
নানান শঙ্কার মধ্যেও আবাসন ও রপ্তানি খাতের দুই শীর্ষ সংগঠনের নির্বাচন জমে উঠছে। কয়েক দফা নির্বাচন ঘোষণার পরও নানান নাটকীয়তায় তা না হওয়ায় আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের মধ্যে যেমন একধরনের শঙ্কা ছিল, তেমনি পিছিয়ে যাওয়া বিজিএমইএ নির্বাচন ঘিরেও ছিল অনিশ্চয়তা। তবে শঙ্কার মেঘ কেটে সবাই এখন নির্বাচনমুখী। এ লক্ষ্যে উভয় সংগঠনের নেতারাই এখন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। দুই সংগঠনের প্রার্থীরা বলছেন, তাঁরা কাজ করছেন। ভোটারদের কাছে সংগঠনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরছেন। তাঁরা যাঁদের ভোট দেবেন, তাঁরাই বিজয়ী হবেন। এটাই তাঁরা চান।
রিহ্যাব নির্বাচন
জানা যায়, প্রায় ১০ বছর ধরে নির্বাচন হচ্ছে না রিহ্যাবে। তাই এ সংগঠনের সদস্যদের কাছে এবারের নির্বাচনটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কাঙ্ক্ষিত এ নির্বাচনের ইস্যু আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণের দিনক্ষণ ঠিক হয়। এরই মধ্যে নির্বাচনে অংশ নিতে চারটি প্যানেলে প্রার্থীরা মাঠে নেমেছেন। তবে প্রার্থীদের মধ্যে ভোট গ্রহণের স্থান নিয়েও অনেক মতবিরোধ ছিল। কেউ কেউ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আবার কেউ কেউ কোনো পাঁচ তারকা হোটেলে ভোট গ্রহণের স্থান করার দাবি জানিয়েছিলেন। শেষে তা র্যাডিসন হোটেল নির্ধারিত হয়।
এবারের রিহ্যাব নির্বাচনে সংগঠনের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে নবজাগরণ প্যানেল; সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশনের এমডি ইন্তেখাবুল হামিদের নেতৃত্বে জয় ধারা প্যানেল; সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাপান গার্ডেন সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. ওয়াহিদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন আবাসন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ ও সেঞ্চুরি রিয়্যালটির চেয়ারম্যান এম জি আর নাসির মজুমদারের নেতৃত্বে ডেভেলপারস ফোরাম নামের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী, ঢাকার ২৯ পরিচালক পদের বিপরীতে প্রার্থী আছেন ৮৬ জন। আর চট্টগ্রামের তিনটি পরিচালক পদের বিপরীতে রয়েছেন সাতজন। তবে জয় ধারা ও আবাসন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ—এই দুটি প্যানেল সব কটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
ডেভেলপারস ফোরাম ও নবজাগরণ প্যানেল যথাক্রমে ১০ ও ১৯ জন করে প্রার্থী দিয়েছে।
রিহ্যাব নির্বাচনের নানান অনিশ্চয়তা নিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আবাসন ব্যবসায়ী বলেন, বারবার মেয়াদ চলে যাওয়ার পরও মিলেমিশে এর আগে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ জন্য এবার নির্বাচন করা নিয়ে ব্যাপক চাপ ছিল। তবে সেটিও নানান নাটকীয়তার মুখে পড়ে। এখন নির্বাচন হচ্ছে। ভালোয় ভালোয় হলেই ভালো।
রিহ্যাব নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হচ্ছে, এতেই খুশি নবজাগরণ প্যানেলের নেতা নজরুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের একটা দাবি ছিল ভোটাররা যাতে নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে এসে গাড়ি পার্কিংসহ নানান সুবিধা পেতে পারেন, সে জন্য আমরা পাঁচ তারকা হোটেলের কথা বলেছিলাম। এর সমাধান হয়েছে। আগে কিছু শঙ্কা ছিল, এখন তা কেটে যাচ্ছে। আমরা ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। তাঁরাও আশাবাদী যে ভোট হবে। ভোটে যাঁরাই জিতবে, সবাই তাঁদের মেনে নেবেন।’
রিহ্যাবের সাবেক পরিচালক ও নির্বাচনে পরিচালক পদের প্রার্থী প্যারাডাইজ ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ আল আমিন বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা ছিল। এটা এখন কেটে গেছে। ভোটারদের ভেতরে আগ্রহ আছে। ধীরে ধীরে শঙ্কা কেটে যাচ্ছে বলে আমি মনে করি।’
বিজিএমইএ নির্বাচন
পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ নির্বাচনেরও নির্দিষ্ট মেয়াদ বেশ আগেই শেষ হয়েছে। কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানোর কারণে নির্বাচন হবে কি হবে না, এই নিয়ে অনেক অনিশ্চয়তা ছিল। এখনো সংগঠনের অনেক সদস্য মনে করেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচনটি হয়ে গেলে তাঁরা খুশি। এমন পরিস্থিতির মধ্যেও আগামী ৯ মার্চ বিজিএমইএ নির্বাচনের সময় ঠিক করা হয়েছে। গত ১৮ জানুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। নির্বাচনে ফোরাম ও সম্মিলিত পরিষদ নামে দুটি প্যানেল অংশ নিচ্ছে।
এরই মধ্যে নির্বাচনী আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়া শুরু করেছেন। প্রায় আড়াই হাজার ভোটারের এ সংগঠনের ৪২৯টি ভোট নিয়ে আপত্তি ফোরাম প্যানেলের। তারা এরই মধ্যে এনবিআরের মাধ্যমে পর্যালোচনা করে ৪২৯ ভোটারের বৈধতা খুঁজে পায়নি। তাই এসব ভোট বাতিলের আবেদন করেছে ফোরাম।
ফোরামের নেতা বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ফয়সাল সামাদ চট্টগ্রামে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত আছেন। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪২৯টা ভোট নিয়ে আমরা অভিযোগ করেছি। এর যদি একটা সমাধান হতো তাহলে ভালো হতো। তবে আমরা মনে করি নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে।’
সম্মিলিত পরিষদের পরিচালক প্রার্থী ও বর্তমান কমিটির পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘আমরা এখন পুরো নির্বাচনী আবহে আছি। সবাই নির্বাচনমুখী। আমি এখন গাজীপুরে ক্যাম্পেইন করছি। ভোটারদের আছে ভোট চাইতে এসেছি। আমরা আশা করি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে। আমরা আগামী দিনে বৈশ্বিকসহ নানান প্রেক্ষাপটে পোশাক খাত কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে, আমরা কীভাবে এ খাতটিকে আরও সমৃদ্ধ করব–এমন পরিকল্পনা ভোটারদের কাছে তুলে ধরছি।’

নানান শঙ্কার মধ্যেও আবাসন ও রপ্তানি খাতের দুই শীর্ষ সংগঠনের নির্বাচন জমে উঠছে। কয়েক দফা নির্বাচন ঘোষণার পরও নানান নাটকীয়তায় তা না হওয়ায় আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের মধ্যে যেমন একধরনের শঙ্কা ছিল, তেমনি পিছিয়ে যাওয়া বিজিএমইএ নির্বাচন ঘিরেও ছিল অনিশ্চয়তা। তবে শঙ্কার মেঘ কেটে সবাই এখন নির্বাচনমুখী। এ লক্ষ্যে উভয় সংগঠনের নেতারাই এখন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। দুই সংগঠনের প্রার্থীরা বলছেন, তাঁরা কাজ করছেন। ভোটারদের কাছে সংগঠনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরছেন। তাঁরা যাঁদের ভোট দেবেন, তাঁরাই বিজয়ী হবেন। এটাই তাঁরা চান।
রিহ্যাব নির্বাচন
জানা যায়, প্রায় ১০ বছর ধরে নির্বাচন হচ্ছে না রিহ্যাবে। তাই এ সংগঠনের সদস্যদের কাছে এবারের নির্বাচনটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কাঙ্ক্ষিত এ নির্বাচনের ইস্যু আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণের দিনক্ষণ ঠিক হয়। এরই মধ্যে নির্বাচনে অংশ নিতে চারটি প্যানেলে প্রার্থীরা মাঠে নেমেছেন। তবে প্রার্থীদের মধ্যে ভোট গ্রহণের স্থান নিয়েও অনেক মতবিরোধ ছিল। কেউ কেউ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আবার কেউ কেউ কোনো পাঁচ তারকা হোটেলে ভোট গ্রহণের স্থান করার দাবি জানিয়েছিলেন। শেষে তা র্যাডিসন হোটেল নির্ধারিত হয়।
এবারের রিহ্যাব নির্বাচনে সংগঠনের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে নবজাগরণ প্যানেল; সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশনের এমডি ইন্তেখাবুল হামিদের নেতৃত্বে জয় ধারা প্যানেল; সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাপান গার্ডেন সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. ওয়াহিদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন আবাসন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ ও সেঞ্চুরি রিয়্যালটির চেয়ারম্যান এম জি আর নাসির মজুমদারের নেতৃত্বে ডেভেলপারস ফোরাম নামের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী, ঢাকার ২৯ পরিচালক পদের বিপরীতে প্রার্থী আছেন ৮৬ জন। আর চট্টগ্রামের তিনটি পরিচালক পদের বিপরীতে রয়েছেন সাতজন। তবে জয় ধারা ও আবাসন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ—এই দুটি প্যানেল সব কটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
ডেভেলপারস ফোরাম ও নবজাগরণ প্যানেল যথাক্রমে ১০ ও ১৯ জন করে প্রার্থী দিয়েছে।
রিহ্যাব নির্বাচনের নানান অনিশ্চয়তা নিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আবাসন ব্যবসায়ী বলেন, বারবার মেয়াদ চলে যাওয়ার পরও মিলেমিশে এর আগে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ জন্য এবার নির্বাচন করা নিয়ে ব্যাপক চাপ ছিল। তবে সেটিও নানান নাটকীয়তার মুখে পড়ে। এখন নির্বাচন হচ্ছে। ভালোয় ভালোয় হলেই ভালো।
রিহ্যাব নির্বাচন শেষ পর্যন্ত হচ্ছে, এতেই খুশি নবজাগরণ প্যানেলের নেতা নজরুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের একটা দাবি ছিল ভোটাররা যাতে নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে এসে গাড়ি পার্কিংসহ নানান সুবিধা পেতে পারেন, সে জন্য আমরা পাঁচ তারকা হোটেলের কথা বলেছিলাম। এর সমাধান হয়েছে। আগে কিছু শঙ্কা ছিল, এখন তা কেটে যাচ্ছে। আমরা ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। তাঁরাও আশাবাদী যে ভোট হবে। ভোটে যাঁরাই জিতবে, সবাই তাঁদের মেনে নেবেন।’
রিহ্যাবের সাবেক পরিচালক ও নির্বাচনে পরিচালক পদের প্রার্থী প্যারাডাইজ ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ আল আমিন বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা ছিল। এটা এখন কেটে গেছে। ভোটারদের ভেতরে আগ্রহ আছে। ধীরে ধীরে শঙ্কা কেটে যাচ্ছে বলে আমি মনে করি।’
বিজিএমইএ নির্বাচন
পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ নির্বাচনেরও নির্দিষ্ট মেয়াদ বেশ আগেই শেষ হয়েছে। কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানোর কারণে নির্বাচন হবে কি হবে না, এই নিয়ে অনেক অনিশ্চয়তা ছিল। এখনো সংগঠনের অনেক সদস্য মনে করেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচনটি হয়ে গেলে তাঁরা খুশি। এমন পরিস্থিতির মধ্যেও আগামী ৯ মার্চ বিজিএমইএ নির্বাচনের সময় ঠিক করা হয়েছে। গত ১৮ জানুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। নির্বাচনে ফোরাম ও সম্মিলিত পরিষদ নামে দুটি প্যানেল অংশ নিচ্ছে।
এরই মধ্যে নির্বাচনী আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়া শুরু করেছেন। প্রায় আড়াই হাজার ভোটারের এ সংগঠনের ৪২৯টি ভোট নিয়ে আপত্তি ফোরাম প্যানেলের। তারা এরই মধ্যে এনবিআরের মাধ্যমে পর্যালোচনা করে ৪২৯ ভোটারের বৈধতা খুঁজে পায়নি। তাই এসব ভোট বাতিলের আবেদন করেছে ফোরাম।
ফোরামের নেতা বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ফয়সাল সামাদ চট্টগ্রামে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত আছেন। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪২৯টা ভোট নিয়ে আমরা অভিযোগ করেছি। এর যদি একটা সমাধান হতো তাহলে ভালো হতো। তবে আমরা মনে করি নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে।’
সম্মিলিত পরিষদের পরিচালক প্রার্থী ও বর্তমান কমিটির পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘আমরা এখন পুরো নির্বাচনী আবহে আছি। সবাই নির্বাচনমুখী। আমি এখন গাজীপুরে ক্যাম্পেইন করছি। ভোটারদের আছে ভোট চাইতে এসেছি। আমরা আশা করি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে। আমরা আগামী দিনে বৈশ্বিকসহ নানান প্রেক্ষাপটে পোশাক খাত কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে, আমরা কীভাবে এ খাতটিকে আরও সমৃদ্ধ করব–এমন পরিকল্পনা ভোটারদের কাছে তুলে ধরছি।’

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

নানান শঙ্কার মধ্যেও আবাসন ও রপ্তানি খাতের দুই শীর্ষ সংগঠনের নির্বাচন জমে উঠছে। কয়েক দফা নির্বাচন ঘোষণার পরও নানান নাটকীয়তায় তা না হওয়ায় আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের মধ্যে যেমন একধরনের শঙ্কা ছিল, তেমনি পিছিয়ে যাওয়া বিজিএমইএ নির্বাচন ঘিরেও ছিল অনিশ্চয়তা। তবে শঙ্কার মেঘ কেটে সবাই এখন নির্বাচনমুখী। এ লক্
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

নানান শঙ্কার মধ্যেও আবাসন ও রপ্তানি খাতের দুই শীর্ষ সংগঠনের নির্বাচন জমে উঠছে। কয়েক দফা নির্বাচন ঘোষণার পরও নানান নাটকীয়তায় তা না হওয়ায় আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের মধ্যে যেমন একধরনের শঙ্কা ছিল, তেমনি পিছিয়ে যাওয়া বিজিএমইএ নির্বাচন ঘিরেও ছিল অনিশ্চয়তা। তবে শঙ্কার মেঘ কেটে সবাই এখন নির্বাচনমুখী। এ লক্
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

নানান শঙ্কার মধ্যেও আবাসন ও রপ্তানি খাতের দুই শীর্ষ সংগঠনের নির্বাচন জমে উঠছে। কয়েক দফা নির্বাচন ঘোষণার পরও নানান নাটকীয়তায় তা না হওয়ায় আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের মধ্যে যেমন একধরনের শঙ্কা ছিল, তেমনি পিছিয়ে যাওয়া বিজিএমইএ নির্বাচন ঘিরেও ছিল অনিশ্চয়তা। তবে শঙ্কার মেঘ কেটে সবাই এখন নির্বাচনমুখী। এ লক্
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

নানান শঙ্কার মধ্যেও আবাসন ও রপ্তানি খাতের দুই শীর্ষ সংগঠনের নির্বাচন জমে উঠছে। কয়েক দফা নির্বাচন ঘোষণার পরও নানান নাটকীয়তায় তা না হওয়ায় আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের মধ্যে যেমন একধরনের শঙ্কা ছিল, তেমনি পিছিয়ে যাওয়া বিজিএমইএ নির্বাচন ঘিরেও ছিল অনিশ্চয়তা। তবে শঙ্কার মেঘ কেটে সবাই এখন নির্বাচনমুখী। এ লক্
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে