
যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই মিলছে ২০ হাজার ডলার! আমানতের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে এমন নানা অফার দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তবে যত মোটা অঙ্কের বোনাস দেওয়া হবে, ততই কঠিন শর্ত মানতে হবে।
ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনের (এফডিআইসি) দেওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, টানা ছয় প্রান্তিকজুড়ে কমেছে ব্যাংকে আমানতের পরিমাণ।
নিউইয়র্ক ভিত্তিক আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান ব্যাংক রেটের প্রতিবেদক ম্যাথিউ গোল্ডবার্গ বলছেন, নতুন আমানতকারীদের আকৃষ্ট করতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।
গোল্ডবার্গ বলেন, অন্য যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মতোই সব সময় নতুন গ্রাহকের খোঁজে থাকে ব্যাংক। নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ওপর মোটা অঙ্কের বোনাস দিলে গ্রাহকেরা উৎসাহিত হতে পারেন। কেউই ঘুম থেকে উঠে চিন্তা করে না, “আজ আমি নতুন একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলব”। তাই তাঁদের উদ্বুদ্ধ করতে কোনো আয়োজন করতে হয়।’
অবশ্য নতুন অ্যাকাউন্টে আকর্ষণীয় বোনাস পেতে গ্রাহককে মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যাংকে গচ্ছিত রাখতে হয়। সর্বোচ্চ বোনাসের জন্য কয়েক লাখ ডলার পর্যন্ত জমা করারও প্রয়োজন হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে গত জানুয়ারিতে ঘোষিত ১০টি সেরা অফার তালিকাভুক্ত করেছে অর্থনীতি ও বাজার বিষয়ক সংবাদমাধ্যম মার্কেটওয়াচ।
এমওয়ান
যদি কারও বিনিয়োগ করার মতো বিপুল পরিমাণের সম্পদ থেকে থাকে তাহলে তাঁর জন্য আমানতের সবচেয়ে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান হতে পারে এমওয়ান ব্যাংক। ৩১ মার্চের মধ্যে ৭০ লাখ ডলারেরও বেশি আমানত রাখলে ব্যাংকটি তাৎক্ষণিক ২০ হাজার ডলার বোনাস দেবে।
টেস্টি ট্রেড
টেস্টি ট্রেড ব্যাংকে মার্চ ৩১ তারিখের মধ্যে সর্বনিম্ন ৫ হাজার ডলার বিনিয়োগ করলে বোনাস হিসেবে নগদ অর্থ মিলবে। ব্যাংকটিতে ১০ লাখের বেশি অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার বোনাস।
সিটি পারসোনাল ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট
৩১ মার্চের আগে অন্তত ৫০ হাজার ডলার দিয়ে সিটি পারসোনাল ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট খুললে ৫০০ ডলার পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। ব্যাংকে নতুন করে ২০ লাখ ডলার আমানত রাখলে পাওয়া যাবে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস।
চেজ প্রাইভেট ক্লায়েন্ট চেকিং অ্যাকাউন্ট
গত ২৪ জানুয়ারির মধ্যে যারা নতুন অ্যাকাউন্ট খুলেছেন ও ৪৫ দিনের মধ্যে ৫ লাখ ডলার জমা করেছেন তাঁরা পরবর্তী ৪০ দিনের মধ্যে ৩ হাজার ডলার বোনাস পাবেন। তবে এর মধ্যে বাণিজ্যিক ও সঞ্চয়ী হিসাব অন্তর্ভুক্ত নয়।
ওয়েলস ফারগো প্রিমিয়ার চেকিং
আগামী ১ এপ্রিলের মধ্যে ওয়েলস ফারগো প্রিমিয়ার চেকিং অ্যাকাউন্ট খুলে ৪৫ দিনের মধ্যে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জমা করলে এবং অন্তত ৯০ দিন সে অর্থ ব্যাংকে রাখলে ২ হাজার ৫০০ ডলার পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। এই অফার পেতে হলে সরাসরি ব্যাংক শাখায় উপস্থিত হয়ে বোনাস অফার কোড ব্যবহার করতে হবে।
ফ্ল্যাশিং ব্যাংক কমপ্লিট চেকিং
তিন মাস ধরে ব্যাংকে অন্তত ১০ হাজার ডলার জমা রাখলে ফ্ল্যাশিং ব্যাংকে বোনাস পাওয়া যাবে। ব্যাংক ব্যালেন্স ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের বেশি হলেই কেবল ২ হাজার ৫০০ ডলারের বেশি বোনাস পাওয়া সম্ভব। তবে এ সুযোগটি শুধু নতুন গ্রাহক এবং একটি অ্যাকাউন্টের জন্যই সীমাবদ্ধ।
সিটি ব্যাংক
আগামী ৮ জুলাইয়ের মধ্যে নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে ২০ দিনের মধ্যে ৩ লাখ ডলার জমা করলে ২ হাজার ৫০০ ডলার পর্যন্ত নগদ বোনাস পাওয়া যাবে। ২১ তম দিন থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত ওই অর্থ জমা রাখলে এই বোনাস পাওয়া যাবে।
পিএনসি
আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে নতুন বাণিজ্যিক হিসাব খুললে এবং প্রথম তিনটি হিসাব বিবরণীর সময় গড়ে ৫ হাজার ডলার জমা থাকলে, সেই সঙ্গে ডেবিট কার্ডে কমপক্ষে ২০টি উপযুক্ত লেনদেন করলে ২০০ ডলার বোনাস পাওয়া যাবে। বাণিজ্যিক হিসাবধারীরা ১ লাখ ডলার আমানত রাখলে ১ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস পাবেন। শর্ত হলো, এই বোনাস পেতে হলে অবশ্যই পরপর তিনটি হিসাব বিবরণী পর্যন্ত এই পরিমাণ অর্থ জমা থাকতে হবে।
হান্টিংটন বিজনেস চেকিং অ্যাকাউন্ট
নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ৩০ দিনের মধ্যে অন্তত ২০ হাজার ডলার আমানত রাখলে ১ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। তবে এর জন্য এই অর্থ ৬০ দিন পর্যন্ত ব্যাংকে রাখতে হবে এবং অ্যাকাউন্ট কমপক্ষে ৯০ দিন পর্যন্ত সক্রিয় রাখতে হবে।
জে. পি মরগান সেলফ–ডিরেক্টেড ইনভেস্টিং
পুঁজিবাজারে লেনদেনের জন্য বিও অ্যাকাউন্টধারী হলে জেপি মরগানে অবসরকালীন বা সাধারণ বিনিয়োগের জন্য সেলফ ডিরেক্টেড ইনভেস্টিং অ্যাকাউন্ট খুললে মোটা অঙ্কের বোনাস পাওয়া যাবে। গত ২২ জানুয়ারি থেকে এ অফার শুরু হয়েছে। ৫ হাজার থেকে ২৪ হাজার ৯৯৯ ডলার লেনদেন এবং এই পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগের বিপরীতে ৫০ ডলার করে বোনাস মিলবে।
বিনিয়োগযোগ্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ থাকলে আড়াই লাখ ডলারের বেশি লেনদেনের জন্য মিলবে ৭০০ ডলার বোনাস। তবে শর্ত হলো, অ্যাকাউন্ট খোলার ৪৫ দিনের মধ্যে এই পরিমাণ অর্থ অ্যাকাউন্টে জমা হতে হবে এবং ৯০ দিন পর্যন্ত জমা থাকতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই মিলছে ২০ হাজার ডলার! আমানতের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে এমন নানা অফার দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তবে যত মোটা অঙ্কের বোনাস দেওয়া হবে, ততই কঠিন শর্ত মানতে হবে।
ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনের (এফডিআইসি) দেওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, টানা ছয় প্রান্তিকজুড়ে কমেছে ব্যাংকে আমানতের পরিমাণ।
নিউইয়র্ক ভিত্তিক আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান ব্যাংক রেটের প্রতিবেদক ম্যাথিউ গোল্ডবার্গ বলছেন, নতুন আমানতকারীদের আকৃষ্ট করতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে।
গোল্ডবার্গ বলেন, অন্য যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মতোই সব সময় নতুন গ্রাহকের খোঁজে থাকে ব্যাংক। নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ওপর মোটা অঙ্কের বোনাস দিলে গ্রাহকেরা উৎসাহিত হতে পারেন। কেউই ঘুম থেকে উঠে চিন্তা করে না, “আজ আমি নতুন একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলব”। তাই তাঁদের উদ্বুদ্ধ করতে কোনো আয়োজন করতে হয়।’
অবশ্য নতুন অ্যাকাউন্টে আকর্ষণীয় বোনাস পেতে গ্রাহককে মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যাংকে গচ্ছিত রাখতে হয়। সর্বোচ্চ বোনাসের জন্য কয়েক লাখ ডলার পর্যন্ত জমা করারও প্রয়োজন হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে গত জানুয়ারিতে ঘোষিত ১০টি সেরা অফার তালিকাভুক্ত করেছে অর্থনীতি ও বাজার বিষয়ক সংবাদমাধ্যম মার্কেটওয়াচ।
এমওয়ান
যদি কারও বিনিয়োগ করার মতো বিপুল পরিমাণের সম্পদ থেকে থাকে তাহলে তাঁর জন্য আমানতের সবচেয়ে উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান হতে পারে এমওয়ান ব্যাংক। ৩১ মার্চের মধ্যে ৭০ লাখ ডলারেরও বেশি আমানত রাখলে ব্যাংকটি তাৎক্ষণিক ২০ হাজার ডলার বোনাস দেবে।
টেস্টি ট্রেড
টেস্টি ট্রেড ব্যাংকে মার্চ ৩১ তারিখের মধ্যে সর্বনিম্ন ৫ হাজার ডলার বিনিয়োগ করলে বোনাস হিসেবে নগদ অর্থ মিলবে। ব্যাংকটিতে ১০ লাখের বেশি অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার বোনাস।
সিটি পারসোনাল ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট
৩১ মার্চের আগে অন্তত ৫০ হাজার ডলার দিয়ে সিটি পারসোনাল ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট খুললে ৫০০ ডলার পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। ব্যাংকে নতুন করে ২০ লাখ ডলার আমানত রাখলে পাওয়া যাবে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস।
চেজ প্রাইভেট ক্লায়েন্ট চেকিং অ্যাকাউন্ট
গত ২৪ জানুয়ারির মধ্যে যারা নতুন অ্যাকাউন্ট খুলেছেন ও ৪৫ দিনের মধ্যে ৫ লাখ ডলার জমা করেছেন তাঁরা পরবর্তী ৪০ দিনের মধ্যে ৩ হাজার ডলার বোনাস পাবেন। তবে এর মধ্যে বাণিজ্যিক ও সঞ্চয়ী হিসাব অন্তর্ভুক্ত নয়।
ওয়েলস ফারগো প্রিমিয়ার চেকিং
আগামী ১ এপ্রিলের মধ্যে ওয়েলস ফারগো প্রিমিয়ার চেকিং অ্যাকাউন্ট খুলে ৪৫ দিনের মধ্যে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জমা করলে এবং অন্তত ৯০ দিন সে অর্থ ব্যাংকে রাখলে ২ হাজার ৫০০ ডলার পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। এই অফার পেতে হলে সরাসরি ব্যাংক শাখায় উপস্থিত হয়ে বোনাস অফার কোড ব্যবহার করতে হবে।
ফ্ল্যাশিং ব্যাংক কমপ্লিট চেকিং
তিন মাস ধরে ব্যাংকে অন্তত ১০ হাজার ডলার জমা রাখলে ফ্ল্যাশিং ব্যাংকে বোনাস পাওয়া যাবে। ব্যাংক ব্যালেন্স ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের বেশি হলেই কেবল ২ হাজার ৫০০ ডলারের বেশি বোনাস পাওয়া সম্ভব। তবে এ সুযোগটি শুধু নতুন গ্রাহক এবং একটি অ্যাকাউন্টের জন্যই সীমাবদ্ধ।
সিটি ব্যাংক
আগামী ৮ জুলাইয়ের মধ্যে নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে ২০ দিনের মধ্যে ৩ লাখ ডলার জমা করলে ২ হাজার ৫০০ ডলার পর্যন্ত নগদ বোনাস পাওয়া যাবে। ২১ তম দিন থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত ওই অর্থ জমা রাখলে এই বোনাস পাওয়া যাবে।
পিএনসি
আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে নতুন বাণিজ্যিক হিসাব খুললে এবং প্রথম তিনটি হিসাব বিবরণীর সময় গড়ে ৫ হাজার ডলার জমা থাকলে, সেই সঙ্গে ডেবিট কার্ডে কমপক্ষে ২০টি উপযুক্ত লেনদেন করলে ২০০ ডলার বোনাস পাওয়া যাবে। বাণিজ্যিক হিসাবধারীরা ১ লাখ ডলার আমানত রাখলে ১ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস পাবেন। শর্ত হলো, এই বোনাস পেতে হলে অবশ্যই পরপর তিনটি হিসাব বিবরণী পর্যন্ত এই পরিমাণ অর্থ জমা থাকতে হবে।
হান্টিংটন বিজনেস চেকিং অ্যাকাউন্ট
নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ৩০ দিনের মধ্যে অন্তত ২০ হাজার ডলার আমানত রাখলে ১ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। তবে এর জন্য এই অর্থ ৬০ দিন পর্যন্ত ব্যাংকে রাখতে হবে এবং অ্যাকাউন্ট কমপক্ষে ৯০ দিন পর্যন্ত সক্রিয় রাখতে হবে।
জে. পি মরগান সেলফ–ডিরেক্টেড ইনভেস্টিং
পুঁজিবাজারে লেনদেনের জন্য বিও অ্যাকাউন্টধারী হলে জেপি মরগানে অবসরকালীন বা সাধারণ বিনিয়োগের জন্য সেলফ ডিরেক্টেড ইনভেস্টিং অ্যাকাউন্ট খুললে মোটা অঙ্কের বোনাস পাওয়া যাবে। গত ২২ জানুয়ারি থেকে এ অফার শুরু হয়েছে। ৫ হাজার থেকে ২৪ হাজার ৯৯৯ ডলার লেনদেন এবং এই পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগের বিপরীতে ৫০ ডলার করে বোনাস মিলবে।
বিনিয়োগযোগ্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ থাকলে আড়াই লাখ ডলারের বেশি লেনদেনের জন্য মিলবে ৭০০ ডলার বোনাস। তবে শর্ত হলো, অ্যাকাউন্ট খোলার ৪৫ দিনের মধ্যে এই পরিমাণ অর্থ অ্যাকাউন্টে জমা হতে হবে এবং ৯০ দিন পর্যন্ত জমা থাকতে হবে।

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ ঘণ্টা আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই মিলছে ২০ হাজার ডলার! আমানতের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে এমন নানা অফার দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তবে যত মোটা অঙ্কের বোনাস দেওয়া হবে, ততই কঠিন শর্ত মানতে হবে।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই মিলছে ২০ হাজার ডলার! আমানতের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে এমন নানা অফার দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তবে যত মোটা অঙ্কের বোনাস দেওয়া হবে, ততই কঠিন শর্ত মানতে হবে।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই মিলছে ২০ হাজার ডলার! আমানতের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে এমন নানা অফার দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তবে যত মোটা অঙ্কের বোনাস দেওয়া হবে, ততই কঠিন শর্ত মানতে হবে।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ ঘণ্টা আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুললেই মিলছে ২০ হাজার ডলার! আমানতের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে এমন নানা অফার দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। তবে যত মোটা অঙ্কের বোনাস দেওয়া হবে, ততই কঠিন শর্ত মানতে হবে।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
১ ঘণ্টা আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে