আফ্রিকায় আগের বছরের চেয়ে ৫০ শতাংশ তেল বেশি রপ্তানি করেছে রাশিয়া।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ও রাশিয়া তাদের জ্বালানি তেল উৎপাদন কম রাখার সিদ্ধান্তের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। দেশ দুটি মিলে আগের তুলনায় প্রতিদিন অন্তত ১৩ লাখ ব্যারেল কম জ্বালানি উৎপাদন করছে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের এপ্রিলে জ্বালানি তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসও উৎপাদন হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নেয়। কেবল তাই নয়, বিগত ৫২ সপ্তাহে মার্কিন রিগগুলোও জ্বালানি উৎপাদন কমিয়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
জ্বালানির উৎপাদন কমলেও চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জ্বালানি বুভুক্ষু দেশগুলোতে চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে কোভিড-পরবর্তী সময়ে এ দুটি দেশেই জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। এ কারণও তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। এরই মধ্যে চীন দেশের অর্থনীতি চাঙা করতে জ্বালানি খাতে তারল্য বাড়িয়েছে।
জ্বালানি উৎপাদক দেশগুলোর সংগঠন ওপেক এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২৩ ও ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। সংগঠনটির অনুমান ছিল, ২০২৪ সালে প্রতিদিন তেলের চাহিদা বাড়বে ২২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেল। ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় এই প্রবৃদ্ধি ছিল প্রতিদিন ২৪ লাখ ৪০ ব্যারেল। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ) জানিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত ওপেক প্লাস যদি জ্বালানি উৎপাদন কম রাখে, তবে তা চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে চাহিদার বিপরীতে ঘাটতি তৈরি করবে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরও চাহিদা বাড়বে।
এই চাহিদা বাড়ার প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক ও মার্কিন তেলের বাজারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের বাজারে ব্যারেলপ্রতি দাম ৯০ ডলার ছাড়িয়েছে। শুক্রবার ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৯০ দশমিক ৮০ ডলার। বাজার বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়াতে পারে। এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার ব্রেন্ট পর্যন্ত জ্বালানির দাম প্রতি ব্যারেলে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ৩৫ ডলার, যা এ বছরের সর্বোচ্চ।
দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশঙ্কা করছে, তেলের দাম বাড়তে থাকলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তারা এরই মধ্যে সুদহার বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম যত বাড়বে, বিশ্ব অর্থনীতি ততটাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে পরিবহন—সবকিছুরই ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বাড়বে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের দাম পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ার বিষয়টি মোকাবিলা করতে উৎপাদন বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে দেশটি আরও ৯টি তেলকূপ খননকারী রিগ সক্রিয় করেছে। মার্কিন জ্বালানি প্রতিষ্ঠান বেকার হিউসেস জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের মোট তেলকূপ খননকারী রিগ কার্যকর ছিল ৬৪১টি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে মোট দুটি তেল উত্তোলনকারী রিগ বাড়িয়েছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় তেল উত্তোলনকারী সক্রিয় রিগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৫।
রিগ বাড়ানোর ফল পেতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে চলতি সপ্তাহে দেশটির তেল উৎপাদন দৈনিক ৮০ লাখ ব্যারেল থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ ব্যারেলে। ২০১৯ সালের পর এটিই দেশটির সর্বোচ্চ উৎপাদন। এর আগে ২০২২ সালেও দেশটি ৮০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে।
তথ্যসূত্র: ওয়েল প্রাইস ডট কম ও রয়টার্স

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুণ কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙামাটির যতীন চাকমা, দোহাজারীর জাকির হোসেন ও সীতাকুণ্ডের মো. জোবায়ের।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বন্দরনগরীর একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের, ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসায়ই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিকস খাতের আমদানিনির্ভরতা ব্যাপক হারে কমায় সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাত। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি।
আমিন খান জানান, ওয়ালটনের গুণগত মানের পণ্য শুধু দেশীয় ক্রেতাদেরই নয়; বৈশ্বিক ক্রেতাদেরও আস্থা ও মন জয় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য এখন বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি ও বাজারজাত করা হচ্ছে। বিশ্বের শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩-এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুণ কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙামাটির যতীন চাকমা, দোহাজারীর জাকির হোসেন ও সীতাকুণ্ডের মো. জোবায়ের।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বন্দরনগরীর একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের, ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসায়ই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিকস খাতের আমদানিনির্ভরতা ব্যাপক হারে কমায় সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাত। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি।
আমিন খান জানান, ওয়ালটনের গুণগত মানের পণ্য শুধু দেশীয় ক্রেতাদেরই নয়; বৈশ্বিক ক্রেতাদেরও আস্থা ও মন জয় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য এখন বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি ও বাজারজাত করা হচ্ছে। বিশ্বের শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩-এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

সৌদি আরব, রাশিয়া ও তেল উৎপাদক দেশগুলোর জোট ওপেক ও ওপেক প্লাস চলতি বছরের বিভিন্ন সময়ে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এরই মধ্যে চলতি বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে জ্বালানি তেলের দাম। এরই মধ্যে আবার তেল রপ্তানি বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে