মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক কম। কিছু মানুষ এমনকি যেকোনো কাজ করতে রাজি, তা-ও সেভাবে সুযোগ নেই।
কর্মসংস্থানে এলাকা এবং লৈঙ্গিকভিত্তিক বৈষম্যও প্রবল। নারীর তুলনায় পুরুষই কাজ পাচ্ছে বেশি। এসবের প্রভাব পড়েছে সার্বিক বেকারত্বে। শ্রমবাজারের এই দ্বিমুখী বাস্তবতা আগামী কর্মপ্রত্যাশীদের জন্য বেশ অস্বস্তিকর। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এমন তথ্য মিলেছে।
এই জরিপে অবশ্য দাবি করা হয়েছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বিনিয়োগের স্বল্পতা—সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিতে যে বড় চাপ রয়েছে, তার প্রতিফলন ঘটেছে শ্রমবাজারে। তদুপরি, দক্ষ শ্রমিকের অভাব এবং কর্মমুখী শিক্ষার অপ্রতুলতাও কর্মসংস্থান না বাড়ার পেছনে দায়ী। যদিও এই পরিস্থিতির মধ্যেও কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে, যেগুলোতে ভবিষ্যৎ শ্রমবাজারের উন্নতির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
২০২৩ সালের শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৮ কোটি, তাদের মধ্যে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার। এর মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত ছিল ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার জন।
অন্যদিকে, ২০২২ সালের জরিপে বলা হয়, দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ, তাদের মধ্যে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী ছিল ১১ কোটি ৯৩ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে ৭ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার জন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল।
অর্থাৎ ২০২৩ সালে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ১২ লাখ ৬০ হাজার বেড়ে হয়েছে ১২ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার। সেখানে কর্মসংস্থান বেড়েছে ৫ লাখ ১০ হাজার মানুষের। অর্থাৎ কর্মক্ষম মানুষের তুলনায় কর্মসংস্থান কম হারে হয়েছে। আবার কর্মসংস্থান যেটুকু বেড়েছে, সেখানে শহরের তুলনায় এগিয়ে গ্রামের মানুষ। যেখানে ৬২ দশমিক ৫৪ শতাংশ কর্মসংস্থানে নিয়োজিত গ্রামে, অন্যদিকে শহরাঞ্চলে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত মানুষের সংখ্যা ৫০ দশমিক ২৪ শতাংশ।
এতে আরও বলা হয়, ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী কর্মক্ষম জনসংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৯৫ লাখ ১৯ হাজার। এই সময়ে শ্রমিকদের মধ্যে ৮১ দশমিক ৫১ শতাংশ ছিল সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন, যেখানে ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ ছিল নিরক্ষর।
জরিপে আরও উঠে এসেছে, কর্মক্ষম ৭ কোটি মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ১০ লাখ ৫৭ হাজার বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করছে। এটি মূলত পারিবারিক বা স্বেচ্ছাশ্রমভিত্তিক কাজ, যা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গণনা হলেও সরাসরি আয়ের সঙ্গে যুক্ত নয়। এভাবে দেখা যায়, কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর বৃদ্ধি কর্মসংস্থানের সমানুপাতিক হয়নি এবং বিনা পারিশ্রমিকে কাজের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য।
এদিকে ২০২৩ সালে দেশের মোট ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার কর্মক্ষম মানুষের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার এবং নারীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৪৫ লাখ ১০ হাজার; যা ২০২২ সালের জরিপে ছিল ৪ কোটি ৫৬ লাখ ১০ হাজার পুরুষ এবং ২ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার নারী।
বাংলাদেশের শ্রমবাজারে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান কৃষি, বনজ ও মৎস্য খাতে রয়েছে, যেখানে মোট কর্মীর সংখ্যা ৪৪ দশমিক ৪২ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সেবা খাত, যেখানে কর্মীর সংখ্যা ৩৮ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং তৃতীয় অবস্থানে শিল্প খাত, যেখানে কর্মীর সংখ্যা ১৭ দশমিক ২৬ শতাংশ।
শহরাঞ্চলে সেবা খাতে কর্মসংস্থানের হার অনেক বেশি, যা ৬১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। অন্যদিকে, পল্লি অঞ্চলে কৃষি খাতে কর্মসংস্থানের প্রবণতা বেশি, যেখানে ৫৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ মানুষ কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে কৃষি ও সেবা খাতে কর্মসংস্থান বাড়লেও শিল্প খাতে তা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই বৈষম্য দেশের শ্রমবাজারের জন্য বড় এক চ্যালেঞ্জ। এর থেকে উত্তরণে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার পাশাপাশি কর্মমুখী শিক্ষা এবং দক্ষ শ্রমিকও তৈরি করতে হবে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিনিয়োগ বাড়লেই বাড়বে কর্মসংস্থান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. তৈয়বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকারের সময় দেশের টাকা পাচার হয়েছে। এই টাকা দেশে বিনিয়োগ হলে দেশের অর্থনীতির চিত্র পাল্টে যেত। তিনি বলেন, সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পে চাকরি দেওয়া ৫ লাখ বেড়েছে। কিন্তু পাচার হওয়া টাকা দেশে বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থান আরও কয়েক গুণ বাড়ত।
অর্থাৎ শিল্পকারখানায় কর্মসংস্থান কম হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পোশাকমালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ সিনিয়র সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত বছরে সরকার একটি গোষ্ঠীকে আর্থিক ও জ্বালানি সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে। সাধারণ উদ্যোক্তাদের কোনো সহযোগিতা করেনি। তাই নতুন করে শিল্পকারখানা গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে কর্মমুখী শিক্ষার মাধ্যমে সরকার সত্যিকার অর্থে দক্ষ শ্রমিক তৈরি করতে পারেনি। তাই কর্মসংস্থান বাড়েনি।
জরিপে বলা হয়েছে, ২৬ লাখ ৮ হাজার ব্যক্তি নিজস্ব ব্যবসা কার্যক্রমে নিয়োজিত এবং ২ কোটি ৬৯ লাখ ৪ হাজার তাদের অধীনে কাজ করছে।

দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক কম। কিছু মানুষ এমনকি যেকোনো কাজ করতে রাজি, তা-ও সেভাবে সুযোগ নেই।
কর্মসংস্থানে এলাকা এবং লৈঙ্গিকভিত্তিক বৈষম্যও প্রবল। নারীর তুলনায় পুরুষই কাজ পাচ্ছে বেশি। এসবের প্রভাব পড়েছে সার্বিক বেকারত্বে। শ্রমবাজারের এই দ্বিমুখী বাস্তবতা আগামী কর্মপ্রত্যাশীদের জন্য বেশ অস্বস্তিকর। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এমন তথ্য মিলেছে।
এই জরিপে অবশ্য দাবি করা হয়েছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বিনিয়োগের স্বল্পতা—সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিতে যে বড় চাপ রয়েছে, তার প্রতিফলন ঘটেছে শ্রমবাজারে। তদুপরি, দক্ষ শ্রমিকের অভাব এবং কর্মমুখী শিক্ষার অপ্রতুলতাও কর্মসংস্থান না বাড়ার পেছনে দায়ী। যদিও এই পরিস্থিতির মধ্যেও কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে, যেগুলোতে ভবিষ্যৎ শ্রমবাজারের উন্নতির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
২০২৩ সালের শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৮ কোটি, তাদের মধ্যে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার। এর মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত ছিল ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার জন।
অন্যদিকে, ২০২২ সালের জরিপে বলা হয়, দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ, তাদের মধ্যে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী ছিল ১১ কোটি ৯৩ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে ৭ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার জন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল।
অর্থাৎ ২০২৩ সালে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় ১২ লাখ ৬০ হাজার বেড়ে হয়েছে ১২ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার। সেখানে কর্মসংস্থান বেড়েছে ৫ লাখ ১০ হাজার মানুষের। অর্থাৎ কর্মক্ষম মানুষের তুলনায় কর্মসংস্থান কম হারে হয়েছে। আবার কর্মসংস্থান যেটুকু বেড়েছে, সেখানে শহরের তুলনায় এগিয়ে গ্রামের মানুষ। যেখানে ৬২ দশমিক ৫৪ শতাংশ কর্মসংস্থানে নিয়োজিত গ্রামে, অন্যদিকে শহরাঞ্চলে কর্মসংস্থানে নিয়োজিত মানুষের সংখ্যা ৫০ দশমিক ২৪ শতাংশ।
এতে আরও বলা হয়, ১৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী কর্মক্ষম জনসংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৯৫ লাখ ১৯ হাজার। এই সময়ে শ্রমিকদের মধ্যে ৮১ দশমিক ৫১ শতাংশ ছিল সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন, যেখানে ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ ছিল নিরক্ষর।
জরিপে আরও উঠে এসেছে, কর্মক্ষম ৭ কোটি মানুষের মধ্যে ৪ কোটি ১০ লাখ ৫৭ হাজার বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করছে। এটি মূলত পারিবারিক বা স্বেচ্ছাশ্রমভিত্তিক কাজ, যা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গণনা হলেও সরাসরি আয়ের সঙ্গে যুক্ত নয়। এভাবে দেখা যায়, কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর বৃদ্ধি কর্মসংস্থানের সমানুপাতিক হয়নি এবং বিনা পারিশ্রমিকে কাজের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য।
এদিকে ২০২৩ সালে দেশের মোট ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার কর্মক্ষম মানুষের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার এবং নারীর সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৪৫ লাখ ১০ হাজার; যা ২০২২ সালের জরিপে ছিল ৪ কোটি ৫৬ লাখ ১০ হাজার পুরুষ এবং ২ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার নারী।
বাংলাদেশের শ্রমবাজারে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান কৃষি, বনজ ও মৎস্য খাতে রয়েছে, যেখানে মোট কর্মীর সংখ্যা ৪৪ দশমিক ৪২ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সেবা খাত, যেখানে কর্মীর সংখ্যা ৩৮ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং তৃতীয় অবস্থানে শিল্প খাত, যেখানে কর্মীর সংখ্যা ১৭ দশমিক ২৬ শতাংশ।
শহরাঞ্চলে সেবা খাতে কর্মসংস্থানের হার অনেক বেশি, যা ৬১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। অন্যদিকে, পল্লি অঞ্চলে কৃষি খাতে কর্মসংস্থানের প্রবণতা বেশি, যেখানে ৫৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ মানুষ কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে কৃষি ও সেবা খাতে কর্মসংস্থান বাড়লেও শিল্প খাতে তা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই বৈষম্য দেশের শ্রমবাজারের জন্য বড় এক চ্যালেঞ্জ। এর থেকে উত্তরণে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার পাশাপাশি কর্মমুখী শিক্ষা এবং দক্ষ শ্রমিকও তৈরি করতে হবে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিনিয়োগ বাড়লেই বাড়বে কর্মসংস্থান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. তৈয়বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকারের সময় দেশের টাকা পাচার হয়েছে। এই টাকা দেশে বিনিয়োগ হলে দেশের অর্থনীতির চিত্র পাল্টে যেত। তিনি বলেন, সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পে চাকরি দেওয়া ৫ লাখ বেড়েছে। কিন্তু পাচার হওয়া টাকা দেশে বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থান আরও কয়েক গুণ বাড়ত।
অর্থাৎ শিল্পকারখানায় কর্মসংস্থান কম হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পোশাকমালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ সিনিয়র সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত বছরে সরকার একটি গোষ্ঠীকে আর্থিক ও জ্বালানি সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে। সাধারণ উদ্যোক্তাদের কোনো সহযোগিতা করেনি। তাই নতুন করে শিল্পকারখানা গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে কর্মমুখী শিক্ষার মাধ্যমে সরকার সত্যিকার অর্থে দক্ষ শ্রমিক তৈরি করতে পারেনি। তাই কর্মসংস্থান বাড়েনি।
জরিপে বলা হয়েছে, ২৬ লাখ ৮ হাজার ব্যক্তি নিজস্ব ব্যবসা কার্যক্রমে নিয়োজিত এবং ২ কোটি ৬৯ লাখ ৪ হাজার তাদের অধীনে কাজ করছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১ দিন আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেখালেদা জিয়ার মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক
২১ জানুয়ারি ২০২৫
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক
২১ জানুয়ারি ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক
২১ জানুয়ারি ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১ দিন আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেজাহিদ হাসান, যশোর

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

দেশে কাজের সুযোগের অভাব বাড়ছে। কর্মক্ষম মানুষ বাড়ছে, অথচ সেই তুলনায় কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে কম। ফলে বাড়ছে এ দুইয়ের ব্যবধান। আবার যারা কর্মক্ষম, তাদের বড় একটা অংশ শ্রমের বিনিময়ে নিচ্ছে না মজুরি। যারা কাজ খুঁজছে, তারা তাদের যোগ্যতার মানে কাজ পায় না। যাদের কাজ রয়েছে, তাদের মজুরি প্রত্যাশিতের চেয়ে অনেক
২১ জানুয়ারি ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
১ দিন আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
২ দিন আগে