গোলাম ওয়াদুদ

করোনা মহামারির আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা একদম ওলটপালট করে দিয়েছে। দুই বছর আগের চিন্তাপদ্ধতি এখন আর কার্যকর নয়। এত কিছু বদলে গেছে যে, আগের চিন্তাকে অনেক সময় অস্বাভাবিক মনে হয়। মহামারির এই সময়ে মানুষ নিজেকে অনেক গুটিয়ে নিয়েছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানই এই অর্থনৈতিক মন্দার শিকার। বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে সবচেয়ে বড় বিপাকে। এই সময়ে তারা কীভাবে কী করবে, তা বুঝে উঠতে পারছে না।
করোনা মহামারিতে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোই করণীয় নির্ধারণে হিমশিম খাচ্ছে। বৈশ্বিক এই সংকটে এত দিনের পরীক্ষিত পন্থাগুলোও যেন সব খেলো হয়ে গেছে। ফলে মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো চোখে সরষে ফুল দেখাটাই স্বাভাবিক। হচ্ছেও তাই। এই বিপদের সময় অনেক সময়ই দেখা যায় প্রতিষ্ঠানগুলোর নীতিনির্ধারকেরা একেক সময় একেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। কোনটাতে ভালো হবে, কোন সিদ্ধান্ত সুফল বয়ে আনবে, সে বিষয়ে তারা হয়তো ভালো করে ভাবারও সুযোগ পাচ্ছেন না।
অনেক সময়ই দেখা যায়, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের টিকিয়ে রাখতে গিয়ে রক্ষণাত্মক কৌশল নিচ্ছে। কিন্তু এই কৌশল কি কার্যকর? হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউয়ের গবেষণা বলছে—‘না’। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি বলছে, মন্দার সময় রক্ষণশীলের চেয়ে আক্রমণাত্মক কৌশলই বেশি কাজে দেয়।
অনেকটা ফুটবল মাঠের মতো ব্যাপার আরকি। সেই আপ্তবাক্য—‘অ্যাটাক ইজ দ্য বেস্ট ডিফেন্স’। হ্যাঁ, অর্থনৈতিক মন্দার সময় মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে এই পুরোনো ও পরীক্ষিত কৌশলই বেশি কাজে দেয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে উদাহরণ হিসেবে ১৯৮০-৮২,১৯৯১-৯২ ও ২০০০-এর দশকের অর্থনৈতিক মন্দার কথা উল্লেখ করা হয়। এই সময়গুলোতে প্রতিরক্ষার চেয়ে আক্রমণাত্মক কৌশলই সেরা ছিল।
মন্দার সময় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু ভবিষ্যৎ বাজারের কথা ভেবে খুব কম প্রতিষ্ঠানই বিনিয়োগের পথে হাঁটে। বিগত মন্দার সময়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠান এই ব্যয় সংকোচন ও ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ পরিকল্পনার মধ্যে সমন্বয় করতে পেরেছে, তারাই ভালো করেছে। মন্দার পর এসব প্রতিষ্ঠানকেই এগিয়ে যেতে দেখা যায়। কিন্তু এই কৌশল অনুসরণ করা খুব একটা সহজ নয়, বলেও উল্লেখ করা হয়েছে গবেষণা প্রতিবেদনে।
এই করোনাকালে যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, তার সঙ্গে ২০০৭-০৯ সময়ের মন্দার একটি সাদৃশ্য রয়েছে। কারণ, এই দুই সময়েই একই ধরনের খাতই বেশি আক্রান্ত হয়েছে। উভয় সময়েই উড়োজাহাজ ও জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল ও ট্রাক, খাবার ও রেস্তোরাঁ, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস, খনি, ধাতু নির্মাণ, পরিবহন ও ইস্পাত শিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২০০৭-০৯ সময়ের সময়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মন্দা চলাকালে যারা বিনিয়োগ বাড়িয়েছে, কর্মক্ষমতার পরিবর্তন এনেছে, তারাই ভালো করেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, মন্দার সময় যেসব প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ বাড়িয়েছে, তারাই ভালো করেছে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকে সাধারণত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়—
১) মূলধন ব্যয়—যেমন, জমি, ভবন, যন্ত্র, গুদাম, সরঞ্জাম ও অবকাঠামো
২) অর্থনৈতিক দক্ষতা—যেমন, উদ্ভাবন, পেটেন্ট, ব্র্যান্ড, কৌশল, সহকর্মী ও সরবরাহকারী নেটওয়ার্ক, গ্রাহক অধিগ্রহণ, সম্পর্ক ও প্রশিক্ষণ
৩) প্রতিভা—কোম্পানির কর্মীদের প্রতিভা পরিমাপ
তবে মন্দার সময় কর্মীদের দক্ষতা ও উদ্ভাবনী খাতে যারা বিনিয়োগ করে, তারাই সাফল্য পায়। কারণ, মন্দার সময় যখন কোনো প্রতিষ্ঠান নতুন করে বিনিয়োগ করে, তখন ভোক্তা পর্যায়ে প্রতিষ্ঠানটির ওপর আস্থা বাড়ে। একই সঙ্গে ইকুইটি, রাজস্ব আয় ও কোম্পানির শেয়ারদরে উন্নতি হয়। আর যারা বিনিয়োগ কমিয়েছিল, তাদের সবার ক্ষেত্রেই এই তিন মানদণ্ডে অবনমন হয়েছে।
স্পষ্টত, আক্রমণাত্মক নীতি প্রতিরক্ষা নীতির চেয়ে অনেক ভালো। এর কারণ কি হতে পারে? কারণ, রক্ষণশীল হয়ে কত দিন প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখা যাবে? মন্দা তো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান টেকাতে রক্ষণশীল নীতি বুমেরাং হওয়ার আশঙ্কাই প্রবল। বরং আক্রমণাত্মক হয়ে প্রতিষ্ঠান টেকানোর চেষ্টা করাটা ভালো। এটা সবাই জানে যে, দুঃসময়ই সৃজনশীলতা প্রদর্শনের সবচেয়ে ভালো সময়। এই সময়টিকে যারা কাজে লাগায়, তারাই এগিয়ে যায়। অর্থনৈতিক মন্দা অনেক সমীকরণ ওলটপালট করে দেয়। ফলে এই মন্দা শেষে বাজারে নতুন বিজয়ী হাজির হওয়াটা প্রায় নিয়মের মতো। সবাই যখন অস্তিত্ব টেকাতে তৎপর থাকে, তখন যারা বিজয়ী হতে এগিয়ে যায়, সেই সাফল্য পায়।
হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিকূলতা স্বত্বেও এই সময়ে একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে (সিইও) মন্দাকে সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কিন্তু এমন চৌকস সিইও বেশ ভালোসংখ্যকই রয়েছেন। করোনার এই সময়ে সার্বিক অর্থনীতি চরম সংকটে থাকলেও কিছু প্রতিষ্ঠান কিন্তু ভালো করছে। এমনকি নতুন নতুন প্রতিষ্ঠানের জন্মও হচ্ছে। বহু রেস্তোরাঁ বা খাবার দোকানকে এই সময়ে দেখা গেছে অনলাইন প্ল্যাটফর্মকে ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিতে। নতুন নতুন কৌশল বেছে নিয়ে নিজেদের পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ করছে তারা। এই প্রতিষ্ঠানগুলোই কিন্তু হতে পারে শুধু মাঝারি নয়, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য পথপ্রদর্শক।

করোনা মহামারির আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা একদম ওলটপালট করে দিয়েছে। দুই বছর আগের চিন্তাপদ্ধতি এখন আর কার্যকর নয়। এত কিছু বদলে গেছে যে, আগের চিন্তাকে অনেক সময় অস্বাভাবিক মনে হয়। মহামারির এই সময়ে মানুষ নিজেকে অনেক গুটিয়ে নিয়েছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানই এই অর্থনৈতিক মন্দার শিকার। বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে সবচেয়ে বড় বিপাকে। এই সময়ে তারা কীভাবে কী করবে, তা বুঝে উঠতে পারছে না।
করোনা মহামারিতে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোই করণীয় নির্ধারণে হিমশিম খাচ্ছে। বৈশ্বিক এই সংকটে এত দিনের পরীক্ষিত পন্থাগুলোও যেন সব খেলো হয়ে গেছে। ফলে মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো চোখে সরষে ফুল দেখাটাই স্বাভাবিক। হচ্ছেও তাই। এই বিপদের সময় অনেক সময়ই দেখা যায় প্রতিষ্ঠানগুলোর নীতিনির্ধারকেরা একেক সময় একেক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। কোনটাতে ভালো হবে, কোন সিদ্ধান্ত সুফল বয়ে আনবে, সে বিষয়ে তারা হয়তো ভালো করে ভাবারও সুযোগ পাচ্ছেন না।
অনেক সময়ই দেখা যায়, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের টিকিয়ে রাখতে গিয়ে রক্ষণাত্মক কৌশল নিচ্ছে। কিন্তু এই কৌশল কি কার্যকর? হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউয়ের গবেষণা বলছে—‘না’। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি বলছে, মন্দার সময় রক্ষণশীলের চেয়ে আক্রমণাত্মক কৌশলই বেশি কাজে দেয়।
অনেকটা ফুটবল মাঠের মতো ব্যাপার আরকি। সেই আপ্তবাক্য—‘অ্যাটাক ইজ দ্য বেস্ট ডিফেন্স’। হ্যাঁ, অর্থনৈতিক মন্দার সময় মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে এই পুরোনো ও পরীক্ষিত কৌশলই বেশি কাজে দেয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে উদাহরণ হিসেবে ১৯৮০-৮২,১৯৯১-৯২ ও ২০০০-এর দশকের অর্থনৈতিক মন্দার কথা উল্লেখ করা হয়। এই সময়গুলোতে প্রতিরক্ষার চেয়ে আক্রমণাত্মক কৌশলই সেরা ছিল।
মন্দার সময় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু ভবিষ্যৎ বাজারের কথা ভেবে খুব কম প্রতিষ্ঠানই বিনিয়োগের পথে হাঁটে। বিগত মন্দার সময়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠান এই ব্যয় সংকোচন ও ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ পরিকল্পনার মধ্যে সমন্বয় করতে পেরেছে, তারাই ভালো করেছে। মন্দার পর এসব প্রতিষ্ঠানকেই এগিয়ে যেতে দেখা যায়। কিন্তু এই কৌশল অনুসরণ করা খুব একটা সহজ নয়, বলেও উল্লেখ করা হয়েছে গবেষণা প্রতিবেদনে।
এই করোনাকালে যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, তার সঙ্গে ২০০৭-০৯ সময়ের মন্দার একটি সাদৃশ্য রয়েছে। কারণ, এই দুই সময়েই একই ধরনের খাতই বেশি আক্রান্ত হয়েছে। উভয় সময়েই উড়োজাহাজ ও জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল ও ট্রাক, খাবার ও রেস্তোরাঁ, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস, খনি, ধাতু নির্মাণ, পরিবহন ও ইস্পাত শিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২০০৭-০৯ সময়ের সময়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মন্দা চলাকালে যারা বিনিয়োগ বাড়িয়েছে, কর্মক্ষমতার পরিবর্তন এনেছে, তারাই ভালো করেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, মন্দার সময় যেসব প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ বাড়িয়েছে, তারাই ভালো করেছে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকে সাধারণত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়—
১) মূলধন ব্যয়—যেমন, জমি, ভবন, যন্ত্র, গুদাম, সরঞ্জাম ও অবকাঠামো
২) অর্থনৈতিক দক্ষতা—যেমন, উদ্ভাবন, পেটেন্ট, ব্র্যান্ড, কৌশল, সহকর্মী ও সরবরাহকারী নেটওয়ার্ক, গ্রাহক অধিগ্রহণ, সম্পর্ক ও প্রশিক্ষণ
৩) প্রতিভা—কোম্পানির কর্মীদের প্রতিভা পরিমাপ
তবে মন্দার সময় কর্মীদের দক্ষতা ও উদ্ভাবনী খাতে যারা বিনিয়োগ করে, তারাই সাফল্য পায়। কারণ, মন্দার সময় যখন কোনো প্রতিষ্ঠান নতুন করে বিনিয়োগ করে, তখন ভোক্তা পর্যায়ে প্রতিষ্ঠানটির ওপর আস্থা বাড়ে। একই সঙ্গে ইকুইটি, রাজস্ব আয় ও কোম্পানির শেয়ারদরে উন্নতি হয়। আর যারা বিনিয়োগ কমিয়েছিল, তাদের সবার ক্ষেত্রেই এই তিন মানদণ্ডে অবনমন হয়েছে।
স্পষ্টত, আক্রমণাত্মক নীতি প্রতিরক্ষা নীতির চেয়ে অনেক ভালো। এর কারণ কি হতে পারে? কারণ, রক্ষণশীল হয়ে কত দিন প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখা যাবে? মন্দা তো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান টেকাতে রক্ষণশীল নীতি বুমেরাং হওয়ার আশঙ্কাই প্রবল। বরং আক্রমণাত্মক হয়ে প্রতিষ্ঠান টেকানোর চেষ্টা করাটা ভালো। এটা সবাই জানে যে, দুঃসময়ই সৃজনশীলতা প্রদর্শনের সবচেয়ে ভালো সময়। এই সময়টিকে যারা কাজে লাগায়, তারাই এগিয়ে যায়। অর্থনৈতিক মন্দা অনেক সমীকরণ ওলটপালট করে দেয়। ফলে এই মন্দা শেষে বাজারে নতুন বিজয়ী হাজির হওয়াটা প্রায় নিয়মের মতো। সবাই যখন অস্তিত্ব টেকাতে তৎপর থাকে, তখন যারা বিজয়ী হতে এগিয়ে যায়, সেই সাফল্য পায়।
হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিকূলতা স্বত্বেও এই সময়ে একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে (সিইও) মন্দাকে সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কিন্তু এমন চৌকস সিইও বেশ ভালোসংখ্যকই রয়েছেন। করোনার এই সময়ে সার্বিক অর্থনীতি চরম সংকটে থাকলেও কিছু প্রতিষ্ঠান কিন্তু ভালো করছে। এমনকি নতুন নতুন প্রতিষ্ঠানের জন্মও হচ্ছে। বহু রেস্তোরাঁ বা খাবার দোকানকে এই সময়ে দেখা গেছে অনলাইন প্ল্যাটফর্মকে ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিতে। নতুন নতুন কৌশল বেছে নিয়ে নিজেদের পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ করছে তারা। এই প্রতিষ্ঠানগুলোই কিন্তু হতে পারে শুধু মাঝারি নয়, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য পথপ্রদর্শক।

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবার নির্বাচিত হয়েছেন শওকত আজিজ রাসেল। তিনি আম্বার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশের টেক্সটাইল শিল্পে একজন উদ্যোক্তা।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষ দিকে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বাড়তি চাপের কারণে আজ শনিবার খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৬ টাকা পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগে
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
সম্প্রতি জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই অংশীদারত্বের আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা পাবেন, যা তাঁদের দেশের প্রিমিয়াম রিয়েল এস্টেট প্রকল্পে বিনিয়োগের সুযোগ আরও সহজলভ্য করবে।
চুক্তিতে প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে স্বাক্ষর করেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন মামুর আহমেদ এবং জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের পক্ষে ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুল হক।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ইভিপি ও হেড অব কার্ডস অ্যান্ড রিটেইল অ্যাসেটস জোয়ার্দ্দার তানভীর ফয়সাল এবং জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মো. বেলায়েত হোসেনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক গ্রাহকদের লাইফস্টাইলভিত্তিক মানসম্পন্ন সেবা ও আর্থিক সমাধান প্রদানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে, যা গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
সম্প্রতি জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই অংশীদারত্বের আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা পাবেন, যা তাঁদের দেশের প্রিমিয়াম রিয়েল এস্টেট প্রকল্পে বিনিয়োগের সুযোগ আরও সহজলভ্য করবে।
চুক্তিতে প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে স্বাক্ষর করেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন মামুর আহমেদ এবং জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের পক্ষে ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুল হক।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ইভিপি ও হেড অব কার্ডস অ্যান্ড রিটেইল অ্যাসেটস জোয়ার্দ্দার তানভীর ফয়সাল এবং জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মো. বেলায়েত হোসেনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক গ্রাহকদের লাইফস্টাইলভিত্তিক মানসম্পন্ন সেবা ও আর্থিক সমাধান প্রদানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে, যা গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

মন্দার সময় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু ভবিষ্যৎ বাজারের কথা ভেবে খুব কম প্রতিষ্ঠানই বিনিয়োগের পথে হাঁটে। বিগত মন্দার সময়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠান এই ব্যয় সংকোচন ও ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ পরিকল্পনার মধ্যে সমন্বয় করতে পেরেছে, তারাই ভালো করেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবার নির্বাচিত হয়েছেন শওকত আজিজ রাসেল। তিনি আম্বার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশের টেক্সটাইল শিল্পে একজন উদ্যোক্তা।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষ দিকে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বাড়তি চাপের কারণে আজ শনিবার খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৬ টাকা পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগে
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবার নির্বাচিত হয়েছেন শওকত আজিজ রাসেল। তিনি আম্বার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশের টেক্সটাইল শিল্পে একজন উদ্যোক্তা।
গত ২৫ নভেম্বর বিটিএমএর গুলশান কার্যালয়ে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বিটিএমএ।
এতে বলা হয়, বিটিএমএর তিনজন ভাইস প্রেসিডেন্টও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা হলেন ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরি থেকে মো. শামীম ইসলাম, ফ্যাব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরি থেকে মো. আবুল কালাম ও টেক্সটাইল প্রোডাক্ট প্রসেসের ক্যাটাগরি থেকে শফিকুল ইসলাম সরকার।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবার নির্বাচিত হয়েছেন শওকত আজিজ রাসেল। তিনি আম্বার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশের টেক্সটাইল শিল্পে একজন উদ্যোক্তা।
গত ২৫ নভেম্বর বিটিএমএর গুলশান কার্যালয়ে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বিটিএমএ।
এতে বলা হয়, বিটিএমএর তিনজন ভাইস প্রেসিডেন্টও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা হলেন ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরি থেকে মো. শামীম ইসলাম, ফ্যাব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরি থেকে মো. আবুল কালাম ও টেক্সটাইল প্রোডাক্ট প্রসেসের ক্যাটাগরি থেকে শফিকুল ইসলাম সরকার।

মন্দার সময় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু ভবিষ্যৎ বাজারের কথা ভেবে খুব কম প্রতিষ্ঠানই বিনিয়োগের পথে হাঁটে। বিগত মন্দার সময়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠান এই ব্যয় সংকোচন ও ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ পরিকল্পনার মধ্যে সমন্বয় করতে পেরেছে, তারাই ভালো করেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষ দিকে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বাড়তি চাপের কারণে আজ শনিবার খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৬ টাকা পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগে
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরের শেষ দিকে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বাড়তি চাপের কারণে আজ শনিবার খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৬ টাকা পর্যন্ত।
অথচ গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ দর ছিল ১২৪ টাকা ৮০ পয়সা। অর্থাৎ, মাত্র একদিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কমপক্ষে ১ টাকা ২০ পয়সা। অর্থাৎ, ব্যাংকের নির্ধারিত দরের (১২২ টাকা ৩০ পয়সা) তুলনায় খোলাবাজারে ডলারের দাম এখন ৩ টাকা ৭০ পয়সা বেশি।
সরেজমিনে রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও ফকিরাপুল এলাকা ঘুরে দেখা যায়, খোলাবাজারে নগদ ডলারের সরবরাহ যথেষ্ট থাকলেও মূলত চাহিদার চাপে দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে মানি চেঞ্জারগুলো প্রতি ডলার কিনেছিল ১২৩ টাকা ৮০ পয়সায়, বিক্রি করেছে ১২৪ টাকা ৮০ পয়সায়। কিন্তু গতকাল খোলাবাজারে ঘোষিত দর হিসাবে ক্রয়মূল্য ছিল ১২৪ টাকা ২০ পয়সা এবং বিক্রয়মূল্য ছিল ১২৫ টাকা ২০ পয়সা। শনিবার ছুটির দিন থাকায় নতুন দর আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া কথা রয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাধারণত বছর শেষে মানুষ ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য অপেক্ষাকৃত বেশি বিদেশে যায়। ফলে ডলারের চাহিদা বেড়ে যায়। এবার ভারত, ভুটান ও মালয়েশিয়াসহ কয়েকটি দেশ ভিসায় কড়াকড়ি করছে। এতে করে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু এসব দেশের বাইরে থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরসহ ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে যাচ্ছেন অনেকে। এই দেশগুলোতে ভারতের তুলনায় বেশি ডলার খরচ হয়। অনেকে ব্যাংক থেকে ডলার না পেয়ে খোলাবাজার থেকে কিনছেন। পাশাপাশি একটা গোষ্ঠী নগদ ডলার কিনে হাতে রাখছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে খোলাবাজারে বাড়তি চাহিদা তৈরি হয়েছে। মূলত এর ফলে দাম বেড়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ ডলার কেনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ টাকা থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা পর্যন্ত। সব মিলিয়ে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এ পর্যন্ত নিলাম পদ্ধতির মাধ্যমে মোট ২৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব গৌতম দে বলেন, ‘ভারতসহ কয়েকটি দেশ ভিসায় কড়াকড়ি করছে। অনেকে বিকল্প হিসেবে অন্য দেশে যাওয়ার কথা ভাবছেন। এতে খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। আমরা আনুষ্ঠানিকবাবে ১২৫ টাকা ২০ পয়সা পর্যন্ত ডলার বিক্রি করছি। এর বেশি কেউ নিচ্ছে বলে জানা নেই। আর নতুন ঘোষিত দর রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে অবহিত করা হবে।’

বছরের শেষ দিকে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বাড়তি চাপের কারণে আজ শনিবার খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৬ টাকা পর্যন্ত।
অথচ গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ দর ছিল ১২৪ টাকা ৮০ পয়সা। অর্থাৎ, মাত্র একদিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কমপক্ষে ১ টাকা ২০ পয়সা। অর্থাৎ, ব্যাংকের নির্ধারিত দরের (১২২ টাকা ৩০ পয়সা) তুলনায় খোলাবাজারে ডলারের দাম এখন ৩ টাকা ৭০ পয়সা বেশি।
সরেজমিনে রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও ফকিরাপুল এলাকা ঘুরে দেখা যায়, খোলাবাজারে নগদ ডলারের সরবরাহ যথেষ্ট থাকলেও মূলত চাহিদার চাপে দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে মানি চেঞ্জারগুলো প্রতি ডলার কিনেছিল ১২৩ টাকা ৮০ পয়সায়, বিক্রি করেছে ১২৪ টাকা ৮০ পয়সায়। কিন্তু গতকাল খোলাবাজারে ঘোষিত দর হিসাবে ক্রয়মূল্য ছিল ১২৪ টাকা ২০ পয়সা এবং বিক্রয়মূল্য ছিল ১২৫ টাকা ২০ পয়সা। শনিবার ছুটির দিন থাকায় নতুন দর আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া কথা রয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাধারণত বছর শেষে মানুষ ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য অপেক্ষাকৃত বেশি বিদেশে যায়। ফলে ডলারের চাহিদা বেড়ে যায়। এবার ভারত, ভুটান ও মালয়েশিয়াসহ কয়েকটি দেশ ভিসায় কড়াকড়ি করছে। এতে করে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু এসব দেশের বাইরে থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরসহ ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে যাচ্ছেন অনেকে। এই দেশগুলোতে ভারতের তুলনায় বেশি ডলার খরচ হয়। অনেকে ব্যাংক থেকে ডলার না পেয়ে খোলাবাজার থেকে কিনছেন। পাশাপাশি একটা গোষ্ঠী নগদ ডলার কিনে হাতে রাখছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে খোলাবাজারে বাড়তি চাহিদা তৈরি হয়েছে। মূলত এর ফলে দাম বেড়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ ডলার কেনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ টাকা থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা পর্যন্ত। সব মিলিয়ে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এ পর্যন্ত নিলাম পদ্ধতির মাধ্যমে মোট ২৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব গৌতম দে বলেন, ‘ভারতসহ কয়েকটি দেশ ভিসায় কড়াকড়ি করছে। অনেকে বিকল্প হিসেবে অন্য দেশে যাওয়ার কথা ভাবছেন। এতে খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। আমরা আনুষ্ঠানিকবাবে ১২৫ টাকা ২০ পয়সা পর্যন্ত ডলার বিক্রি করছি। এর বেশি কেউ নিচ্ছে বলে জানা নেই। আর নতুন ঘোষিত দর রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে অবহিত করা হবে।’

মন্দার সময় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু ভবিষ্যৎ বাজারের কথা ভেবে খুব কম প্রতিষ্ঠানই বিনিয়োগের পথে হাঁটে। বিগত মন্দার সময়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠান এই ব্যয় সংকোচন ও ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ পরিকল্পনার মধ্যে সমন্বয় করতে পেরেছে, তারাই ভালো করেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবার নির্বাচিত হয়েছেন শওকত আজিজ রাসেল। তিনি আম্বার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশের টেক্সটাইল শিল্পে একজন উদ্যোক্তা।
৩ ঘণ্টা আগে
র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়।
অনুষ্ঠানে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের পক্ষে সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার জানে আলম এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের পক্ষে ক্লাস্টার জেনারেল ম্যানেজার ডুকো এভারেন ডি ভ্রিস নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ এন এম মনজুরুল হক মজুমদার, র্যাংগস গ্রুপ অব কোম্পানিজের অ্যাডভাইজর মেজর (অব.) মোহাম্মদ সোলায়মান তালুকদার এবং র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের হেড অব পিআর অ্যান্ড এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স রাহেল রাব্বি।
এ ছাড়া র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের ডিরেক্টর অব ফিন্যান্স শফিকুল ইসলাম, সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মনফুজা মাসুদ চৌধুরী, অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর অব সেলস শামীম আল মামুনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের গ্রাহক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের সেবাগ্রহীতারা বিশেষ সুবিধা ও প্রণোদনা উপভোগ করবেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বিভিন্ন করপোরেট ও সামাজিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে।
সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেন, এই চুক্তির মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি, কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশীদারত্ব গড়ে উঠবে।

র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়।
অনুষ্ঠানে র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের পক্ষে সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার জানে আলম এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের পক্ষে ক্লাস্টার জেনারেল ম্যানেজার ডুকো এভারেন ডি ভ্রিস নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ এন এম মনজুরুল হক মজুমদার, র্যাংগস গ্রুপ অব কোম্পানিজের অ্যাডভাইজর মেজর (অব.) মোহাম্মদ সোলায়মান তালুকদার এবং র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের হেড অব পিআর অ্যান্ড এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স রাহেল রাব্বি।
এ ছাড়া র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের ডিরেক্টর অব ফিন্যান্স শফিকুল ইসলাম, সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মনফুজা মাসুদ চৌধুরী, অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর অব সেলস শামীম আল মামুনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় র্যাংগস ইলেকট্রনিকস লিমিটেডের গ্রাহক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের সেবাগ্রহীতারা বিশেষ সুবিধা ও প্রণোদনা উপভোগ করবেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বিভিন্ন করপোরেট ও সামাজিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে।
সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেন, এই চুক্তির মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি, কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশীদারত্ব গড়ে উঠবে।

মন্দার সময় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যয় সংকোচন নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু ভবিষ্যৎ বাজারের কথা ভেবে খুব কম প্রতিষ্ঠানই বিনিয়োগের পথে হাঁটে। বিগত মন্দার সময়গুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, যেসব প্রতিষ্ঠান এই ব্যয় সংকোচন ও ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ পরিকল্পনার মধ্যে সমন্বয় করতে পেরেছে, তারাই ভালো করেছে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকেরা জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড থেকে ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড় সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবার নির্বাচিত হয়েছেন শওকত আজিজ রাসেল। তিনি আম্বার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশের টেক্সটাইল শিল্পে একজন উদ্যোক্তা।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের শেষ দিকে ভ্রমণ ও চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় খোলাবাজারে ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বাড়তি চাপের কারণে আজ শনিবার খোলাবাজারে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ১২৬ টাকা পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগে