নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫ ’-এর একটি সেশনে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এই সেশনে প্রাভা হেলথের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার সিলভানা কাদের সিনা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগের সুযোগ বড় এবং ২০৩৩ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।
সিলভানা কাদের বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতির বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। চিকিৎসা, ভোগ্যপণ্য ও উন্নত ডায়াগনস্টিক সরঞ্জামের চাহিদা এই বৃদ্ধির পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।
এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানও দেশের স্বাস্থ্য খাতের বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই খাত দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে।
সিলভানা কাদের সিনা আরও বলেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত এখনো ব্যাপকভাবে আমদানিনির্ভর; কিন্তু এই খাতে স্থানীয় উৎপাদনের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। ইন ভিট্রো ডায়াগনস্টিক কিট ও স্বল্প ঝুঁকির হেলথ মনিটরিং ডিভাইস তৈরিতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তিনি জানান, অপারেশন থিয়েটার এবং আইসিইউ সরঞ্জামের চাহিদা বাড়ছে, যা স্থানীয় উৎপাদন ও বিনিয়োগকারীদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত বার্ষিক ১০ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। খাতটি প্রায় ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে এবং বর্তমানে এটি দেশে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাতে পরিণত হয়েছে। সিলভানা কাদের বলেন, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রসার, অসংক্রামক রোগের বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যসেবার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এই খাতের সম্ভাবনা আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের বৈচিত্র্য সম্পর্কে সিলভানা আরও বলেন, এটি পাঁচটি মূল উপখাতে বিভক্ত—স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, ওষুধশিল্প, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, ডিজিটাল হেলথ এবং চিকিৎসা জীবপ্রযুক্তি। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিস্তার এই খাতকে আরও শক্তিশালী করেছে এবং সরকারের নানা প্রণোদনার মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে। বিশেষ করে মহানগরের বাইরে বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণে কর অব্যাহতির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা পিপিপির (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব) দিকে পরিচালিত করছে।
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতও বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সিলভানা কাদের মনে করেন, এটি একটি ‘ফারমার্জিং মার্কেট’ এবং ২০২৫ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে, যার বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল, অ্যান্টিবায়োটিক ও জ্বর নিরাময়ী ওষুধের ক্ষেত্রে দেশীয় উৎপাদন-নির্ভরতা অনেক বেশি; যা দেশের চাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। করোনা মহামারির পর ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা উদ্ভাবনের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। সরকারের ‘ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি ২০২৩-২৭’ উদ্যোগের আওতায়, ক্লাউডভিত্তিক ইলেকট্রনিক হেলথ রেকর্ড ও টেলিহেলথ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে, যা চিকিৎসা খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে নতুন উদ্ভাবন সম্ভব। সিলভানা কাদের সিনা মনে করেন, এই খাতে বিনিয়োগের জন্য দেশের প্রযুক্তি খাত ও স্থানীয় উদ্ভাবনী সক্ষমতা কাজে লাগানো গেলে বাংলাদেশ চিকিৎসা খাতে বিশ্বের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত হতে পারে।

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫ ’-এর একটি সেশনে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এই সেশনে প্রাভা হেলথের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার সিলভানা কাদের সিনা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগের সুযোগ বড় এবং ২০৩৩ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।
সিলভানা কাদের বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতির বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। চিকিৎসা, ভোগ্যপণ্য ও উন্নত ডায়াগনস্টিক সরঞ্জামের চাহিদা এই বৃদ্ধির পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।
এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানও দেশের স্বাস্থ্য খাতের বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই খাত দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে।
সিলভানা কাদের সিনা আরও বলেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত এখনো ব্যাপকভাবে আমদানিনির্ভর; কিন্তু এই খাতে স্থানীয় উৎপাদনের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। ইন ভিট্রো ডায়াগনস্টিক কিট ও স্বল্প ঝুঁকির হেলথ মনিটরিং ডিভাইস তৈরিতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তিনি জানান, অপারেশন থিয়েটার এবং আইসিইউ সরঞ্জামের চাহিদা বাড়ছে, যা স্থানীয় উৎপাদন ও বিনিয়োগকারীদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত বার্ষিক ১০ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। খাতটি প্রায় ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে এবং বর্তমানে এটি দেশে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাতে পরিণত হয়েছে। সিলভানা কাদের বলেন, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রসার, অসংক্রামক রোগের বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যসেবার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এই খাতের সম্ভাবনা আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের বৈচিত্র্য সম্পর্কে সিলভানা আরও বলেন, এটি পাঁচটি মূল উপখাতে বিভক্ত—স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, ওষুধশিল্প, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, ডিজিটাল হেলথ এবং চিকিৎসা জীবপ্রযুক্তি। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিস্তার এই খাতকে আরও শক্তিশালী করেছে এবং সরকারের নানা প্রণোদনার মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে। বিশেষ করে মহানগরের বাইরে বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণে কর অব্যাহতির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা পিপিপির (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব) দিকে পরিচালিত করছে।
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতও বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সিলভানা কাদের মনে করেন, এটি একটি ‘ফারমার্জিং মার্কেট’ এবং ২০২৫ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে, যার বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল, অ্যান্টিবায়োটিক ও জ্বর নিরাময়ী ওষুধের ক্ষেত্রে দেশীয় উৎপাদন-নির্ভরতা অনেক বেশি; যা দেশের চাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। করোনা মহামারির পর ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা উদ্ভাবনের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। সরকারের ‘ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি ২০২৩-২৭’ উদ্যোগের আওতায়, ক্লাউডভিত্তিক ইলেকট্রনিক হেলথ রেকর্ড ও টেলিহেলথ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে, যা চিকিৎসা খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে নতুন উদ্ভাবন সম্ভব। সিলভানা কাদের সিনা মনে করেন, এই খাতে বিনিয়োগের জন্য দেশের প্রযুক্তি খাত ও স্থানীয় উদ্ভাবনী সক্ষমতা কাজে লাগানো গেলে বাংলাদেশ চিকিৎসা খাতে বিশ্বের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত হতে পারে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫ ’-এর একটি সেশনে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এই সেশনে প্রাভা হেলথের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার সিলভানা কাদের সিনা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগের সুযোগ বড় এবং ২০৩৩ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।
সিলভানা কাদের বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতির বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। চিকিৎসা, ভোগ্যপণ্য ও উন্নত ডায়াগনস্টিক সরঞ্জামের চাহিদা এই বৃদ্ধির পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।
এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানও দেশের স্বাস্থ্য খাতের বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই খাত দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে।
সিলভানা কাদের সিনা আরও বলেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত এখনো ব্যাপকভাবে আমদানিনির্ভর; কিন্তু এই খাতে স্থানীয় উৎপাদনের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। ইন ভিট্রো ডায়াগনস্টিক কিট ও স্বল্প ঝুঁকির হেলথ মনিটরিং ডিভাইস তৈরিতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তিনি জানান, অপারেশন থিয়েটার এবং আইসিইউ সরঞ্জামের চাহিদা বাড়ছে, যা স্থানীয় উৎপাদন ও বিনিয়োগকারীদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত বার্ষিক ১০ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। খাতটি প্রায় ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে এবং বর্তমানে এটি দেশে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাতে পরিণত হয়েছে। সিলভানা কাদের বলেন, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রসার, অসংক্রামক রোগের বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যসেবার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এই খাতের সম্ভাবনা আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের বৈচিত্র্য সম্পর্কে সিলভানা আরও বলেন, এটি পাঁচটি মূল উপখাতে বিভক্ত—স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, ওষুধশিল্প, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, ডিজিটাল হেলথ এবং চিকিৎসা জীবপ্রযুক্তি। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিস্তার এই খাতকে আরও শক্তিশালী করেছে এবং সরকারের নানা প্রণোদনার মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে। বিশেষ করে মহানগরের বাইরে বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণে কর অব্যাহতির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা পিপিপির (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব) দিকে পরিচালিত করছে।
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতও বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সিলভানা কাদের মনে করেন, এটি একটি ‘ফারমার্জিং মার্কেট’ এবং ২০২৫ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে, যার বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল, অ্যান্টিবায়োটিক ও জ্বর নিরাময়ী ওষুধের ক্ষেত্রে দেশীয় উৎপাদন-নির্ভরতা অনেক বেশি; যা দেশের চাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। করোনা মহামারির পর ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা উদ্ভাবনের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। সরকারের ‘ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি ২০২৩-২৭’ উদ্যোগের আওতায়, ক্লাউডভিত্তিক ইলেকট্রনিক হেলথ রেকর্ড ও টেলিহেলথ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে, যা চিকিৎসা খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে নতুন উদ্ভাবন সম্ভব। সিলভানা কাদের সিনা মনে করেন, এই খাতে বিনিয়োগের জন্য দেশের প্রযুক্তি খাত ও স্থানীয় উদ্ভাবনী সক্ষমতা কাজে লাগানো গেলে বাংলাদেশ চিকিৎসা খাতে বিশ্বের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত হতে পারে।

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫ ’-এর একটি সেশনে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এই সেশনে প্রাভা হেলথের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার সিলভানা কাদের সিনা মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগের সুযোগ বড় এবং ২০৩৩ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।
সিলভানা কাদের বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতির বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। চিকিৎসা, ভোগ্যপণ্য ও উন্নত ডায়াগনস্টিক সরঞ্জামের চাহিদা এই বৃদ্ধির পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।
এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানও দেশের স্বাস্থ্য খাতের বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই খাত দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় খাত হিসেবে আবির্ভূত হবে।
সিলভানা কাদের সিনা আরও বলেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত এখনো ব্যাপকভাবে আমদানিনির্ভর; কিন্তু এই খাতে স্থানীয় উৎপাদনের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। ইন ভিট্রো ডায়াগনস্টিক কিট ও স্বল্প ঝুঁকির হেলথ মনিটরিং ডিভাইস তৈরিতে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তিনি জানান, অপারেশন থিয়েটার এবং আইসিইউ সরঞ্জামের চাহিদা বাড়ছে, যা স্থানীয় উৎপাদন ও বিনিয়োগকারীদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত বার্ষিক ১০ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। খাতটি প্রায় ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে এবং বর্তমানে এটি দেশে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাতে পরিণত হয়েছে। সিলভানা কাদের বলেন, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রসার, অসংক্রামক রোগের বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যসেবার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এই খাতের সম্ভাবনা আরও বেড়েছে।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের বৈচিত্র্য সম্পর্কে সিলভানা আরও বলেন, এটি পাঁচটি মূল উপখাতে বিভক্ত—স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান, ওষুধশিল্প, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি, ডিজিটাল হেলথ এবং চিকিৎসা জীবপ্রযুক্তি। বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিস্তার এই খাতকে আরও শক্তিশালী করেছে এবং সরকারের নানা প্রণোদনার মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে। বিশেষ করে মহানগরের বাইরে বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণে কর অব্যাহতির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা পিপিপির (সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব) দিকে পরিচালিত করছে।
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতও বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সিলভানা কাদের মনে করেন, এটি একটি ‘ফারমার্জিং মার্কেট’ এবং ২০২৫ সালের মধ্যে এই খাতের বাজার ৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে, যার বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল, অ্যান্টিবায়োটিক ও জ্বর নিরাময়ী ওষুধের ক্ষেত্রে দেশীয় উৎপাদন-নির্ভরতা অনেক বেশি; যা দেশের চাহিদা পূরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রেও বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। করোনা মহামারির পর ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা উদ্ভাবনের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। সরকারের ‘ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি ২০২৩-২৭’ উদ্যোগের আওতায়, ক্লাউডভিত্তিক ইলেকট্রনিক হেলথ রেকর্ড ও টেলিহেলথ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে, যা চিকিৎসা খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে নতুন উদ্ভাবন সম্ভব। সিলভানা কাদের সিনা মনে করেন, এই খাতে বিনিয়োগের জন্য দেশের প্রযুক্তি খাত ও স্থানীয় উদ্ভাবনী সক্ষমতা কাজে লাগানো গেলে বাংলাদেশ চিকিৎসা খাতে বিশ্বের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত হতে পারে।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
১০ এপ্রিল ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
১০ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
১০ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

চিকিৎসা খাতে আগামী বছরগুলোতে বিশাল বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দেশের স্বাস্থ্য খাতের বাজার ২০৩৩ সালের মধ্যে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতি এবং মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি বাড়তি আগ্রহ এই খাতে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি করছে।
১০ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে