হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ বন্ধের চক্রান্তের প্রতিবাদে এবং দ্রুত স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে।
সম্মিলিত নাগরিক সমাজ হবিগঞ্জের উদ্যোগে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রথমে জেলা শহরের প্রধান সড়কে মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধন শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবরোধ চলাকালে সড়কের উভয় পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নেন।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হবিগঞ্জেই থাকবে। এটি বন্ধের চক্রান্ত করলে পরবর্তীকালে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে। এমনকি সিলেট বিভাগকে বিচ্ছিন্ন করার আন্দোলনের হুমকিও দেন বক্তারা। তাঁরা অভিযোগ করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ বন্ধের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর’ আখ্যায়িত করে তাঁর পদত্যাগের দাবি জানান বক্তারা।
বক্তারা আরও বলেন, হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করা হলে তা হবিগঞ্জবাসীর অস্তিত্বের ওপর আঘাতের শামিল হবে। হবিগঞ্জে একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন জেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। সেই দাবি বাস্তবায়নের পর এখন তা বন্ধের ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে হবিগঞ্জ ও সিলেটবাসী ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামবে।
অবরোধ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইকরামুল ওয়াদুদ এবং সঞ্চালনায় ছিলেন শামছুল হুদা। বক্তব্য দেন সিনিয়র সাংবাদিক মনসুর উদ্দিন আহমেদ ইকবাল, জেলা জামায়াতের আমির মুখলিছুর রহমান, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ লিয়াকত হাসান, সাবেক মেয়র ফরিদ আহমেদ অলি, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান আউয়াল, প্রভাষক আব্দুল করিম, সিনিয়র সাংবাদিক শোয়েব চৌধুরী, সৈয়দ মুশফিক হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন, সাধারণ সম্পাদক মো. জিল্লুর রহমান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব মাহাদী হাসান, মুখপাত্র আশরাফুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।
হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ বন্ধের চক্রান্তের প্রতিবাদে এবং দ্রুত স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে।
সম্মিলিত নাগরিক সমাজ হবিগঞ্জের উদ্যোগে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রথমে জেলা শহরের প্রধান সড়কে মানববন্ধন করা হয়। মানববন্ধন শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী অবরোধ চলাকালে সড়কের উভয় পাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বিক্ষোভকারীরা অবরোধ তুলে নেন।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হবিগঞ্জেই থাকবে। এটি বন্ধের চক্রান্ত করলে পরবর্তীকালে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে। এমনকি সিলেট বিভাগকে বিচ্ছিন্ন করার আন্দোলনের হুমকিও দেন বক্তারা। তাঁরা অভিযোগ করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ বন্ধের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর’ আখ্যায়িত করে তাঁর পদত্যাগের দাবি জানান বক্তারা।
বক্তারা আরও বলেন, হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করা হলে তা হবিগঞ্জবাসীর অস্তিত্বের ওপর আঘাতের শামিল হবে। হবিগঞ্জে একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন জেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। সেই দাবি বাস্তবায়নের পর এখন তা বন্ধের ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। তাঁরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে হবিগঞ্জ ও সিলেটবাসী ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামবে।
অবরোধ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইকরামুল ওয়াদুদ এবং সঞ্চালনায় ছিলেন শামছুল হুদা। বক্তব্য দেন সিনিয়র সাংবাদিক মনসুর উদ্দিন আহমেদ ইকবাল, জেলা জামায়াতের আমির মুখলিছুর রহমান, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ লিয়াকত হাসান, সাবেক মেয়র ফরিদ আহমেদ অলি, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান আউয়াল, প্রভাষক আব্দুল করিম, সিনিয়র সাংবাদিক শোয়েব চৌধুরী, সৈয়দ মুশফিক হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন, সাধারণ সম্পাদক মো. জিল্লুর রহমান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব মাহাদী হাসান, মুখপাত্র আশরাফুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।
রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে ছুরিকাঘাতে এক ছাত্র নিহত হয়েছেন। নিহত শিক্ষার্থীর নাম জাহিদুল ইসলাম পারভেজ। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র। ২৩ বছর বয়সী এ শিক্ষার্থীর বাড়ি ময়মনসিংহে।
২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি হাসপাতাল) ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ডা. সুমিত সাহাকে গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা-পুলিশ। তিনি সংগঠনটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক।
৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে নিহত সাংবাদিক এ টি এম তুরাবের নামে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একটি গ্যালারির নামকরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে সেই গ্যালারিতে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামফলক স্থাপন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশ খারাপ না, এক খারাপ লোকের পাল্লায় পড়ে, এক ফ্যাসিস্ট নেত্রীর পাল্লায় পড়ে পুলিশ খারাপ হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফাত হুসাইন।
১ ঘণ্টা আগে